মিঠুদি, এমনি ঠিকঠাক, এয়ার ইন্ডিয়া খেতে দিচ্ছে তবে কম্বল দিচ্ছে না, আর দিল্লিতে একটু ক্যাওস। বাকি ওই মোটামুটি, ডোমেস্টিক লেগগুলি সব বিজনেস অ্যাজ ইউজুয়াল।
আমি এয়ার ইন্ডিয়া ছাড়া অন্য কিছু চেষ্টা করলাম না, কারন ইওরোপ আবার আটকে দিলে ঝামেলা। আর শস্তাও পেলাম। তবে দেশের এয়ারপোর্টগুলিতে দেখছি অন্য সময়ের থেকে অনেক বেশি ভিড়; আমেরিকায় কম।
এক দিদি আদরবাসা আদরবাসা শুনে ক্ষেপে গিয়ে বলেছিলেন, বাঁদরবাসা নে। :-)
<True> লাভ??
মিঠু,
এই কথাটার মানে কী? অনেক ভেবেও অগ্র-পশ্চাৎ বুঝতে পারছিনা!
এই যেমন অনেক আগে কেউ একজন লেজ না মুগুর নামে একটা ছবি এঁকেছিল। সেই থেকে তার আঁকা ছবি থাকলেই আমি দেখে আসি। তো এখন গুরুতে অনেক ছবি/অলংকরণ বেরোয়, সেগুলো সব দেখা তো সম্ভবই নয়, কমেন্ট পরের কথা।
কলি ওটা শুধু টুরু লাব না, ও মা গো টুরু লাব:-))
নাঃ আদরবাসা কথাটা বড়ই ইয়েমত শোনাচ্ছে। ওটা ভালোবাসাই পড়ুন।
লোকজন নিজের লেখা শেয়ার করলে, তাতে তাঁর পরিচিতরা মন্তব্য করলে অসুবিধে কী?
সেইসব পাঠকরা অন্যদের লেখাও পড়লে এবং মতামত দিলে খুবই ভালো হতো, কিন্তু সেটা তো কোন অবলিগেশন না।
পরিচিতদের মন্তব্য খুব সিনসিয়ার নয় অনেক সময়, এটা হতে পারে। কিন্তু কারো বড় গুণমুগ্ধ বন্ধুগোষ্ঠী আছে, তিনি যা শেয়ার করেন তার বন্ধুরা সেটা পড়েন ও মতামত দেন, এ তো খুবই ভালো কথা। তাঁরা অন্যদের লেখা পড়লে ভালো হতো, কিন্তু না পড়লেও যেটুকু পড়েছেন সেটুকুই বা কম কী।
গুরুর বই নিয়ে আলোচনা না হওয়া নিয়ে আমারও প্রচুর গজগজ আছে। গুরুর প্রাচীন লোকজনও ক'টা বই আদৌ হাতে নিয়ে দেখেন তাও জানা যায় না প্রায়শ। গুরুতে প্রচুর বই নিয়ে আলোচনা হয়, সেসবের মধ্যে গুরুচণ্ডা৯ প্রকাশনার স্থান নগন্য। কিন্তু তাতে অন্য বইয়ের আলোচনাকে আন্ডারমাইন করার কিছু নেই।
এই যে মিঠুদি, আমি ক্রোকার মাছ খেয়ে খুব খুশি হয়েছি। তবে আমার ধারণা ওরা একবারই এনেছিল, বছর দশেক পরে আবার আনবে।
আর ন্যাড়াদা, আপনার ভাইকে আমার অনেক আদরবাসা জানাবেন। ওনার সংগ্রহ আমাকে বড়ো আনন্দ দিয়েছে। এই যেমন
আমারতো অরিনের জ্ঞানদা টাইপ লেখা পড়তে একটুও ভাল লাগে না। আগে দুই তিনটে পড়ে বাদ দিয়েছি। অরিন নিজে যেমন পছন্দের দু চারটে লোকের লেখায় কমেন্ট করে বাকী সব কাটিয়ে দেয় 9ন্যেরাও ঠিক তাই করে। নিজের বেলায় ডেঁড়েমুশে কমেন্ট চাই আর অন্যের বেলায় এড়িয়ে যাই ।
রঞ্জন যেমন যা দেখে মোটামুটি কমেন্ট করে কে পালটা করল সেই নিয়ে ঘ্যানায় না।
অ্যান্ডর,
ওঃ,তাই?! কথাটা শুনতে কেমন যেন! ঠিক শ্রুতিমধুর লাগছেনা!
মিঠু,
টুরু-লাব? বাপ রে! কল্পনাশক্তির দৌড় আছে বলতে হবে!!
কেসি,
নানা রকমে বাঘু বেকারের গতি প্রকৃতি একটু অন্যদিকে হয়ে গেছে আর কী! আপনি ভালো আছেন তো?
হুতো ফেরার অভিজ্ঞতা কেমন?
@ Abhyu | ২৩ জানুয়ারি ২০২১ ০৪:১৩ - দুটো ঘটনার মধ্যে মাসখানেকের তফাত আছে তো!
কলি, আদরবাসা নয়, নতুন হলো, টুরু-লাব
অনেকদিন বাদে ভাট পড়ে জোরে জোরে হাসলাম। চন্ডীমন্ডপের জন্মের পর যখন আইপি ছিলো না, কিছু লোক দৌড়ে এসে বিশেষ কারুর( অপছন্দের লোকের) পোস্টে গালাগাল দিয়ে চলে যেত, আজও তারা আছে,কিছু লোকের রসবোধ তখনো মুগ্ধ করতো,এখনো করে:-)
"প্লাস লেখা আচে গভঃ অফ ভারত। "
বোঝ!
এই শীতে বাঘু বেকার নতুন কিছু বানালেন না? আপনার দেওয়া দুটো কেক বানিয়েছিলাম গতবার। ধন্যবাদও দিইনি। ভাল থাকবেন।
b, ওই আইআইটি টার কনস্ট্রাকশনে আপনার এক গুরুভ্রাতার কিছুকালের প্রচুর খাটনি আছে। ২০০৩ সাল থেকেই ওই এরিয়ায় ভারতমাতার সন্তানরা সক্রিয় হতে শুরু করে। আঁখোঁ দেখি।
অরিনস্যারকে বলিঃ আমিও আপনার লেখা পড়ি। নিয়মিত। কমেন্ট করা হয় না।
কেকে, আদরবাসা হল ফেবুর এক বিখ্যাত কয়েনেজ। প্রতিটা পোস্টে ভালোবাসা জানাই ভালোবাসা জানাই লিখতে লিখতে বিরক্ত হয়ে কেউ হয়তো ভ্যারিয়েশন আনার জন্য লিখে দিয়েছিলেন আদরবাসা জানাই। ব্যস, আর যায় কোথায়! বাকী অনেকেই লিখতে শুরু করলেন। :-)
এইসব বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া প্লাট্ফর্ম দিন দিন প্রচন্ড উৎপাতের জায়্গা হয়ে উঠেছে। পাঠকের থেকে লেখক বেশি, লেখকের থেকে প্রকাশনী বেশি। মাঝে মাঝেই দেখি পরান্ন প্রকাশন, চন্দ্রাবতংস প্রকাশন, রিচা পাব্লিশার্স হ্যানো প্রকাশন ত্যানো প্রকাশন--- এইধরণের অসংখ্য প্রকাশনী তেড়ে বিজ্ঞাপণ করে যাচ্ছে ফেবুতে।
নাম করা যাবে না এমন এক আই আই টি তে সেখানকার কমপু সাইন্স আর ই ই ই-র গোটা পাঁচেক প্রফেসরের টিম চাঁদার খাতা আর লিফলেট হাতে নিয়ে ফ্যাকাল্টি কোয়ার্টারে ঘুচ্চে। আর টু এইচ যা বল্লেন, ন্যাশনাল স্বাভিমান ইত্যাদি। প্লাস লেখা আচে গভঃ অফ ভারত।
এই 'আদরবাসা'টা কী জিনিষ?!! আমার ফেবু অ্যাকাউন্ট নেই। তাই কতকিছু সম্পর্কেই যে অজ্ঞানতা থেকে যাচ্ছে!
কেকে, এঁরা মনে হয় ফেবুতুতো আত্মীয়বন্ধু। সেইখানেই হয়তো ট্যাগিত হয়ে দৌড়ে এসে আদরবাসা জানিয়ে চলে যান। :-)
"আর একটা ব্যাপার দেখি বুলবুল বা হরিদাস পালে বা সম্পাদিত লেখায়। যিনি লেখেন তিনি সম্ভবতঃ একদল মন্তব্যকারীও রেডি করে রাখেন। সেই মন্তব্যকারীরা "ঋদ্ধ হলাম", "হাতটা ছুঁয়ে রাখলাম" , "আদরবাসা নিও" --এইরকম ধরণের কমেন্ট করে চলে যান। :-)"
এইটাই বোধহয় পপিচু টাইপের কিছু হবে। তবে যারা এইসব দল তৈরী করে হয় কি উৎপাত যে করে কি বলব।
অ্যান্ডর,
আমার ধারণা এসব ক্ষেত্রে লেখকের আত্মীয়-বন্ধুরাই মতামত দেন। এঁরা নিজেদের পরিচিত লোকের লেখা বেরিয়েছে জেনে শুধু সেটাই পড়ে চলে যান। এঁদের কমেন্ট অন্য কারো লেখায় দেখবে না। শিশুদিবসে বাচ্চারা কত লেখা দিলো, ছবি দিলো। কিছু লেখায় অমুক কাকু, তমুক মাসী এসে লেখকের ডাকনাম ধরে বলে গেলেন কত ভালোই না লেখা হয়েছে। তাঁদের কাউকে কিন্তু অন্য কোনো বাচ্চার লেখা বা ছবি নিয়ে কিছু বলতে শোনা গেলোনা। এর মধ্যে হয়তো কোনো ধরণের সোশ্যাল অব্লিগেশন কাজ করে। লেখাটা আসলেই কেমন হয়েছে সেটা বড় কথা নয়।
কৃষ্ণাঙ্গ-ভারতীয় মিলন কথা।
"Shay, 41, faced a lot of resistance from his parents as well. “It was the toughest challenge to convince my conservative Bengali parents,” he says. “They come from a different generation.” Although his parents had prejudices over darker skin color, their concerns with their son’s relationship was more about losing their place in society. “What will the aunties think,” his mother wondered. “It became a question of who is going to give up first between mom and me,” he recalls, adding that his father “slowly came around.”
His wife Theresa Banerjeee chimes in. “Primarily for them they felt like their reputation was at stake, they were ashamed.” Not only was Theresa a Black woman, but she was also older than their son. “That was a complete no-no,” "
আমি অবশ্য খুব বেশী কৃষ্ণাঙ্গ-ভারতীয় প্রেমকথা শুনিনি। পেনসিলভ্যানিয়াতে পড়ার সময় শুনতাম ভার্গিজ নামে জনৈক প্রোফেসর কৃষ্ণাঙ্গ ছাত্রছাত্রীদের নিজের হাতে লেকচার হ্যাণ্ড আউট দিতেন না, ছুঁড়ে দিতেন। আরো সব কি কি করতেন, লেখা যাবে না। আপনাদের মধ্যে ক'জন ব্লাইনডিয়ান?
আর একটা ব্যাপার দেখি বুলবুল বা হরিদাস পালে বা সম্পাদিত লেখায়। যিনি লেখেন তিনি সম্ভবতঃ একদল মন্তব্যকারীও রেডি করে রাখেন। সেই মন্তব্যকারীরা "ঋদ্ধ হলাম", "হাতটা ছুঁয়ে রাখলাম" , "আদরবাসা নিও" --এইরকম ধরণের কমেন্ট করে চলে যান। :-)
না না, এলেবেলে আমার ইমেল জানেন না। এ অন্য লোক।
কে ইমেল করত? এলেবেলে ?