এবার তো প্রচুর আর্লি ভোটিং হয়েছে। সেসব কি সব মেল্ ইন ভোট ক্যাটেগরিতে যায় ?
আকাদা আমি তো আমেরিকার নাগরিক নই।
এ আর আশ্চর্যের কি আছে , যতোক্ষণ ট্রাম্প এর পক্ষে ফলাফল ততোক্ষণ কাউন্টিং চালু রাখো , নাহলে কোর্ট লেলিয়ে সব অবৈধ ঘোষণা করে দাও
এইসব stooge দের কি আর এমনি এমনি ফেডেরালিস্ট সোসাইটি থেকে হ্যান্ড পিক করা হয়েছে নাকি ?
দেখার এখনো অনেক কিছু বাকি আছে , ট্রাম্প জিতলে তো বটেই , না জিতলেও
আজব। সব ভোট গোনার আগে সেদিন সন্ধেবেলা রেজাল্ট ডিক্লেয়ার করে কিকরে ?
আজকে সুপ্রীম কোর্টের জাজ ক্যাভানাহ দুটো খুব সমস্যাজনক বক্তব্য রেখেছে।
এক, ফেডারাল ইলেক্শনের ক্ষেত্রে স্টেট কোর্ট শেষ কথা বলতে পারেনা। মানে ক্যাভানাহ চাইছে ইলেকশানে হাত দিতে।
দুই, এইটা কোট করে দিচ্ছি "want to avoid the chaos and suspicions of impropriety that can ensue if thousands of absentee ballots flow in after Election Day and potentially flip the results of an election."
মানে ইলেকশানের সন্ধ্যের সময় তো রেজাল্ট বেড়োয়। পরে অনেক মেইল ভোট এসে সেই ফলাফল বদলে দিলে তার আপত্তি আছে। কিন্তু বাস্তবে ইলেকশানের দিন অফিশিয়াল রেজাল্ট বেড়োয় না। সব ব্যালট গোনা হলে, তবেই রেজাল্ট অফিশিয়ালি ঘোষণা করা হয়। ইলেকশানের দিন সন্ধ্যাবেলায় যেটা হয়, সেটা খবরের চ্যানেলের খেলা। সেটাকে ক্যাভানাহ অফিশিয়াল রেজাল্ট হিসাবে দেখতে চাইছে কেন?
অবশ্য ট্রাম্পও এইটাই চাইছে।
ওই যা , অটোজ লিখে দিয়েছেন অলরেডি। :) :)
দ্যাট ডিউডের কফিনে দুটো পেরেক।
জানিনা কেন , ওই টইতে মন্তব্যগুলো বেশ ঠিকঠাকই লাগছে এখনো অবধি , লজিকাল & ভ্যালিড কাউন্টারপয়েন্টস সব । মূল লেখক কেন এতো খেপে যাচ্ছেন পয়েন্ট বই পয়েন্ট উত্তর দেওয়ার বদলে কেজানে ?
যাকগে। যে যা করে করুকগে, আমাদের জন্যে বাদামভাজা আর শান্তিকল্যাণ।
অভ্যু তুই দিলি?
বোরাট ১ আমিও অনেকদিন আগেই দেখেছি - ডেফিনিটলি ২০০৭ এর মার্চ বা তার আগে।
মন্তব্যসমেত বই হতে হবে তবে। মূল লেখা তো এ হে হে হে, কিন্তু মন্তব্যগুলো বেশ । ঃ-)
ঐটে বই হয়ে বেরুনোর জন্যে অগ্রিম বুকিং চলছে?
মন্তব্যে মন্তব্যে একেবারে ধর্মক্ষেত্র কুরুক্ষেত্র কেস। মিনিমাগনা মহাভারত দেখে আসা যায় মাঝেসাঝে। এর একটা বিটা ভার্সন আগেই মনে হয় হয়ে গ্যাছে ফেবুতে। ঃ-)
বলেই তো ছিলাম - ওটা ক্ষমা করিনি টইতে যেত।
হ্যাঁ গো তোমরা কেউ বিদ্যাসাগরে গেলে না? :-)
হ্যাঁ ভালোই আছি :)
ল্যাদোশদা মেল দেখো একটু
আকাদা ভোট দিলে?
ভালো আছিস?
অভ্যু,
ফোকাসটা। তবে এখন মনে হচ্ছে ফোকাসতা ও ভালো। তবে সামান্য হিনীসম্ভাবনা আছে চার অক্ষরের এদিক ওদিক হলে।
S,
আপনি আগে ছবিটা দেখে নিন। বোরাট 1 আমি অনেকদিন আগে দেখেছি, আমি পার্ট 2 নিয়ে বলেছি আপাতত যা বলার । 1 কে আমি বেনিফিট অফ ডাউট দিয়েছিলাম, যেহেতু প্রথমবার। ২ দেখে রিপিট অফেন্স মনে হলো। আর ২০০৬ সালের থেকে আমরা অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছি, এটাও বিবেচ্য।
যাগ্গে, দেখে নেন, তারপর নাহয় আবার কথা হবে।
হ্যাঁরে তিমি, ঋজুতা, নিরপেক্ষতা, সততা, মূর্খতার মতো ফোকাসতা? নাউন?
অভ্যু আর বড়েস কে একটা করে নকুলদানা।
"নারীমুক্তির অ্যাঙ্গল, ডিক্টেটরশিপ। মেয়েদের পেট্রিয়ার্কি সম্পত্তি হিসেবে ট্রিট করছে। এইটা তো একটা মাইনফিল্ড, যদি তৃতীয় বিশ্বের দেশের প্রান্তিক মেয়েদের কথা আলোচনায় আনতে হয়।"
এগজ্যাক্টলি। এবারে আমার ইন্টারপ্রিটেশানটা বলি। এইযে এইভাবে ট্রিট করা হচ্ছে, আমরা ছিছি করছি বা আমাদের অ্যাবসার্ড মনে হচ্ছে। অথচ আমাদের চারপাশে তো আমরা মাঝেমধ্যেই এইভাবেই ট্রিট করতে দেখি, নিজেরাও করি।
@টিম,
"বোরাটে কাকে অপমান করা হচ্ছে সেটা নিয়েই আসল আলোচনা।"
এটা বোরাট সম্বন্ধে বলিনি। জেনারাল কমেডি নিয়ে বলেছি। আমার কথাটাতে 'এবারে'র বদলে 'বোরাট' টা বসানো হয়েছে।
আমি এখনও বোরাট ১ নিয়েই কথা বলছি। বোরাট ২ এখনও দেখিনি। কিন্তু বোধয় আগেরটার রেন্ডিশান ইন ট্রাম্পল্যান্ড (আন্দাজ করছি)। একটু সময় নিয়ে বসতে হবে। ৩ তারিখের আগে সময় হবে কিনা জানিনা।
রেসিস্ট আমেরিকাকে আক্রমণ তো করাই হয়েছে। রিপাবলিকান দের, ট্রাম্প লবিকে আক্রমণ করা হয়েছে (যদিও এত অন্য জিনিস আনা হয়েছে যে অনেক কিছু বাদ পড়ে গেছে, আর ফোকাসতাও থাকেনি )। সে যাক, কিন্তু সেটা করতে গিয়ে একটা কম জানা দেশের লোকেদের ফালতু আক্রমণ করাও হয়েছে। কাজেই আলোচনাটা এটা নিয়েও, যে কেন ইত্যাদি। মাগা হ্যাট পরা, যেসব ইগনোরেন্ট জনতার প্রতিক্রিয়া নেওয়া হচ্ছিলো, তাদের ইচমিকল্যান্ড বলে একটা দেশ থেকে আসছি বললেও বিশ্বাস করত। আমার অ্যাবর্শন সংক্রান্ত সিন তা সেরা লেগেছে। তারপরেই রাইট উইং ফেমিনিস্ট কনফারেন্স সিনটা। কিন্তু তাও, কমেডি হিসেবে দরুণ কিছু জমেনি। ল্যারি ডেভিড এর তুলনায় খুবই জোলো।
আরেকটা প্রশ্ন হলো, বোরাট যে যে আঙ্গিকে এই মকারিটা করছে। নারীমুক্তির অ্যাঙ্গল, ডিক্টেটরশিপ। মেয়েদের পেট্রিয়ার্কি সম্পত্তি হিসেবে ট্রিট করছে। এইটা তো একটা মাইনফিল্ড, যদি তৃতীয় বিশ্বের দেশের প্রান্তিক মেয়েদের কথা আলোচনায় আনতে হয়।
@টিম, তাহলে আসল আলোচনাটা কি নিয়ে?
আমার মনে হয়েছে যে রেসিস্ট আমেরিকানদের আক্রমণ করা হয়েছে। যেকোনও দুরের দেশের এবং অচেনা দেশের লোকেদের নিয়ে আমাদের যেসব হাবিজাবি ধারনা আছে, সেগুলোকে আক্রমণ করা হয়েছে। তবে এটা আমার রিয়্যাকশান। যেমন সত্যিজিত রায়ের টু সিনেমা দেখে অনেকে সেটাকে শিশুচিত্র ভাবতেই পারেন।
লসাগুদা, তিন নম্বর নকি চার নম্বর? সে আবার একটা ট্রফিও দেখালো। ঃ))
পরিচয়টা দিয়ে তারপর যদি চুমুটা খেত তাহলে তো কিসুই ইমপ্যাক্ট হতনা। অন্য অনেক কমেডিয়ানরা তাই করতো। কিন্তু আগে চুমুটা খেল, তারপর পরিচয়টা দিল। সেখানেই শাসা ইজ গ্রেট।
ওর ঘরটা দেখাচ্ছে। পুরো ঘরটা ছোট, অনেক জিনিসপত্তর। একটা ভিসিআর আছে। একটা স্টিরিও আছে। কিছু পুতুলও দেখলাম। নাথিং এক্সট্রাঅর্ডিনারি। তারপর বেড়নোর সময় দেখা গেল ঘরের একদিকে একটা গরু বাঁধা। ওটাই হল জোকসটার পান্চ লাইন।
বোরাটে কাকে অপমান করা হচ্ছে সেটা নিয়েই আসল আলোচনা। সত্যিই। এস সেটা এত শিওরলি জানেন ?
আর মকুমেন্টারিতে যদি একটা মাইনরিটির হয়ে কথা বলতে গিয়ে অন্য একটাকে আক্রমণ করতে হয়, তাহলে মকুমেন্টারি সম্ভবত সেই বক্তব্যের জন্য সঠিক মিডিয়াম নয়, এরকমও হতে পারে কিনা সেটা ভেবে দেখার দরকার আছে।
মানে, আমি দাড়ি টারি লাগিয়ে মিড-ওয়েস্টের একজন বৃদ্ধার কাছে গিয়ে হালুম বলে তার সামনে দাঁড়িয়ে আরাবিক ভাষায় কিছু বলব - আর তাই দেখে সে আমাকে মধ্যপ্রাচ্যের দেশের টেররিস্ট ভেবে চিৎকার করবে --- এটাকে আমার বুদ্ধিদীপ্ত কিছু মনে হয় না। এরকম প্র্যাংক ভিডিও এদিক ওদিক ছড়াছড়ি।
এই জন্যেই শাসা কোহেন এর অভিনয় খুব ভাল লাগলেও, এই বোরাট বা ডিক্টেটর টাইপের সিনেমা গুলোকে তেমন কিছু মনে হয় না।