এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বইপত্তর

  • ঐতিহ্যমন্ডিত বাংলা চটি সিরিজ

    sumeru
    বইপত্তর | ২৯ জানুয়ারি ২০১০ | ৮২৪৮৪ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • গুরুচণ্ডা৯ | 57.29.226.11 | ০৭ মে ২০১৭ ১২:০৫434757
  • আমরা যারা আনপড় পাবলিক, যারা একটু আধটু গুরুচণ্ডা৯ করি, নেটে যত্রতত্র উড়ে বেড়াই এবং পল্লবগ্রাহী বলে আখছার গাল খাই, মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পর্কে তারা শুধু এইটুকু জানি, যে, সত্তরের দশকের কোনো এক সময় ছাদভর্তি সদ্যোজাত আন্টেনার তারকাঁটায় কান্নিক খেয়ে উৎপটাং লাট্টুর মতো দুনিয়ার ছাদনাতলায় টপকেছিল এই অজানা উড়ন্ত বস্তুরা। ললিতলবঙ্গলতা-কাটিং ঝিনচ্যাক হিন্দি গানে যখন জগৎ কোমর দোলাচ্ছে, তখন তাদের ব্যাকগ্রাউন্ডে ছিল নিভন্ত নকশালবাড়ি, কোমরের খাপে আধখানা সলিল চৌধুরি, তেরো আউন্স বাউল এবং দু'ছিপি জ্যাজ ও কীর্তনের গলাজ্বালানো মিক্সচার। তাদের সৃষ্টিরহস্য ছিল যৌথতার ধূসরত্বে ডাকা, জীবনের বাঁদিকের বুকপকেটে জীবনানন্দ দাশ, ঈষৎ অধিকই ছিল বিষণ্ণতা। গানবাজনা হয়েছিল বিস্তর, তার চেয়েও বেশি উড়েছিল ক্ষ্যাপামির ধুলো, কারণ এই ধাবমান অশ্বগণের বগলের নিচে দু-পিস ইচ্ছেডানা থাকলেও, খুরে কোনো নাল ছিলনা।
    আমরা, যারা ইন্টারনেটে চরে খাই, যারা ফুস করে পেরিয়ে এসেছি সত্তরের মৃত্যু উপত্যকা, দু-একটি পেরেস্ত্রোইকা ও সোভিয়েত পতনের শব্দ, যুগপৎ বার্লিনের পাঁচিল ও ওয়াই-টুকে টপকে দেখে নিয়েছি রূপকথার টুকটাক কেটে পড়া, তারা এও বিলক্ষণই জানি, যে, এসবই কুয়াশা তুলিতে আঁকা শহরতলির প্রাচীন অরণ্য প্রবাদ মাত্র। আদতে মহীনের ঘোড়াগুলি কী ও কেন, সে রহস্য এখনও বিশবাঁও জলতলে। একথা কখনও স্পষ্ট করে জানা যায়নি, যে, ওই আশ্চর্য যানের ঘোড়ারা কারা। এ ভিনগ্রহী ঘোড়ারা কি মূলতঃ অন্তর্ঘাতী, ব্যর্থ বিপ্লব প্রচেষ্টার পর যারা গা ঢাকা দেয় গোপন কন্দরে? নাকি উদ্ধত হয়গণ বাঁচেই এক বিকল্প জীবনাচরণে, স্রেফ ভালবেসে স্বেচ্ছা প্রব্রজ্যায় চলে যায় এই সুরে, বহুদূরে। এই অশ্বখুরের দাপাদাপি কি এক রাজনৈতিক প্রকল্প, এ হ্রেষাধ্বনি কি এক সাঙ্গীতিক উপপ্লবের সংকেতচিহ্ন? নাকি এসব স্রেফ পরতে পরতে কবিতা আর সব-হারানোর-বেদনা-মাখা বিষণ্ণতার গান, যাদের ‘ভালোবাসি’ উচ্চারণের আগে অব্যর্থভাবে জুড়ে থাকে ‘হায়’। এ ভালবাসার প্রকরণ কি প্রিলুডের সিম্ফনিক শৃঙ্খলায় বাঁধা, নাকি ‘ভালো লাগেনা’র হাহাকার, ইমপ্রোভাইজেশন আর স্বত্ঃস্ফূর্ততায়?
    মহীনের গানই বা কোনগুলো, সে রহস্যও ঘনঘোর। আমরা যারা গুরু ও চণ্ডাল, বচ্ছরভর লেখালিখি নামক আগাছা ও ফলমুলের চাষাবাদ করি, বইমেলায় ইতিউতি উঁকি মারি, যারা ফালতু ঝগড়ায় জড়াই আর অকারণে ঝাড়ি বাকতাল্লা, তারা সেসবও জানি। খেউড় আর কোঁদল, পুকুরপাড়ের কলহে চিল্লাতে চিল্লাতে, কেউ বিশ্বাস না করলেও, মাইরি, আমাদেরও ঘেন্না হয়, কষ্ট হয়, বাথরুমে ঢুকে আমরাও গান গাই। উগরে দিই, ক্রোধ, বিরক্তি, বিষণ্ণতা। চানঘরের সেই ঘেন্নার গান নব্বইয়ের হলেও মহীনেরই কিনা এ রহস্যের অবশ্য কোনো সমাধান নেই। আমরা অবশ্য মহীন ভেবেই গাই, কিন্তু আমাদের উগরে দেওয়া অস্তিত্বের কোন গান মহীনের, কোন গান মহীনের নয়, সে আরেক প্রশ্নচিহ্ন। বীজমন্ত্রের মতো যা রচিত হয়েছিল সত্তরের সেই আদিম আস্তাবলে, গূঢ় সাধনার কমিউনে বাঁধা সেই গানগুলিই কি ‘আসল’ মহীন, মালিকানাহীনতাই যার স্বাক্ষর? নাকি আনপড় পাবলিক যে গানগুলিকে ‘মহীন’ বলে চেনে, নব্বইয়ের দমকা হাওয়ায় দক্ষিণ খোলা জানলা দিয়ে ‘মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পাদিত’ হয়ে যারা ঢুকে এল ঘরে, তারাও মহীনই? এর শিল্পীরা, আদি ঘোড়া না হলেও, অন্তত টাট্টু পদবাচ্য কি, মহীনের ইচ্ছেডানার উত্তরাধিকার নিয়ে যারা কেউকেউ পক্ষীরাজ হয়ে উড়ে যাবে ভবিষ্যতে?
    আমরা এও জানি এসবের উত্তর হয়না। ও ভাবে ছক কেটে সৃষ্টিরহস্যের সমাধান করা যায়না। আমরা যারা নিজেদের চণ্ডাল বলি, যারা বইমেলায় স্টল বাগিয়ে বসি, যারা গুরুচণ্ডা৯র বিস্তীর্ণ নেট চারণভূমিতে চরে খাই, এ টুকু আমাদের অন্তত বিলক্ষণ জানা আছে, যে, অজস্র ক্যাচাল, আর কোটিকোটি উড়ন্ত শব্দের বৃষ্টির মধ্যে কীভাবে গজিয়ে ওঠে একখানা ড্যান্ডিলায়ন, তার রহস্যোন্মচনের চেষ্টা আহাম্মকি মাত্র। সৃষ্টিরহস্যের এসব কূটকচালি, ফ্র্যা ঙ্কলি, আমাদের অনধিগম্য। আমরা নিজেরাই জানিনা আমরা কারা। কারা গুরু কারাই বা চণ্ডাল? যারা এক আড়ালহীন কমিউনিটিতে, নেট মহল্লায় সতত সঞ্চরমান? যারা প্রেসে দৌড়য়? যারা বইমেলায় বসে? যারা সম্পাদনা করে? যারা পাঠক? কোথায় সীমারেখা আমরা জানিনা। আমরা জানিনা, কোথা থেকে গজিয়ে ওঠে শিল্প, কীভাবে ‘অন্য মহীন’ নামক একটি পুঁচকি পুস্তিকা থেকে আমাদেরই মগজে জন্ম নেয় ‘অ(ন)ন্য মহীন’এর আইডিয়া। আমরা জানিনা, নদী তুমি কোথা হইতে আসিয়াছ। আমরা জানিনা কারা ঘোড়া, কীভাবে জন্ম নেয় গান, কীভাবে তৈরি হয় মিথ আর মায়া। প্রশ্নগুলো থেকে যায় শুধু সমুদ্রের বুকে আখাম্বা লাইটহাউসের মতো।
    বলাবাহুল্য, আমরা যারা সম্পাদনা করেছি এই বই, তারা মহীন সংক্রান্ত এসব কূট প্রশ্নের উত্তর জানিনা। যদিও তিনটি টুকরোয় বাঁধা হয়েছে এই বইকে, কিন্তু এই সব টুকরো-টাকরা, সেসব বাইরের বাঁধাছাঁদা মাত্র, আমাদের সম্পূর্ণ প্রতীতি আছে, এই বইয়েও এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। মহীনের ঘোড়াগুলিকে আমরা দেখেছি গুরুচণ্ডা৯র মতই এক খোলা কমিউনিটি হিসেবে, যা খামখেয়ালি, এবড়োখেবড়ো, কিঞ্চিৎ এলোমেলো এবং বোধগম্য সকল স্ট্রাকচারের অতীত, অথচ যাকে নাড়াচাড়া করলেই কোনো না কোনো বিন্দু থেকে আলো এসে কখনও চোখ ঝলসে দেয়, কখনও বা সে আলো ছটফটে, কখনও বিষণ্ণ, কখনও মোলায়েম। এই বইটিও, অবিকল তাই। নিজ দায়িত্বে যে যা খুশি লিখেছেন, প্রায় কাঁচিহীন এই বইয়ে ভিন্নমত আছে, আলাদা ভঙ্গি আছে, পুনরাবৃত্তি আছে, দৃষ্টিকোণের কাটাকুটি আছে।
    এ বস্তু আদতে এবড়ো খেবড়ো, কিন্তু নাড়াচড়া করলেই নানা প্রান্ত থেকেই নানা সুর বেজে ওঠে।
    পরিকল্পনা থেকে প্রকাশ পর্যন্ত এই লম্বা যাত্রার শেষে আমরা কেবল এইটুকুই বলতে পারি। এ যাত্রা অবশ্য এখনও শেষ হয়নি, বহু লেখা এখনও বাকি, যে কারণে এটি ‘অ(ন)ন্য মহীন’এর প্রথম পর্ব মাত্র। কারণ মহীনের ঘোড়াগুলি সম্পর্কে বাকি সবকিছু এখনও অজানা। কারণ সেই অজানা উড়ন্ত যানটিকে সত্তরের পর আর দেখা যায়নি, তার রানওয়ে জুড়ে পড়ে আছে শুধু কেউ নেই শূন্যতা। সমস্ত রহস্য নিয়ে ব্ল্যাকবাক্সোটি শুধু শুয়ে আছে, কোনো এক চৈত্রের কাফনে, ঝরা ফুলগুলি বসন্তের গান শোনাচ্ছে তাকে, দশকের পর দশক ধরে। আপাতত এই বইও সেই বহমান গানেরই অংশ।
    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়
    অ(ন)ন্য মহীনের ভূমিকায়।

    অ(ন)ন্য মহীন (১)। দ্বিতীয় সংস্করণ। প্রকাশক ঃ গুরুচণ্ডা৯ । দাম- ৯০ টাকা।

    পাওয়া যাবে কলেজ স্ট্রীটে দেজ , ধ্যানবিন্দু, উবুদশ, দে বুক স্টোত , অভিযান, যাদবপুরে কাফে কবীরা, স্টাডি, রাসবিহারী কল্যাণদা আর উল্টোডাঙ্গায় অসিতদার স্টলে।

    অনলাইনে ঃ www.collegestreet,net
  • Rabaahuta | 233.186.212.215 | ০৩ জুন ২০১৭ ১৪:১৪434758


  • 'সবার জন্য স্বাস্থ্য' প্রসঙ্গে।
  • pi | 57.29.132.7 | ১৮ জুন ২০১৭ ১২:১৯434759
  • গুরুর বই পওয়া যাচ্ছে লুরুর বই ঠেকেও।
  • পাই | 57.29.208.90 | ২২ জুলাই ২০১৭ ১৬:২২434760
  • এবার বাড়িতে বসেই গুরুর সব বই পেয়ে যান। ডেলিভারি চার্জ ও লাগবে না।
    শ্রী তরুণ শ কে ফোন করে বললে উনি আপনার ঘরে পৌঁছে দিতে পারেন। কোলকাতা ও আশেপাশে। ওনার নং টা রইল। একটা ফোন করলেই আপনার চাওয়া বই আপনার হাতে।
    তরুণদার নং ঃ ৯৮৩১২ ০১৪০২
  • pi | 57.29.212.196 | ২২ জুলাই ২০১৭ ২২:১৪434761
  • শমীক ঘোষ লিখেছেন,

    'ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের যদি গরিব না হতেন, তাহলে তাঁর ফাঁসি হত না। ভারতবর্ষে গরিব লোক ছাড়া আর কারো ফাঁসি হয় না। ধনঞ্জয়ের ফাসির সময় আমি বোধহয় সদ্য ছাত্রাবস্থা পার করেছি। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর কি চিৎকার! যেন তিনি নিজেই ফাঁসির মালিক। কেউ প্রশ্ন করেনি যে মুখ্যমন্ত্রী না হয় রাজনৈতিক-সাংবিধানিক পদাধিকারী, কিন্তু তাঁর স্ত্রীকে মিডিয়া এত মাইলেজ দেবে কেন? আর তিনি হঠাৎ সরকারের মুখ হয়ে উঠবেন কেন? এই একই দলের লোকজন যখন পরে অন্য ইস্যুতে মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করেন তখন হাসি পায়।
    আমার মনে আছে আমার একটি পরিচিত পরিবারে, দুই 'নকশালপন্থী' রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত মানুষও আমাকে প্রায় এই মারেন তো সেই মারেন, এই ফাঁসির বিরোধীতা করার জন্য। তা ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়কে ফাঁসিতে লটকানোর পরই বুঝি সব ধর্ষণ থেমে গিয়েছে? আসলে ধর্ষণ ফাঁসি দিয়ে ধর্ষককে লটকে দিলেই থামবে না। থামতে পারে যদি ভারতবর্ষে যৌনতাকে সঠিক চোখ দিয়ে দেখা শুরু হয়। পুরুষতান্ত্রিক চিন্তা কমে। এই প্রসঙ্গে মনে পড়ে গেল আরেক বামপন্থী দলের কথা যাঁরা আবার স্কুলে যৌনশিক্ষার বিরোধীতা করেন। সে প্রসঙ্গ থাক এখন। ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়ের বিচারে কত ফাঁক ছিল সেটা দেখা যাবে গুরুচন্ডালির ‘আদালত-মিডিয়া-সমাজ এবং ধনঞ্জয়ের ফাঁসি’ বইটি পড়লে। এই ধরণের বিষয় নিয়ে বাংলা বই লেখাই হয়না। গুরুচন্ডালিকে সাধুবাদ এই বইটা করার জন্য।'
  • পাই | 57.29.204.91 | ০৭ আগস্ট ২০১৭ ১১:৩১434762
  • name: pi mail: country:

    IP Address : 57.29.204.91 (*)Date:07 Aug 2017 -- 10:17 AM

    আচ্ছা, আগামী ১২ তারিখ,শনিবার ৫ঃ৩০টা থেকে ৮ঃ৩০ অব্দি কলেজ স্ট্রীটে পুঁটিরামের উপরে ত্রিপুরা হিতসাধিনী সভায় গুরুচণ্ডা৯ র একটা বইচক্র অনুষ্ঠিত হতে চলেছে। অজিত রায়ের বাংলা স্ল্যাং,সমুচয় ঠিকুজি কুষ্ঠি, বইটির উদবোধনের পরে গুরুচণ্ডা৯ থেকে প্রকাশিত নানা বই নিয়ে লেখক পাঠকের মধ্যে একটা আলোচনা। কিছুটা আডডার মেজাজে। ফেসবুজে লাইভও করা হবে, যাতে সবাই দেখতে পান। যাঁরা সশরীরে হাজির থাকতে পারবেন না, তাঁদের বক্তব্য স্কাইপে এসে যাতে দিতে পারেন, সেই ব্যবস্থাও রাখা হচ্ছে।
    তো, যে যে পারবেন চলে আসুন, সশরীরে, বা স্কাইপে।
    কে কোন বই নিয়ে চার পাঁচ মিনিট বলতে চান, একটু জানাবেন, মেইলও করতে পারেন। সেই মত অনুষ্ঠান সাজানো হচ্ছে। আড্ডার মেজাজে হলেও আগে থেকে একটু কিছু ঠিক করা না থাকলে চাপ।

    ফেসবুকের ইভেন্ট পেজটাঃ

    https://www.facebook.com/events/1600480950010321/?ti=cl
  • Rabaahuta | 233.186.39.236 | ১০ আগস্ট ২০১৭ ১৩:২০434763
  • pi | 174.100.177.10 | ১০ আগস্ট ২০১৭ ১৩:৫২434764
  • এটা আজকের সাপ্তাহিক বর্তমানে।
  • কল্লোল | 233.227.34.17 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ০৯:৫৯434765
  • গতকাল হলো বটে অ্যাকখান বইচক্র। অনেককাল পর এমত বই উৎসব। সেইই কাফে কবীরার পর।
    মলাট উন্মোচনের আগে সৈকতের পাঠানো লেখা দিয়ে শুরু। চমৎকার লিখেছে সৈকত (আ কি আর আমার বলার অপেক্ষা!!)। লেখক-পাঠক সব ধুয়েমুছে গুরুচন্ডা৯ মন্থনে একাক্কার। লেখকের ক্ষমতা, পাঠকের অহমিকা এসব চুলোর দোরে দিয়ে গুরু যে অ্যাকটা অনুভুমিক সম্পর্কের ষড়যন্ত্রে সংঘাতিক সক্রিয়, সেসব উঠে এসেছে, সৈকতের ধরতাইয়ে।
    এরপর মলাট উন্মোচন যেমন হয় আরকি, তারচেয়ে সামান্য বেশী সময় নীরবতা পালন, কারন ফটুক তোলন। সে যাক। ওটুকু না হলেই বরং গুরু ক্যারেকটার ল্যুস কত্তো।
    অজিত রায়ের গদ্য ভাবনা, আঞ্চলিক ভাষার ব্যবহার, যৌনতার অন্য অভিব্যক্তি এসব নিয়ে বেশ কথাবাত্তা হলো। তাপস আর সঞ্জয় বললেন অদ্রীশকে নিয়ে।ধনঞ্জয় নিয়ের কথা হলো বিস্তর। এক নতুন বন্ধু, তিনি আইন পেশায় আছেন, দারুন বললেন।
    কিমাশ্চর্য্য! আমার লেখাটি নিয়ে এক তরুণ কতো কিসব বলে গেলেন। ভালোই লাগাছিলো।
    এরপর নানান প্রবাসী গুরুগনের অডিয়ো ক্লিপিং। ভিকি বল্লে দিপ্তেনের আমার ৭০ নিয়ে। হনু স্বভাব দক্ষতায় গুরুর লেখাপত্তর নিয়ে একটা প্রবন্ধই নামিয়ে দিলে। ছোটাই ও আরও অনেকে বলেছেন। শেষে অমরবাবু ধনঞ্জয় আর গল্পপাঠ নিয়ে অনবদ্য।
    এতোসব লেখা ফাঁকে ফাঁকে সঞ্চালক, অজিতবাবুর গদ্য নিয়ে যিনি বললেন আইন পেশায় যিনি আছেন, যে তরুণ কারাগার নিয়ে বললেন, তাঁদের নাম মনে করা বৃথা চেষ্টা করে গেলুম। হলো না। এঁদের কাছে করোজোরে ক্ষমাপ্রার্থী।
    বেশ কাটলো সন্ধ্যেটি। আবার হোক...............আবার হোক....
  • কল্লোল | 233.227.34.17 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১০:০৮434767
  • আহা দেকলে!! আমাদের সোমনাথও তো বল্লে, চমৎকার - সাম্প্রতিক মলয় রায়চৌধুরী নিয়ে। রৌহিন আর অভিষেকও বলেছিলো ধনঞ্জয় নিয়ে।
  • pi | 57.15.11.159 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১১:০৩434768
  • ঐ তরুণ বন্ধুর নাম অপূর্ব রায়।
  • কল্লোল | 233.227.107.62 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১২:০০434769
  • আহা। অন্যদের নামও লিখবি তো!
    সঞ্চলনা করলেন যিনি - ঠিক............. প্রতিভা!
    আর যিনি অজিত রায়ের সাহিত্যকৃতি নিয়ে আলোচনা করলেন?
  • pi | 57.15.11.159 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১২:৩১434770
  • তনুময় গোস্বামী।
  • h | 60.250.21.21 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১৫:২৭434771
  • ইপসিতা, তোরা কি আমার পাঠানো অডিও গুলো ব্যবহার করতে পেরেছিলি? ৪ টে পাঠিয়েছিলাম। অবশ্য সবটা ব্যাবহার করা মুশকিল, লম্বা হয়ে গেছিল। আমি একটু বড় করে ইন্দোর বই য়ের কথা, কল্লোল দা, সুদীপ দা দের মেমোয়ার গুলোর কথা, লিটল স্কুল প্রসঙ্গে, আর ধনঞ্জয় প্রসঙ্গ এর বইটা নিয়ে কনটেন্ট পাঠিয়েছিলাম।
  • কল্লোল | 233.227.98.43 | ১৩ আগস্ট ২০১৭ ১৬:০৪434772
  • কি মুসকিল! লিখলুম তো!
    এরপর নানান প্রবাসী গুরুগনের অডিয়ো ক্লিপিং। ভিকি বল্লে দিপ্তেনের আমার ৭০ নিয়ে। হনু স্বভাব দক্ষতায় গুরুর লেখাপত্তর নিয়ে একটা প্রবন্ধই নামিয়ে দিলে।
  • Ishan | 180.202.22.1 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ১৯:১৩434773
  • সুদীপ দা? আমি পড়ে প্রথমে ভাবলাম, সেটা আবার কে। :-)
  • h | 117.77.76.115 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২১:০১434775
  • সরি কল্লোল দা। ওভারলুক করেছি। মজা করে, Longest commercial in the world নাম দিয়ে একটা গুগল ড্রাইভ শেয়ার করেছি, সব কটা ফাইল আছে, যাদের যাদের কাজের বা লেখার নাম উল্লেখ আছে তাদের পাঠিয়েছি। আপনাকে ও পাঠিয়েছি। ফোঙ্গে আজকাল অনেক কিসু করা যায় দেখলাম।
  • h | 117.77.76.115 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২১:০১434774
  • সরি কল্লোল দা। ওভারলুক করেছি। মজা করে, Longest commercial in the world নাম দিয়ে একটা গুগল ড্রাইভ শেয়ার করেছি, সব কটা ফাইল আছে, যাদের যাদের কাজের বা লেখার নাম উল্লেখ আছে তাদের পাঠিয়েছি। আপনাকে ও পাঠিয়েছি। ফোঙ্গে আজকাল অনেক কিসু করা যায় দেখলাম।
  • dd | 116.51.225.156 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২২:২৩434776
  • আমি পেইচি।

    এবার কোনো উপায়ে ব্যাপারটা শুনতে হবে।
  • h | 117.77.76.115 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২২:৩৯434780
  • আর উপায় নেইঃ-)))))
  • h | 117.77.76.115 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২২:৩৯434779
  • আর উপায় নেইঃ-)))))
  • h | 117.77.76.115 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২২:৩৯434778
  • আর উপায় নেইঃ-)))))
  • pi | 57.15.2.133 | ১৪ আগস্ট ২০১৭ ২৩:৪৭434781
  • একটু কট দিন ধৈর্য ধরো। জুড়ে টুড়ে ইউটিউবে তোলা হচ্ছে।
  • h | 176.137.252.109 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ০০:১০434782
  • আমার দিক থেকে শেয়ার করেছি , যাদের নাম ব্যবহার করেছি তাদের অ্যাকনোলেজ করার জন্য। অবশ্য সিরিয়াস ততটা কিছু না, আমি ঠেক হিসেবেই দেখেছি। খুব ব্যস্তো ছিলাম দিনে ১২ ১৪ ঘন্টা খাটছিলাম কাজে তার মধ্যে এটা করেছিলাম, লুটল স্কুল সম্পর্কে পড়ে নেওয়া সহ। এরকম আগে কখনো করিনি বলে আর এক্বার তুই বলা সত্ত্বেও একটা কাফে তে যেতে পারিনি বোলে। তাই একটু ব্যাকুল ছিলাম জানার জন্য যে কাজে লাগলো কিনা, বা এডিট করতে পারলে কিনা। তোকে ইমেল ও করেছিলাম। টুই হয়্তো টাইম পাসনি উত্তোর দিতে। আমার কাছে কিছু চাইলে এই একটু ওয়ানাবি সুলভ উ'ত্কন্ঠ্স মিশ্রিত তাড়া খাবি র্টা ধরেই নেয়। তো কল্লোল দা লিখে দিয়েছে প্রথমে জেটা লক্ষ্য করিনি। আমার কাছে জথারীতি লম্বা লম্বা সন্ক্ষিপ্ত ফাইল আছে কারণ যা মনে হয়েছে সব ই বলে রেখেছি, তোদের স্পেিফি পারপাস এ , জেটা স্পেসিফিক বই সম্পর্কে , সেটা মিনিট পাচ সাতের বেশি হওয়ার কথা না। টাও মেরে কেটে।
  • pi | 57.15.2.79 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ০০:২৬434783
  • আরে আমি নানা জিনিস নিয়ে খুব চাপে ছিলাম, তাছাড়াও নেট আর ফোন ঝাম দিচ্ছিল। অনেক মেইলের উত্তর দেওয়া হয়নি, সরি ঃ(
  • h | 176.137.252.109 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ০০:৩৪434784
  • আরে নেভার মাইন্ড। আমি ভাবছিলাম তুই বন্যায় বা প্লেন ক্যানসেলে আটকে গেলি নাকি, আসামে বন্যা শুনে , এবোঙ্গ আত্মীয় রা প্রভূত ঝামেলা হলেও ঠিক আছেন শুনে আর কাউকে না পেয়ে তোর জন্যই দুশ্চিন্তা করছিলাম ঃ-)))))
  • ওই মণিময় তার কাহিনী | 52.110.174.94 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ০১:১৪434785
  • ওই মণিময়, তার কাহিনী
    রবিশংকর বল
    গুরুচণ্ডালী প্রকাশনা
    কলকাতা
    ২০১৬
    **

    ওই মণিময় আসলে কোন মণিময় সেটা বুঝতে পারা কঠিন নয়। বিশ্বভুবনের অখণ্ড প্রবাহের শ্বাসাঘাতের সামনে আঙুল ধরলে যে তাপ প্রাকৃতিক নিয়মেই তৈরি হয় তারই কিছুটা ওই মণিময় আর যে প্রাকৃতিক নিয়মে সেই তাপ ফের মিশে যায় অনন্ত সূর্য আর বুড়ো থুত্থুড়ে সমুদ্দুরের নোনা রক্তের সাথে সেটাই হলো তার কাহিনী।
    কিনারা আর কেন্দ্রের কাহিনী এ,কাছে আসা আর সরে যাওয়ার কাহিনী এ, মৃতের স্থিরতা আর জীবিতের প্রতিফলনের কাহিনী এ। এ কাহিনী হতে পারে সবার। আবার এ কাহিনী হতে পারে মহাশূণ্যের নিবিড় নিঝুম একাকিত্বের।
    মণিময়ের শিল্প ভাস্কর্য নির্মাণ আর অস্তিবাদের ভরকেন্দ্র যখন পেছতে পেছতে খাদের ধারে গিয়ে দাঁড়ায় তখন তার কানে আসে সমগ্র মানবস্বরের আবর্ত।জীবনানন্দের মাল্যবান উৎপলাদের কেন্দ্র করে এক শান্ত, সব মেনে নেওয়া কবিস্বর মণিময়ের স্বপনে জাগরণে তাকে শরীরচ্যুত করে ফেলে।
    মণিময় একদম ভিখারি হয়ে পেয়ে যায় জগত সংসারের তাবৎ ধনদৌলত। কামুর স্ট্রেঞ্জার কিম্বা নিৎসের অভিঘাতে ভর করে সে উড়তে চায় মাঝেমাঝে কিন্তু ডানা খোলার আগেই সমস্ত পালক খসে পড়ে। কেন্দ্র থেকে সে দূরে সরে যেতে পারেনা। বৃত্তের চক্রান্তে এক বিকট দেহহীন বিন্দুতে পরিণত হয় মণিময়। দেহহীন সত্ত্বা তার আত্মস্থল নিংড়ে জীবনের কিনারে নিয়ে চলে এক রহস্যময় সিঁড়ি দিয়ে। সে কিনার মৃত্যুরও।
    স্বপ্নভঙ্গের পরে স্থিরমতি হতে চায় মণিময় - মাল্যবানের মতই। ব্যাখালোকের হাতছানি তীব্রভাবে সরিয়ে দিয়ে মণিময় অসীম নিরন্তরতার গালে মুখে শরীরে হাত স্পর্শ করতে করতে এগিয়ে চলে। রেজিমেন্টেশনের বিরুদ্ধে মুখ ফিরিয়ে। প্রগতির ছদ্মবেশের কিংখাব উপড়ে দিতে চায় মণিময়। কে বোঝে তাকে? কে বুঝবে মণিময়কে?
    প্রাচীন বাস্তবের হাত ধরে আসে সাত দিনের পুত্র সন্তানের শবদেহের বস্তুপুঞ্জ। পার্ক সার্কাসের হিন্দু গোরস্তানে একেই দাফন করে মণিময় বসুমতীর কাছে একটু জমি চেয়েছিলো। ম্যাকবেথের তিন ডাইনির মতন। তিনবার। মণিময় আর সুতপার জীবনে সেই ২২ ফেব্রুয়ারি এসে যায়,আসতে থাকে, গোরের ওপরে জ্বলতে থাকা রুগ্ন মোমবাতিদের আলোর মতন।
    মণিময়ের শরীর মনে প্রাচীন নিষিদ্ধ যৌনতার স্মৃতি খেলে যায় সন্তানস্পৃহার সচেতনতার অন্তরালপথ বেয়ে । সুতপার মনে অহৈতুকি এক অপরাধবোধ চারিয়ে যায় সন্তানহীনা এক শরীরের সৌন্দর্যময়তার হাতুড়ি ঘায়ে।
    অসম্পূর্ণ অবচেতনের প্রকোপে মণিময়ের জীবন ধীরে ধীরে নিখাদ রূপকলোকে পরিণত হতে থাকে। মণিময় নিস্তার পেতে কিনারের দিকে সরে সরে যায়।বিস্মৃতির কাছে নতজানু হয় মণিময়। অসীম দ্যাখা দিয়ে যায় সাপের রূপকে। নিজেই নিজের ল্যাজ গিলে চলা এক অনন্ত সময়ের দুর্বিষহ দহে মণিময় ঘুরেই চলে।পরতে পরতে চলে যায় জীবন,যৌবন,অস্তিত্ব,মনোলোকের শান্তি এমনকি অশান্তির অনুভূতিও।
    কালের ঘূর্ণন দশ বছর পরে মণিময়কে এই বিশেষ যাত্রার মধ্যে নিয়ে আসে সৈকত শহর পুরীতে। সুতপা আজ তিস্তা আর উদ্দালকের জননী। হঠাৎই মণিময়ের মনে পরে আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি।
    বেলাভূমে তিন বছরের উদ্দালক আর ছয় বছরের তিস্তা তখন বালি খুঁড়ে খুঁড়ে ঘর বানায়,ভাঙে; সুতপা তন্ত্রের রহস্যময় প্রতীকের মতন চিহ্ন গড়ে তোলে বালির ওপরে আঙুল দিয়ে দিয়ে। সুতপার ২২ ফেব্রুয়ারি ভুলে যাওয়ার দু:খ মণিময়কে স্নায়ুকোষ মরে যাওয়ার কথা মনে করিয়ে দেয়।
    বেদনার পেষণে বাস্তব অতিক্রান্ত এক মুহূর্তে সুতপা আর মণিময় য্যানো তরঙ্গে নাচতে দেখে এক কৃষ্ণবালককে। গভীরতর বেদনা ভুলে যাওয়ার বেদনা হা হা করে সামুদ্রিক বাতাসে মিশে যায়।
    খুঁড়ে চলা বালি উড়তে উড়তে পার্কসার্কাসের গোরের ঝুড়ো মাটির স্মৃতি হয়ে দানা বাঁধে। ঝিকিমিকি সমুদ্রের আলো কিছু রোগা উলঙ্গ অসহায় নিভন্ত মোমবাতির কথা মনে করিয়ে দেয়।
    জীবনানন্দের সেই সময়হীনতা আর সমকালীনতার দর্শনমাখা এক অসামান্য উপন্যাস - ওই মণিময় তার কাহিনী। বস্তুত মাল্যবান নিজেও তো এই বেদনাবাস্তবতারই এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
    রবিশংকর বলের এই উপন্যাস নিয়ে সন্দীপন চট্টোপাধ্যায় বলেন - ভয়াবহ ভালো লেখা। একমাত্র মেটাফর পেঁজা তুলোর মত উড়ন্ত - ভাসমান - তবু স্বাধীন নয়- নিজে উড়তে পারে না- মনে হয় নিজেই উড়ছে - আসলে নিজে উড়তে পারে না হাওয়ায় ওড়ায়।
    প্রচ্ছদও বেশ ভালো লেগেছে।

    * পু- সুবীর মণ্ডলের পাউড় উপন্যাসের কথা বারবার মনে পড়েছে এই লেখা পড়তে গিয়ে।অভিযান প্রকাশিত সেই বই নিয়েও একদিন কথা বলা যাবে।
  • কল্লোল | 233.227.54.189 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ০৭:২২434786
  • বোঝো! হনু আবার সরি কয়েচে। ধ্যুর।
    কবে এদিক পানে আসবি রে!
  • pinaki | 90.254.154.105 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ১৮:১৬434787
  • হনুদা, অডিওগুলো কীভাবে শুনতে পারি? আমার জিমেল pinakimitra74। আমি খুবই ইন্টারেস্টেড।
  • h | 117.77.106.24 | ১৫ আগস্ট ২০১৭ ২০:৫৫434790
  • ওকে পিনাকি শেয়ার করে দেবো ভাবছিলাম একবার লেখক রা ছাড়া একবার ইপসিতা শুনে নিক জাক গে চাপ নেই । সব বিভিন্ন কন্ট্রিবিউটর কে একা কত সময় দেবে।
    অবিশ্যি যেকোনো ক্লিপ কে সম্ভাব্য কোনো রকম প্রতিক্রিয়া থেকে রক্ষা করার সোজা পদ্ধতি টা জানলাম, সেটা হল কেস টা লম্বা কোরে দেওয়া লোকে বোর হয়ে গিয়ে এইয়াক্ট করবে না, পহলাজ এর সঙ্গে এটা কেউ ট্রাই করলো না, হায়। ফোঙ্গে শেয়ার করা যাচ্ছে না, বাড়ি গিয়ে করছি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন