এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সর্ষেবাটা মোচাবাটা চিতলের মুইঠ্যা ইত্যাদি ইত্যাদি (৩)

    Abhyuday Mandal
    অন্যান্য | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ৭৮০৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • I | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ২২:০৮434483
  • হ্যাদে, পোড়া কলকেতায় এইসব পাওয়াটাওয়া যায় না? খরগোশ, এমু, কেঁদোকুমীর, চেতলহরিণ-এইসব?
  • Arpan | 125.118.31.239 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ২২:১৭434484
  • কলকাতা এল ডোরাডো নাকি? ওসব পেতে হলে লুরু আসতে হবা।
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ২২:২৭434485
  • কলকাতায় হুলিয়ে পাওয়া যায়| বললে হব্যা?
  • I | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:৪৯434486
  • কিন্তু কোথায়?
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১১ নভেম্বর ২০১৪ ২৩:৫৮434487
  • প্পনের সসুরবাড়ির ওখেনে |
  • Arpan | 125.118.48.176 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:০৫434488
  • সেই যেখানে সারা মল চষে বাচ্চাদের একজোড়া জুতো মেলে না, সেই ধ্যাদ্ধেড়ে জায়গাটাতে?
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:১৪434489
  • সেখেনেও পাওয়া যায়। তাছাড়া তোমাদের ওখানে যে আরামবাগ, সেটাতেও পাওয়া যায়। ওখেনে কসমস বাজার বলে এক্টা দোকান আছে, সেখানেও মাঝেমাঝে পাওয়া যায়। সাউথ সিটি স্পেনসারসেও পাওয়া যায়। খূঁজবেনা টুজবেনা, সুদু সুদু হল্লা করবে। যত্তসব কুঁড়ের দল।
  • Arpan | 125.118.48.176 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:১৭434490
  • আমার খুঁজে হবেটা কী? কলকাতায় যারা থাকে (আমাদের বাড়ির) তারা ঐসব কেউ ছুঁয়েও দেখবেও না। আর লুরুতে তো ঘরে বসে অনলাইনে মেলে। পাড়ার মল তো ছেড়েই দিলাম।
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:২৩434491
  • অনলাইনটা ভালা হইছে। আমার এক বন্ধু অনলাইনে জিনিস আনিয়ে কলকাতাতে নিয়ে বহরমপুরের আশেপাশে ডেলিভারি করছে।ভালোই চলছে বলছে।
  • Arpan | 125.118.48.176 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:২৫433291
  • কেসি, স্টার্টাপ কোংপানি খুলবা? তুমি ফান্ড ঢাললেই অইবো। বিজনেস আইডিয়া গিজগিজ করতাসে।
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৩৬433292
  • তুমি যদি চালাও, তাইলে খোলাই যায় (কোং)। বাকিটা অফলাইনে আমরা কথা বলে নেব। ঃ)
  • Arpan | 125.118.48.176 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৪৪433293
  • আমি একা না। আরো তালেবররা আছেন। ঠিক আছে, বাকিটা অফলাইনে হবে।

    (জানতাম লোকটা দিলদরিয়া আর পোচুর পয়সা ঃ))
  • a x | 138.249.1.206 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৪৮433294
  • এইযে শুনতাম নিউ মার্কেটে সবই পাওয়া যায়?
  • কেসি | 198.71.243.86 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৫১433295
  • নিউমার্কেট হল লেকমার্কেটে বাজার করা খানদানি লোকেদের জায়গা।
  • bhagidaar | 106.2.241.35 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৫২433296
  • -- যায় তো! Rোস্টের জন্যে জলহস্তী সেই কবে থেকেই পাওয়া যায়!
  • Arpan | 125.118.48.176 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৫৫433297
  • শুনেছি বাঘের দুধ মেলে। খুঁজে দেখা হয়নি।
  • a x | 138.249.1.198 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০১:৪৬433298
  • কেসি যে কলকাতা সম্পর্কে কিচ্ছু জানেনা, মানে একেবারে কিচ্ছুউউউউউ জানেনা, এ বিশ্বাস আরো গভীর হল।
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ০২:৫৩433299
  • আরে অনলাইন হয়ে গিফ্ট করার কত্তো সুবিধে হয়েছে। জিনিস কিনে বন্ধুর বাড়ি পাঠিয়ে দাও - ক্যাশ অন ডেলিভারি।
  • বিশ্বস্ত সূত্র | 233.29.204.178 | ১২ নভেম্বর ২০১৪ ১১:২১433300
  • এমু ক্রিসমাসের সময় থেকে নিউ ইয়ারের সিজন অব্দি নিউ মার্কেটে পাওয়া যায় । খরগোশ বোধয় সবসময়েই মেলে । কুমীর বা চিতল হরিণ পাওয়া যায় কিনা জানি না ।
  • kd | 69.93.199.158 | ১৪ নভেম্বর ২০১৪ ০৮:১৫433302
  • আরামবাগে বাচ্চাদের জুতো? পাওয়া যায়? মুর্গির চামড়া দিয়ে তৈরী? না মুর্গির বাচ্চার জন্যে?
  • সে | 188.83.87.102 | ৩০ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৪৮433303
  • লাইফ অফ্‌ পাই
    -----------------

    টিভিতে নানান রকম চ্যানেলে হরেক রকম পাই বানানো দেখায়। মুশকিল হচ্ছে যে পুরোটা দেখে উঠতে পারিনা। মাঝখান থেকে দেখেছি, শেষ অবদি দেখা হয় নি। টুকে নেয়া হয় না। ইন্টারনেট থেকে রেসিপি বের করতে গেলে ধৈর্য থাকে না। তাই নিজের মতো করে পাই বানাচ্ছি।

    হাফকিলো গোরুর মাংস নিলাম (হাড়গোড়হীন), সেটাকে কিমা বানালাম ফুড প্রোসেসরে।
    এবারে দুটো ডিম, দু টেবিলস্পুন মাখন,অল্প নুন, পরিমানমত ময়দা দিয়ে মেখে নিলাম। এমন করে মাখা হলো যাতে সেটা বেলবার মতো টেক্সচার হয়। এটা কৌটোবন্দি করে ফ্রিজে রেখে দিলাম।
    এবার দুটো গামাসাইজের পেঁয়াজ কুচিয়ে, তাতে একটা গোটা রসুন কুচোনো মিশিয়ে দু চামচ মাখন দিয়ে অল্প আঁচে ভাজা শুরু করলাম। একটু পরে এতে মেশালাম অল্প একটু নুন, চার টেবিলস্পুন কুচোনোআদা, গোটা কুড়ি গোটা গোলমরিচ।
    বেশ অল্প ভাজা ভাজা হতে, এটার সঙ্গে মাংসের কিমা মেখে নিলাম অন্য পাত্রে রেখে। এখন চাই কিছু হার্বস। নেই।
    বোতলবন্দি শসার মধ্যে কিছু হার্বস থাকে। সেগুলো মেশালাম এটার সঙ্গে।
    এবার মিনিট পাঁচেক অল্প আঁচে জিনিসটা অল্প ভাজা হোলো মাখন দিয়ে। জল না বেরিয়ে আসে। জিনিসটা ঠান্ডা হোক, তাই আঁচ থেকে বাইরে রাখা হোলো।

    মিনিট দশেকের মধ্যেই মোটামুটি রুম টেম্পারেচারের কাছাকাছি চলে এসেছে।

    এবার ঐ ময়দার তাল থেকে দুটো লেচি পাকানো হোলো। এক তৃতীয়াংশ দিয়ে একটা লেচি, যেটা দিয়ে পাইয়ের ঢাকনা তৈরী হবে। বাকিটা দিয়ে জমি ও দেয়াল।
    প্রথমে যে পাত্রটায় পাই তৈরী হবে (একটা কাচের গোল পাত্র) সেটার সাইজ বুঝে গোল করে বেলে ফেললাম দুইতৃতীয়াংশ ময়দার তাল। পাত্রের ভেতরটায় মাখন মাখিয়ে অল্প ময়দা ছড়িয়ে তার মধ্যে রাখলাম ঐ রুটির মতো করে বেলা জিনিসটা। এটা পাত্রের তলা ও দেয়াল ঢেকে দিলো পুরোপুরি। এবার ময়দার বাকি লেচিটুকু দিয়ে বেলে ফেললাম ছাদটা। মধ্যিখানে অল্প গর্ত , যেখান দিয়ে বাষ্পটা বেরোবে পরে।
    মাংস, যেটা ভেজে রাখা আছে এর মধ্যে ঠান্ডা হয়ে গেছে, সেটা ঢেলে দিলাম পাত্রে। ময়দার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে পরিধি বরাবর মুড়ে দিলাম ভালো করে।
    তারপরে ১৮০ ডিগ্রীতে চাপিয়েছি আধঘন্টা আগে।
    দেখে এসে বলছি, কতদূর হলো।
  • সে | 188.83.87.102 | ৩০ নভেম্বর ২০১৪ ০০:৫০433304
  • হচ্ছে। আরো মিনিট কুড়ি পরে দেখবো।
  • Ekak | 229.64.71.143 | ৩০ নভেম্বর ২০১৪ ০২:১০433305
  • গরুর কেক বানিয়েছিলুম । এই toi তে বধায় দিয়েছি । গরু অতি উপাদেয় ।
  • সে | 188.83.87.102 | ৩০ নভেম্বর ২০১৪ ০২:১৩433306
  • খেয়ে উঠলাম।
  • san | 113.240.238.191 | ২০ জানুয়ারি ২০১৫ ২০:৪২433307
  • সোসেনদির দেওয়া রেসিপি -

    লম্বালম্বি লঙ্কাগুলোকে স্লিট করে নে। খুব গরম তেলে ১ মিনিট ভেজে তুলে রাখ।জিরে ধনে, তিল শুকনো ভেজে রাখতে হবে। তিল,চিনে বাদাম, আদা,রসুন, গোটা ধনে, জিরে বাটতে হবে। তেলে কারিপাতা ফোড়ন দিয়ে তাতে পঁয়াজ কুচি দে, সোনালি করে ভেজে তাতে ঐ পেস্ট দিয়ে দে, তার পর নুন চিনি আর এক কাপ জল দে। ফুটলে পরে ওতে তেঁতুল গোলা দিয়ে দে, তার পর লংকাগুলো দিয়ে সিম করে দশ মিনিট ঢাকা দিয়ে রাখ। ভাজা মশলা ছড়িয়ে সার্ভ করে দে।

    আরেকটা বলছি 
    কিউব করে লঙ্কাগুলো কাট। ছোলার বেসন নিয়ে হাল্কা আঁচে ভাজ,তুলে রাখ। তেলে হিং, জিরে, ধনেগুঁড়ো, আদা ভাজ, তার পর ঐ বেসন, লঙ্কা, নুন, মৌরি দিয়ে দিয়ে ভালো করে নেড়ে নেড়ে মেশা। দরকার হলে একটু জল দিয়ে দে। মিষ্টি দিয়ে ঢাকা দিয়ে দে। বেশ কড়কড়ে থাকতে ধনেপাতা কুচি আর আমচুর মিশিয়ে নামিয়ে নিবি। 

    ওহ প্রথমটায় কারিপাতার সাথে সরষে-ও ফোড়ন দিতে হবে। 

    প্রথমটা মির্চ কা সালান, দ্বিতীয়টা বেসনওয়ালি সিমলাই মির্চ। 
  • Abhyu | 138.192.7.51 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৫ ০৪:৫১433308
  • π | ১৫ মার্চ ২০১৫ ২১:৫০433309
  • সামরানদি, তুলে দিলাম।
  • Samran Huda | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:০৭433310
  • ফেবুতে রান্না করা আখ্‌নির ছবি দেখে কেউ কেউ রেসিপি চেয়েছিলেন, যারা চেয়েছিলেন, তাদেরকে লিখে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। আর কেউ যদি ট্রাই করতে চান, তাঁর বা তাঁদের জন্যে এখানেও দিলাম।

    ৪ থেকে ৬জনের জন্যে আখনি
    ------------------------------
    মাংসে যা যা লাগবে-
    এক কিলো ছোট ছোটো টুকরোয় কাটা মাংস। গরু/খাসি/ভেড়া এমনকি মুরগি দিয়েও আখ্‌নি হয়, মানে যা ইচ্ছে তাই দিয়েই করাই যায় তবে খাসি-ভেড়ার মাঙ্গের সবচেয়ে ভাল হয়।
    ২৫০ গ্রাম টক দই
    দুই চা চামচ আদা বাটা (মাংসের জন্যে)
    এক চা চামচ রসুনবাটা
    এক চা চামচ গরম মশলা পাউডার
    এক চা চামচ জিরা বাটা
    এক চা চামচ কাঁচা লংকা বাটা

    ধুয়ে পরিস্কার করা মাংসে সমস্ত মশলা-দই ভালো করে মাখিয়ে নিয়ে ৬ থেকে ৮ ঘন্টা রেখে জারিয়ে নিতে হবে।
    মোটামুটি ৬থেকে আট ঘন্টা জারিয়ে নেওয়ার পরে একটা হাড়িতে সমস্ত মিশ্রণ দিয়ে কম আঁচে জ্বাল দাও ঢাকনা চাপা দিয়ে।
    আখ্‌নির মাংসে আমি কোনও তেল বা ফোঁড়ন দিই না, মাখানো মাংস সোজা উনুনে। মাংস হাড়িতেই ধিমা আঁচে রান্না হবে। একটু পরে পরে ঢাকনা খুলে নাড়তে হবে, তলায় যেন ধরে না যায়। কষে এলে পরে যদি মনে হয় সেদ্ধ হতে সময় লাগবে তাইলে সামান্য জল দিয়ে আবার ধিমে আঁচে রান্না, যতক্ষণ না মাংস সেদ্ধ হয়। প্রেশার কুক করলে বড়জোর দুটো সিটি। মাংস যেহেতু লম্বা সময় ধরে জারানো হয়েছে, আপনা থেকেই নরম হয়ে যাবে।

    খাসি/ভেড়ায় যথেষ্ট পরিমাণে চর্বি থাকে বলে আমি আলাদা করে তেল দিই না, জ্বাল হতে হতে মাংসের গা থেকেই যথেষ্ট পরিমাণে তেল ছাড়ে। মাংস সেদ্ধ হয়ে জল শুকিয়ে গিয়ে তেলে- মশলায় মাখো মাখো হয়ে এসেচে মানে মাংস রেডি আখ্‌নি রান্নার জন্যে।

    এবার পোলাও
    পোলাওয়ে যা যা লাগবে
    হাফ কিলো পোলাওয়ের চাল। কালোজিরা/ গোবিদভোগ/ চিনি আতপ - যা পাওয়া যায়
    ৭/৮টা গোটা এলাচ
    আধ কাপ ঘি (চাইলে আর একটু বেশি নেওয়া যেতে পারে
    ৮/১০টা লবঙ্গ
    ২/৩ টে তেজপাতা, দারুচিনি
    ৪-৫টুকরো জয়িত্রী
    মিহি- লবা করে কাটা পেঁয়াজ এক কাপ (বেরেস্তার জন্যে)
    ২ চা চামচ আদাবাটা
    ২ টেবল চামচ পেঁয়াজবাটা
    এক মুঠো টাটকা কাঁচা লঙ্কা
    জল এক লিটার ফুটন্ত গরম জল। চালে গরম জল দিতে হবে।
    চাল ধুয়ে আধ ঘন্টা খানেক ভিজিয়ে রাখো তারপর জল ঝরিয়ে নাও।

    আখ্‌নি রান্নার বড় পাত্রে ঘি গরম করে ঝিরিকাটা পেঁয়াজ বেরেস্তা করে নাও। বেরেস্তা তুলে রেখে যাবতিয় গরম মশলা ওতে দাও। ভিজিয়ে জল ঝরিয়া রাখা চাল দিয়ে দাও এবার। সঙ্গে তেজপাতা, স্বাদ মত লবন। নাড়ো। তিন-চার মিনিট ভাল করে নেড়েচেড়ে আদা-পেঁয়াজের পেস্ট। আবার নাড়ো। নাড়তেই থাকো যতক্ষণ না চাল ভাজা ভাজা হয়ে যাসে। ফুটিয়ে রাখা জলটা এবার দিয়ে দাও। একবার ভাল করে নেড়ে দিয়ে মাপমত ঢাকনা দাও। গ্যাস কমিয়ে দাও।

    যেহেতু জল আগে থেকেই গরম করা আছে, ফুটে উঠবে খুব তাড়াতাড়ি। গ্যাস একদম কমিয়ে দাও। একটু পর পর আলতো হাতে নেড়ে দাও। জল টেনে গেলে রান্না করে রাখা মাংস ঢেলে দাও পোলাওয়ের উপরে। চাইলে কষানো মাংসের উপরে যে তেল বা চর্বি আছে, সেটা ফেলে দিতে পারো অথবা সেটা শুদ্ধুই ঢেলে দিতে পারো পোলাওয়ে। সঙ্গে দাও টাটকা কাঁচা লঙ্কাগুলো। গোটা গোটা।
    আলতো হাতে মাংস মিশিয়ে দাও পোলাওয়ের সঙ্গে। হাড়ি গ্যাস থেকে নামিয়ে গ্যাসে তাওয়া বসিয়ে দাও। তাওয়ার উপরে আখনির হাড়ি বসিয়ে দাও। মিনিট ৪/৫ পর পর উপর নিচে নেড়ে দেবে। যদি মনে হয় চাল একটু শক্ত আছে তবে আধ কাপ গরম দুধ পোলাওয়ের উপর হাতের মুঠিতে নিয়ে ছড়িয়ে দেবে। আবার ঢাকা দেবে। মিনিট কুড়ি/ পঁচিশ থাকবে সর্বনিম্ন আঁচে, তাওয়ার উপরে। হালকা হাতে মাঝে-মধ্যে নেড়ে দিয়ে পোলাও উপর নিচ করে দিতে হবে, একটু সাবধানে, নইলে পোলাও না হয়ে চাল ভেঙ্গে গিয়ে মাংসের খিচুড়ি হয়ে যাওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা থাকে।

    আখনির গন্ধে যখন নিজেরই প্রাণ আনচান করতে থাকবে, তখন বুঝে নিতে হবে, রান্না হয়ে গেছে। গ্যাস নিভিয়ে দাও। ঢাকনা খুলে বেরেস্তা করা পেঁয়াজ ছড়িয়ে দাও আখনির উপরে। ঢাকা দিয়ে রাখো। গরম গরম সার্ভ করো। সঙ্গে রাখো রায়তা বা বোরহানি।

    ঘিয়ের বদলে সমস্ত রান্নাটা সর্ষের তেলে করা যেতে পারে। বাকি মশলা-পাতি সব এক। শুধু ঘিয়ের বদলে সর্ষের তেল। তেলটা শুধু খুব ভালো করে গরম করে নিতে হবে, যাতে কাঁচা গন্ধটা না থাকে।
  • | 127.194.4.81 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:১২433311
  • যাব্বাবা, এ দেখি নাম-ধাম-ঠিকানা সব সুদ্ধু এলো, তায় আবার পোস্ট ঘেঁটে ঘঁ ঃ-(
  • d | 24.97.131.69 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:১৮433313
  • দুধ মুঠিতে নেবো কীকরে?? আঙুলের ফাঁক দিয়ে পড়ে যাবে তো!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন