কথা নেই-শুধু টেপাটেপি কলমের চাইতে কী-বোর্ডে স্বচ্ছন্দ আজ সমগ্ৰ পৃথিবীবাসী
বাংলার সাহিত্যাকাশে রায়চৌধুরী অর্থাৎ রায় পরিবারের অবদান অপরিসীম। সেই উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী থেকে শুরু। বলা যায় তাঁর জীবনের শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল, "সন্দেশ" পত্রিকার সৃষ্টি। ১৯১৩ সালে সন্দেশ জন্মের পর উপেন্দ্রকিশোর মাত্র দুই বছর বেঁচে ছিলেন। তাঁর পর সুযোগ্য পুত্র সুকুমার রায় প্রায় ৮ বছর সন্দেশকে এগিয়ে নিয়ে যান। তাঁর অকাল প্রয়ানে হাল ধরেন ভাই সুবিনয়। তাঁর পরে সত্যজিৎ হয়ে সন্দীপ রায় বর্তমান। এবছর ১৪২৭ শারদীয়া সংখ্যার সন্দেশে পালিত হয়েছে সত্যজিৎ রায়ের জন্মশতবর্ষ। সন্দীপ পুত্র সৌরদীপ এই প্রথম সন্দেশের কাজে হাত রেখেছেন। পিতা ও পুত্রের পরিকল্পনায় সেজে উঠেছে এবারের শারদীয়া সন্দেশের প্রচ্ছদ। অর্থাৎ সন্দেশ এমন একটি পত্রিকা যাতে রায় পরিবারের পঞ্চম প্রজন্মও ... ...
যেমনই হোক না, নারী সততই একাসুদূরে-নিকটে যথাযথ শুধু জননী; সান্নিধ্যের মোহতে গোধূলি আঁকা কফিনে প্রেম টানছে কোনো খুনী। সময় আজ শব-শকটের বাহক তবুও সীমা কৌঁসুলি এ অরণ্যে; নির্যাতিতার অপেক্ষাতে ঘাতক সব শেষ হলে জাস্টিস কার জন্যে?
মামা-বাড়ি যাত্রা শুভ,ভাগ্নে-মুখে তুবড়িমাথা জোড়া টাক আর বগলেতে বাবরি; ইন্ডিয়া গেটে তে নন্দ করছে চৌকিদারিদেবেনা তো তালের বড়া,রটাচ্ছে রাবড়ি!
যে যে কারণে এখনো এ শহর টেনে রাখে প্রচন্ড রেগে গিয়েও যে যে কারণে ফিরে আসি এ শহরে পাখিদেরও বাসা নেই আর আমরও বাসা নেই এ শহরে; ছায়া নেই আর। দেখে বেড়াই শহরের হাড় পাজোর
খবর এইরকম যে মারাদোনার মরদেহ যেমন আছে তেমনিই থাকবে। পোড়ানো বা সমাহিত করা, কোনটাই ঘটবে না। অন্তত এখন নয়। কারণটা অত্যন্ত কেলেঙ্কারিয়াস। মৃত্যুর আগেই জনা পাঁচেকের ( আরো বেশি হতে পারে) পিতৃত্ব স্বীকার করে নিয়েছিলেন। এখন মৃত্যুর পর আরো পাঁচ/ছ' জন তাকে পিতা বলে দাবী করছে। বিপুল সম্পত্তির লেজুড়ও যোগ হয়েছে এর সঙ্গে । ফলে যখন তখন ডি এন এ টেস্ট করতে হতে পারে। তাই মৃতদেহ সংরক্ষণ। মারাদোনা বিগত হবার পর ফেসবুকে যে শোক দেখেছি তার কোনো তুলনা হয় না। ছবির পর ছবি, লেখার পর লেখা। তার অনেকগুলোই মনে রাখবার মতো। আমিও মারাদোনামুগ্ধ। তার চরিত্রহনন আমার অভীষ্ট নয়। আমার জিজ্ঞাস্য মরে গেলেই কি ... ...
ছলাৎ ছলাৎ জল এসে / পা ভিজিয়ে দিল / আমি শিহরিত হলাম / শীতলতায় নয়, তার আবেশে
১) যারা ব্রেকিং ব্যাডকে সর্বকালের সেরা সিরিজ বলে মনে করেন। ( পিরিয়ড) ২) যারা একইসঙ্গে দমফাটা হাসি আর নখ কামড়ানো সাস্পেন্স থাকা একটা সিনেমা দেখে দু' ঘণ্টা কাটাতে চান। ৩) যারা মনে করেন তেলুগু সিনেমা মানেই মোটা দাগের অ্যাকশন বা রোমান্স/যারা মনে করেন তেলুগু সিনেমায় ফাটাফাটি কাজ হচ্ছে
অরণ্য ভয় পেতেও পারে, বাঘেরা নির্ভয়তবুও সেই কান্তার মাঝে ললিতের আশ্রয়!কাল রাত্রে এসেছিলো বাঘ, নিমন্ত্রণে নয়গুহার মুখে নিশ্চিত তার প্রামান্য হৃদয়!বিদ্যুৎ চমকে যেন জ্যোৎস্না; চুপিসারে -দেখা দিলো হলুদ আগুন, গুহার অন্দরে!ঈশ্বরের বসত বাড়ি যেন সে পারিজাতবিন্দু বিন্দু করে আগুন ঝরেছে সারারাত!দখিন রায় গুহার মাঝে রাস্তা তৈরি করেসন্তর্পনে আস্থার সাথে গহীন অন্ধকারে -অলীক স্বপ্ন সঙ্গে যায়; নিস্তেজ হয়ে ফেরা -যেই না চাক ভেঙ্গে পড়ে, উষ্ণ মধুর ধারা!মিথস্ক্রিয়ার বহ্নি প্লাবনে কন্দর ভেসে যায়হনন নাকি আত্মহনন অন্তিম সে চূড়ায়!এখানে সৃষ্টি নিত্য করে সুতীব্র চিৎকার,এই দিব্য আশ্রয়েতেই লীলা বারংবার!! ... ...
...
মনে আছে? / তুমি ভুলে ও কখনো স্পর্শ করোনি। / আমি ও যদি ভুল করে তোমাকে মুছে দেই?
১ ঠিকঠাক মতো ঠিকানা দেয় না মেয়েরা। জায়গা বললে ব্লক ভুলে যাবে, বা রাস্তার নাম বলতে গিয়ে প্লটটা। মিতুলও এমনটাই করেছে। পই পই করে বলে দেওয়ার পরেও ঠিকানা খুঁজতে গিয়ে হয়রান হচ্ছে রাজীব। ভাইসাব, নীলশিখা অ্যাপার্টমেন্ট কিস তরফ? সেক্টর বাতাইয়ে ...সেক্টর তো নহী হ্যেঁফির! পরে জানা গেল এখানে এক দুই তিন অনেকগুলো নীলশিখা কিন্তু মিতুল কোনটায় থাকে তা জানায়নি। রাজীবও আর কথা না বাড়িয়ে এগিয়ে গেল।২ঠিক তিনমাস আগে মিতুলের সাথে পরিচয়। মেসেঞ্জারের হলুদ হাসি নিয়ে একটা উৎপটাং নাম এসে হাজির। রাজীবও কৌতূহল বশতঃহাই, রাজীব হিয়ার!উত্তর দিল না সে। ভাবটা এমন যেন বয়েই গেল। মিতুল শুনেছে চ্যাটিং এমনই হয়, হাই হ্যালো দিলেই হল ... ...
যতোই ভাবি শিক্ষক দিবসের দিনে নিজের জীবনের নানা পর্যায়ে পাওয়া অসামান্য শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছু স্মৃতি ভাগ করে নেবো, পঞ্চাশটা কাজের ঠেলায় সব যাই ভুলে। তবু দেরি করে হলেও ভুল সংশোধনের চেষ্টা করা উচিত।আমাদের স্কুলজীবনের যে শিক্ষকের প্রভাব নিজের জীবন ও সাহিত্যচর্চার জগতে প্রতি পদক্ষেপে হামেশাই অনুভব করি তিনি হলেন দূর্গা স্যার - দূর্গা দত্ত। ওনার ক্লাসের নানা কথাবার্তা ও আলাপ আলোচনার সূত্রে যে কত যে মণি ... ...
আসলে কী বাকি থাকে? থাকার কী কথা? চলে গেলে? হঠাৎ | খামখেয়ালে | অথবা, ক্রমশ | এক-একটা মেঘ | দু চার পা হাঁটা | তলানির চা | এইসব
তবে আর কী। হাতে নিন হাতা-খুন্তি। আর নিজেই করে ফেলুন খানা তৈয়ার। দুই কিসিমের রেসিপি এবার। যারে কয় হাঁসজারু, থুড়ি ফিউশন খাবার—নাম? ফুলকপির হাইকু! আহা খানা নয়, যেন পঙ্ক্তি কবিতার! সঙ্গে তার খানা গুরুবাদী, থুড়ি খানা অথেন্টিক, আগমার্কা খাঁটি— বাদশাহি বিন্স। চেবাতেই মেজাজখানা ঠিক যেন রাজা-রাজড়ার। ভয় নেই, মশলার ভুলে পড়বে না ঢি ঢি! বলে দিতে রান্নার নানা প্যাঁচপয়জার হাজির যে ডিডি। -- লিখেছেন ডিডি(পুনঃপ্রকাশ) ... ...