এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ইউক্রেন, বাংলাদেশ, এবং মিডিয়া -- বর্বরতার সেকাল একাল

    Partha Banerjee লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৮৪৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • ঊনিশশো একাত্তরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর -- বাংলাদেশের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকে -- আজ এই দুহাজার বাইশ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত পৃথিবীতে কতগুলো যুদ্ধ হয়েছে, এবং তার পরিণতি হিসেবে কত কোটি নিরীহ মানুষকে নিজের দেশ ছেড়ে চিরকালের মতো অন্য দেশে গিয়ে উদ্বাস্তুর জীবন কাটাতে হয়েছে? কেউ কি তার হিসেব রেখেছে কোনো?
     
    আজকে নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং প্রায় সমস্ত মার্কিন ও পশ্চিমি মিডিয়া রাশিয়ার আক্রমণে ইউক্রেন থেকে পালিয়ে যাওয়া শরণার্থীদের জন্যে কেঁদে আকুল। কেবলমাত্র পোল্যাণ্ডেই দশ থেকে পনেরো লক্ষ ইউক্রেনিয়ান পুরুষ, নারী ও শিশু আশ্রয় নিয়েছে। এর পর আছে পশ্চিম ইউরোপের আরো দেশ -- যেমন জার্মানি, ফ্রান্স, ইংল্যান্ড, স্পেন, ইতালি। ইউক্রেনের চারপাশে আরো যেসব দেশ আছে, যেমন বেলারুশ, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক, মলডোভা, জর্জিয়া, রোমানিয়া ইত্যাদি। 

    ইউক্রেনে রাশিয়ার বর্বর আক্রমণ এই প্রতিটি দেশকেই সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে বাধ্য। পরিবেশ ও জলবায়ুর ওপরে যে নিদারুণ প্রভাব পড়বে, এবং কত কোটি গাছ কাটা পড়বে, পার্ক ও তৃণভূমি জ্বলে যাবে, কত লক্ষ কোটি গ্যালন জল চিরকালের মতো বিলীন হবে, তার হিসেব কে করে? এবং যারা বেঁচে থাকবে, বিশেষ করে শিশুরা, তাদের মনের ওপর এই যুদ্ধ ও বোমাবর্ষণ চিরকালের মতো কেমনভাবে ছাপ ফেলে যাবে, তার হিসেব কে করে?
     
    বাংলাদেশ যুদ্ধের সময়ে আমরা দেখেছি, কত লক্ষ নিরীহ পরিবারকে এই ট্রমার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়েছিল। কত অসংখ্য নারীর মর্যাদা লুন্ঠিত হয়েছিল। কত মানুষ বিকলাঙ্গ, পঙ্গু হয়ে গিয়েছিলো। অথচ, বাংলাদেশের ওপর পাকিস্তানী হানাদারদের বর্বরতার খবর আমার পরিচিত অনেক সাধারণ পাকিস্তানীই জানেনা। আমি যখন তাদের এসব কথা বলি, তারা আশ্চর্য হয়ে যায়। তারা তাদের দেশে থাকার সময়ে কখনো এসব কথা শোনেনি। শুনলেও তার যে বীভৎসতা, বিভীষিকা, তার কোনো সঠিক খবর তাদের দেশের মিডিয়া তাদের দেয়নি। এও হলো আমার পূর্বকথিত "জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশন" বা কৌশলে বর্জন করার সাংবাদিকতা। আজ আমরা নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন, বিবিসি এবং পশ্চিমি মিডিয়াতে তার এক আধুনিক সংস্করণ দেখতে পাচ্ছি।
     
    এই আধুনিক, নবতম মগজধোলাইতে দেখা যাচ্ছে, রাশিয়া ও পুতিন কেমনভাবে ইউক্রেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে, কত নিরীহ মানুষের প্রাণ যাচ্ছে, মারিপল, ম্যারিটোপোল, খারসন, ইত্যাদি শহরে হাসপাতাল, আশ্রয়কেন্দ্র এসব রাশিয়ার বোমার আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেছে। তার ছবি আমরা দিবারাত্র পশ্চিমি মিডিয়াতে এবং তাদের বশংবদ ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়াতে দেখছি। এবং শিহরিত হচ্ছি। হওয়ারই কথা।
     
    রাশিয়ার এ আগ্রাসন ও বর্বরতাকে চরম ধিক্কার জানাই। 
     
    কিন্তু এখানে একটা বিরাট প্রব্লেমও আছে। আজ পৃথিবীতে যেমন সোশ্যাল মিডিয়াতে কোনো খবর দেখলে তেমন কেউ তার সম্পর্কে খোঁজখবর করেনা বা রিসার্চ করেনা, এবং সেই উড়ো খবরকেই ধ্রুবসত্য বলে মনে করে এবং নিজের বন্ধু পরিজনের সঙ্গে চোখ বন্ধ করে শেয়ার করে ফেলে, ঠিক তেমনি নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএনের খবরকে কেউ যাচাই না করেই নিজেদের মিডিয়াতে প্রকাশ করে দেয়। এবং কে কত বেশি আগে প্রকাশ করতে পারলো, তার প্রতিযোগিতা চলে। 

    অথচ, নিউ ইয়র্ক টাইমস জাতীয় মিডিয়া একপেশে রাশিয়াবিরোধী খবর প্রচার করে চলেছে, যা ওয়ার প্রোপাগাণ্ডা -- যুদ্ধ সম্পর্কে একটা জিগির সৃষ্টি করা।
     
    সেই একপেশে সাংবাদিকতায় যেমন যুক্তিতর্ক, বিশ্লেষণ, কারণ অনুসন্ধান সমস্ত বিলুপ্ত, ঠিক তেমনই ইতিহাসের কোনো আলোচনাও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এই তথাকথিত "মুক্ত ও স্বাধীনতার দেশ" আমেরিকায় আজ যদি কোনো মূলস্রোত মিডিয়া সেসব কারণ বা ইতিহাসের কথা তোলে, সঙ্গে সঙ্গেই সে মিডিয়া জনপ্রিয়তা হারাবে, এবং যেসব বড় বড় কর্পোরেশন -- গাড়ি থেকে ওষুধ থেকে ম্যাকডোনাল্ড থেকে পিৎজা হাট থেকে ডিজনি ওয়ার্ল্ড -- তাদের বিজ্ঞাপন দিয়ে চলেছে, তারা সে বিজ্ঞাপন গুটিয়ে নেবে, এবং সে মিডিয়া মুখ থুবড়ে পড়বে। সে ঝুঁকি নিয়ে সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতার সাহস কোনো মূলস্রোত মিডিয়ার নেই।
     
    অথচ সৎ, নিরপেক্ষ সাংবাদিকতা করার এই মুহূর্তে খুব বেশি দরকার ছিল। আগের তিন সপ্তাহে আমি বাংলাদেশ প্রতিদিনের পাতায় সেসব বিষয় নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছি। আজ করছি যুদ্ধ এবং শরণার্থী সমস্যা নিয়ে আলোচনা। ইমিগ্রেন্ট এবং ইমিগ্রেশন নিয়ে মার্কিন মিডিয়ার একপেশে আলোচনা দেখলে স্তম্ভিত হতে হয়। ইরাক, আফগানিস্তানের যুদ্ধের সময়ে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেন সে দুই দেশে লক্ষ লক্ষ মানুষ মেরেছিলো, এবং বলতে গেলে বিনা কারণেই বোমার আঘাতে দুটো দেশকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিলো, তখন মার্কিনি ও পশ্চিমি মিডিয়ার এই কুম্ভীরাশ্রু কোথায় ছিল? 

    প্রতিটি ছবি, প্রতিটি খবর দেখলে আজ সেই হিপোক্রিসি, দ্বিচারিতার কথাই খুব বেশি করে মনে আসে। কিন্তু সেসব কথা বলা জনপ্রিয় নয়। 

    ইতিহাসের আলোচনা জনপ্রিয় নয়। আপনার চাকরি চলে যেতে পারে, আপনার ফোন হ্যাক করা হতে পারে, আপনার পরিবারের ওপর নজরদারি করা হতেই পারে। এমনিতেই আমেরিকায় গুগল, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব বিনা পয়সায় ব্যবহারের পরিবর্তে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য বা পছন্দের খবর মার্কিনি কর্পোরেশনগুলো জানে। আপনার ফোনে বা ইমেলে যে কোনো সময়ে যে কোনো কর্পোরেশন আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। আপনার বাড়িতে যদি অ্যালেক্সা-জাতীয় অনলাইন রোবট থাকে, তাহলে তার মাধ্যমে আপনার বলা সমস্ত কথা কর্পোরেশনগুলির হাতে সরাসরি চলে যেতে পারে। 

    এই তথাকথিত "ল্যাণ্ড অফ প্রাইভেসি" আমেরিকায় কোনো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা আপনার অবশিষ্ট নেই।
     
    একাত্তরের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়েই কিন্তু ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, চিলি এসব দেশে বিশাল বিশাল যুদ্ধ চলছিল, এবং প্রতিটি যুদ্ধের পিছনেই ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিলিটারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্সের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত। সেই একই সময়ে দক্ষিণ আমেরিকায় গুয়াতেমালা, সালভাডোর, হণ্ডুরাস এসব দেশে মার্কিন মদতে সেখানকার অত্যাচারী রাষ্ট্রনায়করা বর্বর আক্রমণে বিরোধী শক্তিকে শেষ করে দেওয়ার খেলায় নেমেছিল, এবং লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি, ঘরবাড়ি, স্বজন পরিজন হারিয়ে স্ত্রীপুত্রকন্যার হাত ধরে নিজের প্রিয় দেশ ও পরিচিত পরিবেশ ছেড়ে পাড়ি দিয়েছিলো অন্য দেশের আশ্রয়ে।
     
    ফিলিপিন্স থেকে এ্যাঙ্গোলা, বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা, সুদান থেকে কঙ্গো, কসোভো থেকে ইউক্রেন -- সমস্ত যুদ্ধের পিছনেই ওই যে কথা আগেই বললাম, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন এবং তাদের ট্রিলিয়ন ডলার, ট্রিলিয়ন পাউনড অস্ত্র ও যুদ্ধ কর্পোরেশনের মদত রয়েছে। ঠিক যেমন পট্যাটো চিপসকে জনপ্রিয় না করলে খামারের আলু বিক্রি হবেনা এবং পচে যাবে, ঠিক একই ভাবে যুদ্ধ না লাগালে এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে এই ট্রিলিয়ন ডলারের মজুত করা অস্ত্রভাণ্ডার পড়ে থাকবে, এবং শেয়ার বাজারে তাদের লাভ দ্রুত পড়ে যাবে। 
     
    অস্ত্র ও যুদ্ধ বিক্রি না হলে লাভ নেই, এবং লাভ না থাকলে শেয়ার মার্কেট নেই। স্টকহোল্ডাররা ক্ষেপে উঠবে। 

    যুদ্ধ কর্পোরেশনের সঙ্গে কেবলমাত্র অস্ত্র প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো যুক্ত নয়। যুক্ত আছে ওষুধপত্র, কম্পিউটার ও সফটওয়্যার, হাজার ইলেক্ট্রনিক্স ও অনলাইন বাণিজ্য, সাবান থেকে খাদ্যসামগ্রী। গাড়ি থেকে গ্রেনেড। বস্তুতঃ, যুদ্ধ না লাগালে, এবং যুদ্ধ চালিয়ে না গেলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সম্পূর্ণভাবেই ধ্বংস হয়ে যাবে। এই কারণে, আপনারা একবার গুগল সার্চ করে দেখে নিতে পারেন, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর থেকে আজ পর্যন্ত আমেরিকা পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো ভাবে যুদ্ধের সঙ্গে যুক্ত ছিল। আছে।
     
    আজকে পৃথিবীতে এই মুহূর্তেই সৌদি আরব ইয়েমেনের ওপর বর্বর আক্রমণ চালাচ্ছে। এবং মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করছে। কিন্তু নিউ ইয়র্ক টাইমস বা সিএনএন বা বিবিসিতে তার কোনো খবর আপনি পাবেন না আদৌ।
     
    কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সর্বক্ষণ যুদ্ধ চলেছে। আফ্রিকার অনেকগুলো দেশের মধ্যে নিরন্তর যুদ্ধ চলেছে। ইজরায়েলের কথা বলে আর মার্কিনি মিডিয়ার লজ্জা বাড়ালাম না। অবশ্য, জার্নালিজম অফ এক্সক্লুশনে লজ্জা বস্তুটাই তাদের আর নেই।
     
    সব জায়গাতেই -- বার্মা থেকে বাংলাদেশ থেকে বলিভিয়া থেকে বার্কিনা ফাসো -- যুদ্ধের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। তারা ওই মেক্সিকো, গুয়াতেমালার সর্বস্বান্ত মানুষের মতোই দেশ হারিয়ে, স্বজন পরিজন হারিয়ে, জমি হারিয়ে পাড়ি জমাচ্ছে অন্য দেশের আশ্রয়ে। এই মুহূর্তে যেমন ইউক্রেন থেকে পোল্যাণ্ডে পাড়ি জমাচ্ছে ওই দশ থেকে পনেরো লক্ষ মানুষ। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের সময়ে যেমন ইউরোপ থেকে আমেরিকায় পাড়ি জমিয়েছিল কোটি কোটি মানুষ।
     
    আমেরিকা তাদের আশ্রয় দিয়েছিলো। যেমন ইউরোপের নতুন যুদ্ধগুলোর শরণার্থীরা অনেকেই আশ্রয় পেয়েছে জার্মানিতে, ফ্রান্সে।
     
    কিন্তু আমেরিকায় আজ উদ্বাস্তুবিরোধী, শরণার্থীবিরোধী রাজনৈতিক ও সামাজিক হাওয়া অতি প্রবল আজ যদি কুম্ভীরাশ্রু নিউ ইয়র্ক টাইমস, সিএনএন বলতো, ইউক্রেন থেকে যে কেউ আমেরিকায় আশ্রয় পেতে চাইলে আমেরিকা তাদের বিনাশর্তে আশ্রয় দেবে, এ্যাসাইলাম দেবে। বলবে কি?
     
    বিবিসি কি রাণীর ওপরে চাপ সৃষ্টি করবে, যাতে ইউক্রেনের শরণার্থীরা সবাই ব্রিটেনে নিরাপদ আশ্রয় পায়?
     
    যেমন একাত্তরে বাংলাদেশ থেকে কোটি কোটি নিঃস্ব, ছিন্নমূল নিরীহ মানুষ ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলো?
     
    ###

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ মার্চ ২০২২ | ১১৮৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:25d7:60fc:2ea0:6d4 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৪:২৬505378
  • "পুতিন নিজের ইগো স্যাটিসফাই করার জন্য গত কয়েক সপ্তাহে হাজার দশেক মানুষকে খুন করেছে,"
     
     এই নাম্বারটা আমি খুঁজছি। পারলে রেফারেন্স দেবেন।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:6d98:c85c:3552:ad3a | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৪:৪১505379
  • ভুল লিখেছি। চীনের ভেটো দেবার ক্ষমতা আছে। কিন্তু সেও মধ্যপন্থা অবলম্বন করেছিল।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::2d:d2c4 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৪:৫০505380
  • স্যান্কশান নিয়ে কি আর বলবো? দুইদিন আগেও ভেনেজুয়েলার মাডুরো অতি খারাপ লোক ছিলো। সে নাকি ডেমোক্রাসি বিরোধী আর হিউম্যান রাইটস ভায়োলেট করেছে। হবে হয়তো। মিডিয়ায়ও সেইসব কথাই শুনেছি। সেই দেশের একগাদা লোকজন এবং এন্টিটি সব স্যান্কশানড ছিলো। এখন তেলের টান পড়তেই অন্যদিকে হাওয়া চলছে। মিডিয়াতেও মাডুরোর জয়গান দেখলাম। বিগত এক দুসপ্তাহে মাডুরো এমন কি মহান কাজ করলো যে সব দোষ মাফ হয়ে গেলো। তিনো থেকে বিজেপি গিয়েও লোকের দোষ এত রাতারাতি মাফ হয়ে যায়নি।
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৫:০২505381
  • আম্রিগা অস্ত্র বেচার জন্যে ইউক্রেন কে ওসকাল আর ওরাও সবকিছু ভুলে গিয়ে নেচে উঠে রাশিয়ার সাথে পাঙ্গা নিতে লাগলো ? রাশিয়া র তেমন কিছু করার ছিলোনা তাইতো ? মানে বাচ্চাদের ভোলাতে ​​​​​​​গেলেও ​​​​​​​এর ​​​​​​​থেকে ​​​​​​​বেশি ​​​​​​​এফোর্ট ​​​​​​​লাগে ​​​​​​​মনে ​​​​​​​হয়। 
     
    হ্যা , আম্রিগা ​​​​​​​তেলের ​​​​​​​জন্যে ​​​​​​​অনেক ​​​​​​​দেশকে ​​​​​​​ল্যাজে ​​​​​​​খেলিয়েছে। ​​​​​​​তেলের ​​​​​​​পলিটিক্স অতি ​​​​​​​নোংরা ​​​​​​​সবাই ​​​​​​​জানে। ​​​​​​​কথাটা ​​​​​​​হলো ​​​​​​​বাকিরা ​​​​​​​ল্যাজে খেলতে ​​​​​​​রাজি ​​​​​​​হলো ​​​​​​​কেন ​​​​​​​এতো ​​​​​​​সহজে ? 
     
    আর হ্যা - 100-% নিউট্রাল , নন রেসিস্ট ,  নন ক্যাসিস্ট মিডিয়ার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া গেলো ? নাহলে এতো পাতার পর পাতা পোস্টিং এর কোনো মানেই দাড়ায়না যে। 
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৫:০৩505382
  • আম্রিগা ভারতকে ঠিক কিরকম ভয় দেখিয়েছে একটু জানা যাক না ?  ভারত ভয়ে কাঁপছে দেখে তো মনে হচ্ছেনা ঠিক। 
     
    যদিও কে কাকে ভয় দেখাচ্ছে সেটা নিয়ে এখানে আদৌ আলোচনা হচ্ছিলোনা। 
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::29:a23a | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৫:১৪505383
  • Stepan Bandera becomes Ukrainian hero
    By Interfax-Ukraine.
    Published Jan. 22, 2010 at 2:06 pm
    Ukrainian President Victor Yushchenko has conferred the rank of a Ukrainian hero to Stepan Bandera, the leader of the Organization of Ukrainian Nationalists (OUN).

    https://www.kyivpost.com/article/content/ukraine-politics/stepan-bandera-becomes-ukrainian-hero-57781.html
     
    wiki:
    Stepan Andriyovych Bandera (Ukrainian: Степа́н Андрі́йович Банде́ра, IPA: [steˈpɑn ɐnˈdʲrʲijowɪt͡ʃ bɐnˈdɛrɐ]; Polish: Stepan Andrijowycz Bandera; 1 January 1909 – 15 October 1959) was a Ukrainian politician and theorist of the militant wing of the far-right Organization of Ukrainian Nationalists[1][2] and a leader and ideologist of Ukrainian ultranationalists known for his involvement in terrorist activities
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৫:২৩505384
  • পলিটিশিয়ান দেখলাম ডেথ টোল নম্বর এর রেফারেন্স খুঁজছেন। এই ডামাডোলের বাজারে কোথাও কোনো ভেরিফাইড ফিগার পাওয়া যায় বলে তো মনে হয়না- সেসব যুদ্ধের শেষে আসবে। এখন তো দুপক্ষই প্রোপাগান্ডা চালায়। ইউক্রেন বেশি করে দেখাবে আর রাশিয়া কম করে দেখাবে - এটাই তো হওয়ার কথা। 
     
    তবে সাউথ চীন পোস্টের লিংকটা ইন্টারেষ্টিং। একটা রাশিয়ান নিউসপেপার নিজেই রাশিয়ান সোলজার ডেথ কাউন্টই  ১০ হাজারের মতো দেখাচ্ছে , তারপর নিজেই সেই পোস্ট ডিলিট করে দিচ্ছে। এর মধ্যে কতটা সত্যি আর কতটা কল্পনা ভগাই জানে। 
     
     
    ইউক্রেন সিভিলিয়ান ডেথ টোল একতা লিংকে ১৪ হাজার দেখাচ্ছে , আর একটায় ১৫০০। সত্যি টা কোথায় শে ওনেক পরে জানা যাবে। আর এই যে ৪-৫ মিলিয়ন্ লোককে রেফিউজি হয়ে ডিসপ্লেস হটে হোলো এর মধ্যে কত বাচ্চা কে যে আন্ডারপেড স্লেভ লেবার হয়ে কৈশোর কাটাবে আর কত মেয়েকে যে সেক্স ট্রেডে জয়েন করতে হবে তার ফাইনাল ফিগার কোনোদিনও সামনে আসেনা। 
     
     
     
    ও ঠিক আছে। সব দোষ আসলে আম্রিগার আর ওয়েস্টার্ন মিডিয়ার। বেচারা পুতিন আর কি করবে ? ও নিজেও এসবের ভিক্টিম। 
     
     
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:25d7:60fc:2ea0:6d4 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:২১505385
  • ভেরিফায়েড রেফারেন্স নেই। সেটাই জানতে চাইছিলাম।
     
    বেশিরভাগ যুদ্ধেরই থাকে না। যুদ্ধ শেষের অনেক পরেও থাকে না।
  • &/ | 151.141.85.8 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:২৮505386
  • একাত্তরে বাংলাদেশে যে ত্রিশ লক্ষ লোক শহীদ হয়েছিলেন সেটা আজও স্বীকার করে না কোনো কোনো দেশ। কোনো কোনো গোষ্ঠীর 'বিশেষজ্ঞ" রা আবার ওই অত মৃত্যু হয় নি এরকম নানা বানোয়াট তথ্যপ্রমাণ দেখিয়ে বই টই ও লেখে।
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:৩২505387
  • কি আর করা যাবে। ওই ইম্পেরিক্যাল ডেটা বেসড এস্টিমেটস ই ভরসা। আর ডাইরেক্ট ক্যাসুয়ালটির থেকে ইনডাইরেক্ট এন্ড লং টার্ম ক্যাসুয়ালটি সবসময়েই বেশি হয়। সেসব এক্সাক্টলি মাপার কোনো ফুলপ্রুফ মেথড আসেনি এখনো। 
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:৩৩505388
  • 100-% নিউট্রাল , নন রেসিস্ট ,  নন ক্যাসিস্ট মিডিয়ার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া গেলো ?
  • dc | 2a02:26f7:d6c0:680d:0:5f93:b170:834 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:৪৯505389
  • বেদ। 
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৬:৫৯505390
  • আহা সে তো সনাতন শ্বাশত মিডিয়া। এই যুগের কিছু চাই  সিএনএন কে কাউন্টার করার জন্যে। 
     
    শ্বাশত বলতে আবার যেন শ্বাশত চ্যাটার্জি ভেবে নেবেন না। আপনাদের যা মতি গতি। 
  • dc | 2a02:26f7:d6c0:680d:0:5fa:884f:4e73 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৭:০৫505391
  • ওহো আধুনিক চাই? তাহলে ব্রাইটবার্ট, ওদের চেয়ে বেশী নিউট্রাল আর কেউ নেই। 
  • united nations | 169.197.143.22 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৭:১৩505392
  • Between 24 February and 15 March, the Office of the High Commissioner for Human Rights (OHCHR) recorded 1,900 civilian casualties – with 726 people killed, including 52 children – mostly caused by explosive weapons in populated areas.
     
  • dc | 2a02:26f7:d6c1:680d:0:23b6:ec7:5e65 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৭:১৯505393
  • আরে ছি ছি এটা নিউট্রাল মিডিয়া না। 
  • খুকখুক | 148.72.165.2 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৭:৩০505394
  • পুতিন সূর্যের এক নাম
  • প্রিয়তমাসু | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৮:২৪505396
  • @ পলিটিসিয়ান 
     
    "ভেরিফায়েড" নম্বর পেতে গেলে ভেরিফাই করার সুযোগ চাই , আগের কমেন্ট অনেকে বলেছেন , এবং আমারও বক্তব্য একই; ভেরিফাই করার বা  অতি "নিরপেক্ষ" মৃত্যুর সংখ্যা দেওয়ার সামর্থ্য আমার নেই ৷ 
     
    আমি মিডিয়া রিপোর্ট টিপোর্ট পাঠাব আপনি ঘাড় নেড়ে বলবেন , "পৃথিবীর ইতিহাসে এটা কবে থেকে নিরপেক্ষ হয়ে উঠল ? " এই হবে । আপনার প্রশ্নের উদ্দেশ্যই এই ৷ এই অর্থহীন বৃত্তাকার পথে ঢুকতে চাইছি না ৷ 
     
    আপনি যদি নিরপেক্ষ অনিরপেক্ষ ..যে কোনো রকম সূত্র থেকে ( স্বপ্নাদ্য সূত্রগুলি বাদে  ) , সিভিলিয়ান ও মিলিটারি( রাসিয়ান ও ইউক্রেনিয়ান দুতরফের মিলিয়ে) মৃত্যুর সংখ্যা ১০০০০ এর থেকে কম পান , জানাবেন । জেনে খুশি হব ৷
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b143:3000:25d7:60fc:2ea0:6d4 | ২৪ মার্চ ২০২২ ০৯:৩৮505397
  • সহজ প্রশ্ন। ভেরিফায়েড নাম্বার আছে কি নেই। নেই এবং কোন যুদ্ধেরই নেই।
     
    এবারে আপনি কি বিশ্বাস করবেন আপনার ব্যাপার। সবারই নিজের ক্ল্যান থাকে, রিয়েল বা পারসিভড। সবাই সেই ক্ল্যানের তালে কথা বলে।
  • প্রিয়তমাসু | ২৪ মার্চ ২০২২ ১০:৫৪505403
  • হ্যা "ভেরিফায়েড" নাম্বার হয়ত থাকে না তবে এস্টিমেশন থাকে | যেমন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে মারা গেছেন কতজন সেই সংখ্যাটা কোনো ক্ল্যানের লোকজনই , হাজার বা শয়ের কোটায় বলে দাবি করেন না , এই আরকি | যাই হোক আপনি কী  বিশ্বাস করবেন , এবং বিশ্বাস না করেও কোথায় কোথায় স্রেফ তর্ক করার আনন্দে তর্ক করবেন সে আপনার ব্যাপার |
  • সিএস | 103.99.156.98 | ২৪ মার্চ ২০২২ ১১:২৬505405
  • বাঁদর থেকে মানুষ হওয়া কেউ দেখেছে, ভেরিফাই করেছে ? কোন দিন দেখেছে, কোন কালে দেখেছে ? দেখেনি। সুতরাং বাঁদর থেকে মানুষ হয়নি। ডারউইন একজন ফেকু। এবার ক্ল্যান বেছে নিন, বাঁদরের বা মানুষের। তারপর জালি সাইটের লিংক পাচার করুন।
  • সে | 46.253.188.162 | ২৪ মার্চ ২০২২ ১২:১৭505412
  • আরেকটা "ফেইক নিউজ" দেখুন।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০০:৩৫505450
  • দাদুর ইন্টারভিউ দেখালো টিভিতে। দাদু রাশিয়াকে খুব করে বকে দিয়েছে। G20 থেকে তাড়িয়ে দেবে বলে দিল। আরও অনেক শাস্তি দেবে। দাদুকে খুব টায়ার্ড দেখাচ্ছিল।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::64:44a6 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০২:৪০505455
  • দেখেছেন আমি আগেই বলেছিলাম যে ওয়েস্ট চাইলেই যুদ্ধটা থামাতে পারতো। আপনারা তখন মানছিলেন না। আর লোকে কি সিএনেন এতো দূরে চলে গেছে যে এতবড় ফন্ট দিতে হয়।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০২:৪৬505456
  • কী করলে পুতিন থামবে দাদু জানে?
    তাহলে দাদু কেন সেটা করছে না!
    মাঝখান থেকে ভারতকে শাসিয়েছে আরও একবার। 
    ভারত এবং ইন্দোনেশিয়া রাশিয়ার বিপক্ষে যেতে রাজি হচ্ছে না। কী মুশকিল!
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০২:৪৮505457
  • জেলেন্সকি আজ আরও একবার প্রাণপনে মিনতি করল ন্যাটোর কাছে, এয়ারস্পেস বন্ধ করে দেবার জন্য। দাদু রাজি হয় নি।
  • anti-war-west | 2a09:2dc0:0:18::1 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৩:৩২505458
  • রাশিয়া (পুতিন) এবং ইউক্রেন (জেলেন্সেকি)-র হাজারও প্ররোচনা সত্ত্বেও ইউএস/ইউরোপ কিছুতেই যুদ্ধের ফাঁদে পা দিচ্ছে না। ইকনকিম স্যাংশন, পলিটিক্যাল প্রেশার এইসব দিয়ে ঠেকিয়ে রেখেছে।

    এ এক অভাবনীয় ব্যাপার।

    পশ্চিমের দেশগুলির এই যুদ্ধবিমুখতা - একজোট হয়ে - অতুলনীয় প্রয়াস।
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৪:০৩505460
  • রাশিয়া এমন মন্ত্র জানে? 
    সবাইকে যুদ্ধবিমুখ করে দিল!
  • Amit | 121.200.237.26 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৪:০৮505461
  • ইয়ে বলেছি যে সিএনএন বা যাবতীয় ওয়েস্টার্ন মিডিয়া যে এক্কেরে রেসিস্ট এন্ড বায়াসড সেতো সবাই মেনেই নিয়েছে অলরেডি। 
     
    কিন্তু কোনো নন-রেসিস্ট , নন কাস্টিস্ট , ১০০-% নিউট্রাল এন্ড ফেয়ার মিডিয়া এখনো খুঁজে পাওয়া গেলোনা যার ওপর চোখ বন্ধ করে ভরসা করা যায় ? অনেক ক্ষণ ​​​​​​​কেটে ​​​​​​​গেলো ​​​​​​​যে। 
     
     
  • সে | 2001:1711:fa42:f421:198a:6992:771b:d7f8 | ২৫ মার্চ ২০২২ ০৪:৩৪505463
  • নাহ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন