এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বি ই কলেজ ও বাওয়ালি

    Blank
    অন্যান্য | ৩১ মার্চ ২০০৮ | ১২০১৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Arpan | 202.91.136.71 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:২৩397386
  • মাওবাদ নিয়ে আরেকটু আলোচনা হোক। অন্য কোথাও।

    বুনান একটা টই শুরু করে ছেড়ে দিয়েছে। ঐ বইটা হাতে এসে যাবে। সময় পেলে আলোচনাটা এগোনো যাবে।
  • Blank | 203.99.212.224 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:৪৯397387
  • আপাতত হনু দার কথার হাল্কা প্রতিবাদ করে যাচ্ছি। সপ্তাহ দুয়েক পরে একটু ফ্রী হলে লিখবো। হনু দা অবিশ্যি 'red sun' পরে ফেলতে পারে।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:১৫397388
  • আলোচনাটা একটু তাত্বিক দিকে চলে যাচ্ছে বলে আমি রিটায়ার করতে চাইছি। খালি ঐ 'অরাজনীতি' নিয়ে একটা কথাই বলার আছে। আমি 'অরাজনীতি' বলে যা বুঝছি, সেটার নাম যাই হোক, সেটাও এক ধরণের রাজনীতি। হয়তো একটু নেতিবাচক, একটু প্রতিক্রিয়া-কেন্দ্রিক (প্রতিক্রিয়াশীল বললাম না, কারণ এই শব্দটা ব্যবহার করে-করে এমন হয়েছে যে লোকে এক কান দিয়ে শুনে অন্য কান দিয়ে বের করে দেয়)। এবং ব্যক্তিগত। কিন্তু যখন দেখা যাচ্ছে সংগঠিত আন্দোলন নিশ্চিতভাবে ডিজেনারেট করে যাচ্ছে ব্যক্তিগত স্খলনে বা অন্য কারণে, তখন কিছু লোক বলছে যে আমি এই ধরণের সংগঠিত রাজনীতিকে গ্রহণ করছি না। আমার নিজের রাজনীতি আছে, কিন্তু আমি সংগঠনের রেজিমেন্টেশনকে স্বীকার করব না। এটা অনেকটা সংগঠিত ধর্মের বিরুদ্ধে যে সেকুলার কালচার গড়ে উঠেছে অনেকটা সেইরকম। ফ্রান্সের সেকুলারিজম নয়, ভারতবর্ষের সেকুলারিজম। অর্থাৎ ইস্যুর ভিত্তিতে একটা অ্যাডহক সংগঠন হল। ইস্যুটা যেভাবেই হোক রিজলভ হয়ে যাবার পরে ঐ সংগঠনের আর অস্তিত্ব রইল না। মানে বলা যেতে পারে প্রজেক্ট-ভিত্তিক রাজনীতি। এখন কথা হচ্ছে যে এই অরাজনীতির রাজনীতি আদৌ কোন জায়গায় যাবে কিনা। সেটা দেখার বিষয়। কেননা এই রাজনীতি সংগঠিত রাজনীতির পরিপন্থী। কাজেই রাজনৈতিক সংগঠনগুলো কখনই চাইবে না এই সমষ্টিগতভাবে এই একক রাজনীতি কোনরকম জায়গা পাক। এধরণের কোন সফল আন্দোলনকেই সংগঠিত রাজনৈতিক দলগুলো কো-অপ্ট করে নিতে চাইবে।

    ব্যস। আর কিছু বলার ইচ্ছে নেই এই থ্রেডে।
  • r | 198.96.180.245 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:২৩397389
  • ন্যাড়াস্যার মুখ বন্ধ করা মানে থ্রেডটাও শেষ- তক্কো করব কার সাথে? যদি না ঈশেন তক্কো করার খাতিরে একটা পোমো অ্যাঙ্গেল নিয়ে আসে।
  • hanu | 220.225.84.122 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩০397390
  • দিল জল ঢাইলা। সবে একটা বড় পোস্টাচ্ছিলাম। যাক কাম নাই।
  • arjo | 168.26.215.54 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩২397391
  • ব্যাপারটা অনেক দুর এগিয়ে গেছে দেখি। কয়েকদিন খুব কাছ থেকে ছাত্র রাজনীতি দেখেছি তার সুবাদে কিছু অবসারভেশন।

    ছাত্র রাজনীতি দেশ, কাল নিরপেক্ষ নয়। ভারত, জাপান, কিউবা কিম্বা আমেরিকার ছাত্র রাজনীতির মধ্যে মিল খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। আবার শুধু ভারতেই স্বাধীনতা উত্তর আর স্বাধীনতা পরবর্তী ছাত্র রাজনীতির প্রকৃতিগত পার্থক্য অনেক। ভারতে এখন ছাত্র ইউনিয়ন যে ভাবে গঠিত হচ্ছে তাতে পুরো ধারাটাকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১। ইন্ডিপেন্ডেট - ফর দ্যা স্টুডেন্ট বাই দ্যা স্টুডেন্ট
    ২। রাজনৈতিক - মুলত ট্রেনিং গ্রাউন্ড ফর দ্যা ফিউচার লিডার্স

    আলোচনায় যেভাবে রাজনীতি বা অরাজনীতি এসেছে তাতে খুব সরলীকরণ করে বলা হয়েছে ১ মানে অরাজনৈতিক আর ২ মানে রাজনৈতিক। এটা আমার এখন মনে হয় অতিসরলীকরণ। রাজনীতি তে অংশগ্রহণ অনেক রকম ভাবে হয়। সক্রিয় বা আমাদের মতন কাগজ পড়ে, বা আর একটু ইন্ডিপিন্ডেটলি। প্রথম শাখার অনেকেই একটু মাইল্ড পলিটিক্স পছন্দ করেন (আমাদেরই মতন)। অন্যদিকে মুশকিল হল দ্বিতীয় শাখার যে প্রশাখা আছে তার প্রায় প্রতিটাতেই ছাত্রের ব্যক্তিসঙ্কÄ¡কে সম্পূর্ণ বিসর্জন দিতে হয়। সেল্ফ হুডের সাথে পলিটিক্স এর এই যে দন্দ্ব সেটা কিন্তু সক্রিয় রাজনীতির ই তৈরি। ছাত্র যে একজন নাগরিক সেটাই ভুলে যাওয়া হয়। আর তাতে সায় না থাকলেই অ্যাপলিটিকাল আখ্যা দেওয়াটা এক ধরণের চাপ, ঘুরে দাঁড়িয়ে বরং দেখা উচিত পশ্চিমবঙ্গে ছাত্র রাজনীতির হাল এমন কেন।

    (উফ্‌ফ একটা লেখা শেষ করা কি চাপের)।
  • nyara | 67.88.241.3 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩৪397392
  • আরে কি মুশকিল! সবাই আমার দিকে কামান দাগছিল নাকি? আমি তো এলেবেলে দু চারটে স্ট্রোক নিয়ে বড় প্লেয়ারদের ডেকে আনলাম। এবার সাইডলাইনে বসে লেমোনেড খেতে খেতে ভাল খেলা দেখব বলে।

    সিরিয়াসলি, আলোচনাটা চলুক। বুঝি না বুঝি, মন দিয়ে পড়ব। লিখে ফেল হনু। ফাঁকি মেরো না।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৩৬397393
  • মাওবাদ প্রসঙ্গে ছোট্টো করে। বোধিকে।

    ব্যক্তিহত্যা ভালো না খারাপ সেটা অন্য প্রসঙ্গ। সে প্রশ্নে বলতে হলে, বলব ডেফিনিটলি খারাপ। মাওবাদীদের, বিশেষ করে পুরাতন এমসিসির খুন করা এবং তার পদ্ধতিটি বর্বর। মধ্যযুগীয়। ঈশ্বর করুন, মাওবাদীরা যেন ক্ষমতায় না আসে আর আরেকটা সাংস্কৃতিক বিপ্লব না শুরু করে দেয়। তাহলে দেশে ফেরা মাথায় উঠবে। :)

    কিন্তু ভালো-খারাপ নিয়ে কথা হচ্ছে না। কথা হচ্ছে বিদ্রোহ কিনা সেই নিয়ে। তাছাড়া মাওবাদীরা শুধু সিপিএম মারেনা। পশ্চিমবঙ্গে সিপিএম মারে, অন্য রাজ্যে অন্য কাউকে। পশ্চিমবঙ্গে কেন সিপিএম ই মারে, সেসবের ইতিহাস ভূগোলও আছে টাছে।
  • Arpan | 124.125.224.66 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৪০397394
  • ঈশানের এই লাস্ট প্যারাটা দুপুরবেলায় লিখব লিখব করেও মুছে দিলাম।
  • hanu | 220.225.84.122 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৪৩397396
  • ন্যাড়া রে শুদু একটাই কথা কইবার ছেল, মুখ বন্ধ করে কোন লাভ নাই। আপনার অনেক কথাই আমরা শুনতে চাই। একটা কথা তোড় দিয়া কইসি মানে এমন নয়, বোর হইয় চইলা যাবেন।

    এই যেমন ভারত্বর্ষের সেকুলারিজম রে আপনি একটা প্লুরালিজম এর দিক দিয়া আগাইয়া রাখলেন। ভালো কথা। আমার মতামত খানিকটা তাই। কারণ চার্চ ভার্সাস স্টেট পাওয়ার গেম আমাদের ইতিহাসে তো নাই, তাছাড়া বিভিন্ন ফাউন্ডেশন মিথ থেকে তৈরি হওয়া পোলিটিকাল হিন্দুঙ্কÄর একটা বিশিষ্টতা আছে। কিন্তু আপনার লাস্ট পোস্টে যেটা আমার একমাত্র প্রশ্ন, ভারতে সেকুলারিজম শুধু নয় , কন্টেস্টেড রাজনৈতিক বিষয়ের স্থায়ী বিচ্ছিন্ন সমাধান কি আদৌ সম্ভব? ধরুন একটা সোজা বিতর্ক: উচ্চ শিক্ষায় পাবলিক ফান্ডিং এর ফর্ম কি হবে? এটায় ছাত্রদের বিষয়, এতে নানা মতান্তর হবে, এটা কি একটা ছেলে থার্ড ইয়ারে উঠে গেলেই রিজলভ হয়ে যাবে না কি একটা বাজেটের পরিমাণ নির্ধারিত হলেই সমাধান পেয়ে যাবে? বোর হয়ে গেলে উত্তর দিতে হবে না, কিন্তু আমার বক্তব্য হল সমুখে স্থায়ী শান্তি পারাবার মত সমাধান কি বড় প্রশ্ন গুলোর আর আছে? আমাদের এদিকে? আমার তো মনে হয় ডিবেটের ইনক্লুশন বাড়ানোর চেষ্টা টা দীর্ঘদিন ধরে চালানো প্রয়োজন, কারণ একসক্লুশনের রাজনীতির ছলনার অভাব নাই।

    যদি বিরক্ত হয়ে থাকো, ন্যাড়া , রিয়েলি সরি। সকলের কাছেই শুনতে চাই। বলতেও চাই।
  • Somnath | 59.93.204.105 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৫৫397397
  • ফালতু ভাট দিচ্ছে সবাই। যেন পৃথিবীতে কোনো নির্দল প্রার্থী কোনোদিন ভোটে দাঁড়ায় নি, বা জেতে নি। অ্যাপলিটিকাল পলিটিক্স নিয়ে গুচ্ছ কেতাব আছে। লাইব্রেরি যাও।

    এই তালে ইন্টারেস্টিং যেটা, বি . ই কলেজ কেন, আর বি . ই কলেজই কেন- সেইটে চাপা পড়ে গেল।

    রেসিডেন্সিয়াল কলেজের মদ্যপান ও নৈতিকতার জায়গাটা থেকে সরে গেলে যথারীতি অয়ন আর ব্ল্যাংকি ও চুপ মেরে গেছে। :-(
  • Du | 67.111.229.98 | ০৯ এপ্রিল ২০০৮ ২৩:৫৯397398
  • কলেজ রাজনীতির, সংগঠিত রাজনীতি হলেও তার নেতাদের ছাত্রই থাকা উচিত ব্যবহারের দিক দিয়ে - বেশি ন্যাতা ভাব, কি হনু কি হনু (আমাদের হনু নয়) ভাব দেখালে লোকে বিরক্ত হয়ে যায়। এই বেশ 'হনু' ভাবটা কোন কারণে বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে একেবারে যায় না। লোকে নেয় না। সরকারে আছে বলে এদিকে আরোই মন দেওয়া উচিত নইলে ইস্যু যতই হোক লোকে, বিশেষ করে যাদের এত দায় নেই তারা সরে যায়।
  • Probir | 171.159.192.10 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০০:৫৭397399
  • Somnath কে ডিট্টো। সেইজন্য 08 Apr 2008 -- 11:40 PM এর post এ লিখেছিলাম যে আলোচনা টা BEC থেকে বেরিয়ে রাণাঘাট - Diamond Harbour - কাকদ্বীপ হয়ে তিব্বত চলে গেছে। আর অরিজিত দা র জন্য একটা question রেখেছিলাম যেটা অরিজিত দা সযত্নে এড়িয়ে গেল।
  • Arpan | 124.125.224.66 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:১৭397400
  • হনুর বিতর্কের টপিকটা সোজা। কিন্তু সোজাও নয়। মোটের উপরে এই বিষয়ে ডিবেটে পার্টিসিপেট করার উৎসাহী জনগণ পাওয়া মুশকিল। এক নম্বর কারণ আমাদের সাম্প্রতিক জাতিগত ইতিহাসে পরিশীলিত তার্কিক সুঅভ্যাসটি নষ্ট হয়ে গেছে (বা নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে)। কিন্তু যে পাড়ার লোকাল কমিটি থেকে শুরু করে অ্যাসেমব্লি পর্যন্ত খিস্তি ও খেউড়ের সংস্কৃতিতে জাতি হিসাবে আমাদের সুগভীর আগ্রহ তাতে হঠাৎ করে ক্যাম্পাসের ভেতরে একটি জ্ঞানের প্রগাঢ় আলোকশিখা দীপ্যমান হবে এইটি একটি "ইনক্লুশনের ছলনা'। :) দুই নম্বর কারণ এই ধরণের টপিক এলিট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীদের (যাদের কেউ কেউ পরে ছাত্রনেতা থেকে যুবনেতা তথা ভবিষ্যতের উঙ্কÄল পলিটিকাল সিতারে হবেন) মধ্যে মোটেও জনপ্রিয় নয়। নেহাৎ ডিবেটের খাতিরে ডিবেট করলে আলাদা কথা। নাহলে উচ্চশিক্ষায় সংরক্ষণ হওয়া উচিত কিনা বা হলেও তা কত হওয়া উচিৎ এইরকম হাতেগরম ইস্যু নিয়ে আলোচনা হলে পার্টিসিপেসনটা অনেক বেশি হয়। আমাদের দেশের কনটেক্সটে।

    মোটমাট যে কথা বলার ছিল সেটা হল ডিবেটের ইনক্লুশন বাড়াবার চেষ্টা সাধুবাদযোগ্য একটি মহতী প্রচেষ্টা। গোল বাঁধে যখন অনিবার্য প্রশ্ন ওঠে সেই ডিবেটের ইস্যু কী হবে? লোকাল না গ্লোবাল? কে সেটি ঠিক করে দেবে? আর সবচেয়ে বড় কথা কী করিতে হইবে? যে তর্কের অনুশীলন গড়ে তোলার প্রয়াসের কথা বলা হল সেটি ইমপ্লিমেন্টেশনের চাপ শুধু ছাত্রদেরই নিতে হবে এইরকম একটি দাবি কাগজেকলমে অবাস্তব। রাজনৈতিক ছাতার তলায় এলেই মাথার পিছনে সচতনতা নামে একটি হ্যালো গজাবে সেটিও একটি তাঙ্কিÄক আশাবাদ। যেহেতু সামনে কোন আশার কুহক আলোও নেই অতএব চলুক স্ট্যাটাস কো। আর প্রতিষ্ঠানবিরোধিতার হিরোগিরি। মোট কথা তুমি বাপু হরিদাস পাল এমন কিছু মাড়াওনি যাতে আজ হস্টেলে মদ-গাঁজা খাবার "নৈতিক স্বাধীনতায়' হাত দেবার তোমার কোন রাইট জন্মায়। হ্যা, সেইটাই সব নয়। মদ ও গাঁজাও খাবো, সারাবছর ক্লাস বাঙ্ক করে টিসিএসের কোশ্চেনের চোথা জোগাড় করে চাকরির পরীক্ষায় বসব এবং ছ'মাসে-ন'মাসে একটা নন্দীগ্রাম ঘটলে ভিক্টিমদের জন্য ক্যাম্পেন ড্রাইভও করব। এইগুলোর মধ্যে স্ববিরোধিতা খোঁজা কেন?
  • Arpan | 124.125.224.66 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:২৮397401
  • ভারতের ন্যাচরাল সেকুলারিজম বনাম ফ্রান্সের ইম্পোজড সেকুলারিজমের তুল্যমূল্য আলোচনা অমর্ত্যবাবুর লেখায় বিস্তারিত আছে।

    ডি: ইহা সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রসঙ্গ।
  • Arijit | 77.103.111.51 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৩১397402
  • সযত্নে এড়ানোর কথা ওঠে কেন? সময় পাই না, আর অন্য আলোচনা হচ্ছিলো, তাই লিখি নি।

    (১) লোকাল কমিটি ইত্যাদি অবধি যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না যদি ছাত্রদের শিরদাঁড়া সোজা থাকে।

    (২) তখনকার যোগাযোগ কি এখন আছে? তবে কখনো পরিচিত কারো সাথে দেখা হলে অবশ্যই কথা তুলবো - যেমন শ্রীদীপদার সাথে কখনো দেখা হলে কোশ্চেন করলে শ্রীদীপদা চটবে না - তখনও চটতো না - তাই এই ভরসাটা আছে।
  • r | 198.96.180.245 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৩৬397403
  • ক্লাস, ক্লাস- অজদা বলছিলেন, আমিও বলি। জার্মান বুড়োকে ছেদ্দা অচ্ছেদ্দা যাই করো বাপু, এই একটা "ক্লাসের" গপ্পো যা দিয়ে গেছেন! আমার মেইনস্ট্রিম অর্থনীতির কাকু জেঠুরাও এইজন্য বুড়োকে মানেন। ওটিকে ছেড়ে অরাজনৈতিক রাজনৈতিক- কোনো গপ্পই দাঁড়ায় না। বি ই কলেজ, মদ গাঁজা, বেসু হিসু- কিস্যু না। ঐ যে অপ্পন বলল না-স্ববিরোধিতা খোঁজা কেন, ঐ সব স্ববিরোধ থেকে নিরোধ- সব ক্লাসেরই গপ্পো। তো এ নিয়ে যথারীতি আমার কিছু বক্তব্য ছিল, কিন্তু সব বক্তব্য তো আর একদিনে বলা যায় না। ;-)
  • r | 198.96.180.245 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৩৮397404
  • বাই দ্য ওয়ে, অপ্পন "মারানো"কে যে "মাড়ানো" করে- সেটা হেরম্ব মৈত্র অনুপ্রাণিত বেম্মো আদর্শ না সিরিফ ব্ল্যাঙ্কিপন্থা?
  • Arpan | 124.125.224.66 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৪৩397405
  • বোধহয় প্রথমটি। তবে অবচেতন মনের প্রভাব। :))
  • r | 198.96.180.245 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৪৬397408
  • মনুসন্তানের অবচেতনে নাকি অয়দিপাউস, এলেকটেরাল নামের সব ভায়ানক ভায়ানক ব্যাপাস্‌স্যাপার বাসা বেঁধে থাকে। অপ্পনের দেখি উলটোপানা- স্যানিটাইজ্‌ড অবচেতন!
  • Probir | 171.159.192.10 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৫২397409
  • অরিজিত দা,

    তোমার (১) point এ আমি ও একমত যে যদি স-অ-অ-অ-ব student group শিরদাড়া ( চন্দ্রবিন্দু দিতে পারলাম না ) সোজা রাখে তাহলে বাইরের পেশীশক্তি college এ ঢুকতে পারবে না। কোনো color এর বিচার এ যাচ্ছি না। কিন্তু এই বাইরের পেশীশক্তি যে BEC র আজকের গোলমাল এর জন্যে একটা বড় factor সেই ব্যাপার এ একমত কি ?? ব্যস্‌, সেইটুকু ই বলতে চেয়েছি।

    (২) অবশ্যই ধন্যবাদ। তা নাহলে গুরু র পাতায় শুধু শুধু আলোচনা করে কি লাভ ?
    - প্রবীর

  • Arpan | 124.125.224.66 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৫৫397410
  • মনুসন্তানের অবচেতনে অউদিপাউস এবং হেরম্ববাবু মুখোমুখি দুকুর রোদে বসে দাবা খেলেন।

    কে যে কোন দান কখন জেতেন কে জানে?
  • r | 198.96.180.245 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০১:৫৮397411
  • ভেবে দ্যাখলাম ম্যাওবাদ নিয়েও আমি "কিছু বলব বলে এসেছিলেম"। কিন্তু সব কয়ে দিলে পোবোন্দো লিখব কি করে? তাই এটাও পাস।
  • b | 78.137.144.235 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০২:০৭397412
  • নির্দলের ব্যাপারটা একটু গোলমেলে আছে। আমাদের শহরে মিউনিসিপ্যালিটি ইলেকশনে একবার এক কং কর্মী নমিনেশন না পেয়ে নির্দল হয়ে দাঁড়িয়ে যায়। তাকে সাপোর্ট করে বিজেপি। তার দেয়াল লিখনে "বিজেপি সমর্থিত নির্দল কংগ্রেস প্রার্থী' এই কথাটা লেখা থাকতো।
  • Arijit | 77.103.111.51 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ০২:২৯397413
  • প্রবীরকে - ফ্র্যাঙ্কলি কাগজের খবর ছাড়া আমি কিছু নতুন জানি না। আর আমি বল্লে কি এসে যাবে? বাইরের সাথে যোগাযোগ আগেও ছিলো, অথচ গণ্ডগোল ছিলো না - তাই বলছি শুধু ওইদিকে আঙুল তুলে লাভ নেই। অন্য কিছু আছে - যেটা আমি কেন, এখানে কেউই জানে না। এবং পার্টিজান মনোভাব থাকলে কেউ জানবেও না।

    বাই দ্য ওয়ে - অ্যাপোল আর নির্দলে গুলাইলে মুশকিল।
  • hanu | 125.18.104.1 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ১০:১৩397414
  • সৈকেতেরে 'ছোট'(:-)) করে:

    তোমার যে কম্যুনিস্ট ট্রেনিং ছাড়াও একটি তাঙ্কিÄক সমাজবিজ্ঞাণীর আরেকটি টুপি আছে সেইটা মাঝে মাঝে ভুইলা গ্যালে হইব? 'মধ্যযুগীয় বর্বর' কথাটায় আমার অন্তত তীব্র আপত্তি আছে। প্রথমত জন স্টুয়ার্ট মিল কৃত পিরিয়ডাইজেশন স্ট্রাকচার প্রশ্নাতীত নয়। আদিকালে গৌরব/মধ্যযুগের অন্ধকার/আধুনিকতার আলোকপ্রাপ্তি এই বোগাস তঙ্কেÄ সাবস্ক্রাইব না করার পরামর্শ দেব। এইটি আমাদের দ্যাশে , তোমারে নতুন কইরা বলার কিসু নাই- আমার চে ঢের বেশি থিয়োরি পড়সো, কলোনাইজেশন কে লেজিটিমাইজ করার কাজে ব্যবহৃত হয়েছিল, মুঘল সাম্রাজ্য কে ওরিয়েন্টাল ডেসপটিজম এর প্রশ্নহীন মডেলে বসিয়ে।
    দ্বিতীয়ত সময় ধরে পৃথিবীর ইতিহাসে বর্বরতা কখনো-ই কম পড়ে নাই। সভ্যতার কাল নিরপেক্ষে। 'আধুনিক যুগ' খুব একটা টলারেন্সের যুগ নয়। 'বর্বর' শব্দটাও একটু খেয়াল কইরা ব্যভার কোরো, কারন এর আদি মানে হল 'যারা ল্যাটিন জানেন না'।(উম্বের্তো ইকো - অন লিটেরেচার)
    দ্বিতীয়ত ব্যক্তি হত্যার রাজনীতি কোথাও কখৈ্‌ন সমর্থন যোগ্য নয় আমার কাছে। কর্তৃ বাচ্যে যে কথা বলছি তার বেসিকালি যদিও কোন অর্থ হয় না, কারণটা ঐ ক্লাস। তুমি বলতেই পারো বিহারের রণবীর সেনার একমাত্র দাওয়াই ভায়োলেন্স। তুমি বলতেই হরিয়ানার দলিত অত্যাচারের একমাত্র দাওয়াই পাল্টা মার। তুমি বলতেই পারো অন্ধ্রপ্রদেশ বা পশ্চিম বঙ্গে বা উড়িষ্যায় একদল মানুষ হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছেন কারণ তা না হলে তাঁরা পড়ে মার খাবেন, হয় গ্লোবালাইজেশনের কাছে নয় জমিদার-শিল্পপতি-রাজনীতি নেক্সাসের কাছে। কিন্তু তুমি যেটা এড়িয়ে যাচ্ছো সেটা হল সেটা হল এই রাজনীতি যে কোন সময়ে পার্সোনাল ইকোয়েশন সলভ করার পদ্ধতিতে পর্যবসিত হয়। দ্বিতীয়ত যে মুক্তাঞ্চল নির্মাণের পদ্ধতিতে এই তথাকথিত বিদ্রোহ এগোয় তাতে নিজের স্ব-আরোপিত জালে সে নিজেই আটকা পড়ে এবং তার আর বড় করে এনগেজ করা হয় না। এটা আমার অবসার্ভেশন। ডিবেটের প্রাইমেসি নিয়ে অর্পণের দুকথা শোনবো পরে।

    ভূগোল ইতিহাস অবশ্যই আছে। পশ্চিম বঙ্গে ভাগচাষী ক্ষেতমজুর দিনমজুরের অধিকার অর্জনের লড়াই য়ে যে ঐতিহাসিক গতি রয়েছে, কোমরের জোর অর্জনের ইতিহাস রয়েছে, সেটা অন্যত্র আছে কি? সেটা ব্যক্তি হত্যাকে অবলম্বন না করেই হয়েছে। অনেক সিপিআইএম বিরোধী এনজিও এটা বোঝেন। আমি তো বলবো 'উপকারী' এনজিও তে সীমাবদ্ধ না থেকে অনুরাধা তওলোয়ারের মত লোকেরা যে ক্ষেত মজুরের সঙ্গঠন গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছেন, এ তো ভল কথা, এই রাজ্যে গণ আন্দোলনের ঐতিহ্যের প্রগতিশীল ও সুশীল স্বীকৃতি। আমার কাছে প্রাক্তন মতাদর্শগত ডিভাইড সঙ্কেÄও মেধা/অনুরাধা/প্রফুল্ল/শংকর গুহনিয়োগী রা যে কারণে শ্রদ্ধা পান, একই কারণে পেতেন পিসি যোশী/অহল্যা রঙ্গনেকর/জয়পাল সিং/হরেকেষ্ট কোনার/জ্যোতি বসু/নৃপেন চক্কোত্তি রা। এরা গণ আন্দোলনের প্রয়োজনটা বোঝেন বলে।

  • Suvajit | 121.218.104.149 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ২০:২৭397415
  • আলোচনাটা মূল টই থেকে একটু অন্যদিকে গেলেও খুবই ইন্টেরেসটিং হচ্ছে। হনুদা, ন্যাড়াদা - আপনাদের পোস্টগুলো পড়ছি আর পরের পোস্ট পড়ার অপেক্ষায় থাকছি।
    এখানে টুকটাক দু একটা কমেন্ট করবো।
    ১। ন্যাড়াস্যারের 09 Apr 2008 -- 11:15 PM এর পোস্টের বক্তব্যই আমার Date:04 Apr 2008 -- 11:23 AM পোস্টের বক্তব্য ছিলো (যদিও স্যার আমাকে গালমন্দ করেছিলেন তখন :-))। যে অরাজনীতিও আদতে রাজনীতি। প্রথাগত সংগঠিত রাজনীতির থেকে এর তফাৎ হলো যে এর রাজনৈতিক পরিধি সীমিত, লক্ষ্য কিছু নির্দিষ্ট ইস্যু, রাজনৈতিক ইতিহাস সেরকম নেই আর আন্দোলনও স্বল্পমোয়াদি। তাই কলেজে এই ধরনের রাজনীতি চলতে পারে, কেননা কলেজে ৩-৪-৫ বছর ছেলেমেয়েরা কিছু নির্দিষ্ট ইস্যুভিত্তিক মুভমেন্ট করতে পারে। কিন্তু বৃহত্তর ক্ষেত্রে এ ধরনের রাজনীতির টেঁকা মুস্কিল আছে। টিঁকতে গেলে আপনাকে নানা ধরনের মানুষের নানা ধরনের সমস্যার সংগে জড়াতে হবে, দলগত শক্তি বাড়াতে গেলে মানুষকে আপনার রাজনৈতিক মতাদর্শে আকর্ষিত করতে হবে। সেখানে রামের সংগে শ্যামের সমস্যা হলে রামের পক্ষ নেবেন না শ্যামের পক্ষ নেবেন সেটা পরিষ্কার করতে হবে। ক-ইস্যুতে রামের পক্ষ নেব, খ-ইস্যুতে শ্যামের পক্ষ নেব এভাবে চললে রাম শ্যাম কেউ আসবে না।
    ২। আর্যর 09 Apr 2008 -- 11:32 PM পোস্টে একটা ভালো পয়েন্ট আছে, ট্রেনিং গ্রাউন্ড ফর ফিউচার লিডার্স। অত কব্যিক না বললেও এটা পরিষ্কার যে ছাত্র রাজনীতি থেকে বড়দা পার্টির বেশ কিছু সংখক কর্মী বা ক্যাডার উঠে আসবে। তাই যে সব কলেজে এই সব আগামী কর্মীর সংখ্যা বেশী বরদা পার্টি সেই সব কলেজের আন্দোলন নিয়ে উৎসাহ দেখাবে। বি ই কলেজের খুব কম ছাত্রই আগামী দিনে নিজের কেরিয়ার ছেড়ে পার্টির হোলটাইম মেম্বার হবে, তাই বি ই কলেজের ছাত্র সংগঠনের প্রতি বরদার বিশেষ আগ্রহ না থাকাই স্বাভাভিক। আমাদের সময়ে হাতে গোনা কিছু সিনিয়ারেরা পাস-আউট হবার পরও কলেজে এসে রাজনীতি করত। সি পি র ছিলো ড্যাড, এস এফ আই-য়ের আঁতেল (ভালো নাম বোধহয় জয়, অরিজিত কন্‌ফার্ম করতে পারবে)। তাই বি ই কলেজে রাজনৈতিক ক্যালাকেলি হয়েছে, বাইরে থেকে পার্টির ক্যাডারদের এনে, বিশ্বাস করা শক্ত। তবে আমাদের পর অনেক কিছু বদলাতে পারে, জানি না।
    এখানে অনেক তাত্বিক আলোচনা হচ্চে, হোক। কিন্তু বি ই কলেজের রাজনীতিতে কতজন সিরিয়াসলি রাজনীতি করত আমার সন্দেহ আছে।(ব্যাতিক্রম অবশ্যই আছে), সে দিক থেকে সংগঠিত রাজনৈতিক দল থেকেও সব ... বিশেষ কিছুই করেনি। এমনকি আমাদের তখনকার ভ্যাদভেদে প্লেসমেন্ট ডিপটার বিরুদ্ধেও বড়সড় কোনো আন্দোলন হয়নি। আমি মানতাম এটা সি পি র একটা বড় ব্যার্থতা ছিলো।
    ৩। সোমনাথদার Date:09 Apr 2008 -- 11:55 PM পোস্টের জবাবে, ছাত্র রাজনীতিতে Apol করে, তারপর গনতন্ত্রীয় রাজনীতিতে নির্দল হয়ে ভোটে জিতেছে - এরকম কেউ আছেন নাকি।

  • Arijit | 128.240.229.65 | ১০ এপ্রিল ২০০৮ ২০:৪৭397416
  • জয় চক্কোত্তির নাম "আঁতেল' ছিলো নাকি? জানতুম না তো!!! ড্যাডকে তো চিনিই - বার তিনেক ইয়ে মানে ক্যালাকেলি হইচিল কিনা;-)
  • d | 219.64.92.252 | ১১ এপ্রিল ২০০৮ ১২:০০397417
  • আচ্ছা এই যে খবরটা http://www.anandabazar.com/10south1.htm
    এটা তো হাওড়ার ঘটনা। এই ছেলেটি ছাত্র কিনা জানি না, সম্ভবত: নয়। কিন্তু ছাত্র হলেও হতে পারত। যাই হোক, এর ব্যপারটা নিয়ে এস এফ আই বা সি পি কোন প্রতিবাদ দেখাবে? কেউ জানলে একটু আপডেট দেবেন? মানে আমার প্রশ্নটা হল, এই আহত ছেলেটি কি "সলিডারিটি'র যোগ্য? নাকি উহা শুধুই কিউবা বা ভিয়েতনামের জন্য?
  • d | 219.64.92.252 | ১১ এপ্রিল ২০০৮ ১২:০১397419
  • আমি এস এফ আই বা সিপির কথাই শুধুমাত্র জানতে আগ্রহী। কারণ, আই সি তো জানা কথাই কলেজের ইউরিনাল বা ভেন্ডিং মেশিনের বাইরে ভাববে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন