লিপি বিশারদ ডেভিড ডিরিঞ্জারের মতে লিপি হল ভাষার এমন একটা দৃশ্য ও স্থায়ী উপস্থাপণা যা স্থানান্তরযোগ্য ও কালান্তরযোগ্য বা সংরক্ষণযোগ্য। ... ...
যুগাবতারদের কর্মকাণ্ড ... ...
(আমার এ রচনা বিভিন্ন সিঁড়ি নিয়েই। হঠাৎ করেই একদিন অন্যমনায় ছিলাম। সে সময়ে মাথার মধ্যে ছোটবেলার আমাদের বাড়ির এক প্রাচীন আমলের সিঁড়ির নানান ঘটনা ভেসে উঠল অতর্কিতেই। ভাবলাম লিখেই ফেলি। এই নিয়ে গুগুল মামার শরণাপন্ন হতেই দেখলাম - ওরে বাবা, এই সিঁড়ি নিয়েই হয়তো একটা বিরাট রচনা নামিয়ে ফেলা যায়। সারা বিশ্বের নানান সিঁড়ি, সেগুলোর ইতিহাস, সবচেয়ে বড় কথা সেই আদিম যুগ থেকে কতই না পরিবর্তন হয়ে আজকের গতিমান লিফট থেকে এস্ক্যালেটর। আমারই চোখে দেখা কত কিছুই। স্মৃতির মননে ছোট বেলা থেকে কলেজ জীবন পেরিয়ে চাকরি জীবন। সব কিছুর সাথেই জড়িয়ে আছে এই সিঁড়ি।) ... ...
মেয়েটির প্রশংসা করতেই হয় ... ...
রণজয় চলে যাবার পর কুশল একবার ভাবল , আধঘন্টা সময় কাটাতে রণজয় এই স্বপ্ন দেখার সঙ্গে মৃত্যুর খবরের যোগ করে বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলছে ? হতেই পারে , শুধু রণজয় কেন , আসলে কোম্পানি ফ্রিতে দিচ্ছে বলে এখানে যারা আসে অনেকেই বানিয়ে বানিয়ে কথা বলে। কুশল বুঝতে পারে কিন্তু বলেনা কিছু। কিন্তু রণজয় এরকম গল্প বানাবে শেষমেশ ? রণজয়ের কথাবার্তা শুনে এতদিন সেরকম মনে হয়নি । ... ...
শীতলপাটির মতোই গৃহকোণে সংসারও বুঝি পাততে হয়.. ... ...
আমরা ভুলে যাচ্ছি অনেক কিছুই ... ...
“মনিরুলেরা জীবনে আসে, চলে যাওয়ার জন্য”... ... ...
কলেজ স্ট্রিট বইপাড়া নিয়ে সাড়ে চার দশকের অবলোকন ... ...
আলেয়া তুমি এখন কোথায় ? ... ...
চার বাক। ইরান থেকে ইসলামপুরে। ... ...
রূপকথা, আজকের দিনের। মিতুলের অভিযান। অভি তারার আলো বুকে নিয়ে বিপদ থেকে উদ্ধার। আগে প্রকাশিত। এখানে তুলে আনলাম। ... ...
মামা উড়নচন্ডি স্বভাবের জন্য শৈশবে তাকে ‘ঘোড়া’ উপাধি দিয়েছিল, সে খুব ক্ষেপে যেত দুষ্টুমির ছলে কেউ এই নামে ডাকলে…. অথচ সে প্রায়ই দাঁড়িয়ে ঘুমোত এবং তা কেউই জানতো না। ছোট থেকেই সে খুব সোজা হাঁটে, একই রকম করে কদম ফেলে; তার চোখ দেখে, সবই তো সরল পথ, যেখানে পথ বেঁকেছে বলে মনে হয়, সেখানেই তো নতুন পথের খোঁজ পেয়ে যায় সে। বেতার তরঙ্গের মত সে সোজা ছুটে, মাঝে মাঝে মহাকাশের কাছে পৌঁছে যায়, বায়ুমন্ডলের সর্বোচ্চ সীমায় বাঁধা খেয়ে আবার ফিরে আসে পৃথিবীতে। একদিন সে-ই নানাজানের হাতের বাঁধনে পিষ্ট হতে হতে এক গনজমায়েতের মুখে দাঁড়িয়ে জানলো, ‘এক রত্তি মাংস নাই শরিলে…সাধারন বৃত্তি না…ট্যালেন্টপুল…সবই তাঁর কেরামতি!‘ তীর্যক চোখে তাকিয়েছিল তারা সবাই, সম্মিলিত একটি ফিসফিসানি ঢেউয়ের মত আবর্তিত হয়ে প্রায় পিষে ধরছিল তাকে। ... ...
ফিরে এলেন চোদ্দোপুরুষেরা ... ...
এখনও মার্কিন তরুণ কবিরা খোঁজ করেন ... ...