এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • r2h | 2405:201:8805:37c0:acfa:a44c:cf4c:9 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৪:১৩449400
  • হুম, এটা মোটামুটি অনলাইন ক্লাসের বদলে ক্যাম্পাসে ফিরে আসার জন্যেই করা। মনে হয় না এতে করে দলে দলে স্টুডেন্টদের ফেরার মত পরিস্থিতি হবে।
    তবে করোনা সংক্রমণ নিয়ে কী হবে তা শ্যামলাল ও স্যামচাচার নিজেদের ব্যাপার।
  • sm | 2402:3a80:a6d:3e65:0:63:7f6b:1e01 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৪:১২449399
  • সব খুলে গিয়ে স্টুডেন্টরা ইউনি,কলেজ গেলে করোনা কেস দৈনিক পঞ্চাশ হাজার থেকে বেড়ে কোথায় দাঁড়াবে কে জানে! কিন্তু বি এল  এম প্রটেস্টে লাখো জনতা অংশ নিলেও বিশেষজ্ঞ গণ হিসাব কষে দেখিয়েছেন,তাতে কিন্তু করোনা কেস সংখ্যা বাড়ে না!!খুব ই কারেক্ট যুক্তি!

  • S | 2405:8100:8000:5ca1::185:70b6 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৩:৪৯449398
  • @অমিত, নিয়ম একটা আছে বটে যে সব ক্লাস অনলাইন নেওয়া যাবেনা। সেটা কোরোনার কারণে স্থগিত রাখা হয়েছিল। কিন্তু সেই স্থগিতাদেশ ফলের জন্য তুলে নেওয়া হয়েছে। এর দুটো কারণ আছে, পরে লিখছি। এর ফলে আমেরিকার ইউনি আর কলেজগুলো খুব ঝামেলায় পড়বে। কারণ এই আন্তর্জাতিক ছাত্ররা বিশাল পরিমাণ টিউশান দেয় আমেরিকার কলেজগুলোতে। প্রাইভেট কলেজগুলোতে তো এমনিতেই আকাশ ছোঁয়া টিউশান। সরকারি কলেজগুলোতে যেখানে টিউশান অনেক কম, সেখানে আন্তর্জাতিক ছাত্ররা তার তিনগুন (প্রাইভেট কলেজের সমান) টিউশান দেয়। তার উপরে অ্যাপ্লিকেশান, ডর্মের ভাড়া ইত্যাদির পয়সাও পায় কলেজগুলো। তাই তারাও চেস্টা করছে এমন একটা ব্যবস্থা করতে যাতে সাপও এবং লাঠিও ইত্যাদি।

    কিন্তু ব্যাপরটা শুধুমাত্র সেইখানেই থেমে থাকেনা। এই ছাত্ররা বছরে দুবার প্লেন ভর্তি করে আমেরিকাতে আসে, দুবার দেশে যায়। গ্র্যাজুয়েশনের সময় এদের অনেকের ফ্যামিলি আসে, হোটেলে থাকে, আমেরিকা ঘোরে। ঐসময় ফ্লাইট নিলে সেটা বোঝা যায়। এছাড়া বেশ কিছু ছাত্র বাড়ি ভাড়া করে থাকে, ওয়ালমার্ট থেকে গ্রসারি কেনে, সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কেনে, অনেকেই পুরো সংসার নিয়ে থাকে, ইন্সিওরেন্স কেনে। ফলে আমেরিকার অর্থনীতিতে প্রচুর কন্ট্রিবিউশান। আমাদের মতন অজ এবং কনজার্ভেটিভ রাজ্যে আগে নাকি একবার এই নিয়ে কথা উঠেছিল যে রাজ্যের কলেজগুলোতে এত বিদেশি ছাত্র পড়ে কেন। তাতে দেখানো হয়েছিল যে ফরেন স্টুডেন্ট হল আমাদের রাজ্যের দশম বড় এক্সপোর্ট। ফলে আর সেই নিয়ে কথা বাড়ানো হয়নি।

    আজকে যে কলেজগুলো সমস্যায় পড়ছে, তার একটা বড় কারণ হল আন্ডারগ্র‌্যাডে মিডল ইস্ট থেকে কম স্টুডেন্ট আসছে, কারণ ওখানে বেশ কিছু ইউনি আর কলেজ তৈরী হয়ে গেছে। এই মিডল ইস্টের ছাত্ররাই ডিসপ্রোপোর্শানেটলি বেশি কন্ট্রিবিউট করে। কারণ ভারত চীনের ছাত্ররা বেশিরভাগই গ্র্যাড স্টুডেন্ট যারা অনেকেই ফুল বা আংশিক স্কলারশিপ পায়।

    এবারে প্রশ্ন হল তাহলে ফলের জন্য এই সাসপেনশান হঠাত তুলে নেওয়া হল কেন? একটা কারণ যে জিওপিরা চায় সব খুলে টুলে যাক তার কনসিকিউয়েন্স যাই হোক কেন। এখনও কলেজ সব বন্ধ, তাতেই দিনে পন্চাশ হাজার কেস হচ্ছে। তাই কলেজগুলোকে চাপ দেওয়া হচ্ছে খুলে দেওয়ার জন্য। আরেকটা কারণ ইলেকশান। সেখানে সফটেস্ট টার্গেট হল নন-সিটিজেন ইমিগ্র্যান্ট। কারণ তারাই আমেরিকার একমাত্র জনগোষ্ঠী যাদের ভোট নেই।

    প্রায় হলফ করে বলা যায় যে ইলেকশানের ঠিক কয়েক সপ্তাহ আগে থেকে ট্রাম্প-জিওপি-ফক্স আবার আমেরিকানদের ভয় দেখাতে শুরু করবে বর্ডারে প্রচুর লোক জড় হয়েছে বলে। হয়ত সেই গল্পে কোরোনাও মেলানো হবে। যে এইসব দেশগুলো ইচ্ছা করে তাদের ইনফেক্টেডদের আমেরিকাতে পাঠাচ্ছে।

    কনজার্ভেটিভদের একটা অংশ চায় বটে যে লিমিটেড নাম্বার ইমিগ্র্যান্টরা আমেরিকাতে আসুক, থাকুক, কাজ করুক। কিন্তু তারা যেন কোনওরকমের রাইটস না পায়। নইলে যে যথেষ্ট এক্সপ্লয়েটেশান করা যাবেনা আর। আর ট্রাম্পের যারা বেস, তারা সেটুকুও চায় না। কারণ তারা অন্য গায়ের রঙের লোক সহ্যই করতে পারেনা।
  • :|: | 174.254.197.243 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৩:৩৯449397
  • আমাদের সকলের প্রিয় ন্যাড়াবুকে শুধু এটুকুই বলার ছিলো, ভূমিপুত্র হয়, কিন্তু ভূমিকন্যা অসম্ভব। ভূমি চাইলেই তাদের হে ধরণী ইত্যাদি বলে ভূমির তলায় চলে যেতে হয়। তেমনটাই, যাকে বলে আমনাদের দস্তুর!
  • অর্জুন | 223.223.150.42 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৩:২২449396
  • চ্যাটার্জি ইন্টার ন্যাশ নল, আমি যতকাল কলকাতায় ছিলাম তখন ওটি সবচেয়ে বড় বিল্ডিং । বাবা অফিসের কাজে যেত । আমার ধারণা ছিল ভিতরটা অসাধারণ কিছু। সেই ভেবে ক্লাস নাইনে একবার একুশ না বাইশ না কুড়ি তলা মনে নেই, উঠেছিলাম । লিফটে দম আটকানো অবস্থা। কি কুৎসিত ভিতরটা । ঃ-)) সরু করিডর আর জেরক্সের দোকানের মোট ছোট , ছোট অফিস গুলো । 

     এর চেয়ে মেহেতা বিল্ডিং ভাল । ঐ বিল্ডিং এ লিফট ভেঙে পড়ার খবর বেশ কয়েকবার পেয়েছি ।  

    আই আই টির পূর্ণেন্দু চ্যাটার্জি না কার যেন ওটা ছিল ! সেই লোকটিরই বা কি হল ?  

  • জয়প্রকাশ সারস্বত | 103.94.27.35 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১৩:১৩449395
  • করোনা ও লকডাউনের জেরে ভিনরাজ‌্যে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিজের রাজ্যে ফিরিয়ে দিতে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন চালিয়েছে রেল। কিন্তু ভারতীয় রেল সেখানেই নিজেদের দায়িত্ব শেষ মনে করছে না। এই পরিযায়ী শ্রমিকেরা যাতে নিজ রাজ‌্যে এই দুর্দিনে কাজ পায় সেই লক্ষ্যে ই ১৮০০ কোটি টাকার পরিকাঠামো সংক্রান্ত প্রকল্প নিয়েছে রেল। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানের অন্তর্গত এই কর্মসূচি রূপায়ণের দায়িত্বে একজন নোডাল অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে।বিহার, উত্তরপ্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ওড়িশার ১১৬ টি জেলার পরিযায়ী শ্রমিকদের এই কর্মসূচিতে যোগদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচি চলবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ রোজগার অভিযানের রেল ছাড়া আরও ১১ টি মন্ত্রক জড়িত রয়েছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য গ্রামোন্নয়ন,সড়ক পরিবহন, পঞ্চায়েতিরাজ,খনি, পানীয় জল ও নিকাশি,পরিবেশ, পেট্রোলিয়াম ও স্বাভাবিক গ্যাস, পুনর্নবীকরণ যোগ্য শক্তি, সীমান্ত সড়ক, টেলিকম 

  • দীপাঞ্জন | 2601:647:5600:1820:5df5:766d:5bb5:bc6d | ০৯ জুলাই ২০২০ ১২:৩১449394
  • "কোনদিন খেলে দেবে কোনদিন ধ্যাড়াবে কেউ জানে না। " - এটা সত্যি | চোদ্দ বছর আগে একদিন যখন ভাজার মতো খৈ ছিল না, ক্রিকইনফোর ডাটা এক্সেল-এ নামিয়ে স্ট্যান্ডার্ড ডেভিয়েশন মেপেছিলাম অস্ট্রেলিয়া আর ভারতের শ্রেষ্ঠ 20 ওয়ান ডে ব্যাটসম্যানদের | সৌরভ 20 জনের মধ্যে 19 তম কন্সিস্টেন্সির দিক থেকে | একমাত্র সেওয়াগ এর আগে | তবে সেটা সেওয়াগ স্ট্রাইক রেট দিয়ে পুষিয়ে দিতো | স্ট্রাইক রেটে সেওয়াগ এক নম্বর 20 জনের মধ্যে | ভারতীয়দের মধ্যে দ্রাবিড় আর আজাহার এর সবচেয়ে কম ডেভিয়েশন, কিন্তু বিভান ছিল অন্য লেভেলে | এতো কম ডেভিয়েশন যে ধারে কাছে দুই দেশের কেউ ছিল না |
  • sm | 2402:3a80:a6d:3e65:0:63:7f6b:1e01 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১০:৫১449393
  • ইমিগ্র্যান্টরা,হলো আমেরিকার অর্থনীতির চালিকা শক্তি।শিক্ষিতরা কোম্পানী,হাসপাতাল চালাবে আর কম শিক্ষিতরা অড জব। এই মোটা মুটি এটা ছক। ট্রাম্প সহ সব রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীরা জানে।

    এঁদের কাছে অর্থনীতির উন্নতির প্রধান শর্ত হলো,কম টাকার বিনিময়ে মেধা ,বুদ্ধি,শ্রম দাও।তোমার যৌবন দান করো,অর্থের বিনিময়ে।সেই অর্থ আবার কিছু বেজস,বাফে, ওয়ালটন ফ্যামিলির লোকজন সাবাড় করে দেবে কিছু পচা জিনিষ গছিয়ে।

    ওদের কাছেও বড় প্রশ্ন,এই আহাম্মক গুলোকে নিয়ে কি করবো?দেশে ফেরত পাঠাবো?পাঠালে ওদের সঙ্গে কিছু অর্থ চলে যাবে,ওদের ছেলে মেয়েরা এখান কার কলেজ,ইউনি তে পড়লে,কিছু শিক্ষিত মেধাবী লোকজন পাওয়া যাবে। যাঁদের এইসব কাজে আবার লাগানো যাবে। সারাক্ষণ এই হিসাব কষে চলেছে।আর পত্র পত্রিকায় ভুল ভাল  ভয় দেখানো চলছে।যাতে করে এই জুজুর ভয়ে সেকেন্ড জেনারেশন অবধি চুপসে থাকে।

  • aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১০:৩৬449392
  • উল্টো, এইচ ওয়ান বি বন্ধ করলে আউট্সোর্সিঙ্গ বাড়বে। এইচ ওয়ান নিয়ে ঝামেলা, গ্রীন কার্ডের কিউ বেড়ে যাওয়া পুরনো ইস্যু। প্যাণ্ডেমিকের জন্য আসা যাওয়া কম করতে টেম্পোরারী বন্ধ করেছে।

    অনেকের অসুবিধা হচ্ছে, শুধু এইচ ওয়ানের জন্য নয়, প্যাণ্ডেমিকে অনেক রকম অসুবিধা হচ্ছে অনেকের, এটাও সেরকম।
  • Amit | 203.0.3.2 | ০৯ জুলাই ২০২০ ১০:০৫449391
  • নেই কাজ তো খই ..... :) :)

    মাঝে মাঝে অবশ্য অন্যান্য ছোট্ট খাটো দেশ থেকেও আমার মতো কিছু অকাজের লোকজন বাদাম ভাজা নিয়ে হাজির হই বিন বুলায়ে বারাতির মতো.
  • সম্বিৎ | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:৫৮449390
  • আ্যমেরিকার  দুপুরে যখন শুধু মার্কিনিরা গুরুতে, তখন নস্টালজির চর্চা হয়। সন্ধ্যে হলেই বিশ্ব উপস্থিত হয় ও মার্কিনি রাজনীতি নিয়ে ধুন্ধুমার।

  • Amit | 203.0.3.2 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:৫৮449389
  • দেখাই যাক নভেম্বর এ কি হয়. মুশকিল হলো USA তে যাই হয়, তার এফেক্ট গোটা দুনিয়ায় পড়ে. এড়ানোর উপায় নেই.

    তবে এটা ঠিক যে মোদী, ট্রাম্প, বোলসেনার এরা সবকটা মিলে ডেমোক্রেসির বেসিক কনসেপ্ট টাই পুরো বদলে দিচ্ছে. এতদিন ডেমোক্রেসি মানে ছিল মেজরিটি রুলস, বাট মিনোরিটিজ ক্যান ষ্টীল লিভ উইথ ডিগনিটি এন্ড এনজয় বেসিক রাইটস. এখন এদের বানানো দুনিয়ায় মেজরিটি অনলি এক্সিস্টস এন্ড ডোন্ট কেয়ার এবাউট মিনোরিটিজ. মিনোরিটিজ ক্যান আইদার ডাই অর লিভ ইফ দে ডোন্ট টো দা মেজরিটি লাইন. সিম্পুল.

    লাস্ট এতগুলো এরকম লেভেলের চরমপন্থী লিডার একসাথে বোধহয় এসেছিলো 1930-40 এ. নেট ফলাফল সক্কলের জানা,
  • sm | 2402:3a80:a6d:3e65:0:63:7f6b:1e01 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:৩৭449388
  • দীপাঞ্জন এর সঙ্গে একমত।ট্রাম্প ব্যবসায়ী লোক।জানে ওভারসিজ হেইচ ওয়ান বি ভিসা ধারী জনতা না পেলে,আই টি ইন্ডাস্ট্রি বিরাট মার খাবে।এখন আমেরিকায় সারপ্লাস আছে।ভোট জেতার পর ধীরে ধীরে আবার চালু করবে। হয়তো গ্রিন কার্ড পাবার শর্তও অনেক সরল হবে।অর্থাৎ যোগ্যতম ব্যক্তি গ্রীন কার্ড পাবে। এই হবে নীতি।

  • sm | 2402:3a80:a6d:3e65:0:63:7f6b:1e01 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:৩১449387
  • এখন যা নতুন কিছু বাজারে আসবে,সব ট্রাম্পের দোষ!ওদিকে ট্রাম্প ও সেয়ানা লোক।তুমি যতো মাইনরিটি ভোট টানার চেষ্টা করবে,ট্রাম্প ততো মেজরিটি জনতা কে পোলারাইজ করে ফেলবে।

    ব্যাপারটা হলো,যতো ট্রাম্পের নিন্দে হবে,ততো ভোট পোলারাইজ হবে। ডেমোক্র্যাট গণ তলে তলে বিরাট কন্সপিরেসি না চালালে ট্রাম্প কে হারানো মুশকিল। আফটার অল মেজরিটি জনতাই মনে মনে রেসিস্ট।

    এই যে বি এল এম নিয়ে এশিয়ান দের সলিডারিটি র বন্যা বয়ে যাচ্ছে,ব্ল্যাক কম্যুনিটি ট্রাম্পের ভিসা বাতিল এর জন্য কতোটা প্রতিবাদ করছে? কারণ বেশির ভাগ জনতা মনে করে এশিয়ান লোকজন আমাদের ভালো চাকরি বাকরি ছিনিয়ে নিলো।

    ওদিকে যেসব ইন্ডিয়ানস গ্রিন কার্ড হোল্ডার,তারাও চায়না,দলে দলে স্টুডেন্ট বা আই টি লোকজন এসে ভরিয়ে দিক।ওনারা মনে করেন,বেশি বেশি দেশের জনতা এসে গেলে দৃশ্যমানতা বাড়বে।আমাদের ওপর হিংসা হতে পারে।এ এক পারপেচ্যুয়াল সাইকেল!

    কিছুদিন আগে, হনু,খুব বরিস জনসন এর নিন্দা করছিলো।যতরকম বদগুণ থাকতে পারে,তার লিস্টি দিয়েছিল। আমি বলেছিলাম বরিস জনসন জিতবে।বরিস ব্রিটেন এর ইকোনমি কে খাদ থেকে তোলার সবচে আদর্শ ব্যক্তি।আবার যতোই বরিস কে নাক উঁচু বলা হোক।বরিস এর মন্ত্রী সভায় দুজন বড় পোস্ট হোল্ডার ভারতীয় অরিজিন।প্রীতি প্যাটেল ও ঋষি সুনক।একজন সেক্রেটারি অফ স্টেট আর একজন চ্যান্সেলর অফ এক্সচেকার!এতো বড় সন্মান  ব্রিটিশ ভারতীয় দের কোন লেবার সরকার দেয় নি। রা দার স্বপ্নেও ভাবেনি।

    আমেরিকার ইকোনমি কে উন্নত করেছে ট্রাম্প। আরও করবে।চায়না কে টাইট ও দেবে।ট্রাম্প বেটার ক্যান্ডিডেট।যদিও বহুত বদ লোক।মানে বরিস এর এক কাঠি ওপরে।

  • দীপাঞ্জন | 2601:647:5600:1820:5df5:766d:5bb5:bc6d | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:৩০449386
  • H1b টা ট্রাম্পের ইলেকশন স্টান্ট | ডিসেম্বর অব্দি ব্যান করেছে ভোটের জন্য | ভোট জিতলেই পরের বছর আবার চালু করে দেবে |
  • Amit | 203.0.3.2 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:১৬449385
  • ওকে, F1 ভিসা র এই রুলটা জানতুম না. ভাবলাম ট্রাম্প এর আমদানি করা.

    H1-B র মতো রুল কিন্তু অনেক দেশেই চালু করে দিয়েছে, তবে বেশী হৈচৈ করেনি. অস্ট্রেলিয়া তেও খোজ নিয়ে জানলাম ওয়ার্ক ভিসা অফিসিয়ালি বন্ধ করেনি, কিন্তু প্রসেস টা এতো লম্বা করে দিয়েছে যে কেও বিশেষ ইন্টারেস্ট দেখাবেনা. কানাডা র এক বন্ধুও তাই গল্প শোনালো.

    অবশ্য এসব ছোট ছোট দেশ যাই করুক , তাতে ওভারঅল অত কিস্যু ইমপ্যাক্ট পড়েনা. তাই কেও মাথাও ঘামায়না. কিন্তু USA র মতো ইকোনমির সাইজের দেশ কিছু করলে তার ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইমপ্যাক্ট অনেক, অনেক গুন্ বেশি .
  • aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৯:০৫449384
  • এটা ট্রাম্পের রুল নয়, অনেকদিন ধরে আছে। এফ ওয়ান ভিসা অনেকেই অ্যাবিউজ করেছে তারমধ্যে ভারতীয়র সন্খ্যা কম নয়। এফ ওয়ান ভিসায় প্রতি সেমিস্টারে একটার বেশি অনলাইন কোর্স নেওয়া যায় না, এখন যা হচ্ছে তা এই রুলের বাই প্রোডাক্ট।

    এবারে আইস এটাকে একটু পরিবর্তন করতে পারত, হয়ত করবেও তবে এর জন্য ট্রাম্প দায়ী নয়।
  • Amit | 203.0.3.2 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৮:৫৩449383
  • আচ্ছা এই আকাট ট্রাম্প টা অনলাইন ক্লাস করছে বলে ছাত্রদের ভিসার পেছনে কাঠি করছে কেন ? এতে ছাত্রদের চয়েস অত কিছু আছে নাকি ? নাকি পুরোটাই ইউনি থেকে ঠিক করছে কোন ক্লাস অনলাইন হবে বা ক্লাসরুম এ হবে ? ফুল টাইম কোর্স গুলোই জানতে পারলে ভালো হয়, এক্সেকিউটিভ কোর্স গুলো নয়. যদি পুরোটাই ইউনি কন্ট্রোলড ই হয়, তাহলে ছাত্তরগুলো কি করবে ?

    এ বিল তো কোর্ট এ গেলে জানলা গলিয়ে ফেলে দেবে.

    মানে আজকাল এতো গুলো দেশের মাথায় এক্কেরে চরম লেভেলে র পাঠা সব বসে আছে যে এতদিন সুস্থ লোকজন কষ্ট করেও কল্পনা করতে পেরেছে বলে মনে হয়না. মাঝে মাঝে আজকাল মনে হয় এর থেকে পাগলা গারদে হয়তো বেটার, মেন্টালি স্টেবল লোক খুঁজে পাওয়া যাবে.
  • S | 150.129.8.23 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৮:৩২449382
  • ব্যাটিংএ স্টান্স খারাপ বলে আসলে কোনও কথা হয়্না। ওগুলো পুরোনো দিনের লোকেদের চিন্তাভাবনা। টেকনিকই নাকি আসল, এদিকে ছেলে সেন্চুরি করতে তিনদিন সময় নেয়। নইলে সন্জয় মন্জরেকারের সবথেকে বড় ব্যাট্সম্যান হওয়ার কথা। আমার রানরেটের ফলে টিম হারলো, কিন্তু দেকো আমার স্টান্স আর টেকনিক নির্ভুল ছিল। এ অনেকটা পরীক্ষায় অন্ক ভুল করে দেখো আমার বানান সব নির্ভুল বলার মতন।

    আর শর্ট বলে শচীন তেন্ডুলকারও প্রচুর চাপে থাকত, শুধু ডাক করত। সেসব বললে পন্টিংও সুইঙ্গ খেলতে পারতো না। সুনীল গাভাস্কারের থেকে বেশি শুন্যও কারও ছিলনা একসময়। হ্যাঁ দাদার সবথেকে বড় উইকনেস ছিল লেগ সাইড, ওটা সারা জীবন ভুগিয়েছে।

    টেস্ট আর ওয়ানডে মিলে ৩৮ টা সেন্চুরি। এর মধ্যে অজিদের বিরুদ্ধে ৩, ইংল্যন্ড ৪, কিউইজ ৬, প্রোটিয়াজ ৩, পাকিস্তান ৪, লন্কা ৭।

    চিরকালই ইন্ডিয়ার ব্যাটসম্যানদের যেটা সমস্যা হয়েছে সেটা হল ইন্ডিয়ার কোনও পেস অ্যাটাক ছিলনা। ফলে একটু ফাস্ট পীচ দিলেই ইন্ডিয়া কুপোকাত। কারণ অন্যদিকে ম্যাকগ্রা, লী বোলিং করছে। আর ইন্ডিয়ার হয়ে হাত ঘোরাচ্ছে শ্রীনাথ আর প্রসাদ। আর তখন ইন্ডীয়ার বেশ কিছু মিডিওকার প্লেয়াররা বছরের পর বছর খেলেই যেত।
  • aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৭:৫৮449381
  • না না ওসব বাজে কথা, দাদা ক্যাপ্টেন্সি করতে গিয়ে ব্যাটের দিকে নজর দেয় নি।

    কামব্যাকের পরে দঃ আফ্রিকা আর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে টেস্ট ব্যাটিঙ্গ দেখে নিন। অমন ভালো ব্যাট, কাপ্তানি করতে গিয়ে নষ্ট হল।
  • কলোনি | 185.8.61.235 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৭:০৬449380
  • ঐটা রেকর্ড তো। কিন্তু এমনিতে দাদার টেকনিক খুব খারাপ। কোনদিন খেলে দেবে কোনদিন ধ্যাড়াবে কেউ জানে না। স্টান্স খারাপ, অনসাইডে খেলতে পারে না, বাউন্সারে কেঁপে ওঠে। নেহাত পেছনে পোচ্চুর হাওয়া সাপ্লাই দিয়ে দিয়ে দাদার একটা মিথ তৈরি হয়েছে।

  • aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:৫২449379
  • দাদা ওয়ানডেতে একজন সলিড ম্যাচ উইনার।

    আরও পিছনে গেলে, তখন আমি দিল্লিতে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কানাডায় একাই পাচ উইকেট নিয়ে ম্যাচ জিতিয়ে দিল। সেই সিরিজে চারটে ম্যান অফ দা ম্যাচ সহ সিরিজ দাদার।
  • Du | 47.184.21.53 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:৪৩449378
  • বন্দুকের কমেন্ট দেখে হুঁকোবাবুর কথা মনে হল। এই যে লোকেরা আসে থাকে, কত কথা বলে আর তারপর এমনভাবে চলে যায় যেন কোনওদিন ছিলই না।ঃ((
  • কলোনি | 185.8.61.235 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:৩৬449377
  • হ্যাঁ , টনটনের ইনিংসটা সলিড ছিল। কিন্তু দাদা মেনলি জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি হাঁকাত। আসলে দাদা বরাবরই নড়বড়ে পেলেয়ার।

  • aka | 2600:1005:b140:f3a3:4db5:aa68:8ec5:9675 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:২৪449376
  • তখন আমাদের দাদা ব্যাটিঙ্গ করত। উল্টোডাঙ্গায় বি আর রায়ের দোকানে ফ্রিতে খেলা দেখাত, অবশ্য রাস্তায় দাড়িয়ে দেখতে হত। সেখানেই এক বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যেতে আলুর চপের ঠোঙ্গা হাতে ভিজতে ভিজতে দেখেছিলাম দাদার ১৮৩।
  • Du | 47.184.21.53 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৬:১৫449375
  • ডিসিএলে ইউনিয়ন ছিল যদ্দুর জানি। ক্যান্টিনে খাবারের গুনমান নিয়ে তারা মাথা ঘামাত এইরকম ঘটনা জানি বলে বললাম। সাধন দত্ত কিন্তু গৌহাটীর।
  • | 2601:247:4280:d10:b97b:55f2:58dc:22a9 | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৪:৫১449374
  • আমি তো মনে করতে পারি উল্টোডাঙার মোড় থেকে রিক্সা চড়ে ঝিলমিলে বেড়াতে যাওয়া।সল্টলেকের কোন কোন ফাঁকা রাস্তা দিয়ে ( কালোবাড়ি নামের বিশ্রি স্হাপত্যের বাড়িগুলো মনে আছে) সোজা পার্কের সামনে রিক্সা হাজির। সে পার্কে তখন কটা দোলনা আর কিছু গাছপালা। পার্কের পেছনদিকে যতদূর চোখ যায় মস্ত ভেড়ি। বোলার্স ডেন, নলবন ইত্যাদি সময়ের গর্ভে। একটা স্টেট ট্রান্সপোর্টের বাসডিপো ছিল, তারপর শন আর কাশের জঙ্গল। নিউটাউনে বোধহয় রাতে বাঘ আসত। খালে ভরপুর নৌকো চলতো।

    চোখের সামনে সব গজিয়ে উঠলো।আপিশ পাড়ায় কত নতুন বাড়ি- সেই পুরোনো ফাঁকা রাস্তায় অভিযান করতে গিয়ে পথ হারিয়ে কেলেংকারি কান্ড হলো গতবার।সব বদলে গেছে। এমনকি শুনলাম নলবনের পুরোনো গেটও নাকি আর নেই, সে এখন এসডিএফের পাশে চলে এসেছে। মাথার মধ্যে যে ম্যাপ আঁকা আছে তাই দিয়ে রাস্তা চিনতে গিয়ে আমি সল্টলেকেও সন্ধ্যেবেলা হারিয়ে গেলাম!

  • সম্বিৎ | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৩:৫৯449373
  • হনুর নস্ট্যালজি অনেকটা অজ্জুনবাবুর মতন বনেদী। লন্ডনে একটা বাকলাভার দোকানের পাশে ছোট গলিতে একজন আরমেনিয়ান বুড়োর বইয়ের দোকানে তেষট্টি সালের কিউবান কমিউনিস্ট পার্টির একটা প্যামফ্লেটের ছেঁড়া তিন নম্বর পাতা পেয়ে গেছিলাম। তারপরেই হনুর খেয়াল হবে, ওইজ্জা, আত্মজৈবনিক হয়ে গেল যে। তখন সেটাকেই একটা ডিবেটিং ফ্রেমওয়ার্কে চড়িয়ে দু পোঁচ রং লাগিয়ে দেবে। আঁতেলদের ব্যাপারই আলাদা।

  • lcm | 2600:1700:4540:5210:cc93:eb78:ef63:ee2d | ০৯ জুলাই ২০২০ ০৩:৫৮449372
  • সল্টলেকের ওদিকটা সত্যি একদম বদলে গেছে। পুরো পূর্ব কলকাতাই বদলেছে।
    সেই তুলনায় যখন শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড়ে গিয়ে দাঁড়াই, সেই নেতাজি, সেই ধূসর আলো, শুধু বিজ্ঞাপণের হোর্ডিং-গুলো বদলায়। বিধান সরণী ধরে হাতিবাগানের দিকে হাঁটলে শ্যামবাজার ট্রামডিপোর ভেতরটায় সময় যেন আটকে আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত