ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চৌধুরি চরণ সিংহ খাপ পঞ্চায়েতের মধ্যে থেকে গণ আন্দোলন করেছেন। আটের দশক থেকে ভারতীয় কিষান ইউনিয়নের সঙ্গে উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানার খাপগুলির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক দেখা যায়। কৃষিতে ভর্তুকি বজায় রাখতে এবং বাণিজ্যিকীকরণের বিরুদ্ধে খাপ পঞ্চায়েতগুলিকে নিয়ে মহেন্দ্র সিংহ টিকায়েত দীর্ঘমেয়াদি আন্দোলন করেন। তিনি অন্যান্য অনেক সামাজিক আন্দোলনের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন, আবার সগোত্রে বিবাহের বিরুদ্ধে অনমনীয় মনোভাব রাখতেন। ... ...
প্লেটো থেকে হিউম অবধি সকলেই প্রায় নানা আঙ্গিকে আত্মহত্যার আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক দিকগুলি নিয়ে আলোচনা করেছেন। কিন্তু সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল আত্মহত্যার মনস্তত্ত্বের দিকটি নিয়ে চিন্তাভাবনা করা। যুগে যুগে আত্মহত্যার আশ্রয় নিতে দেখা গেছে এমন বহু মানুষকে যাদের জীবনে আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক প্রভাবগুলির প্রতিকূলতা প্রায় কিছুই ছিল না। তবুও, তাঁরা সে পথ বেছে নিয়েছিলেন। সুতরাং, আত্মহত্যার অন্তরালে যে কারণের বৈপরীত্য, ব্যাপকতা ও দ্বন্দ্বময়তা দেখা যায় তা শুধুমাত্র মনস্তত্ত্বের আঙ্গিকেই সুবিচার লাভ করে। ... ...
সরকারি ত্রাণব্যবস্থা যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখন বেসরকারি ত্রাণ শুরু হল শ্যামাপ্রসাদের পরিচালনায়। তিনি 'বেঙ্গল রিলিফ কমিটি' বা বিআরসির রিলিফ কমিশনার নিযুক্ত হলেন এবং এই দুর্ভিক্ষের হাহাকারের মধ্যেও সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করার সুযোগ ছাড়লেন না। ত্রাণকেন্দ্র স্থাপন করলেন কেবলমাত্র সেই সব গ্রাম এবং ওয়ার্ডে যেখানে হিন্দুরা সংখ্যাগরিষ্ঠ। বিআরসির সঙ্গে সঙ্গে শ্যামাপ্রসাদের তত্ত্বাবধানেই তৈরি হল হিন্দু মহাসভা রিলিফ কমিটি। ... ...
অত্যাচার দমন পীড়ন, সবই চলছে চলবে, তার মধ্যেই দাঁড়িয়ে থাকবেন এই মানুষগুলো, অকুতোভয়, উন্নতশির। ভারতীয় সাংবাদিকতার ওপর যতটা কালি অর্ণব গোস্বামী অ্যান্ড কোং দরাজ হাতে ঢেলেছে, তার থেকেও বেশি কলঙ্ককে ধুয়ে সাফ করতে পারেন কাঙাল হরিনাথের এই সন্তানসন্ততিরা। ... ...
এইসব পুরোনো বীভৎসতার ছবিকে সামনে রেখে বর্তমানের পরিস্থিতিকে যখন পড়ি, তখন বুঝতে পারি কিচ্ছু বদলায়নি। আমাদের মন বদলায়নি, সংহতি-মৈত্রীর শুভ উদ্যোগগুলিকে আজও ব্যর্থ করতে সমান ভাবে সক্ষম রাজনীতির লোকেরা, আর আমজনতা নেহাত ক্রীড়নক। গোদের উপর বিষফোঁড়ার নাম সোশ্যাল মিডিয়া। মুখে মুখে কথা ছড়াত আগে, তাকে পুলিশ আটকে রাখতে পারত অঞ্চল ঘিরে, কিন্তু আজকের নতুন দানবকে বধ করার কোনো একমুখী কৌশল নেই। দাঙ্গাবাজদের হাতে এই অস্ত্র কালাশনিকভের থেকেও বেশি ভয়ংকর। আজ যারা আগুন লাগায় তারা ঠান্ডা ঘরে বসে গোটাটাই অপারেট করে। সোশ্যাল মিডিয়া হয়ে ওঠে সেই অপারেশনের বেসক্যাম্প। খবরের আগে ‘ভাইরাল’ হয় ভুয়ো খবর। প্রত্যক্ষ দাঙ্গাবাজেরা আজ প্রথমে রাস্তায় নামেন না, তাঁদের খোঁজ পেতে পেতে পুড়ে ছাই হয়ে যায় ঘরবাড়ি। পশ্চিমবঙ্গে এমন ঘটনা গত পাঁচ-ছয় বছরে বারবার ঘটেছে, যখন সবটা বোঝা গিয়েছে তখন লাশ গোনা ছাড়া আর কোনো কাজই বাকি ছিল না। ৩৬ বছর বয়সি মার্ক জুকারবার্গের ব্রেন চাইল্ড ফেসবুককে মানুষখেকো দৈত্যের ভূমিকা নিতে দেখে ভূতগ্রস্ত হয়ে গিয়েছে নাগরিক সমাজ। কার্যসিদ্ধিতে হাসি চওড়া হয়েছে দাঙ্গা-সওদাগরদের। হুগলি, উত্তর চব্বিশ পরগনা, মালদহ, হাওড়ায় বারবার রক্ত ঝরেছে। আমরা চিনব তাদের, যারা এই জায়গাগুলিতে আগুন লাগাল, জানব কীভাবে ছলে-বলে-কৌশলে ফেসবুককেই অস্ত্র বানাল তারা। ... ...
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজনীতি করে এই রাজ্যের কৃষকদের এই কেন্দ্রীয় প্রকল্প থেকে বঞ্চিত করছেন বলে বিজেপি প্রচার করেছে, অথচ বাজেট পাশের আগে ২০২১ সালের ৪ জানুয়ারি মমতা বন্দপাধ্যায় এই প্রকল্পে রাজ্য অংশগ্রহণ করবে ঘোষণা করবেন, সে কথা জানিয়ে দেন। তাহলে ভোটমুখী পশ্চিমবঙ্গের ৭২ লক্ষ কৃষক পরিবারের জন্য অতিরিক্ত খরচের সংস্থান বাজেটে কেন করা হল না? মনে রাখতে হবে এই প্রকল্প — যার ফলে কৃষক পরিবারগুলি (যাঁরা প্রকল্পের শর্তপূরণ করছেন) বছরে ৬০০০ টাকা সারাসরি কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে পাবেন - ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের প্রক্কালে এটাই বিজেপির সবচেয়ে চমকপ্রদ ঘোষণা ছিল। ... ...
প্রবল নাটকীয়তার গল্প শুনে বড় হয়েছে যে ভারত, সে বাজেটে মজে থাকতে চায়, তার খুব গুরুত্ব আর না থাকলেও। আর মিডিয়ার তো কিছু একটা চাই বেঁচে থাকার জন্য, আত্নহত্যা থেকে বাজেট – কিছুতেই তাদের অরুচি নেই। তাই এই উন্মাদনা - যা প্রায় সার্কাসে পর্যবসিত। এক্ষেত্রে সঙ্গত ভাবেই প্রশ্ন উঠতে পারে যে এত কথা জানার পরেও আমি কেন এইসব নিয়ে লিখে সময় নষ্ট করছি? আমি আসলে সেই কারণেই লিখছি যে কারণে সিপিএম দুর্গাপুজোয় বইয়ের দোকান দেয়! ... ...
সংযুক্ত কিষাণ মোর্চার নেতৃত্বের ভুল হল, যখন পরিকল্পনা বহির্ভূত কিছু ঘটনা ঘটেই গেছে তখন জোরেসোরে তার সমর্থনে দাঁড়ানো উচিত ছিল। এভাবে তাঁরা অন্তর্ঘাতকে গিলে হজম করে নিতে পারতেন। কিন্তু তা না করে সহসা তাঁরা কিছুটা ব্যাকফুটে চলে গেলেন। অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস সহসা অতিরিক্ত শঙ্কায় বদলে গেল। ... ...
প্রান্তিক কৃষকেরা মোটেই এই লড়াইয়ের মুখ্য অংশ নন। এই যুদ্ধ একচেটিয়া পুঁজির বিরুদ্ধে সম্পন্ন কৃষক এবং মধ্যস্বত্বভোগী মাঝারি পুঁজির। অর্থাৎ সরকারের কাছে ঋণ নেওয়া দু-একজন লক্ষ কোটি টাকার মালিক এক দিকে, আর সরকারি সহায়তা পাওয়া কয়েক লক্ষ জন লক্ষ বা কোটি টাকার মালিক অন্যদিকে। সুতরাং সারা দেশের কৃষক আন্দোলন হিসেবে এই লড়াইকে অভিহিত করা শক্ত। ... ...
যদি কৃষকরা লাল কেল্লার ঐতিহাসিক কাঠামোর কোনও অংশ ভেঙে ফেলার চেষ্টা করতেন, যদি লাল কেল্লা থেকে জাতীয় পতাকা নামিয়ে ফেলার চেষ্টা করতেন, যদি লাল কেল্লাতে ঢুকে জাতীয় পতাকার উপরে অন্য কোনও পতাকা ওড়ানোর চেষ্টা করতেন, তাহলে অবশ্যই কৃষকরা ভারতের সংবিধানের উপরে আঘাত করেছেন বলা যেত, এবং কৃষক আন্দোলন যাঁরা করছেন তাঁদের এই ব্যাপারে দায়িত্ব নেওয়ার প্রশ্ন আসত। ... ...
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন আর ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিসের অনেক কাজ। মাত্র দশ মাসে বর্ণবাদী মিথ্যাপ্রবণ বিজ্ঞান বিরোধী অকর্মণ্য প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের দৌলতে প্রায় চার লক্ষ আমেরিকান মৃত, আরও মারা যাবেন। চার বছর ধরে প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আমেরিকার গণতন্ত্রের ওপর আক্রমণ চালিয়েছিলেন মিথ্যেকে মিথ্যে না বলে “অল্টারনেটিভ ট্রুথ” নাম দিয়ে। ... ...
দলিত সাহিত্য অ্যাকাডেমি কিছু সোচ্চার বর্ণবাদী বাঙালি ভদ্রসন্তানের কাছে আসন্ন অমঙ্গলের সংকেত। এই অ্যাকাডেমি সফল হলে শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতির ওপর ভদ্রসমাজের বংশানুক্রমিক বজ্রআঁটুনি শিথিল হবার সম্ভবনা রয়েছে। ভদ্রসমাজের একচেটিয়া আধিপত্য বজায় রাখতেই দলিত সাহিত্য অ্যাকাডেমির ওপর আক্রমণ হানার চেষ্টা চলেছে। এক্সক্লুশানের সংস্কৃতি এক ভগ্নপ্রায় সংস্কৃতি। বাঙালি ভদ্রসমাজের এই অপচেষ্টা ব্যর্থ না করতে পারলে সমগ্র বঙ্গসংস্কৃতিই চরম সঙ্কটের মুখে পড়তে পারে। ... ...
আনন্দবাই-এর জীবন বড়ো সুখের ছিলনা। মহারাষ্ট্রের কল্যাণে এক ক্ষয়িষ্ণু জমিদার পরিবারে জন্ম ৩১ মার্চ, ১৮৬৫। পরিবারের ১০ সন্তানের মাঝে ৬ নম্বর সন্তান তিনি। তাঁর আরও পাঁচ বোন এবং চার ভাই ছিল (অবশ্য দুজন পুত্র সন্তানের অকালমৃত্যু হয়)। মাত্র ৯ বছর বয়সে ৩১ মার্চ, ১৮৭৪ সালে বিয়ে হল তাঁর চেয়ে ২০ বছরের বড়ো গোপালরাও যোশীর সাথে। আনন্দবাই স্বামীর রাখা নাম – “হৃদয়ের আনন্দ”, বাবার বাড়িতে নাম ছিল যমুনা। আনন্দবাই-এর ১৪ বচর বয়সে অর্থাৎ ১৮৭৮ সালে এক সন্তানের জন্ম হয়। ১০ দিনের মাথায় সে সন্তান মারা যায়। তাঁর গভীর উপলব্ধি হল যে উপযুক্ত চিকিৎসক না থাকার জন্য শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনা তাঁকে চিকিৎসক হবার ব্রতের দিকে যেতে উজ্জীবিত করে তুললো। সন্তানের মৃত্যুর পরে তাঁর উপলব্ধি আমাদের গভীরভাবে নাড়া দিয়ে যায় – “একটি শিশুর মৃত্যু তার পিতার কোন ক্ষতি করেনা, কিন্তু মা চায় না তার সন্তান তাকে ছেড়ে চলে যাক।” ... ...
জামিনে মুক্ত বারোটি বর্ণহিন্দু পরিবারের পুরুষ, মহিলা, এমনকী নাবালকরাও ঝাঁপিয়ে পড়ে সুরেখা, সুধীর, রোশন, আর সতের বছরের প্রিয়াঙ্কার ওপর। ভাইয়ালাল সেই সময় বাড়ির বাইরে ছিলেন, বাঁচাতে পারেননি তাঁর পরিবারের কাউকে। বাড়ি থাকলেও বাঁচাতে পারতেন বলে মনে হয় না। হয়ত নিজেই বাঁচতেন না। বর্ণহিন্দু মহিলারা টেনে বের করে আনে সুরেখা, সুধীর, রোশন, প্রিয়াঙ্কার দলিত দেহগুলি, আর ছুঁড়ে দেয় তাদের পুরুষদের উন্মত্ত বাহুতে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হতে। ... ...
২০১৬ সালে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক হঠাৎ এই সমিতিকে মাওবাদী প্রভাবিত আখ্যা দেয়। তার উদ্দেশ্য কী সে তো দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। জমির ওপর অধিকার কায়েম রাখবার দুই হাতিয়ার হল ল্যান্ড একুইজিশন অ্যাক্ট, ২০১৩ এবং ফরেস্ট রাইট অ্যাক্ট, ২০০৬। এইসব মানবিক আইনি অধিকার ক্রমাগত সংশোধনের চেষ্টা চলছে সরকারি তরফে। বলা বাহুল্য সে সংশোধন কর্পোরেটের কোলেই ঝোল টেনে দিচ্ছে। ... ...
কেন্দ্রের বিজেপি সরকার এবং আরএসএস এর সমালোচনা করে গর্গ জানালেন, খুব সুকৌশলে হিন্দি হিন্দু হিন্দুস্থানের একটি প্রকল্প বাঙালির ওপর চাপানো হচ্ছে। বিভিন্ন জায়গায় বাংলায় কথা বলার জন্য অপদস্থ হতে হচ্ছে বাঙালিকে। এ ধরনের ঘটনার বিরোধিতায় বাংলা পক্ষ সর্বদা তৎপর থেকেছে বলে তাঁর দাবি। ... ...
সাম্প্রতিকতম ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভের পরিসংখ্যান জানান দিচ্ছে যে সদ্যোজাত এবং পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুমৃত্যুর হার গুজরাটের তুলনায় পশ্চিম বাংলায় উল্লেখযোগ্যভাবে কম। প্রতি ১০০০-এ গুজরাটে গড়ে ৩১.২ জন শিশুর (পাঁচ বছরের কম) মৃত্যু হয়। বাংলায় সেই সংখ্যা ২২। সদ্যোজাত শিশুর মৃত্যুর ক্ষেত্রে দুই রাজ্যের সংখ্যা যথাক্রমে ২১.৮ আর ১৫.৫। গুজরাটে অপুষ্ট শিশুর সংখ্যাও অনেক বেশি বাংলার থেকে। ... ...
ফাইজারের বায়োটেকনোলজি-জাত ভ্যাক্সিন এদেশে এখনও আসেনি। সে ভ্যাক্সিনে নরওয়েতে তেইশ জন মারা গিয়েছেন। সকলেই ভ্যাক্সিনের কারণেই মারা গিয়েছেন কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয় - তবু, ধরেই নেওয়া যাক, এঁদের মৃত্যুর কারণ ওই টিকা। এই ভ্যাক্সিন সম্পূর্ণ নতুন পদ্ধতির এম-আরএনএ ভ্যাক্সিন - পৃথিবীতে প্রথম। আগামী দিনে এই পথেই হয়ত আসবে অজস্র সংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধী টিকা। ... ...
এখানে একেবারে বিপরীত একটি নির্মাণ চোখে পড়েছে, ধর্ম প্রতিবাদীর অবলম্বন হয়ে উঠছে অথচ এখানে ধর্ম সহাবস্থানের, হানাহানির নয়। আন্দোলনে ধর্মীয় এই বাতাবরণ একটা দিক, কিন্তু আন্দোলনের চালকের ভূমিকায় আছে কীর্তি কিষাণ ইউনিয়ন, ক্রান্তিকারী কিষাণ ইউনিয়ন, বিকেইউ একতা (উগ্রাহাঁ), বিকেইউ (ক্রান্তিকারী), কিষাণ সংঘর্ষ সমিতি, কিষাণ মজদুর সংঘর্ষ কমিটির মত সংগ্রামী ধারার সংগঠনগুলি। আন্দোলনের হার না মানা মনোভাব এবং আপোসহীন সংগ্রামের অঙ্গীকার এবং সাধারণ কৃষকদের সচেতন রাজনৈতিক ভাষ্যে কোথাও খামতি নেই। ... ...
আপনি যদি বুদ্ধিমান হতেন, এই বক্তব্য রাখার আগে একটু কৌশলী হতে পারতেন। আপনাদের নেতারাই বিগ মিডিয়াতে এবং আইটি সেলে ক্রমাগত জাতীয় সংগীত বদলে ফেলার কথা বলে আসছেন। হিন্দিকে একমাত্র রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রচার করছেন দিবারাত্র। হ্যাঁ, সাহিত্য আপনারা বোঝেন না, এটাই একমাত্র সত্যি কথা আপনি বলেছেন এখানে। বাংলা সাহিত্য বুঝলে বিজেপি করতেন না। ... ...