দক্ষিণ দিক থেকে উদিত হলেন এক অস্ট্রিয়ান নাগরিক , যুদ্ধে কর্পোরাল হয়েছিলেন , দ্বিতীয় শ্রেণির আয়রন ক্রস ঝোলানো থাকে গলায় । মিউনিকের পাবে তাঁর বক্তিমে শুনতে ভিড় জমে যায় ( হোফব্রয় হাউসের তিনতলায় সেই হলটি দেখতে পাবেন ) ; তাঁর মতে জার্মানি একটা জেতা গেমে হেরেছে কারণ সৈন্য বাহিনীর পিছন থেকে ছুরি মারা হয় । তার জন্য দায়ী কমিউনিস্ট , ইহুদি ও কিছু চক্রান্তকারী বিদেশি । ৯ নভেম্বর ১৯২৩ শখানেক লোক যোগাড় করে ব্যাভেরিয়ার রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের ব্যর্থ অভ্যুথানের পরে গ্রেপ্তার হলেন সেই নেতা , আডলফ হিটলার । সশস্ত্র রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে পাঁচ বছরের সাজা হয়েছিল ১৯২৩ সালে কিন্তু কোন অজানা কারণে তাঁর রেহাই হল নয় মাস বাদে । ২৭শে জানুয়ারি ১৯৩১ ডুসেলডরফের হর্ম্য মণ্ডিত ইন্দুস্ত্রি ক্লুবের মঞ্চে দাঁড়িয়ে ফ্রিতস থুসেন সমবেত ধনপতিদের উদ্দেশ্যে বললেন, আমাদের দেশের ভাবি পরিত্রাতার সঙ্গে আপনাদের আলাপ করিয়ে দিই -ইনি আডলফ হিটলার । লম্বা বক্তৃতা দেবার অভ্যেসটি ত্যাগ করে হিটলার মাত্র দশ মিনিট বললেন ... ...
কাল কাজ কম্ম ছিল না। বেশির ভাগ দিনই থাকে না। কবিতার বই এর পাতা উল্টালাম, প্লেয়িং জাবর জাবর জব্বর। পরপর এলিয়ট বিদ্যাসাগর যাচ্ছে। না উল্টালে লোকে কী বলে। গণেশ স্টেডি রাখা দরকার। ফেসবুকে ইস্ট্যাটাস ঝুলে থাকবে। ধুকধুক করে ঝিমালাম সারাদিন, বাতিল ইস্টিম ইঞ্জিন। নতুন মহাকরণের সামানে ঘ্যানর ঘ্যানর চলছে। আকাশে পিচির পিচির। ভাবলাম দাঁড়িয়ে একটু হিসি করে দিই, মেলা লোক। ঘ্যাচ ঘ্যাচ মেশিন দিয়ে আশেপাশের গাছ হালকা করছে। সাহস পেলাম না। এই কয়েক দিনে অনেক গাছ কাটা হয়েছে। কোনো প্রতিবাদ-ফোতিবাদ হয়নি। এলাকার সবুজ স ... ...
সামনে দিগন্তজোড়া ক্যানভাসে চলছে রঙে রেখায় ছবি আঁকা। কমলা থেকে লাল হয়ে মেরুণ হয়ে সূর্য টুপ্পুস করে নেমে যায়, ডুব দেয় দিবাঙে। বিশাল উপত্যকা ছড়িয়ে থাকে রূপোলি থেকে নীল হয়ে পার্পল হয়ে যাওয়া দিবাঙের ধারাগুলো বুকে নিয়ে, কমলালেবু গাছেরাও সেজে ওঠে লাল কমলার নানা শেডে, সূর্য ডুবে যাওয়ার পরে আরো পঁয়তাল্লিশ মিনিট কি একঘন্টা পশ্চিম আকাশ ধরে রাখে রঙের ছোপ। ওখান থেকে নেমে ভেতরের প্রাঙ্গনে এসে দাঁড়াই, খাবারঘরের জানলা দরজা দিয়ে লালে লাল আকাশ আর মাথার উপরে পেট্রোল ব্লু আকাশ ধীরে ধীরে মুছে নেয় মনের উপর লেপ্টে থাকা কালো অন্ধকার। ‘কলুষ কল্মষ বিরোধ বিদ্বেষ হউক নির্মল,হউক নিঃশেষ-‘ সুচিত্রা মিত্রর জোরালো বলিষ্ঠ গলার সাথে মিশে যেতে থাকে আমার গলা। ... ...
…বন্ধু বুদ্ধজ্যোতি চাকমাসহ কিশোরী কন্যা ময় মহাজনের আপ্যায়নে শাপলা লতা-সিঁদোলের (সিঁদোল বা নাপ্পি, একধরণের শুটকি মাছ) ঝোল তরকারি ও খানিকটা গরম ভাতে সেরে ফেলা হবে সকালের খাবার। এক ফাঁকে “ময়” কথাটির অর্থ জানতে চাওয়ায় লাজুক কিশোরীর চতুর উত্তর হবে এ রকম : “যখন আপনারা ক্রেওক্রাডং-এর চুড়ায় পৌঁছাবেন, তখনই জানতে পারবেন এই নামের অর্থ!” অবশ্য আরো পরে জানা হয়েছে, বম ভাষায় “ময়” কথাটির মানে সুন্দরী। ক্রেওক্রাডং-এর খাড়া পাহাড়ি পথ ধরে ঘন্টার পর ঘন্টা চলা শুরু। দীর্ঘতর পাহাড়ের পথযাত্রায় মুগ্ধ হতে হয় বিচিত্র প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে। চারপাশে সুনসান নীরব পাহাড়ের পরে পাহাড়, মেঘের পরে মেঘ, অরণ্যর পরে অরণ্য, সবুজের পর আরো সবুজ...যেন ন্যাশনাল জিওগ্রাফি টেলিভিশনের ভেতর ঢুকে পড়া গেছে। ... ...
ভারতে বিজ্ঞান গবেষণা ও সেই সংক্রান্ত ফান্ডিং ইত্যাদি নিয়ে কিছুদিন আগে 'এই সময়' কাগজে একটা লেখা প্রকাশিত হয়েছে। সেই লেখাটা নিজে ফেসবুকে দুচার কথা লিখেছিলুম। এখানেও দিলাম। আলোচনা হলে ভাল লাগবে। এটা একটু গাছে না উঠতেই এক কাঁদি চাওয়া হয়ে যাচ্ছে। বিশ্বমানের গবেষণা করতে শুধুই টাকা আর সুযোগ-সুবিধে লাগে (এমনও নয় যে ভারতে টাকা আর সুযোগ-সুবিধার অভাব নেই) এমন ... ...
এই ঘোর অন্ধকার সময়ে আরেকবার ফিরে দেখি ১৯৪৭ এর রক্তমাখা দিনগুলোকে। সেই দিনগুলো পার করে যাঁরা বেঁচে আছেন এখনও তাঁদেরই একজনের গল্প রইল আজকে। পড়ুন, জানুন, নিজের দিকে তাকান... ‘আমাদের হিন্দু ভাইয়েরা হিন্দুস্তানে জন্মায়, বড় হয়, সারাজীবন কাটিয়ে যখন মারা যায় তখন তাদের দাহ করে সেই ছাই গঙ্গানদীর পুণ্যপ্রবাহে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। তারা বয়ে চলে গঙ্গার স্রোতধারায়, যদিও গঙ্গার জল শেষপর্যন্ত গিয়ে মেশে সাগরে, সে জল তখন আর শুধু হিন্দুস্তানের নয়। আমরা মুসলমানরা এদেশে জন্মাই, বড় হই ... ...
" ইছামতী একটি ছোট নদী। অন্তত যশোর জেলার মধ্য দিয়ে এর যে অংশ প্রবাহিত, সেটুকু। দক্ষিণে ইছামতী কুমির-কামট-হাঙ্গর সংকুল বিরাট নোনা গাঙে পরিণত হয়ে কোথায় কোন সুন্দরবনে সুঁদরি-গরান জঙ্গলের আড়ালে বঙ্গোপসাগরে মিশে গিয়েছে, সে খবর যশোর জেলার গ্রাম্য অঞ্চলের কোনো লোকই রাখেনা। ইছামতী নদীর যে অংশ নদীয়া ও যশোর জেলার মধ্যে অবস্থিত,সে অংশটুকুর রূপ সত্যিই এত চমৎকার, যাঁরা তা দেখবার সুযোগ পেয়েচেন তাঁরা জানেন। কিন্তু তাঁরাই সব চেয়ে ভালোভাবে উপলব্ধি করবেন, যাঁরা অনেকদিন ধরে বাস করচেন এ অঞ্চলে। ভগবানের এক ... ...
অতিদূর পল্লীটি এমনিতে শান্ত, কতকটা বৈচিত্র্যের অভাবেই। সিনেমা হল ও থানা নিদেন সাত মাইল দূর। ভিন্ন জাতি ও ধর্মের মানুষজন অবিকল সরকারি বিজ্ঞপ্তির ঢঙে পড়শীবৎসল না হইলেও, বহুদিন ধরিয়া ঝুট ঝামেলা নিজেদের মধ্যেই মিটাইয়া একপ্রকার শান্তিতে বহমান। যদিচ কিছুকাল হৈল সদর হইতে রঙ-বেরঙা পতাকা আসিয়া গ্রামের কালীতলায় কয়েকদফা সভা করিয়া গিয়াছে। কে বা কাহারা বুড়ি কালীর থানে অপকর্ম করিয়াছিল শেষাবধি জানা যায় নাই। খানিক গুমোট বাতাস অতিদূরের শান্ত পরিবেশটিতে ঢুকিয়া অম্লত্বের মাত্রা কিছু বাড়াইয়া তুলিয়াছে। তথাপি, পাঠক নড়িয়া চড়িয়া, পুনহ নিশ্চিন্ত বসুন, আকাঙ্খিত ঝঞ্ঝাবাত্যা বহে নাই। ... ...
পর্ব-১একটা বই একটা গোটা মাস কেড়ে নিয়ে কখোনো এমন ভাবে মুখের দিকে তাকিয়ে থাকেনি। একটা বই আগে কোনোদিন এমন ভাবে বলেনি, বাংলার হরফে যা পড়লে বাংলা সাহিত্যে শুধু তা প্রথম নয় একেবারেই বিরল। শুধু বাংলা সাহিত্যে কেন? বিশ্বের সাহিত্যের ভান্ডারে এই বই খুঁজে বের করা দুঃসাধ্য। এক মা লিখছেন যুদ্ধের দিনলিপি। এক মা লিখছেন এমন এক নিদারুণ সময়ের কথা, ব্যাথার কথা, আনন্দের কথা যা পড়তে বসলে আজ এতোদিন পরেও স্থির থাকতে পারাটা দুষ্কর।আপনি “একাত্তরের দিন গুলির” কথা বলছেন দাদা? আমার হাতে মেলা বইয়ের ... ...
বোম্বা্ই মেলে চড়ে বসেছি। গন্তব্য – পুণে শহরের কলেজ অফ এগ্রিকালচারাল ব্যাংকিং। মাথায় নানান চিন্তা; অচেনা জায়গার অস্বস্তি, ঘরে ছেড়ে আসা বৌ–বাচ্চার ভাবনা, চিন্তার কি আর শেষ আছে? হাতের পেপারব্যাকে মন বসছে না। হঠাৎ চোখ গেল কয় জোড়া বিদেশি দম্পতির দিকে – কটা রং, বেড়ালচোখো, নীলচোখো, তামাটেচুলো, কিন্তু সবাই খুব ফরসা। লালচে, ফ্যাটফেটে, হলদেটে–– নানান কিসিমের। আমেরিকান? ইংরেজ? – না, না, রাশিয়ান। সবাই ভিলাই ইস্পাত কারখানার স্টাফ। বর্ষশেষের ছুটিতে চলেছে গোয়ার সমুদ্রতীর, সপরিবারে ... ...
গাজা নিয়ে ক্রমাগত আলোচনায় কয়েকটি জিনিস স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এবং তা ভীতিপ্রদ। প্রতি মুহূর্তে আবিষ্কার করছি মৌলবাদের নতুন নতুন মাত্রা। গত রাতে একটি লেখা লিখেছিলাম। স্পষ্ট বক্তব্য, গাজায় মৃতদের নিয়ে প্রতিবাদ করছি যখন, তখন পৃথিবীর নানান প্রান্তে ঘটে যাওয়া মৌলবাদী সন্ত্রাসবাদীদের হাতে খুনের বিষয়গুলোতেও সোচ্চার হওয়া উচিত। এবং কোনও একটা মঞ্চে আমরা এই সব ধরনের হত্যার বিরোধিতাই করতে পারি। কারণ, ঘটনাগুলো সবই মানবতা-বিরোধী এবং মানবাধিকারের বিরুদ্ধে। তাতে অনেকেই সমর্থন করেছেন এবং অনেকেই তার বিরোধিতা করেছেন। একট ... ...
পূর্বপুরুষের কৃত অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত কি এভাবে করা যায়? নাকি সবটাই স্বপ্ন? ... ...
ওনাকে ভারতের Commercial Art এর জনক বলে গিয়েছেন সত্যজিৎ রায়। মানুষটি ছিলেন স্বদেশীয়ানার "ফ্লেভারে" ভরপুর। Lipton Co. র কাজ হাতে নিয়েছিলেন এই শর্তে -- " আমি কিন্তু স্বদেশী চা বাগানের মালিকের বিজ্ঞাপনও বানাবো সাহেব ! ইচ্ছে হয় আমায় রাখো, নয়ত চল্লুম। " দেশের মানুষের জন্য বিজ্ঞাপন করতেন বিনা পারিশ্রমিকে। ... ...
আরজামাস বলে একটা শহর ছিল। ছোট্ট শহর, অনেক দূরের, অন্য মহাদেশে। অনেক ছোটবেলায় চিনে ফেলেছিলাম। ভৌগোলিক দূরত্ব টের পাইনি।টের পেতে দেননি আর্কাদি গাইদার নামের এক রুশ লেখক। মেদিনীপুর জেলার আদি ও অবিভক্ত কমিউনিস্ট পার্টির নেতা, কিংবদন্তীপ্রতিম দেবেন দাস, আমার দিদিকে ছোটবেলায় একটি বই উপহার দিয়েছিলেন। বইটির নাম- 'ইশকুল'। লেখকের নাম আর্কাদি গাইদার ... ...
কিছু দিন আগে ‘বেণীমাধব যখন আলিমুদ্দিন: একটি প্যারোডি’ নামে একটি প্যারোডি কবিতা লিখেছিলাম। সেটি নিয়ে কেউ কেউ উচ্ছ্বাস দেখানোয় উৎসাহিত হয়ে (খাঁটি ভাষায় বলতে গেলে বার খেয়ে) ফের আরেকটি প্যারোডি কবিতা। মূল কবিতা সেই আগেরটাই। জয় গোস্বামীর ‘মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়’। এখানে বেণীমাধব হল কিছু বুদ্ধিজীবি। যারা এক সময় বাম অপশাসনের বিরুদ্ধে পরিবর্তন চেয়ে পথে নেমেছিলেন। শাসকের পরিবর্তন এলো। কিন্তু অপশাসনের কোনও পরিবর্তন এলো না। খুন, ধর্ষণ, বিরোধীদের বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া, হুমকি, শাসকদলের বিরোধিতা করলে তাকে হে ... ...
গাড়ি ভীমতাল দাঁতের কাছে ছেড়ে দিল। সামনেই তালের মাঝে দ্বীপে একোয়ারিয়াম। এখানেই ভীমতালের প্রধান ঘাট। নানা রকম বোটিং করার জায়গা। রথের মেলার মত ভিড়। পড়ন্ত বেলায় মহিলারা আর বাচ্চারা দলবেঁধে স্কুপ আইসক্রিম খাচ্ছে আর লোকেরা গিয়ে বোটিংয়ের জন্য দরাদরি করছে। উত্তরাখণ্ডে কাফাল বলে একরকম লাল রঙের বেরিজাতীয় ফল পাওয়া যায়। ছোট ছোট লাল লিচুর মত কিন্তু খোসা ছাড়াতে হয় না। ছোট ছোট কাগজের প্লেটে এক এক মুঠো করে সাজিয়ে বিক্রি হচ্ছে। খুমানি [এপ্রিকট], হিসালু [কাফালের মত কিন্তু হলুদ রঙের থোকাথোকা] এসব ফলও সাজিয়ে নিয়ে বসেছে স্থানীয় লোকজন। ... ...
পায়ের নিচে মাটি তোলপাড় হচ্ছিল প্রফুল্লর— ভূমিকম্পর মত। পৃথিবীর অভ্যন্তরে যেন কেউ আছাড়ি পিছাড়ি খাচ্ছে— সেই প্রচণ্ড কাঁপুনিতে ফাটল ধরছে পথঘাট, দোকানবাজার, বহুতলে। পাতাল থেকে গোঙানির আওয়াজ আসছিল। ঝোড়ো বাতাস বইছিল রেলব্রিজের দিক থেকে। প্রফুল্ল দোকান থেকে বেরিয়ে নেতাজি মূর্তির দিকে দৌড়ল। চশমা চোখে টুপি মাথায় ফ্যাটফ্যাটে সাদা নেতাজি সেই কবে থেকে চৌমাথার মোড়ে— হাত, পা, ঘোড়াবিহীন। ছোটবেলায় প্রফুল্ল আর হেমন্ত বাবার হাত ধরে মূর্তির সামনে পতাকা তোলা দেখত; উঠো গো ভারতলক্ষ্মী গান হত। পুনঃ কনক-কমল-ধন-ধান্যে গ ... ...
আমার ডায়াবেটিস নেই। শত্তুরের মুখে ছাই দিয়ে (যদি কখনো ধরা পড়েও বা, আমি আর প্যাথোলজিস্ট ছাড়া কাকপক্ষীতেও টের পাবে না বাওয়া হুঁ হুঁ! ) হ', ওজন কিঞ্চিত বেশী বটেক, ডাক্তারে বকা দিলে দুয়েক কেজি কমাইও বটে, কিঞ্চিত সম্মান না করলে চিকিচ্ছে করবে কেন!! (তারপর যে কে সেই) তবে কিনা আনন্দের কথা, 2009 সালের থেকে সেই যে এবেলা-ওবেলা হাই প্রেসারের ওষুধ আর কখনো সখনো ডাক্তারবাবুর লিখে দেয়া ওয়াটার পিল (ডাইইউরেটিক) , সে পাপচক্রব্যূহকে, এ যুগের অভিমন্যু আমি, ভেঙ্গেছি। গত জুলাই মাসে, শরীর চলে না, ... ...