এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ক্ল্যান্ডেস্টাইন ইন চিলে

    Ishan
    অন্যান্য | ০১ ডিসেম্বর ২০১৮ | ১০১০০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • নেরুদা | 893412.227.567812.133 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:১৫381351
  • বিতর্ক ইতিবাচক এই নিয়ে কোনো বিরোধই নেই। এমনকি নেরুদাকে যেখানে দেবতাজ্ঞানে পুজো করা হবে সেখানে গিয়ে আমিই হয়তো উল্টো কথাটা বলব। কিন্তু এয়ারপোর্টের নামকরণ না করা মানে ন্যাশনাল আইকন হিসেবে স্বীকৃতির যে পোজিশন ওনার ছিল সেখান থেকে টেনে নামানো। এটা তখনই জাস্টিফায়েড হয় যখন আপনি সামগ্রিকভাবে ওনার মূল্যায়নটি হিরো থেকে ভিলেন - এই পরিবর্তিত অবস্থানে পৌঁছোন। যেমন নকশাল আমলে বিদ্যাসাগর বা এরকম আইকনদের মূর্তিভাঙার সময় হয়েছিল। একদল লোক তাঁদের সামগ্রিকভাবে ভিলেন হিসেবে চিহ্নিত করেছিল। এবার সেইসব সমালোচনায় কি কোনো যৌক্তিকতা ছিল না? অবশ্যই ছিল। কিন্তু সামগ্রিকভাবে সেই মূল্যায়নগুলি ওভার রিঅ্যাকশনদ্বারা চালিত হয়েছিল - এরকমটাই মনে করা হয়। এক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তাই। খেয়াল করলে দেখবেন এর মধ্যে ‘আজকের মিটু র কনটেক্সট’ ব্যাপারটা বারবার করে আসছে। অর্থাৎ এটা যদি এই মিটুর সময়ে না হয়ে একবছর আগে বা পরে হত - তাহলে এই মূল্যায়নই এতটা অ্যাগ্রেসিভ হত কিনা সন্দেহ। আমার বক্তব্য এই জায়গাতেই। সামগ্রিক মূল্যায়নে ঐতিহাসিকতা সাম্প্রতিকতার থেকে বেশি গুরুত্ব পাওয়া উচিৎ। নইলে তা অবজেক্টিভ হয় না।
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:৩২381352
  • "সামগ্রিক মূল্যায়নে ঐতিহাসিকতা সাম্প্রতিকতার থেকে বেশি গুরুত্ব পাওয়া উচিৎ। নইলে তা অবজেক্টিভ হয় না।"

    এটা অবশ্যই আমিও মানি। তবে আমার মনে হয় "‘আজকের মিটু" আন্দোলন হয়তো একটা গেম চেঞ্জার হয়ে দাঁড়াতেও পারে। মানে ইতিহাসে হয়তো দেখা যাবে যে মেয়েদের রাইট টু ভোট, বা সিভিল রাইটস মুভমেন্টের সাথে মিটু আন্দোলন সমান গুরুত্ব পাবে কারন এই প্রথম মানুষ জাতির একটা হাফ অন্য হাফকে টেকেন ফর গ্র্যান্টেড নেওয়া বন্ধ করেছে। হয়তো শুধু নেরুদা না, আরও অনেকেরই সামগ্রিক মূল্যায়ন কিছুটা অন্যভাবে হবে। আরেকটা উদাহরন মনে পড়লো, আইনস্টাইনের লাভ লাইফ বিষয়েও তো পরের দিকে নতুনভাবে মূল্যায়ন হয়েছে, যা আগে হয়নি। যেই হোক না কেন, আইকন না বানিয়ে সামগ্রিক মূল্যায়ন করাটাই তো ভালো মনে হয়।
  • নেরুদা | 893412.227.567812.133 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:৫২381353
  • সামগ্রিক মূল্যায়নই তো দরকার। ভালোটাও আসবে, খারাপটাও আসবে। প্রশ্ন হল, আগামীকাল আইনস্টাইনের নামে একটি এয়ারপোর্টের নামকরণ হলে আপনি বাধা দেবেন কিনা।
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ১৯:৫৭381354
  • এরকম কেস হলে অবশ্যই বাধা দেব, সে আইনস্টাইন আমার যতো আইকনই হোক না কেন। শুধু আইনস্টাইন কেন, যে কজনকে আমি আইকন হিসেবে মানি (ফাইনম্যান আর সাগানের নাম মনে আসছে) প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই বাধা দেব।
  • নেরুদা | 893412.227.567812.133 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:১৮381355
  • এরকম করলে মানে? আইনস্টাইনের নামে যে অভিযোগ সেও তো আজকের দৃষ্টিতে মিসোজিনি।
  • dc | 232312.174.568912.143 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ২০:২৯381356
  • অবশ্যই।
  • sm | 2345.110.234512.98 | ০৩ ডিসেম্বর ২০১৮ ২১:০০381357
  • মঙ্গোলিয়ার অর্ধেক জিনিস পত্তর ,রাস্তা ঘাট,দোকান পাট চেঙ্গিস খানের নামে।কি করা যাবে?
    দুই, কেউ যদি কোন অন্যায়ের জন্য আইনত শাস্তি পেয়ে থাকে, তাঁর জন্য কি নিদান?
    তিন,জাতির জনক গান্ধীজির নামে এতো গালমন্দ কেন?
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০০:২৬381358
  • "আজকের প্রেক্ষিত" কথাটাই তো গোলমেলে। ধরুন, বিধবা বিবাহের সমর্থনে বিদ্যাসাগর যা লিখেছেন, তাতে শাস্ত্র এবং মনুকে মান্য বলে গণ্য করা হয়েছে। এমনকি মনু "অক্ষতযোনি" বিধবাদের পুনর্বিবাহের কথা বলেছেন, সেসব কথা বলা হয়েছে। এবার "আজকের প্রেক্ষিত"এ বিদ্যাসাগর তো মনুবাদী। এমনকি আজ কেউ "অক্ষতযোনি" শব্দটি বিদ্যাসাগরের মতো করে উচ্চারণ করলে তাঁকে মিসোজিনিস্ট বলে লেবেল মারা হত। এইসব প্রেক্ষিত বিচার করেই তো নকশালরা ওনার মুন্ডু কাটতেন।

    এটা এই ক্ষেত্রে কেন বললাম? ১৯৩০ বা ১৯৫০ সালের ঘটনায় "আজকের প্রেক্ষিত" প্রয়োগ করলে একই রকম ভুল হবে। তখন কনসেন্ট এর ধারণা আলাদাঅ ছিল। এ বোধহয় বিরিঞ্চিবাবার সময়কালেরও আগের ঘটনা। যে বিরিঞ্চিবাবায় বুঁচকি প্রসঙ্গে বলা হচ্ছে "যাঃ মানেই হ্যাঁঃ"। এবার আপনি "আজকের প্রেক্ষিতে" "ইয়েস মিনস ইয়েস" নিয়ে জ্ঞানগর্ভ লেখা নামিয়ে রাজশেখর বসুকে মিসোজিনিস্ট প্রমাণ করে ছাড়তেই পারেন। তাতে অবশ্যই এই তথ্য বদলাবেনা, যে, এমনকি "আজকের প্রেক্ষিতেও" "যাঃ মানে হ্যাঁঃ" যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক। সেই সময়ের কথা তো ছেড়েই দিলাম। রানি ভিক্টোরিয়া বোধহয় বিংশ শতকের গোড়ায় মারা গেছেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার আগে পর্যন্ত মেয়েদের ঠ্যাং বার করা বিলেতে ট্যাবু ছিল। অর্গাজম শব্দটা তো বটেই। মহিলাদের সার্বজনীন ভোটাধিকার ছিলনা। আমাদের ঠাকুমা দিদিমা বা তাদের মারা কতজন কনসেন্ট বা র্গাজম এর ধারণার সঙ্গে পরিচিত ছিলেন তা হাতে গুণে বলা যায়। একটা জিনিস অবশ্যই সে সময়ে সর্বসম্মতিক্রমে ধর্ষণ বলে গৃহীত হত, তা হল গায়ের জোর প্রয়োগ করা। সেটা এখনও ভ্যালিড। কিন্তু এতদ্ভিন্ন কনসেন্টের সূক্ষতিসূক্ষ বিতর্ক (আমি বিতর্কই বলব, অন্য কেউ বিষয়টাকে সেটলড বলে মনে করলেও), সে যুগে ছিলইনা। এরপরও "আজকের প্রেক্ষিত" প্রয়োগ করে নানা ব্যাপার দেখা যেতেই পারে, কিন্তু তা দিয়ে একটা জাজমেন্ট ফর্ম করার কোনো অর্থই নেই।
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:০৩381359
  • এক্ষেত্রে তো শ্রীলঙ্কান মেয়েটি 'যাঃ'-ও বলে নি। তার অনিচ্ছা নিয়ে নেরুদা-র মনেও কোন সংশয় ছিল না । তাই এই লাইনটা লিখেছেন - 'She was right to despise me'।

    আমার মতে এটা ওপেন এন্ড শাট কেস। নেরুদা জানতেন যে তিনি মেয়েটির ইচ্ছার বিরুদ্ধে সঙ্গম করছেন। তাও নিজেকে সামলাতে পারেন নি, মেয়েটি তার কাছে এতই অ্যাট্রাকটিভ ছিল।

    পরে অনুতপ্ত হয়েছেন, লেখা পড়ে মনে হয়।

    'এমনকি "আজকের প্রেক্ষিতেও" "যাঃ মানে হ্যাঁঃ" যথেষ্ট প্রাসঙ্গিক' - এগ্রিড। কোন কোন পরিস্থিতিতে গ্রে এরিয়া থাকতে পারে, আজকের দিনেও। কিন্তু নেরুদা-র এই লাইনগুলো খুবই পরিস্কার, কোন গ্রে এরিয়ার ব্যাপার নেই।

    একমাত্র গ্রে এরিয়া হল - ওনার কলম থেকে এই লাইন গুলো বেরিয়েছিল কিনা। নাকি অন্য কেউ লিখেছিল
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:২৪381154
  • "ফাঁকা ক্লাসে জোর করেছি ঘাট হয়েছে, চলল এখন ফ্যাচফ্যাচানি রুমাল বেছে"।
    চন্দ্রবিন্দুর গানের লাইন। দীর্ঘদিন ধরে আমরা শুনে যাচ্ছি। হঠাৎ কোনো একদিন শুনব ধর্ষণ ( বা হেনস্থা) র গ্লোরিফিকেশনের অব্যর্থ প্রমাণ। পরিষ্কার লেখা আছে "জোর করেছি", এবং তাতে কোনো অনুতাপও নাই। দ্যাখেন।
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:২৯381155
  • আরে কনসেন্ট ফনসেন্ট তো পরের কথা। ঐ আগের লাইনগুলো পড়ে তো আমি একেবারে হাঁ! মানুষ হিসেবেও ট্রীট করে নি, যেন টেম্পেস্টের প্রস্পেরোর কাছে ক্যালিবান ! টোপ দিয়ে বনমানুষ ধরছেন! "সিল্ক রেখে দিই, ফল রেখে দিই, সে দেখেও দ্যাখে না, পাশ দিয়ে চলে যায়! " কী অসহ্য কী অসহ্য কী অসহ্য!!!!! ওই লোকের কাছে এরা মানুষ ও না! এমন কতগুলো জীব, যাদের টোপ ফেলে ধরে যা খুশি করে ছুঁড়ে ফ্যালা যায়।
    ওদের লেখা পড়ে আমরা গড়াগড়ি দিলে কী হবে, ওদের কাছে আমরা সবাই ক্যালিবান মাত্র। বুনো প্রাণী, এক্সোটিক খেলনা।
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:৪৫381156
  • ছন্দবিন্দুর গানের লাইনটা যে বাজে রকমের ইঙ্গিত, সেটা নিয়ে কোনো সন্দেহ আছে নাকি ? সময় পাল্টাচ্ছে, মানুষ ও পাল্টাচ্ছে, আজকের দিনে কোনো মেয়েকে তার ইচ্ছের বিরুদ্ধে জোর করাটা যে অপরাধ, সেটাতে এতো রকম প্রশ্ন আসছে কেন ? কবে আগে কিহয়েছে, সেসব দিয়ে কি জাস্টিফাই করা হচ্ছে ?
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৪:৪৭381157
  • এই লাইনটা শুনি নি আগে। 'জোর করা-কে গ্লোরিফাই করছে চন্দ্রবিন্দু, আপত্তিকর।
    হিন্দী সিনেমাতেও এই জিনিস চলে আসছে বহু বছর ধরে। নায়ক জোর করতে থাকবে, নায়িকার আপত্তি এবং অকস্মাৎ কোথা হইতে কি হইল, নায়িকার আপত্তি সম্মতিতে পরিবর্তিত।
    যাবতীয় দর্শককুল জানল, মেয়েদের জোর করাই উচিত। চন্দ্রবিন্দুর কাছে এই লাইন প্রত্যাশিত নয় - এখন তো নয়ই, ২০ বছর আগে গাওয়া হয়ে থাকলে তখনও নয়
  • Ishan | 0156.247.234512.19 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:১৪381158
  • কই হিন্দি সিনেমা আর সিরিয়ালকে এবং তার নায়ক-নায়িকাদোক নস্টালজিয়ার জলে ভিজিয়ে গ্লোরিফাই করার সময় এই আপত্তি দেখা যায়না তো। কটা হিন্দি সিনেমা বলব।

    আর হ্যাঁ, বিপজ্জনক এলাকায় ঘোরাঘুরি করার নামই লেখালিখি। গান বাজনা। পদ্য লেখা। বিবর বা প্রজাপতি বা প্রচন্ড বৈদ্যুতিক ছুতার সম্পর্কে একদা যে রক্ষণশীলতা দেখা গিয়েছিল, প্রগতিশীলতার মোড়কে এক বছর পরে সেসব দেখে খুবই ইন্টারেস্টিং লাগছে। আরও ইন্টারেস্টিং এটা, যে মূল ধারা নিয়ে এসব দেখা যায়না। ‘অন্য’ লেখালিখি বা শিল্পই এই আক্রমণের লক্ষ্য।
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৩৮381159
  • হিন্দি সিনেমা নিয়ে আপত্তি দেখা যায়না বলে কি বোঝানো হচ্ছে বোঝা গেলোনা। কে কোথায় কিভাবে আপত্তি জানাবে, সেটা তাদের ব্যাপার। আর ফ্যান্টাসি আর বাস্তব জীবনে একটু হলেও তফাৎ আছে। আমি নিজে জাস্ট ওসব ট্র্যাশ দেখিনা বা কোনো আলোচনা হলে জাস্ট অংশ নিনা। এবার কারোর ইচ্ছে হলে দেখুক বা রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানাক, তাদের ব্যাপার।

    আর জোরাজুরির প্রতিবাদের সাথে রক্ষনশীলতা কে গোলানোর কি আছে , সেটাও আদৌ পরিষ্কার নয়। বিবর বা প্রজাপতির বিরুদ্ধে অশ্লীলতার অভিযোগ আনা হয়েছিল, সেটা আদালতে বাতিল হয়ে গেছে। আর সব ফ্যান্টাসি লেখা আত্মজীবনী নয় সেটা বোঝা যায় আশা করি। এবার প্রজাপতির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ঠিক কি ভুল , সময়ের প্রেক্ষিতে তার বিচার নানাভাবে হতে পারে। সেটা সম্পূর্ণ অন্য আলোচনা। ফ্যান্টাসি নভেল এ যৌনতা যেভাবে ইচ্ছে দেখানো হোক, বাস্তবে সেটা নেমে না এলেই হলো।

    নেরুদা যদি এই লেখাটি অটোবায়োগ্রাফি হিসেবে লিখে থাকেন , তাহলে পরিষ্কার যে মেয়েটার সম্মতি ছিল না। আজকের যুগে এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমাদের মনে হয় তিনি অপরাধী। সেই এক্টকে জাস্টিফাই করার বা গ্লোরিফাই করার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই। আর তাতে তার কবি পরিচিতি কিছু কমেও যায়না।
  • পুপে | 6767.41.3467.144 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৫৫381161
  • "কিন্তু এটা করছেন, কই ওটা তো করেন না - এই প্রশ্নগুলো করার মানে হচ্ছে প্রতিবাদের ভয়েসটাকে ডাইলিউট করে দেওয়া। একে বলে হোয়াটঅ্যাবাউটারি।" - সিকি উবাচ।
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৫:৫৫381160
  • আর হ্যা, এই হিন্দি সিনেমার তুলনাটা আচমকা টেনে আনা অনেকটা চাড্ডিদের মতো লাগলো। "আগে যখন হিন্দুদের ওপর এটাক হয়েছে তখন বুদ্ধিজীবীরা প্রতিবাদ করেনি, সুতরাং এখন গরু চুরির দায়ে আকলাখদের পিটিয়ে মারলেও তাদের প্রতিবাদ করার হক নেই ? " - এ রকমই যুক্তি আসে না নাগপুর থেকে ?
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৬:৫১381162
  • এক এক করে লিখি। আপনি কেন আপত্তি করেননা লিখিনি। কে কোথায় আপত্তি করেন তো জানিনা। ফলে ব্যক্তিগত ভাবে সেই প্রশ্ন করার প্রশ্নই নেই। সাধারণভাবে লিবারাল মহলে শাহরুক ইত্যাদিকে নিয়ে উলুতপুলুত দেখি, সেই প্রসঙ্গে বললাম। ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং, এই টুকুই। আর হ্যাঁ, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু নির্যাতনের ব্যাপারে প্রগতিশীল পক্ষ কেন নীরব থাকেন (পড়ুন থাকতেন) , হিন্দুত্ববাদীরা যখন এই প্রশ্ন তোলেন, 'রেটরিকের জাল বিস্তার না করে সেই প্রশ্নটা সৎ ভাবে ফেস করা উচিত বলেই মনে করি।

    দ্বিতীয় ব্যাপারটা আরও ইন্টারেস্টিং। রক্ষণশীলতার সঙ্গে যোগ কোথায় বলি। চন্দ্রবিন্দুর এ ধরণের অজস্র লিরিক আছে, যেগুলো আচরণ হিসেবে খুব "ভদ্রজনোচিত" নয়। যেমন, "সপ্তাহে একদিন ডায়মন্ড হারবার"। যেমন ওই গানের লিরিকটা। "ফাঁকা ক্লাসে জোর করেছি ঘাট হয়েছে, চলল এখন ফ্যাচফ্যাচানি রুমাল বেছে"। প্রথম যখন শুনি, এবং আজও, এক ফোঁটাও অস্বস্তি হয়নি, হয়না। কারণ এরকম কোনো চিত্র মাথায় আসেনা, যে, একটি মেয়েকে জোর করে ধরে ফাঁকা ক্লাসরুমে নিয়ে গিয়ে জোর করা হয়েছে বা হচ্ছে। বরং ফাঁকা ক্লাসে একটি প্রেমিক-যুগল বসে আছে, তাদের একজন অন্যজনকে জোরাজুরি করছে, অন্যজন সে নিয়ে অভিমান করছে, সেই অভিমান সামলাতে গিয়ে অন্যজন নাকের-জলে-চোখের-জলে হচ্ছে, এইটাই মাথায় আসে। এটাকে "হেনস্থা" বা "ধর্ষণ" এর সঙ্গে ইকুয়েট করতে হলে পলিটিকাল কারেক্টনেসের ওভারডোজ লাগে। আমি নিজেও "জোর" নিয়ে এই ধরণের লিরিক লিখেছি। "করে ফেলা জোর, এই হাত তোর, মাড়িয়ে ফেলা অসাবধানে / হারানো মেজাজ, পুরোনো দেরাজ, লুকোনো সেসব গল্প জানে"। এই "জোর" বা চন্দ্রবিন্দুর "জোর" যে গায়ের জোর ফলানো নয়, সেটা সাধারণজ্ঞান। আমার লেখায় অবশ্য উল্টো দিকের জোরের কথাও আছে, কিন্তু সেটা জেন্ডার ইকুয়ালিটি আরোপ করার জন্য নয়। সেটাই বরং "জোর" হত। :-) বস্তুত আমরা যারা প্রেম টেম করেছি, সম্পর্ক টর্ক করেছি, তারা জানি, জোর, রাগ, মেজাজ, অভিমান, ভুল, অনুতাপ, এসবই সম্পর্কের অংশ। এগুলো বাদ দিলে তুখোড় পলিটিকাল কারেক্টনেস হতে পারে, কিন্তু যৌন সম্পর্ক হয়না। কেউ বলতে পারেন, এসব না থাকলেই ভালো হত, সে হয়তো হত, কিন্তু এ বাদ দিয়ে সম্পর্ক হয়না। এসবের হাত ধরে অ্যাবিউজও ঢুকে পড়ে, কিন্তু ঢুকে পড়ার এলাকাটা হেজি। অস্পষ্ট। অ্যাবিউজ হয়ে যেতে পারে বলে পুরো জিনিসটাকেই 'অ্যাবিউজ' বলে অস্বীকার করা যায়না, যেমন অ্যাক্সিডেন্ট হতে পারে বলে গাড়ি চড়াটাকেই নাকচ করে দেওয়া যায়না।

    এবার, যিনি লেখেননা তিনি এসবের কিছুই লেখেননা। যিনি লেখেন, সৎ ভাবে লেখেন, ভুল থকে শুরু করে অনুতাপ পর্যন্ত সবটাই লেখেন। লেখার সততার পদ্ধতিটাই এই, যে, নিজেকে ন্যাংটো করতে হয়। নিজের চিন্তাভাবনাকে খুলে দিতে হয়। তাতে কিছু আবিষ্কার থাকে, কিছু স্বীকারোক্তি থাকে। সেটা আদালতগ্রাহ্য স্বীকারোক্তি নয়। মন্দিরে চুম্বন, পাপ হয়েছিল -- সন্দীপন লিখেছিলেন (হুবহু নয়) । এবার মধ্যযুগের ইউরোপ হলে এই "কনফেশন"কে ধরে জেল-জরিমানা-পুড়িয়ে মারা সবই হতে পারত। কারণ, "পাপ" তো স্বীকার করাই হয়েছে। আজ আমরা সেটা করিনা। করলে ধর্মান্ধতা বলি। কারণ, আমরা জানি ওই "পাপ" টা "পাপ" নয়, নিজের ন্যাংটো অনুভূতির প্রকাশ। সেই রকম ভাবেই, একটা লেখা পড়েই "জোর করেছে ও তো স্বীকার" করেই ফেলেছে বলাটাও একই জিনিস। চার্চের বদলে খালি পলিটিকাল কারেক্টনেসের ব্যবহার করা হচ্ছে। এই আর কি। তার মানে এই নয়, যে, সন্দীপন সত্যিই পাপ করেননি, বা নেরুদা এত বড় সন্ত যে কখনও ধর্ষণ করতেই পারেননা। করতেই পারেন, হয়তো ওই কেসেই করে থাকতে পারেন। কিন্তু সেটা ওই লেখা পড়ে "বুঝে ফেলা" চার্চের ইনকুইজিশনের মতই একটি পদ্ধতি। সাহিত্য বা আত্মকথার "সত্য" আর আদালতের "সত্য" যে সতত একই জিনিস নয়, তা ধর্মান্ধরা ছাড়া সকলেরই দেখতে পাবার কথা।
  • hu | 237812.56.0112.206 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৬:৫৩381163
  • আমি মিটুতে অপ্রমাণিত অভিযোগ গুলো নিয়ে কোন সিদ্ধান্তে আসার বিরুদ্ধে। কিন্তু এই মেমোয়রটা যদি সত্যিই লেখা হয়ে থাকে তাহলে এই ঘটনাটা যে ধর্ষণ তা নিয়ে কি কোন দ্বিমতের জায়গা আছে?
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:০৮381165
  • আমাকে জিগালে? ধর্ষণ হতেও পারে। কম্পোজিশনও হতে পারে। এফেক্ট তৈরির জন্য লোকে কত কিছু করে। পুরো মেমোয়ার্সটা তো পড়েছি আমি। এই জায়গাটায় কলোনিয়াল মেয়েদের প্রতি মমতা আর সাদা লোকেদের প্রতি বিদ্রূপ -- এইই আছে।

    এর মধ্যে কোনটা কী, উত্তর দেবার জন্য লেখক তো নেই।
  • S | 90067.146.9004512.46 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:১৮381166
  • হিন্দি সিনেমা নিয়ে আবার কে কবে নস্টালজিক হলো? কালকের সিনেমা আজকেই মনে থাকেনা। বলিউড ইজ ফুল অব ট্র্যাশ। নেরুদাকে ডিফেন্ড করতে বলিউড আনতে হচ্ছে দেখে ভালো লাগলোনা।
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:২০381167
  • One of them told me all about her visits to the "chummeries." That’s what they called the bungalows where young Englishmen, clerks in shops or firms, lived together in groups to save on money and food. Without a trace of cynicism in her voice, as if it were the most natural thing in the world, the girl told me that she had once had sex with fourteen of them.

    And why did you do it? I asked her.

    They were having a party one night and I was alone with them. They turned on a gramophone, I danced a few steps with each of them, and as we danced, we’d lose our way into one bedroom or another. That way, everyone was happy.

    She was not a prostitute. No, she was just another product of colonialism, a candid and generous fruit off its tree. Her story impressed me, and from then on, I had a soft spot for her in my heart.

    ঠিক এর আগেই এইটা আছে। পুরোটা টুকতে পারলামনা। আমার তো এইটাও আদালতের অর্থে "সত্য" বলে মানতে অসুবিধে হয়। কেন বলছি, তার কারণ একটা কারণ, ওই "কলোনি"। বাকিটা বুঝতে গেলে বইটা পড়ে ফেলা বেটার।
  • S | 90067.146.9004512.46 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:২৪381168
  • "সাধারণভাবে লিবারাল মহলে শাহরুক ইত্যাদিকে নিয়ে উলুতপুলুত দেখি, সেই প্রসঙ্গে বললাম।"

    এই কথাটার মানে ঠিক বুঝলাম না। অবশ্যি এই টই প্রসঙ্গে না বোঝালেও চলবে।
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৩১381169
  • শাহরুখের জন্মদিনে ফেবুতে দেখলাম। সাইটে দেখিনি। ইগনোর মারতে পারেন।

    এবং আমি একেবারেই নেরুদাকে "ডিফেন্ড" করছিনা। মেমোয়ার্সটা আমি তো এই বিতর্কের সময় প্রথম পড়লামনা। এই জায়গাটা আমাকে আগেও হন্ট করেছে। এটা যে "আদালতের সত্য", সে ব্যাপারে নিঃসংশয় হতে পারিনি। পারা মুশকিল। এইটুকুই বলছি।
  • amit | 340123.0.34.2 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৩৭381170
  • "না মানে না ", আর "হ্যা মানে হ্যা"। এইটা আজকের যুগে বোঝার সময় হয়েছে। কারোর সাথে জোরাজুরি করা জাস্ট নট লেজিট, অন্তত আজকের যুগে। আগে যাই হয়ে থাকনা কেন। এবার যা: মানে হ্যা কি না, সেই গ্রেই এরিয়া চিরকাল ছিল, হয়তো থাকবেও। সেটা কথা নয়। কিন্তু তিনি কেন লিখেছেন "'She was right to despise me' ? যদি জোরাজুরি নাই হয়ে থাকে, হটাৎ করে তাকে ঘৃণা করার কারণ কি ?

    আবার জিজ্ঞেস করি: এটা কি তার নিজের অটোবায়োগ্রাফি ? এটা কি তার নিজের লেখা ? যদি দুটোই হয়ে থাকে, আর ঘটনাটি সত্যি ঘটে থাকে তবে তিনি নিশ্চয় অপরাধী, আইনের চোখে হোক বা নাহোক , অন্তত সেই মেয়েটির চোখে। এবং আরো অনেকের চোখেই। এবং তারা পুরোপুরি ঠিক।

    আর যদি এটা ফ্যান্টাসি লেখা হয়, অথবা তার নিজের লেখা না হয়, তাহলে অপরাধের প্রশ্নই আসে না, পুরোটাই কল্পনা।
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৪৪381171
  • ১। নিজের লেখা নিশ্চয়ই। কিন্তু প্রকাশ করার জন্য লেখা না ড্রাফট না ফ্যান্টাসি জানার কোনো উপায় নেই।

    ২। যদি নিজের লেখাই হয়, তাহলে উনি কেন লিখেছেন, আমাকে ঘেন্না করে মেয়েটি ঠিকই করেছিল? সেটাও জানা নেই। উনি হয়তো সত্যিই ধর্ষণ করছিলেন। অথবা এটা কম্পোজিশন।

    এবার আপনাকে একটা প্রশ্ন করি। ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো রবীন্দ্রনাথ প্রসঙ্গে লিখেছিলেন, যে, রবিবাবু একটু একটু করে তাঁকে খাঁচায় বন্দী করে ফেলেছিলেন। যৌন অর্থেই লিখেছিলেন। রবিবাবু সত্যিই তাঁকে তো খাঁচায় বন্দী করেননি। তাহলে কেন লিখেছিলেন এই ডাহা মিথ্যাটি?
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৪৫381172
  • -এই "জোর" বা চন্দ্রবিন্দুর "জোর" যে গায়ের জোর ফলানো নয়, সেটা সাধারণজ্ঞান '

    - একটা উদাহরণ নেওয়া যাক। জোর করে চুমু খাওয়া।

    যারা প্রেম টেম , সম্পর্ক টর্ক করেছে, তাদের কি মনে হয় - লেজিট না নট লেজিট - আজকের দিনে বা ২০ বছর আগে?
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৪৯381173
  • বিবর, প্রজাপতি ইঃ যা মনে আছে - ধর্ষণ বা জোর করে কোন রকম যৌন সম্পর্ক স্থাপন - এগুলোকে গ্লোরিফাই করা হয়েছে বলে মনে পড়ছে না।
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৫০381174
  • লেজিট কে ঠিক করে? আমি ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় একটিও লম্বা দৈর্ঘ্যের কাপল জানিনা, যাদের দুজনেই একে অপরের উপর একটুও জোর ফলায়নি। আপনারা জানলে বলুন। তারপর নাহয় লেজিট মাপা যাবে।
  • aranya | 3478.160.342312.238 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ০৭:৫৭381176
  • শুধু মন্দিরে চুম্বন কেন, সন্দীপনের কোন একটা লেখায় পড়েছিলাম, পরিচিত বা আত্মীয় কারো মৃত্যু হয়েছে, দেখতে যাচ্ছেন, একটি অচেনা কলেজের ছাত্রী দরজায় বেল বাজাল। দরজা খুলেই তিনি বুঝলেন আজ আর যাওয়া হল না। মিনিট ১৫ লাগল তারপর মেয়েটিকে বিছানায় নিয়ে যেতে..

    - ন্যাংটো স্বীকারোক্তি ইঃ। আমার কোন সমস্যাও নেই। কারও যদি এক মৃত ব্যক্তিকে দেখতে শ্মশান যাত্রার বদলে অপরিচিত একটি তরুণীকে বিছানায় নিয়ে যাওয়া প্রায়োরিটি হয়, হোক। তিনি আমার হিরো নন, মলয় রায়চোধুরীও আমার হিরো নন, অন্য অনেকের কাছে তারা হিরো, সে ঠিক আছে।

    যেটা দ্রষ্টব্য, উনি মেয়েটিকে জোর করেন নি। অন্তত তেমন কিছু লেখেন নি। জোর করা আজকের দিনে আপত্তিকর, আগেও তাই ছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন