এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বুড়োদের কতা

    hutum
    অন্যান্য | ১১ জুন ২০০৭ | ৯৭৭৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • burhi | 122.162.105.6 | ১৪ জুন ২০০৭ ১০:২৯390081
  • (কাল ত্যামন লেকে নি ছোঁড়া। নিঘ্‌ঘাত কোতাও নেশা করে দুগগো টুনটুনি হয়ে পড়ে আচে দ্যাকো গে)
  • hutum | 61.95.167.91 | ১৪ জুন ২০০৭ ১১:৪২390082
  • (বড়ো নেকার আগে আগে হাতমকশো তো করে নিই!)

    এই বুড়ি যকন দুগ্গো টুনটুনির কতা তুলেই ফেলেচে তকন গ্রাম্ভারি কতা রেকে দু তোলা নেশাভাঙের গপ্পোই না হয় হয়ে যাক। তকন কলকেতার নেশা মানে চন্ডু, গুলি, গাঁজা আর মদ। এর মদ্যে মদ হল নিতান্ত অর্বাচীন। নেশাখোরের জাত বোজা যেত গুলি আর চন্ডুর খোরাক দেকে। চন্ডু বানাতে লাগত দুটো মাজা সরা। এক সরাতে আফিম নিয়ে কম আঁচে জ্বালে বসাও। একট উষ্ণ ভাব এলে সেই দ্রব্য আর একটা সরায় ছেঁকে নাও। এবেরে কচি পেয়ারা পাতা মিশিয়ে সেই দ্রব্যরে বেশ কাই কাই মাকো মাকো করে জ্বাল দিতে থাকো। গরম থাকতে থাকতেই গোল গোল গুলি পাকাও। ব্যাস, তোমার চন্ডু তয়ের হয়ে গ্যালো। এইবার চন্ডু টানবে কি করে? সেকালের চন্ডুর ঠেকে যে হতভাগা সব থেকে কম পয়সা দিতো তার জুটতো পিঠ ঠেস দেবার জন্য একটা পিঁড়ি আর বসে থাকার জন্য একটা পিঁড়ি। তার উপরের কেলাসের বাবুরা পেতেন বসার জন্য একটা পিঁড়ি আর পিঠে ঠেস দেবার জন্য একটা বালিশ। সবচেয়ে উঁচু কেলাসের বাবুদের জন্য ছিল বসার জন্য একতা তোষক আর পিছনের জন্য একটা বালিশ। এইবার ঠেকে বসলে তোমার সামনে নিয়ে এল চন্ডুর নল। তার মাজখানটা কয়েক প্যাঁচ খেয়ে উপরে উটে গ্যাচে। আর নলের মাতায় লাগানো এক কলকে। সেই কলকের মদ্যে গুলি বসিয়ে এক ছোঁড়া আগুন দিলে আর তুমি মারলে টান। তিন চার টান মারতেই মাতা ঘুরে লটকে পড়লে আর তোমার মুকে গুঁজে দিল চিনির জলে ভেজানো এক টুকরো শোলা। তবে বেশি পয়সা দিলে একটা বাতাসা দেবে আর হাই ক্লাস হলে অ্যাকটা জলজ্যান্ত রসমুন্ডি। টান শেষ হলে ঐ কলকের মাতায় বসানো গুলিটা ফেটে গিয়ে পড়ে যাবে। এর পর দুই তিনঘন্টার নিশ্চিন্তিতে শিবনেত্র হয়ে পড়ে থাকো।
  • hutum | 61.95.167.91 | ১৪ জুন ২০০৭ ১২:২৯390083
  • গুলিখোরদের পান্ডা ছিলো নরেনের জ্ঞাতিভাই সিমলেপাড়ার হাবু দত্ত আর তার কয়েক বছরের ছোটো ছাতু পাল। এদের মতো পরোপকারী নোক এই কলিযুগে পাওয়া দুর্লভ হয়ে উটেচে! কেউ গুলির আড্ডায় গুলি খেতে এলে এঁয়ারা তাকে প্রথমে জিগ্গেস কত্তেন- "বাড়িতে মাগছেলের খাওয়ার জন্য পয়সাকড়ি রেকে এয়েচো তো?" যদি দেকতেন ব্যাটার মাগছেলে উপোস করে রয়েচে আর সে ব্যাটা গুলি খেতে এয়েচে, হাবু দত্ত নিজের পকেট থেকে দশ পনেরো ট্যাকা গুলিখোরের হাতে দে কইতেন মাগের হাতে দিয়ে আসতে। গুলি খেতে খেতে ছাতু পালের শেষে অ্যামন অবস্তা হল যে গুলিতেও আর চড়ে না। তকন ছাতু পাল একথালা ভাত দু পাঁইট মদ মেকে হাবড়ে খেয়ে ফেলতো। তাতেও কিচু না হলে ব্যবস্তা ছিল পঞ্চরঙের। পঞ্চরং মানে একটা আলবোলার আগায় পাঁচখানা কলকে। আলবোলার যেকেনে জল ভরে সে জায়গায় মদ ভরা হত। পাঁচ কলকেতে বসানো হত গুলি, চন্ডু, গাঁজা, আফিম আর তামাক। আলবোলার নল মুয়ে ঠেকিয়ে "জয় কালী কলকাত্তাওয়ালী" বলে মারো এক টান। আদঘন্টার মদ্যে স্বগ্গোমত্তোপাতাল গুলিয়ে মনে হবে ভগবান শ্রীকৃষ্ণর সাতে ড্যাংগুলি খেলচো। তবে ডি লিট পাওয়া নেশাড়ুদের পঞ্চরঙেও কুলাতো না। তাদের জন্য ছিল দুগ্গো টুনটুনি।
  • Blank | 65.82.130.9 | ১৫ জুন ২০০৭ ০১:০৯390084
  • এই নেশা খোর বুড়ো গুলোর জন্য দুর্গা টুনটুনি এখন IUCN red list এ ঢুকে গেছে। শুধু এই বুড়ো গুলোর জন্য।
  • burhi | 122.162.106.178 | ১৫ জুন ২০০৭ ১১:৫৯390085
  • (দূর বাবু! একনো মুখ থেকে দুদের গন্দ যায় নি, উনি এয়েচেন দুগ্গো টুনটুনি নিয়ে কতা কইতে!!!! ওলো ওর সাতে তোদের ঐ ফুড়্‌ৎ পাকির কোন সম্পক্কো নেইলো।)

    ঐ পঞ্চরঙের নেশা ক'মাস কল্লেই পাঁড় নেশাখোরদের আর ওতে হয়নে। ত্যাকন উপায় কি? ধুতরো গাচের কাঁটাওয়ালা ফল দেকেচ? গাচের ফল গাচেই থাকবে, ফলটা চিরে আস্তে আস্তে বীচিগুনো বের করে সেকেনে কাঁচা শুগনো ছোলা পুরে দিয়ে ফলটাকে পেটো দড়ি জড়িয়ে বেঁদে দিতে হবে। ৪-৫ দিন পর গেলে দেকবে অ্যাগ অ্যাগটা ছোলা ধুতরোর রস টেনে ফুলে অ্যাই মোটা টুসটুসে আঙ্গুরপানা হইচে। এইবেরে খাবার দাবার যা খুশী খেয়ে নিয়ে গোটাদুই ছোলা চিবিয়ে দুই গেলাস জল খেয়ে ন্যাও। ব্যাস!! দেড় দুইদিনের জন্যি নিশ্চিন্ত। উটে দাঁড়ানো তো দুরের কতা, পাশ পজ্জন্ত ফিরতে পারবে না। এরে বলে দুগ্গো টুনটুনি। এতেও নেশা না হলে ত্যাকন আছে চুমকুড়ি।
  • Blank | 65.82.130.9 | ১৫ জুন ২০০৭ ১৯:২৭390086
  • সে তো ধুস্তুরি মায়া হলো। এরে দুগ্গা টুনটুনি কয় নাকি ?
  • burhi | 202.142.6.253 | ২৫ জুন ২০০৭ ১৫:৫১390087
  • যা: ছোঁড়াটা কি সত্যি হাইর‌্যে গেল গা!! দেকি নে একেনে কদ্দিন। অন্তত সেকেলের নোকেদের দিলদরিয়া মেজাজটার কতাও তো নিকতে হয়! এই যে সব এত নেশাভাঙ কত্তো, তা সেসব নেশার যোগান দিয়েই বাবুদের কাজ খতম হোতোনে, খোঁয়াড়ি কাটাবার ব্যবস্তাও তেনারা রাকতেন। একি আর আজগের কালের মতন ব্যপার!

    তা কই সেসব কিচুই বলচে নে!

    তবে আমি এট্টা কতা বলি। এই ত্যাকনকার বিদ্যেসাগরের এত ব্যাখ্যান, তার অনেকটাই সত্যিও বটে। তবে কিনা বিদ্যেসাগার নারীশিক্ষের জন্য এতকিচু করেও নিজের ইস্তিরিটিকে নেকাপড়া শেকান নিকো। চেষ্টা করেন নি, এমন কতা বললে মুখে আমার কুড়িকুষ্টি হবে, কিন্তুক ত্যামন করে করতে পারেন নি। য্যাতবার ঐ কচি বৌটে বই নিয়ে বসত, ত্যাতবার বিদ্যেসাগরের মা এসে ব্যাগড়া দিত। সে নানারকম অত্যেচার। আর ইনিও তেমনি -- কি না "মাতৃভক্তি'! রাটি কাল্লেন না, বৌয়েরে পাড়ানোর চেষ্টাই ছেড়ে দিলেন। কেন রে বাপু? অত কিসের মাতৃভক্তি? মুয়ে আগুন অমন ভক্তির। আরে সে মেয়েটা যে সব ছেড়েছুড়ে তোর একেনে এয়েছে, তুই দেশোদ্ধার করে বেড়াচ্চিস, নিজের বৌটেরে দেকচিস না কেন? তোর বৌ হয়েই বড় পাপ করেছে নিকি? তবে মূরলার জন্য বিদ্যেসাগর অনেক করেচিল। এই ত্যাকনের অনেকদেরই এই মাতৃভক্তির অসুক ছ্যালো। আরে মাকে ভক্তি করচিস কর, তাই বলে অন্যাই মানবি কেন? আর সেই অন্যাইয়ের ফল ভুগতে তো ঐ হতভাগী বৌগুলোনই।

    কি জান বাছারা পৌনে তিন কাল পুরে গেল , চোকেও ভাল দেকি না একন, তবু য্যাকন এই একেলের ছুঁড়িগুলোনরে দেকি হুটহাট করে ইদিক উদিক চলে যায় --- ত্যাকন ভালও লাগে -- আবার সেই হতভাগীগুলোনের কতা মনে করে দু:খও হয়। তারা আর একটুস নিজের মত করে বাঁচতে পাল্লে কার কি ক্ষেতি হত বল দিকিনি?
  • burhi | 202.142.6.253 | ২৫ জুন ২০০৭ ১৬:১২390088
  • এই রে সন, আমার তো আপিস থেকে অক্কুট খোলে না। বাড়ী গিয়ে দেখবো।

    শপিং মল সম্পর্কে আমার কেন জানি এরকমই একটা ধারণা ছিল। তাই বলছিলাম। আর NH 8 এর ধারে কন্সট্রাকশান হচ্ছে মানেই একটা শপিং মল। উফ্‌ফ্‌ অসহ্য লাগে দেখতে।
    তবে জে সি পেনি তো একটা সিঙ্গল দোকান রে। শহরের মাঝে থাকতেই পারে। কিন্তু আমি বলছি জে সি পেনি, ফাইলিনস, মেসিজ, সিয়ার্স ওয়ালা আস্ত শপিং মলের কথা।

    অজাচার টা এখানেই দেখলাম। দেখে কৌতুহল হল।

    বেবুশ্যে শব্দটা নিয়ে সেই ২০০৫ থেকে কৌতুহল। কয়েকবার খোঁজও করেছি। ঠিকঠাক পাই নি। আজ হঠাৎ মনে পড়ল, তাই জিগালাম।
  • burhi | 202.142.6.253 | ২৫ জুন ২০০৭ ১৬:১৪390089
  • * ধুত্তোর আগেরটা ভুল করে এয়েচে। চোকে দেকি নে --- মাফ করে দিয়েন।
  • I | 81.129.181.72 | ২৫ জুন ২০০৭ ১৮:০০390091
  • শ্রীশচন্দ্র যখন বিধবাবিবাহ করবেন মনস্থ করলেন, তখন শ্রীশচন্দ্রের মা ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে বল্লেন-ছেলে যদি মত না বদলায় , তাহলে তিনি গলায় দড়ি দেবেন।
    ইমোশনাল ব্ল্যাকমেইলিং আর কি !

    তখন বিদ্যাসাগর শ্রীশচন্দ্রকে বলেছিলেন,এহেন কাজের জন্য যদি উনি গলায় দড়ি দেন তো দিন।
    মাতৃজাতি বলে একটু ভক্তিশ্রদ্ধা করেন নি।

    তবে পরের মা, এই আর কি।
  • pagla babu | 203.212.238.167 | ২৫ জুন ২০০৭ ১৯:১৮390092
  • কোথা গেলে গো হুতুম ভাই ? ভালো এক মিঠে কড়া সুগন্ধি তামুক এনিচি। দু টান দিয়া শুরু কর দিকিনি। অনেক দিন হইল গিয়া তোমার গপ্পো শোনা হয় নাই। হা পিত্যেশ হয়ে বসে আচি গো।
  • ranjan roy | 122.168.70.219 | ২৬ জুন ২০০৭ ০১:০১390093
  • এতো মহাজ্বালা! বেশ নেশাটা ধরে আসছিল, এমন সময় হুতোম আর বুড়ি কোথায় গেল? দুগ্গো-টুনটুনি করতে?

    রঞ্জন রায়।
  • hutum | 61.95.167.91 | ২৬ জুন ২০০৭ ১২:৩৬390094
  • ঐভাবে আমাদের সময়কে দেকলে যে মুচ্ছো যাবি রে মা! তোরা তো সব এযুগের রঙীন পরকলা পরে ভাবচিস। নারাণ যকন লায়েক হয়ে বেলেল্লাপনা শুরু করেচে, তকন থেকেই বুড়ো আর দীনময়ীর কতাবার্তা বন্দ। দীনময়ী অনেকবার বুড়োর কাচে হত্যে দিয়েচে যদি বুড়ো ছেলেটাকে একটু মাপ করে দেয়। কিন্তু সে ব্যাটাচ্ছেলে এতই কুপুত্র যে বুড়ো তাকে দলিল বানিয়ে ত্যজ্যপুত্তুর করলে। কিন্তু তকন সোয়ামী আর মাগের সম্পক্কো আজকের রুলকাটি দে মাপলে বিভ্রম হবে। এদিকে অ্যাক ইংরিজি পড়া জোয়ান পুরুষ দিনের আলো দেকে জোষে টগ্‌বগ্‌ করে ফুটচে, আর তার বে দিয়েচে পোঁটাপড়া এক বুঁচকী খুকীর সাতে। রামকেষ্ট ঠাকুরের কামিনীকাঞ্চন ত্যাগের বুলি কি সাদে এই সব জোয়ান ছেলেগুলো মেনে নিয়েছিলো? তাদের মদ্যে না থাকত মনের মিল, না হত শরীলের মিল। অন্যদিকে মেয়েগুনোরও তো সে অ্যাকই দশা। বচরবিয়োনি মেয়েগুলোর কাচে সোয়ামীও যা, নারাণশিলাও তাই। যে রামকেষ্ট কামিনীগমন পাপ বলে অ্যাতো বুলি আউড়ালো, তার কাচেই সব মেয়েরা হত্যে দে পড়ল। তকন সোয়ামী আর মাগের একত্তর বাসে তো আনন্দ কিচু নেই, শুদু সমাজের বেঁদে দেওয়া জেলখানা বিশেষ। আর ঐ ভাব ভালোবাসা না থাকলে কেই বা কার কতা ভাবে? সে নোক বিদ্যেসাগরই হোক, কি পাঁচু চক্কোত্তিই হোক।
  • ranjan roy | 122.168.68.178 | ২৭ জুন ২০০৭ ০০:২২390095
  • হুতোম,
    রামকেষ্ট ঠাকুরের কথা একটু খুলে কও দিকি! ঠাকুর ব্রহ্মের কথা কইতে গিয়ে বলে--"পাঁচ বছুরের ছেলেকে কি রমণ সুখের আনন্দ বোঝানো যায়"?
    আবার বলে-- নরেনের বীর ভাব, ভবনাথের মেদি ভাব।
    আবার ছেলেগুলোকে কোলে বসায়, ভাব আসে।
    বিনোদিনীকে ছুঁয়ে বলে-"মা, তোর চৈতন্য হোক!"
    নামযশ,সম্পত্তির অসারতা বোঝাতে গিয়ে বলে--মা' সব দেখিয়ে দিলেন। বুড়িবেশ্যা, ধামাপোদ, পড়- পড় করে হাগছে।
    তায় আবার মহেন্দ্রলাল সরকারের মত যুক্তিবাদী লোক ওর কাছে যায়। নাড়া বাঁধে নি, এই যা। বুঝিনে বাপু!
    একদিকে বলে-টাকা মাটি,মাটি টাকা।
    আবার বলে- সাধূসন্নিসির কাছে গেলে খালি হাতে যেতে নেই, কিছু নিয়ে যেতে হয়।
    সব গুলিয়ে গেলো।
    রঞ্জন রায়।
  • kd | 66.31.246.203 | ২৭ জুন ২০০৭ ১০:৩৬390096
  • ঠাকুরের কী দিব্যদৃস্টি - বললেন টাকা মাটি, মাটি টাকা (অর্থ - Real Estate is where the money is)
  • r | 61.95.167.91 | ২৭ জুন ২০০৭ ১২:২৯390097
  • গদা চাটুজ্জের কতা কইতে গেলে যে পাতার পর পাতা লাগবে গো, সে কি আর এই চিমড়ে টইপত্তরে আঁটে? এই সব উত্তর জানতে বইপত্তর গাবালুম তো অনেক, একটু একটু হদিশ পাচ্চি মনে হয় যেন। আসলে আমাদের যে সমস্ত বাপধনেরা দু পাতা ইংরিজি পড়েচেন, তারা ঠাকুরদেবতার কান্ড বলে রামকেষ্টকে ছুঁয়ে দ্যাকেন না। ওদিকে যে মিনসে আর মাগীগুলো রামকেষ্টের পায়ে হত্যে দে পড়ে থাকে, তারা ভক্তি ভক্তি করেই হেদিয়ে মোলো। কিন্তু গদা চাটুজ্জেকে না পড়লে বাঙালী সমাজ নে কতাবার্তা তো অসম্পুন্নু থেকে যাবে গো। তো সে হবেখন, একেনে না হলে অন্য কোনোখেনে।
  • d | 122.162.105.106 | ২৭ জুন ২০০৭ ১৭:২৬390098
  • ক্যানে একেনেই বা হবে নে ক্যানে? মানে টইপত্তরে নাই হোক ..... জাগার তো অভাব নেইকো। আমি আর তোর বৌঠান মিলে ধরব দুদিক থেকে দুটো ঠ্যাঙ??

    আমি কথাম্রেত পড়িচিলাম। তাপ্পর ওকেনেই পল্লাম, নাকি অন্য কোন সাবভার্সানে মনে নাই গদা ব্যাটা মরার আগে নিকি বলেচেল "দেখিস দেহটা যেন ছোটজাতে না ছোঁয়' । এইটে পড়ে সেইযে পিত্তি চটে গ্যালো আর কুনোদিন কিচ্চু পর্তে মন লাগলো নি। যাক তুই নেক দিকি, পড়ব।
  • Arijit | 128.240.233.197 | ২৭ জুন ২০০৭ ১৭:৩২390099
  • অ্যাঁ:? গদা ভার্সন ক®¾ট্রাল কত্ত নাকি? তাও ওপেন সোর্স?
  • d | 122.162.105.106 | ২৭ জুন ২০০৭ ১৭:৩৬390100
  • কপিরাইট ফুরোলে সবই তো কপিলেফট হয়ে যায়। মনে নাই সেরকম কিছুতে পড়িচিলাম নাকি অজ্জিনালে।
  • gaza | 170.213.132.253 | ২৮ জুন ২০০৭ ০১:২৯390102
  • রামকেস্ট আর লরেন কি গে(Gay) ছিলগা?
  • shyamal | 24.117.80.201 | ২৮ জুন ২০০৭ ০৪:১৭390103
  • কয়েক বচর আগে এক মার্কিনি সায়েব তাই লিকেচিল তার থিসিসে। ধোপে টেঁকেনি।
  • Abhyu | 128.192.7.51 | ২৯ জুন ২০০৭ ০২:৫২390105
  • d, কথামৃতে ও কথা তুমি কোথায় পেলে? ভদ্রলোক মাথার চুল দিয়ে মেথরদের পাইখানা পরিষ্কার করেছিলেন একসময়।
  • r | 61.95.167.91 | ২৯ জুন ২০০৭ ১১:৪০390106
  • দমু এ কথা কোথায় পেলো? তবে এতে আশ্চর্য হবার কিছু নেই। রামকৃষ্ণ নিজে কোনোদিনই জাতপাতের সাবেকী হিসেব ভেঙেচুরে নতুন সমাজ গড়ার স্বপ্ন দেখেন নি। একজন গ্রাম্য পূজারী সারাজীবন তাঁর জন্ম ও পরিবেশসূত্রে পাওয়া কিছু রীতিগত প্রেজুডিস আঁকড়ে থেকেছেন। যখন গদাধর রামকৃষ্ণ হলেন, তার পর তাঁর ওয়ান পয়েন্ট অ্যাজেন্ডা হল ভক্তি। সমাজ সংস্কার, পরোপকার ইত্যাদি ব্যাপারে তিনি কখনই খুব একটা উৎসাহী ছিলেন না, বরঞ্চ এ সব নিয়ে ব্যঙ্গও করেছেন। জাতপাতের ক্ষেত্রেও তাঁর মতামত ছিল খুব স্পষ্ট। ঈশ্বরভক্তির সব উপায়ই ঠিক এবং যে উপায় যে নিয়েছে সে যেন সেই উপায়ে "আঁট" হয়ে থাকে। এবং ভক্তের কোনো জাতপাত নেই। অর্থাৎ রামকৃষ্ণের কাছে জাতপাতের হিসেবনিকেশ মিলিয়ে দেওয়ার একমাত্র উপায় হল নি:শর্ত ভক্তি। কিন্তু এ গেল মুখের কথা। কার্যক্ষেত্রে কি হয়েছিল? সেইসময়ের ব্রাহ্মণ সমাজ রামকৃষ্ণকে সহ্য করতে পারত না কারণ উনি নীচু জাতের পূজারী। দ্বিতীয়ত:, ভদ্রলোক ব্রাহ্মণ হওয়া সঙ্কেÄও ওনার কোনো পৈতে ছিল না। কলকাতার মধ্যবিত্ত সমাজে রামকৃষ্ণের ঠাঁই পেতে অনেক জাতপাতের বাধা পেরিয়ে আসতে হয়েছে। মহেন্দ্রনাথ দত্ত এই সময়ের কতগুলো কৌতুহলজনক ছবি তুলে ধরেছেন। সে সময়ের কলকাতায় কোন জাত কোন জাতের সাথে বসে খাবে তার সুনির্দিষ্ট এবং কঠোর নিয়মকানুন ছিল, এবং সবাই নিজের জাত বাঁচিয়ে চলত। রামকৃষ্ণ যেদিন সিমলের রামচন্দ্র দত্তের বাড়ি এলেন সেদিন প্রথম দেখা গেল জাতিনির্বিশেষে সব লোক এক পংক্তিতে বসে খাচ্ছেন। রামকৃষ্ণের ধর্মশিক্ষকদের মধ্যে একজন ছিলেন বৈষ্ণবচরণ, নীচুজাতের কর্তাভজা সম্প্রদায়ের লোক। খুব সংক্ষিপ্ত সময় হলেও রামকৃষ্ণ যখন ইসলাম অভ্যাস করছেন তখন মনে হয় না কোনো ব্রাহ্মণ তাঁর শিক্ষক ছিলেন। কাজেই একদিকে যেমন আচারআচরণে উদারমনস্কতা, তার পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ের কথাবার্তায় সাবেকী সামাজিক হায়রার্কির প্রতি আস্থা। এই জাতের প্যারাডক্স উনিশ শতকের যে কোনো বড়ো মাপের মানুষের চরিত্রবৈশিষ্ট্য। এগুলো নিয়ে জাজমেন্টাল হলে লোকগুলোকে চেনা যায় না। আমি যখন এঁদের দেখি, এঁদের কাউকেও রোল মডেল হিসেবে দেখি না, অর্থাৎ কার কত শতাংশ ভালো এবং কত শতাংশ খারাপ। সেই সময়ের সমাজের পরিপ্রেক্ষিতে ভালোমন্দয় মেশানো মানুষগুলোকে চিনতে চেষ্টা করি। এরা সবাই শক্তির কথায় "ভাঙায় গড়ায় মানুষ।" এই প্রোফাইলগুলো বিংশ শতকে এসে ভীষণ ম্যাড়মেড়ে হতে শুরু করবে।
  • dd | 122.167.235.247 | ২৯ জুন ২০০৭ ১২:২০390107


  • ফাটাফাটি হছে। আদ্যোপান্ত ভালো।

    কিন্তু রামকৃষ্ণের কথা শুধু এই টইতেই লিখো। "ভক্তের ভগবান...." টইতে না।

    আর অভ্যু ... মাথার চুল দিয়ে ... ইত্যাদি বিবেকানন্দের my master বক্তৃতায় আছে। আর কোথাও নেই। মিছে কথা হওয়ার চানসই বেশী। ঐ বক্তৃতাটি শুধুই আবেগে ভরপুর। এবং নিছক গাল গল্পে ভরা।

    ঠাকুর সব মানতেন। হাঁচি টিকটিকি। ট্যারা কটা চোখ। এই সব। জাত পাত না মানারও কোনো কারন নেই।

    আর র যা বল্লো তার থেকে আর বেশী কি বলার আছে ? জাত পাত মানলেও তাঁকে একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সেই সময়টাকেও তো দেখতে হবে। না হলে তো সারদামণির ছ বছর বয়সে ঠাকুরের ভালো লেগেছিলো - এটাকেও অপব্যাখ্যা করা যায়।
  • r | 61.95.167.91 | ২৯ জুন ২০০৭ ১৪:০৪390108
  • রামকৃষ্ণকে সমকামী চিহ্নিত করাও একইরকমের সরলরৈখিক চিন্তাভাবনার দাসত্ব। সে যুগে সমকামের প্রচলন ছিল এবং এ যুগের মতই ভীষণরকমের নিন্দনীয় ঘটনা ছিল। যে কারণে সম্বাদ রসরাজের মত পর্নোগ্রাফিক কেচ্ছার পত্রিকার বড় অংশ জুড়ে থাকত সমকামীদের কেচ্ছা কেলেংকারি। যে রামকৃষ্ণ খুব সচেতনভাবে মধ্যবিত্ত গৃহস্থের মন পাওয়ার চেষ্টা করছেন এবং সে যুগের দিকপালদের সাথে নেটওয়ার্কিঙের চেষ্টা করছেন, তিনি সর্বসমক্ষে তাঁর সমকামের কথা বলবেন এতটা নির্বোধ তিনি নন। অথচ আমাদের সমকামের সমস্ত রেফারেন্স কথামৃত থেকে পাওয়া। ভারতীয় অধ্যাত্মজগতে একধরনের "পাগলের" রেফারেন্স পাওয়া যায়। রামকৃষ্ণ তাঁর জীবনের প্রাথমিক পর্বে অর্থাৎ যখন তাঁর ধর্মীয় পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে, এবং বামাক্ষ্যাপা প্রায় আজীবন এই "পাগল" সত্তার রূপক। এর খুব ভালো রেফারেন্স হল সুমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা A Dramatist of Popular Angst: The Mystic Bamakshyapa of Tarapeeth। মধ্যবিত্ত ভক্তকুল জোটার পরে রামকৃষ্ণের সেই "পাগল"সত্তা ক্কচিৎ কদাচিৎ প্রকাশ পেয়েছে। একটা রেফারেন্স পাওয়া যায় যখন রামকৃষ্ণ পেছনে লেজ লাগিয়ে গাছে উঠে যাচ্ছেন, সেখানে হনুমানের মত আচরণ করছেন এবং সেখানেই ফল খাচ্ছেন ও মূত্রত্যাগ করছেন। আর একটা রেফারেন্স হল রামকৃষ্ণ ভক্তের বাড়িতে মাটিতে উপুড় হয়ে খেতে বসেছেন, ধুতিটা কোলের উপর রেখেছেন কিন্তু নীচে যে সম্পূর্ণ উলঙ্গ সেই খেয়াল নেই। উল্লেখ্য বহু বিবাহিতা নারী সেই দৃশ্য দেখছেন কিন্তু কেউই লজ্জিত হয়ে চলে যাচ্ছেন না। বরঞ্চ বাচ্চার কান্ডকারখানা দেখে লোকে যেমন হাসাহাসি করে নিজেদের মধ্যে সেইরকম হাসাহাসি করছেন। হিন্দুধর্মে পুরুষ সাধকের নগ্নতা খুব একটা নিন্দনীয় নয়। রামকৃষ্ণের মধ্যে কখনও সখনো তা দেখা গেলেও তার পাশাপাশি রামকৃষ্ণ প্রচন্ড সচেতনতায় তাঁর কথাবার্তা আচারব্যবহার শহুরে গৃহস্থ হিন্দুসমাজের উপযোগী করে তুলছেন, ক্রমাগত ফাইন টিউন করছেন। তবুও মাঝে মাঝে কামারপুকুরের গদাধর বা দক্ষিণেশ্বরের পুজুরী রামকুমারের পাগলা ভাই বেরিয়ে আসে।
  • dd | 122.167.235.247 | ২৯ জুন ২০০৭ ১৪:১০390109
  • এখন আর লেখকের নামটা মনে নেই। বইটি ব্যান হয়ে যায়।

    চৈতন্যকে সমকামী বলা হয়েছিলো। জামা কাপড় খসে পরে যাচ্ছে। ভক্তবৃন্দকে ঘন ঘন আলিংগন করছেন এবং চুম্বন। কোল দে কোল দে করে হুংকার করছেন। এইসব এখনকার দৃষ্টিভংগীতে দেখতে গেলে খটকা লাগে বৈ কি।

    আর চৈতন্যের নারীবিদ্বেষ যে কি ভয়াবহ ছিলো সে তো ছোটো হরিদাসের গল্প শুনলেই জানা যায়।

    তবে পাঁচশো বছর আগের সমাজকে বোঝা অতো সহজ নয়।
  • saa | 10.37.253.2 | ২৯ জুন ২০০৭ ১৪:২৫390110
  • ঠাকুর রামকৃষ্ণ রামচন্দ্র দত্তের বাড়িতে এক পংক্তিতে বসে অপেক্ষা করে করে খাবার না পেয়ে দক্ষিনেশ্বরে ফিরে এসেছিলেন। ( কথামৃতয় ই আছে মনেহয়)
    ছোটোবেলায় টেস্ট পেপারে ট্রান্সলেশানে ছিলো এই প্যাসেজ টা মনে পড়ছে, তখনকার ব্রাহ্মন সমাজ রামকৃষ্ণ কে ক্যাওটবামুন বলতো কারন উনি রানী রাসমনির পুরোহিত ছিলেন বলে।
    তবে সারদা মা তো সব জাত ধর্মের উর্ধে ছিলেন, তিনি শিখলেন তো ঠাকুরের কাছেই নাকি ওনার আলাদা দর্শন ছিলো।
    'ফিরিঙ্গী' নিবেদিতা কে এক কথায় বুকে টেনে নিয়েছিলেন শ্রীমা। ওনার বাড়িভাড়া পেতে খুব অসুবিধে হয়েছিলো ঐ বাগবাজারের গোঁড়া ব্রাহ্মন পল্লীতে। কিন্তু ঐ অশিক্ষিত গ্রামবালিকা সারদা মা কি করে এতো উদার হতে পেরেছিলেন।
    তাই মনে হয় এতে হয়তো রামকৃষ্ণের ভুমিকাই ছিলো। তখনকার সমাজে বসে একথা টা বলা সহজ ছিলোনা শরত যেমন আমার আমজাদ(?) ও আমার ই ছেলে!
  • r | 61.95.167.91 | ২৯ জুন ২০০৭ ১৪:৪৭390111
  • সারদামণির গল্প অসম্ভব ইন্টারেস্টিং। এক অশিক্ষিতা গ্রাম্য ভদ্রমহিলা, যার জীবনের বেশির ভাগ সময় কাটছে স্বামী এবং স্বামীদের ভক্তদের জন্য রান্না করে এবং একটা ঘুপচি অন্ধকার ঘরের মধ্যে, তিনি স্বামীর মৃত্যুর পরে প্রায় নতুনভাবে পাবলিক লাইফে আসছেন, অপরিসীম আত্মবিশ্বাস নিয়ে নিজের ভার্চুয়াল মাতৃত্বের ঘোষণা করছেন (আমি জগতের মা), নবগঠিত রামকৃষ্ণ মিশনের অ্যাঙ্করের কাজ করছেন এবং প্রবল আত্মবিশ্বাসী এবং ক্ষেত্রবিশেষে ডিক্টেটোরিয়াল বিবেকানন্দকে মিশনের ব্যাপারে অপছন্দের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করছেন। এটা পুরো আলাদাভাবে লেখার বিষয়।
  • dd | 122.167.235.247 | ২৯ জুন ২০০৭ ১৪:৫৬390113
  • সারদা মার আশ্রম হলো কামারপুকুরে। সারদানন্দের লেখা(তাই তো? না কি ভুল বলছি?) সে সময়কার ইতিহাস পড়লে দেখি কি নিদারুন অর্থকষ্ট। সারাদা মার বেদম পাজী ভাইদের কাছ থেকে যৎ সামান্য জমি নিতেও নাভিশ্বাস উঠছে। কুয়োতলা বাঁধানো হবে কি না সেটাও বিষম চিন্তার বিষয়।

    তেমন ভক্তকুল /টাকা পয়সা/জম জমাট আশ্রম ... সেগুলি কখন হলো ?

    বিবেকানন্দের চির দু:খ ছিলো রামকৃষ্ণের সৎকার / শ্রাদ্ধ তেমন ভাবে করা যায় নি। টাকা পয়সার নিদারুন অভাব। ভক্তেরও।

    সেই সময়কার সমাজে কি রামকৃষ্ণের কোনো ছাপ ছিলো আদৌ ? অন্তত: যেমন ছিলো বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামীর ?

    না কি এটা নিছকই পোস্ট বিবেকানন্দ ফেনোমেনন ?

    র - আপনি কি বলো ?

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন