পরিবারমনস্ক, আধুনিকমনা, বর্ধিষ্ণু বাঙালি পরিবারের জন্য বইমেলা গাইড লিখলেন ঈপ্সিতা পালভৌমিক। পুরোনো বিজ্ঞাপনের পাতা ঘেঁটে। বই, প্রকাশনী ও স্টলগুলি একেবারে অথেন্টিক। তবে স্টলনম্বর মিলবেনা। কারণ, বইমেলাটি পুরোনো। এ সেবারের কথা যখন বইমেলা ছিল পার্কসার্কাসে। ... ...
এ কথায় একেবারে কান দেবেন না, যে, অন্য মিডিয়ার আক্রমণে বই নাকি উঠে যাবার মুখে। ওসব দুর্জনের অপপ্রচার মাত্র। এই রিসেশনের বাজারে বই কেন পড়বেন জানতে হলে পড়ুন গুরুচন্ডালির ফিচার: ... ...
ধুধু গ্রীষ্মের দুপুর। সুস্তনী, নিবিড়নিতম্বিনী, মদালসা সবিতাভাবী সোফায় এলিয়ে বসে আছেন। তাঁর আঁচল খসে পড়েছে (বাহ্যতই প্রতিভাত হচ্ছে), শরীরটা কেমন যেন পাগল পাগল লাগছে। এমন সময় দরোজায় টক্ টক ্। কে? ম্যাডাম, আমি। আমি মহিলাদের অন্তর্বাস বিক্রি করি ম্যাডাম , একবার পরখ করেই দেখুন না আমার জিনিস। সবিতাভাবীর চোখে বিদ্যুৎ, গায়ে রোমাঞ্চ। স্বামী বাড়ি নেই, এই সুযোগ। ... ...
সম্প্রতি মধ্যপ্রদেশে সনাতন ভারতীয় পদ্ধতিতে "কন্যাদান' এর এক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটে গেল। "মুখ্যমন্ত্রী কন্যাদান যোজনা' নামক একটি সরকারি প্রকল্পে সম্প্রতি বিয়ে দিয়ে উদ্ধার করা হল ১৫১ জন দু:স্থ মহিলাকে। গত ২৬শে জুন। বেণীর সঙ্গে মাথার মতো, বিয়ে দিয়ে কন্যা উদ্ধার করার পাশাপাশি আরেকটি সামাজিক কর্তব্যও মধ্যপ্রদেশ সরকার পালন করলেন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। বিয়ের উপযুক্ত কিনা জানার জন্য, প্রতিটি কন্যার "পরীক্ষা' নেওয়া হল রীতিমতো সরকারি উদ্যোগে। যে-সে পরীক্ষা নয়, প্রতিটি বিবাহেচ্ছুক নারীর "কুমারীত্ব' পরীক্ষা করা হল একদম পাশ-করা স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞদের দিয়ে। খবরে প্রকাশ, যে, জনৈকা পরিক্ষার্থিনী সামান্য ট্যাঁফোঁ করেছিলেন, কিন্তু তাঁকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়, যে, পরীক্ষায় না বসলে বিয়ের আসরে এϾট্রর কোনো প্রশ্নই নেই। ফেল করলে কি হবে, সেটা অবশ্য স্পষ্ট করে বলা হয়নি, কিন্তু ফেল করলে কি হয়, সে তো ক্লাস ফাইভের নাদান বালকও জানে। ... ...
ম্যাসাচুসেটসের বেভার্লি এয়ারপোর্টে কদিন আগে রীতিমত হইহই কান্ড। একটি প্রশিক্ষণ বিমানের বাঁদিকের ডানার ওপর বসে পড়েছেন হাজারদশেক মৌমাছির এক বিশাল বাহিনী!! এহেন আচরণের হেতু? বিমানে চেপে ওড়ার শখ হয়েছে হয়ত বা! ডাক পড়ল পেশাদার মৌমাছিতাড়ুয়া উইলকিন্স সায়েবের। তিনি জানালেন উড়তে উড়তে নিশ্চয়ই রাণীমার একটু বিশ্রামের প্রয়োজন হয়েছিল, অনুগত প্রজাগণও যথারীতি রাণীমা কে অনুসরণ করেছেন। ... ...
¢নরপেক্ষতার পাঠ ¢নন। এর জন্যে য¢দ ছ' লাইন লেখেন, ওর জন্যেও ছ' লাইন ¢লখতে ¢শখুন। এর জন্যে য¢দ ছ' সেকে¾ড, ওর জন্যেও ছ সেকে¾ড। বে¢শও নয় কমও নয়। মশা কামড়েছে বলে য¢দ মশার ¢বরুদ্ধে ছ'¢ট শব্দ ব্যবহার করেন, ¢নজের মনুষ্য জন্ম ও তৎসহ মনুষ্যরক্ত বহন করার ¢বরুদ্ধে ছ'¢ট শব্দ ব্যবহার করুন। ... ...
চক্রান্ত একটা আছেই, কারণ, কেস খুবই গোলমেলে। একদিকে ভারত সরকার গোটা দেশে মাওবাদীদের নিষিদ্ধ করার পর সিপিএমের বড়ো কর্তা প্রকাশ কারাত বড়ো গলায় জানালেন, যে, তাঁরা এই নিষিদ্ধকরণের বিরুদ্ধে, অন্যদিকে তাঁর দলের মুখ্যমন্ত্রী সেই আইনে লোককে বাটাম দিয়ে জেলে পুরছেন। একদিকে এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলছেন, মুখ্যমন্ত্রীর সুপারিশক্রমেই নিষিদ্ধকরণের প্রস্তাব, অন্যদিকে আরেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলছেন, আসলে কেন্দ্র নামক অবোধ শিশুকে সিপিএম ন্যাজে খেলাচ্ছে। একদিকে বুদ্ধিজীবীরা রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের নিন্দায় মুখর, অন্যদিকে প্রখ্যাত বিদ্রোহী গায়ক-সাংসদ কবীর সুমন চুপচাপ ঘরে বসে গান-বাজনা করছেন। একদিকে "মাও-মমতা-মহাজোট' এর অভিযোগ, অন্যদিকে "মাওবাদ-টাওবাদ সব সিপিএমের চক্রান্ত'। একদিকে "অপারেশন লালগড়' নামক যুদ্ধের স্ট্র্যাটেজি নিয়ে আপামর মিডিয়ার সমর-বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠা, অন্যদিকে জঙ্গল মহলে মিলিটারি বুটের পদচারণা। খবরের কাগজে পড়া যাচ্ছে, যে, মাওবাদী দমনে মার্কিন উপগ্রহ প্রযুক্তিরও নাকি সাহায্য নেওয়া হয়েছে, যথারীতি, মার্কিনবিরোধিতার পেটেন্ট নেওয়া আজিজুল হক সে ব্যাপারে নীরব। ... ...
ভোট এল। ভোট গেল। দিল্লিতে গ্যাঁড়ার এই দ্বিতীয় লোকসভা ভোট। দেশের জন্য পঞ্চদশ। ভোট উপলক্ষ্যে কত ক্যাম্পেনিং হল, কত বার্গেনিং হল, বিস্তর কাদা আর গালাগালি বিনিময় হল, কিছুকিঞ্চিৎ জুতোও ছোঁড়া হল। তবু আমজনতার তাতে কিছুই এল গেল না। ... ...
সোদপুর ব্রীজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় রেলস্টেশনের সামনে অনেক উঁচুতে কংগ্রেসের বিশাল ব্যানার প্রথমেই আপনার চোখে পড়বে। সোনিয়াজীর হাস্যোজ্জ্বল ঘোমটা-টানা মুখ, হাত নাড়ছেন আমার -আপনার উদ্দেশ্যে, মনমোহনজীও আছেন, কিছুটা খাটো হয়ে। বেশ। ভালো কথা। কিন্তু নীচে-র লেখাটার যে মানে বোঝা গেল না, সেটা মোটেই ভালো কথা নয়। আমার পক্ষে, সম্ভবত: কংগ্রেসের পক্ষেও। একতা আর সদ্ভাবনা তো বুঝলাম, সুরক্ষাও বোঝা গেল, কিন্তু "ভীত-শান্তি'? এমন কোনো শব্দ কী শুনেছি এই বেঁটেখাটো বাঙালী জীবনে? ইহা কী বাংলা ভাষা? কে বলবে রে আমা-আ-য়? ... ...
প্রথমে ভেবেছিলাম নাম দেবো Vote টি কাব্য; কিন্তু কাব্য? এই কাগদেশান্তরী গরমে কাব্য? অগত্যা ভোটের গরম-ই সাব্যস্ত হল। নাম বাবদ মডারেটরের কাছে কিছু কর্জ হল। হ্যাঁ, কেউ যেন সিরিয়াস লেখার আশায় বসে না থাকে (অ্যাজ ইফ , কেউ বসে আছে)। এ ঘোর নিদাঘে আমি শুধু চাট্টি কুচ্ছো করবো, কিছু পি এন পি সি , কিঞ্চিৎ বিলাপ ও বাদবাকি প্রলাপ। হনুদা পড়ে রাগে-দু:খে মুখ ভেটকে উঠে যাবে, কেউ-কেউ পড়বেই না, কিন্তু তাতে আমার কচু। সরি, কচুপোড়া; ৪২ ডিগ্রির কথা মনেই ছিল না। ... ...
কিন্তু কেন এই আত্মহত্যা? সাধারণভাবে বলা যেতে পারে, শোধ করার সম্ভাবনারও অতীত আকণ্ঠ ঋণে ডুবে যাওয়া। কেন এই ঋণ? কেবল খরা ইত্যাদি প্রাকৃতিক বিপর্যয় কে দায়ী করলে অতিসরলীকরণ হয়ে যায়। সেতো ব্যাকগ্রাউন্ড নয়েসের মতন জুড়েই রয়েছে কৃষকজীবনে। আসলে মূল চিন্তা এই আত্ম্যহত্যার ক্রমবর্ধমান অভিমুখ নিয়ে। দেশে অর্থনৈতিক উদারীকরণের এক দশকের মধ্যে ঋণাক্রান্ত চাষী পরিবারের সংখ্যা যে দ্বিগুণ হয়ে গেল, তা কি নেহাত ই কাকতালীয়? ... ...
বাঁশ তো কাঁদবেই। যে বাঁশের ফিলামেন্টে প্রথম কৃত্রিম আলোকরশ্মি জ্বলে উঠল, যে বাঁশের কেল্লায় তিতুমীর সাম্রাজ্যবাদবিরোধী মহান যুদ্ধ লড়ে গেলেন, যে বাঁশঝাড়ের মাথায় চাঁদ উঠলে কাজলাদিদির কথা মনে পড়ত, এখন সেই বাঁশ শুধু দেবার জন্য? একসময় বাঙালী কিন্তু বাঁশের যথেষ্ট কদর করত। তখন শত্রুকে নির্বংশ হবার অভিশাপ দেওয়া হত, এবং বন্ধুকে বংশরক্ষা বা বংশবৃদ্ধির শুভেচ্ছা জানানো হত। হায় বাঁশ, তোমার সে দিন নাই। এখন তুমি স্রেফ দেওয়ার জন্য, নেওয়ার জন্য নও। ... ...
প্রতি বারের মতো এবারও ফিসফিসের প্রশ্ন-উত্তর নাম-ধাম সবই বানানো। পেশায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ার। এতদিন মাথার উপর বস ছিলেন, সম্প্রতি একার ঘাড়ে একটি ব্রিজ বানানোর দায়িত্ব পড়েছে। বিম আর কলাম নিয়ে হিমশিম খাচ্ছি। সহজে সিদ্ধিলাভের কোনো শর্টকাট আছে? ... ...
"আঁতেল" এই শব্দটি বিগত কয়েক দশক ধরে বাঙলা ভাষা জগতে বিপুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এবং এই অতুলনীয় শব্দটিকে ঘিরে জনমানসে অদ্ভুত মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে। ফরাসী ঘ্রাণমিশ্রিত এই শব্দটির উৎপত্তি সম্ভবত: "ইন্টেলেকচুয়াল" থেকে, যদিও শব্দটিকে বাঙলা ভাষার অভিধানে সরকারীভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে কিনা তা আমার অজ্ঞাত। কিন্তু এই শব্দটির বিচিত্র অর্থ এবং জনমানসে এর প্রভাবের কথা বিচার করে এই শব্দটির বিষয়ে বিস্তৃত আলোচনার অবকাশ রয়েছে। ... ...
ফিসফিসের সঙ্গে ফিশের কোন সম্পর্ক আমরা এখনও বের করতে পারিনি। তবে যথেষ্ট আঁশটে গন্ধ ও ফিশি ব্যাপারের আয়োজন করা হয়েছে। কাজেই আঁশটে গন্ধ শুঁকলে বা ফিশি ব্যাপারের কথা শুনলে যাদের আঙুলের ডগা চিনচিন করে প্রতিবাদের জন্যে, নিশ্বাস ঘন হয়ে আসে, চোখ লাল হয়ে যায় তাদের পক্ষে আর না এগোনই ভাল। অ্যাবাউট টার্ন। ... ...
কুড়ি-কুড়ি ক্রিকেটের মাঠে টু-পিস-পরিহিতা চিয়ারগার্লরা নাচিতেছে দেখিয়া অকস্মাৎ মরালিটির মেজদার ঘুম ভাঙিয়া গেল। চোখ খুলিয়া মেজদা দেখিলেন খেলাধুলা লাটে উঠিয়াছে। খেলার মাঠে উর্বশী-রম্ভারা শরীর খুলে নাচিতেছে, রেশম ত্বকে পিছলে যাচ্ছে আলো আর স্টেডিয়াম-ভর্তি ভুখা জনতা চোখ দিয়ে গপাগপ রেশমি কাবাব গিলছে। দিকে দিকে অনাচার। সোডোমি। হিপি-হিপিনি, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক, সমকাম। পাঙ্ক কালচার, নুডিস্ট কলোনি, বিকিনি-বালিকা। দেশ জুড়ে নারীমাংসের মোচ্ছব। ভারতীয় সংস্কৃতির সাড়ে সব্বোনাশ। পাপের পাত্র উপচীয়মান, মানবকুলের আর রক্ষা নাই। ... ...
সেদিন হঠাৎ করেই ঘোড়াদার সাথে দেখা হয়ে গেল রাস্তায়। যাঁরা ঘোড়াদাকে চেনেন না, তাঁদের জ্ঞাতার্থে জানাই, ঘোড়াদা মোটেই ঘোড়া নন, এমনকি কোন চতুষ্পদ জন্তুর সাথেই তাঁর কোন সম্পর্ক নেই। যেদিন ঘোড়াদার জন্ম হয়, অনেক বছর আগে সেইদিনটিতেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "গোরা" উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। ঘোড়াদার বাবা দিঘাইবাবু (এই নামের ইতিহাসও অতি প্রাচীন, পরে সময় করে কখনও বলা যাবে) রীতিমত সাহিত্যরসিক ছিলেন, "পিটুলিগোলা সাহিত্যসমাজ" এর বার্ষিক অধিবেশনে কান্নিক দে'র উত্তরাধুনিক কবিতা শুনে আবেগতাড়িত হয়ে মূর্ছা যাওয়ার মাধ্যমেই তিনি প্রথমবার প্রচারের আলোয় আসেন। ক্ষণজন্মা ছেলের নামকরণে দিঘাইবাবু কোন ঝুঁকি নেন নি। ... ...
মানুষ কয় প্রকার? প্রকার টকার নেই, চন্ডীদাস বলেছিলেন, সবার উপরে মানুষ সত্য। মহামতি মার্কস বলিয়াছিলেন, দুই প্রকার -- শোষক ও শোষিত। কিন্তু এসব আসলে ভুলভাল কথা। চন্ডীদাস আউটডেটেড, মার্কস বুলশিট। শোষক-শোষিত, ডান-বাম, এমনকি সিপিএম-তৃণমূল, এইসব এখন চুকে-বুকে গেছে, "হার্মাদ' কবি সোজা-সাপ্টা জানিয়ে দিয়েছেন, মানুষ আসলে দুই রকম -- সুশীল ও হার্মাদ। ... ...
উচ্চশিক্ষিত(/তা) এবং সংস্কৃতিবান (/বতী) বাঙালীমাত্রেই সমালোচনা করতে ভালবাসেন। তাঁদের সমালোচনা যুগপৎ "ইরেজার' আর "শার্পনার'এর কাজ করে। ভন্ড, ক্লিশে, অপ্রয়োজনীয় লেখক-গায়ক-আঁকিয়েরা কখনো সমালোচনার দাপটে "ইরেজিত' হয়ে স্রষ্টা থেকে ভোক্তায় পরিণত হন। অন্যদিকে আবার কম ধারালো প্রতিভাবানেরা সমালোচনার শার্পনারে আরো চোখা হয়ে প্রবল বেগে পাঠক-শ্রোতা-দর্শককে নব নব সৃষ্টির খোঁচায় ব্যাকুল করে তোলেন। ধনের মত সমালোচনার-ও মূল ধর্মই হল, অসাম্য। সেখানে মুড়ি-মিছরি একদর হবার ভয় নেই মোটেই। প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য, এই প্রবন্ধে শুধু আ-মরি বাংলা ভাষার সাথে সম্পর্কিত সমালোচনা এবং কৃতি সমালোচকদের কথাই বলা হচ্ছে, অন্য ভাষা ও সংস্কৃতি নিয়ে আমাদের মোটেই মাথাব্যথা নেই। মানে হল, হয় মাথা নেই অথবা ব্যথা নেই ... ...
রোজ রাতে পাঁচজন বাঁদরের সঙ্গে গল্প করি আমি। গল্প যেরকম হয় আর কি , হ-য-ব-র-ল টাইপের। যেমন ধরুন - পৃথিবীর সব জোকস সর্দারজীদের নিয়ে কেন হয়? বাঙালি মেয়েরা "মা" হয়ে গেলে কেমন একটা হয়ে যায়! চাকরিতে ছেলেদের "মেয়ে বস" আর মেয়েদের "ছেলে বস" কতটা জরুরী, ঘরে বাইরে শাশুড়ি আর বৌ-এর সর্ম্পকের সঙ্গে দিল্লী ও বঙ্গের রাজনীতিতে সিপিএম আর কংগ্রেসের কতখানি মিল ও অমিল, এবছর ইলিশের দামটা কেন এত চড়া, ইত্যাদি ইত্যাদি। ... ...