পুলুর থেকে ফেলু হয়ে মিত্র করে ফাঁস- কেল্লা ফতে করে ছাড়ায় মছলি বাবার আঁশ! ... ...
স্নানযাত্রা'র শেষে, সাগর পোড়ে জ্বরেলক্ষ মানুষেরে পূণ্যশ্রী করে! খেলছে রঙের তাসপ্রধান হবার আশমকর উল্টে মড়ক হলো সংক্রান্তির পরে!! ... ...
ও পদ্ম সামনে যুদ্ধ, যাস কোথা সাইকেলে যোগানন্দ ছেড়ে দিয়ে পিরীতি অখিলে? ... ...
তুই যে আমার শালিক বানু হলুদ ঠোঁটের নিত্য নালিশ ... ...
সাবধান গৃহী সাবধান, দু'বছর কেটে গেলো এ চোর বহুরূপী; বাছাবাছি শুরু হলো! ... ...
বাঁশি কখনোই আপন হয়নি সেই ভোরবেলা থেকেতবুও আশেপাশে কারও হাতে দেখলেইভাবের ঘরে অভাব হতো না;এক নাছোড়বান্দা বিকার দখলে নিতো তীব্রভাবে! 'মিলে সুর মেরা তুমহারা...পেয়ে বসেছিল এক অন্তঃসারশূন্য বিশ্বাস! তারপরে একসময়ে হস্তান্তর হলো বাঁশি প্রবল চাপের কাছে নতিস্বীকার!বেশ ভালো কথা; কিন্তু বাঁশি থাকলো না বেশি সময়!সে এক হেনস্থার কাব্য:সুরের থেকে অ-সুর হলো বেশিদর্শনের থেকে প্রর্দশনী!যাদের বেশি চিনি বলে দাবি করতাম-তারা অচেনা হয়ে গেল হঠাৎই! ধার করা বাঁশি হারিয়ে গেল; পরিচিতরা বিশ্বাস ভঙ্গ করলোআমি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করলামআর হেনস্থা দুয়ারে এসে হাজির হলো! বললাম না,বাঁশি কখোনোই আপন হয়নি,আজও না!! ... ...
মন্দিরের কাছাকাছি জলাশয়ে আবাসিক দিনমানে প্রসাদেই অন্নাহার; শাকাহারী সরীসৃপ! খবরটা সাঙ্ঘাতিক! ... ...
মেঘ ডাকছে যখন তখন নিম্নচাপের ফলে একলা ছাদে ললনা কার শুষ্ক কাপড় তোলে?মেঘবৃষ্টি লীলার ছলেজড়িয়ে ধরে শতদলেঝান্ডাই তো হয়নি তোলা আজাদী এই হালে!! ... ...
ছুঁড়ে দেখো আকাশে, একই চিহ্ন ফিরে আসে বারে বারে জিতে যায় রাজা! ... ...
শ্বেতশুভ্র অমায়িক বেশ ; খঞ্জনি মোহময়! অল্প চিনলে তিলক দেখে বোষ্টমই মনে হয় ... ...