আমাদের বাড়িতে চারটে প্রাণী... অনমিত্র(যিনি এখানে দুধভাতের রোল প্লে করবেন), আমি(যে এখানে গল্পগুলো বলবে), আর আমাদের দুটো অত্যাচারী ছানা...একজনের নাম কাজু, আরেকজনের সুফি.. কাজুর একটা ল্যাজ আছে। সুফিরও আছে। যদিও সেটা অদৃশ্য..কাজু প্রথম আমার কাছে আসেন ৮ই জুন, ২০১৫। তখন ওনার বয়স ছিল ৩৪দিন। সেরেল্যাক খেতেন.. চার ঘন্টা পরপর আড়াই চামচ করে..কোলে ঘুমোতেন... আমি ওনাকে কোলে নিয়ে রান্না করতাম। উনি কাঁধের জামা আঁকড়ে ধরে থাকতেন... নিজের কাজকম্মো বাদে আমার আর কাজুর মধ্যে কিছু ধরাবাঁধা নিয়ম ছিল। যেমন গাছে জ -- লিখেছেন Sriparna Dey(পুনঃপ্রকাশ) ... ...
এত করে বকেঝকেও গুরুচন্ডালী দোষ যে কাকে বলে ছাত্রদের তিনি তা বুঝিয়ে উঠতে পারেননি - উক্ত দোষমুক্ত করা তো দূরে থাক ...
এই লেখার মাইরি বলছি কোনও সারমর্ম নেই। থাকলে আমি জানতেম।
এত বছর পর কেন কষ্ট হছে হৈমন্তীর? পড়ে ফেলুন মেট্রো গল্প 'আপদ'!
দুগ্গা ঠাকুরের কাছে নতুন দাবী
সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের জীবনে বিভিন্ন ধরণের ইচ্ছের জন্ম নেয়। এই ইচ্ছেগুলোকে কেন্দ্র করে বামনার জীবনে এক ছোট অংশ তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।
লাল কাপড়ে মোড়া, দড়ি দিয়ে বাঁধা এক হিসাবের খাতা, সারাবছর খুলে রাখা থাকে দোকানির সামনের কাঠের ডেস্কটির উপর।
করোনার ডামাডোলের মধ্যে নানা রঙবেরঙের স্মৃতির আলোছায়া বিছিয়ে সরে গেলেন পিকে। কত না দুর্দম কৈশোর যৌবনের উড়নচন্ডী হরিৎ ভূমির খোপে খোপে তুমুল আবেগের নক্সী বুনন ছড়িয়ে রেখেছিলেন পিকে।
জয়তী ঝড়ের বেগে ঘরে ঢুকে বলল, ‘ ওঠ ওঠ .... বেলা নটা বাজে ... আর কত ঘুমোবে। ওঠ তাড়াতাড়ি। আজ রোববার। ঘরের ঝুল ঝাড়ব। পড়ে পড়ে ঘুমোলে জীবন চলবে ? ‘ অর্ণব কথা না বাড়িয়ে বিছানা ছেড়ে বাইরে বেসিনের দিকে যায়। সেখানে তখন তার সাত বছরের ছেলে চিন্টু দাঁত ব্রাশ করছে। আজ রবিবার বলে দেরিতে দাঁত ব্রাশ। বাবাকে দেখে মাজনের ফেনা ভরা মুখে বলল, ‘ বাবা বাবা ...... আমাদের স্কুলে না সায়েন্স একজিবিশান হবে নেক্সট স্যাটারডে অ্যান্ড সানডে। সবাইকে হান্ড্রেড রুপিজ করে দিতে হবে। দেবে তো ? ‘ চিন্টুর শিশুমনে এই মুহুর্তে এইটাই চিন্তা ও উত্তেজনার প্রধান বিষয়বস্তু। ... ...
“এতটা কনফিউজড জীবনে হইনি!” জয়েন্টটা অ্যাশট্রেতে ঘষে বাল্মিকী, “আচ্ছা একটা কথা বলুন, তারা যদি এ ঘরেই থাকেন তাহলে দেখা যাচ্ছে না কেন? যেমন আপনাকে দেখছি?” “কারণ আমার অ্যাবসার্ডিটি অনেক বেশী। একজন রাজকন্যা, পাঁচ হাজার বছর ধরে ঘুমন্ত, বয়স তার বাড়েনি, কেউ তাকে জাগানোর সাহস করেনি – এহেন আমাকে এখানে বাস্তবায়িত হতে হলে অনেক বেশী জোরালো চরিত্র হতেই হত। সেই জোর একজন রেটোরিকাল লেখক আর তার অর্ধস্বচ্ছ ধান্দাবাজ বিবেকের চরিত্রে কী করে থাকবে? তাই ওরা ধোঁয়া হয়ে আছেন।” ... ...
অমলেন্দুবাবু অনেকদিন বাদে চারতলার ছাদে উঠলেন। চারতলার ছাদে চিলেকোঠার ঘর। ঠাকুর্দার করা একান্নবর্তী পরিবারের এতবড় বাড়ি । বাড়িতে লোক অনেক। কিন্তু বাড়ি দেখভাল করার মতো মানুষের নিতান্তই অভাব।
চিন আর ভারতের দ্বিপাক্ষিক চুক্তি সই হয় একবার ১৯৯৬ সালে এইচ ডি দেবগৌড়ার সময়ে আর আর একবার ২০০৫ সালে মনমোহন সিং-এর প্রধানমন্ত্রীত্বের কালে। চুক্তি অনুযায়ী মোদ্দা কথা হল, নিয়ন্ত্রণরেখার দু কিলোমিটারের মধ্যে কোন পক্ষই গুলি গোলা বোমা পটকা কোন কিছু নিয়ে মাস্তানি করতে পারবে না। শুধু পেছনে হাত ভাঁজ করে রেখে ভদ্দরলোকের মতো আলাপ আলোচনা করতে পারে। ... ...
ওয়াশিংটনে পৌঁছলাম সন্ধেবেলায়। ক্যাব ড্রাইভার বলল যে আটলান্টায় নতুন করে ঝামেলা তৈরি হয়েছে। পুলিশের গুলিতে একজন ব্ল্যাক মারা গেছে।সেই নিয়ে ওখানে বিরাট গন্ডগোল হচ্ছে
২৫শে মে-র আগের মিনিয়াপোলিস আর ২৫শে মে-র পরের মিনিয়াপোলিসে অনেক ফারাক। পিটারের পরিবার আগে মিনিয়াপোলিসে থাকত। চুপচাপ সাতে পাঁচে না থাকা একটা জায়গা। এখন সেখান থেকে প্রতিবাদের গর্জন উঠে আকাশে বাতাসে ছড়িয়ে পড়ছে গোটা আমেরিকায়।
নিউ ইয়র্ক সিটি।আমি অনাবিল চ্যাটার্জি । এদেশে এসেছি বছর তিনেক হল । খুব জমকালো রাস্তাঘাট ।ঝলমলে দোকানপাট। রাত নামলে আলোয় ঝলমল করতে থাকে গোটা শহর। অজস্র শপিংমলের ঔজ্জ্বল্যে ভেসে যায় চারপাশ। বসন্ত যেন দিনরাত আকাশে বাতাসে হেসে খেলে নেচে নেচে বেড়ায় ।