এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বুড়োদের কতা

    hutum
    অন্যান্য | ১১ জুন ২০০৭ | ৯৬৫৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Du | 67.111.229.98 | ১৪ জুলাই ২০০৭ ০১:১৩389978
  • টপিকে নয় , তবে প্রচন্ড কোয়েনসিডেন্স হল - তাই এখানেই লিখছি।
    আমি লান্‌চ থেকে ফেরার সময় রেডিও শুনছি নামাজ ও তৎপরবর্তী আলোচনা হচ্ছে সেইসময় । তো সেখানে কোরানের এই আয়াতটি যেখানে বলা আছে কাফিরদের হত্যা ইত্যাদি সেই বিষয় নিয়ে ইমাম সাহেবকে প্রশ্ন করা হল। তখন তিনিও এই কনটেক্‌স্‌ট এর কথাই বললেন । কনটেক্‌স্‌ট এর থেকে আলাদা করে এটাকে কোট অনেকেই করেন বিভিন্ন উদ্দেশ্যে তো তিনি সময় দেখিয়ে বলছিলেন যে এই আয়াতটি রচিত হয় সেইসময় যখন এই নবধর্মের অনুরাগী হওয়ার অপরাধে মুসলমানদের হত্যা করা হচ্ছিল । আগের আয়াতটি বলছে যদি তোমাদের ঘর থেকে বেঘর করা হয় কোন অপরাধ না করা সঙ্কেÄও , হত্যা করা হয় ,ইত্যাদি ইত্যাদি তবে সেই অত্যাচারীকে প্রত্যাঘাত কর। এবং পরের আয়াতে আছে কোন দুর্বল, অসহায়ের ওপর অত্যাচার করো না। এবং এই পুরোটাই ওনার বক্তব্য অনুযায়ী ইসলামের অংশ নয়, বরং নতুন মুসলমানদের নিজেকে ও নিজের অধিকারকে বাঁচিয়ে একজোট হবার জন্য তৈরী করা নিয়মাবলী । ১৪০০ বছর আগের সেই জায়গার প্রেক্ষাপটে সম্পূর্ণ কমনসেন্স।
    আমি কতদূর ঠিকঠাক বিবৃত করতে পারলাম জানিনা, সত্যি বলতে কি ধর্মকে বাদ দিয়েই আমার পড়াশোনার উৎসাহ ছিল চিরদিন, কিন্তু এখন যেন মনে হয় এ জিনিষ থাকবে, আদৌ মিলিয়ে যাবে না , বরং একটু জানা ভালো। আর আমি এই লেখাটা এইজন্যেই লিখলাম যে আমিও তো শুনেছি কোটেশনটা, এবং ইতিহাসেই এর ব্যাখ্যা থাকবে বলে ভাবলেও সঠিক জানতাম না। তাই আমার মত লোকের জন্যই লিখলাম এটা।
  • shyamal | 24.117.80.201 | ১৪ জুলাই ২০০৭ ১৪:৩২389979
  • রঞ্জন, আপনি পরিপ্রেক্ষিতের কথা বলছেন কারন আমি যে উক্তি তুলেছি তার পরে আপনি কোনমতেই প্রমান করতে পারছেন না যে বিবেকানন্দ সাম্প্রদায়িক ছিলেন না । অর্থাৎ এযুগের পরিপ্রেক্ষিতে। আমার মতে উনি সাম্প্রদায়িক নন, ইসলামের ন্যায্য সমালোচনা করেছেন। কিন্তু এযুগে ইসলামের সমালোচনা করলেই তাকে সাম্প্রদায়িক লেবেলে ভুষিত করা হয়। সেটাও কি করা উচিৎ?

  • d | 61.2.3.62 | ১৪ জুলাই ২০০৭ ১৫:০৭389980
  • শ্যামল,

    রঞ্জনদা পরিস্কার লিখেছেন "অন্য ধর্মমতের মতই এটা না - ভালো না- মন্দ। তা বিবেকানন্দ সার্টিফিকেট দিন বা নাই দিন'। এই বাংলাবাক্যটির মানে দাঁড়ায় ইসলাম ধর্মেও অন্যান্য ধর্মের মতই ভাল মন্দ সবই আছে। রঞ্জনদার অন্যান্য কথাগুলো ও সেই দিকই নির্দেশ করছে।

    তার পরে আপনার বক্তব্যটা পড়ে মনে হচ্ছে আপনি রঞ্জনদার বক্তব্য আদৌ বোঝেন নি।

    তা, আপনি যে প্রবন্ধ থেকে কোটেশান দিয়েছেন, একটু কষ্ট করে গোটা প্রবন্ধটাই টুকে দিন না।
  • dd | 202.122.20.242 | ১৬ জুলাই ২০০৭ ১৯:৫৩389982

  • গ্যালে কই? আর লিকচো না যে বড় ?
    শুদুই সি ই ও হবার ধান্দা কল্লে চলে ? অ্যাঁ?
  • r | 61.95.167.91 | ১৭ জুলাই ২০০৭ ১৩:০৯389983
  • উনিশ শতকের অন্য একটা মজাও আছে। হব্‌স্‌বম সায়েব নিজের বইতে দুনিয়ার ইতিহাসকে এইভাবে ভাগ করেছেন: ১৭৮৯-১৮৪৮- বিপ্লবের যুগ, ১৮৪৮-১৮৭৫- পুঁজির যুগ, ১৮৭৫-১৯১৪- সাম্রাজ্যের যুগ, ১৯১৪-১৯৯১- চরমের যুগ। এ সব হিসেবের কেন্দ্রবিন্দু যদিও ইউরোপ। তাও লক্ষ্য করুন উনিশ শতকের অর্ধেক সময় জুড়ে জোর দিচ্ছেন পুঁজি আর সাম্রাজ্যের উপর। শিল্পবিপ্লব শুরু হচ্ছে আঠেরো শতকে কিন্তু সত্যি সত্যি সর্বগ্রাসী হয়ে উঠছে উনিশ শতকে। আঠেরো শতক দেখুন। আঠেরো শতক মানে ফরাসী বিপ্লব, আমেরিকান বিপ্লবের যুদ্ধ, ইউরোপী জাতিরাষ্ট্রের ধারণা বাসা বাঁধছে, বিভিন্ন রাষ্ট্রশক্তি একে অন্যের সাথে এলাকাদখলের যুদ্ধে ব্যস্ত, মুঘল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়েছে, ইংরেজ, ওলন্দাজ, ফরাসীরা ভাগবাঁটোয়ারা যুদ্ধে ব্যস্ত। বিশ শতকে আসি। ফ্যাসিবাদের উত্থান ও পতন, সাম্যবাদী রাষ্ট্রের গঠন ও ধ্বংস, বিভিন্ন ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে সাম্রাজ্যবাদবিরোধী আন্দোলন ও স্বাধীনতালাভ। অনেকটা আঠেরো শতকের মত, রাজনৈতিক আদর্শের ভাঙাগড়ার সময়। এবার একুশ শতক। বিশ্বায়ন, পুঁজি, সাম্রাজ্য, পাশ্চাত্য অনুকরণপ্রিয়তা, ভারতীয়ত্ব নিয়ে তর্কবিতর্ক। যদিও সবে সাতটা বছর গেছে। তাই উনিশ শতক এক মজার সময়, প্রতিধ্বনি শোনার সময়। পারলে হিকিসাহেবের ভ্রমণবিবরণ পড়ে নিন। সেখানে পাবেন কর্নেল ওয়াটসনের ডক তৈরি নিয়ে গোকুল ঘোষালের সাথে জমি অধিগ্রহণ নিয়ে মামলা, বারওয়েল সাহেবের গোপনে গোকুল ঘোষালকে উস্কানি আর অনামী বহু আদি বাসিন্দাদের উচ্ছেদ ও পুনর্বাসনের গপ্পো। সুতানুটি, গোবিন্দপুর আর কলকাতার নগরায়নের সময়ও এই উনিশ শতক।
  • d | 123.252.162.63 | ২০ জুলাই ২০০৭ ১৬:১৬389984
  • থামলি ক্যানে?
  • r | 61.95.167.91 | ২০ জুলাই ২০০৭ ১৬:২৬389985
  • ধম্মোকম্মো ছেড়ে কদিন এট্টুস টাকামাটি মাটিটাকা কচ্চি। :-)
  • Arijit | 128.240.233.197 | ২০ জুলাই ২০০৭ ১৬:৩১389986
  • আমাদের ইস্কুলের একজন সার বলেছিলেন রামকৃষ্ণের চে বড় রিয়েল এস্টেট বিজনেসম্যান অসম্ভব:-)
  • Arijit | 128.240.233.197 | ২০ জুলাই ২০০৭ ১৬:৩২389988
  • এবং রামকৃষ্ণই ফ্লেমিংস লেফট হ্যাণ্ড-রাইট হ্যাণ্ড রুল আবিষ্কার করেছিলেন:-)
  • ranjan roy | 122.168.70.143 | ২০ জুলাই ২০০৭ ২০:১৩389989
  • শ্যামল,
    যদিও Dর বলার পর আমার কিছু না বল্লেও চলতো, তবু আপনার পোস্ট আবার পড়ে মনে হলো ব্যাপারটা আর একটু পরিষ্কার করা দরকার।
    দুর মশাই! আমি আদৌ বিবেকানন্দকে
    "অসাম্প্রদায়িক" বা অমনি কিছু প্রমাণ করার চেষ্টা করছি না। সেটা আদৌ আমার কাছে কোন issue নয়। একজন ব্যক্তি সময়বিশেষে সাম্প্রদায়িক বা অসাম্প্রদায়িক দুটৈ হতে পারেন। তা, তিনি গান্ধী হোন, বিবেকানন্দ হোন, বা আমার বাবাই হোন, অথবা আমি নিজেই হই না কেন।
    আমার বাবা মুসলমান ছেলেকে নিজের সংগে একপাতে বসে খাওয়াতেন। দাঙ্গার সময় রাতজেগে শান্তিস্থাপনের চেষ্টা করতেন। কিন্তু দেশভাগ বা ১৯৪৯এর কথা উঠলে মুখদিয়ে একেবারে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ বেরিয়ে আসত। আমিও সৌরভের ব্যাপারে সাম্প্রদায়িক।
    আমি "পরিপ্রেক্ষিতের" কথা তুলে ছিলাম একটা দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে।
    ভারতীয় ন্যায়দর্শনে একটা সুন্দর উপমা আছে।-- কোন ব্যক্তি, তা'সে যত বড় পালোয়ানই হোক না কেন, কখনই নিজের কাঁধের ওপর দাঁড়াতে পারে না।
    অর্থাৎ, কোন ঘটনা, বক্তব্য বা চিন্তা নিরালম্ব, আকাশ-থেকে-পড়া, বা হটাৎ গজিয়ে ওঠা স্বয়ম্ভূ কিছু হতেই পারে না। আর কোন কিছু যার ওপর দাঁড়ায়--সেই basis বা foundationটাই হল perspective
    কাজেই, বিবেকানন্দ, ইসলাম বা ধর্ম, বা বুশের নীতি, বা হাইকু কবিতা, বা গান্ধীর অহিংসা, বা ক্লু-ক্লুক্স-কানের হিংসা, বা বুদ্ধবাবুর নন্দীগ্রাম ,বা শিল্পা শেঠঠির চুমু খাওয়া------ সব গুলোর জন্যই জরুরি সঠিক পরিপ্রেক্ষিতকে বোঝা। নইলে বোঝাটা খবরের কাগজের রিপোর্টার জা বোঝাবে তাতেই আটকে থাক্বে।
  • r | 59.162.191.115 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ১৯:১৬389990
  • মোদের সময়ে হিঁদুয়ানির বড়ো বাড়বাড়ন্ত হয়েছেলো। খেলাত ঘোষের বাড়িতে সনাতন ধর্মরক্ষিণী সভার বৈঠক বসত। শুদু খেলাত ঘোষ বা কালীকেষ্ট দেব নয়, মায় রাজনারাণ বসু সেই সভায় গিয়ে পুরোনো হিন্দুকালের জয়গান গেয়ে বক্তিমে কত্তেন। পরে প্যালা ধরলেন বেম্মো কেশব সেন। কেশববাবু একদিকে রাণী ভিক্টোরিয়ার ভজনা করেন তো অন্যদিকে বেদপুরাণরামায়ণমহাভারত নিয়ে কাছাখোলা ডগোমগো ভাব - "হিন্দুধর্মের নিকটে তোমরা বিদায় লইতে পার না এবং নির্বোধের মত বলিতে পার না যে, উহাতে দিদিমার গল্প বিনা আর কিছুই নাই। না, আমাদের ধর্ম জাতীয় হইবে। যে বংশ হইতে বেদ ও পুরাণ, রামায়ণ ও মহাভারত উদ্ভূত হইয়াছে, আমরা সেই হিন্দুবংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছি, ইহা আমাদের অভিমানের বিষয় হউক। হিন্দুশাস্ত্র মধ্যে যে সকল অমূল্য সম্পৎ নিহিত আছে, সেগুলি আমরা হারাইতে পারি না।....আমরা হিন্দু, আমরা সেই দিগ্‌দিগন্তরগত আর্যবংশসম্ভূত, যে বংশ হইতে অন্যান্য জাতি উৎপন্ন হইয়াছে।" গোদ যেতে না যেতে বিষফোঁড়ার মত এসে গেলেন কৃষ্ণপ্রসন্ন সেন। এবার আর এক সভা তয়ের হল- ভারতবর্ষীয় আর্যধর্ম প্রচারিণী সভা। কোটপেন্টুল পরে ইঞ্জিরিশেখা বাবুদের সনাতন হিন্দুপথে ধুতিপাঞ্জাবী পরে ফিরিয়ে আনা ছিল সেনমাশাইয়ের অ্যাজেন্ডা। রাস্তায় রাস্তায় সভার লোকেরা গান গেয়ে বেড়াত- "বাজল হরি নামের ভেরী গগনভেদী স্বরে/ আর্যধর্মের জয়পতাকা উড়িল অম্বরে।।/মুদলে আঁখি সকল ফাঁকি ভবের গন্ডগোল/সবে ভক্তিভরে উচ্চৈস্বরে বল হরিবোল।।" কেষ্টপ্রসন্নের আর এক নাম ছিল পরিব্রাজক। সেই সময়ে এনার বক্তিমে শুনতে সব হিঁদুরা একসাথে জড়ো হত- "ভারতবাসিগণ! আর্য সন্তানগণ! একবার চক্ষুরুন্মীলন করে দেখ, তোমাদের আত্মীয়ময় সমাজে কি ঘোর বিপত্তি আসিয়া উপস্থিত হইয়াছে। তোমাদের অজ্ঞাতসারে তোমরা ধীরে ধীরে কোন্‌ দূরদেশে যাইতেছ, তাহা দেখ, দেখিয়া তাহার প্রতিবিধন করিতে কৃতসংকল্প হও, জাতীয় ভাব রক্ষা কর। বাল্য হইতে তোমরা বিদেশী রীতিনীতি শিক্ষা করিয়া তোমাদের পূর্বপুরুষ-ঋষিদের উপাদেয় শাস্ত্রের উপাদেয় উপদেশকে অগ্রাহ্য করিয়া আসিয়াছ সত্য, কিন্তু তোমরা এক্ষণে তোমাদের অন্যায় কার্যকে অন্যায় বলিয়া বুঝিতে পারিয়াছ যাহাতে তোমাদের সন্তান-সন্ততি তোমাদের মত বিপথে না যায়, তাহার চেষ্টা কর। যাহাতে তোমাদের ভাবী বংশধরেরা জাতীয়ভাবে উদ্দীপিত হইয়া জাতীয় ধর্ম, জাতীয় উপাসনা, জাতীয় আচার ব্যবহারের প্রতি শ্রদ্ধাবান হইয়া জগতে পুরুষার্থ সাধন করিতে পারে, তাহার চেষ্টা কর।" এই কেষ্ট সেন ১৮৮২ সনে আর এক মুরুব্বিকে জোগাড় করলেন। তিনি শশধর তর্কচূড়ামণি।
  • dd | 202.122.20.242 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২১:৫০389991
  • বলি ও অংগন
    এয়ার্কি ফাজলামি বাড়ী ক্যানা কমিয়ে এগুনো এট্টু ভালো করে নজর দিতে পরো না? সগলে খুসী হয় , তোমার স্বাস্থ্যও ভালো থাগে।
    খুব প্রফুল্লকর হচ্ছে ল্যাখাটা।
  • r | 59.162.191.115 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২২:২১389992
  • :-)

    এই শশধরকে কেষ্ট সেনই হিন্দুধর্মপ্রচারের চাগরি দিয়ে ডেকে এনেছিলেন। কিন্তু শশধরের বক্তিমের ধার খুব বেশি। অল্পদিনের মধ্যেই তর্কচূড়ামণি বেশ পপুলার হয়ে উঠলেন। ব্যাপারটা কেষ্ট সেনের মোটেও পছন্দ ছিল না। শেষে দুজনে আর একসাথে কাজ করতে পারলেন না। এই কেষ্ট সেনের শেষ জীবনে নারীনির্যাতনের অভিযোগ উঠল এবং কঠোর সশ্রম কারাদন্ডে দন্ডিত হলেন। এই সময়ে শশধর পন্ডিতের বেজায় বোলবোলাও। শশধরের অ্যাজেন্ডা ছিল হাঁচি-টিকি-অশ্লেষা-মঘা থেকে সতী-বহুবিবাহ-বাল্যবিবাহ সবের পিছনে যে নিগূঢ় বৈজ্ঞানিক কারণ লুকিয়ে আছে সেই সবের উদ্‌ঘাটন। এই সব পুরোনো শাস্তর তো আমাদের মত দু পাতা ইংরিজিপড়া ছেলেছোগরারা পাত্তা দিত না। শশধর বললেন- রে পাগল! ফিজিক্স থেকে অ্যানাটমি, সবই "ব্যাদে আছে"। এই সময় শশধর "বেদব্যাস" নামে এক পত্তর বের করলেন। সম্পাদক ছিলেন ভূধর চাটুজ্জে। শশধর আর ভূধর ছাড়া লিখতেন কালীবর বেদান্তবাগীশ, চন্দ্রকান্ত ন্যায়ালঙ্কার, সত্যব্রত সামশ্রমী, ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়, রজনীকান্ত গুপ্ত, চন্দ্রশেখর বসু, বীরেশ্বর পান্ডে, নীলকন্ঠ মজুমদার। প্রথম সংখ্যায় বলা হল- "হিন্দুধর্মের প্রকৃত মহিমাকীর্তনই বেদব্যাসের উদ্দেশ্য। আজ অনেকেই এই ধর্মের নিগূঢ় রহস্য বুঝিবার জন্য উৎসুক। কিন্তু দু:খ এই, ধর্মের প্রকৃত ব্যাখ্যা কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয় না। অনেকে ভ্রম-ব্যাখ্যা পড়িয়া বিপথে যাইতেছেন। এ দৃশ্য বড়ই শোচনীয়। মহামহিমাময় পন্ডিতগণের সাহায্যে শাস্ত্রের যথার্থ ব্যাখ্যা বেদব্যাসে যথানিয়মে প্রকাশিত হইবে। দ্বিতীয়ত:। স্থূল-চক্ষে স্মৃতিপুরাণ প্রভৃতির বিরোধ যেখানে উপলব্ধি হইবে, সেখানে তাহার বিশদ মীমাংসা থাকিবে। তৃতীয়ত:, হিন্দুর চক্ষে রাজনীতির ফলাফল বিচার হইবে। এই কয়টি গভীর গুরুতর বিষয় লইয়া আমরা কার্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইলাম।"
  • ranjan roy | 122.168.70.143 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২২:৫০389993
  • r ,
    এই শশধর তর্কচূড়ামণিই কি সেই মহান বিভূতি যিনি সভায় জিঞ্জেস করতেন-ক্রীশ্চান দের ভগবানের নাম কি? ভীড়ের থেকে কোন চ্যালা বলে উঠতো-god। উনি বলতেন- উল্টো করে বল্লে কি হয়?
    চ্যালা-dog। উনি- তবে?
    আবার -আমাদের ভগবানের নাম কি?
    চ্যালা--"নন্দনন্দন'।
    -উল্টে বল।
    -"নন্দনন্দন'।
    - তবে?
    Sorry, হয়তো তুমি এখানে আসছিলে, অনাবশ্যক নাক গলালাম।
    আর একটা কথা। আমি রামকেষ্ট ঠাকুরের ব্যাপারে প্রেজুডিস্‌ড। হয়তো মিশনে বেশ কিছু দিন থেকে early lifeএই সন্ন্যাসীদের ভন্ডামি এবং যৌনবিকৃতির সঙ্গে পরিচয় হওয়ার ফল।
    প্রশ্ন হচ্ছে যে উনি বলে গেছেন নিত্যানন্দ জগাই-মাধাই আদি তামসিক যুবজনের মন হরিনামের দিকে আনার জন্যে শিখিয়েছিলেন-"" মাগুরমাছের ঝোল, যুবতীমেয়ের কোল, বল হরি বোল।''
    উনি এটাকে justify করেছিলেন কথামৃতে। কিন্তু, সত্যিই এমনি কিছু হয়েছিলো কি? কোথাও কিছু রেফারেন্স পেয়েছো?
  • r | 59.162.191.115 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২২:৫১389994
  • এই ভূমিকাটি শেষ হতেই শুরু হল শশধর পন্ডিতের "শ্রাদ্ধতঙ্কÄ" প্রবন্ধ। এই প্রবন্ধে অধ্যাত্মবিজ্ঞানের সাথে ভৌতবিজ্ঞান, তড়িৎবিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান,শক্তিবিজ্ঞান, শরীরস্থানবিজ্ঞানের নিগুঢ় সম্পর্ক বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। বিশ শতক শুরু হতে না হতে শশধর বহরমপুরে টোল খুলে চলে গেলেন কেন জানতে পারি নি। তারপর থেকে শশধরের কথা আর শুনি নি। নরেন এই শশধরের কথাবার্তা শুনলে বেদম চটে যেত। এদের নিয়েই- "গুড়গুড়ে কৃষ্ণব্যাল ভট্টাচার্য- মহাপন্ডিত, বিশ্বব্রহ্মান্ডের খবর তাঁর নখদর্পণে। শরীরটি অস্থিচর্মসার; বন্ধুরা বলে তপস্যার দাপটে, শত্রুরা বলে অন্নাভাবে! আবার দুষ্টেরা বলে, বছরে দেড়কুড়ি ছেলে হলে ঐ রকম চেহারাই হয়ে থাকে। যাই হোক, কৃষ্ণব্যাল মহাশয় না জানেন এমন জিনিসটি নাই, বিশেষ টিকি হতে আরম্ভ করে নবদ্বার পর্যন্ত বিদ্যুৎপ্রবাহ ও চৌম্বকশক্তির গতাগতিবিষয়ে তিনি সর্বজ্ঞ। আর এ রহস্যজ্ঞান থাকার দরুণ দুর্গাপূজার বেশ্যাদ্বার-মৃত্তিকা হতে মায় কাদা, পুনর্বিবাহ, দশ বৎসরের কুমারীর গর্ভাধান পর্যন্ত সমস্ত বিষয়ের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা করতে তিনি অদ্বিতীয়। আবার প্রমাণ-প্রয়োগে- সে তো বালকেও বুঝতে পারে তিনি এমন সোজা করে দিয়েছেন।"
  • dd | 202.122.20.242 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২২:৫৯389995

  • এই "ব্যাদেয় আছে" এডা আরেট্টু বিস্তারিত লিখবে। আমার ছোটোবেলার থেকেই সখ এই সব বিজ্ঞানী সাধকদের যুক্তিগুলো জানবার। কিন্তু ভালো রেফারেন্স কখনো পাই নি। এই পোথোম জানছি।

    rr
    চৈতন্য চরিতামৃত ইস্তক চৈতন্য বিষয়ক কিছু বই আমার হাতেই আছে, মানে খুব না খুঁজেই পেয়ে যাবো। কোন খাটর তলায় রাখা আছে মোটামুটি জানি। ঠাকুর যে নিত্যানন্দ দের কোট করেছেন - কোনো রেফারেন্স কি দিয়েছিলেন ? একবার ক্রস হেক কর দেখতাম।
  • r | 59.162.191.115 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২৩:০৪389996
  • রঞ্জনদা, আমার মনে পড়ছে না, কথামৃত ঘাঁটতে হবে। তবে রামকেষ্ট ঠাকুরের ব্যাপারে বলি- কথামৃতের রামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দের রামকৃষ্ণ এবং পরে মিশনের রামকৃষ্ণে অনেক ফারাক আছে। আবার এক রামকৃষ্ণ আছেন যিনি সম্পূর্ণ লিপিবদ্ধ নন, যেমন উন্মার্গগামী রামকৃষ্ণ, সারদামণির রামকৃষ্ণ বা নরেন-রাখালদের আলমবাজার পূর্ববর্তী পর্বের ঠাকুর। কথামৃত মূলত: গৃহীদের সাথে রামকৃষ্ণের আলোচনা। আরও মুশকিল হল এঁদের বেশির ভাগ জীবনী ভক্তিরসাশ্রিত। রামকৃষ্ণ পরিমন্ডলের বাইরে কেউ যদি এই চেষ্টা করতেন ভালো হত। একজনের মতামত এখনও পড়ে উঠি নি, যিনি রামকৃষ্ণ-সাম্রাজ্য কথাটা চালু করেন। শিগ্‌গিরি বিনয় সরকারের বৈঠকে পড়ার ইচ্ছে আছে।
  • r | 59.162.191.115 | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ২৩:২১389997
  • খাইসে! শশধর তর্কচূড়ামণির লেখা কোনো বই তো পড়ি নাই, মনে হয় না পাওয়া যায়। সবই সেকেন্ডারি সোর্স থেকে খোঁজ নেওয়া। তবে সম্প্রতি দেখলাম শশধর তর্কচূড়ামণির এক ভাবশিষ্য ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচনাবলী পাওয়া যাচ্ছে। এঁরা আবার বিবেকানন্দ-বিরোধী ছিলেন। শঙ্করীপ্রসাদ বসুর সাম্প্রতিক বইটাতে এই নিয়ে ইন্টারেস্টিং লেখা আছে। তবে এই শশধরের রেফারেন্স সেই যুগ নিয়ে লেখা প্রায় প্রতিটি বইতেই আছে। যা পাব জানাব।
  • tan | 131.95.121.132 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৭ ০২:৩২389999
  • বেচারা নন্দঘোষ!!!

  • dd | 202.122.20.242 | ০৮ নভেম্বর ২০০৭ ২২:২২390000
  • বলি ও র
    অ্যাতো ভালো লিখছিলে , তো গ্যালে কোথায়। ঠাকুররে নিয়া সুমিত সর্কার কি লিখলেন কও না এট্টু।

    হেথায় তো বাংলা বই পাওয়া যায় না - জানোই তো।

    গুচিয়ে ল্যাখো।
  • PB | 203.212.239.246 | ১০ নভেম্বর ২০০৭ ১৬:৫৬390001
  • সুমিত সরকার - নাকি বিনয় সরকার
  • Sudipta | 122.169.166.9 | ২৩ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:৪৩390002
  • hutum, r এই আলোচনাটা থেমে গেল কেন হঠাৎ, আর-ও কিছু শোনার অপেক্ষায় রইলাম। আপনার বিশ্লেষণ মনোগ্রাহী এবং গ্রহণযোগ্য। রেফারেন্স-গুলোর জন্যে ধন্যবাদ।

    পঞ্চরং আর দুগ্গো-টুনটুনি পড়লুম; দুগ্গো-টুনটুনি অবশ্য আমি-ও ধুস্তুরী মায়া বলে জানতাম। কিন্তু চুমকুড়ি টা কি বস্তু?

    বুড়ি আর হুতুম কে উনিশ শতকের লেখাটা শেষ করার-ও অনুরোধ জানালাম।
  • Dr. Goutam Mukherjee | 164.100.199.37 | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৩:২০390003
  • #২৪৩৮;#২৪৭৮;#২৪৯৫; #২৪৩৯;#২৪৪১;#২৪৭২;#২৪৯৫;#২৪৫৩;#২৫০৭;#২৪৬৫;#২৫০৩;#২৪৫১; #২৪৭৮;#২৪৬৮;#২৪৯৪;#২৪৭৮;#২৪৬৮; #২৪৭০;#২৪৯৫;#২৪৬৮;#২৫০৩; #২৪৭৪;#২৪৯৪;#২৪৮০;#২৪৯৫; এই সুবিধাটি খুব ভালো - রামকৃষ্ণে মুর্দ্ধণ্য ণ-এর জায়গায় ঞ ব্যবহার। ইউনিকোডে কিন্তু ণ-ই লাগাতে হবে। তবেই পুটলিটা আসবে।
  • dipu | 207.179.11.216 | ২০ মার্চ ২০০৯ ১৩:২২390004
  • ??
  • Goutam Mukherjee | 164.100.6.100 | ০৪ জানুয়ারি ২০১০ ১৩:১২390005
  • নামটি হবে রামকৃষ্ণ - রামকৃষ্ণ নয়। আসলে ষ-এর গায়ে পুঁটলিটাকে দেখতে ঞ-এর মতো হলেও, আসলে তা হল ণ, তাই ষ্ণ হল ষ-এর সাথে মূর্দ্ধণ্য-ণ -এর যুক্তাক্ষর - ষ হসন্ত ণ, ষ হসন্ত ঞ নয়।

    এই নিবন্ধে প্রকাশিত অনেক কথাই বেশ যুক্তিযুক্ত, কিন্তু আজকের মন নিয়ে সেদিনের সব কিছুকে ঠিকমতে বুঝতে পারা বা বিচার করা একটু শক্ত, যেমন আপনাদের কয়েকজন-ই বলেছেন। আমিও যেমন বিবেকানন্দের তামাকের অভ্যাস ভালোভাবে মেনে নিতে পারি না। বালক বয়সেই হুঁকো খেয়ে উনি পরীক্ষা করে দেখছেন যে বিভিন্ন জাতের মানুষের মুখে দেওয়া হুঁকো খেলে ওনার জাত যায় কি না, গেলে কী ভাবে যায়। তা করতে গিয়ে সারাজীবন তামাকের আসক্তি নিয়ে ভুগেছেন। আশ্রমের নীতিনির্দ্ধারণের সময় উনি নিয়ম করেছেন - এই আশ্রমে মদ, গাঁজা, আফিম, চরস ইত্যাদি নেশা করা চলিবেক না, কিন্ত্ব তামাক চলিবেক। বিবেকানন্দের ৩৯ বত্‌সরের স্বল্পায়ুর জন্য তামাকের ভুমিকা সম্পূর্ণ উড়িয়ে দেওয়া যায় না। - গৌতম মুখার্জী
  • k | 59.93.247.122 | ০২ এপ্রিল ২০১০ ১৫:৩৭390006
  • যাচ্চলে! কোথাকার জল কোথায় দাঁড়াইল! ক্রমবিবর্তনের ধারায় ২০০৭ সনের হুতুম রুপ পাল্টাইতে পাল্টাইতে r হইলেন এবং ২০১০ সনে আসিয়া বেমালুম অদৃশ্য হইয়া গেলেন!! ফিরিয়া আসুন প্রভু হুতুম, আমরা আপনার জ্ঞানামৃত পানে ধন্য হই!!

    না, না, রামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ নিয়ে গুরুগম্ভীর অ্যাকাডেমিক আনোচনা নয়,হুতোমের সেই সরল ভাষায় আসুন প্রভু, যে ভাষার সফল প্রয়োগে কালীপ্রসন্ন, রামকৃষ্ণ, বিবেকানন্দ বাঙালীর মনে চিরস্থায়ী আসন পাতিয়াছেন।
  • dd | 122.166.83.11 | ০২ এপ্রিল ২০১০ ২২:৪৬390007
  • ইটি একটি অতি প্রফুল্লকর টই।

    কিন্তু এঁর প্রস্তাবক শ্রী র বাবু বার্দ্ধ্যকের কারনে রিটায়ার করার ফলে এই টইটির গংগাপ্রাপ্তি হয়েছে। ক্ষি আর করা যায় ?
  • chhokra | 121.242.177.19 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১২:৩০390008
  • টইটা কি সত্যি আর কোনওদিন বেঁচে উঠবে না? :-(
  • aar ek buro | 125.20.11.34 | ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৯:৫৫390010
  • অবশ্যই এই টই আবার জ্যান্ত হোয়ে উঠবে। র-বাবু যদি ভুত-লোক প্রাপ্ত হইয়া থাকেন তবে
    অবিলম্বে আসুন সকল গুরু ও চন্ডালেরা(আমার মত ) স্ব স্ব অবস্থানে থাকিয়া একাগ্র চিত্তে
    প্ল্যানচেট চক্রে বসিয়া পড়ুন এবং গভীর আকুতি সহ র-এর ভৌত/কল্প মূর্তি ধ্যান করুন। আমার দ্‌ঢ় বিশ্বাস
    তিনি প্রবল কলম হস্তে আবির্ভূত হইবেন।এবং ---------
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন