এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সুভাষ চন্দ্র বসু -- একটি নির্মোহ ব

    Ishan
    অন্যান্য | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ | ৮০১১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 89900.222.34900.92 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ০৮:২৪382591
  • এলেবেলে অর্জুন অতোজ -- এদের অনুরোধে খুললাম।
    বিষয়টা নিয়ে ছোটো একটা লেখা, একটা টুকরোই লিখেছিলাম। তার লিংক রইল।
    http://www.guruchandali.com/default/2019/01/20/1547970982876.html

    এইটা একেবারেই সম্পূর্ণ লেখা নয়। কিন্তু প্রাথমিক খসড়া ধরে এর উপর আলোচনা হতেই পারে। আমি বড় একটা কাজ করব বলে মনস্থ করেছিলাম। সুভাষ নয়, ৩৭ থেকে ৪৭ পুরো সময়টা ধরে। সেই ব্যাপারে অজানা বা বিস্মৃতপ্রায় কিছু ইনপুট পেলে ভালো লাগবে। যেমন ধরুন, এই লেখাটার নিচেই কিছু আলোচনা হয়েছিল, দেখতে পারেন, সেখানে দ্রি সুভাষের ফান্ডিং নিয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। সেটা আমিও খুঁজছিলাম, কিন্তু তখনও পাইনি। ওই আলোচনার সুবাদেই জোর দিয়ে খুঁজতে শুরু করি, এবং এখন আমি মোটামুটি গল্পটা জানি। খুব ডিটেলে নয়। কিন্তু জানি।

    ৩৭-৩৮-৩৯ এর মূল গল্পটা ওখানে লেখা আছে। সাপ্লিমেন্টারি টেক্সট দিন। খুচখাচ খুচরো পয়সা দিন। এবং ওখানে ৪০-৪১ নেই। সেটাও কেউ কভার করতে পারেন।

    আমি এই মুহূর্তে লিখবনা। পরে যোগ করব।
  • এলেবেলে | 2345.110.016712.201 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১০:৫৬382618
  • @ঈশান, আপনাকে ধন্যবাদ অনুরোধে সাড়া দেওয়ার জন্য। আমি এই টইতে আপাতত শুধুই পাঠক। @পাই, নেতাজি সম্পর্কিত আরও কিছু থ্রেডের হদিশ দিয়েছেন। সেগুলোও দেখলাম। অনুরোধ করে গেলাম এই টইতে h, lcm, dd, r2h, ইন্দ্রনীলবাবু এবং অবশ্যই খ - কে লিখতে। পাশাপাশি PT, কল্লোলবাবু ও রঞ্জন রায়ের মূল্যায়নেও আগ্রহী থাকলাম। শিবাংশুবাবু, একক এবং বিপ-ও লিখুন এখানে।
  • dc | 232312.174.450112.88 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১১:০৯382629
  • হায়, আমার নাম কোন লিস্টেই ওঠে না ঃ(
  • র২হ | 342323.186.0167.173 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১১:৩৪382640
  • হ্যাঁ, হ আর খ দুজনেই লিখুন।
    দেখা যাক দুজনের মতের মিল হয় কিনা।
  • র২হ | 342323.186.0167.173 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১১:৩৬382651
  • আ: ডিসি, গোল করবেন না। আমার নাম এই প্রথম কোন লিস্টে উঠেছে। মুহূর্তটা অনুভব করতে দিন। আপনার নাম তো সেই কবে থেকে সব খটমটে অঙ্ক টঙ্ক বিষয়ের লিস্টে উঠে আছে।
  • ন্যাড়া | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১২:১৫382662
  • কী করলে লিস্টে নাম উঠছে? আমার নামও গুরুর কোন লিস্টে উঠল না। এ জীবন লইয়া কী করিব।

    পুঃ কপাল দেখুন। h এবং খ দুজনের নামই লিস্টে আছে।
  • b | 562312.20.2389.164 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১২:১৯382673
  • চলুন, আমরা সবাই নেতাজীঃ একটি মোহযুক্ত ব লিখি।
  • saikat | 342323.191.0167.249 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৭:০১382684
  • কিন্তু আপনারা আমার দুঃখে একটু কাতর হোন। আমার নাম তো লিস্টে উঠ্তে উঠ্তেও ফস্কে গেল। কাল ভাটের পোস্টে আমার নাম দেখে তো ভয়ই পেয়ে গেছিলাম যদিও, যে বই, লাইব্রেরী ইত্যাদির খোঁজে বেরোতে হবে। তারপর ঈশান এসে না হয় বাঁচাল। কিন্তু, তাও তো লিস্টে ঢুকেছিলাম একই নামের সুবাদে ! এখ্নকার লিস্টে তো সেটুকুও নেই।
  • | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৭:০৫382695
  • খি খি খি খি হ আর খ দুজনেই লিখবে তো?

    আহা সইকত বা সৈকত-২ কিচুই ত ছিল না। কী করে বুঝব ওটা তুমিই কিনা!
  • S | 458912.167.34.76 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৭:০৯382592
  • আপনাকেও এই টইয়ের চলন্ত লিস্ট থেকে ঠেলে ফেলে দেওয়া হয়েছে নাকি?
  • saikat | 238912.66.125612.188 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৭:৩২382603
  • ফেলে দেওয়া মানে, সে যে কত বড় আঘাত ! পড়া করে তৈরী হওয়ার চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু দেখলাম আমি ভাবছি যে লিস্টে আছি, কিন্তু আসলে নেই। টইতে এসে তো দেখলাম অন্যরা চান্স পেয়েছে কিন্তু আমি পুরোই বাইরে। এবার থেকে তাই ঠিক করেছি, -২ দিয়েই লিখবো। কনফিউশন থাকবে না। অথবা দ-এর দেওয়া বানানে। ঃ-)
  • এলেবেলে | 230123.142.0189.124 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৮:৩১382610
  • দ্যাকো কাণ্ড! বলি নাম বিভ্রাটই তো চলছে শুধু, লেকা হচ্চে কই!!

    লিস্টি বানিয়েচে কে? না এলেবেলে! যে কিনা খ আর h এর ফারাক বোঝে না, তিনি যে হানুদা তাও জানে না!! কিন্তু সৈকত যে টই লেখে আর ঈশান কেবল মন্তব্য লেখে এটুকু সে অ্যাদ্দিনে বুঝে ফেলেছে। তাই সৈকত লিস্টি থেকে বাদ! এই লিস্টি যে এত গুরুত্ব পাবে এলেবেলে কি তা ছাই জানত?

    এক কাজ করুন বরং। হাহুতাশ না করে লিস্টি বাড়িয়ে দিন বা নতুন লিস্টি বানিয়ে নিন, কিন্তু নির্মোহ ব অন্তত হোক।
  • অর্জুন অভিষেক | 671212.72.123412.223 | ২৭ এপ্রিল ২০১৯ ১৮:৪১382611
  • ধন্যবাদ @Ishan

    সময়টা '৩৭- '৪৭ অবধি রেখেছেন তবে ঐতিহাসিক আলোচনা তো তাই তার পূর্বাপরতাও আসবে। সুভাষচন্দ্র যে সময়ে বাংলার রাজনীতির মাঠে নামলেন সেই সময়ে রাজনীতির অবস্থাটা ঠিক কিরকম ছিল, সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। @এলেবেলে, বারবার বীরেন্দ্র শাসমলের নাম বলেছেন। বাংলার কংগ্রেসের একজন বিশিষ্ট নাম, তিনি হঠাৎ কি ভাবে উবে গেলেন!

    বীরেন্দ্র শাসমল, যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্ত এবং হেমন্তকুমার সরকারদের কথাও আসুক।

    আমি ত্রিপুরী কংগ্রেসের থ্রেডে সুভাষচন্দ্রের একটা সাম্প্রতিক জীবনীর রিভিউ থেকে কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করেছি। দেখুন যদি কাজে লাগে।
  • এলেবেলে | 230123.142.1278.247 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ০০:০৮382612
  • এ বাবা, টই তো দেখছি উবে যাওয়ার মুখে! আপাতত তেরোর গেরোটা কাটাই!!

    @অর্জুন অভিষেক জিজ্ঞাসা করেছেন, 'সুভাষচন্দ্র যে সময়ে বাংলার রাজনীতির মাঠে নামলেন সেই সময়ে রাজনীতির অবস্থাটা ঠিক কিরকম ছিল'। এক কথায় চরম ঘোলাটে।

    জালিয়ানওয়ালাবাগের হত্যাকাণ্ড ঘটল ১৯১৯এর ১৩ এপ্রিল। অমৃতবাজারে সেই সংবাদ প্রকাশিত হল সেই মাসের ১৭ তারিখে। এই গণহত্যার প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ নাইট ত্যাগ করলেন ৩০মে। সুভাষ আই সি এস পড়তে ইংল্যান্ডের জাহাজে উঠলেন ১৫ সেপ্টেম্বর কিন্তু 'রাজনীতি সচেতন' সুভাষ এই নারকীয় হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন - এমন কথা আমি অন্তত জানি না।

    অসহযোগ আন্দোলন চলছে, গান্ধী আশ্বাস দিয়েছেন স্বরাজ আসবে এক বছরের মধ্যেই। আন্দোলনে যোগ দিতে সুভাষ দেশে ফিরে প্রথমেই দেখা করলেন গান্ধীর সঙ্গে। গান্ধীরই পরামর্শ অনুযায়ী তিনি কলকাতায় এলেন চিত্তরঞ্জনের সাথে দেখা করতে। এর ফাঁকে বারদলৈ থেকে আইন অমান্য আন্দোলন সম্পূর্ণ বন্ধ করার নির্দেশ দিলেন গান্ধী। ১৯২২এর ডিসেম্বরে গয়া কংগ্রেসে চিত্তরঞ্জনের আইনসভায় যোগদানের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যাত হতেই অসন্তুষ্ট চিত্তরঞ্জন সভাপতির পদ ছেড়ে মতিলাল নেহরু আর বিঠলভাই প্যাটেলকে নিয়ে তৈরি করলেন স্বরাজ্য দল। দল তৈরি করেই সম্পন্ন হল গান্ধী-দাস চুক্তি। ঠিক হল গান্ধী নানা সমাজ সংস্কারমূলক কাজে নিজেকে আবদ্ধ রাখবেন আর কংগ্রেসের নীতি নির্ধারণ ও নেতৃত্বের দায়িত্বে থাকবেন স্বরাজ্যপন্থীরা।

    গান্ধীর ডানা ছাঁটার পর চিত্তরঞ্জন মুসলিমগরিষ্ঠ বাংলায় ক্ষমতায় আসার জন্য মুসলমান নেতাদের সঙ্গে বেঙ্গল প্যাক্ট নমক চুক্তি করলেন। ঠিক হল বাংলার যে জেলায় যে ধর্মীয় সম্প্রদায় সংখ্যাগরিষ্ঠ তারা পাবেন ৬০% আসন, সরকারি দফতরে মুসলমানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে ৫৫% আসন। যেহেতু সরকারি চাকরিতে মুসলমানের সংখ্যা যথেষ্ট কম, তাই যতদিন পর্যন্ত নির্ধারিত সংখ্যক আসন মুসলমানদের দিয়ে পূরণ হবে না ততদিন সেখানে ৮০% আসন মুসলমানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। ধর্মের ভিত্তিতে পদ সংরক্ষণের এই সূচনা শুনতে শ্রুতিমধুর মনে হলেও বাস্তবে চিত্তরঞ্জন কর্পোরেশনের মেয়র হয়ে মাত্র ২৫ জন মুসলমানকে নিয়োগ করতে পেরেছিলেন!

    বেঙ্গল প্যাক্টের সুবাদে কলকাতা কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বরাজ্য দল নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল। মেয়র চিত্তরঞ্জন, ডেপুটি মেয়র হলেন সুরাবর্দি। আর সেই কর্পোরেশনের সিইও হলেন সুভাষ। বীরেন শাসমল এই পদটিতে কাজ করার জন্য পাঁচশো টাকা মাসোহারাতেই রাজি
    ছিলেন, কিন্তু সুভাষের বেতন হল মাসিক পনেরো শো টাকা!

    ১৯২৫এর জুনে চিত্তরঞ্জন মারা যেতেই ডানাছাঁটা গান্ধী স্বরূপ প্রকাশ করলেন। চিত্তরঞ্জনের সমস্ত পদে - প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি, কলকাতার মেয়র এবং আইনভায় কংগ্রেস দলনেতা - বসালেন এতদিনকার চিত্তরঞ্জন-শিষ্য বলে পরিচিত যতীন্দ্রমোহন সেনগুপ্তকে। সেই যে গোষ্ঠীকোন্দল শুরু হল তার আর সমাপ্তি ঘটেনি।
  • সৈকত | 340112.99.675612.98 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১১:১২382613
  • আমার দুটো প্রশ্ন আছে, বিশদে মন্তব্য বিশেষ কিছু নেই। ঈশান বা এলেবেলে বা অন্য কেউ, যাঁরা পড়াশোনা করেছেন, তাঁরা নিশ্চয় বলতে পারবেন।

    ১। কংগ্রেসের মধ্য যে সংঘাতটা তৈরী হচ্ছে, সুভাষের অবস্থানের জন্য, তারপর ত্রিপুরী কংগ্রেস ইত্যাদি, তার প্রভাব জনসমাজে কিরকম পড়ছে ? রাজনৈতিক নেতা বা কংগ্রেসের নেতাদের বাইরে, এই ধরুন বুদ্ধিজীবী সমাজ থেকে সুভাষ সমর্থন পাচ্ছেন ? সংঘাতটা যখন তৈরী হচ্ছে বা ত্রিপুরী কংগ্রেসের পরে, রবিবাবু মনে হয় একটা সমঝোতার চেষ্টা করেছিলেন, সুভাষ মনে হয় গেছিলেন রবিবাবুর কাছে, তারপর রবিবাবু গান্ধী বা কংগ্রেস নেতৃত্বকে চিঠি চাপাটি করেছিলেন। প্রভাব বিশেষ হয়নি, ইতিহাস সে কথা বলে, কিন্তু কেন ? এই রবিবাবুর চিঠি ইত্যাদি ব্যাপারেও আমার ধারণা কম, অলকরঞ্জন বসুচৌধুরীর বইটায় এর উল্লেখ দেখেছিলাম, সেখান থেকেই। কিন্তু জানার ইচ্ছে যেটা, জনসমাজে সুভাষের প্রভাব এইসবের ফলে কতখানি হয়েছিল ? তেমন কিছু না হলেও, সেরকমই বা কেন ? কোন ধারণা ?

    ২। ফরওয়ার্ড ব্লক তৈরী হওয়ার আগে পরে, তাদের কর্মীদের সাথে, অন্তত বাংলায়, অন্য রাজনৈতিক দলের সংঘাতটা কিরকম হয়েছিল ? বাংলায়, কংগ্রেস বা কমিউনিস্টদের সাথে সংঘাত বা তর্ক ইত্যাদি ছিল বলে মনে হয়, কিন্তু সেটা কতখানি বা তর্কের বিষয়বস্তুই বা কী ছিল ? সুভাষের রাজনৈতিক অবস্থান ঠিক/ভুল ইত্যাদি নিয়ে তর্কটা হয়েছিল নাকি তিনি, গান্ধীর বিরুদ্ধে যাচ্ছেন, অতএব ভুল করছেন, তর্কটা সেইদিকে চলে যাচ্ছিল ?

    হয়ত, এই দুটো প্রশ্নই কিছুটা সম্পর্কিত, আমার বোঝার ইচ্ছে, সুভাষের রাজনৈতিক মতটা সমসময়কে কতটা প্রভাবিত করছিল ? সেটা বিশেষভাবে করছিল না বলেই, সুভাষ কী কংগ্রেসকে ভাঙা থেকে সরে আসেন আর গান্ধীর আনুগত্য মেনে নেন ?

    এই সব।
  • | 2345.110.9002312.234 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১১:২৫382614
  • এই ট ই টার নাম ১৯৩৬ থেকে ১৯৪৭ করলে ম‍্যাট্রিক্স টা ভালো ভাবে সিগনিফায়েড হত, কারণ বিষয় টা একজনকে নিয়ে নয়, তবে তিনি যখন সুভাষ খুব বেশি আপত্তিও করা যায় না।
  • এলেবেলে | 230123.142.67900.201 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৩:০৮382615
  • আপাতত প্রচণ্ড ব্যস্ত, এবং এখন টইতে মন্তব্য করা সরকারি বিধিভঙ্গের সামিল! তবু লেখক সৈকত এবং মন্তব্যকারী ঈশানকে তাঁর লেখাটি সম্পর্কে (যার লিঙ্ক তিনি এখানে দিয়েছেন) কয়েকটি প্রশ্ন রেখে যাই।

    ১) কংগ্রেস জানায়, তারা জোট সরকারে অংশগ্রহণ করবেনা, সমর্থনও দেবেনা। ফজলুল হক বাধ্য হন মুসলিম লিগের সঙ্গে জোটে যেতে।

    ২) ১৯৩৮ এর শুরুর দিকে নির্বাচিত হন সর্বভারতীয় কংগ্রেস সভাপতি হিসেবে। লক্ষ্য হিসেবে তিনি ঘোষণা করেন সম্পূর্ণ স্বরাজ।
    একই সঙ্গে তাঁর একটি র‍্যাডিক্যাল বাম ঘরানার আদর্শও ছিল।

    ৩) আগেই বলা হয়েছে সুভাষের র‍্যাডিক্যাল এবং বাম ঘরানার একটি অ্যাজেন্ডা ছিল। তার মূল কথা ছিল পূর্ণ স্বরাজের দাবী। কৃষকের অধিকার, শ্রমিকের অধিকার, এই পরিপূর্ণ বাম অ্যাজেন্ডাগুলিও তাঁর বৃহত্তর লক্ষ্যে ছিল।

    ৪) ভারতবর্ষের ইতিহাসে প্রথমবার র‍্যাডিক্যাল এবং বামপন্থীদের জোটকে সুভাষ ঐক্যবদ্ধ করতে সমর্থ হন সেই বছর। সঙ্গে ছিল তাঁর নিজের ক্যারিশমা ও র‍্যাডিক্যাল অ্যাজেন্ডা। ফলে ভোটাভুটিতে কংগ্রেস সোশালিস্ট পার্টি এবং কমিউনিস্টরা একযোগে সুভাষের পক্ষে ভোট দেন।

    ৫) সুভাষ লিখছেন পন্থ প্রস্তাবের কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি নেই, তিনি সভাপতি হিসেবে পুরোটাকেই চ্যালেঞ্জ করতে পারতেন, কিন্তু করেননি, কারণ তীব্র ভেদাভেদ তাহলে দুনিয়ার কাছে স্পষ্ট হয়ে উঠবে। একই কারণে তিনি পদত্যাগ করতে চাননা, কারণ সেটা খুব খারাপ একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে।

    ৬) কংগ্রেস এবং লিগ রাজনীতির ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে সাম্প্রদায়িকতা বাংলা তথা গোটা উপমহাদেশে তার কালো ছায়া বিস্তার করে, যে ঘরানাকে সুভাষ ভাঙতে চেয়েও পারেননি। বা কংগ্রেসের ভাঙন এড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবেই ভাঙেননি।

    ৭) এই সূত্রেই উঠে এসেছে সুভাষের ফান্ডিং প্রসঙ্গ।

    বলা বাহুল্য, এগুলো মেনে নিলে কোনও দিন সুভাষের নির্মোহ ব হবে না। সৈকত আগে উত্তর দিন, আমি হয়তো কাল রাতের দিকে এই পয়েন্টগুলোকে কাটার চেষ্টা করব।
  • অর্জুন অভিষেক | 561212.96.9005612.58 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৪:৫২382616
  • @এলেবেলে। ত্রিপুরী কংগ্রেসের টইটিতে 'এলিট সুভাষের জন্যে বীরেন্দ্র শাসমলকে জায়গা ছেড়ে দিতে হল' বলে যে উক্তিটি করেছেন তার প্রেক্ষিতে সুভাষচন্দ্রের যথার্থ ব্যাকগ্রাউণ্ড স্টাডি করতে গেলে তার কথাতেই দেখা যাবে

    This time it was not the infant class which I joined
    but the fourth1class——so I did not have to look up all the time. Boys of the fourth class considered themselves as belonging to one of the higher classes and moved about with an air of importance. So did I. But in one respect I was seriously handicapped in spite of all the other advantages I enjoyed. I had read hardly a word of Bengali—my
    mother—tongue——before I joined ’this school, while the other boys had already reached a high standard. I remember that the first day I had to write an essay on ‘Cow’ (or was it ‘Horse’?), I was made the laughing-stock of all my class—mates. I knew nothing of grammar and precious little of spelling and when the teacher read out my composition to the whole class with running comments, punctuated with laughter, flowing in from all sides, I felt humbled
    to the dust. I had never had this experience before—to be laughed at for deficiency in studies—and on top of it, I had lately developed a species of self-consciousness which had made me ultrasensitive.'

    এটা ১৯০৯ সালের কথা, বারো বছর বয়েস পর্যন্ত বাংলা ভাষার সঙ্গেই তার যোগ ছিলনা। পিতা জানকীনাথ বসু বিলেত ফেরত ব্যারিস্টার বা আই সি এস ছিলেন না, কিন্তু পুত্রদের অ্যাঙ্গলোফিল করে বড় করতে চেয়েছিলেন যা তখন সব উচ্চবিত্ত বাবা-মায়ের স্বপ্ন এবং পুত্রদের কাছে আদর্শ ছিল উচ্চপদস্থ সরকারী বৃত্তি। ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে 'rebel' সুভাষের ইচ্ছে এক সাথে 'magistrate' 'commissioner' হওয়া!

    'Talking of an ideal, I am reminded of an experience I had when I was at the P.E. School. I was then about ten.Our teacher asked us to write an essay on what we would like to be when we would like to be when we were grownup. My eldest brother was in the habit of giving us talks on
    the respective virtues of a judge, magistrate, commissioner,barrister, doctor, engineer, and so forth, and I had picked up odd things from what I had heard him say. I jumbled up as many of these as I still remembered and wound up by saying that I would be a magistrate. The teacher remarked that
    to be a magistrate after being a commissioner would be an anti-climax, but I was too young to understand the status of the different professions and designations. After that I had no occasion to be worried by the thought of what I should aspire to be in later life. I only remember hearing in talks within the family circle that the highest position one could
    get to was the Indian Civil Service.
  • অর্জুন অভিষেক | 561212.96.9005612.58 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৫:১২382617
  • ১৯১৯ এ জালিয়ানয়ালা বাগ ঘটনার ঠিক আগে, পরে সুভাষচন্দ্র নিজেই এক ব্যক্তিগত সঙ্কটের মধ্যে ছিলেন। ওটেন অধ্যায়ের পরবর্তীকাল সেটা। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে বহিষ্কৃত হবার পরে এক বছর নষ্ট গেছিল। দর্শন শাস্ত্রে অনার্সে ভাল ফল করলেও ভবিষ্যৎ নিয়ে যেকোনো যুবার মতই দুশ্চিন্তায় ছিলেন। সেটাই স্বাভাবিক।

    Lying on the bunk in the train at night I reviewed the
    events of the last few months. My educational career was at an end, and my future was dark and uncertain.

    কিন্তু এই দুশ্চিন্তার সঙ্গে কিছু মানসিক পরিবর্তনও এসেছিল মনে।
    But I was not sorry—there was not a trace of regret in my mind for what I had done. I had rather a feeling of supreme satisfaction, of joy that I had done the right thing, that I had stood up for our honour and self-respect and had sacrificed myself for a noble cause. After all, what is life without renunciation, I told myself. And I went to sleep.

    জানকীনাথ, শরৎচন্দ্রও চিন্তিত ছিলেন। তাই বাপ- দাদার বিলেতে গিয়ে 'আই সি এস' হওয়ার প্রস্তাব সে সময় ছিল অনেকটাই এই সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার এক অভিনব উপায়।

    'One evening, when my father was in Calcutta, he
    suddenly sent for me. I found him closeted with my second brother, Sarat. He asked me if I would like to go to England to study for the Indian Civil Service. If I agreed I should start as soon as possible. I was given twenty—four hours
    to make up my mind. It was an utter surprise to me. I took counsel withmyself and, within a few hours, made up my mind to go.
  • b | 562312.20.2389.164 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৫:৪৬382619
  • বিধিসম্মত সতর্কীকরণঃ
    বেশি নির্মোহ ব চর্চা করলে একদিন নিখুঁত কোট প্যান্ট টাই পরে বিলেতের ফুটপাতের কিনারায় বসে বসে পা দোলাতে হবে।
  • অর্জুন অভিষেক | 561212.96.9005612.58 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৬:০১382620
  • উপরের উদ্ধৃতিগুলো An Indian pilgrim' 'At school' 'Presidency College' চ্যাপ্টার থেকে নেওয়া ।

    @সৈকত-দা'র প্রশ্ন '১। কংগ্রেসের মধ্য যে সংঘাতটা তৈরী হচ্ছে, সুভাষের অবস্থানের জন্য, তারপর ত্রিপুরী কংগ্রেস ইত্যাদি, তার প্রভাব জনসমাজে কিরকম পড়ছে ? রাজনৈতিক নেতা বা কংগ্রেসের নেতাদের বাইরে, এই ধরুন বুদ্ধিজীবী সমাজ থেকে সুভাষ সমর্থন পাচ্ছেন ?' উত্তর না হলেও রেফারেন্স হিসেবে নীচে দিলাম।

    ২২ জুলাই ১৯৩৫ চেক রিপাব্লিক থেকে অমিয় চক্রবর্তী, রবীন্দ্রনাথকে চিঠিতে লিখছেন

    'সুভাষচন্দ্র operation এর পর ভালো আছেন। তাঁর সবদিক দিয়েই বেশ একটু বদল হয়েছে- দৃষ্টি প্রসারিত হয়েছে- দেখে ভালো লাগল। আপনাকে অন্তরের শ্রদ্ধা জানাতে বললেন।'

    (১৯৩৪- '৩৬ স্বাস্থ্যোদ্ধারের কারণে সুভাষচন্দ্র ইউরোপে ছিলেন)

    কিন্তু এর ঠিক চার বছর বাদে ১১ জুলাই ১৯৩৯ সিমলা থেকে অমিয় বাবু রবীন্দ্রনাথকে চিঠিতে সুভাষের ওপর ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন।

    'সুভাষবাবু একটু বাড়াবাড়ি করচেন মনে হয়- ক্রমে সকলের বিশ্বাস হারাচ্ছেন। বাংলার হয়ে তিনি প্রভূত উপকার করতে পারতেন- সেই কথাই আপনি চিঠিতে বলেছিলেন- কিন্তু ওঁর বিশ্বাস উনি ভারতের মুসলিনী হভেন ভাঙনের পথ বেয়ে। সকলেই ওঁর দিকে থাকতাম যদি কংগ্রেসের বিশেষ এক প্রাচীন দলের প্রভুত্ব হতে দেশকে মুক্তি দেবার কাজে লাগতেন, কিন্তু এখন মুগুর চালাচ্ছেন সমস্ত কংগ্রেসের উপর।'

    চিঠির পরের অংশে রয়েছে

    'ওদিকে সমুদ্রপারে ক্রমেই অন্ধকার জটিল হয়ে উঠচে- ভারতবর্ষের ইংরেজ সরকার এখন নানাভাবে এ দেশের মনরক্ষার চেষ্টা করচেন। শিমলার কুয়াশা ঢাকা হাওয়া ঘনতর হয়ে উঠেচে যুদ্ধের ভয়ে- সর্বক্ষণ তারে, বেতারে লাটসাহেব এবং তাঁর কর্মচারীরা লন্ডনের সঙ্গে খবর আদানপ্রদান করচেন। এরা যেমন করে হয় মধ্য এশিয়া এবং ভারতবর্ষকে খুসি রাখবার পথ খুঁজচে।'

    অমিয় চক্রবর্তী 'তাঁবেদারিত্ম' র জন্যে বিখ্যাত ছিলেন। তাই পরের লাইনেই

    ' এই সময়ে কংগ্রেসের এক হয়ে চলবার কথা। মহাত্মাজির সংকল্প ছিল ছোটো জিনিষে ইংরেজ- রাজের সঙ্গে বিপদ এড়িয়ে সময় বুঝে সমস্ত কংগ্রেসের চাপ ওদের উপরে আনা। বড়ো রকমের সংগ্রামের জন্যে দেশকে বেঁধে তুলচেন। এমন সময় গৃহবিবাদ বিশ্বময় জাহির করা সুবুদ্ধির কথা নয়।'

    অমিয় চক্রবর্তী বুদ্ধিজীবিদের একটা বড় অংশকে এখানে রিপ্রেজেন্ট করছেন।

    চিঠির উদ্ধৃতিগুলি নেওয়া হয়েছে নরেশ গুহ সম্পাদিত 'কবির চিঠি কবিকে' গ্রন্থ থেকে।

    * এই অমিয় চক্রবর্তী পরবর্তীকালে নেতাজী ভবনে 'নেতাজী ওরেশন' দিয়ে গেছেন।
  • অর্জুন অভিষেক | 561212.96.9005612.58 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৬:৩৩382621
  • উপরের চিঠি থেকে বোধহয় অনেকটাই গান্ধী ও সুভাষচন্দ্রের রাজনৈতিক গ্রহনণযোগ্যতা আন্দাজ করা যায়।

    এই মন্তব্যের জন্যে @b কে আন্তরিক অভিনন্দন ও ধন্যবাদ। এই আমাদের নির্মোহ করাটাও একটা কোলোনিয়াল কন্সপিরেসি। ঃ-) ঃ-)
  • সৈকত | 340112.99.675612.98 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ১৭:০৯382622
  • ধন্যবাদ, অর্জুন।
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২০:৩৪382623
  • সুভাষচন্দ্র বসুরা সবাই মিলে চোদ্দোজন ভাইবোন? সুভাষ নবম সন্তান? এই অন্য ভাইবোনরা কারা? এঁরা কি প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থা পর্যন্ত বেঁচেছিলেন নাকি বাল্যকালেই বা কৈশোরেই মারা যান? শরৎচন্দ্র বসু আর সুভাষচন্দ্র বসু ছাড়া আর কারুর নাম(নাম বলতে নামকরা, সমাজে পরিচিত বিশিষ্টজন বলতে চাইছি) পাওয়া যায়?
  • dc | 232312.164.011223.156 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:১১382624
  • অ্যাঁ তাই নাকি? চোদ্দজন ভাইবোন? সুভাষ বোসের মা বাবাকে তো অভিনন্দন জানানো উচিত! (ওনার মা বাবার নাম জানিনা অবশ্য)।
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:১৪382625
  • ক্যানো, আমাদের কবিগুরু রবীন্দ্রনাথরাও তো তাই। চোদ্দোজন ভাইবোন। কাদের ট্রফি দেবেন? ড্র হয়ে গ্যাছে। ঃ-)
  • অর্জুন অভিষেক | 671212.72.892312.87 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:২০382626
  • রবীন্দ্রনাথরাও চোদ্দজন ভাইবোন। সুভাষচন্দ্রেরাও। উপরে যে বইটি থেকে ইংরেজিতে উদ্ধৃতিগুলি দিলাম সেই 'An Indian Pilgrim', সুভাষচন্দ্রের অসমাপ্ত আত্মজীবনী পড়লেই ওদের পরিবারের অনেক কথা জানতে পারবেন @আতোজ

    আট ভাই সম্ভবত। সবাই বেঁচে বর্তে ছিলেন বলেই জানি। সুভাষচন্দ্র ও শরৎচন্দ্র বাদে আরেক ভাই সুনীলচন্দ্র খুব নামকরা চিকিৎসক ছিলেন- কার্ডিওলজিস্ট। আরেক দাদা সুরেশচন্দ্রের দাবীতে নেতাজী অন্তর্ধান রহস্যের প্রথম কমিশন শাহনওয়াজ কমিশিন বসেছিল।
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:২৫382627
  • আর, দিদি/বোনগুলো? উড়ো খই গোবিন্দায় নমোঃ ? অগ্নয় স্বাহাঃ বলে সব বাবলাতলায় ? ঃ-)
  • Atoz | 125612.141.5689.8 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:২৯382628
  • নরেন্দ্রনাথ( পরবর্তীকালে বিবেকানন্দ) রা দশ ভাইবোন। বিশ্বনাথ ভুবনেশ্বরী চার গোলে হেরে বসে আছেন দেবেন্দ্রনাথ-সারদাসুন্দরী আর জানকীনাথ-প্রভাবতীর কাছে। ঃ-)
  • অর্জুন অভিষেক | 671212.72.892312.87 | ২৯ এপ্রিল ২০১৯ ২১:৪৮382630
  • @আতোজ, আপনি বুঝি সব বংশলতিকা নিয়ে বসেছেন! ঃ-) ঃ-)

    তখন সব বাড়িতেই ক্রিকেট ও ফুটবল টিম থাকত।

    তখনকার দিনে দিদি, বোনেদের সব অল্প বয়েসে 'বে' হয়ে যেত, কে মনে রেখেছে তাদের! ঃ-(

    তবে দিল্লীতে থাকতে এক অর্থনীতিবিদকে চিনতাম। তিনি বলেছিলেন তার ঠাকুমা নেতাজীর ছোট বোন তবে ঠাকুমা অকালপ্রয়াত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন