এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বন্দুক - ডিডিদার অনুরোধে

    Hukomukho
    অন্যান্য | ২০ মার্চ ২০১০ | ১৫৭১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Hukomukho | 76.111.94.232 | ২০ মার্চ ২০১০ ০৪:৪৪443136
  • প্রথমেই বলে রাখি My Name is Hukomukho . and I am not a terrorist , niether police or soldier, or antisocial, detective or anything which you can relate with GUN এবং আমার রক্তের রঙ লাল আমিও দু:খ পেলে কাঁদি, আনন্দ পেলে হাসি খিদে পেলে খাই এবং আরো অনেক কিছু করি আপানাদের অনেকেরই মতন যারা সিনেমা ভালোবাসেন বা গান ভালোবাসেন , শচীনকে ভারতরত্ন দেওয়া উচিৎ কিনা তাই নিয়ে তর্ক করেন এবং সাধারণ মানুষ হিসাবে গণ্য হয়ে থাকেন। বাঙালীদের মধ্যে আমি বিরল প্রজাতি কিনা তা নিয়ে বহুদিন আমার মনে সন্দেহ ছিল, স্কুলে খাতায় বন্দুকের ছবি আঁকায় স্যার ক্লাস থেকে বার করে দিয়েছিলেন, ছোট বেলা থেকে শুনেছি এবং সবার থেকে মুল্যবান উপদেশ পেয়ে বড় হয়েছি যে আমার নাকি LTTE বা অন্য কোনো গেরিলা সংগঠনে যোগ্‌দান করা উচিৎ অথবা নিদেন্‌পক্ষে পুলিশ অথবা মিলিটারীতে, কিছু না হলে পাড়ায় হাতকাটা পন্‌চা বা ল্যংড়া বাপী তো হয়াই উচিৎ নাহলে একজন সাধারন ছেলের (তাও আবার ভেতো বাঙালীর) বন্দুকের প্রতি আসক্তির কি কারণ থাকতে পারে ? রাজ্‌পুত বা ক্ষত্রিয় হলে টলে না হয় বুঝতাম, ওসব অস্ত্র টস্ত্র ওদের আসে টাসে, তুই বাপু বাঙালীর ছেলে, কোথায় মাছ ভাত খাবি , প্রেমে ল্যাঙ খাবি, কটা কবিতা লিখবি, ঘাড়ে পাউডার দিয়ে নন্দনে যাবি আর চা খেতে খেতে ভারতবর্ষের রাজনৈতিক ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করবি, তা না, বন্দুক !!! যত্তসব।
  • Lama | 117.194.229.121 | ২০ মার্চ ২০১০ ০৭:৫১443228
  • আহা, সুন্দর টপিক।

    গল্পের বইতে পড়েছিলাম বন্দুক চালালে নাকি "গুড়ুম গুড়ুম' আওয়াজ হয়। কিন্তু নিজে চালাতে গিয়ে দেখলাম "গুড়ুম' না,"ঢিক...চুঁই'।

    জলদি লিখুন, আরো
  • dd | 122.167.2.126 | ২০ মার্চ ২০১০ ২২:৪৯443239
  • আরে:

    হুঁকো স্যার। জলে ঝাঁপানোর জন্য খুব ,পোচোন্ডো, থ্যাংকিউ।

    আপ্নে স্যার এরম, সক্রেটিসের ল্যাহান অ্যাপলজিয়া ল্যাখল্যেন ক্যান? হোয়াই? অ্যাঁ ?

    আরে পাগোল, বন্দুগ ক্ষি কারুর অ্যাগলার? রনে,বনে,ব্যাকরণে, বাংলা বন্ধেও উনি সর্বত্রগামী। পুরো ব্রহ্ম কেস।

    আপ্নে ল্যাখেন। কলার তুইল্লা, আস্তিন গুটাইয়া দমাদ্দম ল্যাখেন।

    আসলে ক্ষি, আমারো সখ চেগেছে। ফাঁকে ফাঁকে "হিন্দুস্তান ও কামান (মধ্য যুগ)" আমি ঠুসে দিমু। আপ্নে তো পড়বেন? না ক্ষি ?
  • Hukomukho | 76.111.94.232 | ২১ মার্চ ২০১০ ০৭:৫৫443250
  • ধন্যবাদ লামা, হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন, তবে বিভিন্ন ফায়ার আর্মসের বিভিন্ন রকমের আওয়াজ হয়, সেটা মূলত নির্ভর করে ব্যারেল লেংথ, এবং কি ধরনের অয়ামুনিশন ব্যবহার হচ্ছে তার উপর। শর্ট ব্যারেল পিস্তল এবং লং ব্যারেল পিস্তলের আওয়াজ আলাদা হবে সেম ক্যালিবারের বুলেট ব্যবহার করলেও। মূলত আওয়াজ শুনে দুর থেকে কি ধরনের ফায়ার আম্‌র্স ফায়ার হচ্ছে সেটা বলে দেওয়া যায় সম্যক অভিঞ্‌গ্‌তা থাকলে। কোন জায়গায় সেটা ব্যবহার হচ্ছে তার উপরেও আওয়াজ নির্ভর করে , ইডোর এবং আউটডোর রেঞ্জে একিই ফায়ারাঅর্মসের দু রকমের আওয়াজ শোনাবে।

    ডিডিদা আপনার মতন মানুষ এভাবে বললে না লিখে কি পারা যায় ? আসলে সত্যি বলতে এইরকম একটা ইনটেলেকচুয়াল ফোরামে বন্দুক নিয়ে লিখতে কুন্ঠা বোধ করছিলাম। পোড়া বঙ্গদেশে বঙ্গবাসীরা বন্দুকে বড্ড ভয় পায় যে । ভূতের থেকেও বেশী :) তাই এইসব নিয়ে লিখলে তেনারা যদি রাগ টাগ করে সমাজবিরোধী আলোচনা তকমা দেগে দেন তাই আগেই সাফাই গেয়ে রাখা আর কি ।

    হ্যাঁ বন্দুক সর্বত্রগামীই বটে , ভারতবর্ষের ইতিহাসে তো বটেই। ১৫২৬ এর পানিপথের যুদ্ধই বলুন বা ১৮৫৭ সালের বিতর্কিত পি৫৩ এনফিল্ড রাইফেল থেকে শুরু করে আজকের বেহালা ম্যান্টন বা দম্‌দম । এমনকি একসময়ের দুনিয়া শাসন করা স্যামুয়েল কোল্টের রিভলভারের পেছনেও সেই ডিহি কলকাতার অবদান।

    সঙ্গে থাকুন , আমার বন্দুক চলবে , হুইললক থেকে আজকের হেকলার কক , মাজল লোডিং থেকে বুলপাপ ডিজাইন বা ষষ্ঠীপদ বাবুর চকচকে দোনলা রিভলভার থেকে ফেলুদার পুলিশ পজিটিভ কোল্ট ।৩২

    সময় পেলে আবার বসব , এখন রামপাখী কিনতে ওয়ালমার্ট দৌড়তে হবে :)
  • kallol | 115.184.37.54 | ২১ মার্চ ২০১০ ০৯:৫৩443261
  • এই টইটা খুব ভালো হয়েছে।
    সম্পাদকেদের কাছে আমার এট্টা অনুরোধ আছে। ছাপা গুরুর একটা বন্দুক সংখ্যা বের হোক। কোনো চাপ নেই। এক বছর সময় নেওয়া হোক। হুকোমুখো আর দীপ্তেন কে লেখা ও লেখা জোগাড়ের দায়িত্ব দেওয়া হোক।
    মাইরী, বিষ্ণু দে সংখ্যা, রামায়ণ সংখ্যা, মার্কেজ সংখ্যা দেখতে দেখতে কেমন ঘুম পেয়ে যায় আজকাল। বন্দুক সংখ্যা হোক।
  • M | 59.93.195.22 | ২১ মার্চ ২০১০ ১০:৫৬443272
  • বেহালা ম্যান্টন আর দমদমের মানে কি? অ্যাঁ?

    আর আমি একজন হুঁকোমুখোকে চিনি, দাসদা, অশেষ দাস, ইনি কি তিনি?
  • kd | 59.93.197.194 | ২১ মার্চ ২০১০ ১১:৪১443283
  • দু'টোই বুলেট রিলেটেড।
    জোসেফ(?) ম্যান্টনের কারখান ছিলো বেহালায় - যতদূর শুনেছি এই যে কার্তুজের সামনে বুলেট আর পেছনে বারুদ, এটা নাকি উনি আবিস্কার করেছিলেন।
    আর দমদম বুলেট তো জগদ্বিখ্যাত।

    এসবই শোনা কথা, ভুল হ'তেই পারে। হুঁকো ঠিকঠাক বলতে পারবে।
  • ranjan roy | 117.198.5.224 | ২১ মার্চ ২০১০ ১৬:৫০443294
  • আহা! বেহালা-ম্যান্টনের সঙ্গে বন্দুকের নাড়ির সম্পক্কো! জেনে পুলকিত হলাম। কেননা ১৯৬৭-৬৮তে সেই বেহালা -ম্যান্টনের ঠেকেই অনন্ত সিংহ উরফে অবিনাশ ওরফে ওল্ড গার্ড কিশোর ছেলেদের শেখালেন--- বন্দুকের নল যখন ক্ষমতার উৎস, তখন অন্য নক্‌শালগোষ্ঠীগুলোর ফালতু বাতেলাবাজি- পত্রিকা বের করা ছেড়ে আমার সঙ্গে এস। আমি তোমাদের হাতে বন্দুকের নল গুঁজে দিচ্ছি, চেপে ধর।
    তা ছেলেগুলো চেপে ধর্লো- ছোটো বাচ্চারা যেমন নুনু চেপে ধরে আশ্বস্ত
    বোধ করে। তারপর কি হইল জানে শ্যামলাল।
  • kallol | 115.184.120.71 | ২১ মার্চ ২০১০ ২২:৪৫443305
  • এ কী মাইরী! রামপাখী কিনতে এতো সময় লাগে? বন্দুক কৈ?
  • Hukomukho | 76.111.94.232 | ২২ মার্চ ২০১০ ০৭:৪৭443137
  • M না আমি দাসদা নই, তিনিও হুঁকোমুখো নাকি ?

    কাবলিদা অনেকটাই ঠিকঠাক বলেছেন , তবে দুটো ই বুলেট রিলেটেড নয় , এইতালে তাহলে ম্যান্টন আর দমদমের ইতিহাসটা হয়ে যাক।

    ম্যান্টন এন্ড কোং লন্ডন ক্যালকাটা
    ----------------------------
    জোসেফ ম্যান্টনকে মর্ডাণ আর্টিলারী শেলের জনক বলা হয়ে থাকে অন্য কারণে। মোটামুটি ১৮১২ সালের দিকে ম্যান্টন ব্রিটিশ আর্মিতে ব্যবহ্‌ত কামানগুলিকে উন্নত করার দায়িত্ব পান। এর আগে
    মুলত: এগুলি ছিল স্মুথ বোর বা গান , ম্যান্টন প্রথমেই যেটা করেন সেটা হল স্মুথ বোর থেকে সেগুলিকে রাইফেলড বোরে পরিবর্তন করেন এতে অয়াকুরেসি কিছু বাড়লেও ফায়ারিং রেটে কোন পরিবর্তন হল না যেটা যুদ্ধক্ষেত্রে ডিসাইডিং ফ্যাকটর হয়ে দেখা দিল। এরপর ম্যান্টনের প্রধান লক্ষ্য হল কি করে কামান গুলির ফায়ারিং রেট বাড়ানো যায়, যাকে আমরা বলি Round per Minute
    তখনও ব্রিচ লোডিং গান আসেনি , আসবে কি করে ? কাট্রিজের ফান্ডাটাই তো তখনো আবিষ্কার হয়নি। কাজেই ম্যান্টন দেখলেন যদি ফায়ারিং রেট বাড়াতেই হয় একমাত্র উপায় হল বারুদ আর গোলা আলাদা আলাদা করে না ভরে একসাথে ভরার ব্যবস্থা করতে হবে। যা ভাবা তাই কাজ, উনি একটা কাঠের খাপ বানালেন যার উপরের অংশে গোলা এবং নিচের অংশে বারুদ , পুরো জিনিষটাকে একসাথে মাজল এর সামনে দিয়ে ভরে দেওয়া হত ফলে আলাদা আলাদা করে গোলা আর বারুদ ভরার সময় বাঁচানো গেল । কাঠের খাপ রাইফ্লিংএর খাঁজের সাথে মিলে যেত বলে ভরার জন্য আলাদা করে কষ্ট করতে হত না। এই পর্যত দিব্যি চলছিল কিত গোল বাধলো অন্য জায়গায়, জোসেফ সাহেব দাবি করে বসলেন ৩০০০০ পাউন্ড যা ব্রিটিশ আর্মির হিসাবে অনেক বেশী, তারা উল্টে প্রস্তাব দিল ১ ফার্দিং করে গোলাপিছু ম্যান্টনকে দেবে, যা আবার ম্যান্টন সাহেবের মনের মত নয়। তিনি দাবি করলেন ব্রিটিশ আর্মি গোলা বানাক ক্ষতি নেই কিন্তু কাঠের খাপ ম্যান্টনের থেকেই কিনতে হবে যা আবার ব্রিটিশ আর্মি খারিজ করে দিল। চাপান উতোর চলতেই লাগল , ম্যান্টন সাহেব দিলেন মামলা ঠুকে , দশ বছরেরও বেশী সময় ধরে চলা এই মামলায় ম্যান্টন সাহেব সর্বসান্ত হয়ে পরলেন, লডনের অক্সফোর্ড স্ট্রিটের সাধের কারখানাটিও বিক্রি (মতান্তরে বাজেয়াপ্ত) হয়ে গেল ১৮২৬ সালে। পুত্র এডওয়ার্ড সম্ভবত: কলকাতা থেকে আর ফিরে যায় নি । আরেক পুত্র জন অগাস্টাস দেউলিয়া ঘোষণা করে হাজতবাস করেন ১৮৩৬ সালে পরে ইনি অস্ট্রেলিয়া চলে যান এবং সেখানেই মারা যান ১৮৫২ সালে। মজা হল এত কিছু হওয়া সত্তেও ব্রিটিশ আর্মিতে কিত উডেন কাপ ডিজাইন ব্যবহার হয়নি। ইতিমধ্যে ভাইপো ফ্রেডরিক ম্যান্টন কাকার নির্দেশমতন ক্যালকাটা এসে ১৮২৫ সালে ম্যান্টন এন্ড কোং খুলে ফেলেছেন , ১৮২৫ থেকে ১৮৩৩ সাল অবধি জন এব ১৮৩৪ থেকে ১৮৪৬ অবধি এডওয়ার্ড এই কারখানার দায়িত্বে ছিলেন। হান হল আজকের বেহালাতে এম পি বিড়লা স্কুল যেখানে, সেখানেই ছিল ম্যান্টনদের কারখানা , আর দোকান ছিল ১০ নং ওল্ড কোর্ট হাউস স্ট্রিট, ক্যালকাটা, পরে দিল্লীতে কাশ্মীর গেটে আরেকটি দোকান খোলা হয়। সে সময় কলকাতার ব্যাপার ই আলাদা , সাহেব মেম্‌সাহেবে কলকাতা গম্‌গ্‌ম করছে আর সাহেব থাকবে অথচ শিকার থাকবে না তা কি করে হয় , কাজেই গোলা বানাবার পাশাপাশি শুরু হল গেম শ্‌টগান , রাইফেল এবং পিস্তল এবং রিভল্‌ভারের আমদানিও। ম্যান্টনের মূলত অবদান ছিল শট্‌গানে, নিজেদের শ্‌ট্‌গান বানানোর পাশাপাশি তারা আমদানি করত,হল্যান্ড এন্ড হল্যান্ড, পার্ডি , গ্রিনার, চার্চিল, ওয়েস্টলি রিচার্ডের মতন বিশ্ববিখ্যাত কোম্পানির শট্‌গান। সাহেব দের জন্য ১২ বোর আর মেমেদের জন্য ১৬ বোর। এছাড়া তখন রাজা মহারাজাদের আমল এদের জন্যেই হল্যান্ড এন্ড হল্যান্ড বানাতো স্পেশাল রয়্যাল কালেকশান। এছাড়াও এদের বিশেষত্ব ছিল ডুয়েলিং পিস্তলে। রেমিংটন কোম্পানির পাশাপাশি যাদের নাম ছিল জগ্‌ৎজোড়া।
    এইরকম একজোড়া ডুয়েলিং পিস্তল ভিক্টোরিয়ায় গেলে এখনও দেখা যাবে। যদিও এই ইমপোর্টের বেশীর ভাগটাই চালু হয় শেষের দিকে নিজেদের অস্তিত্ত টিকিয়ে রাখার তাগিদে, ব্রিটিশ বাহিনীর বরাত হাতছাড়া হওয়ার মুখে। ততদিনে অবশ্য ১৮৪৬ সালে ডাব্লু আর ওয়ালিস পুরো ম্যান্টন কোম্পানিটাই কিনে নিয়েছেন নামসহ। কারখানার পাশাপাশি ম্যান্টন চালু করেছিল বিশাল শুটিং স্কুল ,এই বেহালাতেই। নেটিভ্‌দের সেখানে প্রবেশ নিষেধ, রাজা উজির হলে অবশ্যি আলাদা কথা। বেহেলায় চাঁদমারির মাঠ বলে একটা জায়গা আছে এখনও আমার ধারণা সেখানেই ছিল ম্যান্টনের ট্র্যাপ এন্ড স্কিট
    স্কুল।ম্যান্টনের ইমপোর্টের ব্যাবসা এত ফুলে ফেঁপে উঠেছিল যে তারা সগৌরবে ঘোষণা করত তাদের কলকাতা ফ্যাক্টরির কথা, প্রতিটি বন্দুকে লেখা হত Manton & Co. London & Calcutta
    আজ অবধি ভারতবর্ষের ইতিহাসে ফাইন ফায়ারাঅর্মসের কোনো অবদান নেই তবে এখনও অবধি ফায়ারাঅর্মসের ইতিহাসে লন্ডনের পাশাপাশি ক্যালকাটার নামও জ্বলজ্বল করছে ম্যান্টনের সৌজন্যে, সেটা ভেবে বেহালাবাসীরা কিঞইৎ গর্ব অনুভব করতেই পারেন। যতদুর জানি এদের 116 Jermyn St, London এখনও টিঁকে আছে কোনোরকমে। পরবর্তী কালে কলকাতায় এদের ইমপোর্টের ব্যাবসার প্রধান প্রতিদন্ধী হয়ে দাঁড়ায় আর বি রডা কোম্পানি, পরে কোন একরাতে এদের এখান থেকেই চুরি যাবে ৫০টি ব্রুমহ্যান্ডেল মাউজার পিস্তল আর ভিত কাঁপিয়ে দেবে সমগ্র ব্রিটিশ প্রসাশনের।

  • Hukomukho | 76.111.94.232 | ২২ মার্চ ২০১০ ০৮:১০443148
  • প্রচুর বানান ভুল হয়ে গেল । আসলে এখনও এডিটর ব্যবহারে সড়গড় হতে পারিনি। আশা করছি পরের গুলো আরেকটু বেটার হবে :) বন্দুক চলবে সঙ্গে থাকুন ।
  • Samik | 122.162.75.50 | ২২ মার্চ ২০১০ ০৮:৪৬443159
  • অনুস্বরগুলো একঘর পাশে শিফ্‌ট করে যাচ্ছে। এবং লিখুন এইভাবে ... eba`m

    বাকি সব ঠীক হ্যায়।
  • kallol | 124.124.93.202 | ২২ মার্চ ২০১০ ০৯:৪৪443170
  • মন্ত্রমুগ্‌ধ ও সম্মোহিত - হ্যাঁ দুটো-ই একসাথে।
    সম্পাদকেরা শুনছেন - এটা পরের বছরের চটি - দাবী করছি।
  • SB | 114.31.249.105 | ২২ মার্চ ২০১০ ১২:০৫443181
  • কি জেন বলে, জাস্ট আনপুটডাউনেবল! তবে হুকোমুখো বাবুর কাছে অনুরোধ আরেকটু বেসিক থেকে ইতিহাসটা ধরলে, টেকনিকাল টার্মসগুলোর ক্ষেত্রেও আরেকটু বিশদে বললে সুবিধা হয়। আচ্ছা, মাঝে মাঝে প্রশ্ন চলতে পারে তো?
  • dd | 122.171.22.252 | ২২ মার্চ ২০১০ ২০:৫৪443192
  • গতোকাল ডিনারে গেলাম ন্যাড়াদের তালপুকুরে/ দ্যাখলাম তিন খুকুরে। মানে ন্যাড়া পার্মিতার দুটি আর অপ্পনের অ্যাক।

    আর সে যে ক্ষী: পচন্ডো খ্যালাম ....

    আরে,আরে অতো জোরে চেঁচাইয়েন্না। কইতেছেন তো "এই টই না, এই টই না। ঐ ভার্চুয়াল ভাটের টইতে যান "

    না, না, এইটা এই বন্দুকের টই নিয়াই।
    তো ন্যাড়া পার্মিতা ছাড়াও আরো হাজির ছ্যালো মিতে, দীপু, ভুতু কল্লোল। একুনে সাত লেজেন্ডারী ভাটিয়াল।

    সব্বাই এক বাক্যে কইলেন এদানী কালের মধ্যে এই বন্দুকের টই ই ই এক্কেবারে বেস্ট। বেশ কিছুদিন হোলো টইএর বিষয় বৈচিত্র ক্যামোন ফ্যাকাশে হয়ে গেছিলো, এবার এট্টু নড়ে চড়ে বসলো।

    শুনছেন হুঁকো স্যার ?

  • kallol | 124.124.93.202 | ২৩ মার্চ ২০১০ ০৯:৩০443203
  • আম্রা হগলই বন্দুকে গুড়ুম অইয়া আসি। দিনে অ্যাকবার প্রসাদ পাইলেই চলে।
  • Hukomukho | 198.184.5.252 | ২৩ মার্চ ২০১০ ২০:০৫443214
  • SB প্রশ্ন অতি অবশ্যই চলবে , যা মনে আসছে সব। আমি সাধ্যমতন উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব।

    ডিডিদা, কল্লোলদা, আর সবাইকে অনেক ধন্যবাদ, উৎসাহ দেওয়ার জন্য, আমি কতটা প্রত্যাশা পূরন করতে পারব জানি না তবে চেষ্টা করে দেখব। আসলে এও এক মহাভারত তাই কোথা থেকে শুরু করব আর কোথায় শেষ করব , বুঝতে পারছি না। দমদম নিয়ে লেখার ইচ্ছা ছিল , এখন সংক্ষেপে বলি, পৃথিবীর প্রথম Soft Nosed Bullet আমাদের এই কলকাতায়, দমদমে আবিষ্কার হয় , যাকে বলা হত, মার্ক ২ , .303 British লি মেটফোর্ড রাইফেলের জন্য। পরে মার্ক ৪ বাজারে আসে। ১৮৯৯ সালে হগ কনভেনশনে তা ব্যান হয়ে যায়, এব্যাপারে মূল অভিযোগ আনে জার্মানি। কি এই বুলেট, কেন তাকে নিয়ে এত মাতামাতি , কেনই বা ব্যান করা হল তাকে এনিয়ে পরে বিশদে লিখব। তবে দমদম বুলেট এখনো সারা পৃথিবীতে একনামে বিখ্যাত তার কালান্তক হিউম্যান স্টপিং পাওয়াররের জন্য, যেমন একি কারণে বিখ্যাত হয়েছিল Colt 1911 .45ACP পিস্তল যাকে বিশ্বের সর্বকালের জনপ্রিয়তম পিস্তল বললেও ভুল বলা হয় না। আমেরিকানরা একে বলে Govt .45 আর আদর করে ডাকে হ্যান্ড ক্যানন বলে এর ম্যাসিভ ১০ পাউন্ড রিকয়েলের জন্য। কোল্ট সাহেবের সাথেও আমাদের ডিহি কলকাতার অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক আছে , বস্তুত আমার ধারনা কলকাতা না থাকলে হয়ত রিভলভারের ইতিহাস অন্যরকম ভাবে লেখা হত। কোল্ট সাহেবের বাড়ি যাওয়ার খুব ইচ্ছা ছিল তবে আপাতত সে এ ইচ্ছা মুলতুবি রাখতে হচ্ছে। বরং আগামী সপ্তাহে কোল্টের হেরিটেজ মিউজিয়ামে যাওয়ার চেষ্টা করে দেখব দেখি কলকাতা সম্পর্কে নতুন কোন তথ্য পাই কিনা। অফিসে বসে এর চেয়ে বেশী পোষ্টানো গেল না। সময় পেলে আবার গুছিয়ে বসব।

    SB এবং আরো যাদের কোন টেকনিক্যাল টার্ম বুঝতে অসুবিধা হচ্ছে নিসংকোচে জানান , সহজ করে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করব।

  • dd | 122.167.36.136 | ২৩ মার্চ ২০১০ ২২:৪৫443225
  • হুঁকো স্যার হুঁকো স্যার
    নি:সংকোচে জানাই। ক্যামোন ?

    (১) ল্যাখেন, য্যানো স্থুলকায় চটি বই ল্যাখছেন। ছাবিয়ে বার হবে আগামী কাল।

    (২) মনে মনে, মানে, (মনে মনেই) অ্যাগজন নিদৃষ্ট পাঠকরে আইডিয়া করেন। য্যামম। য্যামোন ধরেন অধ্যাপক বৈজয়ন্ত চক্কোত্তী।
    ফর এগজাম্পল, আর্কি।

    উনি ৩৩ টি ভাষা জানেন প্লাস ২৩৭ টি সবজেক্টে ফাস' ক্লাস ফাস'। ছশোর বেশী সবজেক্টে কান ঘেঁষে সেকেন'। কিন্তু, অপিচ, বন্দুকে আগাগোড়া ফ্যাল। ইয়েট।

    (৩) তো টার্গেট পাঠক স্বভাবে পন্ডিত, বাট বন্দুকে অগা। ক্ষি আর করা যাবে?

    (৪) তো, অই, সফট নোসড , স্মুড বোর, ফায়ারিং রেট ...... মানে যেম্নি ইংরাজী টার্ম পাইবেন ধাঁ কইর‌্যা টীকা দিয়া দিবেন। ক্যামোন ?

    যেমতি : soft nosed ক্ষি হয়? গায়ে লাগলে? ক্যান ব্যানড? ক্যাম্নে বানায়? হার্ড নোসড মাইনষে খারাব কিন্তু কার্ত্তুজ হলে খুব ভলো? ঈ ক্ষি এ ব্যাপার রে দাদা? এই সব।

    বিশদে ল্যাখেন। রোজ (অন্তত) অ্যাগ প্যারা (প্লাস ফুট নোট)। শান্তিতে।

    লাস' বাট লীস', ক্ষি নিল্লজে আপুনের জ্ঞান দি'।

  • SB | 114.31.249.105 | ২৪ মার্চ ২০১০ ১৪:৫১443227
  • ddদা বলেই দিয়েছেন অনুরোধটা।

    একটা প্রশ্ন পাচ্ছিল, ডুয়েলিং পিস্তলের বিশেষত্ব কী? স্টপিং পাওয়ার মোটামুটি আন্দাজ করতে পারলাম, কিন্তু ব্যপারটা কিলিয়ার হোলনি :(

    বুলেট হলো, তার ওপরে সে আবার এক্সপ্যান্ডিং, বোঝাই গেলো না! একটু হেল্পান :)
  • kallol | 115.242.152.227 | ২৭ মার্চ ২০১০ ১৬:১৯443229
  • অ হুকোমুখো ভাই - কোথা গেলি রে বাবা।
  • Lama | 117.194.235.191 | ২৭ মার্চ ২০১০ ২২:৫৯443230
  • বন্দুক্কই?
  • Lama | 117.194.230.72 | ২৮ মার্চ ২০১০ ১৬:০৭443231
  • অ দাদা, বন্দুক্কই?
  • Sibu | 173.117.190.115 | ২৮ মার্চ ২০১০ ২০:২৮443233
  • আর এইখানে ছবিগুলো দেখলে এই হলো-পয়েন্ট আর সফট নোজ বুলেটের আসল পারপাসটা পরিষ্কার হবে।


    http://en.wikipedia.org/wiki/Hollow-point_bullet

  • Lama | 203.99.212.53 | ২৯ মার্চ ২০১০ ১০:৪১443234
  • বন্দুকটা/গুলো ? কই?
  • Hukomukho | 198.184.5.252 | ২৯ মার্চ ২০১০ ২০:৪৩443235
  • সরি সবাইকে , মন মেজাজ ভালো ছিল না , তাই বন্দুক ধরতে আর ইচ্ছা করে নি। আজ আপিস থেকে ফিরে বসব, জনগণ অলরেডি কিছু ইনফর্মেশন পোস্টিয়ে দিয়েছে , আমি আরো কিছু যোগ করব।

    ডিডিদার জন্য এইফাঁকে ছোট্ট করে বলে দিয়ে যাই।

    স্মুথ বোর : পৃথিবীতে যত রকমের বন্দুক আছে , ছিল বা হবে তাকে দুভাগে ভাগ করা যায়, স্মুথ বোর আর রাইফেলড বোর , আসলে ব্যাপারটা আর কিস্যুই না নলের ভিতরের ফুটো , যাকে কিনা বোর বলে , এবং বিভিন্ন মাপকে বলে ক্যালিবার তা সেই ফুটো যদি কাঁচের মতন মসৃণ হয় তা হল স্মুথ বোর, বাংলায় যাকে বলে বন্দুক ইংরাজীতে গান , দোনলা বন্দুক যা বেশীর ভাগ সিকিউরিটি গার্ডের কাঁধে দেখা যায় তা হল এই গোত্রের। যার পোষাকী নাম 12 Gauge DBBL বা 12 Gauge Double barrel breech loading gun, আর যখনই সেই নলের গায়ে স্ক্রুয়ের মতন প্যাঁচ বসে যায় তখন তাকে বলে রাইফেল। অবশ্য এই প্যাঁচ ঠিক স্ক্রুয়ের মতন ঘন ঘন হয় না। বরং স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে প্রতি দেড় ফুটে এক পাক মতন হয়। একে বলে Twist Rate , খাঁজের উঁচু অংশের নাম Groove আর নিঁচু অংশের নাম land, কটা ল্যান্ড আর কটা গ্রুভ হবে তা ডিপেন্ড করে কি ধরনের ক্যালিবারের বুলেট ইউজ হবে তার উপরে, ল্যান্ড কতটা নিঁচু হবে বা গ্রুভ কতটা উঁচু, twist rate , pattern etc etc ডিপেন্ড করে অনেক প্যারামিটারের উপরে। এতে করে লাভ হয় এই যে বুলেট যখন বেরোয় তা ঘুরতে থাকে বনবন করে যার সেন্টার axis সমান্তরাল থাকে নলের সাথে, ফলে বুলেটের হাওয়া কেটে ছুটতে সুবিধে হয় আর পায় Added Stability আসল লাভটা হয় পরে। বুলেট যখন মানুষের শরীরে ঢোকে তখন তার গতিবেগ যায় কমে, ফলে তার Axis ও বেঁকে যায়, ( মনে করুন একটা লাট্টু থেমে যাওয়ার ঠিক আগের মুহুর্তে কিভাবে ঘোরে ) কাজেই বুলেটও সেই একিভাবে ঘুরতে থাকে শরীরের ভেতরে আর ছিন্নভিন্ন করতে থাকে আরো বেশী টিস্যু , মাংস , হাড়।
    একি কারণে রাইফেলড বুলেটের ক্ষত দেখে বোঝা যায় আলাদা করে কারণ তার entry wound আর exit wound অনেক আলাদা হয়, পরেরটা অনেক বড় হয় স্বাভাবিক কারণেই। যাকে বাংলায় বলে ছুঁচ হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরেনো। এর উপরে বুলেটের ডিজাইন পরিবর্তন করে একে আরো বিধ্বংসী বানানো হয় মানে সফট নোজড, হলো পয়েন্ট ইত্যাদি, যা পরে বিশদে আলোচনা করব। পাড়ার মাস্তানরা এই টেকনিকটাকে ব্যবহার করে অনেক সময়ে মানে ওরা উকো দিয়ে ঘষে বুলেটের সামনেটাকে ফ্ল্যাট করে দেয়, যা বাজারে পরিচিত, ঘষা দানা, ঘষা বুলেট বা বোদা নামে।

    এখন এই অবধি থাক পরে বাড়ি ফিরে গুছিয়ে লিখব। একটা কথা মনে হল লিখতে গিয়ে, এখানে সমাজবিরোধীরা কিভাবে বন্দুক বানায় (ছক্কা, সটার, মেশিন, পাইপ্‌গান বা ম্যাগাজিন চালু ভাষায়) বা কোথা থেকে আসে এই বেআইনী অস্ত্র, কিভাবে তা বানানো হয় এইসব আলোচনা করা বা টেকনিকাল know how কতটা যুক্তিসঙ্গত হবে তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। এতে কোনো আইনগত বাধা আছে কিনা তাও আমি জানি না। তাই এগুলো ভাবছি এড়িয়ে যাব, অন্যদের কি মতামত জানাবেন।
  • a | 208.240.243.170 | ৩০ মার্চ ২০১০ ১০:১৮443236
  • সমাজবিরোধীরা কিভাবে বন্দুক বানায় বা বেআইনি অস্ত্র কিভাবে আসে, সেটা এড়িয়ে যাওয়া যুক্তিযুক্ত। কিন্তু, technical overview দিলে কোন সমস্যা হবে বলে মনে হয় না আর সেটা জানতেও বেশী ভালো লাগবে
  • Lama | 203.99.212.53 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৬:৩৭443237
  • গুড়ুম......

    তুলে দিলুম
  • kallol | 124.124.93.202 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৭:১৫443238
  • অ্যাই লামা - গুড়ুম কি রে! অ্যাঁ। বল ঢিচ্‌ক্‌য়াঁও।
  • . | 125.18.104.1 | ০১ এপ্রিল ২০১০ ১৭:৩৫443240
  • আরে, থাইমেন না। ছক্কা, শটার কিভাবে বানায় ল্যাখেন। অযৌক্তিক হইব না। কোথায় পাওয়া যায় সেইটা নিজেরাই খুইজা লইবাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন