মন খারাপের বিকেল মানে মেঘ করে, সুমন বলেছেনঃ মেঘেদের রাজ্যে এখন ভীষণ ব্যস্ততা। বর্ষা সবে এসেছে। পুরুষ মেঘেরা গভীর আলোচনায়। কোন মেঘ কোথায় যাবে, কোথায় কতটা ঝরে পড়বে, এসবেরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। কোন নারী মেঘ অবশ্য এই আলোচনায় অংশ নিচ্ছে না। না, মেঘেদের রাজ্যে নারী পুরুষ বিভেদ নেই। তবে নারী মেঘেরা অন্য কারণে ব্যস্ত। তারা সকলেই গর্ভবতী। প্রচুর প্রচুর নবজাতক মেঘের জন্ম দিতে হবে। সারা দেশ জুড়ে ছড়িয়ে দিতে হবে নবজাতক মেঘেদের। তবু, এত যে মেঘ, এত যে ঝরঝর বরিষে ধরা মাঝে শান্তির বারি হয়ে। একটা প্রশ্ন কিছুতেই হয় না সমাধান। আজ পর্যন্ত উত্তর খুঁজে পায় নি মেঘেরা। কি প্রশ্ন? সেই যে, কবি সেই ... ...
“আরে, তোর মনে নেই, ছোটবেলায় আমরা গঙ্গায় কত ঘুরতাম!”, বন্ধু অমিতকে খুব উৎসাহ নিয়ে কথাগুলো বলছিল বলছিল অনিমেষ। “ধুর! কোন মান্ধাতার আমলের কথা। ওসব কী আর মনে থাকে?” পাত্তাই দিল না অমিত। দুই বন্ধুর পরস্পরকে পাত্তা দেয়া বা না দেয়া নিয়ে আমাদের কোনো মাথাব্যথা নেই। কিন্তু কথা হলো পুরনো দিনের কথা বলতে গিয়ে রাশেদ কেন মান্ধাতার আমলের কথাটি উল্লেখ করলো? শুধু অনিমেষ নয়, এই শব্দযুগল আমাদের অনেকেরই প্রাত্যহিক জীবনে বহুল ব্যবহৃত শব্দে পরিণত হয়েছে। প্রশ্ন আসতেই পারে, কে এই মান্ধাতা? কী এমন হয়েছিল তার আমলে যে তিনি এত বিখ্যাত হয়ে গেলেন? চলুন তবে জেনে আসা যাক মান্ধাতার আমলের বৃত্তান্ত। মান্ধাতা এক ... ...
আমার বাবার অনেক ভাইবোন ছিল । তাদের সব অদ্ভুত অদ্ভুত ডাকনাম ... বড় পিসির নাম কুকু, মেজ জেঠুর নাম বুবু, ছোট কাকার নাম লুলু । বাবার নাম টাই মাঝখান থেকে কে যে খোকা রেখেছিল, জানা যায় না । পরবর্তী সময়ে এনারা সব কেউ শিকাগো, কেউ রোম, কেউ লন্ডন এ গিয়ে সেটল্ করেছিলেন । এক আমরাই পড়ে রইলাম এই কোলকাতায় ...ইটালিতে থাকার সময় আমার ছোট কাকার একটা অদ্ভুত নাম দিয়েছিল ওখানকার স্থানীয় লোকেরা । কি সেই নাম, কেউ বলতে পারবে ? ... ...
এই থ্রেডে 'গুরু'দের মধ্যে আড্ডা জমুক 'ইউরো ২০২০' নিয়ে? যাঁরা আজ রাত থেকে বসছেন ম্যাচ দেখতে, স্বাগতম আমার এই থ্রেডে আপনাদের সকলকে। মতামত, ফেভারিট, প্রেডিকশন, বিশ্লেষণ চলতে পারে আমাদের মধ্যে।আমার মত নিচে জানাচ্ছি।এবারের টুর্নামেন্টে তেমন কোনও ফেভারিট নেই আমার। আগে থেকে guess ও করতে চাইছি না কে জিততে পারে। নির্ভেজাল আনন্দ নেব ম্যাচগুলো দেখে। প্রতিটা গ্ৰুপ থেকে যে যে দেশগুলোর উপর আমার নজর থাকবে --A: ইতালি, তুরস্কB: বেলজিয়ামC: অস্ট্রিয়া, নেদারল্যান্ডD: ক্রোয়েশিয়া, ইংল্যান্ডE: স্পেনF: পর্তুগাল, ফ্রান্স আজ প্রথম ম্যাচ: ইতালি বনাম তুরস্কআমার প্রেডিকশন: Draw (1-1) ... ...
কোনার্ক থেকে ফিরছি। সারাদিনের ট্রেন। গায়ে ‘সুপারফাস্ট’ লেখা, কিন্তু কাজ করে না। চেয়ার-কার। পিঠ সোজা করে ঢুলুনি। রিজার্ভেশন ব্যাপারটা কারুর কাছেই খুব স্পষ্ট নয়। অনেকেই এসে ক্লেম করছে ২০ নং সিটটা তার, কিন্তু ওটা আসলে আমার। ফিরছি, আমি আর আমার বন্ধু।এমনিতেই দূরপাল্লার ট্রেনে বাঙালী সহযাত্রীর সান্নিধ্য আমি খুব একটা উপভোগ করি না, যদি না একেবারেই আত্মীয়-পরিজন গোত্রের হন তাঁরা। কারণ, বাঙালী মূলতঃ পরিবার-পালিত পশু। তাই, ট্রেনে করে দূরে যাওয়ার পথে, এবং দূর থেকে ট্রেনে করে ঘরে ফেরার পথে তাঁর মধ্যে একটা অবিশ্বাস্য সেন্ট্রিপেটাল ফোর্স কাজ করে পরিবারের প্রতি, ঘরের প্রতি। তখন, ট্রেনে, বাঙালী ভাষা দিয়ে পরিবার বিচার করে। আপনারা দু’জন ... ...
তোলেদো। তাগুস নদীর কিনারায় অবস্থিত প্রাচীন পার্বত্য নগরী। শহর না বলে গ্রাম বলাই ঠিক। তবে একরত্তি একলা গ্রাম নয়, বেশ জমাটি 'ভিলেজ টাউন'। স্পেনের এই এক চিলতে জায়গায় কী জাদু কে জানে, হাজার বছর ধরে অনুপ্রবেশকারীরা তোলেদো দখল করবে বলে হাপিত্যেশ করে বসে থেকেছে। রোমান, মুর, ভিসিগথ-- নতুন প্রজন্মের সঙ্গে নতুন নতুন ইতিহাসের পাতা যোগ হয়েছে তোলেদোতে কিন্তু পুরোনো পাতাগুলো মুছে যায়নি কোনোদিনই, বরং সময়ের সাথে সাথে তাদের অস্তিত্ব আরো উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। সেই শহরে গিয়ে পৌঁছেছি সেইবার। রূপকথার রাজ্য, কিন্তু সে রাজ্য পাথর দিয়ে গড়া। লোরকার ভাষায় স্পেন হল জ্যান্ত ভূতের দেশ, বর্তমান এখানে গৌণ। ভুল বলেননি। এখানকার ভুগোল, ইতিহাস, ... ...
রোদ এত লাল চোখে কেন চায় জানিনা / দুনিয়া যাচ্ছে জ্বলে জ্বলে গেল কলিজা। / কার কাছে সুধা আছে কে এনেছে বিষবায়ু / ভেবে ভেবে কেটে গেল কতো দিন আলুথালু।
গ্রামের নাম পুলনা। চিরতরে হারিয়ে গেছে এই গ্রাম। না, নামটা আছে, গ্রামটাও আছে। কিন্তু বদলে গেছে আমার স্মৃতিতে ধরে রাখা এক চিলতে গ্রামের সেই পরিচিত দৃশ্য, যেখানে সূর্যের আলো মাথায় হাত দিয়ে ঘুম ভাঙাত। চা-ওয়ালা রমনকিশোর ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স-এর ট্রেকারদের চা দিতে ভুলে গিয়ে মোহিত হয়ে তাকিয়ে থাকত আচমকা জেগে ওঠা রামধনুর দিকে। হেমকুণ্ড সাহিবগামী তীর্থযাত্রীরা চলে যেত এই গ্রামের পাশ দিয়েই কিন্তু ফিরেও চাইত না গ্রামের মোড়ল রামধনীর দিকে। গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান যদি নিয়ম করে নদীর ধারে গিয়ে রঙিন পাথর কুড়োয় তাহলে কে আর পাত্তা দেয়? গোবিন্দঘাটের হইচই থেকে দূরে পাহাড়ের কোলে নিরবিচ্ছিন্ন শান্তিতে ঘুমিয়ে থাকত পুলনা। নাম না জানা পাখিরা ... ...
বসন্ত এসে গেছে...আজকাল কবে বসন্ত আসে, কবে চলে যায় কিছুই বুঝতে পারি না। ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই কাঠফাটা রোদ্দুর আর প্যাচপেচে ঘাম, মাথা ঝিমঝিম করে। তারই মাঝে মাইক চালিয়ে সরস্বতী পুজো নয় শিবরাত্রির কানে তালা লাগিয়ে দেওয়া উৎসব পালন। দক্ষিণ ভারতেও মাইক সংস্কৃতির হিড়িক লেগেছে, আজ গনেশ কাল ছত্রপতি শিবাজি পরশু ব্রাহ্মণ ভোজন চলছেই। দোলযাত্রা বা হোলির উৎসব তো এক যুগ আগেই উন্মাদ নৃত্যে পরিণত হয়েছে, হিন্দি বেল্টে ছোটবেলা কাটানোর ফলে আমার অভিজ্ঞতা অন্তত খুব একটা সুখকর নয়। কিন্তু আজকাল সবচেয়ে বেশি মাথা ধরে ফেসবুকে একটানা দশ পনেরো মিনিট কাটালে। এক একজনের রাজনৈতিক পোস্টকে যদি ন্যূনতম ডেসিবেলে বদলে দিই, সমস্ত পৃথিবী ... ...
#পুরোনোলেখা (বানান ফানান ভুল থাকতে পারে। ইংরেজি বাংলা মিশিয়ে লেখা। কিন্তু কেউ কেউ আগ্রহী হতে পারে বলে দিলাম)অফিস থেকে ছুটি নিতে হলে যে কত মিথ্যে কথা বলতে হয়, তার কোনো ঠিক ঠিকানা নেই। মিথ্যে বললেও চলবে না, সেই কথাটা হতে হবে একেবারে বিশ্বাসযোগ্য আর নতুন ধরনের। ছুটি না নিলে দেশ দেখার কোনো সুযোগ নেই, আর বেশিদিন শহর আর অফিসের চক্কর কাটলে আমার মাথার পোকা কিলবিল করে ওঠে। তাই কালে কালে এই বিদ্যায় আমি ভালোই হাত পাকিয়েছি। সেই টুকরো টাকরা ভ্রমণের অভিজ্ঞতাগুলোর আসল মর্ম বুঝতে পারি বছর কয়েক পর যখন বিশেষ বিশেষ মুহূর্তগুলো উঁকি মারে স্মৃতির পাতা থেকে। সেরকম একটা অদ্ভুত ঘটনার ... ...
বাণী
বাণী
(প্রতিবছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস আসে আর যথানিয়মে চলে যায়। সেমিনার, সিম্পোজিয়ম, সচেতনতা শিবির, নানা ধরনের অনুষ্ঠান, টাকার শ্রাদ্ধ। অথচ মানুষের অসচেতনতা এবং মাত্রাতিরিক্ত লোভের কারণে প্রকৃতি রুদ্ররোষ ধারণ করছে প্রায়শই। উত্তরের পাহাড়, নদী, জঙ্গলে ঘেরা প্রকৃতিকে দুহাত দিয়ে লুটছে মানুষ। প্রকৃতি নিচ্ছে প্রতিশোধ। একুশের গৃহবন্দী পরিবেশ দিবসকে উত্তরের বিস্তীর্ণ ক্ষেত্রে খোঁজার চেষ্টাতে গুরুচন্ডালীর পাতায় উত্তরের পরিবেশ ভাবনা গৌতম চক্রবর্তীর কলামে)খামখেয়ালিপনার পরিণতি হচ্ছে ভয়ঙ্করপ্রকৃতি তার নিজস্ব খামখেয়ালিপনায় চলে। কিন্তু প্রকৃতির চেয়েও অধিকতর মানুষের খামখেয়ালিপনা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নামে প্রকৃতিকে বন্ধনে আবদ্ধ করার খামখেয়ালিপনার পরিণতি হচ্ছে ভয়ঙ্কর। অপরিকল্পিত পর্যটন শিল্পের রমরমা, অবৈজ্ঞানিক গৃহ নির্মাণ পদ্ধতি, যানবাহনের মাত্রাধিক্য চলাচজনিত গ্রীণহাউস এফেক্ট ইত্যাদি মনুষ্যসৃষ্ট ... ...
তখন না হয় কবর দিও সেথা, / এখন জ্বালাও প্রাসাদের পাশে চিতা!!
ডোনা আমাদের পাড়ায় একেবারেই বেমানান। ওরকম নামের মেয়ে আমাদের পাড়ায় হয় না। আমাদের পাড়ার মেয়েদের নাম হবে লক্ষ্মী অথচ শরীরে কোনও লক্ষ্মীশ্রী থাকবে না। থাকবে কী করে? পেট পুরে কোনোদিন খেতেই পায় না। কিংবা নাম হবে সরস্বতী। যার পেটে এক আনাও বিদ্যে নেই।
"আপনি কেন হাসপাতালে গেলেন?" এই প্রশ্নটা আমাকে অনেকেই জিজ্ঞেস করছেন। উত্তরটা দেওয়ার আগে কয়েকটা জরুরী কথা বলে নেওয়া দরকার:১) যদি প্রয়োজন হয়, তাহলে অবশ্যই এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে যাবেন। ২) মনে রাখবেন হাসপাতাল ছাড়া কোভিড-ইমার্জেন্সির ঠিকঠাক চিকিৎসা সম্ভব নয়। ৩) বেড না পেলে বন্ধুবান্ধবদের খুঁজতে দিন আর আপনি স্টপগ্যাপ হিসেবে প্রোনিং (উপুড় হয়ে শোয়া) করুন এবং দরকার হলে অক্সিজেন নিন। কিন্তু এদুটোর কোনোটাই স্থায়ী সমাধান নয়। হাসপাতালে বেড পাওয়া গেলেই সেখানে চলে যাওয়া দরকার। ৪) ঠিক সময়ে হাসপাতালে যাওয়াই হল বাঁচার একমাত্র উপায়।৫) হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নিয়ে অহেতুক আশঙ্কায় দেরী করে নিজের ক্ষতি করবেন না। আমার ক্ষেত্রে যেটা ঘটেছিল - ... ...
ঋষভ গম্ভীর হল - “শুধু কাগজের পাতায় লিখে, ফেসবুকে হাজারটা লাইক, কমেন্ট পেয়ে আল্টিমেট কি লাভ বলুন তো? এতো বিজ্ঞান মঞ্চের মানুষেরাও করে। চতুর্দিকে প্রচার করে ‘গাছ লাগান, গাছ লাগান’, কিন্তু আমি খোঁজ নিয়ে দেখেছি তাঁরা নিজেরা একটাও গাছ লাগায় না। আরে বাবা, অনেক তো জনগণকে জাগানো হল! আর তাঁদের জাগাবার দরকার নেই। তাঁরা জাগবার হলে অনেক আগেই জাগতো। ছাড়ুন ওসব তত্ত্বকথা। এবারে ইমপ্লিমেন্টেশন দরকার!” ... ...
আস্তে আস্তে সমস্ত পোশাক খুলে রাখবো একদিন। সব আবরণ একে একে ছেড়ে বেরিয়ে আসবো। এই পরিচয়ের ঢ্যারা বয়ে বেড়ানো অসম্ভব ক্লান্তিকর। যা কিছু দিয়ে দাগিয়ে নিচ্ছি নিজেকে, বা আশেপাশের মানুষ চিনে নিচ্ছে আমায়, আমি আসলে তা নই মোটেই। হলেও, শুধু সেটুকুই নই। এই যে পড়ি, পড়াই, লিখি, এর কোনোকিছুতেই নিজেকে পুরো খুঁজে পাই না। আমি যে আছি, নিজের কাছে এগুলো তার প্রমাণমাত্র। আমি নই। এর বাইরে, একে ছাড়িয়ে আমার মাথার উপর প্রবহমান আকাশ, তার মেঘ আমার পরিচয়ের একাংশ। সেই অংশের ভিতরে আবার গ্রীষ্ম-বর্ষা-শরৎ এমনভাবে আরও পরিচয়, তারও মধ্যে শুধু বর্ষাতেই হাজারখানেক পরিচয় আমার জড়িয়ে আছে মেঘের অবস্থানে, উপস্থিতিতে। একইভাবে, সূর্য, চাঁদ, ... ...
শুধু ভালবাসায় ভর করে হাঁটা যায় যোজনপথ আমাদের সমস্ত শিল্পপ্রকাশই কোনও না কোনওভাবে প্রেম-ভালবাসার কাঙালপনা, আকুতি, চাওয়া পাওয়া, হারানো এই সমস্তকে কেন্দ্র করে আবর্তিত। ভালবাসা এই চতুর্বর্ণে বর্ণমালা শেষ হয়ে যায়। শুধু ভালবাসায় ভর করে হাঁটা যায় যোজনপথ। প্রতিটি নারী অথবা পুরুষ নিজের মতো করে এক চিরন্তন রাধিকা বা বনমালী। ভালবাসা ক্ষমাপ্রবণ করে তোলে, শান্ত করে অস্থিরতা। বেঁচে থাকা রমণীয় করে তোলে দু’দণ্ড। প্রেমিক-প্রেমিকা, বন্ধু, মা-বাবা, স্বামী স্ত্রী, ভাই-বোন বা নামহীন অজস্র সম্পর্কের সুতোয় টান পড়ে কতবার। অথচ ‘ভালবাসি’ কথাটি সে ভাবে বলে ওঠা হয় না অনেকেরই। ভালবাসার কথা সেভাবে বলে ওঠা হয় না। বলে ওঠা হয় না ভালবাসি, সত্যিই ভালবাসি, ... ...
কবি ও চিন্তক শঙ্খ ঘোষের প্রয়াণের এক মাসেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেল। আর সব কিছুর মতোই, আমরা এই শূন্যতার সঙ্গেও অভ্যস্ত হয়ে যাব। কিন্তু ২১শে এপ্রিল ভাবার চেষ্টা করছিলাম, এই মানুষটি নিজের সঙ্গে বাঙালির আর কী কী নিয়ে গেলেন! সেই সূত্রে আমার একটি ছোট্ট লেখা প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দবাজার পত্রিকার সম্পাদকের পাতায়। গুরুদের সঙ্গেও ভাগ করে নিলাম এখানে। মতামত পেলে ভালো লাগবে। ... ...