আবার সেই ভুল বোঝাবুঝি।আমাদের দেশে অধিকাংশ লোক মনে করে সাদারা উন্নত জাত।বেশি বুদ্ধিমান।কেন? এটা মাইন্ড সেট।
গত কয়েক দশকে নতুন করে উপলব্ধ হয়েছে,চিনা ও জাপানিরা বেশি বুদ্ধিমান।কেন?কারণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে এঁদের দৃশ্যমানতা বেশি।
সব ই মাইন্ড সেট।এক কালে দেশবাসী মনে করতো বাঙালি বুদ্ধিমান জাতি।এখন উল্টোটা ভাবে।কেন? বাঙালি একই আছে।বিভিন্ন ক্ষেত্রে দৃশ্যমানতা কমেছে,এটুকুই।
সিপিএম অভিমান করে চলে যাবার পর থেকে; কেউ আর বাঙালি কে বুদ্ধিমান জাতি ভাবে না।
lcm,আমার ফান্ডামেন্টাল ভুল হয় নি।এই প্রতিবাদ রেসিজম এর বিরুদ্ধে। ওই হাঁটু দিয়ে কালো মানুষের গলা চিপে ধরা ,সানগ্লাস তোলা সাদা পুলিশটির উদ্ধত ও গর্বিত ছবিটির বিরুদ্ধে।
এটাও ঠিক, ভারতের মতো হতভাগ্য দেশে পৌনে দুশো পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুর পর ও কোন আন্দোলন হয় না।ওদিকে নির্ভয়া কাণ্ডে পুরো দেশ গর্জে ওঠে।
আমেরিকায় শত শত শিশু,তরুণ,নিরীহ জনতা মাস শুটিং এ মারা গেলেও এরকম দেশ জুড়ে আন্দোলন হয় না।এমন কি আইন এর মূলগত পরিবর্তন পর্যন্ত হয় না।
এমনটা অনেক দেশেই হয়।
ওফ lcm,আপুনি হলেন গিয়ে রাশি শাস্ত্রের বিশেষজ্ঞ।আপনার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বাড়ানোর ধৃষ্টতা নেই। আমি বললাম প্রায় ত্রিশ শতাংশ ডাক্তার বিদেশী।
সেতো থাকে ই। আন্দোলন থেকে সেকেন্ডারি গেন করতে চায়। যারা লুট পাট করছে,তারাও যেমন ঢুকে পড়েছে।এসব নতুন কিছু নয় তো! যেমন কৃষক আন্দোলন,শ্রমিক আন্দোলন থেকে বামফ্রন্ট,সিঙ্গুর ,নন্দীগ্রাম থেকে তিনো মূল ডিভিডেন্ড তুলেছে।এমন নয় এদের সবার উদ্দেশ্য অসৎ ছিলো। কিন্তু আন্দোলন কে প্রভাবিত তো করেছে।
একদম সঠিক বলেছেন।ফরেন ডিগ্রি হোল্ডার।কারণ ইউ এস এ তে মেডিকেল পড়ার খরচা অনেক।
আবার অন্য দিক টা ধরুন ,এশিয়ান স্টুডেন্টদের একটা বেশ বড় অংশ ইউ এস এ তে পড়তে আসে। শতাংশের হিসাবে বোধ হয় ২০শতাংশ মতন হবে।চেক করে নেবেন।
এখন এনারা যখন ইউ এস এ তে কাজ করবেন,তখন এদের কিন্তু ইউ এস কোয়ালিফাইয়েড ধরা হবে।
মোদ্দা কথা শতাংশের হিসাবে বিরাট কিছু তফাৎ হবে না।
কোন একটা লিঙ্কে দেখলাম প্রায় ২৯ শতাংশ ফিজিশিয়ান ফরেন বর্ন।খুঁজে দেখছি।
lcm,আপনাকে তো লিঙ্ক দিলাম,যেখানে বলছে ওয়ান থার্ড ডক্টর ফরেন বর্ন।
ইউ এস এ তে ডাক্তারি তে চান্স পাওয়া সোজা আবার কঠিন।কীরকম হলো ব্যাপার টা!
যারা ইউ এস বর্ন ,তাদের খুব উঁচু গ্রেড পেয়ে ভর্তি হতে হয়।সঠিক খবর। এবং ব্যায় বহুল।এই দুই কারণে অনেকে বিদেশে ডাক্তারি পড়তে যায়।
অন্য দিকে ওভারসিজ স্টুডেন্ট দের জন্য অনেক রিলাক্সেশন আছে,ইউ এস এর ইউনি গুলো তে। কিছু নাম করা ইউনি বাদে। কারণ,এদের আয়ের একটা উৎস হলো ওভারসিজ স্টুডেন্ট।আমি কিছু জনতা জানি,যারা ইন্ডিয়ায় ভালো সরকারি কলেজে চান্স না পেয়ে,ইউ এস এ তে ডাক্তারি পড়তে গেছে।
তাহলে কি দেখা গেলো।ওভারসিজ স্টুডেন্ট সমমানের না হলেও ইউ এস এ র কিছু ইউ নি তে মেডিকেল পড়তে পায়।
এরা যখন ইউ এস এ তে চাকরী করবে, এদের ইউ এস কোয়ালি ফায়েড ধরা হবে।তাহলে কি এরা অযোগ্য বা নিন্মমানের?মোটেও না।কারণ usmle বা লাইসেন্স এক্সাম পাস করার পর এরা প্র্যাকটিস এর সুযোগ পাবে। এটি শক্ত পরীক্ষা।
একদম সঠিক বলেছেন।মেডিকেল স্কুলে যেসব স্টুডেন্ট পড়তে পায়,তাদের খুব ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ একেবারে বাইরের লোক।মানে যার জন্ম ইউ এস এ তে হয় নি।
কিন্তু এর বাইরে,প্রচুর জনতা আছে, যাদের জন্ম ইউ এস এ তে, বা বাবা মা পার্মানেন্ট রেসিডেন্ট।এরা সব হিসেবের মধ্যে ঢুকবে।
তারপর আছে ডাইরেক্ট এন্ট্রি।অর্থাৎ ধরা যাক কেউ কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করে,usmle পরীক্ষায় পাশ করলো।সে ডাইরেক্ট ইউ এস এ তে কাজ করার সুযোগ পাবে।তার জন্ম বা রেসিডেন্সিয়াল স্ট্যাটাস যাই হোক।
এমন ডাক্তার এর সংখ্যা বিরাট।কারণ ইউ এস এ র মেডিকেল স্কুল গুলোতে যতো স্টুডেন্ট প্রডিউস করে , তার চেয়ে ঢের বেশি ডাক্তার প্রয়োজন হেল্থ সিস্টেম রান করাতে। এই গ্যাপ এরা পূর্ণ করে। তাই এতো বেশি ওভারসিজ ডক্টর দেখা যায়।
হেইচ ওয়ান ছাড়ুন।এখন তো গ্রিন কার্ড দিচ্ছে!!