এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দেশে থাকাকালীন অতি বাম, তার পর "আংকেল স্যাম" - সুবিধাবাদ না পরিস্থিতির শিকার?

    bb
    অন্যান্য | ১২ এপ্রিল ২০০৯ | ৫৮৪৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pinaki | 131.151.102.250 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০২:২৪412859
  • Blank কে,

    আমি কবে কলেজ ছেড়েছি এটা একটা ফাজি প্রশ্ন হল। কারণ সত্যি বলতে আমি এখনও একটা কলেজে পড়াশুনো-ই করছি। মানে ছাত্র আর কি। '৯৭ তে আমি বিই পাস করি, '৯৯ তে এমই, ২০০৬ এ পিএইচডি। পুরোটাই JU। তারপর আমি একটা প্রাইভেট ইঞ্জি: কলেজে পড়াতাম কলকাতায়। ২০০৭ এ আম্রিকায় আসি দ্বিতীয় পিএইচডি করতে। এখন সেটাই করছি। ফলে ছাত্রাবস্থা এ জীবনে ঘুচবে না মনে হয়। :-))
  • sibu | 207.47.98.129 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০২:২৮412860
  • জমির থেকে যা আয় হয়, সুদ তার সমান হলেই যথেষ্ট। তার বেশী চাইলে সেটাকেই রেন্ট সিকিং বলে। প্রশ্ন হল প:ব: সরকার সেই টাকাটা দিতে চেয়েছিল কিনা। যদি প:ব: সরকার তার চেয়ে (বা জমির বাজার দামের চেয়ে) কম দিতে চায় তো সেটা সমর্থন করি না।

    আর মমতার আন্দোলনের মূল পয়েন্ট কখনোই ক্ষতিপূরণের পরিমান ছিল না। মমতার মূল কথা ছিল জমির মালিককে এত দিতে হবে যাতে সে স্বেচ্ছায় জমি ছাড়ে। সেটাকে রেন্ট সিকিং ছাড়া কি বলে?
  • Blank | 59.93.195.23 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০২:৫২412861
  • ফাজিল রাই ফাজি লজিকে ফাজি প্রশ্ন করে। পিনাকি দার মধ্যে সেই ছাত্র বেলার যোশ টা এখুনো রয়ে গেছে :) :)
    আমার বয়স হলো
  • arjo | 24.42.203.194 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:৩৮412862
  • সামান্য ডেভিয়েশনের পরে আবার এসেছি ফিরে।

    প্রশ্নটা শুধু সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম, নয়াচর নয়, আরও একটু বড়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সামগ্রিক অর্থনীতির। তাই সেখানে সামান্য বুদ্ধি লাগে। তা হানুদার যাই মনে হোক না কেন। আসলে পলিসি তৈরী করা ঠিক ততটা সরল কাজ নয়। তাই পলিসি মেকারের ইন্টেশনের থেকেও তার যোগ্যতা অনেক বেশি জরুরী। যেমন জন মেইনার্ড কেইনস - এলিটিস্ট, স্নব, ব্রিটিশ - এমন থিওরী বার করলেন যা আমজনতার কাজে লাগে (আজকের যুগে কেইনসও কিঞ্চিত লেফটিস্ট)। এরই উল্টো উদাহরণটা হল মহ: বিন তুঘলক, ইন্টেনশন খুবই ভালো কিন্তু গোড়ায় গলদ - ফল হল ইতিহাসের কাছে উনি পাগলা রাজা। তাই সামগ্রিক অর্থনৈতিক পলিসির ক্ষেত্রে শুধু ইচ্ছে থাকলেই চলে না চাই স্কিল। তা পশ্চিমবঙ্গের বাম সরকারের আর একটা সমস্যা হল অর্থনৈতিক মেধার অভাব। ছোট মুখে বড় কথা হয়ে যাচ্ছে কিন্তু না বলেও পারছি না যে পণ্ডিতরাও রিঅ্যাকশনিস্ট মন্তব্য করেছেন - অন্তত খবরের কাগজে যা পড়েছি। তা বাজার পন্থী বা অবাজার পন্থী যেই হোন না। অনেকটা আমাদেরই মতন, কি করতে হবে সে ধারণা তাঁদেরও ছিল না।

    প্রশ্নটা যেহেতু একটা কারখানা গড়া নয় সামগ্রিক উন্নয়নের তাই পশ্চিমবঙ্গে কত একর জমি আছে, তার কত অংশ কৃষিজমি, তাতে কতজন ভাগচাষী, কোথায় হবে এসইজেড এইসব এক্সেল শীটের হিসেব পরে আসবে। উন্নয়ন চাইলে তার আগের কিছু কাজ থাকে। যেমন কনজিউমার কনফিডেন্স বিল্ডিং। আর কনজিউমার মানে হলাম এই আমি, আপনি, আপনারা সবাই। তারজন্য যাই লং টার্ম পলিসি এবং তার প্রচার এবং সাথে কাজ করে দেখানো। মূল কলকাতায় পরিবহন ব্যবস্থা দু একটি পকেটে ভালো হয়েছে কিন্তু এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয় স্বাস্থ্য, পরিষেবা, শিক্ষা নিয়ে একটা সম্পূর্ণ প্ল্যানিং দরকার। আর দরকার তার প্রচার। তারও আগে দরকার কেন্দ্র থেকে যে ফান্ডিং পাওয়া যাচ্ছে সেগুলো ঠিক ঠাক খাতে খরচ করা, খরচ করতে না পেরে ফিরিয়ে দেওয়া নয়।

    তারও আগে বেছে নেওয়া কোন পথে যাবেন? চীনের সিউডো ক্যাপিটালিস্ট মানে ক্যাপিটালিস্ট পথে নাকি ডিমান্ড সাইড ইকনমির পথে। যদি মনে করেন চীনের মডেলে হাঁটবেন তাহলে পার্টির মধ্যেকার ক¾ট্রাডিকশনগুলো দুর করুন। বুদ্ধবাবু শিল্প চান, কিন্তু কারাট চান না, নিরুপম সেন চান কিন্তু সুভাষবাবু চান না, সিপিএম চায় কিন্তু ফরওয়ার্ড ব্লক চায় না। এই স্ববিরোধগুলো বন্ধ করুন। নইলে নিজের পার্টিকেই যারা কনভিন্স করতে পারেন না তারা অন্য সবাইকে করবেন কি করে?

    যদি শিল্পের পথেই যাবেন বলে ঠিক করেন তাহলে গ্লোবালাইজেশনকে মেনে নিন। জাতীয় অর্থনীতিতে আউটলায়ার হয়ে পড়তে হবে।

    তা এইসবের কোনোটাই না করে যদি শিল্প গড়তে যান তাহলে পৃথিবীর কোথাও এমনকি আমেরিকার মতন দেশেও সেই শিল্প উন্নয়ন আনতে পারে না। চটজলদি উন্নতি করে ফেলতে পারলে বেশ ভালোই হয়। কিন্তু সেটা যাস্ট সম্ভব নয়।

    তার মানে কি এখন শিল্প টিল্প একেবারেই হবে না? হোক না। উন্নয়নের গাজর দেখিয়ে মানুষ মারবেন না, জোর করে জমি অধিগ্রহণ করবেন না। করলেই বিরোধীতা করব সে দেশে থাকি কি বিদেশে। তার মানে আবার ভুল বুঝবেন না যে যখন সত্যি উন্নয়ন হবে তখন মানুষ মারা ঠিক বললাম। আগে এগুলো হোক না। বেশি দুরের ভবিষ্যতের কথা এখন থেকে ভেবে কি লাভ। কত কি বদলে যেতে পারে।
  • arjo | 24.42.203.194 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৭:৪৯412863
  • সিপিএম ঘরানার লোকেদের বলি, এইযে এত শত লাইন টাইপাচ্ছি তার প্রধান উদ্দেশ্য আপনাদের ঐ মমতা আর নকু লাইনের লজিক গুলো শুনতে শুনতে বোর হয়ে গেছি। এই অর্ধশিক্ষিতের থিওরী যদি আপনাদের একটুও ইনস্পায়ার করে ভাবতে। রেগে গিয়েই ভাবুন না। তাও ভাবুন। নইলে চাড্ডি বোরিং হয় ব্যাপারটা। তাই বলে রাখি। আমি কোনো স্মার্ট প্রশ্নোত্তর সেশনে উৎসাহী নই। যদি পড়ে মনে হয় কিছু বলার আছে পয়েন্ট বাই পয়েন্ট লিখুন বুঝিয়ে দিন নইলে কাটিয়ে দিন।
  • sibu | 71.106.244.161 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৪412864
  • পড়ে যাস্ট অতিবামের তড়পানো মনে হচ্ছে। সেটা নিয়ে এক দুই করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

    শুধুই গার্বেজ।
  • sibu | 71.106.244.161 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৬412865
  • স্মার্ট কিছুতে পলিটিক্যাল সুযোগ-শিকারীরা কখনৈ ইন্টারেস্টেড হয় না। সবাই কি আপনাদের চাকর বাকর নাকি, যে আপনি যে ফরম্যাটে চাইবেন সেই ফরম্যাটেই কথা বলতে হবে।
  • sibu | 71.106.244.161 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ০৯:০৮412866
  • বোর হয়ে গেলে আমরা কি করব? আপনাদের এন্টারটেইন করা তো আমাদের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে না।
  • pi | 69.255.233.93 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ১১:৩০412867
  • উদ্দেশ্য কি শুধুই চটজলদি উন্নয়ন?
    কতটুকু জায়গার, কতজনের উন্নয়ন টার্গেট সে প্রশ্ন ও আসবে। শুধু তাই না, সেটা কতজনের ক্ষতি করে, সেই তুল্যমূল্যের হিসেব ও আসবে। প ব সরকারের এই শিল্পায়নের সাথে উন্নয়নকে এরম সমানুপাতিকভাবে ইকোয়েট করতে চাইলে।

  • Arijit | 117.194.224.190 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ১৪:৪৪412869
  • এই কথাগুলো (মানে একদম শুরুর দিকে যা আছে সেগুলো আর কি) অ-বামেরা প্রায়সই বামেদের বলেন (অতি/অনতি/কম/বেশি নির্বিশেষে) - মাইরি বলছি, আমারে যদি বাম হিসেবে ধরেন তাইলে আমি হলুম জলজ্যান্ত প্রমাণ;-)
  • arjo | 168.26.215.13 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ১৯:৪১412870
  • সবাই নববর্ষের ছুটিতে।

    যাক কিছু কথার উত্তর দিই ও কয়েকটি প্রশ্ন করি।

    দুদি - ইনফ্রাস্ট্রাকচার স্পেন্ডিং শুরু হোক না। কেন্দ্রের ফান্ড ঠিকমতন স্পেন্ড করা শুরু হোক না। এতে দুটো সুবিধা হয় এক, পশ্চিমবঙ্গের লং পার্সিস্টিং সমস্যা গুলোর কিছু সমাধান হয়। দুই, অনেক লোকের চাকরী হয়। আর যদি সত্যি মনে হয় এসব করে কি হবে সেই তো জমি ও মমতা সমস্যায় আটকে যাব, তাহলে তো শিল্পায়নের পথে হাঁটার মানেই দেখি না। কিন্তু তাও কেন্দ্রের ফান্ডিং ফেরত যাবার কোনো মানে দেখি না।

    জমি সমস্যা বুঝতে গেলে, জনমত গড়তে গেলে, মাঠে ঘাঠে নেমে কাজ করতে হবে। লোকের পালস বুঝতে হবে। পিনাকী বলেছে না সিঙ্গুরে একটা বড় অংশের লোকের মধ্যে অসন্তোষ ছিল, মমতা সেটার সুযোগ নিয়েছে মাত্র। কথা হল মমতা যদি অসন্তোষ বুঝে থাকে তাহলে সরকার বোঝে নি কেন? সিঙ্গুরে পার্টির লোকজনদের চরম ব্যর্থতা বা ২৩৫ এর চরম ঔদ্ধত্য। আমার মনে হয় দুটো মিলিয়ে মিশিয়ে। আসলে এই শিল্পায়ন নিয়ে পার্টির মধ্যে বিরাট বড় একটা বিভাজন রয়েছে। অনেকেই তেতো গেলার মতন গিলেছেন কিন্তু দিনের শেষে এটা বুদ্ধবাবুর নিজস্ব অ্যাজেণ্ডা। বুদ্ধবাবুর পক্ষে তো সমস্ত গ্রামে গ্রামে ঘুরে লোকের পালস বোঝা সম্ভব নয়। সেটা করতে হবে লোকাল পার্টি কমিটির লোকেদের। তাই সরকার বনাম পার্টির এই সংঘাত বন্ধ না হলে হলে পুলিশ পাঠিয়ে ফ্রুটলেস চেষ্টা করতে হয়, কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হয় না। আর সেটা করলে যে সবার সমর্থন পাওয়া যায় না এটা বলার অপেক্ষা রাখে না।

    শিবুদা রেগে গিয়েছে আবার। কিন্তু ভালো করে ভেবে দেখলে বুঝতে পারবে যে যে ওয়েলফেয়ারের অভাবের কথা বলে বা আয়ের অসাম্যের কথা বলে আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা করি, রিপাবলিকান ইকনমির সমালোচনা করি শুধুই শিল্পায়নের পথে হাঁটলে ঠিক সেইগুলোকেই সাপোর্ট করতে হয়। কেন? ধরা যাক, সিঙ্গুরে ন্যানো হল ৬০০০ লোক চাকরী পেল। কিন্তু ওদিকে ডানলপ যেমন ধুঁকছিল তেমনই ধুঁকতে থাকল। সিঙ্গুর খুব উন্নতি করল পশ্চিমবঙ্গের আয় খুব বেড়ে গেল কিন্তু সেই আয় গেল কোথায় না শুধুই সিঙ্গুরের লোকেদের কাছে। ডানলপ আর সিঙ্গুরের লোকেদের মধ্যে আয়ের একটা বিরাট অসাম্য তৈরী হল। শর্টটার্মে এটা অ্যাকসেপ্ট করাই যায় কিন্তু লংটার্মে ডানলপের লোকেদের কথা না ভাবলে আপত্তি তো থাকবেই। যে কারণে ফ্রি মার্কেট, গ্লোবালাইজেশনে আপত্তি আছে ঠিক সেই কারণেই।

    অর্থনীতির মডেল গুলো দ্রূত বদলে যাচ্ছে, সাথে সরকারের ভূমিকাও। সংসদীয় রাজনীতিতে ভোটের কথা ভাবায় কোনো ভুল নেই (র বলেছিল অনেকদিন আগে), কিন্তু শুধুই ভোটের কথা ভেবে যাওয়ায় ভুল আছে। লোকের কথা ভাবলে, উন্নয়নের কথা ভাবলে লোকেও ভোট দেবে (অমিত ভাদুড়ী)। জটিল আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে নতুন করে উন্নয়নের কথা ভাবতে হলে আরো রেজিলিয়েন্ট হতে হয়। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের দূর্ভাগ্য না সরকার পক্ষ না বিরোধী পক্ষ যথেষ্ট রোবাস্ট। বিরোধী পক্ষের কথা যত কম বলা যায় ভালো। আর সরকার তো নিজের বাম সঙ্কÄ¡, কেন্দ্র ও রাজ্যের ক¾ট্রাডিকশন, অসংখ্য অ্যালায়েন্সের জালে জড়িয়ে কোনোক্রমে বেঁচে থাকছে।

    শিবুদার মনে হতেই পারে গার্বেজ, অতিবামের তড়পানি, আমার নিজের মনে হয় আসলে যে কাজটা শিবুদার করা উচিত সেটা আমি করছি। :)

    এবারে দুটো প্রশ্ন,

    হানুদা, কাল থেকে মেলা বকেছি ফ্রি ফর্ম টেক্সটে, কেন মধ্য মেধা কথাটা মিসপ্লেসড নয় বোঝাতে। তা এত যখন লিখলাম তখন কিছু একটা বোলো। পাব্লিক ফোরামে বলা না গেলে একটা মেল করে দিও। ;)

    বিবি, টই খুলেছেন, প্রশ্ন করেছেন, নিজের সাধ্যমতন উত্তর দিয়েছি। জানাবেন বোঝা গেল কিনা। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি আমি নিজেকে অতিবাম কেন বামও বলি না।
  • bb | 117.195.160.152 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২০:০২412871
  • arjo টই খুলেছিলাম যে কারণ জানতে সেটা থেকে অনেকই সরে এসেছি আমরা। একটা অসম্ভব মেরুকরণ হয়েছে গুরু পাঠকদের মধ্যে, কেউ প্রশ্ন তুললেই লোকে প্রথমে তার রাজনৈতিক lineage দেখে তার মধ্যে হয় মমতা বা বুদ্ধদেব আর সিঙ্গুর এনে ফেলেন। অন্য অনেকে হয়ত আলোচনায় অংশগ্রহন করেন নি কিন্তু ভাটের পাতায় অতন্ত: নিম্নরুচির কমেন্ট করেন। আলোচনায় অংশগ্রহন করা না করা ব্যক্তিগত ব্যাপার কিন্তু তার জন্যে অন্যকে ছোট করার কোন কারন দেখিনা। হোকনা সে আমর বিরোধী মতামতের লোক।
    আপনি কষ্ট করে আপনার মতামত জানিয়েছেন, তার উত্তর দেব,আমার দৃষ্টিভঙ্গী থেকে। এখন নববর্ষ পালন করে আসি হায়েদ্রবাদ বাঙ্গালীসমিতিতে, কাল ভোটের ছুটি, রাত্রে লিখব।
  • sibu | 71.106.244.161 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২০:২৬412872
  • ১। কেন্দ্রের ফান্ড খরচ করতে না পারা অপদার্থতা (যদিও অসীমবাবু এক সময় কেন্দ্রের ফান্ড একদম শেষ সময়ে আসা নিয়ে কিছু অনুযোগ করেছিলেন। সেটা সত্তি হলে অপদার্থতা/ডিসক্রিমিনেশনের দায় কেন্দ্রের ঘাড়েও খানিক পড়ে)। কিন্তু তার সাথে সিঙ্গুরের কি যোগাযোগ বুঝলাম না।

    ২। পিনাকি আর আজ্জো বলছে মমতা লোকের অসন্তোষের সুযোগ নিয়েছে। আমি মনে করি মমতা লোকের লোভের সুযোগ নিয়েছে। অর্থাৎ শালারা এখন কলে পড়েছে, যা চাইবি তাই দেবে। নে, দুয়ে-মুষে নে। কে মমতা (ও জমির মালিকদের) ঠিক বুঝেছে? এর মধ্যে ক্ষেতমজুরদের কথা আসছে না, কেন না মমতা কখনো ক্ষেতমজুরদের দাবী নিয়ে আন্দোলন করে নি।

    ৩। ডেভেলপমেন্টের ডিস্ট্রিবিউশনাল দিকটা কিভাবে ন্যানো প্রজেক্টে আরো খারাপ হতে পারে বুঝলাম না।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২০:৪৭412873
  • বিবির সঙ্গে একদম একমত। "একটা অসম্ভব মেরুকরণ হয়েছে গুরুর পাঠকদের মধ্যে, কেউ প্রশ্ন তুললেই লোকে তার মধ্যে রাজনৈতিক lineage দেখে তার মধ্যে হয় মমতা বা বুদ্ধদেব বা সিঙ্গুর এনে ফেলেন। '

    তবে একটা জিনিস বুঝতে পারলাম না। নিম্নরুচির কমেন্ট খুঁজতে ভাটে যাবার কি দরকার পড়ল। এই সুতোতেই কি কিছু কম পড়িয়াছে নাকি? :)
  • Moheen | 122.160.41.29 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২১:০৯412874
  • আমি ডান দিকে রই না, আমি বাম দিকে রই না
    আমি দুই দিকেতে রই, পরাণ জলাঞ্জলি দিয়া রে ...
  • arjo | 168.26.215.13 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৪২412875
  • শিবুদা,

    শুধুই শিল্প করে উন্নয়নের স্বপ্ন খোদ আমেরিকাতেও কেউ দেখে না। উন্নয়নের জন্য সরকারের ভূমিকা পলিসি নির্ধারণে আর ঠিকঠাক স্পেন্ডিংয়ে। সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা খুব সাকসেসফুল কিন্তু অন্যদিকে সরকার শুধু টাটাকে জমি পাইয়ে দিয়েই নন্দনে সিনেমা দেখতে আরম্ভ করলে যা হবে তা হল রিজিওনাল ইমপ্রুভমেন্ট। সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম, রাজারহাট, নয়াচর ইত্যাদি ইত্যাদি খুব সুন্দর, উন্নত। কিন্তু আমলাশোল যেখানে ছিল সেখানেই থাকবে। যেমন শাইনিং ইন্ডিয়ায় অর্গানাইজড সেক্টর আর আনঅর্গানাইজড সেক্টরের মধ্যে হয়েছে।

    তা বুদ্ধবাবুর সরকারের গত কয়েকবছরের কর্মসূচী দেখে মনে হয় না ওনাদের অ্যাজেন্ডায় সিঙ্গুর, নন্দীগ্রাম, নয়াচর, রাজারহাট ছাড়া আর কিছু আছে। এই শিল্পায়নের স্ট্র্যাটেজি শুধুই রিজিওনাল শর্টটার্ম লোকভোলানো গেইনের দিকে তাকিয়ে, আর কিছুটা নতুন মুখ্যমন্ত্রীর কিছু করে দেখানোর তাগিদে। তাই ওনারা নন্দনে সিনেমাই দেখবেন অন্তত অন্যান্য কাজ দেখে যা ইন্ডিকেশন পাওয়া গেছে। তাই সিঙ্গুরে মমতা না থাকলেও, নন্দীগ্রামে গুলি না চললেও দুটো জায়গায় ২০,০০০ লোকের চাকরী হত এবং সেখানেই সমস্ত গল্পের ইতি।

    শিল্পায়নের এই গিমিকে মুখ থুবড়ে পড়ে আছে উন্নয়ন। মমতা সিঙ্গুরে কি করেছে তার থেকে সেটা আরও বড় প্রশ্ন।
  • pinaki | 131.151.102.250 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২১:৫৩412876
  • শিবুদা একটা অ্যাসেসমেন্টে স্টিক করছেন। যেটা দুই নম্বর পয়েন্টে বলেছেন। এখন ধারণার উপর কারুর কিছু বলার থাকে না। ঘটনাবলী যদিও শিবুদার ধারণাকে নাকচ করে। যখন সিঙ্গুরে প: ব: সরকার শিল্পায়ন করতে যায়, তখন মোটেই তার কাদায় পড়া অবস্থা ছিল না। বরং ২০০৬ এর বিধানসভা নির্বাচনের রায় এবং আবাপ পুরোদস্তুর তার পাশে ছিল। কাদায় পড়ার কথাটা ২০০৮ সালের পঞ্চায়েতের পরে গিয়ে বোঝা গেল। সিঙ্গুর আন্দোলন শুরু হয় ২০০৬ এর সেপ্টেম্বরে।

    মানুষের নিরাপত্তাহীনতার বোধকে কেউ "লোভ" বলে ভেবে নিতেই পারে। সেটা তার রাজনীতিকে তার নিজের কাছে লেজিটিমেসি দেয় মাত্র। তার থেকে বেশী কিছু নয়।
  • Binary | 198.169.6.69 | ১৫ এপ্রিল ২০০৯ ২৩:১১412877
  • কাদায় পড়া অবস্থা ২০০৬ সালে ছিলো না, কাদায় পড়া অবস্থা হয়েছিলো নন্দীগ্রামের পরে। আর নন্দীগ্রাম না হলে, মমতা-ও ফুলে ফেঁপে উঠত না, সিঙ্গুর থেকে টাটা-ও যেত না। সিংগুর থেকে কার পলিটিকাল গেইন হয়েছে সেটা পরের কথা, লোভের সুযোগ এই জন্য-ই বলতে হয়, কারণ সিংগুর আন্দোলন সব মিইয়ে গেছিলো, আবার জেগে উঠলো নন্দীগ্রামের পরে, সেই কাদায় পড়ার পরে।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০০:০১412878
  • বাইনারিকে।

    এক নং। কৃষকদের সবসময়েই নিজের ভিটে-মাটি-জমি-ফসল এবং পেটের ভাতের উপরে একটা টান থাকে। (কারই বা থাকেনা?) একে লোভ বললে লোভ। সেক্ষেত্রে গোটা কৃষক আন্দোলনের ইতিহাসটাকেই লোভের ইতিহাস বলে চালাতে হয়। ইনক্লুডিং তেভাগা এবং নকশালবাড়ি। সেটা বোধহয় খুব বাস্তবসম্মত নয়।

    দুই নং। মমতার আন্দোলন যদি মানুষের "লোভ'কে এনক্যাশ করেই হয়ে থাকে, শিল্পায়নের স্লোগানও বেসিক্যালি "লোভ' এরই স্লোগান। "শিল্প হলে কাজের বন্যা বইবে' বা "এখন যা আছো তার চেয়ে অনেক ভালো থাকবে', এগুলো তো মানুষের সো কলড লোভকে এনক্যাশ করানোর জন্যই বলা। এবার জনতা অভিজ্ঞতা দিয়ে বা বুদ্ধি খাটিয়ে কোনটা ঢপ আর কোনটা বাস্তবসম্মত সেটা বুঝেছে। জনসমর্থনের ভিত্তিতে সিঙ্গুরে সরকারি "লোভ' দেখানো ফেল করেছে। ভিটে-মাটি-ফসল-ভাত এর "লোভ' টা জিতেছে। মমতা সেটাকে এনক্যাশ করেছে। যদি সবকটাকেই লোভ বলা হয় আর কি।
  • sibu | 207.47.98.129 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:০৪412880
  • শিল্পের লোভ আর জমি দেখিয়ে যথেচ্ছ (এমফ্যাসিস যথেচ্ছ) ক্ষতিপূরন আদায় করার লোভ এক না। প্রথমটায় শ্রমিক উৎপাদনে অংশ নেবে। পরেরটায় জমির মালিক উৎপাদনে বাধা দেবার ভয় দেখাবে। অর্থাৎ প্রথমটা প্রোডাকটিভ আর পরেরটা rent seeking

    আর জমি-ফসলের লোভ আর ভিটের-ভাতের লোভ এক না। মামু অবশ্য এসব ব্যাপার কেয়ার করে না। যা খুশি বলে, আর তারপর মিছে কথা ধরা পড়লে গাল ফোলায়।
  • sibu | 207.47.98.129 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:০৯412881
  • কৃষক আন্দোলন মাত্রই প্রোগ্রেসিভ এমন কথা ভুল (অজ্ঞতা না ইচ্ছাকৃত মিথ্যাভাষণ কে জানে)। সোভিয়েতে কালেকটিভাইজেশনের বিরুদ্ধে কৃষক (কুলাক) বিদ্রোহ কি প্রোগ্রেসিভ? আর নক্সালবাড়ীর একটা অংশ তো বাবু ভায়াদের অপরিণত রোমান্টিসিজম।

    তেভাগা হল জোতদারের রেন্ট সিকিং-এর বিরোধীতা। সেটা সিঙ্গুর থেকে অনেক আলাদা।
  • Binary | 198.169.6.69 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:১২412882
  • সিঙ্গুরের আন্দোলন আর নক্সালবাড়ী এক করে দেখালে ঘুরার বাবা-ও হাসবো। ক্ষেতমজুরদের কথা আসছে না, কারণ ক্ষেতমজুরদের অবস্থা জমি থাকলেও যা থাকত, কারখানা হলেও তাই হত।

    মমতার এনক্যাসমেন্ট নিয়ে যারা ঘুরিয়ে পক্ষে বলে, মানে এক মঞ্চে একই সুর এই আর কি, তাদের জিজ্ঞাসা করা দরকার, এখন এই মুহূর্তে (বানান উ:) মমতার সিঙ্গুর অ্যাজেন্ডা কি ? পাইয়ে দেওয়া রাজনীতি যখন ফেল মেরে গ্যাছে। মা-মাটি-মানুষের নেতার এখন সিঙ্গুরে নেই কেন ? ফাঁকতালে জমি পেয়ে যাওয়া নকশালরা-ও বা নেই কেন ?
  • Arpan | 122.252.231.12 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:১৩412883
  • কারখানা হলে ক্ষেতমজুরদের অবস্থা কী করে এক থাকত বুঝলাম না।
  • sibu | 207.47.98.129 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:১৬412884
  • পিনাকি:

    কাদায় পড়া পলিটিক্যাল কাদায় পড়া নয়। ইনভেস্ট করে ফেলে (টাটার দিক থেকে) এবং ন্যানো নিয়ে প্রচার করে (সিপিএমের দিক থেকে)।

    মানুষের নিরাপত্তাহীনতাকে কেউ লোভ ভেবে নিতে পারে। আবার সীমাহীন লোভকে কেউ উসকে দিতেও পারে। কে যে কোন জলে কি মাছ ধরছে কে জানে !!
  • sibu | 207.47.98.129 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:১৮412885
  • মমতা/নকশাল/সুসীলরা কি কখনো ক্ষেতমজুরদের ব্যাপারটা ইস্যু করেছে নাকি? ক্ষেতমজুরদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দেবার ব্যাপারে আমাত কোন দ্বিমত নেই। আমার আপত্তি হল জমির মালিকের অমতে জমি নেওয়া যাবে না, এই কথায়।
  • arjo | 168.26.215.13 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:২১412886
  • বড় হয়ে অর্জুন যদি হতে চাও
    জমি নিয়ে লড়াইটা শুধু দেখে যাও
    :))))

    আচ্ছা কখন সরকার জমি নিতে পারবে আর কখন পারবে না?
  • arjo | 168.26.215.13 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:২৫412887
  • মানে জমির মালিকের অমতে কখন সরকার জমি নিতে পারবে আর কখন নিতে পারবে না।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:২৬412888
  • বাইনারি,

    নকশালবাড়ি আর সিঙ্গুর এক কেন হবে? কিন্তু দুটোই কৃষকের "লোভ' থেকে উৎপন্ন। অন্য কোনো কারণ দেখাতে পারেন কি? মানে যদি একে লোভই আখ্যা দেওয়া হয়।

    আর সিঙ্গুরে তৃণমূল খুব ভালো করে আছে। নকশালরাও দাঁত ফোটানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছে। নেই কে বলল?
  • Binary | 198.169.6.69 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:২৯412889
  • ত্‌নমুল সিঙ্গুরে যেরম আছে, সেরম থাকাটাই তো প্রাইম টার্গেট ছিলো, কিন্তু জমির আন্দোলনের কি হলো ?
  • Ishan | 12.163.39.254 | ১৬ এপ্রিল ২০০৯ ০১:৩৩412891
  • আমি ঠিক জানিনা। তবে মনে হয়, জমির আন্দোলন আর হচ্ছেনা। এই মুহূর্তে তৃণমূলের আন্দোলনের প্রয়োজন ফুরিয়েছে। আবার চাপে পড়লে করতেও পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন