(আজকে এখানে "জুনেদ-এর চিঠিঃ ঈদের নতুন পোশাকে" আর্টিকেলটি পড়তে গিয়ে একটা নতুন টার্মের সাথে পরিচিত হলাম - "মব লিঞ্চিং এর সংস্কৃতি"। এটা কেবল একটা নতুন টার্মই নয়, একটি নতুন কনসার্নও, তাই এটা নিয়ে লেখা...)মব লিঞ্চিং এর ব্যাপারটা এখন আমরা প্রায়ই শুনি। পাকিস্তানে ব্লাসফেমির অপরাধে মাশাল খানকে মব লিঞ্চিং এর মাধ্যমে হত্যা করা হয়েছিল। সাথে গোমাংশ থাকার সন্দেহে বা গোহত্যার জন্য মানুষকে মব লিঞ্চিং এর মাধ্যমে হত্যা করা হয়। অবশ্য মব ক্ষেপলেই যে সবসময় লিঞ্চিং বা হত্যা হবে তা বলা যায় না। অনেক সময়ই শু ... ...
‘মৌলবাদ’ বস্তুটি যে আধুনিকতার বিরুদ্ধে এক প্রতিক্রিয়া এবং সেইহেতু তারই এক উপজাত, সে ব্যাপারে বোধহয় আর সন্দেহ থাকার কথা না। মৌলবাদ যতই ধর্মের সনাতন, মূল ও বিশুদ্ধ সারবস্তুতে ফিরে যাবার কথা বলুক, মূল্যবোধে যতই সংরক্ষণশীল হোক, এবং যতই প্রাচীন এক স্বর্ণযুগের মিথ নির্মাণ করে তাতে ফিরে যাবার ডাক দিক, তা আসলে নিতান্ত আধুনিক এক ‘ফেনোমেনন’ বা প্রপঞ্চ। শুনতে অসম্ভব লাগলেও, ভেতরের সত্যি এটাই। এ প্রপঞ্চ নির্মিত হয় আধুনিক পৃথিবীতে ধর্মের অপ্রাসঙ্গিক ও বিলুপ্ত হয়ে যাবার উদ্বেগের অভিঘাতে। ... ...
বছর কয়েক আগে এমনই এক শীতের মরসুমে পুরুলিয়ার গড় পঞ্চকোট থেকে ফিরে এসে উপলব্ধি করেছিলাম, মাইকেল মধুসূদন দত্ত কেন লিখেছিলেন, "মণিহারা ফণি তুমি রয়েছ আঁধারে।" দেশ স্বাধীন হওয়ার পর এক দশকও হয়নি। টেলিফোন, ইন্টারনেট, স্মার্টফোন, টেলিভিশন, সোশ্যাল মিডিয়ার এই তাৎক্ষণিক দুনিয়ায় বসে কল্পনা করাও কঠিন সে সময়ের পরিস্থিতি। পরিবেশ এবং হেরিটেজ-সংরক্ষণ, জনজাতির জীবিকা ও ঐতিহ্য রক্ষার মতো বিষয়গুলি জনপরিসরের চর্চায় তখন উঠে আসেনি। সংবাদমাধ্যমের এই নজরদারিও তখন ছিল না। সেই কারণেই উত্তরকাশী জেলায় চারধাম মহাসড়ক নির্মাণ করতে গিয়ে সিলকিয়ারা সুড়ঙ্গ ধস বা তারও আগের বছরগুলিতে উত্তরাখন্ডে ক্রমাগত প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ঘটনা নিয়ে দেশজুড়ে যে আশঙ্কা ও শোরগোল তৈরি হয়েছে তার ছিঁটেফোঁটাও ছিল না যখন এই তথাকথিত উন্নয়নের দাপটেই আমাদের এই বাংলার পুরুলিয়াতেই কার্যত নিশ্চিহ্ণ হয়ে গেল এক প্রাচীন সভ্যতার ঐতিহাসিক সব নিদর্শন। উন্নয়নের অজুহাতে আধুনিক ভারত তার পুরাতাত্ত্বিক ও ধর্মীয় সম্পদ যে ভাবে ধ্বংস করেছে বিশ্বের ইতিহাসে সম্ভবত তেমন নজির নেই। পাঞ্চেত বাঁধ দেখলে তার সীমাহীন মাসুলের কাহিনীও যেন আমাদের মনে পড়ে। পাঞ্চেতের ঘটনা যে দেশের রাজনীতিবিদ ও নীতিনির্ধারকদের মোটেই লজ্জিত করেনি তার প্রমাণ পাওয়া যায় আরও একটি বাঁধ নির্মাণে। দামোদরের পরে সুবর্ণরেখা। পাঞ্চেতের ৫০ বছরের মধ্যেই তৈরি হল চান্ডিল বাঁধ। সেক্ষেত্রে অধুনা ঝাড়খন্ডের পাতকুমেও আরও বহু জনপদ এবং জৈন মন্দির ঠিক একই ভাবে জলের তলায় চলে গেছে। লক্ষণীয় ব্যাপার হল, স্বাধীনতার পর থেকে প্রকৃতির বিরুদ্ধে, পরিবেশের বিরুদ্ধে তথাকথিত উন্নয়নযজ্ঞের এই ধ্বংসলীলা কিন্তু একই ভাবে অব্যাহত রয়েছে। ... ...
করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে একটি কল্প কথা -- ধরা যাক, ভ্যাকসিন আবিষ্কার হলো। সেই ভ্যাকসিন এর ফলে করোনা ভাইরাস নির্মূল হওয়া সম্ভব। কিন্তু সেই ভ্যাকসিন এর অনেক দাম। একটা ভ্যাকসিন নিতে কয়েকশো কোটি টাকা লাগে। সেই মহার্ঘ ভ্যাকসিন সাধারণের অধরা রয়ে গেল। ... ...
আমাদের বাড়িতে ছোটবেলায় ঠাকুমার এক বন্ধু, পাড়ারই এক বয়স্ক মহিলা, আসতেন। ঠাকুমা তাকে 'মেজদি' বলে ডাকতেন। আর আমরা সকলে, মানে ছোটরা, তাকে 'বিবিধ ভারতী' অথবা 'বিবিসি' বলতাম। সামনে না অবশ্য, পিছনেই। তিনি প্রায় প্রতিদিনই বিকেলবেলা, পাড়ার সকলের বাড়িতে যেতেন। প্রত্যেক বাড়ির জন্যেই তার বিকেল আর সন্ধ্যার খানিকটা সময় বরাদ্দ করে রাখতেন। আসতেন, চা খেতেন, গল্প করতেন, এক সময়ে চলে যেতেন। খালি হাতে ফিরতেন না। যাবার সময় তাঁর ঝুলিতে জমা পরতো একরাশ 'খবর'। ... ...
কলকাতার কলেজ ষ্ট্রীটে বাংলাদেশ বই মেলা চলছে। আগামীকাল শেষ হবে দশদিন ব্যাপী এই বই মেলা। বাংলাদেশের বই কলকাতায় মেলা করে বিক্রি হচ্ছে এইটা দারুণ একটা ব্যাপার। উদ্বোধনের দিন প্রধান অতিথি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের ট্রাস্টি মফিদুল হক বলেন, "বইয়ের চাহিদা চিরন্তন। সেই চাহিদা চিরদিন জেগে থাকবে আমাদের হৃদয়ে। আর এই বইতো আমাদের দুদেশের মধ্যে এক নতুন সেতু গড়ে তুলেছে।" কোন সন্দেহ নাই, সেতু তৈরি করে দিচ্ছে। মুশকিল হচ্ছে সব হচ্ছে এক তরফা! বাংলাদেশের বই কলকাতায় মেলা করে, আয়োজন করে বিক্রি করছেন অথচ ভারতীয় বই এখানে আসতে দিচ্ছেন না। একুশে বই মেলায় ভারতীয় বই প্রবেশ নিষেধ। বেশ, ভাল, একুশে বই মেলাকে যদি শুধু মাত্র বাংলাদেশি প্রকাশকদের জন্য নির্ধারিত বই মেলা করে রাখতে চাই আমরা তাতে কোন সমস্যা নাই। তাহলে অন্য সময় ভারতীয় বইয়ের জন্য আলাদা করে বই মেলার আয়োজন করা হোক। এখন যেমন কলকাতায় বাংলাদেশ বই মেলা হচ্ছে তেমন করে, এতে সমস্যাটা কই? ... ...
ঈশ্বরের সংসারকোনও এক প্যারালাল ওয়ার্ল্ডে, মাধ্যমিকের বাংলা কোয়েশ্চন পেপার হাতে পেয়ে তাতে চোখ বোলানোর আগে বিড়বিড় করে মানুষের নাম নিয়ে মাথায় কাগজটা ছুঁইয়ে নেয় ঈশ্বরের ভাইপো। মানুষের উদ্দেশে প্রণাম ঠুকে মনে মনে বলে, ‘প্লিজ, রচনাটা কমন পাইয়ে দিও!’অফিসে বেরনোর আগে ভিজে গায়ে পরনে গামছা ঈশ্বরের দাদা দেওয়ালে টাঙানো মানুষের ছবিতে চট করে মাথা ছুঁইয়ে নেন! তারপরে স্ত্রী’কে উদ্দেশ্য করে বলেন, কই গো ভাত দাও! অফিসের দেরি হয়ে যাচ্ছে তো! তারপরে ফের ছবির দিকে মাথা ছুঁইয়ে ফের বিড়বিড়িয়ে ... ...
আমি আর সায়ন ফিরছিলুম একসঙ্গে অটোতে। এইট বি থেকে গড়িয়া। সায়ন শুধালো, শিবাংশুদা, কেমন লাগলো আজ? তখনই প্রথম আমি আলাদা করে ভাবতে প্ররোচিত হলুম। ঠিকই তো। কেমন লাগলো আমার এইসব কিছু। জানি, এই প্রশ্ন তো আমাকে আবার করা হবে। করা হলো। অনেকরাতে। স্বয়ং পাইদিদি। জীবনে প্রথম এতোজন উন্মোচিত সমকামী ও বৃহন্নলা মানুষজনের সঙ্গে এতোক্ষণ কাটালুম। তাদের কথা শুনলুম। তাদের ভাবনার জগতে রু-ব-রু মহড়া নিলুম। প্রথমবার এ জীবনে।কিছু বলার আগে একটা অব্স্থান নিতে হয়। 'সামাজিক অবস্থান'। নিত্য দেখি, 'মানবিকতা' নামক একটি ... ...
।। ধ্বংস থেকেই নতুন জন্মায় ।।সেই কবে কার্ল মার্ক্স ব্রিটিশদের ভারতে উপনিবেশ করা নিয়ে কত কথা বলে গ্যাছেন। সেই ১৮৫৩ সালে।“How came it that English supremacy was established in India? The paramount power of the Great Mogul was broken by the Mogul Viceroys. The power of the Viceroys was broken by the Mahrattas. The power of the Mahrattas was broken by the Afghans, and while all were struggling against all, the Briton rushed in and was enabled to subdue them all. A coun ... ...
...পার্মিয়ান এক্সটিংশন কীভাবে হয়েছিল, সেই খবর এখনো আমাদের অজানা। ইঙ্গিত পাওয়া যায় শুধু, টুকরো টুকরো, আবছা, অনিশ্চিত। এক পৃথিবী প্রাণের প্রায় সবটুকু নিংড়ে নিয়ে গেল যে ঘটনা, তার দাগ রয়ে গেছে এখানে সেখানে। যারা শুনতে জানে, তাদের কাছে সেই অতীত এখনো কথা কয়। আমরা ঘরে বসে কাগজেপত্রে সেই বয়ান পড়ি। অদেখা, অচেনা জীবনের ছায়া আমাদের মনে এসে পড়ে, যারা মুছে না গেলে এই উপন্যাসে আমাদের অস্তিত্ব লেখা হত না। ... ...
শুশুনিয়াকথা______[থিয়েট্রিক্স-সেপার এবারের ওয়ার্কশপ](১)যেখানে ছিলাম তার ঠিক পেছনের দিকটায় একটা পাহাড় উঠে গিয়েছে ঢেউ খেলানো মালভূমির জমি ফুঁড়ে। সারা গায়ে তার গাছের পোশাক। সবুজ আর সবুজ। তার মাথার উপর দিয়ে সীমানাহীন একটা আকাশ ঝুলে আছে, খুব লঘু হয়ে যেন। দেখতে চেয়েছে আমাদের খেলাধূলো। যখন যেমন আমরা বদলাচ্ছি সেও বদলাচ্ছে তার মেজাজ। ভোরের ঘুম জড়ানো ভার কাটিয়ে দিনের মধ্যে প্রখর হয়ে উঠছে। তার ঘুমের আলস্যর পাশ দিয়ে ছেলেমেয়েরা হেঁটে গিয়েছে পাহাড়ের চূড়োয়। বেশ ... ...
সত্যেন্দ্রনাথ বসু মশাইকে দিয়েও এই গল্পটা শুরু করলে খারাপ হয় না। দুর্ভাগ্যক্রমে তিনি এমন এক দেশে জন্মেছিলেন, যে, সেখানকার লোকে তাঁর কাজ সম্পর্কে এক বিন্দু না জেনেও তাঁকে আইকন বানিয়ে দেবার আগে দু-বার ভাবে না। ইউরোপে জন্মালে বিজ্ঞানী হিসেবে তিনি আরো বেশি স্বীকৃতি পেতেন, হয়তো নোবেল পুরস্কারও পেতেন, কিন্তু হিরো-বুভুক্ষুর দল তাঁকে নিয়ে এমন উৎকট মাতামাতি করত না (কতটা উৎকট তার পরিচয় পরে দেব)। সত্যেন্দ্রনাথ ঠিক কী করেছিলেন? ... ...
বাইরে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যে নামছে। জীবন্ত সম্প্রচারের সময় হয়ে এল। এই গুহাতে কোনো প্রাকৃতিক আলো , হাওয়া আসে না। গুহার নকল সিলিংকে পেঁচিয়ে শুয়ে আছে গোলাপি এলইডি আলোকলতা। তাদের ফুলের আভায় সারা ঘরে এক অদ্ভুত হালকা আলো আঁধারির খেলা। ... ...
চৌমাথায় একটি নড়বড়ে প্যাকিঙ বাক্সের ওপর কোনোমতে দাঁড়িয়ে নিজেকে ব্যালান্স করতে করতে বক্তৃতা দিচ্ছেন জরি ননি। সামনে পাহারারত নির্বাচন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক। নিয়মমত এই বিধানসভা কেন্দ্রের ভোটপ্রচারের সাত দিনের মধ্যে কমপক্ষে পাঁচটি স্ট্রীটকর্ণার মিটিং করতেই হবে বিরোধী প্রার্থীকে। প্রথম পাঁচদিন জরি ননি কাটালেন খেলাধুলো করে খেয়ে দেয়ে আয়েশ করে। আর মাঝে মাঝে হা হুতাশ করছেন – আর ক-দিন বাকি – ওরে বাবা পাঁচ পাঁচটা মিটিং – কবে করব – আমার কী হবে। কী কুক্ষণে যে সেবার নৈহাটি বেড়াতে গিয়ে তিনমাসের জায়গা ... ...
এবারের বিষয়বস্তু দুদফা মাস্ক পরা ও আরো কয়েকটি বিষয় নিয়ে এই লেখা ... ...
- এই ইলেকশানে তো খরচা আছে ! অন্তত তোমার ছবিওলা কয়েকটা লিফলেট ছাপাতে হবে না ? সেটা কোথা থেকে আসবে? পার্টি দেবে , না আমাকে দিতে হবে ? - তুমি লিবারাল ডেমোক্র্যাটদের সঙ্গে বহুদিন কাজ করছ কিন্তু জানো কি কাকে শর্ট ক্যানভাসিং বলে ? ইলেকশন ফাইনান্সিং? আমি কত খরচা করতে পারি তার লিমিট আছে , কাউন্সিল ইলেকশনে পনেরশ পাউনড , পারলামেনট ইলেকশানে চুয়ান্ন হাজার পাউনড । পার্টি টাকা তোলে নানান ভাবে । এই আলোচনাটা কাল করতে পারি ? ... ...
মদের চাট হিসেবে শুধু পাকোড়া ছাড়া আর কিছু মেলে না l ঘরের পাশে কিছু নেই l শুধু কাশ ফুলের একটা ছোট বন l আর দুরে পাহাড় l আর কাছে বিস্তার l এবড়ো খেবড়ো l ঘরে টিভি নেই l এসি নেই l আর যা নেই, তার নাম কোলাহল l নীরবতার কলতান আছে l এক্ষণে মনে হয় স্তব্ধতার গান শুনি l দু পাশে জানালা l কাচ দেওয়া l আর ঘর ভরা দিনের আলো l বড় টিউবলাইট নাকি কাল থেকে খারাপ l ভাগ্যিস! তাই সাঁঝবেলার পরে নিবু নিবু আলো, হালকা পোকা আর নাছোড় ঝিঁঝিঁ পোকাদেরও হেরে গুম হয়ে থাকা l ঘরের পাশে কিছু নেই-টা ভুল l বেরিয়ে দেখলাম l আবার l ওদের ... ...
আফ্রিকায় নেকড়ে না থাকলেও নীলনদে কুমীরের কোনো অভাব ছিল না। এবং সেসব নাকি ছিল বেশ হিংস্র, বিশেষতঃ এই কোম ওম্বো-র আশেপাশে তাদের প্রচুর সংখ্যায় মিলত। মিশরের মানুষজন নীলনদ পারাপার করতেও ভয় পেতেন রীতিমতো। সেই ভয় আর বিপদ কাটাতে সুতরাং আবির্ভাব হলো দেবতা সোবেক-এর। সোবেক এর দেহ মানুষের হলেও মুখমন্ডল কুমীরের। হোরাসের মুখ যেমন বাজপাখির। সোবেক-এর সঙ্গে হাথোর কেন এক মন্দিরে যুগ্মভাবে পূজিত, সে রহস্য এখনও অধরা! ভক্তরা যেভাবে তাদের ভগবান-কে পেতে চায়; নইলে এই সোবেক ছিলেন হোরাসের কাকা সেথ-এর অনুসারী। অতএব হোরাসের পরম শত্রু। বলা হয়, সেথ যখন হোরাসের কাছে পরাজিত হলেন, তার সঙ্গীসাথীরা কুমীরের রূপ ধরে নীলনদ বেয়ে পলায়ন করেন, সোবেক তাই এই কুমীর-এর প্রতীক এবং দেবতা। আর সোবেক-এর পুজো করলে কুমীরের হাত থেকে মুক্তি। ... ...
একদা রামচন্দ্র গিয়াছিলেন বনে, / সীতারে করিল হরণ মায়াবী রাবণে। / আহা বেশ বেশ বেশ!/ রামা তখন শান্তমুর্তি, না হয়ে অবাক, / লক্ষ্মণেরে দিলেন বলে ‘যা গেছে তা যাক! / আহা বেশ বেশ বেশ! ... ...