জানেনই। খাওয়াও যৌনতা। ... ...
শিশি বোতল বেচিয়া একদিন কোটিপতি হইব। শুধুমাত্র কুড়িটাকার বোতলে বিলিতি আসিবার অপেক্ষা.... ... ...
এতদঞ্চলে মোঘল ফৌজদারের শাসন ও অত্র প্রসঙ্গে বর্ণিত হইয়াছে। ভূঞা-রাজগণ, বিদ্রোহী পাঠান এবং অন্যান্য দেশীয় রাজ শক্তি দুর্জয় মোঘল সৈন্যদের পদানত হয়। ভারতের সর্বাপেক্ষা সমৃদ্ধশালী প্রদেশ ছিলো বাংলা। ঐতিহাসিক ও ভ্রমণকারীরা বঙ্গকে “রজত পান্নার দেশ” “রাজোচিত উদ্যান” এবং "জিন্নাতুল বিলাদ” বলিয়া আখ্যায়িত করিয়াছেন। ... ...
সেই মেয়েটা ... ...
পুতিনকেও ছাড়েনি রাশিয়ার গোঁড়া চার্চ.......................... ... ...
হায় পুতিনের দেশ.... ... ...
গুরুদের মহাগুরুর জার্নালের কিছুটা................... ... ...
মানুষ যখন সত্যিই মানুষ হয়ে উঠল ... ...
পারবারিক গালগল্প যা শুনেছি জেঠা-বাবা-কাকার কাছে আর সংগ্রহে প্রচুর ফোটো আছে ... ...
জেমস জয়েসের প্রেমপত্র । কী বলব ? বিখ্যাত না কুখ্যাত ? ... ...
সোফায় পা গুটিয়ে বসে গুছিয়ে ভাট শুনবেন যাঁদের এমন বাঙালী আইকনিক আঁতেল এখন বিলুপ্তপ্রায়। কিন্তু আঁতেল আইকন সামনে না থাকলে কি নিয়ে দিন কাটবে সেই চিন্তা থেকে ঋতুদা চলে যাবার পর চন্দ্রিলের আশ্রয়ে ছিলাম। তবে সেবারে ‘ক্যালকাটা লিটারেরী ফেষ্টিভ্যাল’ না কিসে যেন একটা চন্দ্রিলের বক্তৃতায় গোদার, বার্তোলুচি, বেলা লুচি, ফালুদা, ভারমিচিলি কি সব ঢুকে যাবার পর বুঝতে পারলাম চন্দ্রিল-দা আমার নাগাল ছাড়িয়ে এগিয়ে গেল – মধ্যবিত্ত আঁতেল থেকে উচ্চবিত্ত আঁতেল পর্যায়ে উন্নিত হয়েছেন দাদা। ফলে আমি আবার মধ্যবিত্ত আইকন খুঁজতে বসলাম – মার্কেটের অবস্থা খুব খারাপ। শেষে স্মরণাপন্ন হতে হলে শান্তনু মৈত্র মানে আমাদের সবার প্রিয় জি বাংলা সা রে গা মা পা-র শান্তনু-দা। তো শান্তনু-দাকে ফলো করেই আমার সেই কনফারেন্স কাঁপানো - ... ...
এইখানে লিপিবদ্ধ করা রইল ফেসবুকিয় কিছু টুকিটাকি যেগুলোতে পাবলিক মারহাব্বা দেয় ... ...
মেরি পপিন্স এবং জেমস বন্ড-এর skills গুলোর মিশ্রণে তৈরী কিছু "ninja" ন্যানিদের তৈরী করার গল্প ... ...
অনেক খারাপ লাগার মধ্যেও ভালো থাকা একটা আর্ট। ওটা রপ্ত করতে হয়। কি পাইনি ভুলে গিয়ে কি কি পেলাম সেটার উদযাপনে লোকের কথায় কান না দিয়ে নিজের ভালো লাগা বা ইচ্ছেটাকে গুরুত্ব দেওয়া বড্ডো জরুরি। ... ...
রুথ বেডার গিন্সবার্গ - আদর করে যাঁকে ডাকা হয় 'The Notorious RBG'। সকলের সমান অধিকার নিয়ে সবচেয়ে জোর গলাটি তাঁর, সুপ্রিম কোর্টের বেঞ্চ থেকে একের পর এক ঐতিহাসিক রায় দিয়ে আমেরিকানদের নয়নের মণি তিনি। তাঁর হেঁসেল সামলাতেন পতিদেবতা মার্টি গিন্সবার্গ, যিনি নিজেকে গর্বের সঙ্গে বলতেন ফেমিনিস্ট। প্রতিবাদী রুথকে লড়াই করেই প্রতিটি ইঞ্চি এগোতে হয়েছে। কিন্তু ঘরে ফেরার পর তাঁর সবকিছু ভাগ করে নেওয়ার জন্যে একজন মার্টি গিন্সবার্গ অপেক্ষা করতেন। সার্থক হয়ে উঠতো সব সাফল্য, জুড়িয়ে যেত সব ব্যর্থতা। ক'টা মেয়ের এমন সৌভাগ্য হয়? রুথ আর মার্টির রূপকথা-সম প্রেম আর স্বপ্নের সংসারটি কলমে ঠিকঠাক ধরা খুব শক্ত। কতটা পারলাম সে বিচার পাঠকের। ... ...