না পৌরসভা থেকে বোধহয় নিয়োগ করেছে। বাইকে করে আসে।তাড়াতাড়ি জিনিসপত্র দিয়েই উইন্ড মানে হাওয়া হয়ে যায়।
NoScript detected a potential Cross-Site Scripting attack
from https://www.guruchandali.com to https://googleads.g.doubleclick.net.
Suspicious data:
মোদের দেশ মদেই বেশ*
ঠিক জানি না দিন নাকি রাত নাকি এ ভোরবেলা?
ঘোরের মধ্যে দেখছি কেবল মদের দোকানই খোলা!
আকাশেরও মুখ ভার,
কঠিন সময় যে কার?
কে যাবি রে মদ কিনতে দেরী করিস না মেলা,
মাতাল সময় করিস না ভয় দেশকে শুধু সামলা!
রোদের দোকান বন্ধ কেন, সূর্য কি তবে একলা?
মনে হচ্ছে দেখছি দূরে মদের দোকান তো খোলা!
লাইনে বড্ড ভিড়,
মাতালের বিড়বিড়-
“খোল তাড়াতাড়ি কেন এতো দেরী করিস না বেশী ঝামেলা,
নেশা ছুটে গেলে বাড়ি যাবো চলে পস্তাবে দেশ, শালা!”
অর্থনীতির চাপ কে আর নেবে বাপ নেবে শুধু মাতালগুলা,
দাম যাইহোক গিলবে না ঢোক যেন কতো পয়সাওয়ালা?
সব চিন্তার শেষ,
নেশায় চলবে দেশ,
শুধু মেঘে মেঘে বাড়বে বেলা সঙ্গে টাকার খেলা,
ঘুমাও সকলে জেগেছে মাতালে মদের দোকানও খোলা!
মুদির দোকানে চানাচুর ছাড়া নেই আর কোন মশলা,
ওষুধ দোকানে নেই কোন ভিড় দেশে নেই রোগ জ্বালা!
নেই ক্ষুধা নেই তেষ্টা,
উধাও করোনা কেসটা,
আছে মাস্ক পরা মদো মানুষেরা আর কিছু ঠেলাওয়ালা,
ঘুমের মধ্যে দেখছি কেবল মদের দোকানই খোলা!
***
কিরা লি। ডাকনাম ড্যানি ড্যানিয়েলস্...
একজন আমেরিকান পেইন্টার কাম ডিজিটাল আর্টিস্ট।
টাইপোগ্রাফিক পয়েন্টালিজম (ক্যালিগ্রাফির মাধ্যমে লিরিক্স কিংবা শব্দকে চিত্রে রূপান্তর) -র মতো অত্যাধুনিক আর্ট ফর্মের উপর ওনার কাজ প্রশংসিত হয়েছে বিশ্ব জুড়ে বিভিন্ন স্বনামধন্য শিল্পীদের দ্বারা।
নিজের শিল্পের ক্ষেত্রে কিরা ওরফে ড্যানি ব্যাবহার করেন নিজের আসল নামটিই। গত মাসে ক্যালিফোর্নিয়া আর্ট গ্যালারিতে নিজের একক প্রদর্শনীর মাধ্যমে উপার্জিত অর্থের অধিকাংশ তিনি দান করেন বিভিন্ন চ্যারিটেবল ট্রাস্ট এবং উইমেন এম্পাওয়ারমেন্ট অর্গানাইজেশনে। বিশ্ব জুড়ে লকডাউনের সময় নিজের আঁকা ছবিগুলি অনলাইনে বিক্রী করে সেই অর্থ তিনি দান করলেন কোরোনা মোকাবিলায় নিযুক্ত হসপিটালগুলোতে।
ওহঃ হ্যাঁ! ঠিক ধরেছেন। উনিই সেই ড্যানি ড্যানিয়েলস্...
গুগলের মোস্ট সার্চড পর্নস্টারের তালিকার শীর্ষে থাকা অন্যতম একটি নাম। মডেলিং ও অভিনয় জগতে পা রেখে একাধিক বার মলেস্টেশনের স্বীকার হওয়া ড্যানি পরে পর্ন ওয়ার্ল্ডকেই বেছে নেন নিজের কর্মক্ষেত্রে হিসাবে। মাত্র দশ বছরের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে সর্বত্র ট্রেন্ডিং হতে থাকা এই ক্যালিফোর্নিয়ান পর্নস্টারের নামের পাশে রয়েছে পর্নহাবের প্রায় 250 মিলিয়ন ভিউজ।
তবে একটা গোটা প্রজন্ম প্রায় মুগ্ধ যার রূপের মায়াতে সেই ড্যানি ড্যানিয়েলস্ এর লাস্যময়ী রূপের মুগ্ধতার মাঝে তবু কোথাও কখনো ফিকে হয়ে পড়েনি কিরা লি'র শিল্পী সত্তা।
দু'বছর আগে আর্ট কলেজ ড্রপ আউট কিরা আজও নিজের হাজারও ব্যস্ততার জীবন থেকে অনেক দূরে সরে গিয়ে তার ক্যালিফোর্নিয়ার বাড়িতে বসে নিরিবিলিতে ছবি আঁকে। ক্যালিগ্রাফি করে। মায়ের সাথে, পরিবারের সাথে সময় কাটায়। নিজস্ব প্রদর্শনী করে। উপার্জিত অর্থের দ্বারা করে যথাসম্ভব দরিদ্র ও দুস্থ মানুষের উপকার ও সেবা।
কারণ কিরা'র আলাদা করে কখনো কোনো স্বীকৃতি, খ্যাতি, পরিচিতি কিংবা গ্রহণযোগ্যতার কোনরূপ কোনো প্রয়োজন পড়েনি। তার পরিচয় একটাই। সে একজন 'শিল্পী'...
আর 'শিল্পী'রা কখনোই ফিকে হয়ে পড়তে শেখেনি...
জনস্বাস্থ্য নিয়ে মানুষের হয়তো বা একটু আগ্রহ তৈরী হয়েছে। তাই, সবাই মরবিডিটি, মর্টালিটি ইত্যাদি নানা সূচক নিয়ে নিজেদের মতামত জানাচ্ছেন। এই প্রসঙ্গে একটু কথা বলা যেতেই পারে।
Centre for disease control disease specific death rate র যে সংজ্ঞা দিয়েছেন তা দেখে নেওয়া যাক-
Disease specific death rate is the ratio of death occurring due to a disease in a specific time and midinterrval population during that time. Midinterval population can be calculated in one hundred thousand or one thousand. Time interval is usually one year but can change.
তাহলে মোট মৃত্যুকে মোট কেস দিয়ে ভাগ করলেই মৃত্যু হার বের হয় না। সংবাদপত্রের বিক্রি বাড়ে কিন্তু সেই পরিমান আতঙ্ক ও বাড়ে।
একটা অতিমারির মধ্যে আমরা রয়েছি। চিকিৎসকরা সর্বত্র প্রাণপণ লড়াই করছে। এই সময় সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক কর্মী ও সরকারের পাশাপাশি সংবাদমাধ্যমের প্রয়োজন আরো একটু দায়িত্বশীল হওয়া। সার্স, মার্স ও এবোলার তুলনায় কোভিড অনেক কম সাংঘাতিক। কিন্তু যে আতঙ্ক তৈরী হয়েছে ও ক্রমাগত মৃত্যুর খবরে যে আতঙ্ক ক্রমে ক্রমে আরো বাড়ছে তার ফলশ্রুতিতে চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মীদের দৈনন্দিন কাজ যেমন বাজার করতে অসুবিধা হচ্ছে, অনেকের দুধ বন্ধ হয়েছে, সামাজিক বয়কট পর্যন্ত করা হচ্ছে।
অথচ, মর্টালিটি, মরবিডিটির কচকচি ও চিকিৎসা সংক্রান্ত আলোচনা টিভির স্টুডিও তে না করে বেরোজগার, কর্মহীন মানুষের কষ্ট, শিশুসহ মায়েদের দীর্ঘ্য পদযাত্রা, অনাহার মৃত্যু, সামাজিক অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা, রেশন কেলেঙ্কারি, নেতার বাড়ীতে মজুতদারী, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানোর চেষ্টা এইসব নিয়ে আলোচনা করতে দেখছি না। আরো বিস্ময়কর হল, চিকিৎসা বা সংক্রমণ নিয়ে আলোচনাতেও কোন ডোমেন স্পেলাশিষ্টকে দেখছি না। স্টুডিও তে বসে নিজের নিজের মত জাহির করছেন কখনো সার্জেন কখনো হেপাটলিস্ট, কখনো হার্ট স্পেশালিষ্ট। এর ফলে সব কিছু নিয়েই আতঙ্ক আরো বাড়ছে।
বিদেশের তুলনায় এখন পর্যন্ত নিছক সংখ্যার নিরিখে আমাদের কম মানুষ মারা গেছেন। কিন্তু, অতিমারির অর্ধেক ঔ আমরা এখনো অতিক্রম করিনি। এখন ও অনেক পথ বাকি আছে। কি হবে কেউ জানেনা, সবকিছু ভবিষ্যতের গর্ভে। যদি এই হারে কেস বাড়ে হাসপাতাল গুলি ভর্তি হয়ে যাবে, চিকিৎসক পাওয়া যাবে না, বেড পাওয়া যাবে না। রোগ যত কম ভয়ানক হোক শতকরা হিসেবে আক্রান্তের তিন শতাংশ হাসপাতালে ভর্তির দরকার হলে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা মুখ থুবড়ে পড়বে। আমাদের স্বাস্থ্য ব্যয় কম, শয্যা কম, চিকিৎসক কম, আইসিইউ ব্যবস্থা আরো কম। তবু, এখন ধৈর্য ধরতে হবে। সাবধানে থাকতে হবে। কোন প্ররোচনা তেই বাইরে ভীড় করবেন না।
চিকিৎসা সংক্রান্ত ব্যাপারে বিতর্ক এখন না তৈরী না করে অন্যসব সামাজিক ইস্যু নিয়ে আলোচনা হোক। চিকিৎসা ও জনস্বাস্থ্য নিয়ে কথাবার্তা নিশ্চয়ই সবাই বলবেন। নিজেদের ধারনা বলার চেয়ে অনেক বেশি দরকার বৈজ্ঞানিক মতামতের আদানপ্রদান। স্বাস্থ্য বাজেট বাড়ানো, জনস্বাস্থ্য ব্যয় বৃদ্ধি ও সবার জন্য অভিন্ন ও সমমানের চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে দাবী তোলা দরকার।
লকডাউন এর মধ্যে দক্ষিণ কলকাতার শ্রী কলোনি বাজারে রাস্তার একটি কুকুরকে জোর করে মুখ বেঁধে এক খাসির মাংস বিক্রেতা দোকানদার তার দোকানে ঢোকায় কাটবে বলে, ইতিমধ্যেই স্থানীয় প্রতিবেশীদের চোখে পড়ে যাওয়াতে, তারা কুকুরটিকে বার করে আনে এবং পুলিশে খবর দেওয়া হয়.অভিযুক্তকে নেতাজি নগর পুলিশ স্টেশন থানায় নিয়ে গেছে. আরো বেশ কিছু কুকুর পাওয়া যাচ্ছেনা বলে জানা গেল. আর এই লকডাউন এ সময়ও সে প্রতিদিন দুটো কচি পাতা কেটে বিক্রি করেছে যেখানে কোথাও কোন পাঁঠার মাংস পাওয়া যাচ্ছে না.. তাহলে ও এতদিন কি খাইয়েছে???????
আটোজ :)))
ব্রণের কনসেপ্ট টা বেশ পছপছ হল :))
আহা
চন্দ্রবদন = চাদ
সিম্পিল :)))
আমরা প্রচুর চাপের মধ্যে। আটোজ তুমি তো আমার বাড়ি এসেছো। আমাদের বাড়ির গলি থেকে বের হলে ডানদিকে ব্যারিকেড। বা দিক টা খোলা। ওদিক দিয়ে ই একদম বাড়িতে জিনিস পৌছে দিয়ে যাচ্ছে।
সারা পৃথিবী এখন 'করোনাময়' । গুরু' তার থেকে বাদ যায় কি করে!
গুরু এখন স্বাভাবিক ভাবেই বড় ই
করোনাময় :))
"টাকা মাটি মাটি টাকা।" অর্থাৎ টাকা মাটিতে ফেলে দিন। কেউ না কেউ কুড়িয়ে নেবে। @আতোজ
তো সেই মেয়েরাও নিজেদের কথা জানিয়ে পোস্ট করে দিলেই তো হল। মিটু ক্ষতিকর কেন হতে যাবে, মিটু দারুণ জিনিস। পোস্টমডার্ন সোসাইটিতে বোধায় প্রথম সাকসেসফুল বিপ্লব। সিম্পল কনসেপ্ট, তুমি একটা ইনএফিশিয়েন্ট সিস্টেম বানিয়ে রেখেছ, আমি তার মধ্যে দাঁড়িয়েই তোমাকে বাওয়াল দেব। ফ্যান্টাস্টিক কনসেপ্ট। ইদিকে সংসদীয় বামেদের মাথায় এখনও বিপ্লব মানেই ইনকিলাব জিন্দাবাদ।
অনেক কাল বাদে উকি মারলাম এখানে। সবার কি খবর ?