এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিষয়: সরকারী স্কুলে ইংরাজী তুলে দেয়া প্রসঙ্গে-

    বুঝভুম্বুল
    অন্যান্য | ১৬ জুলাই ২০১৭ | ২২৫৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বুঝভুম্বুল | 137.0.0.1 | ১৬ জুলাই ২০১৭ ০১:৪৭367352
  • আমার ছোটোবেলায় মধ্যবিত্ত বাঙালী পরিবারে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া ছেলে মেয়ের সংখ্যা খুব বেশী ছিলো না, তবে ইংরাজি শেখাটা অবশ্যকর্তব্য বলে ধরা হত, মনে আছে। খারাপ বা ভুল ইংরাজি বললে বেশ খোরাক করাও হত, মানে পিছনেও নয়, সামনেই। এসবের মাঝেই এসে গেলো ক্লাস ফাইভ থেকে ইংরাজি পড়ানো হবে, প্রাথমিকে এ, বি, সি, ডি অবধি না শিখে পাশ করা যাবে। বেশ একটা গেল গেল রব উঠলো, শিক্ষা গোল্লায় যাচ্ছে, উচ্চশিক্ষার সুযোগ কমে যাচ্ছে বাঙালীর, বাকী রাজ্যের লোকজন অনেক এগিয়ে যাবে এর ফলে।
    নিজে বেসরকারী মিশনারী স্কুলে পড়েছি, বাঙলা মিডিয়াম, কিন্তু ক্লাস নাইন পর্যন্ত ওল্ড সিলেবাস পড়ানো হত, ফলে খুব একটা আঁচ পাইনি এটার, আর আমার বাড়ীতে একটু বেশী নজর নেবার কারণে বা ডিএনএতে খানিক ঔপনিবেশিক খোঁয়াড়ি থাকার ফলে একটা মোহ তৈরী হয়েছিলো ইংরাজি নির্ভুল লেখার চেষ্টা করার। যদিও পরে দেখেছি প্রাথমিকে বিন্দুমাত্র ইংরাজি না শিখেও অনেকেই আমার থেকে হাজার গুন ভালো ইংরাজি বলতে বা লিখতে পারে। এদিকে আমার সেই তৎকালীন যুগের বিরল সৌভাগ্যবান সহপাঠীদের অনেকেরই ইংরাজি লেখা পড়লে যেটুকু জানি সেটাও ভুলে যেতেই পারি। আর আমাদের আগের প্রজন্ম, যারা কিনা এই জঘন্য অবিচারের শিকার হননি, তাদের কজনের ইংরাজি মোটামুটি চলনসই? অন্তত আমার প্রায় দু’দশকের কর্মজীবনে দেখা, অধিকাংশই টেকনিক্যাল, কারোরইতো দেখলাম না। ই.এস.এস. আসার আগে একটা ছুটির দরখাস্ত করতেও ঘেমে যেতো। এটা কিন্তু কারোকে অসম্মান করার জন্য নয়, বা ইংরাজি ভুল লিখলে সেটা বেশী হাস্যকর এটাও বলা নয়, কিন্তু ৭৭এর পর তাহলে বাড়তি ক্ষতিটা কী হয়েছিলো?
    আরেকটা প্রশ্ন: প্রতন্ত্য গ্রামাঞ্চলে, যেখানে হয়তো প্রথম প্রজন্ম লেখাপড়া শিখতে স্কুলে যাচ্ছে, তাদের জন্য একটা বিদেশী/অচেনা ভাষা শেখা কতটা ভয়প্রদ হতে পারে? বিশেষত যেখানে পড়ানো অনেক সময়েই পড়া না পারার অজুহাতে পেটানোর সমতুল্য। আর সেই ভয় থেকে লেখাপড়াটাই ছেড়ে দেয়াটা কতটা সম্ভব?
    ভারতের অনেক জায়গায়, যেখানে কিনা, অনেকের ভাষায় এমন তুঘলকি সিদ্ধান্ত নিয়ে ছাত্রদের ছাত্রকাল, চাকরিকাল/রোজগারকাল ঝরঝরে করে দেয়া হয়নি, বাঙালী সেখানে ঠিক কতটা পিছিয়ে আছে?
  • pi | 57.29.213.131 | ১৯ জুলাই ২০১৭ ১৩:৩৫367363
  • কেউ লিখলেন না কিছু ? বাড়তি ক্ষতি কিছু হয়েছিল কি ?

    ভয় থেকে লেখাপড়া ছেড়ে দেবার কথা কিন্তু অনেকই শুনেছি।
  • sswarnendu | 113.77.46.63 | ২০ জুলাই ২০১৭ ০০:২১367374
  • ফেসবুকে এই নিয়ে এক আলোচনায় দেখছিলাম কয়েকজন মত দিয়েছেন যে ভয়ের যুক্তি হলে স্কুলস্তরে ইংরাজি ( বা যেকোন ভাষা ) তুলে দেওয়ার চাইতে অঙ্ক তুলে দেওয়া বেশী দরকারি। আলোচনা হোক একটু।
  • ইন্টারেস্টিং | 127.194.200.42 | ২০ জুলাই ২০১৭ ০৭:২৮367385
  • পবিত্র সরকার নামের এক ভদ্রলোকের একটি সরকার নিয়োজিত ততকালীন ওয়ান ম্যান কমিটির রিপোর্ট রয়েছে এ বিষয়ে। সালটা দেখে বলতে হবে। বেশ বড় রিপোর্ট।
  • PT | 213.110.242.5 | ২০ জুলাই ২০১৭ ০৭:৪১367396
  • কাজের ইংরিজি শিখতে ১২ বছর বা আরো বেশী (কিন্ডারগার্টেন ধরে) কেন লাগবে সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছি অনেকদিন ধরে........
  • Bip | 57.15.9.27 | ২১ জুলাই ২০১৭ ০৪:২৩367407
  • We are the first batch who have suffered for this ideological stupidity of Ashok Mitra. Most of my friends in village school suffered a great deal in later life when they had to write in English in Hons courses. I escaped thanks to my father who was teaching me English in home even when it was taken out from the school. I heard him cursing Ashok Mitra since once upon a time he had sacrificed his career for CPM.
    In fact my father was so worried, he told me to take preparation for any subject in both the languages. So during my secondary school life , he always gave me history, geography and science books in both the languages. For a week I would be answering in Bengali and on next week, I would be switching to English.

    By class ten, I was ready to take exam on any subject in both the languages.

    Thanks to my father's vision his method was a great help when I joined RKMR Narendrapur in HS. Most of the Bengali medium students had difficulty in switching over to English medium. Since they were talented students they picked up but my friends in village later paid dearly for their poor efficiency in English.
  • pi | 57.29.209.83 | ২১ জুলাই ২০১৭ ০৮:২৫367412
  • এটা বোঝাতে বাংলা ফোরামে ইংরাজিতে লিখলেন?
  • PT | 213.110.242.8 | ২১ জুলাই ২০১৭ ০৯:৪০367413
  • আমি আবার অশোক মিত্রের আগের জমানায় আজন্ম ইংরিজি পড়েছি। তখন আমার পিতৃদেবও সন্ধ্যেবেলায় আমাকে Tom Thumb Essays নামক একটি ক্ষুদ্র বই থেকে শ্রুতিলিখন করাতেন। আমার সমসাময়িক আজন্ম ইংরিজি শেখা অসংখ্য বন্ধুরা পেটের ব্যাথার জন্যে ছুটি চেয়ে দরখাস্ত লিখতে গিয়ে হাতে ব্যথা করে ফেলত। কাজেই ইংরিজি যারা শিখেছে-সে অশোক পূর্ব বা অশোক পরবর্তি -যে সময়ই হোক না কেন, কার জন্যে শিখেছে সেটা নিয়ে গবেষণা করা যায়।

    কথা হচ্ছে যে মাতৃগর্ভ থেকেই শুরু করে এক্কেবারে ইন্জিনিয়ার বা ডাক্তার হওয়া পর্যন্ত ইংরিজি শেখার দরকার আছে কিনা!!
    আমার মত আধবুড়োরা অনেকেই বাল্যকালে স্কুলে দুবছরে সংস্কৃত শিখেছে। ইউরোপের অ-ইংরিজিভাষী দেশে ৬ মাসের ক্র্যাশ কোর্সে সম্পুর্ণ নতুন ভাষায় দক্ষতা তৈরি করিয়ে দেওয়া যায়।
  • sm | 52.110.184.6 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১০:২২367414
  • ৬ মাসের ক্র্যাশ কোর্স করে ইংরিজি ভাষায় টেক্সট বই পড়া যায়না বা দক্ষতা অর্জন করা যায় না। আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে ইংলিশ গুরুত্ব পূর্ণ কমুনিকেশন মাধ্যম।
    আপনি ডাক্তার হলে ইংরিজি বই না পড়ে গতি নাই। সেমিনারে বক্তৃতা , বাংলায় দেওয়া যায় না।
    আদালতে রায় থেকে শুরু করে ,পেপার ওয়ার্ক সব ইংলিশেই হয়।
    বিদেশী ভাষা শেখার প্রথম শর্ত হলো ভালো করে শোনা ও তোতা পাখির মতো রিপিট করা। বাচ্চারা যেটা করে থাকে।
    বড়োরা সেই জড়তা কাটিয়ে উঠতে পারেনা। সুতরাং শেখার স্কোপ কম।
    বরঞ্চ বিদেশে ;মানে ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রীতে, কয়েক বছর কাটালে এই জড়তা অনেকটা দূর হয়ে যায়। কিন্তু এতো করেও অনেক সময় ইংলিশ শেখা হয়ে ওঠে না। বিপ তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ।একটা সামান্য পোস্টে এতো গ্র্যামাটিকাল মিস্টেক ও ভুল শব্দ চয়ন একটা গবেষণার বিষয়।
    যায় হোক ,ইংলিশ একটু আধটু জানে ও বলতে পারে বলেই এতো ভারতীয় লোকজন বিদেশে ,সফ্টওয়ার ইন্ডাস্ট্রি,ডাক্তারি ,ওকালতি,রিসার্চ ও টিচিং প্রফেশনে করে খাচ্ছে।
    নয়তো চায়না,পূর্ব ইউরোপ ও দক্ষিণ আমেরিকার লোকজন সব চাকরি খেয়ে নিতো। কারণ অতো সহজ হলে ওঁরা ক্র্যাশ কোর্স করেই সব ম্যানেজ করে নিতো।
  • π | ২১ জুলাই ২০১৭ ১০:৪২367353
  • চায়নার লোকজন বিদেশে কীক'রে ক'রে খাচ্ছেন ?
  • sm | 52.110.169.4 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১১:০৩367354
  • চায়নায় রীতিমতো ইংলিশ পড়ানো হয়। প্রায় অধিকাংশ স্কুলে প্রাইমারি থার্ড গ্রেড থেকে।
    এছাড়া গত দু দশকে চায়নায় প্রচুর বিদেশী ইংলিশ স্কুল স্থাপন করা হয়েছে। কারণ ইংলিশ শেখার চাহিদা প্রবল।
    তারপরে প্রচুর স্টুডেন্ট আন্ডার গ্র্যাড থেকেই ইংলিশ স্পিকিং কান্ট্রি তে পড়াশোনা করে।
    তাহলে ভারতীয় দের থেকে ওভার বলল চাইনিস দের ইংলিশ স্পিকিং ও রাইটিং এ দক্ষতা কম কেন?
    এর কারণ চায়নায় অফিসিয়াল ল্যাঙ্গুয়েজ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে নেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ। যেটা ভারতে একেবারে উল্টো।
    দুই ,চাইনিজ ল্যাঙ্গুয়েজ একটি সম্পূর্ণ অন্য অরিজিন-ল্যাটিন এর সঙ্গে কোনো সাদৃশ্যই নেই।
    তাই চাইনিজ জনতার এই বিদেশী ভাষা ওভারকাম করতে অনেক বেশি হার্ডল এর সম্মুখীন হতে হয়।
    ভারতীয় দের এ দিক থেকে এডভ্যান্টেজ বেশি।
    কিন্তু প্রচুর বিদেশী স্কুল খুলে ও ইংলিশ টিচার আমদানি করে চায়না দ্রুত রেসে এগোচ্ছে।
    সারা পৃথিবীতে ইংলিশের চাহিদা ক্রমো বর্ধমান থাকলে, আগামী কয়েক দশকে চায়না, ভারত কে ধরে ফেলবে।
  • de | 24.139.119.171 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১১:১৩367355
  • জাপান আর জার্মানী - এই দুটো দেশেই ইংরাজী অনেক পর থেকে শেখানো হয় - ক্লাস টেনের পরে - তাতে করে কি এরা পিছিয়ে যাচ্ছে? সাবজেক্ট ভালো করে শেখা মাতৃভাষাতেই ভালো হয়। বিদেশী ভাষার কারণে সাবজেক্টের প্রতি অনাগ্রহ তৈরী হওয়া ভালো না!
  • π | ২১ জুলাই ২০১৭ ১১:১৫367356
  • বিদেশে ক'রে কম্মে খাওয়া চাইনিজ লোকজনের ইংরাজির নমুনা দেখেছেন ? আমার ল্যাবের সিনিয়র , জুনিয়র ছিলেন চাইনিজ। আমাদের পাশের আর একসাথে কাজ করা দুটো ইউনিট ছিল চাইনিজ বিজ্ঞানীদের। আমি কিন্তু তাঁদের সাথে নিয়মিত ইন্টারাকশন করেই বলছি। অত খারাপ ইংরাজি বলে লিখেও তাঁদের বিজ্ঞানের কাজ, কেরিয়ার কিছুই আটকায়নি।
  • quark | 103.206.27.158 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১২:২৯367357
  • ইয়ে, মানে অনেককে অনেককিছু বলার আছে।

    Bip (বাংলাতেই লিখলুম, বুইতে না পারলে আমার দুর্ভাগ্য),

    আম্মো গেরামে পড়িচি, কেলাস থিরিতে ইংরিজি বই দিয়ে আবার ফিরিয়ে নেওয়া হ'ল, জানা গেল আর পড়ানো হবে না। বাড়িতে প্যারীচরণ সরকারের ফার্স্ট বুক পড়াতেন ঠাকুদ্দা। তারপরে তো সেই বি(কু)খ্যাত লার্নিং ইংলিশ, চা তৈরি পদ্ধতি ইত্যাদি। তবে কিনা ঠাকুদ্দার ঐ আপনার বাবার মত ভিশন ছিল না আর বয়সও হয়েছিল, তাই আর পরের দিকে ঐ সর্ববিষয়ে ইংরিজিতে পারদর্শী হওয়া আর হয়ে ওঠেনি। সে যাগ্গে, বারো কেলাস অবধি বাংলায় পড়ে কলেজে ইংরিজি লেকচার শুনে প্রথম প্রথম একটু অসুবিধে হ'ত না বললে সত্যের অপলাপ হবে। কিন্তু একেবারে বয়ে গেছি বলাটাও ঠিক হবে না।

    PT,

    ছমাসের ক্র্যাশ কোর্সে বাসে ট্রামে টিকিট কাটা, সুপার মার্কেটে বাজার করা আর কফিশপে অর্ডার করার বিদ্যে শেখা যায়। ইংরিজি আমাদের কাছে তার থেকে অনেক বেশি কিছু।

    de,

    জাপান আর জার্মানীতে পিহেইচডি পর্যন্ত্য মাতৃভাষায় করা যায়, বাংলায় তো তা হবে না। সুতরাং তাদের সঙ্গে তুলানাটা বোধহয় ঠিক হচ্ছে না।

    pi,

    ওরে বাবা! চীনাদের ইংরিজিতে তাদের কাজ চলে সত্য, আমাদের 'পরাণ যায় জ্বলিয়া রে' অবস্থা।

    কিসু মনে কইরেন না। অনেকদিন পরে এসে এট্টু বকে নিলাম।
  • sm | 52.110.164.136 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১২:৩৩367358
  • কথা হচ্ছিলো ভারতের মতো দেশে ইংলিশ শিখে কি লাভ ?
    বিদেশে ভারতীয়রা বেশ কিছু ক্ষেত্রে ভাষা গত এডভ্যান্টেজ পায়। ধরাযাক ,মেডিকেল প্রফেশন।ইউকে তে প্রচুর কমপ্লেন আছে পূর্ব ইউরোপ থেকে আগত ডাক্তার দের ওপর। অনেক ভুল চিকিৎসা ও অপমৃত্যু ঘটেছে; স্রেফ কমুনিকেশন প্রব্লেম এর জন্য। এটা ভারত ,শ্রীলংকা প্রভৃতি দেশ থেকে আসা ওভারসিজ ডাক্তার দের ক্ষেত্রে অনেক কম। অর্থাৎ ভাষা জনিত প্রমাদ এর ঘটনা কম । সিমিলারলি টিচিং,ওকালতি ,পরিষেবা ক্ষেত্রে ভাষা গত এডভ্যান্টেজ বিরাট হেল্প করে। রিসার্চ অনেক কুল প্রফেশন।এখানে ভাষা জনিত প্রমাদ অতটা ম্যাটার করেন।
    নিজেকে এক্সপ্রেস করাটাই বড়ো কথা।
    অন্যান্য প্রফেশন গুলোতে নিজেকে এক্সপ্রেস করা খালি নয়, অন্যেরা কি বলছে বা বলতে চাইছে তার ওপর ভালো রকম ইম্পর্টেন্স দিতে হয়।
    এসবের জন্যই চিনে এতো ইংলিশ স্কুল খোলা হচ্ছে ও বিদেশী টিচার নিয়োগ করা হচ্ছে।
    যদি ম্যানেজ করে ই নেওয়া যেত, তাহলে কি ধরে নেওয়া হবে চাইনিজরা খালি নিজেদের স্মার্ট প্রমান করার জন্য ইংলিশ শেখার পিছনে এতো ব্যয় করছে?
  • π | ২১ জুলাই ২০১৭ ১২:৩৭367359
  • হ্যাঁ, তাঁদের তো কাজ চলে যায়। সে আমার সিনিয়রের অনেক পেপারের লেখালেখির ইংরাজি আমি দেখে দিতাম। কোন কিছু লিখলেই দেখিয়ে নিত। কিন্তু তাতে তার ভাল সায়েন্স করা কোনোভাবেই আটকায়নি আরকি। আম্রিগাতেও আর তারপর চিনে ফিরেও।
  • T | 165.69.109.92 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১২:৫১367360
  • পিটিদার প্রশ্নটা আমারো। ইংরিজি শিখতে বারো বছর ক্যানো লাগছে। যেখানে সংস্কৃত দুবছরে হয়ে যাচ্চে। এই অবিচার ক্যানো। বীরগণ কি বলেন।
  • sm | 52.110.164.136 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৩:০২367361
  • তাহলে এক্ষুনি সংস্কৃতে তুমি আর পিটি চার লাইনের দুটি পোস্ট করে ফেলো।
  • T | 165.69.109.92 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৩:৩৮367362
  • मनसि वचसि काये पुण्यपीयूषपूर्णाः
    त्रिभुवनमुपकारश्रेणिभिः प्रीणयन्तः।
    परगुणपरमानून्पर्वतीकृत्य नित्यं
    निजहृदि विकसन्तः सन्ति सन्तः कियन्तः॥

    :)
  • sm | 52.110.177.148 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৩:৪৪367364
  • গুড গুড , ভেরি গুড। ছোকরার এলেম আছে বলতে হবে।
  • sm | 52.110.177.148 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৩:৪৯367366
  • avi | 57.11.8.246 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৩:৫৯367367
  • মহাশয় যথার্থই আজ্ঞা করিয়াছেন। বেদেই তো আছে, অস্তি গোদাবরীতীরে বিশাল শাল্মলীতরু। :)
  • ?!? | 56.165.223.217 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৪:১০367368
  • বেদে গোদাবরীও আছে!?!
  • sm | 52.110.167.174 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৪:১৯367369
  • বেদে গোদাবরী ,আশাবরী ,ব্লুবেরি,ব্ল্যাক বেরি,ক্যাডবেরি -সব কিছু আছে। মেঘনাদ বাবু কবেই বলে গেছেন।
  • ! | 56.165.223.217 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৪:২৮367370
  • গুডওয়ান!
  • T | 121.65.36.80 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৪:৫০367371
  • ঘনাদা যাকে মালাঞ্জা এমপ্যালে ভেবেছিলেন, সেই দুর্বাসা মুনির প্রবেশ,
    -- অয়মহম ভোঃ। তিষ্ঠ!
    ঘনাদার বিনয়োচিত প্রত্যুত্তর,
    -- ননুক্রিয়া ( নুনুক্রিয়া নয়, অসইব্য মাইন্ড সব) তামাসন পরিগ্রহ।
    :)
  • cm | 127.247.100.50 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৫:৫২367372
  • আপনারা বরং হোয়াট ইস এডুকেশনের ব্যাপারটা আগে মিটিয়ে নিন। ঐ প্রশ্নেরতো আর একটা উত্তর নয়, ওর একএকটা উত্তরের ভিত্তিতে এসব প্রশ্নের উত্তর পাল্টাবে।
  • PT | 125.187.44.37 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৬:২১367373
  • "ছমাসের ক্র্যাশ কোর্সে বাসে ট্রামে টিকিট কাটা, সুপার মার্কেটে বাজার করা আর কফিশপে অর্ডার করার বিদ্যে শেখা যায়। ইংরিজি আমাদের কাছে তার থেকে অনেক বেশি কিছু।"

    নিশ্চয়! নিশ্চয়!!
    কিতু ১২ বছর ইন্জিরি পড়েও বিপুল সংখ্যক মানুষ ঐ টিকিট কাটা বা বাজার করার কাজটি ইন্জিরিতে করতে পারে না। আর ৬ মাসের কোর্সকে হেলা-ফেলা করবেন না। আজ থেকে বছর কুড়ি আগে দেখেছি অ-ইংরেজ হুম্বোল্ড ডাক্তাররা জার্মানিতে ৬ মাসের কোর্স নিয়ে তার পরে রুগী দেখার অনুমতি পেত।

    তবে এমন মানুষদেরকেও জানি যারা ৬ বা ৭ কেলাশে সংস্কৃত শেখা শুরু করে পরে গিয়ে সংস্কৃতে গবেষণা করেছে।

    আর একটু ব্যক্তিগত কথা। ১২ বছর ধরে ইন্জিরি শেখা ভারতীয় ও বাঙালী ছাত্রদের লেখা গবেষণা পত্রের introduction বা experimental section কিংবা থিসিসের first draft পড়ে বিস্তর যন্ত্রণা পেয়েছি। সেগুলোর ইন্জিরি ঠিক করতে জীবনের বিপুল সময় অপব্যয় হওয়ার কারণে এখন তাদের শুধু raw data দিয়ে দিতে বলি।
  • quark | 103.206.27.158 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৬:৩৭367375
  • খ্যাল করুন, সেই ডাগতাররা কিন্তু ডাগতারিটা তার মাতৃভাষাতেই শিখেছেন, শুধু রুগী বা তাঁর পরিবারের সাথে কথা বার্তার জন্যে ঐ ক্র্যাশ কোর্স।

    পারবেন বাংলায় ইঞ্জিনিয়ারিং, ডাক্তারি, বিজ্ঞানের স্নাতকোত্তর পড়াতে? বইপত্তর আছে?

    শেষের অংশের অভিজ্ঞতা এ অধমেরও কিঞ্চিৎ হয়েছে বা হচ্ছে। তবে তার জন্যে হ'য়ে থেকে ইংরেজি পড়ানোর পক্ষে আমি নই। বক্তব্য এই ছিল যে একেবারে ছমাসের কোর্সে আমাদের চলবে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন