এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ইকনমি ক্রাইসিস ডোমেস্টিক মার্কিন গ্লোবাল

    lcm
    অন্যান্য | ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৮ | ৩৫২৭৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kd | 59.93.193.222 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৯ ০৪:১৬403006
  • কারুর সর্বনাশ, কারুর পৌষমাস।
    কাল বৌমা রাত দেড়টায় ফোন করে ১৫০ ডেসিবেলে আমায় জানালো, এই রিসেন্ট লেঅফের দৌলতে ও হঠাৎ manager of network something something হয়ে গ্যাছে (চিল্লানোর চোটে কি যে বললো বুঝতে পারিনি, তার ওপরে ক্ষেপে গেলে ওর দেশী accent বোঝে কার সাধ্যি), তবে যথোচিত মাইনেও বেড়েছে, সেটা নি:সন্দেহে ভালো খবর।
    কিছুক্ষণ পরে ছেলের সঙ্গে কথা বলে শুনলুম ওরও তেমন কিছু না হলেও একটু লাভ হয়েছে - ও windowless অফিস থেকে এখন পুরো হাড্‌সন রিভার ভিউ অফিসে ট্র্যান্‌স্‌ফার হয়েছে।
    মাস দেড়েক বাদে যাচ্ছি, দুটো ভালো খাওয়া পাওনা রইলো।
  • arjo | 168.26.215.13 | ২৭ জানুয়ারি ২০০৯ ১৮:১৬403007
  • নেক্সট ইন লাইন আমেরিকান এক্সপ্রেস। নেট ইনকাম ডাউন ৭৯%।
  • dri | 75.3.201.181 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:৪৪403008
  • তাও তো অ্যামেক্সের ইনকাম আছে।

    ইয়াহু, ইট্রেড আর সান মাইক্রোর তো লস।
  • d | 117.195.33.147 | ২৮ জানুয়ারি ২০০৯ ২১:৪১403009
  • অ্যামেক্সটা চলে কি করে মাইরী? গুড়গাঁও করিমসে শুরুতে বোধহয় একসপ্তাহ মত অ্যামেক্স কার্ড নিত। তারপর বাইরে স্টিকার লাগাল "We don't accept AMEX" তারপর কদিন বাদে দেখি তাতে কালোকালি দিয়ে ক্রস দিয়েছে। জিগ্যেস করে জানলাম যে যেহেতু আর কেউ নেয় না, তাই ঐ অ্যামেক্সের ছাপ দেখেই নাকি লোকে এসে ওতে পে করতে চায় , কারণ তাদেরও ডেসপ্যারেট অবস্থা। ক্রেডিট কার্ড আছে একখানা, কিন্তু কোথাও নেয় না সেটা। তাই ওরা কাটাকুটি করে বুঝিয়ে দিয়েছে যে উহা চলিবে না।
  • arjo | 24.214.28.245 | ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ ০৯:৫৪403010
  • স্টার্বাক্স ৩০০ দোকান বন্ধ করবে ৭০০০ ছাঁটাই করবে। পুরো ২০০৯ টা কাটাতে পারলে হয়।
  • dri | 75.3.201.181 | ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:১৬403011
  • ব্যাঙ্ক অব আমেরিকা বোনাস দেওয়া পিছিয়ে দিল।

    স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড পুওর ব্রিটিশ এয়ারওয়েজকে ধমকি দিয়েছে, এবার কিন্তু তোমার শেয়ার ডাউনগ্রেড করে জাঙ্ক স্টেটাস করে দেব।
  • dri | 75.3.201.181 | ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:২৩403012
  • তবে সবচেয়ে ওয়ারিং খবর এইটা।

    বৃটেনে একটা কাউন্টার টেরারিজ্‌ম ল পাস হবার কথা হচ্ছে যেটা ১৬ই ফেব্রুয়ারি থেকে এফেক্টিভ হবে। তাতে পুলিশের ফোটো তোলা ইল্লিগাল করে দেওয়া হবে। ফোটোগ্রাফারের ফাইন এবং দশ বছর পর্য্যন্ত জেল হতে পারে।

    এটা এই মন্দার থ্রেডেই দিলাম, কারণ এর আন্ডারলায়িং ব্যাপারটা মন্দাঘটিতই মনে হচ্ছে। বৃটেন যদি গ্রীস হয়, বৃটিশ অথরিটি চায় না লোকে সেটা দেখুক। বোধহয়।
  • lcm | 69.236.167.218 | ২৯ জানুয়ারি ২০০৯ ১০:২৮403013
  • ইউএস পোস্ট অফিস সপ্তাহে একদিন ওয়ার্কিং ডে কমিয়ে দেবে, শনিবার সার্ভিস বন্ধ করে দিতে পারে।
  • lcm | 128.48.7.222 | ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ ০৫:১৭403014
  • বোয়িং ১০,০০০ লোক বাদ দেবে।
  • dri | 199.106.103.254 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ ০৫:০২403017
  • কোডাক - ৩৫০০
    ক্যাটারপিলার - ২১১০
    এন ই সি - ২০০০০ (মোস্টলি জাপানি কর্মী)

    বৃটেনে অয়েল রিফাইনারিতে স্ট্রাইকের সাথে গলা মিলিয়ে অনেক লেবার ইউনিয়ান স্বত:স্ফুর্ত ভাবে স্ট্রাইক ডেকেছে। http://www.guardian.co.uk/business/2009/jan/30/oil-refinery-dispute
  • dri | 75.3.201.181 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:২২403018
  • ভাটের আলোচনার এই থ্রেডটা এইখানে থাক।

    আর্য্য : আমেরিকার টাকা ছাপানোর কি কনসিকোয়েন্স?

    বাইনারিদা : ইনফ্লেশান

    ঈশেন : আহা শুধু ইনফ্লেশান নয়, ডলার ডিভ্যালুয়েশান।

    আর্য্য : কিন্তু বাওয়া চীন, জাপান, মায় ভারতও স্টিমুলাস দিচ্ছে (টাকা ছাপাচ্ছে)।
  • dri | 75.3.201.181 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৩২403019
  • এখেনে আমারও কিছু বক্তব্য আছে।

    চীন, জাপানের কেসটা আলাদা। ইন্টারন্যাশানাল ট্রেডে চীন, জাপান ক্রেডিটার নেশান। অর্থ্যাৎ, এরা অন্য দেশের থেকে টাকা পায়। এরা দেশ হিসেবে যা প্রোডিউস করেছে তার চেয়ে কম কনজিউম করেছে। এদের নেট সেভিংস আছে। সুতরাং এরা নিজেদের সেভিংস থেকে স্টিমুলাস প্ল্যান করতে পারে।

    অন্যদিকে, আম্রিকা ইজ ব্রোক। চীন, জাপান, মিড্‌ল ইস্টের কাছে গলা পর্য্যন্ত ধার। স্টিমুলাস দেবার মত নবাবী করার পয়সা কোথায়?

    সুতরাং, পাগলের মত টাকা ছাপানোর কনসিকোয়েন্স ঐ বাইনারিদা এবং ঈশেন যা বলেছেন ...। প্রশ্ন হল, কত টাইম লাগবে। এরা চেষ্টা করছে প্রসেসটা স্লো করে দেওয়ার। কিন্তু ইভেনচুয়ালি হবেই হবে। নো এসকেপিং। চার মাসে না চার বছরে সেটাই প্রশ্ন।
  • sibu | 71.106.244.161 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ ১১:৪৮403020
  • কিন্তু ক্যাপিটাল ইনফ্লো-র হিসাবটা কেমন ভাবে প্লে করবে সে কে জানে? মানে অন্য দেশে যাদের পয়সা আছে, তারা যদি আম্রিকাকে এই বাজারে সেফ হ্যাভেন বলে ভাবে, আর তাদের পয়সা প্রায় শুন্য সুদে আম্রিকাতে রাখে, তবে?
  • dri | 75.3.201.181 | ৩১ জানুয়ারি ২০০৯ ১২:০৬403021
  • হ্যাঁ, সেটা রাখে। এতদিন রেখেছে। কারণ আমেরিকার বন্ডকে সবচেয়ে সেফ মনে করেছে এতদিন। তাছাড়াও নিজেদের জিনিষ আমেরিকায় বেচার জন্য তারা এইভাবে আমেরিকাকে ধার দেয়।

    কিন্তু এই গেমের একটা শেষ আছে। আমি আপনাকে ধার দিচ্ছি তো দিচ্ছিই, দিচ্ছি তো দিচ্ছিই, ধারের পরিমাণ ক্রমাগত বাড়তে থাকলে এই গেমটা অ্যাড ইনফিনিটাম চলতে পারে না। একটা সময় অন্য দেশেরা রিয়েলাইজ করবেই যে কপর্দকশুন্য আম্রিকা আর ধার শোধ করতে পারবে না। তখন তারা ধার দেওয়া বন্ধ করবে।
  • dd | 122.167.4.186 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:০৫403022
  • আর আম্রিগা তখন ভোঁতা হয়ে যাবে।
  • lcm | 69.236.167.218 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:০৬403023
  • "... নিজেদের জিনিস আমেরিকায় বেচার জন্য তারা এইভাবে আমেরিকাকে ধার দেয়...' - এটা একটু বুঝিয়ে বলো। ধরো চীন, তারা তাদের টাকা আমেরিকা-কে দেয়, যাতে সেই টাকা দিয়ে আমেরিকা তাদেরই মেড ইন চায়না জিনিস কিনতে পারে। তাহলে আর কি লাভ হল। বেশ কনফিউসিং।
  • kd | 59.93.210.231 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১১:৫৯403024
  • আর আমেরিকান কংগ্রেস যদি হঠাৎ একটা বিল পাস করে সব ধার (মানে অন্যদের কাছে নেওয়া) মকুব করে দেয়, তাহ'লে?

    যে যার মতো মত দিচ্চে, তো এটাই বা নয় কেন?

    ডি: এখনও মাল খাওয়া শুরু করি নি :-)
  • dri | 75.3.201.181 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৪০403025
  • এল সি এম, ব্যাপারটা এরকম।

    মনে করুন চীন আর আমেরিকার ট্রেড। চীন আমেরিকাকে যত জিনিষ এক্সপোর্ট করে (ইন ভ্যালু), আমেরিকা চীনকে সমপরিমান জিনিষ এক্সপোর্ট করে না। এই ডেফিসিটটা তো চীনের পাওনা আমেরিকার থেকে। সেটা আমেরিকা কিভাবে দেয়? আমেরিকা বাদে অন্য কোনো দেশ হলে তারা তাদের সেভিংস থেকে সমপরিমান ডলার দিত। কিন্তু আমেরিকা তা করে না। সোজা ডলার ছাপিয়ে দিয়ে দেয়। কিন্তু ডলার ছাপাতে গেলে তো বন্ড বিক্রি করতে হবে, এবং সেই বন্ড কাউকে কিনতে হবে। তো এক্ষেত্রে যেটা হয়, চীনই সেই বন্ডগুলো কিনে নেয়। এইভাবে আমেরিকা চালায়। এভাবে চালাতে পারে কারণ ডলার ওয়ার্ল্ড রিজার্ভ কারেন্সি।

    ব্যাপারটা বেশ অদ্ভুতই। মনে করুন এরম একটা সিনারিও। আপনি মনিব, আপনার বাড়িতে কাজ করে এক ভৃত্য। কিন্তু আপনার পয়সা নেই বলে ভৃত্যই আপনাকে ধার দেয় যাতে আপনি ভৃত্যকে মাইনে দিতে পারেন। এবং ভৃত্য এটা করে দুটো কারনে, এক, সে তার চাকরীটি পাকা রাখতে চায়, এবং দুই, সে বিশ্বাস করে যে পরে ধার দেওয়া পয়সা ফেরত পেয়ে যাবে।
  • dri | 75.3.201.181 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৪৩403027
  • আরো তিনটি ব্যাঙ্ক ফেলিওর --

    http://tinyurl.com/bglkt3
  • lcm | 69.236.167.218 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০৮403028
  • দ্রি,
    বেশ। ওয়ালমার্ট/টার্গেট... যত জিনিস ইম্পোর্ট করে চীন থেকে, বোয়িং তত ৭৪৭ চীনে এক্সপোর্ট করে না। কিন্তু, সেটা তো যে কোনো দুটি দেশেরই ইম্পোর্ট-এক্সপোর্ট-এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর এটা তো করে মেইনলি প্রাইভেট ইন্ডাস্ট্রি, এতে সরকারের ভূমিকা কতটা (পলিসি/ডিউটি ইত্যাদি বাদ দিয়ে)।
    তোমার দ্বিতীয় উদাহারণে একটাই প্রশ্ন, যে ভৃত্য-র তাহলে চলে কি করে? আয় তো এফেক্টিভলি শূণ্য, যা আয় হয়, তাই আবার ধার হিসেবে দিয়ে দেয় :-)
  • dri | 75.3.201.181 | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:২১403029
  • ঐ তো বল্লাম, অন্য দুটো দেশ হলে তারা নিজেদের মধ্যে ব্যালেন্সটা ডলার দিয়ে মিটিয়ে নিত। আমেরিকা এই চালাকিটা করতে পারে কারণ ডলার হল ওয়ার্ল্ড রিজার্ভ কারেন্সি। অর্থাৎ, ইন্টারন্যশানাল ট্রেডে ডলার হবে অ্যাক্সেপ্টেড কারেন্সি। অর্থাৎ, ডলারকে সবাই বিশ্বাস করবে অ্যাজ ইন্টারন্যশানাল মিডিয়াম অব এক্সচেঞ্জ। সেকেন্ড ওয়ার্ল্ড ওয়ারের পর ওয়ার্ল্ড ইকনমি কিভাবে ঢেলে সাজানো হবে এই নিয়ে ব্রেটন উডসে যে মিটিং হয়েছিল তার অন্যতম সিদ্ধান্তটি ছিল এইটি, যে ডলার হবে ওয়ার্ল্ড রিজার্ভ কারেন্সি। এবং এর ইউনিক সুবিধাগুলো আমেরিকা ভোগ করেছে এতদিন। আন্তর্জাতিক ব্যাবসায় ভারত যদি চীনের থেকে কিছু কিনতে যায় তাহলে ভারতকে ডলারে পে করতে হয়। তার মানে তার আগে সেই ডলার ভারতকে রোজগার করতে হয়। ভারত তো আর ডলার ছাপাতে পারে না। কিন্তু আমেরিকা পেমেন্ট হিসেবে জাস্ট ডলার ছাপিয়ে দিয়ে দিতে পারে।

    না ভৃত্যের অন্য সেভিংস আছে। তাছাড়া সে হয়ত অন্য বাড়ীও কাজ করে। আর সে হয়ত মাইনের পুরো টাকাটা প্রভুকে লোন করে না, কিছুটা করে। মানে, যেভাবে চীনের চলে আরকি।
  • arjo | 24.214.28.245 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০৯:০৩403030
  • কিছু প্রশ্ন জাগছে মনে।

    আচ্ছা ধরা যাক, ডলারের ভ্যালু সাঙ্ঘাতিক কমে গেল। উদাহরণ হিসেবে শুধু জাপানই নেওয়া যাক। ধরা যাক জাপানের সাথে এক্সচেঞ্জ রেট হল ১০০(এখন বোধহয় ৩০০)। মানে ১ ডলার = ১০০ ইয়েন। মানে আগে আমেরিকাকে এক্সপোর্ট করে যদি জাপান ৩X ইয়েনের ব্যবসা করত তাহলে এখন করবে X ইয়েন। মানে জাপানের জাতীয় আয় কমবে। তাহলে জাপান এই অবস্থায় কি কি করতে পারে

    ১। আমেরিকা ছাড়া অন্য খদ্দের দেখে নিল, যারা আমেরিকার মতনই জিনিষপত্তর কিনবে।

    ২। অথবা নিজেদের ইয়েনের ভ্যালু একটু কমিয়ে নিল। মানে রিলেটিভলি ডলারের ভ্যালু বাড়ল।

    অতএব যতক্ষণ আমেরিকার সাবস্টিটিউট খুঁজে না পাচ্ছে ততক্ষণ কি আমেরিকার ডলারের ভ্যালু কমবে?
  • dri | 75.3.201.181 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৩০403031
  • এখন ইয়েন প্রায় অন্য সব কারেন্সির এগেনস্টে স্ট্রং হয়েছে। এখন ডলার সমান ৯০ ইয়েনের কাছাকাছি যাচ্ছে। আমি আগে ১৩০ ও দেখেছি।

    যাই হোক। বেসিক প্রশ্নটা স্ট্যান্ড করে। এবং এই বেসিক আর্গুমেন্টটাই এই ট্রেড ইম্ব্যালেন্সটা পার্পেচুয়েট করে। এবং এইজন্যই এক্সপোর্টার নেশান সবসময় চেষ্টা করে নিজেদের দেশের কারেন্সি তুলনামূলকভাবে ডিভ্যালুয়েটেড রাখতে।

    কিন্তু কথা হল সবকিছুরই একটা শেষ আছে। সব বাবলই শেষে গিয়ে ফাটে। ২০০০ সালে যখন ন্যাসড্যাক হুহু করে বাড়ছিল, তখন মনে হয়েছিল বুঝি চিরদিনই বাড়বে। কিন্তু তা হয়নি। দু'বছর আগে যখন বাড়ির দাম বাড়ছিল, মনে হয়েছিল বুঝি চিরদিনই বাড়বে। তাও হয়নি। এই বন্ড বাবলও ফাটবে।

    জাপানের উদাহরণটাই নেওয়া যাক। আর কাকে গাড়ী বেচবে জাপান? আমেরিকান ক্রেতারা তো কিনে কিনে প্রায় দেউলিয়া হতে বসেছে। দেশের ন্যাশানাল সেভিং রেট এখন নেগেটিভ। অর্থাৎ আমেরিকানদের মোট সঞ্চয়ের থেকে মোট ঋণ বেশী। এরা যে কটা গাড়ী কিনেছে সে কটার লোন শোধ দেওয়ার ক্ষমতা নেই। আরো গাড়ী কিনবে কি করে? এই যে আমরা শুনি গাড়ীর সেল কমছে, গাড়ীর কোম্পানী লে অফ করছে, প্রোডাকশান ইউনিট বন্ধ করছে, দ্যাট ইনক্লুডস টয়োটা, এসব কেন? কারণ, আমেরিকান ক্রেতাদের ক্রেডিট লিমিট পার হয়ে গেছে। এরপর আরো ধার দিলে সে টাকা আর ফেরত পাবার আশা নেই। সুতরাং আর বেশীদিন কারেন্সির গেমটা খেলে কি হবে? জাপানের কারেন্সি তো অলরেডি ডলারের এগেনস্টে স্ট্রং হতে শুরু করেছে।

    আপনি যদি খেয়াল করেন, দেখবেন, আমেরিকায় এক্সপোর্ট অলরেডি কমতে শুরু করেছে। জাপানে এবং বিশেষ করে চীনে প্রচুর ফ্যাকট্রি বন্ধ হচ্ছে। কারণ আর এক্সপোর্ট করার জায়গা নেই। এগুলো ফ্যাক্ট। চেক দিজ আউট। এখন চীন জাপানের মেইন হেডেক কাকে এক্সপোর্ট করব নয়, বরং কিকরে অলরেডি বকেয়া টাকা আমেরিকার থেকে উদ্ধার করব। আমেরিকার তো ভাঁড়ে মা ভবানী। সেভিংস তো কিস্যু নাই। এ অবস্থায় আম্রিকা যদি সৎভাবে টাকা ফেরত দিতে চায়, তাহলে চীনকে ক্যালিফোর্নিয়াটা দিয়ে দিতে হবে, আর জাপানকে টেক্সাস। নো কিডিং। এটা হল একটা এক্সট্রিম। আর অসৎভাবে ডীল করতে চাইলে চীন জাপান অ্যাটাক করতে হবে। এটা অবশ্য অন্য এক্সট্রিম। এর মাঝে অবশ্য নানারকম মিড্‌ল গ্রাউন্ড আছে। কিন্তু আসল কথা হল, আমেরিকান কনজিউমারের মিথটা (যেটা একটা বিরাট আর্টিফিশিয়ালি ক্রিয়েটেড ক্রেডিট এক্সপ্যানশানের ওপর দাঁড়িয়ে ছিল) এখন ফেটে চৌচির হয়ে যাবার মুখে।

    এই সিস্টেমটা ভেঙ্গে পড়ার পর কি হবে সেটা একটা ওয়াইল্ডকার্ড। হ্যাঁ, তাতে চীন জাপানেরও খুব ক্ষতি হবে। কিন্তু, সবার ক্ষতি হলে যার কম ক্ষতি হবে তার অ্যাডভান্টেজ। এখানে চীন জাপান এগিয়ে থাকবে কারণ এরা সারপ্লাস থেকে শুরু করবে, যেখানে কিনা আমেরিকা শুরু করবে ডেফিসিট থেকে।
  • dri | 75.3.201.181 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১২:৫১403032
  • মনে করুন একটা দ্বীপ ছিল। সেখানে থাকত তিনজন এশিয়ান, আর একজন অমেরিকান। এবং প্রত্যেকেরই একটা করে কাজ ছিল।

    প্রথম এশিয়ানটির কাজ ছিল চাষবাস করে দিনের শেষে ঘরে ফসল তুলে আনা। দ্বিতীয় এশিয়ানটির কাজ ছিল সমুদ্রে ডিঙি করে মাছ ধরে আনা। তৃতীয় এশিয়ানটির কাজ ছিল ফসল আর মাছ ঘরে এলে রান্না করে একটা বড় ফিস্টের আয়োজন করা।

    আর আমেরিকানটির কাজ ছিল, খাওয়া।

    খেয়েদেয়ে যেটুকু উচ্ছিষ্ট পড়ে থাকত, সেই খেয়েই এশিয়ানদের দেহরক্ষা হত।

    এছাড়া ছিল গ্রোথ। অর্থাৎ দিনে দিনে আমেরিকানটির ক্ষিদে বাড়ত। তাই আরো আরো ফসল ফলাতে হত, আরো আরো মাছ ধরতে হত, আরো আরো বেশী রাঁধতে হত এশিয়ানদের। কিন্তু এই গ্রোথ ছিল বলেই তো উচ্ছিষ্টের পরিমাণও বাড়ছিল! তাই যত দিন যাচ্ছিল, একটু বেশী খেতে পাচ্ছিল এশিয়ানরাও।

    এছাড়া দ্বীপে ছিল আমেরিকানটির চালানো একটা মিডিয়া চ্যানেল। তাতে দিবারাত্র শুধু বলা হত, দেখুন এই আমেরিকানটি কিন্তু এই দ্বীপের ইকনমির অ্যাকেবারে ভাইটাল পার্ট। কারণ আমেরিকানটি যদি না খেত, তাহলে এশিয়ানরা কিন্তু আর জব থাকত না।

    আমাদের গল্প এখানেই শেষ।

    কিন্তু শুনেছি গল্প শেষ হবার পর আরো কিছু ঘটেছিল। তিনটে এশিয়ান একদিন পরামর্শ করে আমেরিকানটিকে চ্যাংদোলা করে জলে ফেলে দিয়েছিল।

    তাতে ভালো হয়েছিল কিনা নির্দিষ্ট করে জানা নেই। কেউ বলে, একদম ভালো হয় নি। এর ফলে দ্বীপে ডার্ক এজ নেমে এসেছিল এবং এশিয়ান তিনজন না খেতে পেয়ে মারা গেছিল। আবার কেউ বলে, ভালোই হয়েছিল। এশিয়ানদের আর প্রাণপাত পরিশ্রম করতে হত না। নিজেদের খাবার রেডি করার পর তারা বীচে শুয়ে হাওয়া খেতে পারত মাঝে মাঝে।
  • dri | 75.3.201.181 | ০২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ১৩:০১403033
  • অ্যানালিসিস ছেড়ে এবার একটু রিয়েল খবরে আসা যাক --

    আম্রিকায় স্ট্রাইকের আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। http://tinyurl.com/dfu2jl

    এবং ইউকেতে স্ট্রাইক ঘনীভূত হচ্ছে। http://tinyurl.com/cpl9zf
  • Somnath | 117.194.193.188 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০০:৪৫403034
  • দ্রি-র গপ্পোটা আরেকটু গুছিয়ে লিখলে পুরো কাফকা কাটিং হত। সুপার।
  • Ishan | 12.217.27.213 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:৩৩403035
  • দ্রির উদাহরণটা বড্ডো সরল। ওটা দিয়ে জিনিসটা ঠিক বোঝা যায়না। মনে হচ্ছে টাকা ছাপিয়েই আমেরিকা সব সমস্যার সমাধান করে। আসলে তা ঠিক না। পুরো গল্পটা ধরুন এরকম হবে:

    একটা দ্বীপে তিনটে পাড়া ছিল। একটা আমেরিকান বড়লোকদের। আর দুটো এশিয়ান গরীবদের। এশিয়ানরা মাছ ধরে। চাষ করে। সেই মাল আমেরিকানদের বেচে ডলার আনে। এবার প্রশ্ন হল, এই ডলারটা দিয়ে তারা কি করবে? ডলার চিবিয়ে তো আর খাওয়া যায়না। ডলার দিয়ে, ধরুন, এশিয়ান জেলেরা মাছ ধরার নৌকো কিনবে। যেটা আমেরিকানরা বানায়। বা, চাষের জন্য ট্রাকটর কিনবে। সেটাও আমেরিকানরা বানায়। এবং তার জন্য মোটা ডলার পায়। সেই দিয়েই তারা মাছ বা ফসল কিনে খায়।

    এই পর্যন্ত ডলারের কোনো অধিক মর্যাদাপূর্ণ ভূমিকা নেই। সেই ভূমিকাটা আসে এর পরে। যখন চাষীরা মাছ কিনতে আর জেলেরা ফসল কিনতে আমেরিকানদের ডলারই ব্যবহার করে। ফলে ডলারটা শুধু আর ফসল-ট্রাক্টর বা মাছ-নৌকো ট্রাসসাকশানে সীমাবদ্ধ থাকেনা। প্রত্যেকের মধ্যে একটা কমন কারেন্সি হয়ে দাঁড়ায়। এইটাই দ্রি এর পয়েন্ট। যেখানে পরে আসছি। তার আগে অন্য একটা কথা।

    ধরা যাক, ডলার কমন কারেন্সি নয়। তাহলে সিস্টেমটা কি হত? আমেরিকানরা যতখানি মাছ বা ফসল কিনত, ততটাই ট্রাক্টর বা নৌকো তাদের বেচতে হত এশিয়ানদের। মানে বিপুল ট্রেড ডেফিসিট রাখার বিশেষ কোনো উপায় ছিলনা। ট্রাক্টর বা নৌকো বেশি বেচতে না পারলে কম মাছ বা ফসল খেয়ে থাকতে হত। ইত্যাদি।

    এবার, ডলার কমন কারেন্সি হয়ে যাওয়ায় সুবিধেটা কি হল? না, ট্রেড ডেফিসিটটাকে নিজের মতো করে মেক আপ করে দেওয়া যায়। মানে, নৌকো বা ট্রাক্টর যতই বিক্রি হোক না কেন, তার চেয়ে বেশি ফসল বা মাছ কেনা যাবে। একস্ট্রা টাকাটা তাহলে কোত্থেকে আসবে? না, ঐ বন্ড ছাপিয়ে।
  • Ishan | 12.217.27.213 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০১:৫০403036
  • এবার কথাটা হচ্ছে, এশিয়ানরা কি গাম্বাট, যে, এই সিস্টেমটা চোখ বুজে মেনে নেবে? এ তো সেই হর্ষবর্ধন গোবর্ধনের গপ্পো হয়ে দাঁড়াচ্ছে, যেখানে শিবরামবাবু দুজএর কাছ থেকেই ধার নিয়ে ক্রমাগত: কাটলেট খেতে থাকেন। আর মাসের শেষে হর্ষবর্ধন আর গোবর্ধনকে পুরোটা মিটিয়ে দিতে বলেন। যে কোনো লোকই বুঝতে পারবে, স্রেফ কমন সেন্স দিয়ে, যে, গল্পটাতে কিছু একটা গোঁজামিল আছে। এশিয়ানরা তো গাম্বাট নয়, যে, গোঁজামিলটা তারা ধরতে পারবেনা। তাহলে?

    কারণ একটাই। আমেরিকানরা পুরোটাই ডলার ছাপিয়ে আর বন্ড বেচে চালায়না। তারা এক্সপোর্টও প্রচুর করে। বিশ্বের যেকোনো রকম জিনিস, বিরাট পরিমানে, যা অন্য কেউ করেনা। ফলে, সত্যি-সত্যিই ডলারের একটা অন্তর্জাতিক গুরুত্ব আছে। মানে, বিশ্বের অন্য যেকোনো দেশের কারেন্সির চেয়ে, ডলার হাতে থাকলে চান্স বেশি, যে, আপনি চাইলেই দরকারি জিনিসটা হাতে পেয়ে যাবেন। ইয়েন ফেললে হয়তো আপনি বাঘের দুধ পেতেন না। কিন্তু ডলার ফেললে সেটা পাবার প্রোব্যাবিলিটি বেশি। ফলে আমেরিকার ইকনমিও বিরাট বড়ো। তার উপর পৃথিবীর লোক ভরসা রাখে।

    এবার এই বিরাট ইকনমির কারণে আমেরিকা কিছু অতিরিক্ত সুবিধা ভোগ করবেই। করেও। সেটা হল ডলার ছাপানো। কিন্তু তার ভিত্তি হল ঐ বিরাট ইকনমি। ট্রেড ডেফিসিটের সুবিধে। পুরোটা হাওয়ায় হাওয়ায় এ জিনিস হয়না। ধরুন, আপনি বিরাট বড়ো ব্যাঙ্কার। এবার আপনি আপনার চাকরকে বললেন, তোমার সেভিংসটা বাপু আমার ব্যঙ্কেই করো। আপনার ব্যাঙ্কের অবস্থা যদি খুব ভালো হয়, চাকরও তাইই করবে। একবারও ভাববেনা, যে, আসলে মাইনের টাকার একটা অংশ সে আপনাকে ধার দিচ্ছে। কিন্তু কেসটা পাল্টে যাবে তখন, যদি আপনি বলেন, বাপু, তোমার মাইনেটা আর তোমাকে দিচ্ছিনা, পুরোটাই আমার ব্যাঙ্কে থাক না। পাঁচ বছর পরে তুলে নিয়ো না হয়। যত বড়ো গাম্বাটই হোক, চাকর তখন বুঝবে, যে, বাপু গুপি করছেন।

    আমেরিকার কেসটাও এরকমই। পুরোটাই ডলার ছাপিয়ে গুপি করা নয়। গুপি করে পুরোটা হয়না। ফিগার টিগার নেই, কিন্তু আমেরিকার ইকনমির সাইজ, আর ট্রেড ডেফিসিটের পরিমাপের অনুপাত করলেই ব্যাপারটা বোঝা যাবে। নির্ঘাত।
  • Ishan | 12.217.27.213 | ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ ০২:০০403038
  • তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, ইকনমির সংকটটা এল কেন? দ্রি যা বলেছেন, তাতে অবশ্যই যুক্তি আছে। খালি চোখেই সেটা দেখা যায়। ট্রেড ডেফিসিট, আবার বলছি, ফিগার জানিনা, নির্ঘাত আগের চেয়ে বেড়েছে। কারণ, প্রোডাকশন কমেছে। ম্যানুফ্যাকচারিং কমে আসছে আমেরিকায়। গাড়ি কোম্পানি গুলো অনেক দিন ধরেই জব আউটসোর্স করছে। সস্তার ম্যানুল্‌হ্‌য়াকচারিং প্রায় সবই যাচ্ছে চিনে বা মেক্সিকোয়। সফটওয়্যার, বিপিওতে ভারতের অবদান সবাই জানেন। মজা হচ্ছে, সারা পৃথিবীতে মাল তৈরি হচ্ছে, আর মার্কেট একটাই। আমেরিকা।

    ফলে ট্রেড ডেফিসিট বাড়ছে। একদল লোক শুধু কিনবে, কিছু বানাবেনা তা তো হয়না। আমেরিকা, ডিফল্ট কারেন্সি হওয়ায়, টাকা ছাপিয়ে কেসটার সলিউশন করতে চাইছে। সেটা শর্ট টার্মে সম্ভব। লং টার্মে, মনে হয় নয়।

    বিশ্বযুদ্ধ ফুদ্ধের কথা জানিনা। ওয়ার্ল্ড অর্ডারে একটা বড়োসড়ো পরিবর্তন না এলে, এই ঝামেলা লং টার্মে মেটা চাপ আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন