এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব  মোচ্ছব

  • IISER: গবেষকের আত্মহত্যা ও আমাদের প্রতিক্রিয়া

    Abhyu
    বাকিসব | মোচ্ছব | ০৯ এপ্রিল ২০২২ | ৩১৬৩ বার পঠিত
  • ভাটিয়া৯ থেকে কিছু কপি পেস্ট। গুরুচণ্ডা৯র কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করব এই বিষয়টা নিয়ে কিছু পাবলিশ করতে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • একক | ১০ এপ্রিল ২০২২ ১৯:৫৫736205
  • হ্যাঁ ,  সম্পর্ক ত ম্যাটার করেই সবক্ষেত্রে।  কিন্তু রিলেশন কে ডাবল কোটস এ রাখার কারণ,  প্রচুর যায়গায় রিলেশন মানে এবিউসার এবং এবিউসড।  একটা স্ট্যান্ডার্ড পারফরম্যান্স মেজারমেন্ট থাকবে ত!  রিলেশন ও তার অন্যতম প্যারামিটার। কিছুই ভ্যালু এড না করে শুধু রিলেশন দিয়ে চালিয়ে যাওয়া লোকজন বা যথেষ্ট ভ্যালু এড করচে কিন্তু হায়ার অথরিটির সামনে যথেষ্ট ডসাইল নয় বলে বারবার কোনঠাসা করা হচ্চে এই এক্সট্রিম গুলো পব তে প্রচুর। 
  • kk | 2600:6c40:7b00:103a:d81b:4bbd:16c4:80c4 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২০:৪৩736208
  • "অ্যাকাডেমিয়ায়, সে দেশে হোক বা বিদেশে, এই যে ওভার-ওয়ার্ক নর্মালাইজ করা হয়"। 
     
    যদুবাবুর এই লাইনটা প্রসঙ্গে বলছি -- শুধু অ্যাকাডেমিয়া কেন, সব ফিল্ডেই কি ওভার ওয়ার্ক নরম্যালাইজড নয়? "আমি ওভার-ওয়ার্কড, আমি তো এমন কী শনি-রবিবারও কাজ করি" এই জিনিষটাকে তো দেখি অনেকে খুব গ্ল্যামারাইজও করেন। যেন এটাও একটা স্টেটাস সিম্বল। "তুমি সিনেমা দেখার সময় পাও? পেইন্টিং করার? আজেবাজে জিনিষ পড়ার? রান্নার মত মোটাদাগের জিনিষ করার? তার মানে তো তুমি প্রবল হ্যাটাযোগ্য" এই রকম দেখি দুনিয়া জুড়ে।
  • a | 110.174.180.49 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:০২736210
  • এসব বলতে গেলে মহাভারত হবে। পারফরম্যান্স বোঝার কোন  স্টান্ডারড স্ট্রাকচার বা প্র‍্যাক্টিস এ অভ্যস্ত নয় এই রাজ্যের লোক।  
     
    -- আজ পজ্জন্ত কোন রাজ্যে বা দেশেই কি এরকম কোন স্ট্যান্ডার্ড দেখলুম না। সর্বত্র "নেটওয়ার্ক টু গেট     ওয়ার্ক  " শুনে এলাম। পারসেপশন দিয়েই তো দুনিয়া চলে যাচ্ছে। এরকম স্ট্যান্ডার্ড বলতে কি  ছয় সিগমা জাতীয় কিছু বোঝানো হয়েছে? 
     
    তবে আমার প্রশাদিগুলোর জবাব পেলাম না। 
  • যোষিতা | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:০৮736211
  • এককাজ সর্বক্ষণ করলে তো প্রাডাক্টিভিটি কমে যায়। মানুষ প্রোডাক্টিৰ কাজ আসলে খুব অল্প সময় করে। যারা অফিসে লম্বা ওয়ার্কিং আওয়ার করে, তাদের প্রোডাক্টিভিটি কম হতে বাধ্য।
  • Somnath Roy | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:১০736213
  • অ্যাকাডেমিয়ার সমস্যাগুলোকে এই রাজ্য ইত্যাদি বলে লঘু করা যাবে না। অ্যাকাডেমিয়া শুরুর থেকেই বাজে জায়গা। বেসিকালি দিন আনি দিন খাওয়ার বাইরে যেকোনও হাই-প্রোফাইল পেশাতেই সমস্য আছে। গ্লোবালি অ্যাকাডেমিয়ার সমস্যাগুলো তার মধ্যে এগিয়েই।
  • S | 2405:8100:8000:5ca1::b6:2b73 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:২১736217
  • হ্যাঁ বহু ইন্ডাস্ট্রিতে ওভারওয়ার্ক বেশ গ্ল্যামারাইজড। যেখানে ওয়েজ প্রচুর বেশি এবং অ্যাকচুয়ালি কাজ আছে সেখানে বুঝি। আসলে সেই চাকরিগুলোতেও তিনজনের কাজ একজনকে দিয়ে করিয়ে, তাকে দুগুন মাইনে দেওয়া হয়। সব উইন উইন ব্যাপারস্যাপার। কিন্তু বহু জায়্গাতেই আসলে তেমন কোনও কাজই নেই, কিন্তু দেখানোর জন্য সবাই রাত নটা দশটা অবধি বসে থাকে। সারাদিন ধরে অগুনিত কফি ব্রেক, আজেবাজে মিটিং, ফোন কল করলে অবশ্যই এরকমই হবে। একদল এমপ্লয়ি মনে করে যে এইটাই বোধয় দারুন একটা ব্যাপার। মালিক-বসও মনে করে যে এইভাবেই কোম্পানির উন্নতি হচ্ছে। এদিকে প্রোডাক্টিভিটি অত্যন্ত অ্যাভারেজ। এদেরকে শুধু একবার বলতে হয় যে আপনি বেশি এফিশিয়েন্ট, তাই সময়মতন কাজ শেষ করে বাড়ি চলে যান। দেখবেন কেমন দাঁত মুখ খিঁচিয়ে ঝগড়া করতে চলে আসবে। কারণ এরা মনেই করে যে অফিসে বেশিক্ষন বসে থাকা মানেই বেশি এফিশিয়েন্সি, বেশি প্রোডাক্টিভিটি।
  • Tim | 2603:6010:a920:3c00:e988:b90c:c571:5161 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:৪২736218
  • বেশ অনেক কথাই লেখা হয়ে গেছে। অর্গানিক কেমিস্ট্রির প্রফেদের অ্যাবিউজ নিয়ে দেখলাম স্যান্ডি লিখেছেন। আমারও এরকমই অভিজ্ঞতা। অর্গানিক কেমিস্ট্রি ডিভিশনের এক দুজন প্রফের গল্প অন্যান্য ডিভিশনে বলাবলি হত। এর মধ্যে একজন নিজে এবং তাঁর ছাত্রছাত্রীদের সবার জন্য বাঁধা রুটিন করে দিয়েছিলেন। ইউকেন্ড বলে কিছু নেই, সকাল সাতটায় আসতে হবে, সন্ধ্যে সাতটা অবধি কাজ, রোজ। বছরে এক সপ্তাহ ছুটি, ক্রিসমাসে। বাধ্যতামূলক ছুটি, ল্যাবের সবাই একসাথে ছুটিতে যাবে। একসাথে মানে দল বেঁধে একই জায়গায় যাবে, প্রফ এবং তাঁর পরিবারও যাবে। কতদিন ধরে এরকম চলছে আমি জানি না, ভদ্রলোক অল্পবয়সী, প্রি টেনিওর। ছাত্রছাত্রীদের কোন অভিযোগ রিপোর্টেড হয়নি তখনও। তবে অন্যরা অভিযোগ জানিয়েছিলো মনে হয়। এরপর কেমিস্ট্রি ডিপার্টমেন্ট থেকে সার্ভে করে দেখা হয় সবার মানসিক স্বাস্থ্য কেমন আছে। সমীক্ষায় জানা যায় বিভিন্ন ডিভিশন বিভিন্ন লেভেলের ডিপ্রেশনে আছে, অর্গানিক কেমিস্ট্রির অবস্থা শোচনীয়ভাবে খারাপ, এক দুজন সুইসাইডাল। সার্ভে রেজাল্ট পাবলিক করা হয়েছিলো, ব্যবস্থা কী নেওয়া হয়েছিলো জানিনা। কিন্তু এটা জানি, ইউ এস এ'র অ্যাকাডেমিয়ায় খুবি কড়া শাস্তি দেওয়ার চল আছে। মাঝে মাঝেই খবরে আসে বিভিন্ন বিগ শট বরখাস্ত হয়েছেন। অনেক সময় নির্দোষ প্রফেসরও শাস্তি পান (শুধু ছাত্র ছাত্রী অ্যাবিউজের অভিযোগের প্রেক্ষিতে নয়, আরো নানা চার্জেই)।
     
    এবার, একটা জিনিস দেখলাম এখানে কেউ বলেনি যে, এই অ্যাবিউসিভ অধ্যাপকেরা কোথা থেকে আসছে? এরা তো কেউ অন্য গ্রহের বাসিন্দা নন। এরা তো অনেকেই অল্পবয়সী। অর্থাৎ মাত্র কিছু বছর আগে এঁরা নিজেরাও ছাত্রছাত্রী ছিলেন। যেকোন কারণেই হোক, তাঁরা সিস্টেমের এই কু অভ্যাসটি রপ্ত করেছেন, এবং হয়ত এটাকে সাফল্যের একটা প্যারামিটার হিসেবে মনে করেন। যদি কিছু পাল্টাতেই হয়, তাহলে এই জায়গাটা পাল্টাতে হবে। ভারতের অ্যাকাডেমিয়ায় এই ব্যাপারটা মারাত্মক, প্রায় কাল্ট হয়ে গেছে। অনেকটা এই আমাদের গৌরবময় ঐতিহ্য টাইপের ব্যাপার। এবং ব্যাপারটা খুবই হাস্যকর, কারণ সত্যিই ক্রিয়েটিভিটির দিক থেকে এইসব জায়গাগুলো বাকি পৃথিবীর থেকে কয়েক যোজন এগিয়ে গেছে -- এরকম কোন খবর নেই। লাখ লাখ মানুষের থেকে কয়েকজনকে "বেছে" নেওয়া ছাড়া এই অ্যারোগেন্স অন্য কাজে ব্যবহার হচ্ছে বলে মনে হয়না। 
     
    অ্যাকাডেমিক এলিটিজ্ম, যা ভারতীয়দের মধ্যে মহামারীর মত তীব্র, সেটা না সারালে এই জিনিস বন্ধ হবেনা।
     
    এর বাইরে, যদি সাধারণভাবে এই সমস্যাটা নিয়ে বলতে হয়, তাহলে বলব ট্রেনিং ছাড়া কিছু হয়না। ছাত্রদের থেকে এক্সপেক্ট করা হয় তারা ট্রেনিং এ মনোযোগী হবে। অধ্যাপকেদের ভালো মেন্টরশিপ ট্রেনিং নিতে (এবং নেওয়ার সময় অ্যাকচুয়ালি মন দিয়ে সেগুলো করতে) বাধ্য করা খুব মুশকিল হয়, ইদানীং এইসব ট্রেনিং প্রোগ্রামে নিজে থাকার সময় দেখছি। কিছু জনতা থাকে যারা এইসব ট্রেনিং এ ফাঁকি দেয়, শুধু অ্যাটেন্ড করে না করলে চাকরিতে চাপ হবে বলে। ভালো মেন্টর হওয়া, ছাত্রদের সাথে একটা দীর্ঘমেয়াদি রিলেশন তৈরী করার জন্য যে নিজেদেরও কিছু শেখার আছে, এবং সবার আগে যে নিজেদের গোলমালগুলো ঠিক করার দরকার আছে এটা এঁদের বোঝানো কঠিন। দূর্ভাগ্যজনকভাবে এই সেটে থাকা অধ্যাপকেদের মধ্যেও সিংহভাগ ভারতীয়। 
  • Somnath Roy | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:৫০736219
  • নতুন অধ্যাপকরা তাঁদের গাইডদের থেকে ট্রেন হন। 
  • Tim | 2603:6010:a920:3c00:e988:b90c:c571:5161 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:৫৩736220
  • a,
    আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর, আমার অভিজ্ঞতায়, হ্যাঁ, এখনও পর্যন্ত এরকম কমই দেখেছি যে অধ্যাপক নিজের জন্য একরকম আর অন্যদের জন্য আরেকরকম স্ট্যান্ডার্ড রেখেছেন।
     
    দুই, এটা পুরোপুরি ছাত্রছাত্রীদের ওপর নির্ভর করে। স্টুডেন্টরা কী চায়? অমুক লোকের থেকে ডিগ্রি, পরবর্তীকালে সেই লোকের পরিচিতি কাজে লাগিয়ে আরো সাফল্য ---- নাকি একটা গবেষণার বিষয় যা তাকে উদ্বুদ্ধ করছে এবং সেই অধ্যাপকের সাথে তার কম্প্যাটেবিলিটি রয়েছে (যেটা হু বললো আগে একটা পোস্টে) ? আমি মনে করি দ্বিতীয়টা চাওয়া উচিত কিন্তু সবাই সেটা করেনা। প্রথম চাওয়াটা আমি বুঝতে পারি যদিও। 
  • Tim | 2603:6010:a920:3c00:e988:b90c:c571:5161 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:৫৮736221
  • হ্যাঁ নতুন অধ্যাপকেরা তাঁদের গাইডদের থেকে ট্রেন হন, কিন্তু তাদের জন্য (ইউ এস অ্যাকাদেমিয়ায়) নানাবিধ প্রোগ্রাম আছে, এবং সেগুলো ইলেক্টিভ নয়, সবাইকেই নাম লেখাতে হয়। তাহলে কী সেই অ্যারোগেন্স যা তাদের এটা শেখায় যে "এইগুলো ফালতু, অতটা না মন দিলেও চলবে" ? এইটা একটা বিশাল সমস্যার জায়গা। এটা অনেক ক্ষেত্রেই কালচারাল। এটা অনেক ক্ষেত্রেই একটা সাবজেক্ট স্পেসিফিক বা ব্যাকগ্রাউন্ড স্পেসিফিক সমস্যা। 
  • Somnath Roy | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২৩:০৬736222
  • আমি বন্ধুবান্ধবের থেকে যা শুনেছি টেনিওর থেকে স্যালারি কোনওটাই ঐসব প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে না। তাহলে ওগুলোয় মন দেবে কেন?
  • Tim | 2603:6010:a920:3c00:e988:b90c:c571:5161 | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২৩:৩৮736223
  • রেসিস্ট না হওয়া, মিসোজিনিস্ট না হওয়া ---- প্রমাণ করা না গেলে তো এগুলোর ওপরও টেনিওর বা মাইনে নির্ভর করেনা। এটাও সেরকমই। 
    তবে এটা সর্বত্র ঠিক নয়। কোন কোন স্কুলে টিচিং রিসার্চের পাশাপাশি সার্ভিসও খুব গুরুত্বপূর্ণ প্যারামিটার হয়। সেইসব জায়গায় নির্ভর করে। আমাদের ইউনিভার্সিটিতে টিচিং এক, আর রিসার্চ বা সার্ভিসের মধ্যে যেকোন একটা দ্বিতীয় প্যারামিটার হতে পারে। এই বছরেই একজন ম্যাথের প্রফ টেনিওর পেলেন যাঁর সার্ভিস সেকেন্ড চয়েস। 
     
    প্রশ্ন, তাহলে এই অ্যাবিউস কি রিসার্চ ইন্টেন্স ইউনিভার্সিটির ট্রেডমার্ক? এটা আমার মনে হয়। 
     
  • Somnath Roy | ১০ এপ্রিল ২০২২ ২৩:৪১736224
  • মোস্ট প্রবাব্লি তাই। ফান্ডিং এর কাছে অ্যাবিউজ ট্যাবিউজ মুছে যায়। রেসিজম নিয়ে সরকারি স্ট্যান্ড খুব জোরদার থাকায় ওটা কঠিন ঠাঁই অবশ্য।
  • যদু | 2601:5c0:c280:4020:d851:2e63:bcee:c817 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০১:২৩736234
  • @kk: ওরেবাব্বা ! ভয়ঙ্কর রকমের  ... কনভেয়ার বেল্টের একটু এদিক-ওদিক হলেই বাকি সব হাঁহাঁ করে ওঠে 'কী করে সময় পাও?' তবে অতিসরলীকরণের দায় ও ভয় নিয়েই বলছি এটা আমার মনে হয়েছে অনেকটাই কালচারাল আর্টিফ্যাক্ট। ছোটোবেলায় ইঁদুর দৌড়ের অভ্যেস ছাড়তে না পারার ফল। তবে সব জেনেরালাইজেশন-ই ভুল, এইটাও। 

    @টিমঃ হ্যাঁ আমার-ও তাই মনে হয়। হয়তো খুঁজলে কিছু ডেটা-ও পাওয়া যাবে এইরকম। কিছুদিন আগে একটা আর্টিকেলেই পড়ছিলাম যে একটা যুগ ছিলো, "বিগ সায়েন্স - বিগ পার্সোন্যালিটি"-র যুগ। সেই যুগে ওইরকম এক একজন রকস্টার লোক যা ইচ্ছে তাই করে পার পেয়ে যেতেন। এখনো যান তবে হয়তো মাঝে মাঝে দু-একটা রেয়ার কেস-এ কেউ শাস্তি পায়। তবে পাবলিক মেমোরি খুব খুব হ্রস্ব এবং জিনিয়াসদের সাতখুন মাফ। আমি কোল্ড স্প্রিং হার্বার ল্যাবে অতিবৃদ্ধ ওয়াটসন-কে দেখেছি। ওইরকম বাজে লোক কিন্তু তার চারপাশে কি ভিড় সেলফি তোলার। 
     
  • &/ | 151.141.85.8 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:০৩736237
  • এই দুনিয়া কি শেষে মুজতবা আলি কথিত আফগানিস্তানের মতন 'কাকা মামা শালা'দের দেশ হয়ে গেল ? সবই 'রিলেশন' এ চলছে?
  • | 2601:5c0:c280:4020:e941:fa3:7c80:d21c | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:১১736238
  • @অ্যাণ্ডরঃ এটা একটু স্লিপারি স্লোপ ফ্যালাসি হয়ে গেলো না? সোমনাথ-দা বলেছেন "অ্যাকাডেমিয়া মূলতঃ রিলেশনশিপের ওপর দিয়েই চলে", দুনিয়া দূর অস্ত। আর অ্যাকাডেমিয়া তো এই দুনিয়ার এপসাইলনের-ও এপসাইলন অংশ, সত্যি বলতে অ্যাকাডেমিয়ার বাইরের লোকের পক্ষে সেইজন্যেই অ্যাকাডেমিক লোকের vulnerability বোঝা একটু শক্ত মনে হয়, হয়তো উল্টোটাও সত্যি। অবশ্য আপনাকে সেসব আর আমি নতুন করে কী বলবো? :) 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:১৪736239
  • না না, এই তো চতুর্মাত্রিক বললেন সবই রিলেশন কেস। ডাক্তার হাসপাতাল থেকে একেবারে শ্মশান অবধি মানে যাকে বলে 'দুর্ভিক্ষে রাষ্ট্রবিপ্লবে রাজদ্বারে শ্মশানে চ' --এইধরণের ব্যাপার আরকি।
  • যোষিতা | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:১৬736240
  • অ্যান্ডর
    তোমার নিজের মতামত টা কী? তোমার এ ব্যাপারে কী মনে হয়?
  • &/ | 151.141.85.8 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:১৯736241
  • মনে হয় খোসা টোসা ছাড়ালে হরে দরে সবই একই জিনিসে গিয়ে দাঁড়াবে। খুদের মেজকার সেই 'গবেষিত বস্তু'। ডগা বলছিল, 'নির্ঘাত গবেষিত বস্তুই খাইয়েছে।'
  • &/ | 151.141.85.8 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:২৫736242
  • না না, আমার তেমন কোনো মতামত নেই। যদি লোকে তাও চাপাচাপি করে, বলব, "আমি দূর হতে 'তাহারে'ই দেখেছি, আর মুগ্ধ এ চোখে চেয়ে থেকেছি।"
    এক্কেবারে যাকে বলে হরিন্নাম করতে করতে লোটাকম্বল নিয়ে বেরিয়ে এসেছি লম্বা একখানি নমস্কার ঠুকে। নেহাৎ কতগুলো ফরচুনেট ফ্যাক্টর ছিল, তাই কাজটা শেষ হয়েছিল। গাইডের চেয়ে অনেক বেশি ভার নিয়েছিল সহ-গবেষক, বলতে গেলে বলা যায় মহাগরুড়ের মতন নিজের পিঠে বসিয়ে গাইড ও অন্য সহগবেষককেও উড়িয়ে নিয়ে গেছিল।
  • যোষিতা | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৫:৩০736243
  • বাহ এইত্তো একখানা ভাল কেস। গাইড ভালো, কোলিগ আরও ভাল।
  • সুকি | 117.194.118.41 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ০৯:৫৮736244
  • হাসির লেখা লিখতে লিখতে আমাকে আজকাল কেউ সিরিয়াস আলোচনায় কনসিডার করে না - তবুও যদি বিশ্বাস করেন যে এই ব্যাপারে আমার কিছু বলার থাকতে পারে যা কিনা মোটামুটি নির্ভরযোগ্য, তাহলে দুটো কথা কই - 
     
    আমি যেটুকু দেখেছি, ওভার-ওয়ার্ক নর্মালাইজ করা (অ্যাকাডেমিক বা চাকুরী), এটা বেশ আমেরিকান কনসেপ্ট। ইউরোপে তত দেখি নি, নেদারল্যান্ডেস এ তো নয়ই। সিঙ্গাপুর, জাপান এদিকে কিছুটা আছে। নিজে জীবনের অনেকটা সময় 'ওভার-ওয়ার্ক' ফিলসফির বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছি, এবং এখনো সেটা মেনটেন করি। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই কিছু হয় না প্রোডাকটিভ, ফালতু বসে বসে টাইম নষ্ট। অবশ্য এ ব্যাপারে আমার ম্যানেজারদের সহযোগিতা না পেলে, আমি নিজে হয়ত এমন ভাবে মোল্ড হতে পারতাম না। আমার প্রথম ম্যানেজারের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি - একবার মিটিং এ একজন বলল, "আমাকে উইক এন্ডে কাজ করতে হয়েছে এটা শেষ করার জন্য"। ম্যানেজার বলল, "তোমাকে টাইম অ্যালোকেট করা হয়েছিল চল্লিশ ঘন্টা এক সপ্তাহ, কারণ এই কাজে টিপিক্যালি এই সময়ই লাগে, তার মধ্যে শেষ করতে পারো নি মানে এটা তোমার এফিসিয়েন্সি প্রবলেম - এর পরে আর উইক এন্ড নিয়ে হেজিও না"।  
     
    নেদার ল্যান্ডেস এ ল্যাবে একবার ই ভি পি টাইপের কেউ এসেছে - ল্যাব টেকনিশিয়াঙ্কে জিজ্ঞেস করল এই এক্সপেরিমেন্ট কতক্ষণ করতে লাগে। বলল "বেলা তিনটে তে শেষ হয়। বাড়ি যাই, পেরের দিন এসে আবার নতুন কাজ শুরু।" শুনে ই ভি পি বলল, "তিনটের পরে খানিক বেশী থেকে নতুন এক্সপেরিমেন্ট চালু করলেও তো পারো"। উত্তর শুনল, "আই র‍্যাদার স্পেন্ড মাই আউটসাইড ওয়ার্ক আওয়ারস উইথ মাই ফ্যামিলি, র‍্যাদার দ্যান ইন দ্যা ল্যাব"। 
     
    এই একই কোম্পানীর আমেরিকার অফিসে আবার অন্য রকমের ব্যাপার স্যাপার। তো যা বলছিলাম, এই 'ওভার-ওয়ার্ক' এটা অনেকটা কালচারাল - এর সাথে প্রকৃত 'কাজ' এর তেমন কোন সম্পর্ক নেই। অবশ্য যদি কেউ না ইচ্ছে করে দুজনের কাজ একজনকে দিয়ে করিয়ে নিতে চায়। সেটা অন্য ব্যাপার -
     
    আর পি এইচ ডি - এর এই সব গল্প শুধু শুনেছি। ইংল্যান্ডে নিজের লাইফ ছিল একদম টেনশন ফ্রী - ওভার ওয়ার্কের কোন প্রশ্নই নেই। সোমবারে সকালের দিকে অনেকটা সময় ব্যায় হত উইকএন্ডের ফুটবল আলোচনা করে। গাইডের সাথে বার, পাব, নাইটক্লাব - কোনতেই অসুবিধা ছিল না। সত্যি কথা বলতে কি, তেমন কিছু খারাপও হয় নি পি এইচ ডি, করে কম্মে খাচ্ছি। অবশ্য সেটা আমার টপিকের জন্য কিনা জানা নেই - ইঞ্জিনিয়ারিং পিএইচ ডি অনেকটা হোমিওপ্যাথির মত, সেটা মনে হয় আমি আগে লিখেছিলাম।  
  • hu | 174.102.66.127 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:২৮736245
  • একাডেমিয়া তো একটা ক্রিয়েটিভ স্পেস। সেখানে কি সত্যিই ওভাবে আটঘন্টার হিসেবে কাজ হয়? কোনোদিন কিছুই হল না। সারাদিন গুরুচন্ডালী, ফেসবুক, নেটফ্লিক্স, শরদিন্দু চলল। আবার কোনোদিন কষে কাজ পেল। হয় না এমন? এই ইচ্ছেগুলো সব দিনক্ষণ, ঘড়ির কাঁটা মেনে আসে? 
  • Somnath Roy | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৩৫736246
  • ওভার ওয়ার্কের কনসেপ্টটা আমার কম্ফোর্টেবল লাগে। এমনিই যতক্ষণ অফিসে থাকি তার মধ্যে বেশিটাই অন্যকিছু করি তার ওপর বাঁধা সময়ে কাজ হয়ে গেলে কিছুই এগোবে না। 
    স্টুডেন্টদের ক্ষেত্রেও এটা মনে হয় সত্যি। ল্যাবে ১৪ ঘণ্টা থাকলে ৩-৪ ঘণ্টা কিছু তো করে ফেলবে।  ৮ ঘণ্টা থাকলে কিচ্ছু করবে না। এইটা প্রায় স্বতঃসিদ্ধের মতন দেখেছি দুচারজন সুপার সিরিয়াস সুপার এফিসিয়েন্ট লোক বাদ দিয়ে বাকিরা ঘ্যাঁতাতে ঘ্যাঁতাতেই কাজ করে।
  • Amit | 45.115.48.2 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৪৭736247
  • ঘন্টা ধরে কাজ এর হিসেবের কথা নয়। একজন কেউ ওভার ডেডিকেটেড হোক সুপার জিনিয়াস হোক বা প্রেমিক-প্রেমিকা বা বর-বৌয়ের সাথে বেকার ঝগড়ার জন্যেই হোক -  হয়তো দিনের ১৮ ঘন্টা ল্যাবে বা অফিসে পড়ে থাকতে ভালোবাসেন। 
     
    সমস্য হলো যখন তিনি এক্সপেক্ট করেন এবং জোর খাটাতে থাকেন যে তার ল্যাবের বা অফিসের সবাই একইরকম ভাবে ১৮ ঘন্টা ওখানেই পড়ে থাকবে  ওঁনার মতো বাকি দুনিয়া ছেড়ে- না থাকলেই রেটিং কম। এবার সবার ফ্রিকোয়েন্সি বা ওয়ার্ক লাইফ ব্যালান্স বা প্রায়োরিটি ম্যাচ হতেই হবে এমন কোনো কথা নেই। 
  • সুকি | 117.194.118.41 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৪৮736248
  • এই সব বিষয়ে শেষ কথা বলে তো কিছু হয় না - যে যেমন ভাবে নেবে। আমি আমার দিকটা বললাম - আর যে উদাহরণগুলো দেওয়া হচ্ছে সেগুলো ওভার-ওয়ার্ক কোথায়? এগুলো হচ্ছে আমি এই প্যাটার্ণে কাজ করতে ভালোবাসি - তার উদাহরণ। 
     
    আমার নিজের দিক থেকে কোনই প্রবলেম নেই। যার যেমন হচ্ছে সে তাই করবে - আমার সমস্যা লাগে ব্যাপারটা গ্লোরিফাই করলে আর নর্মালাইজ করলে। নাহলে যে যার মতন জীবন কাটাবে, কাজ করবে, সেখানে আমি বলার কে!
     
    আমাকে যতক্ষণ না বলা হচ্ছে ওই সব উদাহরণ দেখিয়ে যে 'এমনটাই দস্তুর' বা 'তুমি এমন না করলে - তুমি তেমন নও' - ততক্ষণ ব্যক্তিগত ভাবে কোনই সমস্যা নেই। আমার আন্ডারে যারা কাজ করে তারা যদি উইক-এন্ডে, দিনে রাতে কাজ করে, সেটা তাদের নিজের চয়েস। কিন্তু তার জন্য পারফর্মেন্স অ্যাসেসমেন্টে ফেবার আশা করা, বা অন্য কোলিগের তুলনায় তারা আলাদা এটা আমি এমন ভাববো তাদের তেমন ভাবা - এমনট আনা হলেই হল। 
  • Somnath Roy | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৫৩736249
  • পার্ফরমেন্স অ্যাসেসমেন্টের অনেকটাই সাব্জেক্টিভ। নইলে একই ল্যাবের বা একই ডিপার্টমেন্টের যেকোনও দুটো পি এইচ ডি থিসিস গড়পরতা একই রকম হয়। কিন্তু যে বেশিক্ষণ ল্যাবে থাকে তার সম্বন্ধে ইম্প্রেশন কিছুটা ভালো হয়। 
    আর একটা জিনিস হল,ওভার ওয়ার্ক মানে অতিরিক্ত সময় ল্যাবে থাকা ,আমার অবজার্ভেশনে সেটা নিশ্চিত করে যে কিছুটা হলেও কাজ হচ্ছে। ল্যাবে যে কম থাকে তাকে নিয়ে এই শিওরিটী কম।
  • Somnath Roy | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১১:৫৫736250
  • বসের সঙ্গে ফ্রিকোয়েন্সি ম্যাচ না হলে পৃথিবীর যেকোনও চাকরিতেই বিপদ। ঘরমোছা বাসনমাজার চাকরি হোক বা কেরানিগিরি। 
  • hu | 174.102.66.127 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১২:০০736251
  • কাজ হচ্ছে কিনা সেটা কাজের রিপোর্টে বোঝা যাবে না? যে যেমন খুশি করুক। যতক্ষণ খুশি থেকে। উইকলি মিটিং রাখলেই তো জানা যায় কতটা এগোলো।
  • Amit | 45.115.48.2 | ১১ এপ্রিল ২০২২ ১২:০৮736252
  • ইন্ডিয়াতে থাকার সময় এ অফিসে বেশিক্ষন বসে থাকা নিয়ে ওভার গ্লোরিফিকেশন টা খুব বেশি দেখেছি। রিসার্চ নিয়ে কিছু বলার নেই কারণ আমার বিদ্যে অত নয়। কিন্তু বিজনেস প্রসেস সিমপ্লিফিকেশন বলে যে একটা জিনিস আছে - সেটা বাইরে না এলে হয়তো জানতে পারতাম না। 
     
    যেকোনো কাজ শুরুতে বেশি কমপ্লিকেটেড থাকে কারণ অনেক ভ্যারিয়েবল অজানা। এবার যতদিন যায় , সেগুলো সম্পর্কে বেশি জানা যায় ফ্রম অপারেটিং হিস্ট্রি। সেগুলো স্টাডি করে করে রিডান্ডেন্ট স্টেপস গুলোকে রিমুভ করাই হলো সিমপ্লিফিকেশন। ইন্ডিয়াতে থাকার সময়ে দেখেছি এই বেসিক এপ্রোচ টাই কম। স্টেপস কমানো তো দূরের কথা ,  আরো দুএকখান জুড়ে দিয়ে সব ম্যানেজার গুলো ভাবে খুব ভ্যালু এডিসন করে দিয়েছি। ফলে যেকাজের সময় কমার কথা সেসব আরো উল্টে বাড়তে থাকে। এবার সেগুলো কেউ চ্যালেঞ্জ করলেই সে ব্ল্যাক শিপ হয়ে গেলো.
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন