এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • লখিমপুর, কাশ্মীর, আসাম, কুমিল্লার ঘটনাগুলি নিয়ে সিপিএম এর অবস্থান, বিবৃতি, প্রচার, কর্মসূচি, সমর্থকদের প্রোপাগান্ডা

    bodhisattvagc dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ অক্টোবর ২০২১ | ৮০৩২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • সিপিএম রাজ্যে শূন্য হবার পর থেকেই দেখা যাচ্ছে তার অবস্থান সম্পর্কে মানুষের ঔৎসুক্যের আর কোনো অভাব নেই। বলা বাহুল্য গোটাটাই পার্টি বিরোধী প্রচার ও শ্লেষাত্মক। তাতে অসুবিধা নেই। তবে সিপিএম সমর্থক রা যাতে নিজেদের মেটেরিয়াল ক্যাটালোগিং করতে পারেন তার একটা ব্যবস্থা বাংলার নতুন সামাজিক মাধ্যমে হল। 
     
    তথ্যসূত্র ঃ 
    ১. পলিটব্যুরো র বিবৃতি বা টুইট
    ২. বিভিন্ন রাজ্যকমিটির বক্তব্য বা টুইট
    ৩. জেলা বা এরিয়া কমিটি গুলির দলীয় প্রচার 
    ৪. গণশক্তি অপ এড বা খবর
    ৫. উৎসাহী সমর্থকের নিজ দায়িত্বে র প্রোপাগান্ডা
    ৬. অন্যান্য সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী প্রচার

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • :) | 2406:7400:63:dd6e::103 | ২০ অক্টোবর ২০২১ ১২:১৩499869
  • একটা জিনিস খুব আশ্চর্য্য লাগে , সব ধরনের কট্টর লোকজন তা সে ধর্মান্ধ হোক বা লালু , আচরণগত বৈশিষ্ট প্রায় একই রকম | এই লালুটিকেই ধরুন না , একদম মনে হচ্ছে বাবা তারকনাথ এর ঝাঁকা নিযে বেরিয়েছে মানসিক পুরো হবার জন্য | 
    একশো আট বার বামকীর্তন লিখেই ছাড়বে ...:)
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ১৩:৩২499874
  • এর সঙ্গে সিপিএম এর সম্পর্ক নেই। কালান্তর পত্রিকায় বাংলাদেশের খবর। আজ ই পেলাম।
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ১৪:১১499875
  • এটা এই থ্রেডে  রাখা হলো যাতে সিপিএম প্রচারক রা যাতে অন্য সেক্যুলার সং গঠনের খবর রাখেন ও প্রচারে আম্প্লিফিকেশনে সাহায্য করেন।
  • bodhisattvagc dasgupta | 49.37.39.86 | ২০ অক্টোবর ২০২১ ১৪:৪৪499879
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ২০:৪০499896
  • হিন্দু মুসলমান বগলবাদ্য ছাড়াও আরো নানা বিষয় শ্রমজীবী মানুষের জীবনে রয়েছে। সেই কাজ চলছে। ডিগনিফায়েড লিভিং ওয়েজ যেটাকে বলে সেটা এখনো দূরে, আর বাড়িতে যারা বিড়ি বাঁধেন তাদের সঃগঠিত করার কাজ ও হয় ও হয়ে থাকে। পূজোর সময়ে কাজের মানুষের কথা কে তুলে ধরেছিল এই মাধ্যম , এটা তাতে একধরণের বেসরকারি সংযোজন হয়ে র ইলো :--))) 
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ২০:৫১499897
  • ওয়ারকার্স পার্টির রাশেদ খান মেননের লেখাটি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ , এটা সবরকম সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী রাজনৈতিক কর্মী ও‌ প্রচারকের জন্য রাখা হল প্লেন টেক্সট হিসেবে ও।
    আগেই বলা হয়েছে এরকম কম্প্রিহেনসিভ লেখা এর আগে এ বিষয়ে চোখে পড়েনি। 
     
    ----------------
    গণশক্তিতে, আজ, আরও অনেক প্রসঙ্গ তুলে ধরলেন রাশেদ খান মেনন, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি।
     
    বাংলাদেশে এবার শারদীয় দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে অষ্টমী থেকে নবমী, দশমী এমনকি একাদশীতেও পূজামণ্ডপ-মন্দির আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুর, এমনকি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের দোকানপাট, বাড়িঘরদোর আক্রমণ ছিল একটি অচিন্তনীয় ঘটনা। কারণ স্বাধীনতার পরপর সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতার সং‍যোজনকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তিদের তরফ থেকে চট্টগ্রামে এমন একটি ঘটনার চেষ্টা হয়েছিল, কিন্তু সফল হয়নি। এবারের বিষয়টার সূত্রপাত কুমিল্লার নানুয়ার দিঘি পুজামণ্ডপে দুর্গা প্রতিমায় গণেশের মূর্তির পায়ের কাছে মুসলমানের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরান শরীফ পাওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে। জানা যায় যে কিছু প্রাতঃভ্রমণকারী বিষয়টি দেখে পুলিশকে খবর দেয়। ইতিমধ্যে জনৈক ব্যক্তি ফেসবুক লাইভে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে। এতে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এবং কুমিল্লা, চাঁদপুরসহ দেশের কয়েকটি জায়গায় দুর্গামণ্ডপে কোরান অবমাননার অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ ও মিছিল শুরু হয়। চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে ‘তৌহিদী জনতা’-র ব্যানারে মিছিল থেকে মন্দির আক্রমণের চেষ্টা হলে পুলিশ প্রথমে লাঠিচার্জ, টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। পরবর্তীতে শর্টগানের গুলি করলে ঘটনাস্থলে চারজন নিহত হয়।
    পরদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুর্গোৎসব উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে এ বিষয়ে সবাইকে সতর্ক করেন এবং বলেন এ ধরনের ঘটনার সাথে যে বা যারা জড়িত তাদের এমন শাস্তি দেওয়া হবে যাতে কেউই আর এ ধরনের ঘটনা ঘটাতে সাহস না পায়। এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকেও বর্ডার গার্ডসহ পুলিশকে দুর্গামণ্ডপসমূহে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বিধানের নির্দেশ দেওয়া হয়। বাইশটি জেলার বর্ডার গার্ডকে টহলে নামানো হয়। কিন্তু ঘটনা থেমে থাকেনি। পরবর্তী নবমী ও দশমীর দিন দেশের বিভিন্ন স্থানে খণ্ড খণ্ডভাবে পূজামণ্ডপ আক্রমণের চেষ্টা, কোথাও পূজার গেট ভেঙে দেওয়া, মন্দির আক্রমণের ঘটনা ঘটে। তবে নোয়াখালির বেগমগঞ্জ থানার চৌমুহনীতে পুলিশের শৈথিল্য ও যথাসময়ে উপস্থিত না হওয়ার সুযোগ নিয়ে ইসকন মন্দিরের পূজামণ্ডপ ভাঙচুর ও ইসকনের উপস্থিত পূজারী-ভক্তদের ওপর দৈহিক আক্রমণে দুইজন নিহত হয়েছে। বিজয়ার পরদিন ফেনীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিবাদী মানববন্ধনের ওপর কিছু দুর্বৃত্ত ঢিল মারলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয় এবং আশেপাশের কিছু মন্দির হিন্দুদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে হামলা হয়।
    বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছে যে ‘দুর্গাপূজায় দেশের বিভিন্ন স্থানে ৭০টি পূজামণ্ডপে হামলা-ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এর বাইরে ৩০টি বাড়ি ও ৫০টি দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাট হয়।’ (প্রথম আলো-১৭ অক্টোবর) উল্লেখযোগ্য এবারের পূজায় বত্রিশ হাজারের ওপর পূজামণ্ডপে পূজা হয়।
    দুর্গাপূজাকে কেন্দ্র করে এই সাম্প্রদায়িক ঘটনাবলির বিস্তৃত বিবরণ দিলাম এ কারণে যে বাংলাদেশের এপার-ওপারে যোগাযোগ মাধ্যমে যে বিবরণ প্রচার করা হচ্ছে তাতে উভয়দেশেই চরম উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশে ‘হিন্দু নিধন যজ্ঞ’ চলছে এমন ধরনের প্রচার বিভ্রান্তিই বাড়াচ্ছে।
    প্রথমেই দেশজুড়ে এই সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনাকে অচিন্তনীয় ছিল বলেছি এই কারণে যে সম্প্রতি বছরগুলোতে এভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ধর্ম নিয়ে কটূক্তিকে কেন্দ্র করে রামু বৌদ্ধবিহারের ঘটনা থেকে শুরু করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর, কুমিল্লার মুরাদনগর, সাতক্ষীরা, সুনামগঞ্জের  শাল্লায় ও সর্বশেষ রংপুরের পীরগঞ্জে যে সাম্প্রদায়িক আক্রমণগুলো পরিচালিত হয়েছিল তা ছিল স্থানীয় ও সীমিত আকারে। সরকারের দ্রুত হস্তক্ষেপ ও অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শক্তিসমূহের প্রতিরোধের কারণে তা বিস্তৃত রূপ নিতে পারেনি। তাছাড়া অন্য সময় এভাবে মন্দির আক্রমণ, প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটলেও সেগুলি ছিল বিচ্ছিন্ন। কিন্তু শারদীয় উৎসবকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান আমল থেকে শুরু করে এযাবৎ এ ধরনের ঘটনা বিশেষ ঘটেনি। বরং বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক প্রচার-প্রচারণার বিরুদ্ধে ‘ধর্ম যার যার উৎসব সবার’ এই স্লোগানে প্রতিবারই উৎসবের পরিবেশে দুর্গাপূজা পালিত হয়ে আসছে। এই উৎসব আনন্দসহ সর্ব ধর্মের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে বাঙালীর সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। সেখানে এবারের এই ঘটনাবলি অতি স্বাভাবিকভাবে কেবল সনাতনধর্মীদেরই নয়, সর্বস্তরের জনগণের বেদনা ও দুঃখের কারণ হয়েছে। বাংলাদেশে তো বটেই অন্য দেশের কাছে বাংলাদেশের অসাম্প্রদায়িক ঐতিহ্যও চরমভাবে কালিমালিপ্ত হয়েছে।
    এখানে যে কথাটি বলার তা’হল পাকিস্তানের দ্বি-জাতিতত্ত্ব ও সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বাঙালির যে অকুতোভয় সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে একটি অসাম্প্রদায়িক দেশের জন্ম দিয়েছিল সেই জন্মের শুরু থেকেই তাকে সাম্প্রদায়িক প্রচার-প্রচারণার মোকাবিলা করে এগতে হয়েছে। প্রথমদিকে বাংলাদেশকে ‘মুসলিম বাংলা’ হিসাবে প্রচার, সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষতাকে ‘ধর্মহীনতা’ বলে চরম অপব্যাখ্যা, মুক্তিযুদ্ধে সহযোগী ও প্রাণদানকারী ভারতের বাংলাদেশ সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অসন্তোষ ও বিক্ষোভ থেকে ভারত-বিরোধিতার আবডালে সাম্প্রদায়িকতা প্রচার এসব এদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির সামনে সমূহ সমস্যা হিসাবে থেকেছে। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ক্ষমতা দখলকারী জিয়ার সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ বাদ দেওয়া, সংবিধানের প্রস্তাবনায় মুসলিম রীতির ‘বিসমিল্লাহ’ সংযোজন, আরেক সামরিক শাসক এরশাদের ইসলামকে রাষ্ট্র ধর্ম করে সংবিধানের বিধি সংযোজন—এসবই এই সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতিকে আরও গুরুতর করে তুলেছে।
    ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী ইসলামী মৌলবাদের উত্থান, ধর্মের অপব্যবহারে পেট্রো-ডলারের অবাধ সরবরাহ, যুদ্ধাপরাধী জামাত ইসলামকে রাজনীতিতে পুনর্বাসন কেবল নয়, বিএনপি কর্তৃক ক্ষমতার অংশীদার বানানো অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে একটি ধর্মবাদী রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্রকে অনেকখানি এগিয়ে দিয়েছিল। বহু আন্দোলন সংগ্রাম, জীবনদানের পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামি লীগের নেতৃত্বে ১৪ দলের বিজয় ও সরকার প্রতিষ্ঠা তাকে থামিয়ে দিতে সক্ষম হলেও ইতিমধ্যে রাষ্ট্র ও সমাজের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার যে শিকড় শক্তভাবে বসে গেছে তাকে উপড়ানো যায়নি। শেখ হাসিনার সরকার সংবিধান সংশোধনীতে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ পুনঃসং‍‌যোজন করলেও ‘রাষ্ট্রধর্ম’ ইসলামের সাংঘর্ষিক বিধানকে রেখে দেয়। এক্ষেত্রে একমাত্র ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাসদ ঐ সংশোধনী গ্রহণের ভোটাভুটিতে ‘রাষ্ট্রধর্ম’ ইসলামসহ আদিবাসীদের সাংবিধানিক অধিকারের প্রশ্নে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ দিয়েছিল। সংবিধানের এই বৈপরীত্য ধর্মবাদী গোষ্ঠীকে সাম্প্রদায়িক প্রচার-প্রচারণা ও সাম্প্রদায়িকতার বিস্তার ঘটাতে সুযোগ করে দেয়।
    ই‍‌‍‌তিমধ্যে আরেকটি যে উপদ্রব উপস্থিত হয় তার নাম ধর্মীয় জঙ্গীবাদ। বিএনপি-জামাত আমলেই বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল সিদ্দিকুর রহমান বাংলা ভাইয়ের নেতৃত্বে জেএমবি নামে উগ্রপন্থী সংগঠন তাদের তৎপরতা শুরু করে এবং সারা দেশের ৬৩টি জেলায় একই সময় একযোগে বোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে তাদের শক্তির পরিচয় দেয়। ইতিপূর্বে আওয়ামি লীগের ১৯৯৬-২০০১ সালের শাসনামলে আফগান ফেরত ‘মুজাহিদরা-‘হুজি’ নামের সংগঠন করে দুই দফায় শেখ হাসিনার জীবন নাশের চেষ্টা নেয়। পরবর্তীতে বিএনপি-জামাত শাসনে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামি লীগ নেতৃত্বকে হত্যা করতে ঢাকার সমাবেশে যে গ্রেনেড হামলা হয় তাতে ইসলামী জঙ্গীবাদী সংগঠন ‘হুজি’ কেবল নয়, খোদ বিএনপি নিজেই সংশ্লিষ্ট ছিল প্রমাণিত হয়েছে। ২০০৮ সালে আওয়ামি লীগ নেতৃত্বাধীন চৌদ্দদল ক্ষমতায় এলে ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট (আইএস)-এর অনুপ্রেরণায় বিভিন্ন গোপন ইসলামী জঙ্গীগোষ্ঠী তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি করে। আইএস অনুপ্রাণিত এসব জঙ্গীদের হত্যা হামলার মূল টার্গেট ছিল মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ, লেখক, প্রকাশক, ব্লগার, দরগার খাদেম, মন্দিরের পূজারী, মুসলিম শিয়া সম্প্রদায়ের ব্যক্তিরা। এর সর্বোচ্চ প্রকাশ ঘটে ২০১৬ সালের ২ জুলাই হলি আর্টিজান বেকারিতে আক্রমণ চালিয়ে তরুণ জঙ্গীবাদীদের দেশি-বিদেশি ব্যক্তিদের হত্যার ঘটনায়।
    বাংলাদেশ সরকার ধর্মীয় জঙ্গীবাদীদের ব্যাপারে ‘জিরো টলারেন্স’ নিয়ে এই জঙ্গীবাদীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে তা নিয়ন্ত্রণে এলেও এবং বর্তমানে জঙ্গীবাদী তৎপরতা সেভাবে না থাকলেও এখনও দেশে বেশ কয়েকটি জঙ্গীবাদী আউটফিট সক্রিয় রয়েছে। আফগানিস্তানে তালিবানের বিজয়ে এসব গ্রুপ বিশেষ উৎসাহিত হয়েছে।
    যুদ্ধাপরাধীর বিচারে জামাত ইসলামীর মূল নেতৃত্বের মৃত্যুদণ্ড, ফাঁসিদান ও সংগঠন হিসাবে জামাত ইসলামীকে যুদ্ধাপরাধী সংগঠন হিসাবে বিচারের রায়ে জামাত এখন কোণঠাসা। তাদের বিশেষ কোনও প্রকাশ্য তৎপরতা নেই। তবে আত্মগোপনে তারা সংগঠিত। এবং বিভিন্ন সংগঠন বিশেষ করে ক্ষমতাসীন দলে অনুপ্রবেশ করেছে। এর সাথে যুক্ত হয়েছে কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম। সরকারের নারী নীতি, শিক্ষানীতির ও বিভিন্ন প্রগতিশীল পদক্ষেপের বিরোধিতা করে গড়ে ওঠা এই সংগঠন ২০১৩ সালে ৫ মে ঢাকার কেন্দ্রস্থল মতিঝিলের শাপলা চত্বরে সমবেত হয়ে অভ্যুত্থানের অপচেষ্টা নেয়। সরকার আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে তাদের সেই অপচেষ্টা বন্ধ করে দিলেও, তারা আলেম-ওলামাদের হত্যা-গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে প্রচার আজও পর্যন্ত অব্যাহত রেখেছে। হেফাজতী নেতারা বিভিন্ন সভা-ওয়াজ মহফিলে কেবল সাম্প্রদায়িকতা প্রচার-প্রচারণা করেই ক্ষান্ত নেই, একই সময় বাংলাদেশের সংবিধান, জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা নিয়ে বিরোধিতা করতে দ্বিধা করে না। কিন্তু সব চাইতে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হ‍‌লো শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামি লীগ হেফাজতের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে তাদের মূল ধারার অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়াসে তাদের সর্বোচ্চ সার্টিফিকেটকে স্বীকৃতি দিয়েছে। তাদের দাবি অনুসারে পাঠ্যপুস্তকের বিভিন্ন প্রথিতযশা কবি সাহিত্যিকদের লেখা বাদ দিয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যে অবারিত ধর্মবাদী ও সাম্প্রদায়িক ঘৃণ্য প্রচার চলছে তাকে আমলে না নিয়ে বরং মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তিদের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের টার্গেট করেছে।
    এই অবস্থায় সমাজে যে সাম্প্রদায়িক মন ও মানসিকতার দ্রুত প্রসার ঘটেছে তাতে রাজনীতি ও সমাজে এক সাম্প্রদায়িক বিভাজন তৈরি হয়েছে। এবারের দুর্গোৎসবে পূজামণ্ডপে হামলা-মন্দির ভাঙচুরসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে সব ঘটনা ঘটেছে এই বাস্তবতা হচ্ছে তারই প্রেক্ষাপট। এর সাথে জড়িত আছে রাজনীতি, এই সরকারকে অস্থিতিশীল করার রাজনীতি।
    দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে সাম্প্রতিক সাম্প্রদায়িক ঘটনাবলির প্রেক্ষাপট যেটাই হোক না কেন এটা স্পষ্ট যে দুর্গামণ্ডপে কোরান রাখার ঘটনাটি ছিল পূর্ব পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রমূলক। দেশের মধ্যে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা সৃষ্টি করা, সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে ভীতির মধ্যে ঠেলে দেওয়া, এমনকি তাদের দেশ থেকে বিতাড়ন এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের রাষ্ট্র চরিত্রকে সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী করার যে দীর্ঘ অপতৎপরতা এ যাবৎ চলে এসেছে তাকে আরও জোরদার করা, বাস্তবায়ন করা।
    এটা স্বস্তির যে, ক্ষমতাসীন সরকারের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে এর পরিসর বিশেষ বাড়তে পারেনি। কিন্তু প্রশাসনিক শৈথিল্য, বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শৈথিল্য, তাদের মাঝে সাম্প্রদায়িক মানসিকতার অনুপ্রবেশ একাজকে অনেক কঠিন করেছে। কিন্তু তার চাইতে বড় কথা যে রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তি অতীতে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের কঠিন সময়েও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকেছে, প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে তাদের সাংগঠনিক সীমাবদ্ধতা, আদর্শগত অবক্ষয়ের কারণে বিশেষভাবে দুর্বল। তার উপর রয়েছে দুটি বড় দলের দোষারোপের রাজনীতি—একে অপরকে অভিযুক্ত করে দায় এড়ানোর চেষ্টা। বাংলাদেশের বাম প্রগতিশীল শক্তিগু‍‌‍লো একইভাবে বিচ্ছিন্ন, বিভক্ত। অতীতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে যে প্রতিরোধ গড়ার ক্ষেত্রে তাদের সর্বপ্রথম প্রচেষ্টা থাকত তা অনুপস্থিত। এটা সংখ্যালঘুদের মনঃপীড়ার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদকের বক্তব্যে প্রকাশ পেয়েছে।
    শারদীয় দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে সংঘটিত এই ঘটনাবলিতে বাংলাদেশের জনগণও ক্ষুব্ধ। যে সব জায়গায় ঘটনাবলি ঘটেছে সেখানে হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে সম্মিলিত প্রতিরোধের ঘটনা ঘটেছে। সরকারের প্রশাসনিক ব্যবস্থার পাশাপাশি রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক শক্তিরাও মাঠে নেমেছে। এই ঘটনাবলিতে সংখ্যালঘুদের মনে ক্ষোভ ও দুঃখ থেকে গেলেও এদেশের সকল গণতান্ত্রিক শক্তির সম্মিলিত প্রচেষ্টায় সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লড়াই বেগবান হচ্ছে। তবে এক্ষেত্রে উভয় দেশের বাম গণতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধতা ও তাদের সম্মিলিত প্রয়াস জরুরি। কারণ বাংলাদেশে কোনও সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটলে যেমন ভারত, বিশেষ করে পশ্চিমবাংলা, ত্রিপুরা, আসামে উদ্বিগ্নতা সৃষ্টি হয়, সেভাবে ভারতের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনাবলির প্রতিক্রিয়াও বাংলাদেশে আছে। সম্প্রতি সময়ে বিশেষ করে ভারতের এনআরসি, নাগরিকত্ব সংশোধন আইন ও রাজশক্তির বাংলাদেশ বিরোধী বক্তব্য এদেশের মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তিবোধ ও অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। আবার বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক মৌলবাদী বিভিন্ন ঘটনা ভারতের মানুষের মধ্যে অস্বস্তি ও উদ্বেগের জন্ম দিচ্ছে। এই অবস্থায় বাংলাদেশ-ভারত উভয় দেশের অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্যবদ্ধতা, বিশেষ করে বাম গণতান্ত্রিক শক্তিসমূহের ঐক্যবদ্ধতা ও ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সাম্প্রতিক ঘটনাবলি সে বিষয়টি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে।
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ২১:০৪499899
  • Cpim Assam feed facebook
    A team comprising of AIKS Joint Secretary and Central Committee Member of CPI-M Dr Vijoo Krishnan, AIAWU Joint Secretary and Rajya Sabha MP Dr V.Sivadasan, AILU President and Rajya Sabha MP Bikash Ranjan Bhattacharya, Assam Krishak Sabha President Gajen Barman, Treasurer Masaddar Hussein, A.R.Sikdar, Assam AILU Secretary and others visited Dhalpur in Darrang district of Assam where two people were brutally shot dead on 23rd September when Assam Government used police to demolish houses and forcibly evict 1170 families who have been living there for decades. A lakh each was given on behalf of AIKS to the families of the deceased.Some assistance was given to the injured people too. Many people including the aged, women and children suffered bullet injuries and fractures in lathicharge. 
     
    While the Assam BJP Government is now claiming these farmers are illegal encroachers they have all relevant documents, have been paying taxes, government schools, anganwadis and ration shops have been built to cater to their needs. There seems to be a sinister attempt  to create communal polarisation in the region as specifically lands being cultivated by Muslim farmers have been targeted. In other parts tribal people are also being evicted. This is part of a larger conspiracy to hand over farmers' land to corporate companies. All sections of farmers will resist it peacefully in an united manner.
     
    No proper notice was given and some received notice after demolition of their houses. Their houses have been totally destroyed. Four places of worship are also reported to have been demolished. They are forced to live in makeshift shelters and with onset of rain as well as forthcoming winter, their life is tortuous.  Living in extremely inhospitable conditions, without proper sanitation facilities, the threat of the Pandemic as well as other communicable diseases looms large. The BJP Government has not come forward with any help. 
    The team demands: 
    1. A judicial enquiry by a sitting judge of the Guwahati High Court
    2.Dismissal of police authorities responsible for the killings 
    3. Immediate rehabilitation, guaranteeing of their land rights as well as right to cultivate.
    4. Compensation of 25 lakh to families of those killed and 5 lakh to the injured. 
    5. Free ration with food grains and essential commodities for at least 6 months.
    6. Provision of houses to all families. 
    7. Restarting of Schools, Anganwadis and Primary Health Centres
     
    The issue will be raised with the National Human Rights Commission, President of India and legal assistance will be provided to the victims.
  • bodhisattvagc dasgupta | ২০ অক্টোবর ২০২১ ২১:০৪499900
  • Cpim Assam feed facebook
    A team comprising of AIKS Joint Secretary and Central Committee Member of CPI-M Dr Vijoo Krishnan, AIAWU Joint Secretary and Rajya Sabha MP Dr V.Sivadasan, AILU President and Rajya Sabha MP Bikash Ranjan Bhattacharya, Assam Krishak Sabha President Gajen Barman, Treasurer Masaddar Hussein, A.R.Sikdar, Assam AILU Secretary and others visited Dhalpur in Darrang district of Assam where two people were brutally shot dead on 23rd September when Assam Government used police to demolish houses and forcibly evict 1170 families who have been living there for decades. A lakh each was given on behalf of AIKS to the families of the deceased.Some assistance was given to the injured people too. Many people including the aged, women and children suffered bullet injuries and fractures in lathicharge. 
     
    While the Assam BJP Government is now claiming these farmers are illegal encroachers they have all relevant documents, have been paying taxes, government schools, anganwadis and ration shops have been built to cater to their needs. There seems to be a sinister attempt  to create communal polarisation in the region as specifically lands being cultivated by Muslim farmers have been targeted. In other parts tribal people are also being evicted. This is part of a larger conspiracy to hand over farmers' land to corporate companies. All sections of farmers will resist it peacefully in an united manner.
     
    No proper notice was given and some received notice after demolition of their houses. Their houses have been totally destroyed. Four places of worship are also reported to have been demolished. They are forced to live in makeshift shelters and with onset of rain as well as forthcoming winter, their life is tortuous.  Living in extremely inhospitable conditions, without proper sanitation facilities, the threat of the Pandemic as well as other communicable diseases looms large. The BJP Government has not come forward with any help. 
    The team demands: 
    1. A judicial enquiry by a sitting judge of the Guwahati High Court
    2.Dismissal of police authorities responsible for the killings 
    3. Immediate rehabilitation, guaranteeing of their land rights as well as right to cultivate.
    4. Compensation of 25 lakh to families of those killed and 5 lakh to the injured. 
    5. Free ration with food grains and essential commodities for at least 6 months.
    6. Provision of houses to all families. 
    7. Restarting of Schools, Anganwadis and Primary Health Centres
     
    The issue will be raised with the National Human Rights Commission, President of India and legal assistance will be provided to the victims.
  • | 2406:7400:63:6841::100 | ২২ অক্টোবর ২০২১ ১১:৫৩500037
  • লালুবাবু , এবার ক্ষ্যামা দিন | অনেক হয়েছে | 
  • dc | 122.174.197.115 | ২২ অক্টোবর ২০২১ ১২:২৮500038
  • কি বোরিং টই রে বাবা। অবশ্য এনি প্রোপাগান্ডা ইজ গুড প্রোপাগান্ডা, সেটাও ঠিক। 
  • bodhisattvagc dasgupta | ২২ অক্টোবর ২০২১ ১৫:০৪500047
  • বীরভূমের আহ্বানঃ উপরের পোস্টার টির সঙ্গে প্রচারিত ২২-১০-২০২১
     
    সাথী,
          আপনারা প্রায় প্রত্যেকেই জানেন আমাদের পড়শি দেশ বাংলাদেশে, শারদোৎসবের সময় পরিকল্পিতভাবে প্ররোচনা তৈরী করে সেদেশের ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষদের ওপর আক্রমণ নামিয়ে আনে উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদীরা। ভাংচুর করা হয় তাদের মন্দিরেও।
     
    উত্তরপ্রদেশের লখিমপুরের ঘটনা আমাদের অজানা নয়। মোদী সাহেবের সাংসদের গাড়ির ধাক্কায় প্রাণ হারায় কৃষকেরা।
     
    আমাদের রাজ্যে ছাত্রছাত্রীদের বিভিন্ন স্কলারশিপের টাকা বন্ধ হয়ে আছে।রাজ্য সরকারের হুঁশ নেই।
     
    সম্প্রতি চাকরী না পেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়েছে গরীব মেধাবী বাবু দলুই ।
     
    তাই কেন্দ্র / রাজ্য সরকারের হুঁশ ফেরাতে SFI-DYFI বীরভূম জেলা কমিটির ডাকে আগামী 24 তারিখ, রবিবার সকাল 10টা থেকে মিছিল। এই মিছিলে সমস্ত মৌলবাদ বিরোধী ধর্মনিরপেক্ষ মানুষ কে পথে নামার আহ্বান জানাচ্ছি।
  • | 2402:3a80:d01:46ab:20aa:5fad:f993:4ec3 | ২২ অক্টোবর ২০২১ ১৮:০৮500053
  • একটা ছোট টিফিন বাটিতে লক্ষী পূজার কিছু বেঁচে যাওয়া নাড়ু নিয়ে লালু রাম বীরভূম যাবে ৪৮ দফা দাবিতে সিআইএ আর সাম্রাজ্য বাদের বিরুদ্ধে লড়তে | 
  • bodhisattvagc dasgupta | ২৩ অক্টোবর ২০২১ ০৭:৫৭500083
  • বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
     
  • | 2406:7400:63:2094::100 | ২৩ অক্টোবর ২০২১ ০৯:৪১500086
  • ভারত বাংলাদেশ সব জায়গায় সিপুম ক্ষমতায় আসবে | আসবেই আসবে | মার্ক্সবাদ সত্য , কারণ ইহা বিজ্ঞান | 
    জাস্ট একটু আব্বাস এর সাপোর্ট পেলেই হবে |
  • | 2406:7400:63:2152::101 | ২৩ অক্টোবর ২০২১ ১৪:২৪500101
  • পোতিবাদ আর পোতিবাদ | আচ্ছা একটু কৌটো নৃত্য হবে না ? বিখ্যাত কৌটো নৃত্য শিল্পী বিমান বাবু কে ডাকা যেতে পারে | নাকি উনি রিটায়ার করে গ্যাছেন ? নাহলে  অন্য কোনো উঠতি লালুবাচ্চা কেও ডাকা যেতে পারে |
  • | 2406:7400:63:2152::101 | ২৪ অক্টোবর ২০২১ ০০:৩১500133
  • অনেকদিন আগে শুনেছিলাম কাঁচারাপাড়া আর গয়েশপুর পুরসভা অঞ্চলে সিপুয়েম সাংঘাতিক অত্যাচার চালিয়েছিল প্লাস দু হাতে টাকা চুরি | সেসব কি লোকে ভুলে গেছে ? লাস্ট ভোটে লালুরা কাঁচরাপাড়াতে কটা ভোট পেয়েছিল ? সব লালু ভোট তো যথারীতি বিজেপি তে চলে গ্যাছে | 
  • bodhisattvagc dasgupta | ২৪ অক্টোবর ২০২১ ০৭:০৯500138
  • ত্রিপুরার ডেইলি দেশের কথায় বেরোনো খবর 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন