এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ইউক্রেন, বাংলাদেশ, এবং মিডিয়া -- বর্বরতার সেকাল একাল

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৪৯২ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ঊনিশশো একাত্তরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর -- বাংলাদেশের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে -- আজ এই দুহাজার বাইশ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পৃথিবীতে কতগুলো যুদ্ধ হয়েছে, এবং তার পরিণতি হিসেবে কত কোটি নিরীহ মানুষকে নিজের দেশ ছেড়ে চিরকালের মতো অন্য দেশে গিয়ে উদ্বাস্তুর জীবন কাটাতে হয়েছে? কেউ কি তার হিসেব রেখেছে কোনো?
     
    আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং প্রায় সমস্ত মার্কিন ও পশ্চিমি মিডিয়া রাশিয়ার আক্রমণে ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীদের জন্যে কেঁদে আকুল। কেবলমাত্র পোল্যাণ্ডেই দশ থেকে পনেরো লক্ষ ইউক্রেনিয়ান পুরুষ, নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছে। এর পর আছে পশ্চিম ইউরোপের আরো দেশ -- যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি। ইউক্রেনের চারপাশে আরো যেসব দেশ আছে, যেমন বেলারুশ, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, মলডোভা, জর্জিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার বর্বর আক্রমণ এই প্রতিটি দেশকেই সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে বাধ্য। পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরে যে নিদারুণ প্রভাব পড়বে, এবং কত কোটি গাছ কাটা পড়বে, পার্ক ও তৃণভূমি জ্বলে যাবে, কত লক্ষ কোটি গ্যালন জল চিরকালের মতো বিলীন হবে, তার হিসেব কে করে? এবং যারা বেঁচে থাকবে, বিশেষ করে শিশুরা, তাদের মনের ওপর এই যুদ্ধ ও বোমাবর্ষণ চিরকালের মতো কেমনভাবে ছাপ ফেলে যাবে, তার হিসেব কে করে?
     
    বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ে আমরা দেখেছি, কত লক্ষ নিরীহ পরিবারকে এই ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। কত অসংখ্য নারীর মর্যাদা লুন্ঠিত হয়েছিল। কত মানুষ বিকলাঙ্গ, পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলো। অথচ, বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতার খবর আমার পরিচিত অনেক সাধারণ পাকিস্তানীই জানেনা। আমি যখন তাদের এসব কথা বলি, তারা আশ্চর্য হয়ে যায়। তারা তাদের দেশে থাকার সময়ে কখনো এসব কথা শোনেনি। শুনলেও তার যে বীভৎসতা, বিভীষিকা, তার কোনো সঠিক খবর তাদের দেশের মিডিয়া তাদের দেয়নি। এও হলো আমার পূর্বকথিত "জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশন" বা কৌশলে বর্জন করার সাংবাদিকতা। আজ আমরা নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং পশ্চিমি মিডিয়াতে তার এক আধুনিক সংস্করণ দেখতে পাচ্ছি।
     
    এই আধুনিক, নবতম মগজধোলাইতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া ও পুতিন কেমনভাবে ইউক্রেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, মারিপল, ম্যারিটোপোল, খারসন, ইত্যাদি শহরে হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এসব রাশিয়ার বোমার আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। তার ছবি আমরা দিবারাত্র পশ্চিমি মিডিয়াতে এবং তাদের বশংবদ ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়াতে দেখছি। এবং শিহরিত হচ্ছি। হওয়ারই কথা।
     
    রাশিয়ার এ আগ্রাসন ও বর্বরতাকে চরম ধিক্কার জানাই। 
     
    কিন্তু এখানে একটা বিরাট প্রব্লেমও আছে। আজ পৃথিবীতে যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো খবর দেখলে তেমন কেউ তার সম্পর্কে খোঁজখবর করেনা বা রিসার্চ করেনা, এবং সেই উড়ো খবরকেই ধ্রুবসত্য বলে মনে করে এবং নিজের বন্ধু পরিজনের সঙ্গে চোখ বন্ধ করে শেয়ার করে ফেলে, ঠিক তেমনি নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএনের খবরকে কেউ যাচাই না করেই নিজেদের মিডিয়াতে প্রকাশ করে দেয়। এবং কে কত বেশি আগে প্রকাশ করতে পারলো, তার প্রতিযোগিতা চলে। 

    অথচ, নিউ ইয়র্ক টাইমস জাতীয় মিডিয়া একপেশে রাশিয়াবিরোধী খবর প্রচার করে চলেছে, যা ওয়ার প্রোপাগাণ্ডা -- যুদ্ধ সম্পর্কে একটা জিগির সৃষ্টি করা।
     
    সেই একপেশে সাংবাদিকতায় যেমন যুক্তিতর্ক, বিশ্লেষণ, কারণ অনুসন্ধান সমস্ত বিলুপ্ত, ঠিক তেমনই ইতিহাসের কোনো আলোচনাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই তথাকথিত "মুক্ত ও স্বাধীনতার দেশ" আমেরিকায় আজ যদি কোনো মূলস্রোত মিডিয়া সেসব কারণ বা ইতিহাসের কথা তোলে, সঙ্গে সঙ্গেই সে মিডিয়া জনপ্রিয়তা হারাবে, এবং যেসব বড় বড় কর্পোরেশন -- গাড়ি থেকে ওষুধ থেকে ম্যাকডোনাল্ড থেকে পিৎজা হাট থেকে ডিজনি ওয়ার্ল্ড -- তাদের বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে, তারা সে বিজ্ঞাপন গুটিয়ে নেবে, এবং সে মিডিয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সে ঝুঁকি নিয়ে সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার সাহস কোনো মূলস্রোত মিডিয়ার নেই।
     
    অথচ সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার এই মুহূর্তে খুব বেশি দরকার ছিল। আগের তিন সপ্তাহে আমি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় সেসব বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। আজ করছি যুদ্ধ এবং শরণার্থী সমস্যা নিয়ে আলোচনা। ইমিগ্রেন্ট এবং ইমিগ্রেশন নিয়ে মার্কিন মিডিয়ার একপেশে আলোচনা দেখলে স্তম্ভিত হতে হয়। ইরাক, আফগানিস্তানের যুদ্ধের সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন সে দুই দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিলো, এবং বলতে গেলে বিনা কারণেই বোমার আঘাতে দুটো দেশকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলো, তখন মার্কিনি ও পশ্চিমি মিডিয়ার এই কুম্ভীরাশ্রু কোথায় ছিল? 

    প্রতিটি ছবি, প্রতিটি খবর দেখলে আজ সেই হিপোক্রিসি, দ্বিচারিতার কথাই খুব বেশি করে মনে আসে। কিন্তু সেসব কথা বলা জনপ্রিয় নয়। 

    ইতিহাসের আলোচনা জনপ্রিয় নয়। আপনার চাকরি চলে যেতে পারে, আপনার ফোন হ্যাক করা হতে পারে, আপনার পরিবারের ওপর নজরদারি করা হতেই পারে। এমনিতেই আমেরিকায় গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব বিনা পয়সায় ব্যবহারের পরিবর্তে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বা পছন্দের খবর মার্কিনি কর্পোরেশনগুলো জানে। আপনার ফোনে বা ইমেলে যে কোনো সময়ে যে কোনো কর্পোরেশন আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আপনার বাড়িতে যদি অ্যালেক্সা-জাতীয় অনলাইন রোবট থাকে, তাহলে তার মাধ্যমে আপনার বলা সমস্ত কথা কর্পোরেশনগুলির হাতে সরাসরি চলে যেতে পারে। 

    এই তথাকথিত "ল্যাণ্ড অফ প্রাইভেসি" আমেরিকায় কোনো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আপনার অবশিষ্ট নেই।
     
    একাত্তরের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়েই কিন্তু ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, চিলি এসব দেশে বিশাল বিশাল যুদ্ধ চলছিল, এবং প্রতিটি যুদ্ধের পিছনেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত। সেই একই সময়ে দক্ষিণ আমেরিকায় গুয়াতেমালা, সালভাডোর, হণ্ডুরাস এসব দেশে মার্কিন মদতে সেখানকার অত্যাচারী রাষ্ট্রনায়করা বর্বর আক্রমণে বিরোধী শক্তিকে শেষ করে দেওয়ার খেলায় নেমেছিল, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি, ঘরবাড়ি, স্বজন পরিজন হারিয়ে স্ত্রীপুত্রকন্যার হাত ধরে নিজের প্রিয় দেশ ও পরিচিত পরিবেশ ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলো অন্য দেশের আশ্রয়ে।
     
    ফিলিপিন্স থেকে এ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা, সুদান থেকে কঙ্গো, কসোভো থেকে ইউক্রেন -- সমস্ত যুদ্ধের পিছনেই ওই যে কথা আগেই বললাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং তাদের ট্রিলিয়ন ডলার, ট্রিলিয়ন পাউনড অস্ত্র ও যুদ্ধ কর্পোরেশনের মদত রয়েছে। ঠিক যেমন পট্যাটো চিপসকে জনপ্রিয় না করলে খামারের আলু বিক্রি হবেনা এবং পচে যাবে, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধ না লাগালে এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে এই ট্রিলিয়ন ডলারের মজুত করা অস্ত্রভাণ্ডার পড়ে থাকবে, এবং শেয়ার বাজারে তাদের লাভ দ্রুত পড়ে যাবে। 
     
    অস্ত্র ও যুদ্ধ বিক্রি না হলে লাভ নেই, এবং লাভ না থাকলে শেয়ার মার্কেট নেই। স্টকহোল্ডাররা ক্ষেপে উঠবে। 

    যুদ্ধ কর্পোরেশনের সঙ্গে কেবলমাত্র অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো যুক্ত নয়। যুক্ত আছে ওষুধপত্র, কম্পিউটার ও সফটওয়্যার, হাজার ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন বাণিজ্য, সাবান থেকে খাদ্যসামগ্রী। গাড়ি থেকে গ্রেনেড। বস্তুতঃ, যুদ্ধ না লাগালে, এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই কারণে, আপনারা একবার গুগল সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমেরিকা পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো ভাবে যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। আছে।
     
    আজকে পৃথিবীতে এই মুহূর্তেই সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে। এবং মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করছে। কিন্তু নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএন বা বিবিসিতে তার কোনো খবর আপনি পাবেন না আদৌ।
     
    কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সর্বক্ষণ যুদ্ধ চলেছে। আফ্রিকার অনেকগুলো দেশের মধ্যে নিরন্তর যুদ্ধ চলেছে। ইজরায়েলের কথা বলে আর মার্কিনি মিডিয়ার লজ্জা বাড়ালাম না। অবশ্য, জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশনে লজ্জা বস্তুটাই তাদের আর নেই।
     
    সব জায়গাতেই -- বার্মা থেকে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া থেকে বার্কিনা ফাসো -- যুদ্ধের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তারা ওই মেক্সিকো, গুয়াতেমালার সর্বস্বান্ত মানুষের মতোই দেশ হারিয়ে, স্বজন পরিজন হারিয়ে, জমি হারিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে অন্য দেশের আশ্রয়ে। এই মুহূর্তে যেমন ইউক্রেন থেকে পোল্যাণ্ডে পাড়ি জমাচ্ছে ওই দশ থেকে পনেরো লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে যেমন ইউরোপ থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিল কোটি কোটি মানুষ।
     
    আমেরিকা তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো। যেমন ইউরোপের নতুন যুদ্ধগুলোর শরণার্থীরা অনেকেই আশ্রয় পেয়েছে জার্মানিতে, ফ্রান্সে।
     
    কিন্তু আমেরিকায় আজ উদ্বাস্তুবিরোধী, শরণার্থীবিরোধী রাজনৈতিক ও সামাজিক হাওয়া অতি প্রবল আজ যদি কুম্ভীরাশ্রু নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন বলতো, ইউক্রেন থেকে যে কেউ আমেরিকায় আশ্রয় পেতে চাইলে আমেরিকা তাদের বিনাশর্তে আশ্রয় দেবে, এ্যাসাইলাম দেবে। বলবে কি?
     
    বিবিসি কি রাণীর ওপরে চাপ সৃষ্টি করবে, যাতে ইউক্রেনের শরণার্থীরা সবাই ব্রিটেনে নিরাপদ আশ্রয় পায়?
     
    যেমন একাত্তরে বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি নিঃস্ব, ছিন্নমূল নিরীহ মানুষ ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলো?
     
    ###

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৪৯২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:২৭505298
  • প্রাসঙ্গিকতা কেন হবে ? তুলনা করা হচ্ছে জাস্ট। 
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:d8c4:9655:26a5:9063 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:২৯505299
  • আলোচনাটা এই থ্রেডে ট্রান্সফার হয়ে ভালোই হয়েছে। ভাটে সব হারিয়ে যাচ্ছিল।
    অমিত এবং S দুজনের তর্কই চলুক, রাগারাগি করে আলোচনা থামাবেন না প্লিজ।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:d8c4:9655:26a5:9063 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৩০505300
  • হিজাব একটা কালচার। সেটা যুদ্ধের প্রসঙ্গে আসে কি?
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৩৫505301
  • তুলনাটা করা হচ্ছে বড়ো/শক্তিশালী র সাথে ছোট/ দুর্বলের। সেটা দেশ হতে পারে জাতি হতে পারে , ভাষা হতে পারে - কালচার হতে পারে যা খুশি। 
    স-এর বক্তব্য ছিল ইউক্রেন দুর্বল বলে রাশিয়ার দাবি চুপচাপ মেনে নেওয়া উচিত। তাহলেই চারদিকে অখণ্ড শান্তি থাকবে। 
     
    আমার প্রশ্ন ছিল তাহলে একই যুক্তিতে ইন্ডিয়া র মুসলিম দের বিজেপির সব দাবি - ইনক্লুডিং হিজাব চুপচাপ মেনে নেওয়া উচিত নয় কি ? এসব কোর্ট কেস ফেস কেন আবার ? শান্তি বিঘ্নিত হচ্ছে তাতে। 
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:d8c4:9655:26a5:9063 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৪৭505304
  • ইউক্রেনের ওপর আক্রমন অতটা একমাত্রিক নয় তো।
    ওখানে ন্যাটো ভার্সেস রাশিয়া যুদ্ধ হচ্ছে। এর পেছনে অসংখ্য কারন রয়েছে যেগুলো বারবার লেখা হয়েছে।
    ৩৫ লক্ষাধিক মানুষ উদ্বাস্তু, অসংখ্য মৃত, টিভিতে দেখাচ্ছে তাদের দুরবস্থা। কেন এই যুদ্ধ বাধল সেই পয়েন্টগুলো চেপে যাচ্ছে পশ্চিম মিডিয়া।
  • S | 2a0b:f4c2:2::53 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৪৯505305
  • হিজাব কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক। হিজাব পড়বে নাকি পড়বেনা, সেটা তো আদলত ঠিক করবে। আনফর্চুনেটলি, দুনিয়াতে সেরকম কোনও আদলত নেই। ছোট দেশগুলো দুষ্টুমি করলে বড় দেশগুলো নিজেরাই জাজ আর একজিকিউশনারের কাজ করে। কিন্তু বড়দাদারা যখন নিজেরাই অ্যাগ্রেসার, তখন কোনও আদলতই নেই। ইরাকেও দেখেছি, ইউক্রেনেও দেখছি। সেক্ষেত্রে রফা করাই একমাত্র বুদ্ধিমানের উপায়। রাশিয়ার আট দফা প্রাথমিক শর্ত কিন্তু ছিলো মূলত দুটোঃ ইউক্রেন ন্যাটোতে জয়েন করবেনা, আর ন্যাটো আর পূবদিকে এগোবে না। সেসব ফুতকারে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিলো। বহুদিন ধরেই রাশিয়া আপত্তি করে এসেছে ন্যাটোর এক্সপ্যানশনের আর সেসবে পাত্তাই দেওয়া হয়নি। সব দেশেরই একটা মনরো ডকট্রিন আছে। এই ব্যাপারটাও এখন মিডিয়া থেকে উধাও। নিজেদের ব্লান্ডার লোকাতে এখন সেসব নিয়ে আর তেমন আলোচনা দেখিনা।
     
    আমি একদমই চাইনা যে এই যুদ্ধ চলুক। এই যুদ্ধ চালিয়ে ইউক্রেনের শুধু ক্ষতিই দেখতে পারছি।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:d8c4:9655:26a5:9063 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৪৯505306
  • এই যুদ্ধের শেষে পৃথিবীর রাজনৈতিক সমীকরণ এখনকার মতো  থাকবে না। আয়রন কার্টেন ফিরে আসবার সম্ভাবনা।
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১২:৫৮505307
  • সেই মনরো ডকট্রিন নিয়েই তো আগের প্রশ্নগুলো করেছিলাম। স্পেসিফিক উত্তর পেলামনা। 
     
    তো সেই একই যুক্তিতে আজকে প্রধান সেবক চীন পাকিস্তান কারাকোরাম হাইওয়ে কে ইন্ডিয়ার সিকিউরিটি থ্রেট ধরে নিয়ে পাকিস্তান কে একটু সবক শেখাতে গেলে আপনাদের আপত্তি নেইতো ? আশা করি ​​​​​​​আপনারা দিল খুলে ​​​​​​​সাপোর্ট ​​​​​​​করবেন। 
     
    অবশ্য যেভাবে মিসাইল ফস্কে অটোমেটিক ছুটে যাচ্ছে আজকাল মনে হয় প্রধান সেবক ও গুরু পড়েন হয়তো। 
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৩:০১505308
  • আফটার অল ইন্ডিয়া পাকিস্তান যুদ্ধ লম্বা চললে আমি পাকিস্তানের শুধু ক্ষতিই দেখতে পারছি। অনেকটা রাশিয়া ইউক্রেন এর মতোই। 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::7:d157 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৩:১০505309
  • ইন্ডিয়া তো পাকিস্তানের সঙ্গে অ্যাক্চুয়ালি সাড়ে তিনবার যুদ্ধ করেছে। খুব আনথিন্কেবল কনসেপ্ট না।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::7:d157 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৩:১৩505310
  • যখন হাইঅপথেটিকাল সিচুয়েশান নিয়েই কথা হচ্ছেঃ
    উল্টোটা ধরুন। আজ যদি চীন বারবার ইন্ডিয়াকে হুঁশিয়ারি দিয়েই চলে, তাহলে কি ইন্ডিয়ার উচিত হবে সেসব উড়িয়ে দিয়ে চীনের আক্রমনের অপেক্ষা করা? নাকি তাদের সাথে রফা করে যুদ্ধটা অ্যাভয়েড করা। চীন যদি ভারত আক্রমণ করে তাহলে ইন্ডিয়ারও খুব ক্ষতি হবে, সেটাও আমি দেখতে পারছি।
  • Amit | 193.116.193.114 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৪:৩৬505312
  • গুড পয়েন্ট। তো রফা করা মানে পায়ে ধরে আত্মসমর্পণ করা বোজাচ্ছেন তো ?মানে চীন যা চাইবে মুখ বুজে মেনে নিতে হবে তাইতো ?
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৯:০০505316
  • বাইডেন রওয়ানা হয়েছেন ব্রাসেলস অভিমুখে। সেখানে আলোচনা হবার পর ওয়ারশ (ভারশাভা) যাবেন।
    খুব সম্ভবত এই বৈঠকে আলোচনা করে ঠিক করা হবে ইউক্রেন দুটো টুকরো করে কার ভাগে কতটা থাকবে।
     
    এই খবরটা এই একটু আগে জানলাম।
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:25d7:60fc:2ea0:6d4 | ২৩ মার্চ ২০২২ ১৯:০৯505317
  • ইউক্রেনে নিও নাজিদের অস্তিত্ব অনেক দিন ধরেই। পশ্চিমেও যারা নজর রাখে তারা জানে। 2014র আগে এটা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় অনেক লেখা বেরিয়েছিল। এদের হেড কোয়ার্টার ওই মারইউপল। উইকির লিংকটায় এসব আছে।
     
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::c:10a1 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২০:০৭505319
  • যুদ্ধের অবস্থায় যাওয়ার আগেই রফা করলে এই পায়ে ধরে সব মেনে নেওয়ার অবস্থা আসেনা। সেখানে মাথা ঠান্ডা রেখে দুপক্ষই কিছু কিছু কম্প্রোমাইজ করে। ইন্ডিয়া এখন যেটা করছে। চীনের সাথে সীমান্তে রেগুলার মিটিং হয়। যতটা পারা যায়, আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা আর বিভেদগুলো সমাধান করা হয় দুপক্ষের মধ্যে। যুদ্ধ একবার শুরু হয়ে গেলে তখন এইসব প্রসেস এক্সপোনেনশিয়ালি মেসি হয়ে যায়। ইউক্রেন আর রাশিয়া এখন বেশ কয়েকদফা আলোচনা করেছে। এই আলোচনাগুলো যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে করলে ইউক্রেন দেশটা বেঁচে যেতো। কিন্তু তখন কাদের পরামর্শে এসব করেনি, বোঝাই যাচ্ছে। আর এই যুদ্ধটা আসলে যাদের, তারা নিজেরা করলেই তো পারতো দূর থেকে হুন্কার আর ইউক্রেনকে উষ্কে না দিয়ে।
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৩৯505328
  • এই ঢপের globalresearch এর লিং দেওয়ার আগে এটা পড়ে নেবেন হ্যাঁ ?

    https://en.m.wikipedia.org/wiki/Michel_Chossudovsky

    যিনি এই ইন্সটিটা চালান তিনি একজন কনস্পি থিওরিস্ট হিসেবে পরিচিত এবং ভদ্রভাবে বললে রাশ্যার দালাল। আগেও একদিন দেখেছিলাম এখান থেকে লিং পড়েছিল।

    পশ্চিমী মিডিয়া দুচক্ষে দেখিনা বলে কনস্পি থিওরি সাইটের কোলে গিয়ে পড়ব, রাশিয়াকে এত ভালবাসি বলে, সে বড়ই অট্টহাস্যকর ব্যাপার।
     
     
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৫505329
  • কারা একে কন্সপিরেসি থিয়োরিস্ট বলে দাগাচ্ছে সেটা দেখেছেন আশা করি।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৬505330
  • ইনি অত্যন্ত পণ্ডিত মানুষ।
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৬505331
  • বাবা, বিডেন মীটিং এ কী আলোচনা করবে সেসব লোকজন খবর পেয়ে যাচ্ছে ! কারা এঁরা ?​​
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৭505332
  • পুরো লেখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন ওঁকে ঢপবাজ প্রতিপন্ন করার দরকার কেন। 
    উনি anti establishment.
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৮505333
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৪৬
     
    বলব না, বলব না...
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৫০505334
  • পন্ডিত মানুষদেরই শয়তানিটা তো বেশী। ভাইরাস নিয়েও দেখা গেছে সেসব। শিক্সিত মানুষেরাই সেসব গেলে।
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৫৩505335
  • পুরো লেখাটা পড়েই তো দেখতে ফেলাম সাইটটা কাদের। বেরিয়ে এল পন্ডিতি আর এখানে ফেক নিউজ ছড়িয়েদের কাজকম্ম।

    পুতিনও বিপ্লবী, ফেক নিউজ করিয়েরাও অ্যান্টি এস্টাবলিশমেন্ট।

    সেসব আবার এখানে কিছু লোক লিখেও যায়।
  • Tim | 2603:6011:6506:4600:1191:2d4c:ea32:fd6c | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৫৭505336
  • এস তো প্রচুর খবর রাখেন বলে লেখা পড়ে মনে হয়। আপনি কি পশ্চিমি উস্কানি ইত্যাদির সঙ্গে সঙ্গে ইউক্রেনের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের ইতিহাস মনে রেখে এগুলো বলছেন? ইউক্রেনে তিরিশের দশকের কৃষক আন্দোলন ও  স্তালিন এর বানানো ফ্যামিন? ইন্টেলেক্চুয়াল কমিউনিটির ওপর রাশিয়ার আক্রমণ? শুধুই ইউ এস এবং পশ্চিমের সুবিধা হচ্ছে এই যুদ্ধে এই কারণে যুদ্ধটা হচ্ছে?
     
    ইউ এস এবং ইউ কে'র বদমাইশি অপছন্দ করি বলে রাশিয়ার ইন্ভেশন জাস্টিফাই করতে হবে? কাশ্মীর, প্যালেস্টাইনে, ইরাকে, সিরিয়ায়, আফগানিস্তানে  ভিক্টিমের পাশে থাকব আর ইউক্রেনে নিরীহ লোক মরলে " এ তো হবেই, যেমন অন্যের কথায় নেচেছো", "রাশিয়ার আর কীই বা করার ছিলো" বলবো? অদ্ভুৎ অবস্থান। 
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২১:৫৮505337
  • ফেক নিউজ সাইটের লিং দিয়ে রাশিয়ার সমর্থন আর 'পশ্চিমের' বিরোধিতা খুব চলছে এখানে। যারা সাইট বানায় তাদের স্বার্থ তো বোঝা যায়, যারা লিংগুলো ছড়ায় তাদের স্বার্থটা কী ?
  • S | 185.195.71.244 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২২:০২505338
  • @টিমঃ
    "ইউ এস এবং ইউ কে'র বদমাইশি অপছন্দ করি বলে রাশিয়ার ইন্ভেশন জাস্টিফাই করতে হবে?"

    আমি এগজ্যাক্টলি এই বাইনারিটারই বিরুদ্ধে। ইউএস, ইউকের বদমাইশি অপছন্দ করা মানেই রাশিয়ার ইনভেশান জাস্টিফিকেশান কেন হচ্ছে?
  • dc | 122.174.120.85 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২২:১১505339
  • আচ্ছা, মারিউপোল নাজিদের ঘাঁটি ছিল, তাই মারিউপল এর জন্য পুটিন এক্সট্রা স্পেশাল ব্যবস্থা করেছে। এবার বুঝলাম মারিউপলে কেন স্কুল হাসপাতালেও বোম ফেলা হচ্ছে, কেন কনস্ট্যান্ট শেলিং করে করে শহরটাকে মাটির সাথে মিশিয়ে দিচ্ছে, কেন মারিউপল এ খাবার, জল সমস্ত অবরোধ করে সিভিলিয়ানদের আস্তে আস্তে মেরে ফেলছে। পুটিনের বুদ্ধি আছে কিন্তু, বললে হবে? 
  • সিএস | 49.37.34.190 | ২৩ মার্চ ২০২২ ২২:১৩505340
  • ফেক নিউজ ছড়ানোর স্বার্থটা বুঝেছি। 'নারীবাদ' ও 'পোগোতিশীলতার' প্রচার।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন