এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • বইমেলা বন্ধ,,কি আনন্দ !

    rg
    বইপত্তর | ২৯ জানুয়ারি ২০০৮ | ১১২০৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • § | 61.95.167.91 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:০৫395027
  • দূষণমুক্ত মেলার জায়গা আজকের পৃথিবীতে যে কোনও বড় শহরেরই একটি অবশ্য অবশ্য ক্রাইটেরিয়া। আমি কলকাতা বইমেলা দেখেছি মাত্র দুবার, আমার কোনওরকমের ইমোশনাল অ্যাটাচমেন্ট নেই এই মেলার প্রতি। তবে বইমেলা নিয়ে যে গল্পটা ঘটে চলেছে, সেটার জন্য আমার মতে সেন্ট পার্সেন্ট দায়ি গিল্ড এবং তার পৃষ্ঠপোষক সরকারি লোকজন। বামফ্রন্টের বিকল্প উন্নততর বামফ্রন্ট ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না, এ যেমন ধ্রুবসত্য হয়ে গেছে, তেমনি বইমেলার বিকল্প ময়দান ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না, পৃথিবী উল্টে গেলেও ময়দানেই বইমেলা হবে, কোনও শালা মাই-কা-লালের তা রোখার ক্ষমতা নেই, এই চিন্তাধারাতে গিল্ড চলেছে, এখনও। হুড়কো খাবার রাস্তা নিজেরাই তৈরি করে রেখেছে, তো যে যখন খুশি হুড়কো দেবে, তাতে রাগ করার কি আছে? তিন মাস আগে দিলেও সেটা হুড়কো, তিন দিন আগে দিলেও তাই। পর পর দুবছর হল হুড়কো খেয়েছে, সে হুড়কো অন্যায় হোক, জনতার ভাবাবেগের বিরোধী হোক, সে পরের কথা, কিন্তু কথা হল যে বা যারা হুড়কো দিচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে যখন গিল্ড বা কল্‌চরল মুখ্যমন্ত্রী একটা চুলও ছিঁড়তে পারছেন না, তখন এইভাবে ভুয়ো বইমেলার নামে এত টাকা নয়ছয় না করে মন দিয়ে মিলনমেলার কনস্ট্রাকশনটা কমপ্লিট করে ফেললেই তো হত। দিল্লির যাবতীয় হেভিওয়েট থেকে মিডলওয়েট মেলা প্রগতি ময়দানে হয়, অদ্ভুত সুন্দরভাবে হয়। দূষণের "দ'-ও থাকে না পনেরোদিনের ট্রেড ফেয়ারে। মেলা করা কাকে বলে, ঐ ফুট কাটা বাঙালিগুলো দেখে যাক একবার প্রগতি ময়দানে এসে।

    এই মিলনমেলাটা একবার তৈরি হয়ে গেলে পরে কেবল বইমেলা নয়, আরো অনেক অনেক মেলার জায়গার সমস্যার সুরাহা হয়ে যেত। সরকারের কত রেভিনিউ আসত। গতবছর নাকি আশানুরূপ লোক হয় নি সে্‌ল্‌লক স্টেডিয়ামের বইমেলায়। একতা পরিবর্তনে প্রথম দিনেই হান্ড্রেড পার্সেন্ত সাকসেস পাওয়া কি সম্ভব? কত লোক শুধু বইমেলা দেখবে বলে বিদেশ থেকে ছুটি নিয়ে ঐ সময়ে কলকাতায় আসে। তাদের সব্বাইকে বইমেলা না দেখে ফিরে যেতে হয়েছিল, কারণ বইমেলা তার নির্দিষ্ট সময়ে শুরুই হতে পারে নি, হয়েছিল পরে। বইমেলাতে কি কেবল কলকাতা আর শহরতলির লোকেরাই ভিড় করে? বাইরে থেকেও একটা বড় চাঙ্ক আসে। তারা আসতে পারে নি গতবারে। মিলনমেলায় বইমেলাটা একবার রেগুলারাইজ হয়ে যাক না, দু এক বছরে গিল্ড দেখুক সেখানে লোকে ভিড় করছ কি করছে না!
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:০৭395028
  • বইমেলা বন্ধ হয়ে গেছে তো আর চিন্তা কি। এখন আনন্দের সময়। ময়দানে পরশু থেকে আমাজোনিয়ান ফোরেস্টের ন্যায় আন্ডার গ্রোথ গজাবে।
  • r | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:১৪395029
  • ব গুচ্ছ খেরে আছে! :-))
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:১৮395030
  • কারখানার ওয়েস্ট, প্লাস্টিক, গাড়ির ধোঁয়া, বাড়ির প্ল্যানিং সমস্ত কিছু ছেড়ে বইমেলা দূষণের উৎস হয়ে গেল। কি না সেখানে ভিয়েন করে মন্ডপকর্মীরা রান্না করে খেয়েছে। তাও বন্ধ করা যেত আলাদা করে। একটা মেলা, সেখানে ছোটো বড় দেশি বিদেশি সব ধরণের বই একটা জায়গায় বছরে একবার পাচ্ছিলাম। সেটা লোকের সইলো না। স্থায়ী মেলার জায়গা তো ছিলই। ময়দানই ছিল। স্থায়িত্ব নষ্ট করেছে তো মামলাগুলো এবং বাজে মিসপ্লেসড অ্যাক্টিভিজম। ফালতু প্রায়োরিটি।
  • nyara | 64.105.168.210 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:১৯395031
  • এই মিলনমেলা জিনিসটা কি হচ্ছে? কোথায় হচ্ছে?
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:২৪395032
  • গিল্ড নিয়ে সমস্যা থাকলে মেলা তুলে দেওয়াটা জাস্ট কোন যুক্তি নেই। বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের সংগঠনে কি কোন সমস্যা নেই নাকি? তাবলে কি একমাত্র যে সব সংস্থা 'ভাল চলছে' সেগুলো থাকবে নাকি। আবাপ র এত পরিবেশ নিয়ে কন্সার্ন রি সাইক্লেবল কাগজে দৈনিক পত্রিকা বার করতে পারবে। বাজে চ্যাংড়ামো। পারবে কেমিকাল ইন্ডাস্ট্রি আর অটোমোবাইল ইন্ডাস্ট্রির কাছে বিজ্ঞাপণ নেওয়া বন্ধ করতে? শহর ছেড়ে হিমালয়ে কাগজ বেচুক।
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:২৫395033
  • বছরে বারো দিন মনোপোলি তে আঘাত লাগছে সইছে না। রাবিশ।
  • rg | 203.196.253.193 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:৪৬395034
  • - মশায়, খবর্দার বাংলা সাহিত্যের জমিদারের নামে কিছু কইবেন না!

    ওনারা বাংলার মুক্তচিন্তা-সুশীল সমাজ-নিরপেক্ষতার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নিয়েছেন।

    অতএব মনোপলি , পাঠকবৃন্দের মস্তিস্কপ্রক্ষালন সবই চলবে

    একটা তথ্য উল্লেখ থাক,, এরা নিউ আলিপুরের একটি পার্কের পুজোয় এবছর টাইটেল স্পনসর ছিল, আবাপরই খবর সাতদিন ধরে ডেলি একলাখ লোক এসেছিল
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১২:৫২395035
  • মিলন মেলা হল দুটো বা তিনটে লম্বাটে ডর্মের মত দেখতে বাড়ি। পার্ক সার্কাসের কানেকটরে আইটিসি হোটেলের পেছনে। এই বাড়ি গুলো তে আসার সৎ উদ্দেশ্য থাকলেই গাড়িদের থেকে পিওর অক্সিজেন বেরোয়। এই যে বাড়ি গুলো সেগুলো বাইরে থেকে বোঝা না গেলেও আসলে ছায়া সুনিবিড় বাংলার গেরামের মত। এখানে সন্ধেবেলায় লোকের বাঁশী ও শেয়ালের হুক্কা শুনতে পাওয়া যায়।
  • umesh | 62.254.196.200 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৫:২২394754
  • হাইকোর্ট এর decision এর বিরুদ্ধে বলা টা এখন আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে। সেটা আমাদের (সাধারণ মানুষ) এর ভালোর জন্যে হোক আর খারাপ এর জন্যে।
    আর এটা করিয়েছে লেনিন সাহেবের বাচ্ছা, sorry লেনিন সাহেব (বিমান বসু)।
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৫:৪৩394755
  • Judicial activism নিয়ে বিতর্ক অন্যত্র হোক।
    আর বিমান বসু লেনিনের ঔরসজাত কিনা সেই সমস্যায় আমার একটাই স্মিত বক্তব্য আছে। এই প্রথম একটি পেটারনিটি বিতর্ক দেখলুম, যেখানে একজন তৃতীয় বা চতুর্থ ব্যক্তি অনাত্মীয় লোকের পিতৃঙ্কÄ নিয়ে দাবী তুলছেন। ঐতিহাসিক মুহুর্ত। সন্দেহ নাই।
  • Blank | 59.93.172.40 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৬:১৯394756
  • অবপ পরিবেশ দূষন কে নিজেদের কাগজ সেল করার প্রোডাক্ট হিসেবে use করে। বইমেলা বন্ধের পেছনে ৫০% দায় যদি গিল্ডের থাকে তবে বাকি ৫০% কাঠি নাড়ার পেছনে আবপ।
    নইলে মামলাটা হতো অন্তত দিন পনের আগে।
  • Arijit | 128.240.229.67 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৬:৪২394757
  • এগুলো যে কাঠি করা সে বিষয় কোনো সন্দেহ নেই - ছিলোও না। তো আমাদের যখন সন্দেহ নেই, তখন গিল্ডেরও নিশ্চয় নেই। আমার কোশ্চেন সেটাই - প্রতি বছর কেন এই নিয়ে ঘ্যানঘ্যান আর শেষ মুহুর্তে নাটক হবে? দ্বিতীয় কোশ্চেন হল রাজ্য সরকার কোর্টে যে হলফনামাটা দিলো, কেন দিলো? যদি দিলোই, তাহলে সেটা মানাও উচিত ছিলো। আর নয়তো না দিলেই হত।

    নাটকের তো অভাব নাই - একটার পর একটা চলছে।
  • umesh | 62.254.196.200 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৬:৫৮394758
  • "-" বাবু আপনি বোধহয় সেই গল্প টা জানেন না, তাই আমাকে গালাগালি করছেন।

    বিমান বাবু একবার এক জনসভা তে গেছেন। একজন বলে উঠে "কোথায় রে লেনিন এর বাচ্ছা?"

    তখন বিমান বাবুর সেই ঐতিহাসিক উত্তর দেয় "লেনিন এর বাচ্ছা কি রে আমি-ই লেনিন"

    এটা অস্বীকার করে লাভ নেয় যে কিছু দিন ধরে (সৌজন্য বিমান বাবু) আমরা হাইকোর্ট এর decision এর বিরুদ্ধে জনবিরোধী কথাটা বলা টা অভ্যাস এ পরিণত করেছি।
    যেহেতু বইমেলা নিয়ে হাইকোর্ট decision দিয়েছে, তাই আমরা ফোস করছি। যদি এটা state govt. decision হত তাহলে কেউ বলতাম না জনবিরোধী।

    এখন আমরা সবাই বুদ্ধজীবী হয়ে গেছি।
  • Arijit | 128.240.229.67 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৭:০১394759
  • না: আমার তো বরং উল্টো মনে হয় - হঠাৎ করে সকলের ধারণা হয়েছে যে কোর্টই কলিযুগে নতুন অবতার।
  • umesh | 62.254.196.200 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৭:২২394760
  • যদিও এটা অন্য বিতর্ক তবু arijit এর উত্তর টা দিচ্ছি।
    শেষ কিছু বছর ধরে বিভিন্ন ইস্যু (পরিবহণ দুষণ, বন্ধ ইত্যাদি) তে সুপ্রীম কোর্ট আর হাইকোর্ট কিছু জনস্বার্থ decision নিয়ে, আজকের দুর্নীতি রাজনৈতিক বাজারে কিছু টা হলেও জনগণের আস্থা পেয়েছে। সেটা সর্ব ভারতে হয়েছে শুধু আমাদের পশ্চিমবাংলা বাদ দিয়ে (সৌজন্য বিমান বাবু আর সাঙ্গপাঙ্গ রা)

    বাকিরা একমত না হলেও আমি বলবো, বইমেলা নিয়ে হাইকোর্ট decision টা আমাদের (বাঙালী) দের হাইকোর্ট বিরোধী মনভাব টা বেশ কাজ করছে।
    "হাইকোর্ট কে মহাশয় আমাদের কাজে বাগড়া দেবার?"
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৭:৩০394761
  • একটা সারকাস্টিক মন্তব্যের বদলে আরেকটা সারকাস্টিক মন্তব্য করা হয়েচে।

    উমেশকে কেন কাউকেই গালাগাল করিনি।
  • - | 125.18.17.16 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৭:৪৬394762
  • সর্ব ভারতে কোর্টের প্রতি, বিচার ব্যবস্থার প্রতি মানুষের আস্থা বেড়েছে এটা হাস্যকর। কয়েকটা স্পেসিফিক উদা দেওয়া যাক।

    ২০০১। গুজরাট দাঙ্গা বা মুসলিম নিধন। কোর্টের প্রতি এত আস্থা বেড়ে গেছে লোকের যে গুটি কয় কেসে থানা পেরিয়ে কোর্টে গেছে এবং বিচারের পর্যায়ে গেছে সে গুলো হয়েছে কেস মুম্বই তে সরে আসার পরে। তার মধ্যে একটি মামলার রায় বেরিয়েছে। অন্য টির নিষ্পত্তি এখনো হয় নি।

    ১৯৯২-৯৩। মুম্বই। দাঙ্গায় ৯২ এর ডিসেম্বর ও ৯৩ এর জানুয়ারী মিলিয়ে হত পাঁচশোর উপরে। গুজরাটের তুলনায় কিছুই না। কিন্তু একটি কেস ও হয় নি। প্রমাণের অভাবে আর পুলিশের সহযোগিতার অভাবে। শ্র্রীকৃষ্ণ কমিশন রিপোর্ট সঙ্কেÄও। শুধু জানুয়ারী ৯৩ তে মৃত্যু ৫৫৭।

    কিন্তু বম্বে ব্লাস্ট কেস (মার্চ'৯৩) এ প্রায় ৩০০ জনের সাজা হয়েচে। ভারতীয় প্রসিকিউশনের ল্যান্ড মার্ক ইত্যাদি। সম্ভবত ৩১২ জনের। তার মধ্যে অপরাধীদের পরিবার পরিজন ড্রাইভার ইত্যাদিও রয়েছে। বিচার ব্যবস্থায় আস্থা বাড়ানোর মতো বিষয়। কৃষ্ণা-গোদাবরী কেসে কে বেশি ঠিক মাপা যাবে কি? অসংখ্য রায় সঙ্কেÄও?

    জন স্বার্থ বলে যেটা চালানো হয় তার রাজনৈতিক চরিত্র একটু খুঁজলেই পাওয়া যায়।

    সুভাষ বাবু বারোয়ারী পুজোর বিরুদ্ধে কেন মামলা করেন নি সেটাও রাজনৈতিক বিষয়।

    কিন্তু এই গুলো অপ্রাসঙ্গিক কথা। উমেশের পোস্টের মতই। কথা হল বইমেলা উঠে যাওয়ায় আমি খেরে আছি। জুরিস্প্রুডেন্স এই মুহুর্তে আমার আলোচ্য বিষয় নয়। অ্যাক্টিভিজমের প্রায়োরিটি টা গন্ডোগোল হয়ে আছে এটা আমার আপত্তির মূল জায়গা।

  • rg | 203.196.253.193 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৮:৩৮394765
  • অরিজিত, পুরানো টই কিভাবে খুঁজে পাওয়া যায় বলবেন
  • Arijit | 128.240.229.67 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৮:৪২394766
  • সার্চ টুল (পাতার ওপরের দিকে লিংক আছে) ক্লিক করুন। টইয়ের নাম বা তার অংশ জানলে "টইপত্তরের খোঁজখবর' ব্যবহার করুন, নয়তো মেইন সার্চ - এটা কনটেন্ট সার্চ করে। টই খুঁজতে গেলে নাম সার্চ করাটা সোজা - অবশ্য ওই যে বল্লাম নাম বা তার অংশ জানতে হবে। আর নয়তো ব্রুট ফোর্স - টইপত্তরের টপ টেন লিস্টের ওখানে আগের সব পাতার লিংক আছে - সেখানে গিয়ে গিয়ে খুঁজতে হবে।
  • Arpan | 202.91.136.4 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ১৯:৪২394767
  • কথা হল, কোর্ট শুধু রায় দিতে পারে। মামলা আনার দায় প্রশাসনের বা আমার আপনার সবার। সেইগুলি ইমপ্লিমেন্ট হল কিনা দেখার দায়িত্বও তাদের। (এর মধ্যে মিডিয়াও আছে) কেন মুম্বাই দাঙ্গায় ধরে ধরে কেস হল বা গুজরাতে হল না তার জন্য বিচারব্যবস্থা কোনভাবে দায়ী হতে পারে না।

    কী করে প্রমাণাভাবে জননী ইঁটভাঁটায় গ্রেপ্তার হওয়া লোকজন জামিন পেয়ে যায় বা ওয়্যারান্ট ইস্যু করা সঙ্কেÄও দাগী অপরাধী পুলিশের নাকের ডগায় চা খেয়ে যায় সেসব লিস্টি বানিয়ে কাজ নেই। অথবা পুরনো গাড়ি কী করে প্রশাসনের উদাসীনতায় বিষধোঁয়া উগরে দিতে থাকে। লিস্টি লম্বা হতেই থাকবে। সেসব থাক । সেসব এই টইয়ের আলোচনার বিষয়বস্তুও নয়।

    যেটা দেখা যাচ্ছে প্রশাসনের কাজ প্রশাসন না করলে সে জনমানসে ভিলেন হয়ে যায়। আর সেই শূন্যস্থান দখল করার জন্য বিচারব্যবস্থা অতি সক্রিয় হয়ে ওঠে। যার ফল মধ্যবিত্ত জনমানসে কোর্টের হিরোগিরি। এটা বিপজ্জনক যদি মানেন তবে তাকে শোধরানোর জন্য তার রুট কজ অ্যানালিসিসও করা হোক। কোর্টে মামলা উঠলে হলফনামা দেব সব মেলা সরিয়ে নেব আর বাইরেই এসে বলব বইয়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চলছে - এই দ্বিচারিতার পরে কোন ক্রেডিবিলিটি থাকে না। কাজেই লড়াই করার জন্য সাতজন জার্মান খুঁজেই পাওয়া যায়, কিন্তু একা জগাইয়ের সেই লড়াই খুব একটা বিশ্বাসযোগ্য হয় কি?

    (ঐতিহাসিকভাবে মার্ক্সবাদী দলগুলির অ্যাজেন্ডায় পরিবেশ সংক্রান্ত প্রশ্ন কখনো প্রায়োরিটি পায়নি। (যদিও জার্মান সোসাল ডেমোক্রেটিক পার্টি গ্রীন পার্টির সাথে হাত মিলিয়ে কোয়ালিশন গড়েছিল।) কেন এরকম তা লেখার জন্য বোধি/রঙ্গন/কল্লোলদার কাছে অনুরোধ রইল। :-))

    সুভাষবাবু বারোয়ারি পুজোর বিরুদ্ধে কেন মামলা করেননি কেন এইটা ফালতু যুক্তি। একইভাবে বলা যায় মহর্ষির এর আগে কখনো কেন মনে হয়নি আদালত এইরকম দীর্ঘসূত্রিতার সাথে কাজ করে এবং তারপরে জনস্বার্থের দোহাই পেড়ে ব্যভিচারী রায় দেয়? একই রকম ঢপের প্রশ্ন হবে সেটি। আর জনস্বার্থের মামলা করতে গেলে সুভাষবাবুর কোঁচার খুঁট ধরারও কোন মানে হয়না। ইচ্ছে করলেই যে কেউ বারোয়ারি পুজোর বিরুদ্ধে জনস্বার্থের মামলা আনতে পারে এবং সংবিধানে সে স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।

    আর আপত্তি আছে এই সচেতন/অচেতন ভাবে বইমেলা "উঠে গেল' এই আবেগে সুড়সুড়ি দেবার প্রয়াসে। বইপ্রেমী হিসাবে চাইব উভয় তরফে এই কুনাট্য বন্ধ হোক। ইগো বিসর্জন দিলেই সুন্দর করে বইমেলা হতে পারে ময়দান বা ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চলের বাইরে। বা ছোট প্রকাশনা সংস্থাগুলি মিলে নিজেরাই নেতাজি ইন্ডোর বা কিশোরভারতী স্টেডিয়াম ভাড়া করে বিকল্প বইমেলার আয়োজন করতে পারে। ইচ্ছা থাকিলেই উপায় হয়। (রঙ্গনের ১২:৩২ AM -এ করা পোস্টটি প্রণিধানযোগ্য)।

    তুমি অধম তাই বলিয়া আমিও অধম হইব না কেন, এই মানসিকতারও নিবৃত্তি হোক। নিজে উত্তম থাকিলে চারিদিকে চক্রান্ত চলছে এইসব প্রচারের দরকার পড়ে না। অনেক হয়েছে, এবার থামুন।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২১:৫৪394768
  • কেসটা খুবই গোলমেলে। মহর্ষিরা এখন আবার সুশীল মোমবাতি জ্বালিয়ে মিছিল করছেন। এটাও কি আবাপ ডিকটেটেড? :)
  • umesh | 62.254.196.200 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২১:৫৫394769
  • Arpan আর 12.05PM বক্তব্য কে পুরো সমর্থন দিলাম। লাল দল জমিদারী প্রথা বিলোপ করলেও নিজেদের জমিদারি মনোভাব বিলোপ করতে পারলো না।
    আর সেটা গিল্ড এর আছে।

    কেউ কি বলতে পারবে বুদ্ধ বাবু আর গিল্ড এর মাঝে কোনো সম্পর্ক আছে কিনা?
  • - | 220.225.2.203 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:০৫394770
  • মানসিকতার দোষের ব্যাপ্তি কম কিছু নেই।

    বড় করে বলার মত সময় নাই। শুধু এটুকু বলা যেতে পারে মার্ক্সবাদী কেন কোন ঊনবিংশ থেকে বিংশশতকের প্রথম দিকে সংজ্ঞায়িত রাজনীতির মধ্যেই পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয়টা নেই। কেন নেই তার দুটো সহজ উত্তর আছে। একটা আছে অনেকদিন পর্যন্ত , মানে শিল্পবিপ্লব গুলির সময় থেকে সাত আটের দশক অব্দি ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশনের প্রয়োজনটা নিজেদের(ইউরোপের) ছিল। এবং মার্ক্সবাদ কেন , অনেক সোশাল ডিস্ট্রিবিউটিভ জাস্টিসের পক্ষে নরম থেকে গরম যারা কথা বলেছে তাদের সে¾ট্রাল থিম ছিল ক্যাপিটালিজম, বা তার সমসাময়িক নানা সাংস্কৃতিক দিক। গ্রীন ইস্যু নয়।
    সম্ভবত ১৯৭৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় একটি বই, 'স্মল ইজ বিউটিফুল'। জর্মনী তে। লেখক ই এফ শুম্যাখার। (বইটা খুব ভালো পড়ে দেখতে পারেন।) এর পর থেকেই গ্রীন পলিটিক্স দানা বাধে ইত্যাদি। শ্যুমাখার , উইলিয়াম গোল্ডিং এর মতই, মার্ক্স, ফ্রয়েড এবং ডারউইনকে গাল দিয়ে একটি শিল্পের ক্রিটিক নামান। খানিকটা আশানুযায়ী। জর্মনী এবং উত্তর ইউরোপে এই আন্দোলন দানা বেঁধেছে তাই ঐতিহাসিক দিক থেকে।

    এছাড়া সি এন ডি র আন্দোলনের সময়ে বিশেষত চের্নোবিল এর পরে, এবং আরো নানা পোলিটিকাল থিসিস , জেমন জেন্ডার আর্গুমেন্ট ইত্যাদি, গ্রীন আর্গুমেন্ট ক্রমশ রিগরাস হয়ে উঠেছে।

    প্রসঙ্গত বায়োডাইভার্সিটি র ইস্যুর একটা ইন্টারেস্টিং দিক হল এটা প্রো গ্রীন কিন্তু অ্যান্টি সায়েন্স নয়। সুতরাং কিসে হগলের উপকার হেইডা কেউ যানে না। কিন্তু বই যে পাওয়া দরকার ও পড়া দরকার এটা বুঝতে বেশি আঁতলামো করতে হয় না।

    ইন্টারেস্টিং হল জনইক বুড়ো দাদু আশ্রমের রুপ ও বিকাশ বইতে বা ছিন্ন পত্রে বা শান্তিনিকেতন বক্তৃতা মালায় বা অমিয় চক্রবর্তি কে লেখা পত্রগুচ্ছে নানা ভাবে কলোনিয়ালিজম/ইউরোপ/যন্ত্র সভয়্‌তা ইত্যাদির ক্রিটিক নামান। সাসটেনেবেলিটির লজিকের উপরে একটি নাটক নামান, যার নাম রক্তকরবী:-) এভাবে দেখা-ই যায়।

    কিন্তু কেস হল মার্ক্সবাদের নানা রকম দার্শনিক সমস্যার মধ্যে যেটা পড়ে না সেটা হল বই সম্পর্কে অসুবিধে। বাজে না বকে অবিলম্বে বইমেলা চালু করলে উপকার হয়।
  • - | 220.225.84.122 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:১০394771
  • সুভাষ বাবু মামলা করেন নি , বারোয়ারী পুজোর মধ্যে দুটো কারণে। একটা এটা জনপ্রিয়তা পাওয়ার সহজ রাস্তা নয়। দ্বিতীয়টা বারোয়ারী পুজোগুলি বন্ধ করলে আবাপ র নবমীর দিনে আপনি কি খাবেন গোছেন ক্রোড়পত্র গুলি বেরোবে না বলে।
  • r | 59.162.191.115 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:২১394772
  • এবং সেটা ত্রিদিব চাটুজ্জে ও তার সাঙ্গোপাঙ্গোরা করবে না বলে ডিসিশন নিয়ে নিয়েছে, আদালতের রায় বেরোবার কিছুক্ষণের মধ্যেই।

    এনিওয়ে, গ্রাউন্ড লেবেল পলিটিক্স আপাতত: এইরকম একটা জায়গায়:

    একদিকে বিকাশবাবু ও বুদ্ধবাবুর সাহচর্যপুষ্ট বিদ্বজ্জনেরা প্রতীকী উদ্বোধন, প্রতীকী বইমেলা, প্রতীকী অবরোধ, প্রতীকী প্রতিবাদ ইত্যাদি করছেন। এই বিদ্বজ্জন সমাজে যাঁরা আছেন তাঁরা মোটের উপর সরকার সমর্থক শিবিল শোশাইটি।

    অন্যদিকে আনন্দ, মিত্র ঘোষ, পুনশ্চ ইত্যাদি প্রকাশক খুব সম্ভবত: গিল্ড ছেড়ে বেরিয়ে আসছেন এবং যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে বইমেলা করার কথা শোনা যাচ্ছে। তারা সুভাষবাবুর মদতপ্রার্থী এবং বুদ্ধবাবুর সিগনাল পেলেই সুভাষবাবু তাদের সম্পূর্ণ সহযোগিতা করবেন বলেছেন।

    গিল্ডের ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী মোটামুটি জানিয়েই দিয়েছে তারা এ বছর বইমেলা করবে না এবং পরের বছরের বইমেলার দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিয়েছে। গিল্ডের মানসম্মান আছে তো!!

    ট্র্যাডিশনাল শিবিল শোশাইটি মানে সরকারবিরোধী বিদ্দজ্জনেরা একটু ধন্দে আছেন। শিবিল শোশাইটিতে থেকে তো আর বইমেলা বন্ধ হয়ে যাওয়া সমর্থন করা যায় না! কাজেই তারা হয় মুখ খুলছেন না, নয় তো এ কূল ও কূল দুই কূল রেখে বাইট ছাড়ছেন।

    শেষ কথাটা মমতার জন্য রাখা আছে- পাবলিক অপেক্ষায় আছে।

  • r | 59.162.191.115 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:৩২394773
  • বোধি বা ব্ল্যাঙ্কির রাগের সাথে সবারই সহমর্মিতা আছে, এবং যারা তর্ক করছে তারা সবাই চায় বইমেলা চালু হোক, কিন্তু তর্কের মূল কারণ হচ্ছে বইমেলা বন্ধের রুট কজ অ্যানালিসিস।

    বোধি ও ব্ল্যাঙ্কির মতে নন্দ ঘোষ হল সুভাষ দত্ত, আনন্দবাজার পত্রিকা, এবং পার্ক সার্কাসের লোকজন যারা মামলা করেছে।

    আমি, দমু, অর্পণ, শমীক, এবং আরও অনেকে মনে করি নন্দ ঘোষ হল রাজ্য সরকার, কলকাতা পুরসভা এবং পাবলিশার্স এন্ড বুকসেলার্স গিল্ড।
  • rabaahuta | 13.8.137.11 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:৩৬394774
  • একটি খারাপ (আরো নানা রকম দূষনের রাস্তা) বন্ধ হয়নি বলে আরেকটি ও বন্ধ করা যাবে ন, এটা কি খুব ভালো যুক্তি? কলকাতার মত এত বড় এবং সজীব বইমেলা অতুলনীয়, কিন্তু এই ২০০৮ এ পরিবেশ এবং নাগরিক স্বাচ্ছন্দ নিয়ে ভাবাটাও কি খুব ভুল? তিন বছর আগে থেকে ময়দানে এই শেষ বলার পরেও বিকল্প কিছু না ভাবাটা-ও কি 'বড় সংবাদপত্র গোষ্ঠীর' (বি ভ) চক্রান্ত? মুখ্য মন্ত্রী বুঝতে পারছেন না বই কি ভাবে দূষন ঘটায়, কিন্তু এরকম অসম্ভব কিছু বুঝতে উনি চাইছেন কেন? বই আর ময়দানে বই মেলা, অন্য কোথাও কখনো-ই নয়, দুটো কি এক?
  • um | 70.233.75.221 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৮ ২২:৩৮394776
  • অনেকই বলচে বইমেলা হোক ABP চাই না । এটা কেনো কেউ একটু বলবে ??
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন