বোঝো অবস্থা, এতোদিন বলে বেড়ানো হলো ইন্ডিয়া তে রেসিজিম এত্তো বেশি!! অস্ট্রেলিয়ায় ভীষণ যত্ন নেয়, অ্যাবরিজিনস দের। এখন সব উল্টো হইয়ে গেলো!?
আর,আমি কোন কোন দেশে বাস করলাম যে জিন্দেগী তে রেসিজিম ফেস করি নি!এতো দেখছি আমার কুলজি নিয়ে বসেছে!-))
এই গুরুত্বপূর্ণ দু পাতা বিস্তারিত রচনার পর, পুলিশ যদি তিন পাতার রিপোর্ট প্রকাশ করে,পুলিশ ডিপার্টমেন্টে খুব কম পুলিশ,উপযুক্ত গ্যাজেটস এর অভাব,আরো কিছু ফান্ড বাড়ানো হোক। মানে সোশ্যাল সিক্যুরিটি র বরাদ্দ দাবি মতন যতো ইচ্ছা বাড়ানো হোক কিন্তু পুলিশ এর বাজেট আরো বাড়ানো হোক।
ঠিক এই রকম যুক্তি পেশ করেছিল,বছর পনেরো আগে কিছু ম্যানেজার,ইউ কে তে এন হেইচ্ এস নিয়ে। তাদের যুক্তি ছিল,হাসপাতালের সংখ্যা প্রচুর,নার্স,ডাক্তার দের অধিকাংশ সময় কাজ নেই ওদের ব্যান্ডিং কমানো হোক,আই সি ইউ বেড বাড়ানোর দরকার নেই,কিছু হাসপাতাল বন্ধ করে রিয়েল এস্টেট কে বেচে দেওয়া হোক,ম্যানেজার দের সংখ্যা বাড়ানো হোক।
ফলশ্রুতি দেখা যাচ্ছে, কোভিড ম্যানেজ করার সময়।
Black lives matter এখন এটা hot topic কিন্তূ প্রাণীদের ক্ষেত্রেও যে কালো দের সমাদর করা হয় না এটাও সত্য
ভারতে গরুর ওপরে অত্যাচার নিয়ে সবাই বেশ চিন্তিত কিন্তূ গরুর থেকেও বেশি যে প্রাণী টা সবথেকে বেশি অত্যাচারিত সেটা হলো মোষ indian buffalo তুলনা মূলক ভাবে গরুর থেকে শক্ত সমর্থ অনেক সহ্য ক্ষমতা... সব দিক দিয়ে এরা গরুর খুব কাছে কিন্তূ তাও অবহেলিত..
মোষ এর বাচ্চা যদি ছেলে হয় তাকে দুধ না খেতে দিয়ে মেরে ফেলা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে.. মেয়ে মোষ কে দেওয়া হয় oxytocin এর ইনজেকশন যাতে দুধ বেশি হয়. মোষ গরুর থেকে অনেক শক্ত এরা জল কাদা এর মধ্যে থেকে যায় ঝট করে অসুস্থ হয় না তাই এদের ওই ভাবে রেখেও দেওয়া হয় কোনো কেয়ার ছাড়া.. মোষ এর দুধ বেশি ব্যবহার হয় মিষ্টি আর দই বানাতে কারণ এতে fat বেশি, মোষ এর ওপর অত্যাচার কম হয় না. ভারত এ যে beef উৎপাদন হয় সেটা আসলে মোষ এর মাংস কোনো আইন এদের পক্ষে না থাকায় এদের কাটতে কোনো মুশকিল নেই, হিন্দুধর্মে মোষের মাংস নিষিদ্ধ না অনেক জায়গায় তো মোষ বলি হয় পুজোতে. এই বাংলাতেই হয়.. আসল ব্যাপার টা পশুর ক্ষেত্রেও গায়ের রং বিচার করা হয় but এই ব্যাপারে black life matter করে না
ঠাট্টার ছলে বললেও কথাটা দামি
কালো বেড়াল অনেক লোক অশুভ মনে kore
বাংলায় রেসিজম নিয়ে আত্মজীবনী লিখে গেছেন বিশিষ্ট সমাজসেবী রুনু গুহনিয়োগী - 'সাদা আমি, কালো আমি'।
lcm,এর সিস্টেমিক রেসিজিম শব্দবন্ধ টির প্রতি একটু মনোযোগ দিলাম।নতুন নতুন ইউজ শুরু হয়েছে।বেশ শুনতে লাগে।
মানে ও বলে দেওয়া হয়েছে।সিস্টেম এর মধ্যেই রেসিজিম এর বীজ বুনে দেওয়া হয়েছে।চাষী জানতেও পারেনা কি ফসল তৈরী হলো।--))
এবার আসি ধনী ও দরিদ্রের কথায়।সিস্টেম এর মধ্যে টাকা প য়সা এমন ভাবে ঢুকে গেছে যে, ধনী লোক বুঝতেই পারে না, কি করে এমন বৈষম্য সৃষ্টি হলো! কে না জানে,টাকা বেশি থাকলে ভালো শিক্ষা,ভালো জীবন যাপন,ভালো স্বাস্থ্য বাজার থেকে কেনা যায়।তাহলে কি ধনী হওয়া অন্যায়??
একটু ভাবতে বলি। আরো সাবসেট এ ঢুকে যান।টাকার জায়গায় শিক্ষা আনতে পারেন। শিক্ষিত লোকজন সমাজে বেশি সুযোগ পাবে।তাহলে কি শিক্ষিত হওয়া অন্যায়?!
সিস্টেমিক রেসিজিম তো মনে হচ্ছে সাদা কোন ব্যক্তির তৈরী করা শব্দ বন্ধ।অর্থাৎ সবই সিস্টেম এর দোষ। কোথা হইতে কি হইয়া গেলো!!
একা বিপিন বাবু কে দিয়ে তো পুরো দেশ বিচার করা যায় না! ইন্ডিয়ায় জেনারেল রা সাধারণত কোন রাজনৈতিক স্টেটমেন্ট থেকে বিরত থাকেন।প্রাক্তন জেনারেল বা উঁচু পদাধিকারী এক্সরা অনেকেই টিভি তে নানা বিষয়ে বক্তব্য রাখেন।কোন সমস্যা নেই তো!
আর বড় এস এর পোস্টে কোন যুক্তি খুঁজে পাচ্ছি না।আমার মতে ড্রাগ সংক্রান্ত অপরাধে শিথিল মনোভাব দেখানো উচিৎ ই নয়।সেটা কালো মেজরিটি স্টেট হোক বা না হোক। মারিজুয়ানা লি গ্যলাইজ হলো ডিবেটেবল বিষয়। ব্যাংক লোন ও অন্যান্য বিষয় গুলো তো স্টেট ওয়াইজ ভ্যারি করবেই। এজন্যই তো স্টেট গুলোকে এতো স্বাধীনতা দেওয়া। এর একমাত্র সল্যুশন হলো এই দাবি দাওয়া গুলো নিয়ে সোচ্চার হওয়া, আইনী লড়াই করা এবং গণতান্ত্রিক উপায়ে নিজেদের পছন্দ মত ক্যান্ডিডেট নির্বাচিত করা।
তবে সত্যের খাতিরে বলে যাই আমার এ যাবৎ জীবন কালে এমন বই বা ছবির সম্মুখীন হই নি।
তবে ছোট বেলায় হুইচ বলতে চামড়া কোঁচকানো সাদা অবয়ব দেখতে পেতাম।
কুওসিমাদো কে কেন কবি আগলি বললো,কে জানে।ওকে তো খুব সুন্দর মনে হয়।