দেবু শুনতে খুব বোকা বোকা হলেও আমার নেট
ব্যাঙ্কি ং নেই । ক্রেডিট কার্ডের চেক যেদিন ব্যাঙ্কে দিতে যাবো সেদিন তোমাদের আকাউন্টে নেফ্ট করে দেবো।
" দীপ জ্বেলে যাই" প্লিজ ভুলে যাবেন না
বেলুড়ে কেস জন্ডিস। পাঠক পাড়ায় একজন এর পজেটিভ পাওয়া গেছে ।
নতুন বাজারের মুখে সবসময়ই পুলিশ প্রহরা। সন্ধ্যে বেলায় বাজার বন্ধ । দিনের বেলায় 10 জনের বেশী এক সাথে ঢুকতে দিচ্ছে না।
'বড়লোকের মেয়ে আর মধ্যবিত্ত ইতিহাসের অধ্যাপকের প্রেম বিয়ে ও বিচ্ছেদ' সিনেমাটি অজয় কর পরিচালিত 'সাত পাকে বাঁধা'।
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় সর্বজন স্বীকৃত অসাধারণ অভিনেত্রী।
তখন টেকনলজি উন্নত ছিল না। ইন্ডাস্ট্রি একদম অন্যরকম ছিল। মেকআপ ম্যান সাজিয়ে দিত। 'জয় জয়ন্তী' ছবিতে অপর্ণা সেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের গানের সঙ্গে যে নাচটি নেচেছিলেন, সেটা নিজেকে বানাতে হয়েছিল। কোরিওগ্রাফার ছিল না। তাও এটা ৭০ র শুরুতে। তার আগে আরো প্রিমিটিভ ছিল প্রত্যেকটা কাজের জন্যে স্পেশালিস্ট থাকত না। অভিনেতা, অভিনেত্রীদের নিজেদের অনেক কিছু করে নিতে হত। মেকওভার ছিল না। গ্রুমিং কি কেউ জানত না। একটা চরিত্রের সঙ্গে কি পরতে হবে, কি রকম সাজতে হবে নিজেদের ঠিক করে নিতে হত। তাই মোটামুটি সবাই ট্যালেন্টেড হতেন।
@0,
অনেক ধন্যবাদ ভাই বইটির লিং দেওয়ার জন্যে । এখন চোখে পড়তেই নামিয়ে নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করেছি।
ট্রাম্পকে প্রথম প্রেডিক্ট করেছিলেন চমস্কি। এদ্দিনে বোধায় আপনারা বুঝে গেছেন আমি একটু চমস্কিভক্ত আছি। তো চমস্কিদাদু বলেছিলেন যে আমেরিকান পলিটিক্স ওভারঅল এত রাইটে শিফট করেছে যে ডেমরা এখন বেসিক্যালি মডারেট রিপাবলিকান। ওয়ার্কিং ক্লাসকে ডেমরা কবেই বিট্রে করেছে। আর রিপাবলিকানরা এমন একটা রেসিস্ট ক্ল্যানে পরিণত হয়েছে যে দে আর নো লংগার আ পলিটিক্যাল পার্টি। এই অবস্থায় যদি কোন কনম্যান এগিয়ে আসে, আমেরিকান পিপল উইল গো ফর দ্যাট গাই। ওবামা ক্যাম্পেনের স্লোগান ছিল হোপ অ্যান্ড চেঞ্জ। হোপও দেখা যায়নি, চেঞ্জও না। ট্রাম্প এইসময় এগিয়ে এসে বলল আমেরিকান ড্রিম ইজ ডেড। এই হচ্ছে ডেমোক্রেসিতে জনতাকে ডেসপারেট করে তোলার পেনাল্টি। যারা ইতিহাসের কাউন্টারফ্যাকচুয়াল চর্চা করতে গিয়ে ভাবে হিটলার আঁকার স্কুলে চান্স পেলে হয়তো জার্মানি বেঁচে যেতেও পারত, দে আর ডেড রং। ডেসপারেট জনতা সবসময় ট্রাম্প বা হিটলার তৈরি করে নেবে। ট্রাম্পের পলিসি নানাজায়গায় বিচ্ছিরি পাওয়ার ভ্যাকুয়াম তৈরি করেছে। বিভিন্ন সেফটি ভালভগুলো তৈরি হয় সফট পাওয়ার দিয়ে। ট্রাম্প সেসব বোঝেনা। আম্রিগা নো ডাউট পড়ছে। কতবড় ইকনমিক ক্রাইসিস আসছে সেইটে এখনও বুঝতে পারছি না, কিন্তু বড়সড় ডিপ্রেশন এলে টুকটাক যুদ্ধ লাগাটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। ইউরোপ তো ছড়িয়ে লাট হয়ে আছে। ইদিকে আবার এবছর ডুমস ডে ক্লক প্রথম মিনিট থেকে সেকেন্ডে নেমে এল। ১০০ সেকেন্ডস টু মিডনাইট। হোপফুলি দ্রি উইল গাইড আস! ঃ-))
ট্রাম্প একটা সিম্পটম মাত্র। রোগ অনেক গভীরে।
রোনা নয় করোনা