এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 458912.167.23.96 | ১৪ জুন ২০১৮ ২২:৩৮375368
  • @ডাবের জল,
    এইযে এখানে আমরা সবাই লিখছি মানে কন্ট্রিবিউট করছি। এবারে গুরু অ্যাড দিয়ে রেভিনিউ তুললে আইনত আমরা সবাই সেটা ক্লেইম করতেই পারি। বিশেষতঃ যেহেতু কোনও ইউজার এগ্রিমেন্ট নেই।
  • ~ | 781212.194.120123.130 | ১৪ জুন ২০১৮ ২২:৩৯375369
  • বাছাই টই অতটাও কি জরুরি? মানে টইয়ের পাশে কমেন্টের সংখ্যা দেখেই লোকে ভালো টই বুঝে যাবে এরকম ধরা যেতে পারে। কমেন্টের সংখ্যার সিরিয়ালে টই সর্ট করার অপশন থাকা উচিত এটা বলতে পারো।

    সকল ব্লগারের কোনো লিস্ট ও আছে কি? এই মুহূর্তে সাইটে রেজিস্টার্ড সমস্ত ব্লগারকে আমি বর্ণানুক্রমে দেখতে পারব?

    সমস্ত বুলবুলভাজা কি বিষয়ভিত্তিক ক্যাটেগোরাইজড? নইলে লেখকের নামভিত্তিক করতে হয়, কিন্তু কিছু তো সম্মিলিত লেখা আছে। বিষয়ভিত্তিক, লেখকভিত্তিক হওয়ার তবু মানে আছে, তারিখভিত্তিক হওয়ার কোনো কারণ আছে মেন্টেন করার সুবিধে ছাড়া? মানে আমি একটা নতুন লোক এসে তারিখ ধরে ধরে অনন্তকালের বুলবুল ভাজা পড়ব কেন? আমি খুঁজব কীভাবে সমস্ত সিনেমা সংক্রান্ত বা গান সংক্রান্ত প্রবন্ধ পড়া যায়, তাই না?

    টই খুললে পরের স্টেপ এ সেই টইটাই খুলে যাওয়া উচিত, টইপত্তর পাতাটা রিফ্রেশ হওয়ার বদলে। তাহলেই যথেষ্ট।

    লেখার গাইড মানে দু তিনটে স্ক্রীনশট সহ ১,২,৩ করে স্টেপ গুলো লেখা থাকলেই যথেষ্ট। যেমন

    টইপত্তর বিভাগে আলোচনা করার গাইড
    ১) নতুন টই খুলুন
    ----স্ক্রীনশট ---
    ২) দেখে নিন এই বিষয়ে আলোচনা আগে হয়ে গেছে কিনা, হলে সেখানে মতামত দিন
    --- স্ক্রীনশট ----
    (এটা ইমপ্লিমেন্ট করা বাকি, নতুন টইয়ের নাম লিখলে কাছাকাছি নামের টইয়ের লিস্ট থেকে অটোটেকস্ট সাজেষন আসবে, গুগুল সার্চে যেমন সার্চ সাজেশন আসে)
    ৩) না হলে নতুন আলোচনার টইয়ের নাম লিখে পোস্ট করুন
    --- স্ক্রীনশট ----
    ৪) আপনার বক্তব্য লিখে পোস্ট করুন
    --- স্ক্রীনশট ----
    ৫) আরো মতামত দিন, বা অন্যে মতামত দিলে তার বক্তব্যের প্রত্যুত্তর দিন

    এগুলো প্রতি বিভাগের পাতায় আলাদা "গাইড" বাটন এ ক্লিক করলে দেখা যাবে এমন করে রাখলেই যথেষ্ট

    "লেআউট" কারে কয় আম জনতার কোনো ধারণা নেই। তাই (গুগল লেআউট) (গুরুচন্ডালি লেআউট) এসব লিখে খুব কম লোককেই বোঝনো যাবে। গুরুর লেয়াউটটা আগে আসত সেটা যে আর আসে না তো আসেই না। সেটাকে আর জোড়াও হয় না।

    যাগগে, কোনো কাজ না করে এসব খুতধরাসর্বস্বতা সমালোচনার মানে নেই, যে কথা শ্রীহানু বললেন আরকি।
  • T | 9001212.74.018912.59 | ১৪ জুন ২০১৮ ২২:৪৩375370
  • আমার মনে হয়েছে লেখক পাঠকের ফিডব্যাকের তোয়াক্কা না করেই লিখতে পারেন। সেইটুকু বলিচি। কিন্তু পাঠকের ফিডব্যাক যে একেবারেই দরকার নেই তা বলতে চাইছি না। সিরিয়াস লোকজন মতামত জানালেই হ'ল বা লোকজন সিরিয়াস মতামত জানালেই হ'ল। না হলে জাস্ট আলাদা একটা সাইট রেখেই বা কী লাভ, পুরোটাই তো ফেবু করে দিলেই হয়।

    একটা আপাত জটিলতা আছে যার জন্য বেশ কিছু জন সমস্যায় পড়েন, মানে লেখা আপলোড বা ছবি ইত্যাদি দেওয়া থেকে। কিন্তু এই একই জটিলতা সম্ভবতঃ একটা ছাঁকনি মতন তৈরী করেছে না হ'লে জাস্ট সামু জাতীয় কিছু হয়ে যেত। ব্যক্তিগত মনে হওয়া আর কী!

    কিন্তু পাইদি যেন এমন না ভাবে যে তাঁর এফোর্টকে অ্যাকনলেজ করছি না বা দরকার নেই বলে ভাবছি।
  • ডাবের জল | 232312.171.893423.130 | ১৪ জুন ২০১৮ ২২:৪৯375371
  • আচ্ছা, ইউজার এগ্রীমেন্ট... অ্যাড দেওয়ার আগে (যদি সত্যিই আদৌ দেয়) কর্তৃপক্ষ তাহলে এইটা দেখে নিতে পারে।

    ডিসি, 'আগে যিনি এই সাইট দেখেননি তিনি নিজেই সহজে এই ইনফেরমেশান পেয়ে যাবেন' হ্যাঁ, তা ঠিক, সেটাই কাম্য। এমনিতেই ইউজার এক্সপিরিয়েন্স নিয়ে বলে, ওটা জোকের মত, ব্যাখ্যা করতে হলে মজাটা মাঠে মারা যায়। কিন্তু একেবারে কোন লার্নিং কার্ভ ছাড়া কি আর হয়। দুদিন পর ন্যাচারাল ইউজার ইন্টারফেস এলেও ন্যূনতম শেখার প্রসেস তো থেকেই যাবে বোধয়।
    এবার হ্যাঁ, একজনকে বারবার উদ্যোগ নিয়ে এটা করতে হলে সেটা মোটেই ভালো কথা নয়।
    তাই ভালো সাজানো গোছানো হেল্প/ টিউটোরিয়াল থাকুক। আশা করা যায় ব্যাবহারকারীরা সেটা পড়ে দেখে বোঝার চেষ্টা করার এফর্টটা দেবেন।
  • Sumit Roy | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:০০375373
  • আমার লেখাটি একটু বড়, হয়তো প্রয়োজনের অনেক বেশি কিছু লিখছি, এজন্য আগে থেকে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।

    এখানে বিষয়ভিত্তিক আরকাইভিং বা সংরক্ষনের একটা ব্যবস্থা করা যায়। এটা করলে অনেক সুবিধা হতে পারে। যেকোন প্রাসঙ্গিক বিষয়ে কিছু লিখতে গেলে, বা অন্য কোথাও যেমন ফেইসবুকে কোন জায়গায় আলোচনা শুরু হলে, এখানে এটা নিয়ে ইতিমধ্যে কোন আলোচনা হয়েছে কিনা সহজে তা চেক করা যেতে পারে। অনেক ব্লগেই ট্যাগের ব্যবস্থা রাখে এজন্য। তবে সেখানে ট্যাগের সংখ্যা কম, সেখানেও খুব একটা সহজে লেখা খুঁজে পাওয়া যায় না। গুরুচণ্ডালিতে ট্যাগের সংখ্যা হওয়া উচিৎ অনেক বেশি। এই ধরুন ৫০-৬০। কেউ প্রতিদিন টইপত্তর আর হরিদাস পালেরা এর লেখাগুলোকে ট্যাগে বসানোর ব্যবস্থা করবে। এটা লেখকদের হাতে না থাকলেই ভাল। এমন একজন এটা কনট্রোল করলে ভাল হয় যে এখানকার সব লেখা দেখে ও আইডিয়া রাখে। কিন্তু তাতে কী লাভ হবে?

    এতে লাভ যেটা হবে, সেটা হল এই ওয়েবসাইটে মানুষের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি পাবে। কেন বৃদ্ধি পাবে সেই উত্তর দিতে একটু ব্যাখ্যা করা প্রয়োজন। আগে একটা জিনিস খেয়াল করি। আমাদের বর্তমান সমস্ত আলোচনা, তথ্য বণ্টনের বেশিরভাগই কোথায় হয়? ফেইসবুকে হয়। ফেইসবুক এর প্রচলনের আগে ব্লগগুলোতে মানুষের অংশগ্রহণ বেশি ছিল। এরপর ফেইসবুক আসার পর ব্লগ ছেড়ে ফেইসবুকে মানুষ বেশি যাওয়া শুরু করে। এর বেশ কিছু কারণ আছে। দেখা যায়, এই গুরুচণ্ডালি ব্লগের কোন একটি লেখা চার পাঁচটি ফেইসবুক গ্রুপে শেয়ার করলে ফেইসবুক ইউজাররা লিংকটিতে ক্লিক করে আর্টিকেলটা পড়ে, কিন্তু কমেন্ট করে সেই ফেইসবুক গ্রুপে শেয়ারড পোস্টের কমেন্ট অপশনে। কেন করে? করার একটা কারণ হচ্ছে তারা চায় তার সেই কমেন্টগুলো সেই গ্রুপের লোকজনই দেখুক, গ্রুপে মানুষের সংখ্যা বেশি যারা তার কমেন্টটি পড়বে, আর যারা পড়বে তাদেরকে কমেন্টকারী চেনেন। ফেইসবুকে একজন ইউজার তার লেখা তাদেরকে পড়াতে পারবেন যাদেরকে তিনি তা পড়াতে চান। আর এটা তিনি চান কারণ তিনি তার এই চেনা শোনা পরিমণ্ডলে ফেমাস হতে চান। ব্লগে মানুষের অংশগ্রহণ কম থাকে, অথবা যিনি কমেন্ট করবেন তার কাছে পরিবেশটা নতুন এবং তার মতে তার লেখা খুব একজন পড়বে না, বা রিপ্লাই দেবে না, বলে তিনি নিরুৎসাহিত হন। এছাড়া নতুন পরিবেশে ভয় কাজ করে। আরও অনেক ব্যাপার থাকতে পারে। ফেইসবুকে খুব সহজেই সব কিছু লেখা যায়, যাকে তাকে যা খুশি বলা যায়, কারণ এটা অনলাইন ডিসইনহিবিশন এফেক্ট নামে একটা এফেক্টকে খুব ভালভাবে প্রমোট করেছে। এটা ফেইসবুকে মানুষের এমপ্যাথি ডেফিসিট তৈরি করেছে যার কারণে ফেইসবুকের একজন কিছু লেখার সময় অন্য কে কি পড়ছে এই সব খুব একটা ভাবেন না (এটা নিয়ে পরে পোস্ট করব এখানে)। আরও দেখা যায়, ফেইসবুকের পোস্টে আলোচনা এক টপিক থেকে আরেক টপিকে শিফট করা সহজ, আবার একটা টপিক থেকে অনেকগুলো টপিক তৈরি হতে পারে। এগুলোর জন্য সেখানে আরও বেশি আলোচনা বৃদ্ধি পায়। এছাড়া ফেইসবুকে আছে মেনশন করার সুবিধা, থ্রেডে সাবথ্রেড খোলার সুবিধা, লাইক দেবার, লাইক পাবার সুবিধা সহ আরও অনেক কিছু। এসব মিলে, আর ইউজারের চার পাশের পরিচিত ফেইসবুক গণ্ডি ও ফেমাস হবার ইচ্ছা মিলে একরম ইন্টারনেট ট্রাইব তৈরি করে। এনথ্রপলজির ট্রাইব কনসেপ্টের সাথে এর মিল পাওয়া যায় বলে এটাকেও ট্রাইব নাম দেয়া হয়। ডঃ জন ব্রাইডেন এর কাজও আছে এটা নিয়ে। দেখা যায়, ফেইসবুক এখন যত সহজে কোন ট্রাইব তৈরি করতে পারছে, বা ফেইসবুকে যত সহজে ট্রাইব ফর্ম হতে পারছে, ব্লগগুলোতে এটা তত সহজে হচ্ছে না। উপরে বর্ণিত বিভিন্ন প্রভাবের কারণেই ফেইসবুক যথেষ্ট ম্যানিপুলেটিভ, এটা মানুষকে নারসিসিস্ট বানাচ্ছে, এমপ্যাথি ডেফিসিট তৈরি করছে, বুলিং এর সুযোগ তৈরি করছে ইত্যাদি ইত্যাদি। এটা নিয়ে চিন্তা করার অনেক কিছুই আছে।

    যাই হোক, ফেইসবুকে এত কিছু থাকার পরেও এর কিছু সীমাবদ্ধতা আছে যেগুলো নিয়ে ব্লগগুলো কাজ করতে পারে। এই সীমাবদ্ধতাগুলোর একটা হচ্ছে ফেইসবুক বড় বড় লেখাকে ডিমোট করে। এর এলগরিদমই হয়তো এমনভাবে তৈরি যে বড় বড় লেখাগুলোকে এরা প্রমোট করে না। কারণ গ্রাহক কম, ইউজাররা এসবে সময় দিতে চায় কম, ফেইসবুকের লাভও হয় কম। আরেকটা সীমাবদ্ধতা দেখা যায়, সেটা হল ফেইসবুকে ফেইসবুকে বিভিন্ন আলোচনা চললেও এগুলোর সংরক্ষণের ব্যবস্থা তেমন নেই। তেমন নেই বললাম কারণ ২০১৭ সালে ফেইসবুক গ্রুপের ক্ষেত্রে ডিসকাশন টপিক নামে একটা ফিচার এড করেছে যেখানে টপিক অনুসারে পোস্টগুলো ক্লাসিফাইড হয়ে সংরক্ষিত হয়। গ্রুপের একটিভিটি বাড়াতে, আর গ্রুপের সদস্যরা যাতে সহজেই বিভিন্ন টপিকের আলোচনা খুঁজে পায় সেজন্য এটা তারা শুরু করছে। কিন্তু এটা এখনও টেস্টিং অবস্থাতেই আছে, খুব কম গ্রুপেই এটা এসেছে। (আমি এডমিন আছি এরকম একটা গ্রুপে পেয়েছি, দেখলেন আমি যে কথা চিন্তা করেছি সেটা ফেইসবুক আরও অনেক আগেই ভেবে রেখেছে..., ফেইসবুক এটা করে বোধ হয় বিশাল সংখ্যক ভারতীয়দের ফেসবুকে আচরণ দেখে। একটা জায়গায় পড়লাম, ৭০ বা ৮০ শতাংশের মত ভারতীয়রা ফেইসবুক গ্রুপেই অনেক বেশি এক্টিভ থাকে।) যাই হোক, এই ফিচার যেহেতু খুব শীঘ্রই সকল গ্রুপে আসছে না, এছাড়া গ্রুপের বাইরে আলোচনায় তো আসবেই না, তাই গুরুচণ্ডালির মত পোর্টাল বা ওয়েবলগ ওয়েবসাইটগুলো এই প্লাটফর্মটির ব্যবস্থা করতে পারে। যে কোন গ্রুপের আলোচনাতেই আমি দেখেছি। যেকোন টপিক যেকোন আলোচনা একটা সময় পর আবার রিপিট করে। এর কারণ হচ্ছে ইস্যু, আলোচনার প্রকরণ সীমিত। এগুলোর সংখ্যা অসীম মনে হলেও এগুলো একটা প্যাটার্ন ফলো করে, যে প্যাটার্নটা অনেকটাই গুচ্ছ গুচ্ছ। জলের মধ্যে প্যাথোজেন এর পরিমাণ নির্ণয় করার টেস্টে যেমন দেখা যায়, কয়েক জায়গায় গুচ্ছ গুচ্ছ প্যাটার্নে একেকটা প্যাথোজেন নিজেদের পরিবার সাজিয়ে বসে আসে, সেরকম। অনেক টপিক থাকে, কিন্তু এগুলোর মধ্যে কয়েকটা থাকে একসাথে এক জায়গায়, আরও কয়েকটা একসাথে আরেক জায়গায়, এরকম। বিষয়ভিত্তিক ট্যাগও বানাতে হবে এভাবেই। যাই হোক, একটা আলোচনার সময় অনেক কষ্ট করে লেখালিখি, বিশাল বিশাল পোস্ট কমেন্ট করার পর যখন দেখি কয়েক মাস পরে গ্রুপে টপিকটা রিপিট করেছে, তখন নিজের সেই লেখাগুলোকে মিস করি। কেউ তখন কষ্ট করে পুরনো লেখা পড়তে যায় না। কিন্তু ব্লগ আর আর্কাইভ সিস্টেম থাকলে, পুরনো লেখা খুঁজে সহজেই নতুন আলোচনায় দেয়া যায়, শুধু নিজের না, অন্যদের লেখাও।

    বিভিন্ন আলোচনা যদি এখানে আরকাইভ করা হয়, তাহলে ফেইসবুকের যে কোন আলোচনায়, ইস্যুতে এই ওয়েবসাইটের প্রাসঙ্গিক পোস্টগুলোর লিংক আর্কাইভ থেকে বের করে এনে সেখানে দিয়ে সহজেই সেই আলোচনায় ঢুকে যাওয়া যাবে। এতে ফেইসবুক ইউজাররা খুব সহজেই বিষয়টা নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা হয়ে যাওয়া বেশ কিছু লেখা একসাথে পাবে। তাতে তারা বাধ্য হবে এখানে এসে এগুলো পড়তে ও প্রয়োজনে কমেন্ট করতে। এতে অংশগ্রহণ বাড়বে। আবার আনুষের একটি স্বাভাবিক প্রবণতা হচ্ছে তারা ইমপারফেক্ট কিছু পছন্দ করে না। আর্কাইভ করা হলে কোন একটা বিষয়ে যদি এখানে লেখার অভাব বোধ করে তাহলে তারা এখানে সেটা নিয়ে পোস্টও করতে পারে। আরও একটা ব্যাপার হচ্ছে, এই আরকাইভ থেকে পোস্ট এর লিংক শেয়ার করার রীতি তৈরি হলে যেকোন আলোচনায় যেই বিস্তারিত কিছু বা বড় করে কিছু লিখতে চাবে, বা সেরকম ভাবে কোন কথার জবাব দিতে চাবে, সে ডিরেকটলি এই ওয়েবসাইটেই লিখে তা সেই আলোচনায় কমেন্ট করতে পারে। এক্ষেত্রে সে নিশ্চিত হবে যে সে যেটা লিখল তা একদিন হারিয়ে যাবে না। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি, সেদিন আমি গুরুচণ্ডালি গ্রুপে একটা পোস্টে একটা প্রশ্ন দেখি: মানুষ কীভাবে কোন নতুন ভাষা শেখে, আর তার নিউরোলজিকাল ব্যাখ্যা কী? এই প্রশ্নটার উত্তর দেয়ার জন্য আমি এই ওয়েবসাইটেই একটা পোস্ট করি, আর তারপর সেই লিংক সেখানে কমেন্ট করে দেই। এখন এতে সুবিধাটা হচ্ছে, একই প্রশ্ন বা এই বিষয়েই কিছু কয়েক মাস পর রিপিট করলে তখন এটা শেয়ার করলেই হয়ে যাচ্ছে। পরে আরেকদিন প্লাস্টিক এর ব্যবহার নিয়ে নতুন প্রশ্ন এসেছে, আমি আবারও এটা নিয়ে এখানে পোস্ট করে তার লিংক সেখানে দিয়ে দিয়েছি। এভাবে বিভিন্ন গ্রুপে আমরা যদি এখানকার লেখাগুলো শুধু পোস্ট করে শেয়ার না করে, বিভিন্ন আলোচনায় কমেন্ট করেও শেয়ার করি তাহলে এখানে অংশগ্রহণ আরও বৃদ্ধি পাবে, ব্লগ আরও সমৃদ্ধ হবে ও অনেক বিষয়েই আরও অনেক লেখা আসবে। আর সেটা সম্ভব যদি বিষয়ভিত্তিক আরকাইভের ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়া ফেইসবুকের আলোচনার ধরণ সম্পর্কে আগেই বলেছি, এখানে টপিকগুলো এক জায়গাতেই ডালপালা মেলে বসে, একটা টপিক থেকেই অনেক টপিক তৈরি হয়। ব্লগ আর ফেইসবুক যদি একই আলোচনায় এভাবে কলাবরেশন করে তাহলে ফেইসবুকের আলোচনায় জন্ম নেয়া নতুন টপিকগুলো থেকে ব্লগে নতুন বিষয়ে লেখার অনুপ্রেরণার সৃষ্টি হয়। তাতে নতুন আরও অনেক লেখা আসে, মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে। এভাবে ফেইসবুকের সাথে প্রতিযোগিতা নয়, বরং ফেইসবুক ও ব্লগের মধ্যে একরকম কলাবরেশন বা কো-অর্ডিনেশন তৈরি করতে পারলে দুপক্ষের ব্যবহারকারীগণই উপকৃত হন। অনলাইনে প্রথম যুগ ছিল ব্লগের যুগ, পরে এসেছে ফেইসবুকের যুগ। এখন আমি প্রেডিক্ট করছি, পরবর্তি যুগ হবে ফেইসবুক ও ব্লগের কলাবরেশনের যুগ। আর এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল কাজ করতে পারবে গুরুচণ্ডালি। কারণ গুরুচণ্ডালির একটা বিশাল সদস্যসংখ্যার ফেইসবুক গ্রুপ রয়েছে, যেটা ভীষণ একটিভ, আর একদিনে একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়। গুরুচণ্ডালির ব্যবহারকারীগণ যদি এই ফেইসবুক গ্রুপ ও ওয়েবসাইটটির একরকম কলাবরেশনের ব্যবস্থা করতে পারেন তাহলে অনলাইনে একটা নজির সৃষ্টি হতে পারে।

    আরও কিছু সাজেশন দিতে পারি। হরিদাস পালেরা অংশের পোস্টগুলো টইপত্তরে কানেক্ট করে দিলে ভাল হত, বর্তমানে চলা সব লেখা একসাথে দেখা যেত। এখানে নোটিফিকেশনের সিস্টেম থাকলে ভাল হত, তাহলে আমার লেখায় কে কোথায় কমেন্ট করল বা আমি যেখানে কমেন্ট করলাম তার পর নতুন কী আসল তা পাওয়া যেত। অনেক ব্লগ ওয়েবসাইটেই এই সুবিধা আছে। প্রয়োজনে নোটিফিকেশন ইমেইলেও পাঠানো যেতে পারে। তবে অনেকেই এতে বিরক্ত হন বলে, ইচ্ছা করলে নোটিফিকেশন সিস্টেম বাতিল করারও সুযোগ দেয়া যায়। কাউকে মেনশন করার একটা সিস্টেম থাকলে ভাল হত। আগেই বলেছি মানুষ নিজেদের পরিচিত মানুষদেরকে নিজের লেখা পড়াতে চান, তাদের সাথে বসে আলোচনা করতে চান, নিজের যা দেখে ভাল লাগল, তা অন্যদের সাথে শেয়ার করতে চান। ফেইসবুক মানুষের সাইকোলজির এসব সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয় নিয়ে ফেইসবুক ভাবে বলেই এখন এটা এত পপুলার। মেনশন সিস্টেমের জন্য নোটিফিকেশন সিস্টেম দরকার, নাহলে মেনশন করলে মানুষ বুঝবে কীভাবে যে তাকে মেনশন করা হয়েছে। তাই যদি নোটিফিকেশন সিস্টেম দেয়া হয়, তাহলে মেনশন করার ব্যবস্থা করতেও সাজেস্ট করব।

    আপাতত এটুকুই মাথায় আছে, আবার কিছু মাথায় আসলে শেয়ার করব।
  • dc | 011212.227.892323.92 | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:০০375372
  • "তাই ভালো সাজানো গোছানো হেল্প/ টিউটোরিয়াল থাকুক। আশা করা যায় ব্যাবহারকারীরা সেটা পড়ে দেখে বোঝার চেষ্টা করার এফর্টটা দেবেন।"

    সেকথাই আমার প্রথম পোস্টে বলেছিলাম ঃ) এমনকি এই টিউটোরিয়াল পাতা এখনকার নিয়মিত ইউজাররা, মানে আমরাই নিজেরা ভাগাভাগি করে বানিয়ে ফেলতে পারি।

    তবে আবারও বলি, এসবই আমার ব্যাক্তিগত মত। এই সাইট কেমন হবে তা এই সাইটের অ্যাডমিনরাই ঠিক করবেন।
  • বিপ্লব রহমান | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:১৬375374
  • এস,

    "আর গুরুর মতন ওপেন সাইটে বিজ্ঞাপন যোগ হলে যে আইনি সমস্যা আছে সেটা আপনি বুঝতে পারছেন না দেখেই অবাক হচ্ছি।"

    অবাক হওয়ার কিছু নেই, বিজ্ঞাপন যোগ হলে কর দিতে হবে, এত আগে অনলাইন সাইট হিসেবে গুরুকে (সম্ভবত) তথ্য মন্ত্রনালয়ে নিবন্ধিত হতে হবে।

    দরকারে নতুন ইউজার এগ্রিমেন্ট হবে।

    তো? সমস্যা?

    "এই গুরুগণএর লিস্টিটা পাওয়া যাবে একবার।"

    মাফ করবেন। ধৃষ্টতার সীমা থাকা ভাল।

    আপনি নিজের নাম-পরিচয় প্রকাশে অক্ষম হয়ে, "গুরুগণের লিস্টি" চান কোন অধিকারে? আর গুরুগণ কী আপনার আজ্ঞাবাহী চাকর?

    হনু দা টইয়ে একজনই তো, নাকি?
  • S | 458912.167.23.96 | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:২৪375375
  • বিপ্লব, এতো বোকা বোকা ঝগড়া করছেন কেন? আপনার প্রশ্ন গুলো অযথা আক্রমণত্মক এবং অত্যন্ত নাইভ। তাই উত্তর দিলাম না।
  • বিপ্লব রহমান | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:২৬375376
  • "এখানে বিষয়ভিত্তিক আরকাইভিং বা সংরক্ষনের একটা ব্যবস্থা করা যায়। এটা করলে অনেক সুবিধা হতে পারে। "

    "গুরুচণ্ডালিতে ট্যাগের সংখ্যা হওয়া উচিৎ অনেক বেশি। এই ধরুন ৫০-৬০। কেউ প্রতিদিন টইপত্তর আর হরিদাস পালেরা এর লেখাগুলোকে ট্যাগে বসানোর ব্যবস্থা করবে।"

    "বিভিন্ন আলোচনা যদি এখানে আরকাইভ করা হয়, তাহলে ফেইসবুকের যে কোন আলোচনায়, ইস্যুতে এই ওয়েবসাইটের প্রাসঙ্গিক পোস্টগুলোর লিংক আর্কাইভ থেকে বের করে এনে সেখানে দিয়ে সহজেই সেই আলোচনায় ঢুকে যাওয়া যাবে।"

    "এখানে নোটিফিকেশনের সিস্টেম থাকলে ভাল হত, তাহলে আমার লেখায় কে কোথায় কমেন্ট করল বা আমি যেখানে কমেন্ট করলাম তার পর নতুন কী আসল তা পাওয়া যেত"

    সুমিত বাবু,

    ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক বিস্তারিত বললেও ভাল বলেছেন। অবশ্য ঘুরেফিরে এই কথাগুলো আগেও এসেছে।

    আপনাকে সমর্থন জানাই। চলুক।
  • বিপ্লব রহমান | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৩৩375378
  • এস,

    হাসাইলেন ভাই। সব বালছাল জ্ঞানের ইজারা নিছেন বুঝি? বাদ দেন। আসেন, একখান ঢাকাই ছবির গান শুনি, লল :)

  • S | 458912.167.23.96 | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৩৬375379
  • আপনি তাহলে গুরুগণের হয়ে অভদ্রতার দায়িত্ব নিয়েছেন। ভালো কথা। কিন্তু এতো রাগ কিসের জন্য?
  • π | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৪৯375381
  • সুমিতের পোস্ট কিছুটা পড়ে মনে হল ট্যাগ হলে ভাল হয়। কেউ করলে তো আরো ভাল হয়।

    তবে ফেবু গ্রুপে লোকে লেখে অনেক বেশি সদস্য বলে কিনা জানিনা। কারণ অনেক কম সদস্যর গ্রুপে লিখতে দেল্হেছি, আর ক্লোজড ও সিক্রেট গ্রুপগুলোতে সবচে বেশি অংশগ্রহণ , এটা কিন্তু ভাবার। ওদিকে ঐ ইন্হিবিশন এফেক্ট কমে যাওয়া যেমন বলছ, সেটা নিয়ে লেখ অবশ্যই, অভির ঐ লাইক, সাবথ্রেড আর নিজের দেওয়ালের বিশ্লেষণ বিস্তারিত পড়তে ক্জুব আগ্রহী, কিন্তু এটাও তোমরা জান কিনা জানিনা। আমার অভিজ্ঞতায়, সিক্রেট গ্রুপে, মোটামুটি বাকি লোখজন কিছুটা এক লাইনের বুঝে নিলে লোকে ইন্হিবিশন ছাড়া চুটিয়ে অংশ নেয়, এটা অনেকের ফেবু নেশার বড় কারণ। লোকেও ইন্হিবিশন ছাড়া অনেক ব্যক্তিগর কথা শেয়ার করতে পারে, সেটা শেয়ার করার, শোনার ও সেনিয়ে গল্পগুজব মতামত দেওয়ার নেশা দেখি মারাত্মক হয়। সেখানে গুরুর সাইট পুরো ওপেন ফোরাম। যদিও এখানে আবার আনোনিমিটির অনেক বেশি সুযোগ আছে।
    তবে কথা হল, স্ট্যাটকাউন্টার ইত্যাদিতে যা দেখি, তাতে গুরুর সাইটে প্রতি মাসে নীরব পাঠকের সংখ্যা, ইউনিখিট ঈঃ অনুযায়ী অন্য অনেক ফেবু গ্রুপ তো বটেই, গুরুর গ্রুপকেও হেসেখেলে ছাড়িয়ে যাবে। বইমেলার সময়েও এই নীরব পাঠকের একটা আন্দাজ পাওয়া যায়। তাঁদের অনেককেই লেখেন না কেন জিগালে বলেন, ও বাবা লিখতে ভয় করে, সবাই কী ভাল লেখেন, ওখানে কী লিখব, কিন্তু নিয়মিত পড়ি ইত্যাদি।

    যাহোক, বাকি লেখা পড়ে আবার লিখব।

    ওমনাথের শেষ পোস্টে টইয়ের মন্তব্য সংখ্যা দিয়ে সর্টিনং বাদে বাকিতে ক।

    ডিসি, বানিয়ে ফেলুন না! হুতো, পিনাকীদা, রৌহিন, সিকিও বানিয়েছিল কিছু। সবকটা মিলিয়ে কিছু অল্প কথায় বানিয়ে মামুকে দিয়ে দিলে ভাল হয়।
  • ডাবের জল | 232312.171.893423.130 | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৪৯375380
  • ট্যাগের ব্যাপারটা গুরুত্বপূর্ণ। সার্চ ইঞ্জিনে খুঁজে পাওয়াতে অনেক সুবিধে।

    বিপ্লবদা আর বড়এস দুজনেই গুরুচণ্ডা৯র শুভানুধ্যায়ী (যা বুঝছি লেখা পড়ে আরকি), কিন্তু কেন যেন রাগারাগি করছেন নিজেদের মধ্যে।
    অবশ্য তর্ক বিতর্ক ঝগড়াঝাটি তো হবেই, নইলে আর আড্ডা কি।

    গানটা শুনলাম একটুখানি ঃ)

    পুশ নোটিফিকেশন একটা অপশন। আমি অবশ্য ডিজেবল করে রাখি সাধারনত। তবে যদি দিতেই হয়।
  • S | 458912.167.23.96 | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৫২375382
  • সেটা আমিও বুঝতে পারছিনা উনি হঠাৎ আমাকে আক্রমণ করলেন কেন? তবে অ্যানোনিমিটির আড়ালে এসব তো অনলাইনে হয়েই থাকে। তাইনা? উনি বোধয় আমার মত অবান্ছিতদের চাইছেন না সাইটে। সেটা গুরুগণ বলে দিলেই পারে যে আসবেন না।
  • π | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৫৪375383
  • হ্যাঁ হ্যাঁ, রাগারাগি বন্ধ করে ডাবের জল খাওয়া বা গান শোনা,কি দুটৈ করা যেতে পারে। গানটা কোন সময়ের? এদিকে ৮০-৯০ এর গানের মতন।
  • π | ১৪ জুন ২০১৮ ২৩:৫৫375384
  • কী অদ্ভুত! এখানে কে কাকে আসতে বারণ করছে!
  • বিপ্লব রহমান | ১৫ জুন ২০১৮ ০০:০৯375386
  • ভাই এস,

    আসুন ভাব করি। দুজনেই গুরুকে নিয়ে ভাবছি, কুকথায় কাজ কি। সরি।

    আসলে বক্তব্যকে আক্রমণ না কতে বোধহয় ব্যক্তি আক্রমণ হচ্ছিল তাই। তাছাড়া আমি রেজিস্টার্ড চণ্ডাল, নামের ওপরে ক্লিকই যথেষ্ট, তাই অত সংস্কৃত-ললিতকলা ঠিক যায় না!

    আসুন, এইবার মমতাজ শুনি, ঢাকাই ক্রেজ:
  • ডাবের জল | 232312.171.893423.130 | ১৫ জুন ২০১৮ ০০:০৯375385
  • এস, মজার ব্যাপার হলো এখানে কিন্তু একমাত্র বিপ্লব রহমানই অ্যানোনিমিটির আড়াল না রেখে স্বনামে লগিন করে লিখছেনঃ)

    সে যাগ্গে, রাগারাগির কিছু নেই, বিপ্লবদা'র বেশীর ভাগ প্রস্তাবেই আমি একমত নই (অ্যাপ, লগিন ইত্যাদি), কিন্তু এই টইটা শুরু করা একটা প্রচন্ড ভালো কাজ হয়েছে, এই আলোচনাটা দরকার ছিল, মোটামুটি পুরনো ইউজার হিসেবে মনে করি।
  • h | 230123.142.34900.21 | ১৫ জুন ২০১৮ ০১:৪৫375387
  • আমার নাম বোধিসত্ত্ব দাশগুপ্ত উর্ফ হেনো অফ বোলপুর। আধার কার্ড লাগলে বলবেন।ঃ-))) এই এক ভ্যাজর ভ্যাজর কতদিন ধরে যে শুনছি।ঃ-((((((((
  • dc | 011212.227.892323.92 | ১৫ জুন ২০১৮ ০৯:২১375389
  • পাই ম্যাডাম হ্যাঁ বানাতে পারি। "হুতো, পিনাকীদা, রৌহিন, সিকি" - এনাদের লেখাগুলোর লিংক পাওয়া যাবে? তাহলে দেখে নেবো কি কি বানানো হয়ে গেছে।
  • π | ১৫ জুন ২০১৮ ০৯:৩১375390
  • বেশ।ওরাই দিয়ে দেবে তাহলে।
  • ডাবের জল | 232312.171.893423.130 | ১৫ জুন ২০১৮ ১০:১০375391
  • এই দুটো ফেসবুকে পাওয়া যায়-
    ১.
    গুরুচণ্ডা৯তে লেখার তিনটে জায়গা আছে-
    ভাটিয়া৯
    টইপত্তর
    হরিদাস পাল

    এই তিনটে হলো অসম্পাদিত এলাকা, মুক্তাঞ্চল। আপনি আহ্লাদ করুন বা গাল দিন, যা খুশি তাই দাও না লিখে ঝগড়া করে তিন শালিখে, লিখলেন আর সাইটে উঠে গেল, মোছামুছি এডিট করার উপায় নেই, সোজা মহাকালের জাবেদা।

    ভাটিয়া৯ হলো খোলামেলা আড্ডা। কাছাখোলা আড্ডাও বলা যায়। এখানে জাহাজ থেকে আদা, জিরাফ থেকে ঈশ্বর, হাতি থেকে আলপিন যা খুশি নিয়ে মতামত দিন। এ এক ছ্যাড়াব্যাড়া জায়গা, যে যা খুশি বলে কানের পোকা নাড়িয়ে দিতে পারে। এই টেবিলে লাতিন আমেরিকা তো পাশের টেবিলে আমবাতের টোটকা।

    টইপত্তর হল একটু গোছানো টাইপ। কর্তৃপক্ষ হয়তো বইপত্তরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নাম দিয়েছিলেন, কে জানে। তা আপনি যেমন যা খুশি নিয়ে বই লিখে ছাপিয়ে দিতে পারেন, এখানেও তাই। তবে এই বইয়ে লেখক পাঠকের সমান অধিকার। আপ্নিও অন্যের বইয়ে ফুটনোট লিখে দিতে পারেন, অন্যেও আপনার বইয়ে, তারপর দেখা গেল ফুটনোট বই থেকে বড় হয়ে গেছে। হামেশাই হয়। ধরুন একটা থ্রেড আরকি। আপনি আশা করে থ্রেড খুললেন, পাঁচ পাবলিক এসে বিদ্যে ফলিয়ে গেল। এইসব না হলে আর বিদ্যাচর্চা এগোবে কি করে।

    এই দুইয়ের জন্যে কোন লগিনের দরকার নেই। আজ আপনি বরাহমিহির নামে পোস্ট করুন, কাল স্ক্রুপস্কায়া নামে সেই পোস্টের তুলো ধুনে দিন, কেউ জানতেও পারবে না।

    আর হরিদাস পাল। এই নিয়ে বেশী কিছু বলার নেই। গুগল বা ফেসবুক থেকে লগিন করুন। এ হচ্ছে আমাদের অতিপরিচিত ব্লগ।

    মোদ্দা কথা হলো, আপনি নতুন কোন আলোচনা শুরু করতে চাইলে টই খুলুন। ব্লগ লিখতে চাইলে বুলবুলভাজা। আর আড্ডা দিতে চাইলে ভাট।

    কি চান সেটাই কথা। জীবনের বাসনা জানতে হবে। আত্মানাং বিদ্ধি। তারপর তো গুরুচণ্ডা৯ আছেই।
    ————-

    ২.
    যদি ইতিমধ্যে চলতে থাকা আলোচনা/সাহিত্যকর্মের নিচে লিখতে চান-
    লেখার নিচে আসুন।দেখবেন 'আপনার নাম' চেয়ে একটা ফাঁকা বাক্স আছে।নাম ভরুন, তারপর কি হরফে লিখবেন বাছুন।তিনটে অপশন পাবেন।'বাংলা বা ইং লিখুন (নিজস্ব সফটওয়্যার) ' বাছতে পারেন, ফোনে /কম্প্যুটারে অভ্র প্রায় সবারই আছে।ক্লিক করলেই নিচে বড় বাক্স খুলবে। তাতে লিখুন এবং পরিশেষে, সবার নিচে 'মতামত দিন' ক্লিক করে ফেলুন।আপনার লেখা সবার শেষে চলে এসেছে নাম+সময় দিয়ে দেখতে পাবেন।

    যদি নতুন আলোচনা শুরু করতে চান-

    বাঁদিকে 'টইপত্তর' দেখুন।ক্লিক করুন।প্রায় আগের মতই দেখবেন পাতার ওপরদিকে আপনার নাম চাইছে। নাম দিন, বেছে নিন কিভাবে লিখবেন।দেখবেন ছোটো একটা বাক্স এসেছে। বিষয়ের নাম চাইছে। ভরুন, 'মতামত দিন' ক্লিক করুন। এবারে দেখবেন টইপত্তর পেজের মধ্যভাগে,নাম চাওয়ার নিচে- 'সর্বশেষ আপডেট হওয়া বিষয়গুলি:' অংশে আপনার বিষয় +লিখছেন অংশে নাম দ্যাখা যাচ্ছে। ক্লিক করুন।যে পাতা খুলবে তাতে দেখবেন কেউ এখনও কিছু লেখেনি।পেজের নিচে নাম দিন,বেছে নিন লেখার মাধ্যম। বড় বাক্স খুলবে।আপনার লেখার কন্টেন্ট লিখে 'মতামত দিন' ক্লিক করলেই চলে আসবে।

    আপনার লেখা টইপত্তর বিভাগে থাকবে।বিষয়ের নাম জ্বলজ্বল করবে। এবং সর্বশেষ আপডেট হওয়ার বিচারে পারম্পর্য বজায় থাকবে।

    পুরোনো লেখা পড়তে-
    বাঁদিকে বুলবুলভাজা বা টইপত্তর বিভাগে যান, প্রচুর লেখা, বিষয় পছন্দ হলে ক্লিক করুন।পড়ুন।পাতাদের নিচে /ডানদিকে নানা মাস/বছরের লেখা জমায়েত হয়ে আছে। ঘুরুন,বাছুন,পড়ুন।ইচ্ছা হলে মন্তব্য করুন।

    অনুসন্ধান করা যায়।ওপর থেকে দ্বিতীয় প্যানেলে পাবেন সে অপশন।শব্দ/বাক্য দিয়ে খুঁজে দেখুন।সাইটে ভালো লেখা আছে প্রচুর। খুঁজে পাবেন অনেক কিছুই।
  • বিপ্লব রহমান | ১৫ জুন ২০১৮ ১১:৪৮375392
  • সব সময়ই ব্লগ সম্পাদনার সুযোগ থাকা দরকার।

    এখন যেমন আছে, "হরিদাস পালে" লেখা পোস্ট করার পর যদি কোনো মন্তব্য না পরে, তাহলে লেখাটি মুছে ফেলা যায়, কিন্তু মন্তব্য এলে লেখা মোছা বা সম্পাদনা কোনটিই করা যায় না!

    এছাড়া ব্লগ পোস্টে ছবি, ভিডিও ক্লিপ,
    লিংক ইত্যাদি যোগ করার সহজ ব্যবস্থা চাই।
  • বিপ্লব রহমান | ১৫ জুন ২০১৮ ১২:৫৬375393
  • ওপরে [~] "ঢেউ" যে স্ক্রিন শটে দিক-নির্দেশনার কথা বলেছেন, তাতে পূর্ণ সমর্থন। এইগুলো সাইটে যোগ করলে নতুনদের জন্য সুবিধা হবে।

    স্বীকার করি, নিজে যখন প্রথম গুরুতে আসি, কয়েকদিন ঘুরে ফিরে সাইটের আটঘাট কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।

    এপারে তখনো শম্বুকগতির ইন্টারনেট। টু-জি ব্লাক এন্ড হোয়াইট ফোন, মোবাইল ব্রাউজিং মানে রীতিমত কুস্তি লড়া।

    আর গুরুতে তখনো ব্লগ হয়নি। বুলবুলভাজায় গুরুগম্ভীর সব লেখা, প্রসংগ ধরতেই পারছিলাম না। টই, ভাটেও কি নিয়ে আলোচনা চলছে,
    কারা আলোচনা করছেন, কিছুই সড়গড় হচ্ছিল না। হয়তো এই সাইটে আর আসাই হতো না। টই ও ভাটে ইংরেজি কি বাংলা হরফের নিক দেখে ভড়কে গিয়েছিলাম। অদ্ভুত টার্মোলজির সংগেও পরিচিত নই। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম, এখানে অনেকে অনেককে চেনেন। এও খুব অস্বস্তি তৈরি করছিল। :ডি

    কিন্তু হঠাৎ সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় নিয়ে কোনো এক আলোচনায় বোধহয় চোখ আটকে গেল। তার বইপত্র কিছু পড়া ছিল আগেই। আস্তে আস্তে নিজেও বোধহয় আলোচনায় ঢুকে যাই। সেই থেকে শুরু। :পি
  • Sumit Roy | ১৫ জুন ২০১৮ ১৬:১৩375394
  • π,
    অনলাইন ডিজইনহিবিশন এফেক্ট এর একটা বাংলা নাম দিতে চাচ্ছিলাম, ইংরেজি নামটা খটমটে বলে একে "অবাঁধ প্রভাব" নাম দিয়েছি। অনলাইনে যে প্রভাবের কারণে কিছু লিখতে মন কোন বাঁধ মানে না সেটাই হচ্ছে অবাঁধ প্রভাব। ফেইসবুক তাদের ইউজারদের মধ্যে কোনভাবে এই অবাঁধ প্রভাব তৈরি করতে পেরেছে, তাই এটা এখন এত বেশি জনপ্রিয়। সিক্রেট গ্রুপগুলোতে লোকজনের কানেকশন বেশি হয়, নিজের লেখা অন্যকে দিয়ে পড়ানোর ইচ্ছা বেশি হয়, সেখানকার ট্রাইব অনেক স্ট্রং হয়, আর সেই সাথে অবাঁধ প্রভাব মিশিয়ে মানুষকে নেশার মধ্যে ফেলে। এখানে আসা পাঠক সংখ্যা অনেক বেশি, এটা একটি ইতিবাচক বিষয়, তবে "ও বাবা লিখতে ভয় করে, সবাই কী ভাল লেখেন, ওখানে কী লিখব, কিন্তু নিয়মিত পড়ি " এরকম কথাতেই বোঝা যায় তাদের ভেতরের ইনহিবিশনটি। এটার একটা কারণ হতে পারে এই অবাঁধ প্রভাবের অনেকটাই তৈরি করে দেয় ভেতরে অথোরিটি বায়াজ না থাকা। ফেইসবুকে লেখাগুলো ছোট ছোট, এগুলো কোনরকম অথোরিটি বায়াজ তৈরি করে না, বরং কিছু যদি তৈরি করে তা হচ্ছে এম্প্যাথি ডেফিসিট, যার কারণে মানুষ মনের কোন কথা বলতেই পিছপা হয় না। কিন্তু ব্লগের বড় বড়, ইন্টেলেকচুয়াল, সাহিত্যিক, জ্ঞানগর্ভ ইত্যাদি লেখা পড়লে মানুষের মধ্যে একরকম অথোরিটি বায়াজ তৈরি হয়, আর ওরকম কোন এমপ্যাথি ডেফিসিট তৈরি হয় না, যার কারণে ভেতরের ইনহিবিশনটা দূর হয়না, অবাঁধ প্রভাব কাজ করে না। তাই এখানে অংশগ্রহণ এত কম। অথোরিটি বায়াজের প্রভাবটা প্রথম মন্তব্য করার সময় মাথায় আসে নি, এখন এল। এটা নিয়ে মিলগ্রাম একটা এক্সপেরিমেন্ট এর মাধ্যমে দেখিয়েছিলেন, গবেষকদের এপ্রন পরিহিত কারও নির্দেশে কত সহজে সাধারণ মানুষ কোন নিরপরাধকে কষ্ট দিয়ে হত্যা করতে রাজি হয়ে যেতে পারে, যা তিনি সেই এপ্রন ছাড়া মানুষের নির্দেশে করতেন না। ৭১ এ মিলিটারিদের নির্দেশে রাজাকারদের দ্বারা করা গণহত্যার কারণ ঘাটলেও এই মিলিটারিদের প্রতি সমীহজনিত বায়াজ, বা রাজাকারদের উপর মিলিটারিদের অথোরিটি পাওয়া যাবে। হতে পারে এরকম অথোরিটি বায়াজের কারণে এখানে তারা অংশগ্রহণ করছে না, একই লেখা দেখা যাবে ফেইসবুকে গুরুচণ্ডালির গ্রুপে দেয়া হলে অনেক কমেন্ট আসবে, কিন্তু এখানে দিলে কেউ আসবেই না। এজন্যই আমি ফেইসবুকের সাথে ব্লগের কলাবরেশনের সাজেশন দিয়েছি আগের মন্তব্য। এটা এই ব্লগ নিয়ে ফেইসবুকারদের অথোরিটি বায়াজ কমিয়ে দিতে পারে, আর একরকম অবাঁধ প্রভাবও তৈরি করতে পারে।
  • dc | 011212.227.892323.92 | ১৫ জুন ২০১৮ ১৯:০৭375395
  • ডাবের জলকে ধন্যবাদ। এটা নিয়ে কিছু বলার আছে, পরে লিখছি।
  • π | ১৫ জুন ২০১৮ ২৩:৩২375396
  • হ্যাঁ, এই ইন্হিবিশন এফেক্ট না থাকা একটা বড় ফ্যাক্টর হতে পারে। হোআ এ এটা আরৌ বেশি মনে হয়।
    ইন্টারেস্টিং। এই নিয়ে কাজকম্ম হচ্ছে বা হয়েছে?
    সোশ্যাল মিডিয়া নিয়েও কোন ভাল স্টাডির রেফারেন্স থাকলে দেবেন।

    অভিকেও বললাম।

    আর দুজনেই এই নিয়ে আলাদ করে লিখলেও ভাল হয়।
  • Sumit Roy | ১৬ জুন ২০১৮ ০০:৫১375397
  • π,
    সোশাল মিডিয়া নিয়ে তো অনেক কাজ হচ্ছে, পরে স্টাডির রেফারেন্স সহ লেখার চেষ্টা করব। "এই নিয়ে কাজকম্ম হচ্ছে" বলতে কী অথোরিটি বায়াজ, মিলগ্রাম এক্সপেরিমেন্ট এর কথা বললেন? এটা নিয়েও অনেক কাজ হয়েছে ও হচ্ছে। এগুলো নিয়েও লেখালিখি করা যায়...
  • T | 565612.69.1290012.252 | ১৬ জুন ২০১৮ ০৯:৫২375398
  • গুরুকে ফেসবুক বানানোর চাইতে বরং গুরুর সঙ্গে এআই জুড়ে দিন। ;) প্রতিটা আমোদতাত্ত্বিক পোস্ট করার আগে নিজে থেকেই বলবে 'হ্যার এইসব কী লিখচিস'। জুড়ুন দেখি।
  • π | ১৬ জুন ২০১৮ ১১:০৯375400
  • :D

    তবে গুরুকে কে ফেসবুক কে বানাতে চায়? ফেসবুক আসায় সমস্যা নিয়ে, লোকের লেখা পড়া আটেনশনের ধরণ বদলানোটা চিন্তার। বাজে ডিস্রারাপশন।

    সুমিত, লেখো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন