এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 194.167.2.96 | ০৮ মে ২০১৮ ০০:৩০370127
  • ত্রিপুরার লোকেরাও এই টই পড়লে বুঝবে আমরা নিজেদের কত দিগ্গজ ভাবি।
  • PM | 56.152.100.168 | ০৮ মে ২০১৮ ০১:০৬370128
  • যদিও আমি ট্রোলের কথা রেফার করি না তবু বাকিদের জন্য আর কি

    "এক ব্যবসা থেকে লাভ সরিয়ে অন্য ব্যবসায় ঢালা কে বলে চিটিং বাজি।"-- এটা পুরো ভুল কথা নয়--- কিন্তু কনসেপ্সনে ঘাটতি থাকলে যা হয় আর্কি।

    এক ব্যাবসা থেকে লাভ/ ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল, অ্যাসেট সরানো নিঃসন্দেহে চিটিংবাজি। ব্যালেন্স সিট ম্যানুপুলেসন। যেটা ছবরিয়ারা ডানলপ এর ক্ষেত্রে করেছিলো। এবং আইনতঃ শাস্তিযোগ্য

    কিন্তু নীচের উদাহরনগুলো সম্পুর্ন আইননুগ কাজ কারন কোম্পানীর লাভ/ অ্যাসেট কেউ সরাচ্ছে না, ব্যালেন্স সিট বা P&L এ কোনো ইমপ্যাক্ট নেই-

    A ) ডিভিডেন্ড এর মধ্যমে প্রফিট তুলে নেওয়া ঃ ধরুন একটা কম্পানিতে (X বা টিসিএস) ৪ জন অংশিদার। ক (৭০%), খ (১০%), গ (১৫%), ঘ(৫%)। কম্পানিতে ১৩০ টাকা প্রফিট হলো। যেহেতু ক ( এক্ষেত্রে টাটা , যার হাতে কনট্রোলিং শেয়ার আছে আর সেইসুত্রে ম্যানেজমেন্ট ও দেখে)) যদি তার মধ্যে ৩০ টাকা সরিয়ে ফেলে ৭০ টাকা প্রফিট ডিক্লেয়ার করে তাহলে তা চিটিংবাজি।

    কিন্তু ক যদি ১৩০ টাকা প্রফিট ডিক্লেয়ার করে, ৩০ টাকা কম্পানির রিজার্ভে রেখে বাকি ১০০ টাকা ডিভিডেন্ড হিসেবে অংশিদারের মধ্যে ভাগ করে দেয় -- সেটা খুব নরমাল আর আইনানুগ--- তাই ই করে সবাই

    এবার এই হিসেবে ক এর পাবার কথা ৭০ টাকা ডিভিডেন্ড অংশীদারীর হিসেবে। সেই টাকাটা ক এর-ই টাকা, X কম্পানীর নয়। এই ৭০ টাকা দিয়ে ক মাল খাবে না মেয়ের বিয়ে দেবে না Y কম্পানীতে ইন্ভেস্ট করবে সেটা ক এর সিদ্ধান্ত এবং সেটা সম্পুর্ন আইনী , চিটিংবাজি নয়। এটা মাইনরিটি ইন্ভেস্টার হিসেবে আমার আপনার জন্য যেমন সত্যি , টাটা , বিড়লার ক্ষেত্রেও সত্যি।

    B ) অংশীদারী কমানো ঃ এবার ক যদি মনে করে X কম্পানীতে তার অংশীদারী কমাবে ১০ % ঙ কে বেচে, আর সেই টাকাটা Y কম্পানীতে লাগাবে, সেটাও একটা আইন মেনে করা ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত। এতে কম্পানীর ব্যালন্স সীটে কোনো এফ্ফেক্ট করে না। প্রকৃত পক্ষে কোরাস কেনার সময় টাটা টিসিএস এর অংশীদারী কমিয়েছিলো, সেই টাকায় কোরাসের আংশিক ফান্ডিং হয়, বাকি টাকা লোন নেয়।

    ইকুইটি ডাইলিউট করলে মেজরিটি স্টেক হোল্ডারের দুটো ক্ষতি হতে পরে-
    ক) যদি ক ৪০% কমায় আর খ সেটা কেনে , তাহলে খ মেজরিটি শেয়ার হোল্ডার হয়ে যাবে ৫০% শেয়ার নিয়ে। সেক্ষেত্রে ক ম্যানেজমেন্ট কনট্রোল হারাবে
    খ) মেজরিটি শেয়ার হোল্ডার হোল্ডিং কমালে , বাকিদের কনফিডেন্স কমে যায়, মাইনরিটি স্টেক হোল্ডার রাও তাদের শেয়ার বেচতে চায় ঘাবড়ে গিয়ে। সেক্ষেত্রে বাজারে X কম্পানীর শেয়ারের দর কমে যেতে পরে।

    C) শেয়ার বন্দক রাখা ঃ আর একটা কাজ ক বা যে কোনো শেয়ার হোল্ডার করতে পারে আইনি ভাবে , টাকার দরকার হলে। ক তার নিজের শেয়ারের এক অংশ ব্যান্ক এ বন্দক রেখে টাকা লোন নিতে পরে। শেয়ার ও একটা অ্যাসেট, সোনার মত ,যা বন্দ্ক রেখে টাকা ধার নেওয়া যায়। এর সাথে X কম্পানীর ব্যালেন্স সীটের কোনো ইমপ্যক্ট নেই। তাই বেআইনী নয়। কিন্তু শেয়ারের দাম কত ধরবে সেটা ব্যান্কের ওপোর। এটাও অন্যতম উপায় যা করে নিরব মোদী/চোকসী PNB কে বোকা বানায়। আরেকটা কম্পানী ওমকার কেমিক্যাল নামে একটা কম্পানীও সম্ভবত এই অপকম্মোটাই করেছে কদিন আগে। দুমাসে ওর শেয়ারের দাম ২০০ টাকা থেকে ১৭ টাকা হয়ে গেছে

    যাই হোক এটা ট্রোল ফিডিং নয়। কিছু পাঠক অকে কনফিউস হওয়া থেকে বাচতে হেল্প করার বালখিল্য প্রচেষ্টা ঃ)
  • S | 202.156.215.1 | ০৮ মে ২০১৮ ০১:৪৪370129
  • আশাকরি পিএমের লেখাটা পড়ে সকলের মনের সন্দেহ কাটবে।

    মাইনরিটি শেয়ারহোল্ডারদের ঠকিয়ে চুরি করলে সেতো আর ম্যানিপুলেশন হলোনা, সেটা হলো চুরি। সেইজন্যই ইন্ডিপেন্ডেন্ট ডিরেক্টর থাকে। সেবি আছে। কোর্ট আছে। যাগ্গে।
  • modi | 202.36.27.7 | ০৮ মে ২০১৮ ০২:২৯370130
  • ঝোলা ঐ যে উইকির লিংটা দিল, যেটায় বলেছে সিঙ্গুরের জমি সবচেয়ে ফার্টাইল ইত্যাদি, সেটার রেফারেন্সটা কি? উইকি একটা তেহেলকার লিংক দিয়ে দায় সেরেছে। সেটা আবার ভাঙা।

    উইকিও আর্টিকলের মাথায় বলে দিয়েছে, উইকির স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী ওটা ঠিক হয় নি। পুরো আর্টিকলটাই নতুন করে লেখা দরকার।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ০৩:৩৭370131
  • আসল সমস্যাটা হলো অনেকে জেনে, বুঝে, যুক্তি দিয়ে তর্ক করছেন, আর একজন (নাম বলা হলো না কিন্তু) কাঠালপাতা খেয়ে দু পাতা উইকি পরে কোনো বিষয় ভালোভাবে না জেনে, এঁড়ে তর্ক করে চলেছেন আর বাকিদের গালাগাল দিয়ে চলেছেন। যাই হোক, তেনার আবাল ট্রোল গুলো বাদ দিলে বাকি কয়েক জনের লেখা থেকে কিছু বিষয় জানা যাচ্ছে, সেটাই লাভ।

    তবে কি ওই যে বলে, এক গামলা দুধে এক ফোটা গোমূত্র ------ইত্যাদি। নির্মল আনন্দ দীর্ঘজীবী হোক।
  • sm | 52.110.151.226 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৩১370132
  • মাকু শিম্পাঞ্জি গুলো খুব নাপা নাপি করেছে দেখছি। সিঙ্গুরের ল্যান্ড নাকি ফার্টাইল নয়!কোত্থাও খুঁজে পায় নি!বরঞ্চ নিজেরটা খোঁজা খুঁজি করুক।পাওয়া গেলেও যেতে পারে।
    In 2006, when Tata laid out its plan for the Nano plant in Singur, the 1894 law was operational. With the stated intention of helping the unemployment situation, the faltering industrial sector and stagnating economic growth, Singur’s fertile stretches were acquired. The government claimed that most of the acquired land was wasteland. In reality, these figures were close to only 6% of the total land.
    https://www.indiatoday.in/auto/latest-auto-news/story/tata-nano-sales-low-production-1095000-2017-11-27
  • sm | 52.110.136.246 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৩৩370133
  • আর একটা মাকু তো মিথ্যে বলেই চলেছে। আগে প্রমান করুক সিঙ্গুর আন্দোলন সারদার তাকে স্পন্সর্ড; তারপর কথা হবে।
  • sm | 52.110.136.246 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৩৪370134
  • তিন নম্বর মকুট খালি আলোচনায় সমৃদ্ধ হয়েই চলেছে। তাই ওই শু কি কে বিশেষ ঘাঁটালাম না।
  • sm | 52.110.136.246 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৪৮370135
  • S ,কে;
    আপনার কথায় স্পষ্ট, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক কোনো কোনো ক্ষেত্রে গ্রান্ট দিয়ে থাকে।হতেই পারে, বিভিন্ন ফান্ড থেকে টাকা আসে। কিন্তু দেয় তো ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ই।আমি তো জানিনা আমার ব্যাংকের টাকার সোর্স কি?
    দুই, হয়তো,মিন করতে চেয়েছেন, কোনো ব্যাংকই লাভ ছাড়া ইনভেস্টমেন্ট করে না।এটা বেশ সত্যি কথা, কিন্তু ইউনিভার্সাল টুথ নয়। ধরা যাক লাইবর রেট ১ পার্সেন্ট।ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, কোনো সংস্থা যেমন ;পব পঞ্চায়েত কে ০ পার্সেন্ট হরে ১০ বছর হাজার দশেক কোটি টাকা ধার দিলো।যেটাতে খাতায় কলমে শতাধিক কোটি টাকা লাভ করতে পারতো।
    অর্থাৎ এটাও ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অনুদান।
    তিন,ওই টাটা কোম্পানির উদাহরণ ই ধরা যাক।যদি টাটা পরিবার ৪০ শতাংশের মালিক হয় এবং কোম্পানির বছরে দশ হাজার কোটি টাকা লাভ হয়; তাহলে টাটা পরিবারের প্রাপ্য চার হাজার কোটি টাকা। ঠিক।এই টাকা টাটা যা খুশি করতে পারে।
    কিন্তু, যদি ৬০ শতাংশ শেয়ার হোল্ডার ঠিক করে লাভের ৫০ শতাংশ কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি খাতে দেওয়া হবে। তখন কি হবে?
    নিশ্চয় বাকি ৫ হাজার কোটি টাকা লাভের ৪০ শতাংশ টাটা পরিবার পাবে।অর্থাৎ লাভের অঙ্ক কমে গেলো।এই পকেট এর মাল ওই পকেট হলো না।
    হতে পারে , টাটা পরিবার তার সমস্ত শেয়ার বিক্রি করে বেরিয়ে আস্তে পারে।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৫২370137
  • ফারটাইল হোক বা না হোক, গত ১২ বছরে সেখানে চাষ না হওয়ায় পব-র মোট কৃষি-উৎপাদনে কোন রেখাপাত মাত্র হয়নি। অর্থাৎ কিনা ভবিষ্যতে জমির প্রয়োজন হলে ফার্টাইল জমিও যে নেওয়া যেতে পারে তার ভিত্তি তৈরি হয়ে রইল।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ০৮:৫৮370138
  • ২০১৮ এর সাহিত্য আর অর্থনীতি-তে নোবেল এর কথা বার্তা কি কিছু এগোলো ? কেও কিছু জানেন ? মানে মানুষ দের কথা বলা হচ্ছে আর কি।

    ও হ্যা, আরো বলে রাখি কেও যদি নতুন থাকেন। গুরুতে অ্যাভারেজ যারা রেগুলার লেখালেখি করেন, তারা মোটামুটি শালীনতার সীমার মধ্যে থাকেন। মাঝে মাঝে তিক্ত তর্কাতর্কি বা ট্রোল হলেও সেই সীমাটা কমই ছাড়ায়।

    কিন্তু এই চারপেয়ে কাঠালপাতা ভোজী ব্যক্তি টি যবে থেকে এখানে লেখালেখি শুরু করেছেন, তবে থেকে নিয়মিত ভাবে বহুজনকে শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে আক্রমণ করেছেন। বহু টোয়িতে এনার কীর্তিকলাপ এর নমুনা পেয়ে যাবেন যে কেও, কষ্ট করতে হবে না বেশি। এখন এনার ক্রমাগত কীর্তিকলাপে তিতিবিরক্ত হয়ে যখন লোকজন পাল্টা দিতে শুরু করেছে, তখন ইনি ন্যাকাপনা মাড়িয়ে নিজেকে একা কুম্ভ শহীদ সাজানোর চেষ্টা করছেন।
  • sm | 52.110.136.246 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:০১370139
  • যা বাব্বা,একজন আপনার দলের লোক তো বুঝতেই পারছেনা ওটা ফার্টাইল ছিল।তা,আগে সেই স্বল্প বুদ্ধি কে ভালো করে বোঝান।
    আপনি তো মাস্টার মশায়। জানেন তো এই সব ছাত্রদের স্পেশাল ক্লাস নেওয়া জরুরি।
    দুই,পব এর জনসংখ্যা তো আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।তো সেই খাবার জোটাবেন কোত্থেকে?
  • sm | 52.110.136.246 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:০৬370140
  • তুমি যতোই বকে যাও; শু কি, গন্তব্য তো একটাই ;খোঁয়াড়। আর শালীনতা! সেটা তো ,অন্যান্য যারা পাঠক আছে বুঝতেই পারছে। তাদের ওপরেই ছেড়ে দিলে হয় না!
    তুমি কি প্রচারের দায়িত্ব নিয়েছো না বিড় বিড় করে বকেই চলা ঠিক করেছো।
  • sm | 57.15.252.234 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:২১370141
  • Remember: when people tell you something’s wrong or doesn’t work for them, they are almost always right. When they tell you exactly what they think is wrong and how to fix it, they are almost always wrong.”
    – Neil Gaiman
    One mustn’t criticize other people on grounds where he can’t stand perpendicular himself”
    – Mark Twain
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:২৬370142
  • সে খোঁয়াড়ের কথা আপনি ভালোই জানেন সেটা বোঝাই যাচ্ছে। সেখানেই থাকেন যখন। আর কাদায় নেমে কুস্তি করতে আপনার আগ্রহ তো সবাই দেখছে। :)
  • sm | 57.15.252.234 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:৪০370143
  • চুক, চুক।এক্ষুনি মাকু ভাইরা খোঁয়াড় থেকে বেরিয়ে এসে, তোমাকে কোলে করে সাপোর্ট দেবে।
    এই খোঁয়াড় এর কোয়ালিটি ই আলাদা! এক্কেরে যৌথ খোঁয়াড়! আবার সদস্য পদ বাড়াবার জন্য একে তাকে ধরছে। কি ঝুলো ঝুলি!
    এট্টুস অপেক্ষা কর ; এসে পড়লো বলে-)) খুবই প্রম্প্ট।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ০৯:৫১370144
  • সে কারা আসবে কি আসবে না, সেটা তাদের ওপরেই ছেড়ে দিননা, তাতে আপনার এতো মোজা জ্বলছে কেন ? ও ভুলে গেছি, কাঠালপাতা এক খেতেই আপনার ভালো লাগে।
  • sm | 57.15.252.234 | ০৮ মে ২০১৮ ১০:০৩370145
  • জ্বলছে না তো। আমোদ পাচ্ছি দেখে।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ১০:০৬370146
  • সে তো আপনার চার পায়ে লাফানো দেখে সবাই আমোদ পাচ্ছে। ফ্রি তে বাদর নাচ আর কোথায় দেখা যাবে ?
  • sm | 57.15.252.234 | ০৮ মে ২০১৮ ১০:১৭370148
  • সবাই এর কথা সবাই কে বুঝতে দ্যাও !কিন্তু এখন ও খোঁয়ার থেকে বন্ধুরা বেরোলো না কেন?
  • PT | 213.110.242.18 | ০৮ মে ২০১৮ ১০:২১370149
  • "পব এর জনসংখ্যা তো আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।তো সেই খাবার জোটাবেন কোত্থেকে?"

    ভাল বলেছেন।
    পব-র জনসংখ্যার কথা ভাবলে এটাও ভাবা উচিৎ যে সিঙ্গুরের জমি যতফসলীই হোক না কেন, মাথাপিছু জমির পরিমাণ ক্রমাগত কমতেই থাকবে আর সে কারণে মাথাপিছু ফসলের পরিমানও কমতে থাকবে। আপনি ও আপনার দাদা-দিদিরা চান বা না চান কমবয়সীরা বাধ্য হবে গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র যেতে কাজের সন্ধানে। কাজেই "জমির বিকল্প কিছু হয় না" একটি সম্পুর্ণ ভুলভাল অবস্থান।

    তবে খাবার জোটানোর ব্যাপারটা আপনাকে বাম সরকারের কাছ থেকে শিখতে হবে। বামেরা যদি একটাও ভাল কাজ করে থাকে সেটা হল একটি খাদ্য-বিহীন রাজ্যকে খাদ্যে-স্বয়ম্ভর রাজ্যে পরিণত করা। তুলনা করলে বুঝবেন যে বামেরা চাল উৎপাদনকে যে উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিল, আপনার সরকার সেখানেই আটকে আছে।
    The average production of rice per year in West Bengal was 14544.7 thousand tonnes during the period from 2010-11 to 2014-15. https://community.data.gov.in/average-production-of-rice-from-2010-11-to-2014-15/

    আরো জেনে নিনঃ The most remarkable acceleration of growth occurred in agriculture. In the early1980s, observers were talking of an “agrarian impasse” in the state, but in fact it was precisely from that period that agricultural output took off, making crop output in West Bengal the most rapidly expanding in India for the 1980s as a whole. Most of this expansion occurred in foodgrains, especially rice.
    http://shodhganga.inflibnet.ac.in/bitstream/10603/2970/15/15_chapter%2011.pdf

    আপনার পছন্দের অন্য যেকোন উৎস থেকে এইসব তথ্য তুলনা করে দেখে নিতে পারেন। অতএব, বামেরা কিছু না ভেবে ও বুঝে সিঙ্গুরের উর্বর জমি শিল্প করার জন্য অধিগ্রহণ করছিল এটা যারা আগে বলেছে ও এখনো বলে চলেছে তারা হয় নির্বোধ নয় স্রেফ ধান্দাবাজ। দ্বিতীয়টা হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী কেননা ক্ষমতা থেকে বামেদের উৎখাত করাতাই তাদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ মে ২০১৮ ১০:২৮370150
  • বন্ধু বা শত্রূ কেও বেরোলো কি বেরোলো না, সেটা তাদের নিজেদের ব্যাপার, তাদের ওপর ছেড়ে দিন সেটা নিয়ে আপনার কেশাগ্র উৎপাটিত তো কেও করতে বলে নি।
  • sm | 57.15.203.143 | ০৮ মে ২০১৮ ১১:১১370151
  • উৎপাদন ২০১১-২০১৭ অব্ধি কোন রকম কমেছে কি?
    যেটা লক্ষ্যণীয়, মমতা সরকারের আমলে খাদ্য বণ্টনে আমূল পরবর্তন হয়েছে। ২টাকা দরে চাল পাচ্ছে এবং গুণমান মোটা মুটি ভালোই। বাম আমলের মতো ভুষকো গন্ধ ওয়ালা , পোকায় কাটা নয়।
    আপনি ভিক্ষান্ন বলে ব্যঙ্গ করেন বটে, কিন্তু গরীব মানুষের কাছে এটাই মহা অন্ন-- পরমান্ন ।
    দুই, কৃষি জমির বিকল্প কিছু হয় না। কারণ জমি ধোঁকা দেয় না।
    এই জমির ওপর ভর করেই বামেরা ক্ষমতায় এসেছিল, এই জমির জন্যই গলাধাক্কা খেয়েছে, জনগণের কাছে।
  • PT | 213.110.242.18 | ০৮ মে ২০১৮ ১১:২৭370152
  • এগুলো অর্থহীন আমড়াগাছী। এর কোন উত্তর হয়্না। আলোচনা চালাতে চাইলে ঠিকঠাক সংখ্যাতত্ব সহ বক্তব্য রাখুন।
  • sm | 57.15.203.143 | ০৮ মে ২০১৮ ১১:৩১370153
  • কিসের সংখ্যা তথ্য চান বলুন?
    ব্যস্ত আছি।লিস্ট করে রাখুন, খুঁজে দেখবো।
  • modi | 96.107.110.217 | ০৮ মে ২০১৮ ১৫:৩৫370154
  • ঝোলাটা ওর নেত্রীর মতই মিথ্যেবাদী। যেটা কোট করে সেটা যে লিংক দেয় সেখানে পাওয়া যায় না।
  • sm | 57.11.189.141 | ০৮ মে ২০১৮ ১৬:২৬370155
  • ব্যস্ত আছি ,পরে দিচ্ছি। ততক্ষণ নিজের টা খুঁজতে থাকো।
  • Nyaka noku | 174.100.25.49 | ০৮ মে ২০১৮ ১৭:০১370156
  • দিদির বৃ বীর তিন হাত বীচি
    নিদারুন ঢপ দেয় হেথা নাচি নাচি
    গু চ র উঠোনেতে লাফিয়েছিলো কাল
    তারপর কি হইলো জানে শ্যামলাল
  • T | 165.69.191.252 | ০৮ মে ২০১৮ ১৭:৩৯370157
  • @modi,
    সিঙ্গুরের জমি বহুফসলি না একফসলি এই নিয়ে আগে গুরুর পাতায় প্রচুর তর্ক বিতর্ক হয়েছে। সেই সবের লিঙ্ক খুঁজে পেলে সেখানে এই নিয়ে বিস্তারিত পাবেন। এমনিতে ব্যাপারটা 'বহুফসলি' বা 'একফসলি' এই কয়েনেজের উপর দাঁড়িয়ে নেই। দাঁড়িয়ে আছে 'শালি' আর 'সোনা' বা 'শুনা' জমির পরিমাণের উপর। ল্যান্ড রেকর্ড দপ্তরের সংজ্ঞা অনুযায়ী 'শালি' হচ্ছে তথাকথিত একফসলি জমি, 'সোনা' বহুফসলি। এই সংজ্ঞা অনুযায়ী জমি অধিগ্রহণ দপ্তর এবং ভূমি রাজস্ব দপ্তরের তথ্য বলছে (ক্রস রেফ) অধিগৃহীত জমির মধ্যে ৮৯৪ একর শালি অর্থাৎ একফসলি এবং সোনা হচ্ছে ৩৬ একর। শালি এবং সোনা বা শুনা, এই চরিত্র অনুযায়ী অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ নির্ধারিত হয়েছিল। ল্যান্ড রেকর্ড দপ্তরের এই অ্যাসেসমেন্ট হয়েছিল সম্ভবতঃ ১৯৯৫ সালে।

    কিন্তু স্থানীয় চাষীদের বক্তব্য অনুযায়ী শালি হচ্ছে একফসলি নীচু জমি এবং সোনা হচ্ছে বহুফসলি উঁচু জমি। এবার বেশ কিছু জমির চরিত্র স্থানীয় চাষীরা বদল করেছিলেন ১৯৯৫ থেকে ২০০৪ এর মধ্যে। শালি থেকে সোনা। মূলত ইরিগেশনের বদল ঘটিয়ে, এবং মাটি ঢেলে জমির ঢাল বদলে। কিন্তু সেই তথ্যটা ল্যান্ড রেকর্ড দপ্তরে জানাননি। ফলে এঁরা যে ক্ষতিপূরণ পাচ্ছিলেন তা কম। এটা ছিল বিক্ষোভের অন্যতম অনুঘটক। মৈত্রেশ ঘটকের সার্ভেতে পাওয়া তথ্যানুযায়ী সোনা জমির পরিমাণ সম্ভবতঃ ৩৫% ছিল। বাকিটা শালি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন