এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সর্ষেবাটা মোচাবাটা চিতলের মুইঠ্যা ইত্যাদি ইত্যাদি (৩)

    Abhyuday Mandal
    অন্যান্য | ০১ ফেব্রুয়ারি ২০১০ | ৭৯৩১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 127.194.4.81 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:২২433315
  • ওটা মুঠিতে নয়, আঁজলায় হবে দমু।

    তুমি কি ভাঙ্গা ফন্টে দেখতে পাচ্ছ? নাকি আমিই শুধু দেখছি?
  • Tim | 188.91.253.22 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:২২433314
  • কুলকুচো করার সময় জল নাও যেভাবে সেভাবে
  • d | 24.97.131.69 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১৫:৪৫433316
  • না না সব পরিস্কার পড়তে পাচ্ছি তো।

    ঐ 'আমাদের চোখে ইসলাম' টইটা পড়তে গিয়ে মনে হল অনেকদিন তোমার কোনও নতুন লেখা পড়ি না সামরান।
  • | ১৬ মার্চ ২০১৫ ২১:০৬433317
  • টইটা যখন উপত্রে আছেই তখন পাঁপড়ের ডালনার রেসিপীটা দিয়ে দিই।

    একদিন হয়েছে কি আমার এক বন্ধুর বাড়ীতে আলু ছাড়া আর কোনও তরকারী নেই, আর মাছও আছে অল্প। তো দুই তিনবেলা খাবার কিছু একটা ব্যবস্থা করা দরকার, তারপর বাজার গেলেই হবে। ওর পরিচিত পাড়ার লোকেরা কেউ কেউ নাকি পাঁপড়ের তরকারী বানায় এবং খুব রেলিশ করে খায়। তো, ও কোনওদিন আর জিগ্যেস করে নি কেমনে বানায়, সেদিন ভাঁড়ার ঘাঁটতে ঘাঁটতে দেখল একটা মশলা পাঁপড়ের প্যাকেট পড়ে রয়েছে, কবে জানি কিনেছিল, কিন্তু প্রথমদিন ভাজার পর কেউই ওটা খেতে চায় নি, এমন উগ্র মশলা যে ভাজলে বা সেঁকলে কোনওটাতেই ঠিক জুত লাগে না, গলা জ্বলে যায়। কাউকে দিয়ে দেবে ভেবে সরিয়ে রেক্ঝেছিল প্যাকেটখান। সেইটে নিয়ে প্রথমে ভাবল প্রতিবেশী জেঠিমাকে জিগাবে, তারপর সাতপাঁচ ভেবে ওসব না করে মন থেকে বানিয়ে বানিয়ে রেঁধে ফেলল পাঁপড়ের ডালনা বা রসা।

    উপকরণঃ
    পাঁপড়
    আলু
    জিরেগুঁড়ো
    লঙ্কাগুঁড়ো
    নুন,
    গরম মশলা গুঁড়ো

    পদ্ধতিঃ
    কড়ইতে তেল গরম করে পাঁপড়গুলো বেশ ভাল করে কড়া করে ভেজে নিন। কিন্তু পুড়ে যায় না যেন। এইবার ঐ তেলেই টুকরো করে কাটা আলু ভেজে নিন। আলু যতক্ষণ ভাজা হচ্ছে সেই ফাঁকে পাঁপড়ভাজাগুলো হাতের চাপে ছোট টুকরো করে নিন। একেবারে গুঁড়িয়েযায় না যেন। মোটামুটি আলু যে সাইজে কেটেছেন সেই সাইজ বা তার থেকে অল্প বড় করে ভেঙ্গে নিন। এইবার আলুটা নরম করে ভাজামত হলে সামান্য পরিমাণে জল দিন, জিরেগুঁড়ো, লঙ্কাগুঁড়ো, পরিমাণমত নুন দিয়ে ভাল করে কষাণ। কষিয়ে তেল ছেড়ে এলে এবার একটু বেশী জল দিয়ে ঢাকা দিয়ে আলুটা নরম হতে দিন। আলু সুসিদ্ধ হয়ে গেলে ঢাকনা তুলে দেখে নিন মোটামুটি মাখামাখা হওয়ার মত জল আছে না বেশী হয়ে গেছে। জল বেশী হয়ে গেলে জলটা শুকিয়ে নিতে হবে। এবারে পাঁপড়ভাজার টুকরোগুলো দিয়ে ভাল করে নেড়েচেড়ে সামান্য গরমমশলার গুঁড়ো দিন। চাইলে এইসময় অল্প একটু ঘীও দিতে পারেন। যদি দেখেন পাঁপড়ভাজা দেওয়ায় জল একদম টেনে নিল, তাহলে অল্প জল ছিটিয়ে নেড়েচেড়ে নিন ম্মিনিটখানেক মত।

    ব্যাস এইবারে ভাত বা রুটির সাথে খেয়ে ফেলুন। মোটামুটি একবেলা বা দুইবেলার মধ্যে শেষ করে ফেলবেন। কারণ বারবার গরম করলে পাঁপড় নেতিয়ে ঘন্ট হয়ে যাবে।
  • hu | 101.185.27.37 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ২১:৩২433319
  • এটা আমার এক বন্ধু বানাতো। পাঁপড় ভাজতো না, সেঁকে নিত। মশলা পাঁপড় দিয়ে বানালে গরম মশলা দেওয়ার দরকার পড়তো না। আমি নিজে একবারই বানিয়েছিলাম এবং অবশ্যই ধনেপাতা দিতে ভুলিনি।
  • b | 24.139.196.6 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ২১:৩২433318
  • এক্কেরে রসাভাস। কোথায় আখনি পোলাও (রেসিপি দেখেই মেট্রোজিল ফোর হান্ড্রেড খেয়ে নিলাম) কোথায় পাঁপড়ের ডাঁল্লা।
  • b | 24.139.196.6 | ১৭ মে ২০১৫ ১৮:৩৮433320
  • উপরের রেসিপি অনুযায়ী আখনি পোলাউ বানালাম। পোলাও বানবার অনভিজ্ঞতা হেতু গোবিন্দভোগ চালটা অল্প গলে গেছিলো, আর তাছাড়া খারাপ হয় নি। অল্প ডেভিয়েট করে শেষে একটু জাফরান দুধে গুলে দিলাম। বহু ধন্যবাদ।
  • kk | 182.56.21.34 | ১৭ মে ২০১৫ ১৯:২৬433321
  • আমি একবার ব্রেডের বদলে পাঁপড় সেঁকা দিয়ে রোমেস্কো স্যস বানিয়েছিলাম।দিব্যি হয়েছিলো। রোস্টেড রেডপেপার আর পাঁপড় সেঁকা ব্লেন্ড করে চিংড়ি ফিংড়ি দিয়ে পাস্তা করলেও ভালোই লাগে।
  • | 183.17.193.253 | ২৩ মে ২০১৫ ২২:০০433322
  • রুই কমলা

    মাছের টুকরো নুন,হলুদ দিয়ে হালকা করে ভেজে নিন।

    কড়াইতে তেল দিয়ে তাতে জায়ফল গুঁড়ো ফোড়ন দিন।

    এরমধ্যে পেঁয়াজবাটা, আদা বাটা,লংকাগুড়ো দিয়ে কষুন। কিশমিশ দিন,নুন দিন,চিনি দিন- আলাদা করে হলুদ দেবেন না।

    সব কষে তেল বেরিয়ে এলে একবাটি কমলালেবুর রস দিন( গরমকালে প্যাকেটবন্দী রস দিন) দয়া করে সিরাপ বা স্কোয়াশ দেবেন না,তাইলে কি হবে আমি জানি না।

    এইবার মাছ দিন, জল দিতে হবে না। ঢাকা দিয়ে দিন, সেদ্ধ হলে নামিয়ে নিন।

    সাদা বা হলুদ পোলাও দিয়ে খান।

    ভাল্লাগলে আমার সঙ্গে রুক্মা দ্রাক্ষীকেও ধন্যবাদ দিনঃ) আমার এখন এইটা রান্না করার উপায় নেই।কেউ করলে কেমন খেতে হয়েছে জানাতে ভুলবেন না।
  • সে | ২৩ মে ২০১৫ ২২:৩৬433324
  • ভাঁড়ারে রাঁধুনি পেলাম। এই হচ্ছে প্যাকেটের ছবি।
  • potke | 126.202.165.37 | ২৩ মে ২০১৫ ২৩:৪৩433325
  • আবার রেসিপি চালাচালি হচ্ছে!! এক্ষণ/অনুষ্টুপের কাছে শিখলেও তো পারেন।
  • সে | ২৩ মে ২০১৫ ২৩:৫৫433326
  • এটা তো রেসিপিরই টই।
  • দেবব্রত | 113.4.145.186 | ২৭ জুলাই ২০১৫ ২২:২৪433327
  • মাছের পাতুরি বা পাতায় মাছভাজা

    উপকরণঃ যে-কোন মাছ। ইলিশ, চিংড়ি, শিং, কৈ সহ যেকোনো জিওল মাছ, পোয়া, মেনি, বান, ইত্যাদি। মাছের সাইজ বড় হলে টুকরো করে নিন। পেঁয়াজ কুচোনো বা বাটা, হলুদ ও মরিচ গুঁড়ো বা বাটা, সর্ষের তেল।কলা পাতা আস্ত, মধ্যের ডাট ফেলে দুই টুকরো নিন, মাছ ও সব্জির পরিমাণ বুঝে। আলু বা অন্য সবজি যেমন মূলো, ফুলকপি, পেঁপে, মিষ্টি কুমড়ো, পুঁইশাকও চলে!

    প্রণালিঃ আলুটা ভালো করে কুচিয়ে নিতে হবে। তারপর মশলা - মূলত হলুদ-গুঁড়োমরিচ-লবণ-তেল আর (পেঁয়াজ অপশনাল) দিয়ে মাখিয়ে নিন। মাছগুলোকেও মশলা মাখান। কলাপাতা পরিষ্কার করে তেল লাগিয়ে নিন (যেটাকে গ্রিজ করা বলে)। মাঝখানে ফাঁকা রেখে গোল করে মাছ সাজান পাতায়। ওই মাঝের ফাঁকা জায়গায় আলুমাখাটা দিয়ে দিন। মাছগুলো এমনভাবে দিতে হবে যাতে কেউ কারো পিঠে না চড়ে। নইলে একটু পোড়াভাব আসবে না। এবার পাতাটি রুটি ভাজার খোলায় (তাওয়া) দিয়ে অল্প আঁচে ভাজুন। হ্যাঁ, সাদা তেলের বদলে সর্ষের তেল ব্যবহার করুন। এক পিঠে ভাজা হয়ে গেলে (দাগ লাগবে) নুতন পাতায় পুরোটা উলটে নিন। এটা সাবধানে করতে হবে আরেকটি থালা ব্যবহার করে। ওপর থেকে একটু সর্ষের তেল ছড়িয়ে দিন হয়ে এলে।

    বাংলাদেশের বরিশাল, খুলনা ও ফরিদপুর অঞ্চলে এই রান্না খুবই জনপ্রিয়। অল্প তেলে রান্না হয় বলে স্বাস্থ্যকরও বটে।
    (পরে ছবি দেব)
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ০৫ আগস্ট ২০১৫ ১২:০৯433328
  • http://www.prothom-alo.com/life-style/article/592840/%E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A6%BF%E0%A6%B0-%E0%A6%8F%E0%A6%87-%E0%A6%A4%E0%A7%8B-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%9F

    খিচুড়ির এই তো সময়

    মেথি খিচুড়ি

    উপকরণঃ ক। পোলাওয়ের চাল ২ কাপ, পাঁচমিশালি ডাল ১ কাপ, আদা কুচি ১ টেবিল চামচ, রসুন কুচি ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, মেথি আধা চা-চামচ, এলাচ-দারুচিনি ৩টি করে, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, আমের আচার তেলসহ ২ টেবিল চামচ, সয়াবিন তেল সিকি কাপ, লবণ পরিমাণমতো, ঘি ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ, কসুরি মেথি ১ টেবিল চামচ, গুঁড়া দুধ ২ টেবিল চামচ।
    খ। গরুর মাংস আধা কেজি, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ চা-চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া আধা চা-চামচ, টক দই ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, কাঁঠালের বিচি ১ কাপ, মটরশুঁটি ১ কাপ, সয়াবিন তেল সিকি কাপ, লবণ পরিমাণমতো, গরম মসলা ১ চা-চামচ।
    প্রণালিঃ গরুর মাংস ছোট টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে ‘খ’ অংশের সব মসলা ও দই দিয়ে ১০ মিনিট মেরিনেট করে রাখুন। প্রেশার কুকারে তেল, পেঁয়াজ দিয়ে বাদামি করে ভেজে নিন। এতে মাংস, মটরশুঁটি, কাঁঠালের বিচি ও ২ কাপ পানি দিয়ে চুলায় দিন। ৫-৬টি হুইসেল এলে কুকার খুলে গরম মসলা ছড়িয়ে ঢেকে রাখুন।
    চাল-ডাল ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে নিন। পাত্রে তেল দিয়ে মেথির ফোড়ন দিয়ে তাতে আদা, রসুন ও পেঁয়াজ বাদামি করে ভেজে নিন। এবার চাল-ডাল, হলুদ-মরিচ গুঁড়া, কাঁচা মরিচ, এলাচ, দারুচিনি ও লবণ দিয়ে ৩-৪ মিনিট নেড়ে দিন। চালের দ্বিগুণ গরম পানি ও গুঁড়া দুধ দিয়ে ঢেকে দিন। পানি সমান হলে রান্না করা মাংস, মটরশুঁটি, কাঁঠালের বিচি ও আচার দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে দিন। পরে কসুরি মেথি ও ঘি ছড়িয়ে দিয়ে দমে বসান ২০ মিনিটের জন্য। এবার নামিয়ে পরিবেশন করুন।

    পাঁচমিশালি ডালে খিচুড়ি

    পাঁচমিশালি ডালে খিচুড়ি
    উপকরণঃ চাল ২ কাপ, পাঁচমিশালি ডাল ১ কাপ। আলু, গাজর, মিষ্টিকুমড়া, ফুলকপি ও মটরশুঁটি কেটে নেওয়া ৪ কাপ, তেল আধা কাপ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৭-৮টি, টমেটো ২-৩টি, হলুদের গুঁড়া দেড় চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া দেড় চা-চামচ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চা-চামচ, এলাচি-দারুচিনি ৪টি করে, তেজপাতা ২টি, লবণ স্বাদমতো।
    বাগারের জন্য আস্ত জিরা ১ চা-চামচ, আস্ত শুকনা মরিচ ৩-৪টি, রসুন গোল কুচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ।
    প্রণালিঃ চাল ও ডাল ধুয়ে একসঙ্গে ৪ গুণ পানি দিয়ে চুলায় বসান। সেদ্ধ হয়ে এলে সবজিগুলো দিন। বাটা, গুঁড়া ও আস্ত মসলাগুলোও দিয়ে দিন। এ সময় তেলও দিতে হবে। সবজিগুলো সেদ্ধ হয়ে এলে ঘন ঘন নাড়ুন। এবার টমেটো ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নামিয়ে নিন।

    কিমা খিচুড়ি

    কিমা খিচুড়ি
    উপকরণঃ পোলাওয়ের চাল ১ কাপ, ভাজা মুগডাল ১ কাপ, কিমা ১ কাপ, আদা ২ চা-চামচ, শুকনা মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম পানি ৪ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, হলুদের গুঁড়া সিকি চা-চামচ, বাটার অয়েল ৪ টেবিল চামচ, দারুচিনি ও এলাচি ৪-৫টি করে, লবণ স্বাদমতো।
    প্রণালিঃ চাল রান্নার আধা ঘণ্টা আগে ভিজিয়ে রাখুন। পাত্রে বাটার অয়েল ও পেঁয়াজ দিয়ে হাই পাওয়ারে ওভেন সেট করে নিন। ২ মিনিট ঢাকনা ছাড়া বেক করুন। এরপর বের করে এলাচি ও দারুচিনি দিয়ে আবার ২ মিনিট হাই পাওয়ারে ঢাকনা ছাড়া বেক করুন। পেঁয়াজ রং না ধরলে আরও আধা মিনিট দেওয়া যেতে পারে। এবার আদা, রসুন, মরিচ, হলুদ ও ২ টেবিল চামচ পানি দিয়ে ঢাকনা ছাড়া ২ মিনিট বেক করুন। ২ মিনিট পর বের করে নাড়া দিন। কিমা দিয়ে ৬ মিনিট হাই পাওয়ারে বেক করুন (তিন মিনিট পরপর বের করে নাড়ুন)। এবার গরম পানি, চাল ও কাঁচা মরিচ দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। ৮ মিনিট হাই পাওয়ারে বেক করে বের করে নাড়ুন। লবণ চেখে আবার ৮ মিনিট হাই পাওয়ারে বেক করুন। স্ট্যান্ডিং টাইম হিসেবে ৫ মিনিট ওভেনে রেখে বের করে পরিবেশন করুন।

    আলুর হাতমাখা খিচুড়ি

    আলুর হাতমাখা খিচুড়ি
    উপকরণঃ ভাতের চাল ২ কাপ, মসুরের ডাল ২ কাপ, রসুন মোটা কুচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ মোটা কুচি আধা কাপ, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৫-৬টি, যেকোনো তেলসহ আচার ২-৩ টেবিল চামচ, ছোট আলু ২৫০ গ্রাম, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, হলুদের গুঁড়া দেড় চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া আধা চা-চামচ, সয়াবিন তেল আধা কাপ, লবণ পরিমাণমতো।
    প্রণালিঃ আলু আধা সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে সামান্য লবণ ও তেল দিয়ে ভেজে রাখুন। চাল ও ডাল ধুয়ে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে পানি ছেঁকে নিন। এবার চাল-ডালের সঙ্গে আচার ও আলু বাদে বাকি সব উপকরণ মেখে নিন। এবার চাল-ডাল ও এর দ্বিগুণ গরম পানি দিয়ে চুলায় বসিয়ে ঢেকে দিন। চালের পানি সমান হলে চুলার আঁচ কমিয়ে তাওয়ার ওপর দমে বসান ২০ মিনিটের জন্য। মাঝে ১০ মিনিট পর আলু ভাজা ও আচারের তেল দিয়ে একবার নেড়ে দিন। হয়ে গেলে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

    ভাপে ইলিশ খিচুড়ি

    ভাপে ইলিশ খিচুড়ি
    মাছের উপকরণঃ ইলিশ মাছ ৮ টুকরা (গাদা পেটিসহ), পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, হলুদের গুঁড়া ১ চা-চামচ, মরিচের গুঁড়া ১ চা-চামচ, সরিষাবাটা আধা কাপ, সরিষার তেল আধা কাপ, লবণ স্বাদমতো, চিনি আধা চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ৭-৮টি, পানি আধা কাপ।
    খিচুড়ির উপকরণঃ পোলাওয়ের চাল ২ কাপ, মুগডাল ২ কাপ, সরিষা ১ চা-চামচ, আস্ত জিরা ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ফালি ১০-১২টি, রসুন গোল করে কাটা ২ টেবিল চামচ, আদা কুচি ২ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, গরম পানি ৬ কাপ। এলাচি, দারুচিনি ও তেজপাতা ২টি করে, লবণ প্রয়োজনমতো, তেল পৌনে এক কাপ।
    প্রণালিঃ ইলিশ মাছ গাদা, পেটিসহ একটু মোটা টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। মাছের বাকি সব উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে একটি টিফিন বাটিতে মাছগুলো রেখে ঢাকনা লাগিয়ে দিন। এবার বাটিটা একটি জালি ব্যাগের মধ্যে রেখে ভালোভাবে বেঁধে দিন, যেন ঢাকনাটা খুলে না যায়। এবার বাটিটা ফুটানো পানির মধ্যে ডুবিয়ে ঢেকে রাখুন।
    এবার ডাল সামান্য ভেজে ঠান্ডা করে নিন। চাল ও ডাল ধুয়ে একসঙ্গে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে নিন। পাত্রে তেল দিয়ে জিরা ও সরিষার ফোড়ন দিন। এবার ডাল-চাল বাদে বাকি সব উপকরণ দিয়ে নাড়ুন। পেঁয়াজ স্বচ্ছ হয়ে এলে চাল-ডালের মিশ্রণ দিয়ে ৪-৫ মিনিট নাড়ুন। এবার চালের দেড় গুণ গরম পানি দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে লবণ চেখে ঢেকে দিন।
    চাল ও পানি সমান সমান হলে ভালোভাবে নাড়াচাড়া করে টিফিন বাটিটা চালের মধ্যে বসিয়ে দিন। ওপরে ডাল-চাল দিয়ে ঢেকে দিন। এখন পাতিলের মুখে ভেজা কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিন। ২০ মিনিট মাঝারি জ্বালে তাওয়ার ওপর দমে বসিয়ে রাখুন। এবার জ্বাল বন্ধ করে আরও ৫-৭ মিনিট রাখুন। এবার নামিয়ে পরিবেশন করুন।

    সবজি খিচুড়ি

    সবজি খিচুড়ি
    উপকরণঃ মুগডাল ভাজা আধা কাপ, বাসমতী চাল ২ কাপ, মসুর ডাল ১ কাপ, মটরশুঁটি আধা কাপ, গাজর কিউব আধা কাপ, ফুলকপি (ছোট কাটা) আধা কাপ, আলু কিউব আধা কাপ, সেদ্ধ ডিম ২টি (কুচি), লবণ পরিমাণমতো, চিনি ১ চা-চামচ, টক দই আধা কাপ, কিশমিশ সিকি কাপ, ঘি ৪ টেবিল চামচ, তেল আধা কাপ, পেঁয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ফালি ৭-৮ টি, দারুচিনি ২টি, এলাচ ৪টি, তেজপাতা ২টি, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ, জিরা গুঁড়া ১ চা-চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চিমটি, মরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ।
    প্রণালিঃ চাল ও ডাল ধুয়ে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পানি ঝরিয়ে নিন। মসুর ডাল আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে সামান্য লবণ দিয়ে আধা সেদ্ধ করে নিন। সবজিগুলো সামান্য লবণ দিয়ে অল্প তেলে ভেজে রাখুন। একটি পাত্রে ২ টেবিল চামচ তেলে অর্ধেক করে বাটা ও গুঁড়া মসলা এবং দই দিয়ে কষিয়ে নিন। তাতে মসুর ডাল ও সিকি কাপ পানি দিয়ে দিন। পানি শুকিয়ে এলে জিরার গুঁড়া দিয়ে নামান। একই নিয়মে অন্য পাত্রে বাকি মসলায় ভাজা সবজিগুলো রান্না করে নিন। এবার ২ টেবিল চামচ ঘি ও সিকি কাপ তেলে দারুচিনি, এলাচ ও তেজপাতার ফোড়ন দিন। এবার পানি ঝরানো চাল-ডাল দিয়ে ২ মিনিট কষিয়ে নিন। চালের দেড় গুণ গরম পানি, কাঁচা মরিচ ও লবণ দিয়ে ঢেকে দিন। পানি চালের সমান হলে তাতে সবজি ও ডাল, বেরেস্তা, কিশমিশ ও ডিম ২-৩টি স্তরে বিছিয়ে দিন। সবার ওপর কিছু বেরেস্তা, কিশমিশ ও ২ টেবিল চামচ ঘি দিয়ে চুলায় তাওয়ার ওপর ২০ মিনিট দমে রাখুন। নামিয়ে পরিবেশন করুন।
  • সে | 94.75.173.148 | ১৫ অক্টোবর ২০১৫ ১৪:২৬433329
  • তাজিক শুরপা র রেসিপি ইয়ুটিউবে পেলাম।



    এইটে উজবেক মান্তি। সাউণ্ড অফ করে দেখুন ভাষা না বুঝলেও সমস্যা নেই।

  • dd | ১৭ অক্টোবর ২০১৫ ১০:০৮433330
  • এটা খেতে পারেন

    পোস্ত ডিম
    *****************************
    ১. সেদ্দো করে ডিমগুলো ভেজে নিন। দেখুন,সেদ্দো ডিমগুলোকে ছুরি দিয়ে ফালা করে তারপর খুব নরম হাতে লুন আর হলুদ একটু মাখিয়ে দেবেন,ক্যামন?

    ২. তেলে দিন আস্তো শুকনো লংকা, দাচ্চিনি,লবংগো আর ছোটো ইলাচ। আহা, দু চার দানা গোলমরিচ দিতেই বা কে মানা করছে?

    ৩. অতঃপর প্যাঁজ বাটা দ্যান

    ৪. দিন এবারে আদা আর রসুন বাটা। খুব মিহি করে বাটা তো?

    ৫. হলুদ আর লাল লংকা এট্টু জলে গুলে দিয়ে দিন। লুন দিন

    ৬. জল দিয়ে ফুটান

    ৭. এবারে ঢালুন খুব আচ্ছাসে বাটা পোস্ত। আমি খুবসে মিহি করে বাটি।

    ৮. এইবারে একটু ঢিমে আঁচে দিন। কিয়ৎক্ষন পরে ভাজা ডিমগুলারে ফেলে দিয়ে কিছু পরে নামিয়ে দিন।
    ব্যাস।
  • | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২১:২৪433331
  • বাঃ টইটা ওপরে আছে যখন আজকালকার ছেলেমেয়েদের একটা ঐতিহ্যশালী রান্না শিখিয়ে দিয়ে যাই।

    মোচার ঘটভাজা - একটি লুপ্তপ্রায় শিল্প::

    মোচার গোড়ার দিকে যে ঘট বা মুকুটের মত অংশটা থাকে ঐটে দিয়েই এই স্বর্গীয় খাদ্যটি প্রস্তুত হয়। তা অনেকেই শ্রম বাঁচাতে ওটিকে কুচিয়ে তরকারীতে দিয়ে দেন। আমি বলি কি মাঝেমধ্যে ঘটভাজাও করুন। মোচাকাটার পর ঘটটাকে সিদ্ধ করে জল ঝরিয়ে নিন। সর্ষে পোস্ত কাঁচালঙ্কা একসাথে বেটে নিন। এইবাটাদিয়ে মোচার ঘটসিদ্ধটাকে মেখে রাখুন, ১ ঘন্টা থেকে ১ দিন যা খুশী। এরপরে বেসনে ডুবিয়ে ডুবোতেলে ভেজে নিন। ভাজার সময় অল্প একটু পোস্তর গুঁড়ো ছড়িয়ে দেবেন।
  • | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২১:২৬433332
  • মোচার ঘটসিদ্ধমাখাটাকে যে ছোট ছোট চপের শেপে কিম্বা লম্বাটে বেগুনীর শেপে গড়ে নেবেন আর বেসনের ব্যটারটায় যে অল্প এট্টুকুন চালের গুঁড়ো মিশিয়ে দেবেন, সেসব নিশ্চয় আর বলে দিতে হবে না।
  • byaang | 55.64.224.73 | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:০১433333
  • উপকরণের মধ্যে একটা অ্যালার্ম ক্লক থাকাও আবশ্যক। প্রথমে কাটো রে, তারপর সিদ্ধ কর রে, তারপর মশলা বাটো রে, তারপর মাখো রে, তারপর চুবাও রে, তারপর ভাজো রে, তারপর ছড়াও রে।

    রেসিপির নাম দিন, দামী সময়ের দফারফা।
  • dd | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:০৭433336
  • হ্যাঁ ,এ তো রেসিপি নয়। হ্যান্ডি ক্র্যাফ্ট।

    তবে ছেলেমানুষদের ভাল্লাগতে পারে। ওরা তো অবোধ হয়।
  • potke | 190.215.42.158 | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:০৭433335
  • ফ্রগের পোস্ত এই থ্রেডে দেখে চমকে চৌতিরিশ হয়ে গেছিলাম। পোস্ত পড়ে অবশ্য হাঁপ ছাড়লাম।
  • | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:১২433337
  • আরে বাকী মোচাটাকে যেমন ছাড়িয়ে নেন, তেমনি নেবেন। শুধু গোড়ার দিকের ঘটটা কাটাকুটি করবেন না।

    করেই দেখুন না, অপুর্ব্ব স্বর্গীয় স্বাদ।
  • byaang | 55.64.224.73 | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:১৭433338
  • এর থেকে ঘটটা সুইট চিলি সস মাখিয়ে মাখিয়ে কুট কুট করে কামড়ে কামড়ে কাঁচাই চিবিয়ে খেয়ে নিন।
  • | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:২৭433339
  • byaang | 55.64.224.73 | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:২৯433340
  • নাম নেওয়া যায় না টাইপের খারাপ দেখতে হয়েছে।
  • চিত্র গুপ্ত | 11.39.37.37 | ১৮ অক্টোবর ২০১৫ ২২:৩২433341
  • ঘটটি ভাপিয়ে পিটুনি গোলায়
    বুড়িয়ে ভাজলেও ভালই লাগে।
  • Abhyu | 85.137.13.237 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:০৯433342
  • তুলে দিলাম।
  • Abhyu | 85.137.13.237 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:০৪433343
  • name: kumu mail: country:

    IP Address : 11.39.33.129 (*) Date:20 Nov 2015 -- 09:51 AM

    অভ্যুর জন্য-
    আম্রপালী ছানার পায়েস।
    ছানা ৩০০ গ্রাম,তাজা ম্যাংগো পিউরি ২৫০ গ্রাম,দুগ্ধ ফুল ক্রীম ১ লিটার,পেস্তা ,কেশর,ছোট এলাইচি অল্প।চিনি স্বাদ মতো।আম্র ক্ষুদ্র ২ খণ্ডে কাটা।
    প্রণালী
    ১।চিনির রস প্রস্তুত করুন।ছানার ছোট ২ গোলক বানাইয়া কিছু দূর হইতে উষ্ণ রসে এক এক করিয়া নিক্ষেপ করুন ,রস বেশ উত্তপ্ত করুন।ছানার গোলক ভাঙিয়া গেলে আপ্নি ফ্যাল।এবম্বিধ সূক্ষ্ম রন্ধন আপনর কর্ম নয়।
    ২।ধৈর্য ধারণ পূর্বক দুগ্ধ জ্বাল দিন।অর্ধেক করিয়া আনুন।শীতল করুন।
    ৩।শীতল দুগ্ধে আম্র পিউরি উত্তমরূপে উলুতপুলুত করিয়া মিশ্রিত করুন ও মিষ্টত্ব পরীক্ষা করুন।প্রয়োজনে চিনির রস মিশ্রিত করুন।
    ৪।ছানার গোলক গুলি দিন।কিছুক্ষণ রাখার পর হিমায়ক যন্ত্রে রাখিয়া হিমশীতল করুন।
    ৫।পেস্তা উষ্ণ জলে দিন।সুসিদ্ধ হইলে কেশর ও এলাইচি ইত্যদি সহযোগে পায়েস সাজাইয়া দিন।
    ৬।আশা করি আম্র খণ্ড গুলি খাইয়া ফেলেন নাই।উহাদের পায়েসের উপর ইতস্তত বসাইয়া দিন।
    ৭।পরিবেশন করুন।
    ডিঃ ফলাফলের জন্য কোং দায়ী নহে।
  • #include | 74.233.173.203 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:১৫433344
  • ভাটে এক্টা আলুর রোস্ট এর রেসিপি ও ছিলো।
  • #include | 74.233.173.193 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:১৮433346
  • name: kk mail: country:

    IP Address : 182.56.12.17 (*)Date:21 Nov 2015 -- 04:06 AM

    সোসেন,

    আলুর খোসা ছাড়িয়ে ছোট টুকরো করে নাও। নুন,লঙ্কাগুঁড়ো,গার্লিক পাউডার আর ড্রাই রোজমেরী দিয়ে টস করে নাও।রোজমেরী আগে হাত দিয়ে ভালো করে গুঁড়ো করে নিও।এবার কুকি শীটে ফয়েল পেতে ওয়েল স্প্রে করে ওর ওপর আলু এক লেয়ারে বিছিয়ে দাও। আবার তার ওপর অয়েল স্প্রে করো।৪০০ ডিগ্রীতে কুড়ি মিনিট রাখো। বার করে উল্টেপাল্টে আরো কুড়ি মিনিট রাখো।রোজমেরী খুব স্ট্রং হার্ব তো,তাই বেশি দিওনা।দুটো বড় আলু নিয়ে আধ চামচেরও একটু কমে হয়ে যাবে। তুমি ইচ্ছে করলে ফ্রেশ রসুন আর রোজমেরী একসাথে বেটেও দিতে পারো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন