এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্ল্যান্ডেস্টাইন ইন চিলে

    Ishan
    অন্যান্য | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ১০০৪৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:০৮381319
  • এটা কি সেই hzbz নামে লেখা পাবলিক নাকি? চেনাচেনা লাগছে।
  • dc | 127812.49.9008912.200 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:০৮381318
  • যাতা কেস :d :d আরে মশাই পুরোটাই লিখুন, শুওরের বাচ্চা। শু...বাচ্চা বড্ডো ন্যাকা ন্যাকা শোনায় :d
  • dc | 127812.49.9008912.200 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:০৯381320
  • "এইটা কীকরে মনে হয়? মিটু তো কোনো অর্গানাইজড মুভমেন্ট না। তার "আসল উদ্দেশ্য" জানাটা কীকরে সম্ভব?"

    ওটা আমার ইন্তারপ্রেটেশান, অবশ্যই। ব্যক্তিগত মতামত।
  • একক | 3445.224.9002312.45 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১১381321
  • ইনকন্সিস্তেন্ট পরিচয় নিয়ে , পোস্ট করা জনতাদের ইগনোর করা হোক |
  • dc | 127812.49.9008912.200 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১২381322
  • আর হ্যাঁ, ডট ডটকে বলি নেরুদা বামপন্থী বলে এসব তর্ক করছি না। যে কেউ হলেই করবো, ট্রাম্প বা প্রিয় প্রধানসেবক হলেও। বা রাজস্থান-এমপি-ইউপির যেসব মন্ত্রীরা মাঝে মাঝেই মণিমুক্তো ছড়ান তারা হলেও।
  • | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৩381323
  • অ। গ্রুপ থেকে লাথ খাওয়া পাবলিক। নাও ইট এক্সইনস। ডিসি ঠিক বলেছেন, ভীড়ে হাত চালানো এইসব পাবলিকদের উত্তর দেওয়াই ফালতু। আসল নামে বা আসল নিকে তো ইশান বা পাইয়ের কাছে কিছু যাচঞা করার আছে, তাই পুটকিতে মুখ লুকিয়ে খার মেটায়।
    বেশী খেউড় করলে সাইবার হ্যারাসমেন্ট এ সবকটা স্ক্রিনশট শুদ্ধ দিলেই হবে।

    ব্যাক ট্যু নেরুদা। আমি তো এই ভার্সানটা পুরোপুরিই বিশ্বাস করেছি। কাজেই আমার কাছে ঠিকই মনে হয়েছে। ইন ফ্যক্ট নেরুদার ন্যারেটিভ থেকে মনে হচ্ছে উনি কিছুটা যেন ওনুতপ্ত। বা অনুতপ্ত না হলেও ব্যপারটা উনাকে হন্ট করেছে এবং সেটা ঝেড়ে ফেলতে পারেন নি বলেই লিখেছেন। কাজেই যা হয়েছে তাতে আমার ঠিকই লাগছে।
  • pi | 2345.110.674512.11 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১২:১৫381324
  • ডিসিকেও যেটা বল্লেন, নিজের নমে বলার ধক আছে?

    আর গ্রুপে আপনরা সাম্প্রদায়িক উস্কানি দিয়ে পোস্ট করবেন, একের পর এক ফেক ছবি ভিডিও নিউজ, সেজন্য বের করা হলে সেই খার মেটাতে এখানে এসে যা খুশি মিথ্যে বলে যাবেন, এটা চালিয়ে যাবেন ভাবছেন? সাইটে এত সহজ নয়। এরকম কত এল গেল!
  • golaap je naame | 232312.171.671212.24 | ০২ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:৫১381325
  • এ কি কথা বাপু? ঘুরে ফিরে যত দোষ সব নাম বদলানোর ওপর এসে পড়ে। তিনডট যেন স্বনামে লিখলেই যুক্তিপূর্ণ কথা লিখতেন। ফেসবুকেও দেখি, ফেক যেন অস্পৃশ্য। এসব ভালো না। মর্মপীড় বিচার করেগা।
  • নেরুদা | 0189.254.455612.105 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ০১:৩০381326
  • কোট করা অংশটুকু পড়ে অবশ্যই মনে হয় যে এক্ষেত্রে পাওয়ার পজিশনের কারণে মেয়েটি বাধা না দিয়ে অনিচ্ছায় মিলিত হয়েছে। এবং আজকের আইন এবং মরালিটি সেটাকে রেপ-ই বলবে। কিন্তু সত্তরের মরালিটি নিশ্চয়ই সেটা বলত না। বললে নেরুদা লিখতেন না। কারণ সেক্ষেত্রে বেঁচে থাকলে ভরপুর কেস খেতেন। কিন্তু এসবই হয়ে গেছে সত্তরের দশকে। এমন নয় যে এই মেমোয়ার গতকাল আবিষ্কৃত হয়েছে। কিন্তু সেজন্য সত্তর থেকে গতকাল অব্দি নেরুদা 'রেপিস্ট' হিসেবে ইতিহাসে পরিচিত হননি। এখন হচ্ছেন। যখন নেরুদা হিরো ছিলেন, তখন একটি বামপন্থী এসেন্সিয়ালিস্ট দৃষ্টিকোণ থেকে নেরুদার মূল্যায়ন হত। সেখানে এধরণের অস্বস্তিকর প্রসঙ্গ জাস্ট ওভারলুক করে যাওয়া হত। এখন একটি নারীবাদী এসেন্সিয়ালিস্ট দৃষ্টিকোণ থেকে মূল্যায়ন হচ্ছে। এখন ঐ একটি 'হলেও হতে পারে রেপ'ই নেরুদার সামগ্রিক মূল্যান করে ফেলছে। কারণ এয়ারপোর্টের নামকরণ না হতে দেওয়ার মানে নেরুদার অন্য পরিচিতি ছাপিয়ে 'রেপিস্ট' পরিচিতিটাকেই সীলমোহর দেওয়া। সেটাকে মুখ্য পরিচিতি করে তোলা। এসেন্সিয়ালিজম আমাদের পিছু ছাড়বে না। এটাই এই ঘটনা থেকে মোদ্দা টেকএওয়ে।
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৮:২৯381328
  • নেরুদা-কে (মানে ওপরের পোস্টের নেরুদা-কে আর কি) ক।

    কোট করা লাইনগুলো পড়লে অবশ্যই মনে হয় যে মেয়েটির অনিচ্ছা ছিল।

    এখন এই লাইনগুলি সত্যিই আসল নেরুদা-র লেখা কিনা, তা জানা আর সম্ভব বলে মনে হয় না। নেরুদা মৃত, মেয়েটিও হয়ত, ১৯২৯-এর ঘটনা হয়ে থাকলে।

    লাইনগুলো খুবই কনভিন্সিং
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৮:৩৩381329
  • এয়ারপোর্টের নামকরণ ইঃ সিলি ইস্যু, বস্তুতঃ কোন ব্যক্তির নামে নাম রাখারই মানে দেখি না। তবে নতুন তথ্যের নিরিখে পুনর্মূল্যায়ণ জরুরী, বিশেষতঃ ব্যক্তিপূজার উপলক্ষ্য আইকন-দের
  • রিভু | 450112.191.564523.191 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৩:২১381330
  • নেরুদা লিগালি রেপ করেছেন কিনা সেটা পরের প্রশ্ন। কিন্তু যে পাওয়ার ডিনামিক্সে উনি ছিলেন সেটাতে এই ইন্টারকোর্স অত্যন্ত নিন্দার্হ কারণ মেয়েটি সবাক সম্মতি দেননি। সেই হিসেবে প্রতিবাদ আসা অত্যন্ত দরকারি ছিল।

    নেরুদার মতো পাবলিক ফিগার এর স্ট্রংলি এমুলেটেড হওয়ার চান্স থাকে। এই ধরণের মিসোজিনি যেটা এক সময় প্রায় নর্ম ছিল, সেখান থেকে বেরোনো সবে শুরু হয়েছে। নেরুদা বলেই, প্রায় মহীরুহের মতো একটা ক্যারেক্টার বলেই এই ডিবেট ও তার পরবর্তী স্টেপ গুলো পাবলিক পার্সেপশনে আসা দরকার। লিগালি রেপ না প্রমাণ করা না গেলেও যে “ইয়েস মিন্স ইয়েস” মেনে চলতে হয়, এটা আমাদের শেখার সময় হয়ে গেছে।
  • S | 90067.146.9004512.46 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৩:৩৯381331
  • ধুত্তোরি, না লিখে আর পারলাম না। এইসব থ্রেডে লিখতে ইচ্ছে করেনা। মি-টূ মুভমেন্টের আসল উদ্দেশ্য (??) তো একজনের বিরুদ্ধে একাধিক ভিক্টিম থাকলে তাঁদেরকে বলার সাহস যোগানো। ভিড়ের মধ্যে একজন একদিন হাত চালালো। কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু একজন মুখ খুললেন, আপত্তি জানালেন। তখন অন্যরাও জানালো যে তাদের সঙ্গেও একই ঘটনা হয়েছে (মি-টূ)। তখন আর প্রমাণের খুবেকটা প্রয়োজন ছাড়াই বোঝা যায় যে কি ঘটেছে।

    ক্যাভানার বিরুদ্ধে ডঃ ফোর্ডের আনা অ্যালিগেশনগুলোর কোনই প্রমাণ ছিলোনা। কিন্তু বয়ান শুনে আর প্রেক্ষিত দেখে ফক্স নিউজও বলেছিলো যে অত্যন্ত ভ্যালিড অ্যালিগেশন বলেই মনে হচ্ছে।
  • | 453412.159.896712.72 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:০৫381332
  • রিভুর পোস্টটা অসম্ভব ভাল লাগল।
  • নেরুদা | 3489.250.348912.170 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৪:৪৩381333
  • রিভুর বক্তব্য ইন জেনারেল ঠিক। কিন্তু এখানে ঐ পার্টিকুলার অ্যাক্টটির সমালোচনা হচ্ছে না। এয়ারপোর্টের নামকরণ না করা মানে আসলে অন্য সব পরিচিতি ছাপিয়ে ‘রেপিস্ট’ পরিচিতিটাকে একমাত্র পরিচিতি বানিয়ে তোলা। এটা অনেকটা এরকম- ধরা যাক আপনি কলেজ লাইফে কোনো পরীক্ষায় চোথা করেছিলেন। হুজুগেই হোক বা প্রয়োজনেই হোক, করেছিলেন। আপনার তখনকার মূল্যবোধে এটা ছিল না যে আপনি বিশাল অপরাধ করছেন। পরে সামাজিক মূল্যবোধ পাল্টেছে। বড় হয়ে আপনি ছাত্রাবস্থার এইসব হুজুগে কাজকর্মের ক্ষতিকর দিকটা বুঝতে পেরেছেন এবং সেই উপলব্ধি আপনার মেমোয়ারে লিখেছেন। তারপর আপনি অনেক ভালো কাজ করেছেন। প্রতিষ্ঠা পেয়েছেন। আপনার সন্তান সন্ততির কাছে আপনি আইডল হয়েছেন। এরপর আপনার মৃত্যুর পর আপনার সম্তান আপনার নামে একটা স্কুলের নামকরণ করতে চলল। ঠিক সেইসময় চারদিকে ছাত্র আন্দোলন চলছে। এবং সেখান থেকে আওয়াজ উঠলো যেহেতু আপনার মেমোয়ারে যৌবনে টুকলি করার একটা রেফারেন্স আছে অতএব আপনার নামে স্কুলের নামকরণ তো হতেই পারে না, আপনার ছাত্রদের এবং এমনকি আপনার সন্আতান সন্ততিদের আইডল হওয়ার কোনো যোগ্যতা নেই। হাউ অ্যাবাউট দ্যাট? নেরুদার টেক্সটটা আজ থেকে চল্লিশ পঞ্চাশ বছর আগের প্রগতিশীল দুনিয়াতেও কনসেন্ট সংক্রান্ত বোঝাপড়ার সমস্যার ক্লাসিক উদাহরণ হতে পারে। কিন্তু তা নেরুদার সামগ্রিক মূল্যায়নকে উল্টে দিতে পারে না। একজন মানুষের মূল্যায়ন ইতিহাসের পার্স্পেক্টিভে হয়। বর্তমানের পার্স্পেক্টিভে নয়। এটাই এই পুরো ডিসকোর্সের গোড়ার গলদ।
  • নেরুদা | 3489.250.348912.170 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৫:০৩381334
  • এবং আপনি খেয়াল করলে দেখবেন এইধরণের একমাত্রিকতার ফলাফলগুলো কেমন হয়, সোশাল মিডিয়ায় লোকজন বক্তব্য রাখছেন এই ঘটনা জানার পর তিনি আর নেরুদা পড়বেন না। কেউ বলছেন এরপর নাকি নেরুদার কবিতায় নারীর কোনোরকম বর্ণনা দেখলেই তাঁদের বমি পাচ্ছে। তো এগুলো হবে। এগুলো এসেন্সিয়ালিজমের সন্তান। অনৈতিহাসিক চর্চার প্যাটার্নই এটা। সবকিছুই হিয়ার এন্ড নাও। ইতিহাসে ডিক্টেটরশিপ বলে কোনো বস্তু ছিল কি? তার বিরুদ্ধে চল্লিশ বছর জুড়ে কোনো জীবন বাজি রাখা লড়াই ছিল কি? কে জানে? সেসব জানার বোঝার ভাবার অবকাশ কোথায়? আজ হাতে একটি হাতুড়ি এবং পেরেক রয়েছে। অতএব ঠুকে দাও।
  • নেরুদা | 3489.250.348912.170 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৫:১৭381335
  • আর সবশেষ, এই আলটপকা মিসোজিনি টার্মটা ব্যবহার না করাই ভালো মনে হয়। মিসোজিনি শব্দটার অর্থ নারীবিদ্বেষ। কনসেন্ট সংক্রান্ত বোঝাপড়ার অভাব মানেই সেটা মিসোজিনি নয়। ভিলেন বানানোর প্রক্রিয়ায় এই টার্মগুলোর আলগা প্রয়োগ খুবই ইউজফুল, সন্দেহ নেই। কিন্তু অবজেক্টিভ আলোচনার জন্য খুব সুবিধেজনক নয়।
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৬:১২381336
  • নেরুদার সাথে বেশ কিছু পয়েন্টে দ্বিমত আছে।

    প্রথমত, চোথা করার সাথে ধর্ষনের তুলনা হয় না। খুন, ধর্ষন, টর্চার - এরকম চার পাঁচটা জিনিস বহু হাজার বছর ধরেই ক্রাইম হিসেবে দেখা হয়, প্রায় সব সমাজেই। নেরুদা যে সময়ের মানুষ সেই সময়েও দেখা হতো। এমন না যে রেপ শুধু এখনকার দিনে ক্রাইম হিসেবে গণ্য করা হয়, নেরুদার সময়ে হতো না।

    "আপনার তখনকার মূল্যবোধে এটা ছিল না যে আপনি বিশাল অপরাধ করছেন। পরে সামাজিক মূল্যবোধ পাল্টেছে। " - এটা চোথার প্রেক্ষিতে ঠিক হলেও রেপ এর প্রেক্ষিতে না। রেপ তখনকার সামাজিক মূল্যবোধেও ক্রাইম হিসেবেই ধরা হতো। তবে হ্যাঁ, মাত্র কয়েক বছর হলো যেটা আস্তে আস্তে পাল্টাতে শুরু করেছে, সেটা হলো রিকগনিশান অফ রেপ। আগে হলে প্রায় সব দেশেই ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হতো, যদি না মেয়েটি তীব্র প্রতিবাদ জানাতেন, এখন অতো সহজে ধামাচাপা দেওয়া যাচ্ছে না। নেরুদা যে এই ঘটনাটির বর্ণনা লিখেছেন, এটার প্রতিবাদ বা এর মূল্যায়ন অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিলো। কিন্তু আগে যেহেতু হিরো ওয়ারশিপের প্রবণতা অনেক দেশেই ছিলো, সেজন্য হয়তো বহু লোক ওই জায়গাটা পড়েও এড়িয়ে গেছেন। কিন্তু আজকের দিনে, কিছুটা হয়তো বা মিটু মুভমেন্টের জন্যই, এই ধামাচাপা দেওয়ার প্রবণতাটা কিছুটা কমছে। একটা মানুষের দোষ গুণ সবই বিচার হচ্ছে।

    "এয়ারপোর্টের নামকরণ না করা মানে আসলে অন্য সব পরিচিতি ছাপিয়ে ‘রেপিস্ট’ পরিচিতিটাকে একমাত্র পরিচিতি বানিয়ে তোলা"

    এটা বোধায় পুরোটা ঠিক না। যাঁদের নেরুদার লেখা আগে ভাল্লাগতো তাঁদের বোধায় সেগুলো এখনও ভাল্লাগবে। (আমি ওনার লেখা পড়িনি, তাই এটা আমার অনুমান)। কিন্তু "রেপিস্ট" পরিচিতিটা অন্য সব ছাপিয়ে না গেলেও, মনে রাহ্কা হবে যে এই কাজও উনি করেছিলেন। আর এটাই হওয়া উচিত ওনার সঠিক মূল্যায়ন - উনি অনেক ভালো লেখাও লিখেছিলেন, আবার একটি মেয়েকে, তার বিনা সম্মতিতে রেপও করেছিলেন, যে মেয়েটির পক্ষে প্রতিবাদ করা সম্ভব ছিলো না। তার জন্য উনি অনুশোচনাও করেছিলেন। কাজেই নেরুদার নামে এয়ারপোর্ট না করেলি সঠিক ডিসিশান হবে।
  • নেরুদা | 3489.250.348912.170 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৬:৫২381337
  • না। মোটেও একমত হলাম না। ‘রেপ’ বিষয়টা বহুযুগ থেকে ‘খারাপ কাজ’ হিসেবে চিহ্নিত হলেও কোনটাকে রেপ বলা হবে সেই বোঝাপড়ার ক্রমবিবর্তন হচ্ছে। তারই একটা দিক হল কনসেন্ট সংক্রান্ত ধারণার পরিবর্তন। আগে কোয়ার্শনটাকেই একমাত্র রেপ বলে ভাবা হত। পাওয়ার পোজিশনের কারণে প্যাসিভ সাবমিশনকে রেপ বলে ভাবা হত না। মেয়েদের যৌন সম্মতি পেতে গেলে একটু জোরাজুরি করতে হয় - মোটামুটি এটাই বোঝাপড়া ছিল। এবং নেরুদার উল্লিখিত ঘটনাটা এরকম কিছুকেই ইন্ডিকেট করে। উনি কোনোরকম কোয়ার্শনের কথা লেখেন নি। মেয়েটি বাধা দিয়েছিল - এরকম কোনো উল্লেখ নেই। এবং ১৯২৮ সালে এরকম সিচুয়েশনে সেটাকে প্যাসিভ সম্মতি ভেবে নেওয়া একেবারেই আশ্চর্য কিছু নয়। সেটা সমস্যাজনক এবং প্রতিবাদযোগ্য। অবশ্যই। কিন্তু সেটা আমাদের বিবর্তিত দেখার চোখ দিয়েই। নইলে গত ৪০ বছরে বাঘা ফেমিনিস্টতো কিছু কম জন্মান নি। এবং তাঁরা কেউ নেরুদা পড়েননি এমন নিশ্চয়ই নয়। নেরুদা রেপিস্ট বা মিসোজিনিস্ট - এই পরিচিতিকরণগুলো এতদিন যে আসে নি, সেটাই প্রমাণ করে যে একটা নতুনতর মূল্যায়ন প্রয়াস চলছে এবং সেটা আজকের কনটেক্সটে।
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৭:১৫381339
  • আমার অল্প একটু ধারনা আছে যে কনসেন্ট না থাকলে কারুর সাথে সেক্স করাটা আগেও খারাপ কাজ বা রেপের সমতূল্য বলেই ভাবা হতো। একদম শিওর না, তবে দুয়েকটা গল্প বা লেখা টেখা এরকম পড়েছি বলেই মনে হয়। মানে নেরুদা যে বর্ণনাটা দিয়েছেন সেটাকে আগেও বেশ খারাপ বলেই ধরা হতো, এরকমই মনে হয়। নাহলে উনি নিজেও হয়তো অনুশোচনার কথা লিখতেন না। আপনার পয়েন্ট যদি এটা হয় যে নেরুদা যা করেছিলেন সেটা তখনকার সমাজ দোষ হিসেবে ধরতো না, এখন ধরে, তাহলে মনে হয় ভুল পয়েন্ট।

    আর ইন জেনারাল নতুন মূল্যান যদি হয়ই, তাতেই বা খারাপ কি? ঈশানের মূল পয়েন্টটা ছিল যে এয়ারপোর্টের নামকরন নিয়ে কেন আন্দোলন হচ্ছে। আমার তো মনে হয়না এটা ভুল কিছু হচ্ছে - কেউ তো নেরুদার লেখা নিয়ে আন্দোলন করছে না, করছে ওনাকে পাবলিকলি সেলিব্রিটি হিসেবে মানা হিসেবে। এটা যদি নতুন মূল্যায়নের ফল হয় তাহলে তো ভুল কিছু দেখছি না।
  • নেরুদা | 3489.250.348912.170 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৭:৪৬381340
  • নতুন মূল্যায়নে তো আমিও আপত্তি করছি না। হওয়াই উচিৎ। সমস্যা হল সেই পরিচিতিটাকে অ্যাবসলিউট করে তোলায়। এয়ারপোর্টের নামকরণ তো আর নেরুদার যৌনতায় সম্মতি সংক্রান্ত ভাবনা বা লেখালিখির জন্য হচ্ছিল না। ডিক্টেটরশিপের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ওনার যে দীর্ঘ ঐতিহাসিক অবদান, তার স্বীকৃতিতেই হচ্ছিল। এবং এমনও নয় যে ওনার নামে এই প্রথম কিছু হচ্ছে। এও নয় যে এয়ারপোর্ট কারুর নামে নয়। এখন খুব সম্ভবতঃ ওটা একজন মিলিটারি জেনারেলের নামে। তো এখানে হঠাৎ করে এই বিষয়টা ওনার স্বীকৃতির একমাত্র ডিসাইডিং ক্রাইটেরিয়া হয়ে উঠল কেন? এই যুক্তিক্রম অনুসরণ করলে তো ওনার নামে যা যা অ্যাওয়ার্ড বা মিউজিয়াম বা রাস্তার নাম আছে সবই অ্যাবোলিশ করতে হয়। এগুলো তো স্মৃতি থেকে মুছে ফেলার প্রক্রিয়ার অংশ। সমালোচনা নিয়ে তো কোনো বক্তব্যই নেই। একটা অবস্থান এরকম হতে পারে যে আপনি কোনোধরণের বিখ্যাত ব্যক্তির নামে নামকরণের বিরুদ্ধে। সেটা একটা মত। খুবই ভ্যালিড মত। কিন্তু যাঁরা বিরোধিতা করছেন তাঁরা তো সেই অ্যাঙ্গেলে করছেন না। এখন যে মিলিটারি জেনারেলের নামে এয়ারপোর্টটা রয়েছে তার থেকে তার মানে নেরুদা খারাপ চয়েস। এই তো দাঁড়াচ্ছে। তার মানে ওভারঅল মূল্যায়নটাই ঐ একটি ঘটনা দিয়ে নির্ধারিত হচ্ছে। সেটা একধরণের এক্সট্রীমিজম হচ্ছে। এটাই বক্তব্য। এয়ারপোর্ট বা রাস্তা বা মনুমেন্ট বানিয়েও যার যা প্রাপ্য সমালোচনা সেটা করাই যায়।
  • | 453412.159.896712.72 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৭:৫৬381341
  • ডিসিকে বলার ছিল যে নেরুদার কবিতায় সেক্সিজম এবং সেক্স্যুয়াল অবজেক্টিফিকেশানের অভিযোগ অমি ২০১৩ - ১৪ তেও দেখেছি। তার আগে থেকেই ছিল হয়ত আমি জানতাম না।

    মানে এমন নয় যে হঠাৎ আজ উঠেছে বা কবিতা নয় শুধুই মেমোয়ার্স নিয়ে অভিযোগ।

    মানে এটা জাস্ট fyi আর কি। :-)
  • de | 90056.185.673423.53 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:০৭381342
  • আচ্ছা রেপিস্ট না হয়ে যদি খুনী বা সিরিয়াল কিলার হতেন?
  • নেরুদার কিছু কবিতা ধর্ষণ সংস্ | 7845.29.125623.122 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:১১381343
  • কেউ লিখেছেন,
    , "নেরুদার মেমোয়্যার না পড়লেও আমরা তো জানতাম বসন্ত চেরি গাছের সঙ্গে কী করতে চায়.."

    অত‌এব, রেপ কালচারকে প্রশ্ন করতে হলে পাঠ প্রক্রিয়ারও আমূল বদল দরকার। প্রেমের কবিতা বলে চালানো এমন‌ অনেক কিছুর মধ্যে দিয়েই ধর্ষণ স‍ংস্কৃতি মান্যতা পেয়ে যায়। নেরুদার মেমোয়্যারের সেই পাতা যেখানে তিনি সিংহলে ডিপ্লোম্যাট পদে আসীন থাকার সময়ে একজন দলিত ম্যানুয়াল স্ক্যাভেনজারকে ধর্ষণের বর্ণনা দিয়েছেন নাটকীয়ভাবে, আর তাঁর এই বিখ্যাত কবিতা “Poem XIV: Every Day You Play” পাশাপাশি রেখে পড়া যেতে পারে। মেমোয়্যারে তিনি 'ধর্ষণ' শব্দটা ব্যবহার করেননি ঠিকই, কিন্তু একথা বলাই বাহুল্য যে ওই সাফাইকর্মীর সম্মতি ছাড়াই তাঁর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন, মহিলা এতটাই ক্ষমতাহীন ছিলেন যে তাঁর সম্মতি দেওয়ার বা না দেওয়ার অবস্থাই ছিল না।"
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:২৯381344
  • দে দি কে ধন্যবাদ।

    আর গুরুর নেরুদাকে দুইখান কথা বলার আছে।

    "একটা অবস্থান এরকম হতে পারে যে আপনি কোনোধরণের বিখ্যাত ব্যক্তির নামে নামকরণের বিরুদ্ধে" - এটা অ্যাকচুয়ালি আমার মত। আমি ইন জেনারাল বিখ্যাত ব্যাক্তির নামে নামকরনের বিরুদ্ধে। তবে এও জানি যে সারা পৃথিবীতে হাজার হাজার বিমানবন্দর রাস্তা মিউজিয়াম বিখ্যাত ব্যাক্তিদের নামে রাখা হয়, তাই আমার মত মূল্যহীন। আপনি বল্লেন বলে বললাম আর কি ঃ-)

    আরেকটা কথা, নেরুদা বিষয়ে আমার কোন ধারনাই ছিল না, ঈশান এই টই খোলার আগে উনি কোন দেশের লোক তাও জানতাম না (এরকম আরেকজন যেমন দেরিদা, এনার ব্যাপারেও কিচ্ছু জানিনা)। এইজন্য বললাম, যে এখন জানলাম এই এয়ারপোর্ট নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে, এতে আপত্তির কিছু দেখিনা কারন আগে তো ব্যপারটাই জানতাম না! বা আমার মতো আরো দুয়েকজনও হয়তো জানতেন না, এখন জানতে পেরে আপত্তি জানাচ্ছেন। মানে কোথাও তো একটা শুরু করতে হবে!

    " এখন যে মিলিটারি জেনারেলের নামে এয়ারপোর্টটা রয়েছে তার থেকে তার মানে নেরুদা খারাপ চয়েস। এই তো দাঁড়াচ্ছে। তার মানে ওভারঅল মূল্যায়নটাই ঐ একটি ঘটনা দিয়ে নির্ধারিত হচ্ছে।"

    এটা ভুল মনে হচ্ছে। এয়ারপোর্টের নাম নেরুদার নামে রাখার বিরোধিতা করা মানে এই না যে আগের জেনারেলের থেকে নেরুদা খারাপ। সেটা ফলস বাইনারি, কারন আগের নামটা অলরেডি আছে, আর নতুন নাম দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, সেই প্রস্তাবের বিরোধিতা করা হয়েছে। আর ওভারল মূল্যায়ন কি শুধু এই একটি ঘটনা দিয়েই হচ্ছে? সবাই কি বলতে শুরু করেছে যে নেরুদা স্রেফ রেপিস্ট, তাঁর লেখাগুলো পড়ার অযোগ্য? সেরকম তো মনে হচ্ছে না! ওনার লেখার মূল্যায়ন নিয়ে তো তেমন কিছু দেখছি না! যতটুকু সার্চ করে পেলাম সে সবই ঐ এয়ারপোর্টের নাম ওনার নামে রাখার বিরুদ্ধে আন্দোলন। এটুকুতেই কি বলা চলে ওভারল মূল্যায়নটাই ঐ একটি ঘটনা দিয়ে নির্ধারিত হচ্ছে?
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:৩০381345
  • লাল মাছগুলোকে ইগনোর করা হবে আশা করি।
  • | 453412.159.896712.72 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:৩৩381346
  • হ্যাঁ সেই ভাল।

    কিন্তুক আমাকে একটা সিকিখান ধন্যবাদ দেবেন না? :-)
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:৩৪381347
  • টাইপো ঃ(

    দ দি কে ধন্যবাদ ঃ-)
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৮:৩৭381348
  • "নেরুদার কবিতায় সেক্সিজম এবং সেক্স্যুয়াল অবজেক্টিফিকেশানের অভিযোগ অমি ২০১৩ - ১৪ তেও দেখেছি। তার আগে থেকেই ছিল হয়ত আমি জানতাম না।"

    এর আগে পাই ম্যাডামও লিখেছেন যে ২০১২ তেও এই বিতর্ক ছিল। তাই যদি হয় তাহলে হয়তো আগেও ব্যাপারটা অনেকে নোটিস করেছিলেন, কিন্তু আগে এই ব্যাপারগুলো ধামাচাপা পড়ে যেত, এখন মিটুর ফলেই হোক বা যে কারনেই হোক অন্তত পাবলিক অ্যাওয়ারনেস বাড়ছে। আমার তো অন্তত এই বিতর্ক ইতিবাচক মনে হয়েছে।
  • b | 4512.139.6790012.6 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:০৯381350
  • কবিতাটার মধ্যে ধর্ষণের কিসুই পেলাম না। নারী/প্রেমিকা শরীরের গ্লোরিফিকেশন পেলাম। দুটো এক নয় আশা করি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে প্রতিক্রিয়া দিন