এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বি ই কলেজ ও বাওয়ালি

    Blank
    অন্যান্য | ৩১ মার্চ ২০০৮ | ১১৭৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Suvajit | 59.154.50.124 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ১১:২৪397320
  • *জন্য
  • nyara | 64.105.168.210 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ১১:৪৯397321
  • মাথায় না ঢোকার কি আছে? ইন্ডিপেন্ডেন্ট মানে ইন্ডিপেন্ডেন্ট? কোন ইস্যু - সে রাজনৈতিক হোক কি ব্যক্তিগত হোক - নিজের মতন করে চিন্তা করার ক্ষমতা নেই যে খালি পার্টি অফিসে গিয়ে জিগেস করতে হবে, 'মেজদা বিকেলে হাগা উচিত কি উচিত নয় এ ব্যাপারে আমাদের স্ট্যান্ড কি হবে?' তবে সিপি বা সিপিএম বা কোন অর্গানাইজড পার্টির ছাপ্পায় রাজনীতি করার সাবটেক্সটই হচ্ছে - 'দেখ গো, আমার বুদ্ধি, মূল্যবোধ, বিচারবোধ সব হাঁড়ি দলের খেজুর গাছে বেঁধে এসেছি'। ল্লে কি করবি কর!
  • Suvajit | 58.166.83.239 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:২০397322
  • ন্যাড়াদা: প্রশ্নটা তা ছিলো না। প্রশ্ন আপলিটিকাল কাকে বলে। নিজস্ব চিন্তা করার ক্ষমতা বা অধিকার অবশ্যই প্রয়োজন, সেই স্টান্ডটাই তো পলিটিকাল স্টান্ড। পলিটিকাল হতে গেলে কোনো অর্গানাইজ্‌ড পার্টির সংগে গাঁটছাড়া বাঁধতে হবে এমন কথা কোথায় লেখা আছে।
    প্রশ্নটা ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাকে বলে নয়, আপলিটিকাল কাকে বলে ?
  • hanu | 195.212.29.83 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:৪২397323
  • এতক্ষণ আমি কথা বলিনি, কারণ এটা বেসু। এবং আমি বেসুর ছাত্র নই। কিন্তু ন্যাড়া/সৌভিক/অয়নের বিতর্কটা আরেকটু বড় বলে পার্টিসিপেট করছি।

    একটা ছাত্র সংগঠন যদি একটা বড় রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ রেখে চলে তাহলে কি সমস্যা? হতেই পারে সেই ছাত্র সংগঠন একটা পার্টির ফ্রন্টাল অর্গানাইজেশন। ছাত্রাবস্থা তো বেম্মোচর্য্য নয় যে দেশের বৃহৎ অর্গানাইজড পলিটিকস এর ছোঁয়া পেলে তার জাত বা ধর্ম বা যাবে বা প্রিম্যাচিওর যৌবন আসবে! আর যদি যায় অমন নেকু পলিটিক্স না করাই ভাল। পরিবর্তন যদি করতেই হয়, সব সময়েই, হার্বার্ট মার্কিউজ মেনে বা না মেনে, ক্যাম্পাসের বাইরের বিষয়ের সঙ্গে এনগেজ করতেই হবে, প্রয়োজনে ক্যাম্পাসের বাইরে গিয়েও করতে হবে। আমার ব্যক্তিগত মতামত, ক্যাম্পাস জিনিসটাই বোগাস। তুলে দিয়ে গোটা ব্যাপারটাই ইনার সিটি ইউনি করে দিলে অনেক চাপ কমে যাবে।

    ইন্ডিপেন্ডেন্ট ছাত্র মুভমেন্ট একটা পাতি করণে তৈরি হয়েছে। লোকে সিপিএম কংগ্রেসের, টি এম সি, অন্যান্য র বাইরে ভাবতে চেয়েছে, খুব ভালো কথা। কিন্তু ক্যাম্পাসের বাইরেরে রাজনীতির সঙ্গে ডিসএঙ্গেজমেন্ট করলেই ক্যাম্পাস স্বর্গরাজ্য হয়ে যাবে এইসব পুরো বাজে গুল। কারণ অর্গানাইজ্‌ড হয়েছে বাইরের রাজনীতির রিয়াকশনেই। আর নকশাল ছাত্র সংগঠন গুলো অনেক জায়গায় বড় টড় নয়, বেশি প্রভাব নেই, ছাত্রদের মধ্যেও বড় প্রভাব নেই, প্লাস অনেক আইডিয়োলোজিকাল ডিভাইড আচে(বড় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্তির প্রতিফলন হিসেবেই) তারা নানা রকম কোলাবরেটিভ আন্দোলন এই সব ইন্ডি দের সঙ্গে গড়ে তুলেছে। বেশ করেছে।

    রাজনীতি যখন, এঙ্গেজমেন্ট হ্যাস টু বি দেয়ার। অন অল লেভেলস।

    বেসু নিয়ে কিছু বলার নেই। একটা জিনিস সাধারণ নাগরিক হিসেবে ছাড়া। কর্তৃপক্ষ ছাগল ও গন্ডমুর্খ যে পুলিশ র‌্যাফ ডেকেছে। পুলিশ পৃথিবীর কোনো সমস্যা সমাধান করে নি। এস এফ আই এবং ইন্ডি রাও গন্ডমুর্খ, কারণ মারামারি করে ছাত্রবস্থার চমৎকার সময় টা নষ্ট করার কোনো মানেই হয় না। বেশি করে তর্ক টর্ক করলে পারে। জেনেরালি আমি দেখেছি, কিছু মাথা গরম আলফা মেল থাকে সমস্ত দলে, যারা এক কথায় মারামারি করতে চায়।

    ছাত্রবস্থার তথা ক্যাম্পাসের 'পিওরিটি' নিয়ে উচাটন মানব সমাজে কমা প্রয়োজন। পবিত্র তা জেবনে কিস্যু দেয় না। পবিত্রতা হল একটা ফালে্‌তা কনস্ট্রাক্ট। যেটা যখন তখন বাজে রাইট উইং অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ব্যবহার করে ছাত্রদের বাঁশ দেয়।

    বিশ্বভারতী তে এই জিনিসের সঙ্গে আস্তে করে সাত বছর মত পরিচয় আছে। তিতি বিরক্ত বল্লে কম বলা হয়।
  • arjo | 168.26.215.54 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ১৮:৫৪397324
  • রাজনৈতিক দলের ছাত্র শাখার সাথে যে মুল স্রোতের যোগাযোগ থাকবে সেটাই ঠিক। তারজন্যই তো ছাত্র সংগঠন। গোলটা অন্য জায়গায়। যোগাযোগ কতখানি এবং কি ভাবে। কয়েকটি টুকরো ঘটনা।

    কলেজের ইলেকশন - এই কলেজে ট্র্যাডিশনালি একটি বিশেষ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের অস্তিত্ব নেই, কিন্তু এইবারের ইলেকশানে বেশ কয়েকটা সিট পাওয়া গেছে, যদি কয়েকটি ইন্ডিপিন্ডেণ্ট কে বাগিয়ে নেওয়া যায় কেল্লা ফতে। এবারে শুরু হল চাপ। যে অধ্যাপক কলেজে দেখা হলেও আপনার সাথে কথা বলেন না, ডিপার্টমেন্টের বাজে ছেলে হবার জন্য আপনাকে প্রায়ই বিদ্রুপ করেন হঠাৎ আপনি বাড়িতে তার ফোন পাবেন। "আচ্ছা তোমাদের স্টান্সটা কি"? "না মানে স্যার আমি তো জানি না"। "শোনো তোমাদের যে সংস্কৃত কলেজের চাতালে মিটিং হয়েছে তা আমি জানি আর সেখানে তুমিও ছিলে"। এরকম ফোন অনেকে পেয়েছিল সেই রাতে। বলা বাহুল্য সেই সব অধ্যাপকদের রং নিয়ে কারুর কোনো সন্দেহ ছিল না। এর সাথে রয়েছে সন্দেহজনক চেহারার ছেলেপিলেদের আনাগোনা।

    কলেজে বা হস্টেলে কিছু একটা রাজনৈতিক ঝামেলা হয়েছে, তার জের পড়ল রাজাবাজারে পরীক্ষা দিতে যাবার সময়। অন্য ছাত্র শাখার হার্মাদ বাহিনী কেলিয়ে দিল। পরীক্ষা চৌপট। থানায় এফ আই আর করাতে যান নেবে কিন্তু কাজ হবে না কোনো। আজ অবধি হয় নি।

    কলেজে তখন সেই বিশেষ রাজনৈতিক দলটি এস্ট্যাবলিসড। দেখলেন একটি মেয়েকে কয়েকটি ছেলে তাড়া করেছে এবং মারা চেষ্টা করছে। কোনোরকমে আপনি বাঁধা দিলেন এবং থানায় গেলেন এফ আই আর করাতে এবং ফিরে এলেন লাঞ্ছিত হয়ে যে মেয়েটি অন্য ছেলেদের সাথে কিছু করছিল বলে আগেই অভিযোগ আছে। প্রসংগত মেয়েটি অন্য রাজনৈতিক দলের এবং ছেলেগুলি কলেজের নয়।

    সমস্যাটা রাজনৈতিক মতামত আদানপ্রদানের নয়। সমস্যা বাইরের পেশিশক্তির আমদানী। সেটা জেলা স্তরে হত না রজ্য স্তরে নাকি সব স্তরে তা জানা নেই, কিন্তু এটা নিয়েও কোনো সন্দেহ নেই যে এটা হত। ভয় দেখিয়ে, বোম মেরে, পুলিশের সাহায্য নিয়ে অনেক রকম ভাবেই হত। আপত্তি সেখানেই। বেসুর ঘটনাটা ইন্টারেস্টিং এই কারণেই যে সেই সব চেনা ছকের বাঁধা চালগুলো দেখা যাচ্ছে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ২২:৪৮397325
  • ঠিক আছে, অ্যাপলিটিকাল বলে কিছু হয়না। অন্তত: কেউ কেউ মনে করে বিশ্বের সব কাজ পলিটিক্যাল - ঘুমনো থেকে বাতকর্ম সব। প্রবলেম নেই।

    হনুকে, বৃহত্তর পার্টির সঙ্গে যোগ থাকবে কি থাকবে না সেটা কথা নয়। ছাত্র সংগঠনের ছাত্রদের স্বার্থ দেখা উচিত। নইলে তুমি ছাত্র না তাড়ির ব্যবসায়ী হু কেয়ারস? যাও গিয়ে মূল সংগঠন করো। ছাত্র সংগঠনকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে দেবার অলিখিত কারণই হল তুমি সবার আগে ছাত্রদের স্বার্থ দেখবে। পেরিফেরালি যদি বৃহত্তর রাজনীতির প্রশ্ন আসে তখন দেখা যাবে।

    এখন হয়েছে কি, এসব অর্গানাইজড পার্টির ছাত্র সংগঠনগুলো স্রেফ আড়কাঠির কাজ করে। তাদের একমাত্র কাজ হল বৃহত্তর পার্টির স্বার্থ দেখা আর কচি মেম্বার ধরে দল ভারী করা। ধাড় মে যায় ছাত্র-স্বার্থ। 'ছাত্রসমাজ কি বৃহত্তর সমাজের বাইরে? বৃহত্তর সমাজের স্বার্থ দেখলেই ছাত্রদের স্বার্থ দেখা' হবে টাইপের বুলি পাতি সেল্ফ-সার্ভিং ঢপবাজি।
  • r | 198.96.180.245 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:২৮397326
  • ওটা "ভাড় মে যায়ে" হবে। বাকি ব্যাপারটা নিয়ে তর্ক করলাম না- বাইরে এমন মেঘলা আকাশ যে তর্ক করতেও বোর লাগছে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩৫397327
  • তবে ভাড় মে-ই যাক।

    আসলে এই ব্যাপরগুলো নিয়ে তর্ক হয়না বা করা বৃথা। সাতমণ তেল পুড়বে, কিন্তু আপনার-আমার-হনুর মনের রাধা গ্যাঁট হয়ে বসে থাকবে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৪ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৪৮397328
  • বেসুটার স্টেটমেন্ট। এট্টু আগে পেলাম।



  • ip | 69.251.184.3 | ০৬ এপ্রিল ২০০৮ ০৫:৫১397332
  • 'তাদের ''একমাত্র'' স্বার্থ হল বৃহত্তর পার্টির স্বার্থ দেখা....'??

    কথাটা একটু এককমাত্রিক হয়ে গেলো না?

    আর, বৃহত্তর পার্টি আর বৃহত্তর সমাজ ও নিশ্চয় সমার্থক নয়।

    এবং 'বৃহত্তর সমাজের স্বার্থ দেখলেই ছাত্রদের স্বার্থ দেখা হবে' টাইপের বুলি যেমন 'সেল্ফ-সার্ভিং ঢপবাজি', ঠিক তেমনি, বৃহত্তর সমাজের স্বার্থ দেখলে ছাত্রদের স্বার্থ দেখা যাবে না, এধরণের মনোভাব ও তাই।
  • udayan | 125.17.8.196 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ১১:৫১397333
  • অরিজিত, তুই নকি?

    বেসু বাওয়াল নিয়ে তোর বক্তব্য-র সঙ্গে মোটমুটি একমত। তবে সেটা খুব একটা surprising নয়, কি বল?

    উদয়ন
  • nyara | 64.105.168.210 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ১২:১০397334
  • কথাটা একমাত্রিক নয়। নয় এই কারণেই যে, এই কথার প্রাসঙ্গিকতা আসে শুধু তখনই যখন ছাত্রস্বার্থ আর বৃহত্তর-স্বার্থ পরস্পরবিরোধী হয়। মানে মোদ্দা কথা, যখন পার্টির স্টান্স ছাত্রস্বার্থবিরোধী তখনই একমাত্র কনফ্লিক্ট। এরকম অবস্থায় পার্টিস্টান্সের বিরোধিতা করবার ধক পার্টির ব্যাঙাচিরা কবে অর্জন করল?

    এই পুরো ব্যাপরটার মধ্যেই একটা ননসেন্সিকাল হাসি-হাসি গন্ধ আছে। মানে ব্যাঙাচিরা প্রথমেই পার্টির স্টান্সই আসলি ছাত্রদরদী (অতএব, বাকি সব জালি) বলে তকমা মেরে কনফ্লিক্টের সম্ভাবনাকেই মায়ের ভোগে পাঠিয়ে দেয়।

    'বৃহত্তর সমাজের স্বার্থ দেখলে ছাত্রদের স্বার্থ দেখা যাবে না' - এমন মহৎ কূপমন্ডুকীয় অবস্থান আমি লই নাই। বলছিলাম দেশোদ্ধার করতে গেলে ক্যাম্পাসের বাইরে করো। ক্যাম্পাসের মধ্যে হলে ছাত্রোদ্ধার করো।
  • Arijit | 128.240.229.68 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ১৩:৪০397335
  • উরিশ্লা উদো? তুই কোথায়?
  • udayan | 125.17.8.196 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ১৩:৪৮397336
  • বম্বে। মেল করিস।

    [email protected]
  • udayan | 125.17.8.196 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ১৫:০৪397337
  • @ nyara,

    তোমার কথায় নিশ্চয়-ই বেশ যুক্তি আছে।

    তবে মামা, মাঝে মাঝে, ছাত্র স্বার্থ-টা বলতে যে ঠিক কি বোঝায়, সেটা-র পরিভাষা কিন্তু ক্রমশ-ই বদলাতে থাকে। অনেক সময় সেই change টা হয় political consciousness / color-র দউলতে, অনেক সময় experience-র প্রলেপে।

    ছাত্র থাকার সময় অনেক issue-কেই সান্‌ঘাতিক ছাত্র স্বার্থ দরদী মনে হয়। ছাড়ার পরে নয়। and vice versa

    তাই বৃহত্তর স্বার্থ অর ছাত্র স্বার্থ definitions গুলো এক টু গোলমেলে।

    party-র লাইন-ই আমাদের লাইন সেটা যেমন হাস্যকর, তেম নি আমাদের লাইন-এর সাথে বৃহত্তর জগতের কোনো সম্পর্ক থাক তে পারে না, থাক লেই সেটা campus-র বাইরের ব্যাপার, বাইরে গিয়ে করো, এটা-ও ভিত্তিহীন।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ২২:০৫397338
  • আর কতবার লিখব রে বাবা! হেজে গেছি এক কথা বলতে বলতে। ক্ষ্যামা দাও বাপ। ভুল হয়ে গেছে। ক্যাম্পাসে-ক্যাম্পাসে কিউবার কমরেডদের জন্যে পয়সা তোলা দীর্ঘজীবি হউক।

  • Sanda | 195.229.236.216 | ০৭ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২৯397339
  • আর দেড়শো বছরের কলেজ গোল্লায় যাক, কেমন?
  • Suvajit | 59.154.50.124 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ০৮:৫৩397341
  • @উদয়ন : উদো কি ১৫ হোস্টেলের উদো, ৯৩-ব্যাচ ?
  • udayan | 125.17.8.196 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ১০:০৯397342
  • আমি EE 1995 batch
  • Suvajit | 59.154.50.124 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ১১:৩৮397343
  • ok. Thanks for the info
    উদয়ন আপনি এই লিংকে গিয়ে আপনার ডিটেল্‌স আপডেট করতে পারেন https://www.becollege.org/members/AddName.asp

  • Arijit | 128.240.229.66 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:৫০397344
  • ইয়ে - ন্যাড়াদার কথা টেনে বলা যায় দুনিয়ার সমস্ত বিপ্লব - সেই ফরাসী বিপ্লব থেকে শুরু করে আরো অনেক এরকম ব্যাপার - সব গোল্লায় যাক। ছাত্রদের কি আস্পদ্দা মাইরি - এইসব বাইরের দুনিয়া নে কতা কয়;-) কিউবার লোকগুলানেরও মাথায় গোলমাল ছেলো - নইলে আফ্রিকার দেশগুলোর স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগ দেয় - কোথাকার কোন আফ্রিকার অসইব্য লোক, তাদের আবার স্বাধীনতা, ধুর। আর ভিয়েতনাম নিয়ে তো সব ব্যাটা নাকে কেঁদেছিলো - ভারী অন্যায়।
  • Arijit | 128.240.229.66 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:৫৭397345
  • মানে ক্যাম্পাসের মধ্যে ক্যাম্পাসের বাইরের রাজনীতি/কথা নিষিদ্ধ হয়ে গেলে আর কি। শুধু পঞ্চাশ পয়সা চাঁদা নিয়েও যেমন সলিডারিটি হয় না, তেম্নি নিষিদ্ধ করে দিলেও সেটা একধরণের ডিক্টেটরশিপ হয়ে দাঁড়ায় - যেটা একটা বড় গোষ্ঠী রাজনীতি বন্ধের নামে অনেকদিন ধরেই চাইছে - রোবোট বানানোর জন্যে।
  • baka | 70.165.132.23 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২২:০২397346
  • ছাত্ররা প্রতিবাদ করবে তো বটেই। এ তো ভাল কথা। তৃণমূল সাংসদদের বিধানসভায় ভাঙ্গচূর অভব্যতার প্রতিবাদ করতে চাইবে, আবার, নন্দীগ্রামের পুলিসের গুলি চালনার বর্বরতারও প্রতিবাদ করতে চাইবে। কিন্তু কোনো পলিটিক্যাল পার্টির ধামাধরা (মতান্তরে চামচাগিরি) হয়ে থাকলে, বেছে বেছে প্রতিবাদ করতে হয় ! ফরাসী বিপ্লব, ভিয়েতনাম যুদ্ধ-এ যদি বেছে বেছে প্রতিবাদ করতে হত, তাহলে আর... !
    নন্দীগ্রাম-এর ঘটনার প্রতিবাদে তো কোনো ছাত্র সংগঠনের বাংলা জুড়ে প্রতিবাদ হল না। হয় না, হয় না। এভাবে নিজেদের মধ্যে খেয়োখেয়ি হয়, দলবাজি হয়, মারপিট হয়, আর কিছু না, উদাহারণ, বেসু, প্রেসিডেন্সি, যাদবপুর। এর মধ্যে একটা প্রোপাগান্ডা আছে:
    যদি ছাত্র হয়ে নিরপেক্ষভাবে রাজনৈতিক মতভাব প্রকাশ করতে চাও, তাহলে পার্টির লাইনে এসো, নইলে ফটো, নন্দনে সিনেমা দেখো, দুধ জিলিপি খেয়ে গাঙ্গুলি-দ্রাবিড় নিয়ে ভাট মারো।

  • aja | 207.47.98.129 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২২:১৫397347
  • প্রতিবাদ তো সকলেই বেছে বেছে করে। জোতদারের ছেলে বর্গা অপারেশনের প্রতিবাদ করবে, আবার ভাগচাষীর ছেলে তা সমর্থন করবে। এখন দুজনেই ছাত্র। বৃহত্তর রাজনীতির বাইরে ছাত্র সমাজের ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ একটা বাজে ইউটোপিয়া।

    রাজনীতির আবার নিরপেক্ষতা কি?
  • r | 198.96.180.245 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২২:১৮397348
  • ঠিক।
  • baka | 70.165.132.23 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২৯397349
  • প্রতিবাদ বাছাইটাও করে দেয় পার্টি। এটা করো, ওটা কোরো না।

    মেইনস্ট্রিম পলিটিক্যাল পার্টির বাইরে সংঘবদ্ধ কিছু আইডিয়া ফালতু, একটা বাজে ইউটোপিয়া, এটাই তো প্রোপাগান্ডা। করতে চাইলে আমাদের সুরে করো, নইলে ফটো। বেশী ইয়ে করলে বাইরে থেক লোক এনে কেলিয়ে দেবো।
  • aja | 207.47.98.129 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২২:৪৫397350
  • নিজে বাছাই করতে চাইলে নিজের পার্টি বানাও। বা পার্টি ছাড়াই প্রতিবাদ কর। ঐ প্রতিবাদ বাছাইটাও করে দেয় পার্টি, এই অনুযোগের আসলে অর্থ হল, কেন প্রতিবাদ বাছাইএর মনোপলি আমার পার্টি (বা আমার বাডিদের) থাকবেনা।

    অ্যান্ড ডোন্ট পুট ওয়ার্ডস ইন মাই মাউথ। আমি বলেছি শ্রেনীর বাইরে একটা হোমোজেনাস ছাত্রসমাজের ধারনা হল ইউটোপিয়া। কক্ষনো বলিনি মেইনস্ট্রিম পার্টিদের বাইরের আইডিয়া ফালতু।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:০৪397352
  • কিন্তু ইস্যুটা তো গুলিয়ে ফেলা হল। ইস্যু ছিল, ক্যাম্পাসে কি ধরণের রাজনীতি চলা উচিত। ছাত্রদের শ্রেণীচেতনা থাকা উচিত কিনা, ছাত্ররা বৃহত্তর সমাজের ভেতরে না বাইরে না শূণ্যে ত্রিশংকু, ছাত্রাবস্থার কোন বছরে ম্যানিফেস্টো পড়া উচিত - এগুলো সবই হয়তো আকর্ষণীয় আলোচনা হতে পারে, কিন্তু মূল ইস্যুর বাইরে। মানে বলতে চাইছি, 'প্লিজ স্টপ দিস প্যারালাল ডিসকোর্স।'
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন