এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা গেছে, ত্রিপুরা গেল কিন্তু বামপন্থীদের জ্ঞান ফিরছে কোথায়?

    Dipankar
    অন্যান্য | ০৫ মার্চ ২০১৮ | ২৫৩০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Dipankar | 116.203.131.85 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ০৮:৫০373125
  • খবরে পড়লাম " এক সময় যে রাজ্যে প্রকাশ্যে শাখা খুলতে পারেনি আরএসএস, সেখানেই এখন 275 টি শাখা চলছে। আদিবাসী এলাকায় প্রায় দশটি বিনা পয়সার হোস্টেল। চলছে অসংখ্য সেবা প্রকল্প"। এর পাশাপাশি একবার ভাবা যাক ভারতের প্রধান বামদলটির গত পঞ্চাশ বছরের কার্যকলাপ। ছয়ের দশক গোটা বিশ্ব জুড়ে ছিল বামপন্থী গনআন্দোলনের জোয়ারের সময়। এদিকে স্বাধীনতার পঁচিশ বছর পার করে সমস্যায় জর্জরিত ভারতবর্ষ। স্বাধীনতার ঘোর কেটে গেছে মানুষের, তার ওপর উদ্বাস্তুদের প্লাবন। এই সব আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক অবস্থা ছিল বামপন্থী রাজনীতির উত্থানের একেবারে অনুকূল পরিবেশ। কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা এই বাম আন্দোলনেরই সফল রাজনৈতিক প্রয়োগভূমি হয়ে উঠেছিল। মানুষের আশাআকাঙ্খার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা না করলে, কে বলতে পারে যে তেলেঙ্গানা তথা অন্ধ্রপ্রদেশও এই বাম রাজনীতির সফল প্রয়োগের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠত না ? সে কথা থাক। আগে দেখি, পশ্চিমবঙ্গ বা ত্রিপুরায় বামপন্থীরা কি করেছে এই ক্ষমতায় থাকার সুযোগে? কেরালা কে আমি হিসেবের বাইরে রাখছি, কারন কেরালার মানুষের শিক্ষা এবং রাজনৈতিক সচেতনতা বরাবরই স্বাধীনোত্তর ভারতের অন্য পাঁচটা রাজ্যের থেকে আলাদা। বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের কথাই ভাবা যাক, কারন এই রাজ্যটির ওপর ভর করেই গত পঞ্চাশ বছরের বাম রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে। সত্যি কথা হল, বাম রাজনীতির থেকে বাম আন্দোলন কথাটি আমার বেশি পছন্দের। কিন্তু দু:খের বিষয় এই যে এই দুটি রাজ্যেই বাম আন্দোলন কথাটিই একটি ইতিহাসের শব্দবন্ধে পরিনত হয়েছে। আমরা জানি যে বামপন্থা হ'ল এক দর্শন, যা অশিক্ষিত, দরিদ্র, নিপীড়িত মানুষের সাথে কাঁধ মিলিয়ে সম্মিলিত ভাবে এগিয়ে যাওয়ার দিকনির্দেশ দেয়। একবার ভাবি তাহলে, এই দুটি রাজ্যে শিক্ষা বিস্তারের জন্যে বামদলগুলি কী করেছে? দল হিসেবে সিপিএমের টাকার অভাব নেই। এবং নেই শিক্ষিত ক্যাডার বা সমর্থকের অভাব। কেউ কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে আজ এত বছরের চেষ্টার যে ফসল আরএসএস তুলে দিচ্ছে বিজেপি'র হাতে,তা বামপন্থীদের পক্ষে সম্ভব হল না কেন? কেন সারা ভারত জুড়ে এসএফআই বা এআইএসএফ বা অন্যান্য বাম ছাত্রদল গুলির এত প্রভাব থাকা সত্ত্বেও তারা পারেনা গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সাস্থ্যশিবির চালাতে? আজ পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতে সিপিএম দলের কার্যকলাপ খুঁটিয়ে দেখলে কোন গঠনমূলক চিন্তাভাবনা চোখে পরবেনা। ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে ক্রমশ অন্ধকার গর্তের মধ্যে সেঁধিয়ে যাচ্ছে সবাই। পুরোপুরি নেতিবাচক রাজনীতি। কে কত টাকা চুরি করল, আর কে কত দামী স্যুট পরে ক'বার বিদেশ গেল এই চর্চাতেই এদের আগ্রহ বেশি। অথচ এই যে গ্রামে গ্রামে আরএসএস শিবির, স্কুল, কর্মশালা এবং সেসব থেকে তৃণমূল স্তরে ছড়িয়ে পড়ছে বিদ্বেষের মানসিকতা, সংকীর্ণ রাজনীতি - এর পাল্টা কোথায়? টেলিভিশনের পর্দায় বড়বড় কথা বললে হারানো ক্ষমতা ফেরত আসবে না, এ শিক্ষা যাদের নেই তারা কিসের বাম রাজনীতি করে? এবং সব সময় একটা বুলি, আমাদের মারছে, সন্ত্রাশ সৃষ্টি করছে দলীয় কর্মীদের মনে। ভারী আশ্চর্য কথা! করতে এসেছ বাম রাজনীতি, কে তোমাকে জায়গা ছেড়ে দেবে হে? যতদিন ক্ষমতা য় ছিলে ততদিন যদি প্রোমোটারদের নিয়ে ব্যাস্ত না থেকে গ্রামে গ্রামে স্কুল, হাসপাতাল চালাতে ক্যাডারদের নিয়ে তা'হলে তো এই হাল হত না। মানুষকে তার পাশে থেকে যদি বোঝানোই না গেল যে বামেরা কেন অন্যান্য বাজারে রাজনৈতিক দলের থেকে আলাদা তবে কোথায় থাকে বামদর্শন। ও-সব ভারী ভারী বই আলমারিতে সাজিয়ে রেখে আর যাই হোক বামপন্থী আন্দোলন হয় না। আর তাই আজ সিপিএমের সবচেয়ে বড় সমস্যা কংগ্রেসের সাথে জোট থাকবে না ভাঙবে ! হায় মার্ক্স! হায় এঙ্গেলস !
  • T | 165.69.191.250 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ০৮:৫৫373236
  • খুবই খাঁটি কথা।
  • sm | 52.110.150.151 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ০৯:৩৮373347
  • বামেরা বুলি সর্বস্ব ফ্রন্ট। এদের শাসন কাল জুড়ে ছিল, বুলি, ভরং বাজি, দাদাগিরি, জ্যাঠামো, আর নিজের আখের গোছানোর কলা- কৌশল।
    কেরালায় ও দুর্নীতির গপ্পো আছে।
    তবে, বিজেপি কি করে ,আই পি এফ টি র দাবি মেটায়;দেখার বিষয়।
    ওদিকে প্রিন্স রাহুল, ইতালি তে ছুটি কাটিয়ে ফিরেছেন। নর্থ ইস্ট স্টেট তো আবার বাবুর ধর্তব্যের মধ্যে আসেনা।
    প্রধান মন্ত্রী হতে গেলে যে ছুটি কম নিতে হয়, সেটুকু পর্যন্ত মানবেনা।
    ইদিকে নিরব আর মেহুল মামা ব্যাংক সাফ করে চলে গেছে।
    অরুণ বাবু কে প্রশ্ন করার মতো লোকজন ই নেই ।
    সপা, বসপা জুটি বাঁধছে। আশার কথা। স্ট্রং বিরোধী না থাকলে, মোদী আর অমিত বাবু একের পর এক নোট বন্দী,এফ আর দি আই এর মতন নতুন নতুন ফন্দী হাজির করবে।
    ভাবতেই বুকে কাঁপুনি আসতেছে।
  • dc | 132.174.166.164 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ০৯:৪৪373384
  • "কেউ কি কখনো ভেবে দেখেছেন যে আজ এত বছরের চেষ্টার যে ফসল আরএসএস তুলে দিচ্ছে বিজেপি'র হাতে,তা বামপন্থীদের পক্ষে সম্ভব হল না কেন? কেন সারা ভারত জুড়ে এসএফআই বা এআইএসএফ বা অন্যান্য বাম ছাত্রদল গুলির এত প্রভাব থাকা সত্ত্বেও তারা পারেনা গ্রামে গ্রামে ছড়িয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সাস্থ্যশিবির চালাতে?"

    এই প্রশ্নটা অনেক্দিন ধরে অনেক জায়্গায় করেছি। আরেসেস ক্রমাগত সারা ভারত জুড়ে তাদের কাজকর্ম, প্রভাব বাড়িয়েছে আর লেফট ক্রমাগত সংকুচিত হয়েছে। কেন?
  • কল্লোল | 37.63.174.247 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৫:২১373395
  • কিমাশ্চর্য টি এর ভালো লেগেছে লেখাটি।
    অথচ দীপঙ্কর শুধুই সিপিএমকে দায়ী করে গেলেন। যা লিখেছেন তাতে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য নিয়ে আরও সক্রিয় না হবার কারনে দুষেছেন সিপিএমকেই। একবারও বিজেপি-অরএসএসের উত্থানে তিনোদের দায়ী করেন নি। মানুষকে ছাগল বলেন নি।
    তারপরেও লেখাটি টি-এর ভালো লেগেছে। অভিনন্দন টি।

    অপারেশন বর্গার পর কৃষক সভাই পারতো কৃষিতে সমবায়ের কথা বলতে।
    এসএফ-ডিওয়াইএফ পারতো ছাত্র-যুবদের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা বাড়াতে। তা না করে শুধুই কলেজ দখল, শুধুই এলাকা দখল। উদ্বাস্তু কলোনীগুলোয় পাট্টা পাবার পর প্রোমোটারী চক্রকে কোথাও বাঁধা না দেওয়া। সবচেয়ে বড় কথা লড়াইয়ের ময়দান থেকে সরে যাওয়া। বাম সরকারের ভালো কাজের ফসল কেন হিন্দী বেল্টে তোলা গেলো না! কেন তেলেঙ্গানার অন্ধ্র, কেন শোলাপুর কমিউন, বম্বে সুতাকলের শ্রমিক চন্দ্রবাবু আর শিবসেনার খপ্পরে?

    রাজনৈতিক সচেতনতার কথা বললে শুনতে হয় "কঙ্গ্রেস কেন করেনি?" - একজন সিপিএম সমর্থকের থেকে!!
  • T | 165.69.191.249 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:০১373406
  • আজ্ঞে আমি অন্ধ নই। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের যে মডেল বর্তমানে চলছে তাকে বদলানো জরুরি ছিল অনেক আগেই এবং সেটা যে করা যায় নি সেতো একশোভাগ খাঁটি। তো, না স্বীকার করার তো কিছু নেই। গণতন্ত্রের এবং অর্থনীতির চলে আসা মডেলের মধ্যে কদ্দুর কী করা যেত সে তর্কের বিষয়। কিন্তু বৃহত্তর আঙ্গিকে এ তো ব্যর্থতাই।

    ছাগল নিয়ে ব্রহ্মজ্ঞানের কচলাকচলি আপনার আর পিটিদার মধ্যে। পিটিদার উল্টোদিকে দাঁড়িয়ে পাবলিককে যেমন আপনি নমো নমো করে আহা উহু করেন আমার সেরকম কিছু নেই। 'পাবলিক বালের মতো চয়েস কত্তেই পারে না' এরকম মনে করি না। মনে করি সিংহভাগ মানুষকে সাম্যের ছাতার তলায় আনার কথা ছিল। তা সে শুধুই ছেঁড়া হয়েচে। এখন ব্যাপারটা কেলোর দিকে গড়িয়েচে। তো, ছাগল আমরাই তৈরী করেছি, আমাদেরই ফল ভুগতে হবে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:১৩373417
  • আমি শুধু একটা কথা বুঝিনা। বাম দলগুলো যথার্থ বাম নীতি গ্রহণ না করায় তাদের প্রতি সাধারণ লোকেদের সমর্থন কমেছে সেতো নাহয় বুঝলাম। কিন্তু তার বদলে যাদেরকে মসনদে বসাচ্ছে তারা তো অত্যন্ত দক্ষীন পন্থী।

    মানে সিপিএম আমলে আশে পাশে প্রোমোটারি দেখে অতিষ্ঠ হয়ে লোকে প্রোমোটারদের দলকেই ভোট দিচ্ছে? নাকি লোকে আসলে ঐ প্রোমোটারি রাজকেই চাইছে?
  • T | 165.69.191.249 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:২২373428
  • S এ জিনিস বলা শক্ত। আইদার পূর্ণ অথবা ফ্র্যাকশনাল ছাগল থিয়োরী এসে পড়বে। ত্রৈরাশিকও হতে পারে। অথবা উন্নততর শিপিয়েম ব্যাশিং ইত্যাদি।
  • dc | 132.174.166.164 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:২৮373439
  • সাধারন মানুষ বোধায় ঠিক বামপন্থী বা দক্ষিণপন্থী ভেবে ভোট দেয় না। অন্তত পশ্চিমবঙ্গ ছাড়া অন্য রাজ্যে (এখন পবতেও দেয় না)। যাদের দেখে/কথা শুনে/প্রচারে মনে হয় কিছু কাজ করে দেবে তাদের ভোট দেয়। পরের বার যখন দেখে যে আগের সরকার কিছু করেনি তখন আবার অন্য পার্টিকে ভোট দেয়।

    আর পবর ২০১১ স্পেশাল কেস ছিল। তার আগে ৩০ বছর ধরে একটাই দল ক্ষমতায়, মানুষ তো এমনিতেই বদল চাইছিল (তখন আমি গুরুতে ছিলাম না, পরে দেখলাম গুরুতেও কল্লোলদা বলেন যে আসে আসুক, সিপিএম যাক - এটা ইন ফ্যাক্ট বেশীর ভাগ মানুষের ভাবনা হয়ে উঠেছিল)। আমার মতে বামফ্রন্টকে অনেক আগেই, দুটো টার্মের পরেই সরিয়ে দিয়ে অন্য পার্টিকে চান্স দেওয়া উচিত ছিল। সেটা করা হয়নি, ভুল হয়েছিল। আর ২০১১ তে ইন ফ্যাক্ট বামফ্রন্টকে জেতানো উচিত ছিল, তাহলে পবতে বড়ো ইন্ডাস্ট্রি তৈরি হতে পারতো। ২০১১ তে বামফ্রন্টকে হারানো দ্বিতীয় ভুল।
  • h | 213.99.211.134 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৩৩373137
  • কল্লোল দা কে এবার সিপিএম এর জেনেরাল সেক্রেটারি করে দিতে হবে। আর পিটি দা কে বাংলার রাজ্য সম্পাদক। তা না হলে এই লেবার বৃথা যাচ্ছে , এ মানে দেখা যায় না ঃ-))))))
  • dc | 132.174.166.164 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৩৩373126
  • ২০১১ তে তিনো আর ২০১৬ তে ট্রাম্প এর জেতা কিছুটা একরকম। প্রচুর লোক জেনেশুনে চোরকে ভোট দিয়েছে, স্রেফ স্ট্যাটাস কুওর ওপর বীতশ্রদ্ধ হয়ে।
  • sm | 52.110.148.87 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৩৪373148
  • সিপিএম কে লোকে ভোট দিচ্ছে না, ভরং বাজির জন্য। আগে,পাড়ার একটা রোলের দোকান খুলতে গেলে ও লোকাল কমিটির অনুমতি লাগতো।মুখে বুলি ছিল সাম্যের আর কাজের কথা ছিল নিজের পকেট ভরানো।
    সবচে অত্যাচার হয়েছে গ্রামে। গ্রাম কে গ্রাম বিরোধী দলের লোকজন এর মুখ তুলে কথা বলার হুকুম ছিলো না। সর্বদাই ছিল পার্টি অফিসের চোখ রাঙানি।
    পরের দশকে ভুক্তভুগী অবিশ্যি,নিজের দলেরই নিচু তলার কর্মীরা। যারা ভোট মেশিনারি হিসাবে কাজ করতো, পরিশ্রম করতো, তাদেরও কলা দেখিয়েছে নেতারা।নিজের আত্মীয় স্বজনের তোষণ টা একটু বেশি মাত্রায় হয়ে যাচ্ছিলো।
    ধরুন, উদ্বাস্তু জনতা দের জমি পাট্টা দেওয়া হলো। যদিও কোন ব্যক্তির বসত জমি কেড়ে। মানে জমির মূল্য না দিয়ে।
    বিশ বছর পর শহর অঞ্চলে ওই জমি ,কোটি কোটি টাকায় প্রমোটারি হচ্ছে বা হয়েছে। তো, এই পার্টি কে লোকজন প্রোমোটার দের পার্টি বলবে না তো কি বলবে?
    চাষের জমি জোর করে ছিনিয়ে শিল্প গড়তে গেছে। তো, এই পার্টি কে আদর্শ ভ্রষ্ট,পার্টি বলবে না তো কি বলবে?
    আজকে দেখলাম আবপ তে বেশ কয়েকটি বাংলা মিডিয়ামের হাই স্কুলে ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা নিল বা ১০এর মধ্যে। টিচারের সংখ্যা বেশী। কল্পনা করা যায়?মনে রাখবেন হাই স্কুল কিন্তু।
    এসব যে পার্টি আমদানি করেছে, তাকে কি মানুষ বর্জন করবেই না। খালি পার্টি অফিসে মার্কস আর লেনিনের ছবির টাঙানো থাকে বলে?
  • T | 165.69.191.249 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৩৯373159
  • ব্যস, জমিদারমশাইয়ের জমি হারানোর দুঃখ যে উথলে উঠল বিপিন। একটু বাজনা বাজাও হে, মিনিমাম সঙ্গত না কল্লে খ্রাপ দেখায়।
  • sm | 52.110.148.87 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৪৬373170
  • ডিসির একটা কথা বুঝতে পারছি না ,এই শিল্প হলে উন্নতি হতো মানে কি?বুদ্ধ বাবুর আমলে, এই যে ভূষণ স্টিল, শ্যাম স্টিল, জিন্দাল স্টিল এত এত জমি নিলো শিল্পের জন্য ;কি হলো?
    এদের আবার অনেকের ব্যাংকের কাছে হাজার হাজার কোটি ধার। অনেকের ধার-- অনাদায়ী।
    তারপর ধরুন রুইয়া, ছাবারিয়া এরা।

    এদের জন্য এতো আকুতি কেন?
    আমার মনে হয়, পব তে যত শিল্পপতি বড় বড় কিছু প্রকল্প করবে বলেছে, অধিকাংশ ভক্কি বাজি!
  • sm | 52.110.148.87 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৫৩373181
  • জমি কাড়বে, প্রমোটারি করবে,সম্পত্তি গোছাবে ,নিজের লোকজন দের চাকরির বন্দোবস্ত করবে;আর ভোট এসে গেলেই সাম্যবাদের গান গেয়ে ভোট চাইবে!পব তে , ত্রিপুরাতে,, জনগন লেঙ্গী মেরে দিয়েছে।
    এখনও তড়পানি কমতে দেখি না!
    আশ্চর্য্য!
    কেরালাতেও একই জিনিষ দেখ বো আমরা।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৬:৫৬373192
  • "জমি কাড়বে, প্রমোটারি করবে,সম্পত্তি গোছাবে ,নিজের লোকজন দের চাকরির বন্দোবস্ত করবে"

    এতো বিজেপি, তিনো, কঙ্গ, সপা, বসপা সবাই করে। বেশি করে। আরো অনেক কিছুই করে।
  • de | 24.139.119.171 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০০373203
  • কেরালায় পাঁচ বছর পরে পরে এমনিই চেঞ্জ হয় - ওটাই সবচে ভালো - কারোকে পাঁচ বছরের বেশী রাখা উচিত না -

    যদিও ত্রিপুরার খবরে খুবই খারাপ লেগেছে - মানিকবাবুর মতো সৎ মানুষ ভারতীয় রাজনীতিতে বিরল -

    বিজেপির একটা ক্ষমতার প্রশংসা না করে তো পারছি না - যেখানে ক্ষমতায় আসতে পারচে না, সেখানে অন্তত বিরোধী হবার জন্যও প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্চে - বামদলগুলো, কংগ্রেস - কারোর মধ্যেই এই মরীয়া চেষ্টাটা দেখি না।
  • de | 24.139.119.171 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০২373225
  • আগামী বছরগুলোতে আরো আরো বাঁশ আসতে চলেচে - প ব তে দিদি আর কতদিন একা ঠেকাবে?
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০২373214
  • ট্রাম্পের ইলেকশন অন্য কেস। সাদারা নিজেদের প্রিভিলেজ ফিরে পেতে ভোট দিয়েছে। সেই নগ্ন সত্যটা ঢাকতে অনেকে (ইনক্লুডিঙ্গ জন স্টুয়ার্ট) অনেক হাবিজাবি তত্ত্ব দিয়েছিলো। এখন বোঝা গেছে কেন ভোট দিয়েছিলো। মেক আম্রিগা গেট এগেইন (ফর হোয়াইট পিপল ওনলি)।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০৩373248
  • বিজেপি এখন অনেক কিছুই করতে পারছে কেন্দ্রে সরকারে আছে বলে।
  • dc | 132.174.166.164 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০৩373237
  • sm বেশ কয়েকটা পয়েন্ট বোধায় একসাথে গুলিয়ে ফেল্লেন।

    প্রথম, বড়ো শিল্প না ছোট/মাঝারি শিল্প। এই তর্কটা কিছুটা নিজস্ব আউটলুক বা ওয়ার্ল্ড ভিউ এর ওপরেও নির্ভর করে। আমি মোটামুটি যখন থেকে বড়ো হয়েছি বা নিজের মতামত তৈরি হয়েছে তখন থেকেই ফ্রি ট্রেড, লার্জ স্কেল ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশান, ইকোনমি অফ স্কেল, প্রাইভেট ক্যাপিটাল ইত্যাদির পক্ষে। কাজেই আমার সবসময়েই মনে হয়েছে একটা রাজ্যে যদি বড়ো ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টরা ইনভেস্ট করে, বড়ো প্রোজেক্ট বানায় তাহলে ইকনমির গ্রোথ হবে, ডাউনস্ট্রিম ইন্ডাস্ট্রি তৈরি হবে, ডিম্যান্ড তৈরি হবে ইত্যাদি। কাজেই আমি মনে করি বড়ো শিল্প হলে রাজ্যের উন্নতি হবে, আর প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট এলে রাজ্যের উন্নতি হবে। অর্থাত টাটা-বিড়লা-আম্বানি ইত্যাদি। এর উল্টোদিকেও অনেক মত আছে, কিন্তু আমার প্রেফারড মডেল হলো প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট লেড গ্রোথ।

    দ্বিতীয়, বুদ্ধবাবুর আমলে এই যে অতো জমি নিলো, সেগুলোর কি হলো। আবার আমার কথাই বলতে পারি। জ্যোতি বসুর আমলে বামফ্রন্ট শিল্পবিরোধী হিসেবে পরিচিত হয়েছিল, মিলিট্যান্ট ট্রেড ইউনিয়নিজমের চোটে অনেক বড়ো-মাঝারি ইন্ডাস্ট্রি পব ছেড়ে চলে গেছিল। বুদ্ধবাবু এসে সেই অবস্থার পরিবর্তন করতে চেয়েছিলেন। বোধায় উনি বুঝেছিলেন যে চাকরি তৈরি করতে না পারলে পবর অবস্থা আরও খারাপ হবে (এখন যেমন ত্রিপুরাতে দেখা যাচ্ছে)। ওনার এই ইনিশিয়েটিভ আমার ভালো লেগেছিল, আর আমি মনে করি সিঙ্গুরে যদি উনি টাটাদের কারখানা চালু করে দিতে পারতেন তাহলে অন্য ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টরাও এগিয়ে আসতো, অন্য বড়ো ইন্ডাস্ট্রিও তৈরি হতে পারতো। সেটা উনি পারলেন না, অবশ্যই কারন মমতা-মাওবাদি-এনজিও-ইত্যাদিরা মিলে এমন আন্দোলন করলো যেটা উনি সমলাতে পারলেন না। প্রায় সেই সময়ে তামিল নাড়ুতেও কুদানকুলামে বড়ো আন্দোলন হয়েছিল, কিন্তু আম্মা সেই আন্দোলন সামলে নিয়েছিলেন, বুদ্ধবাবু পারলেন না। ফলে অন্য ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্টরাও আর কেউ রিস্ক নিতে চাইলো না, পিছিয়ে গেল।

    সিল্পপতিদের ব্যাংকের কাছে হাজার কোটি ধার। এটা একেবারে আলাদা ইস্যু, এই আলোচনায় অপ্রাসঙ্গিক।
  • sm | 52.110.148.87 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:০৮373259
  • একটাই পার্থক্য অন্য পার্টিরা, ভরং বাজি কম করে।
    এরা অন্যায় করলেও , বামেদের মতো ন্যায় নীতির খাতা খুলে বসে না।
    এখনও যদি তর্ক বিতর্ক শুরু হয়, পিটি এসে কোশ্চেন এর খাতা খুলবে---বাম আমলে পার্টির মদতে চাকরি পেয়েছে বা কলেজে ভর্তি হয়েছে, উদাহরণ দেখান?
    আপনি হাসবেন না কাঁদবেন?
    পব থেকে জন চল্লিশেক এমপি সাপ্লাই দিয়ে ইউপি এ সরকার থেকে কিছু আদায় করে নিতে পারে না। উল্টে নীতি কপচায়,বলে আমরা পলিটব্যুোর র কথা মেনে চলি। তো, আঙ্গুল চোষা রাজ্য বাসী কেন ওই পলিটব্যুোরকে ভোট দেবে!
    রাজ্যে, রাজনৈতিক খুনো খুনি চরমে পৌঁছয়। তো, লোকে কি দেখে ভোট দেবে!
    গ্রামে গঞ্জে, পাকা রাস্তা নেই, চিকিৎসা কেন্দ্রে ওষুধ নেই,স্কুলে শিক্ষক নেই , তো, জনগন খালি পলিটব্যুরোর মুখ দেখে ভোট দেবে?
  • de | 24.139.119.171 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:১৬373270
  • এইসব কিছুই তো এখনো আছে, তবে তিনোরা কেন ভোট পায়?
  • aka | 79.73.9.37 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:১৯373281
  • তিনো তো প্রচূর কাজ করছে। কলকাতায়, মফস্বলে, গ্রামে।

    কিছু গুণ্ডা আছে তবে তার সাথে তিনো, বাম, বিজেপির সম্পর্ক নেই, ও আমাদের জাতীয় ঐতিহ্য।
  • aka | 79.73.9.37 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:২১373314
  • আমার এক দাদা এডুকেশন ডিপে কাজ করে, শুনলাম অর্ডার এয়েছে ফিজিকালি ডিসএবলড সমস্ত শিশুদের শিক্ষার আওতায় আনতে হবে, কি করতে হবে বলুন। ইনফ্রাতে তো প্রচূর কাজ হচ্ছে।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:২১373303
  • তাহলে ন্যায় নীতির খাতা খুলে না বসে অন্যায়গুলো করে গেলে বা এমনকি আরো বাড়ালে লোকের ভোট পেতে সুবিধা হবে বলছেন?

    ইউপি এ সরকার থেকে তো সর্বশিক্ষা, মনরেগা আদায় করে নিয়েছিলো। আপনি কি ঐ এককালীন কয়েক হাজার কোটি টাকার প্যাকেজের কথা বলছেন? যেগুলোর বেশিরভাগই মিডলম্যানদের পকেটে ঢোকে।

    "গ্রামে গঞ্জে, পাকা রাস্তা নেই, চিকিৎসা কেন্দ্রে ওষুধ নেই,স্কুলে শিক্ষক নেই"
    এতো সারা ভারতের চিত্র। এখনো পবেও একই অবস্থা। তাহলে সেখানে কিকরে ভোট দেয়।
  • sm | 52.110.148.87 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:২১373292
  • উঁহু, আলদা কিছু না। যেসব শিল্পপতি দের উদাহরণ দিলাম ইনকল্যুডিং টাটা প্রত্যেকেরই প্রচুর ধার। অনেক ব্যাংক থেকে আরো বেশি লোন হাতাতে, এইসব রাজ্য ও রাজনৈতিক দের দাবার বড়ের মতন ইউজ করে।
    সুতরাং এদের কেউই, বড় কিছু করার উদ্যেশ্যে আসেনি। রিলাইয়েন্স, সম্প্রতি বলল দু হাজার কোটি পব তে ইনভেস্ট করবে।আদতে কিছু নতুন টাওয়ার করবে। এগুলো তে কর্ম সংস্থান এর সমাধান হয় না।
    জ্যোতি বাবুর আমলে জঙ্গি ট্রেড ইউনিয়ন এর সবথেকে বড় ভক্ত হল পার্টির নেতারা। তারা মনে প্রাণে বিশ্বাস করে , এই ট্রেড ইউনিওন বাজি জরুরি। এতে যদি শিল্পপতি ছেড়ে চলে যায় যাক। তাহলে বুদ্ধবাবু উল্টো গাইলে তো হবে না? এতো মমতার মতন ওয়ান ম্যান পার্টি নয়।
    একটা জিনিষ বাজারে ঘুরছে। মানিকবাবু খুব সৎ। কিন্তু তার পার্টির উদ্যেশ্যে কিন্তু একই কথা কেউ বলছে না।
  • S | 194.167.2.96 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:২৪373325
  • জ্যোতিবাবু খারাপ কারণ উনি শিল্প করতে দেননি। বুদ্ধবাবু খারাপ কারণ উনি শিল্প করতে দিচ্ছিলেন, তাতে ঐসব কোম্পানির ধার আরো বাড়তো।

    দিদি ভালো কারণ উনার কোনও শিল্প নীতিই নেই। এই লাইনেই কি এখন চিন্তাভাবনা চলছে?
  • de | 24.139.119.171 | ০৫ মার্চ ২০১৮ ১৭:২৯373336
  • তিনোর প্রচুর কাজ আমার চোখে পড়েনি তেমন - কলকাতায় ত্রিফলা আর নীল সাদা ছাড়া - গ্রামে যাইনি অবশ্য - কলকাতাতেও গত দুবছর যাইনি - এবার গেলে খেয়াল করে দেখতে হবে -
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন