এলেবেলেবাবু চুপিচুপি ডুগডুগি বাজাচ্ছেন কেন? বিজেপির হয়ে জোরে জোরে প্রচার করুন। ভয় কি?
"ওসব আমেরিকা বা নিদেনপক্ষে ব্যাঙ্গালোর প্রবাসী বিপ্লবীদের সখ " পিএম, কী আর বলি, আপনি নিতান্তই জনবিচ্ছিন্ন :)
দুবছর ঠিক আছে, দশ বছরটা বাড়াবাড়ি!
ত্রিপুরায় বাম সমর্থকদের অ্যাটিটিউড দেখুন আর পবতে দেখুন - তফাৎটা চোখে পড়বে।
আর সাধারন (ফ্লোটিং?) ভোটারদের প্রভাবিত করতে সোশাল মিডিয়ার ক্ষমতা অস্বীকার করার কোন জায়গা নেই। তত্ত্বকথা সবাই পড়েনা কিন্তু স্মার্টফোন জগৎজোড়া।
আম্মো এই রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা এবং আমার মেয়েও এই রাজ্যেই পড়ে। কিন্তু হায় আমার হাতে নাই ভুবনের ভার। দেখছি রানিমার হার।
হুম, আবির কারখানা দিয়েই আপনাদের শিল্পায়নের গোড়াপত্তন হবে। ততদিন ধোইজ্জো ধোরে বোসুন, মুখে দিন রসুন।
হুতো বাবু ,আমি পঃ ব: এর স্থায়ী বাসিন্দা , কাজের জন্য দেশের বাইরে থাকতে হলেও ছেলে মেয়ে এই রাজ্যেই পড়ে ।তাদের ভবিষ্যত ও এই রাজ্যের ভালোমন্দের সাথে যুক্ত ।আমি প্রাবাসী বিপ্লবী নই ।সুতরাং "দ্যাখ কেমন লাগে বা দেওয়ালে বসে বাদামভাজা খাওয়া " র বিলাসিতা আমাদের জন্য নয় :( ওসব আমেরিকা বা নিদেনপক্ষে ব্যাঙ্গালোর প্রবাসী বিপ্লবীদের সখ
না না মাঝে মাঝে বাদামভাজা খাওয়ার একটু প্রয়োজনও আছে। আমেরিকাতে ট্রাম্পের জমানার প্রথম দুবছরে ডেমরা সেটাই করেছিল। সুফল পেয়েছিল। যখন রিপাব্লিকানরা বললো যে ওবামাকেয়ার তুলে দেবো, তখন সবাই সুরসুর করে হাউসে ডেমদের নিয়ে এলো।
এলেবেলেবাবু আমাদের কপালে আরও অনেক দুর্ভোগ আর আবির কারখানা আছে -সিট্ বেল্ট টাইট করে বসুন ---
কিন্তু ঠান্ডা মাথা লোকেদের থেকে দ্যাখ কেমন লাগে, দেওয়ালে বসে বাদামভাজা, সবাই টাকা খেয়েছে এগুলি স্বাভাবিক ভাবেই চোখে পড়ে বেশি - উত্তেজনা এবং ট্র্যাকশন দুইই বেশি কিনা!
আপনারা ঝগড়া চালিয়ে যান, মজা পাচ্ছি বেশ। তিনোও আর আসছে না, বামেরাও দশ পেরোচ্ছে না বলেই ধারণা। ভুল হলে সবচেয়ে খুশি হব আমি নিজে।
না সরলীকরণ উচিত না, ওটা আমি খিল্লিবাসনায় করে ফেলেছি :)
"এটা যে খুবই ইর্যাশনাল কথাবার্তা, সেটা লোককে বোঝানো যায়নি। " তা নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক বাম সমর্থক সেটাকে সত্যি বলে মেনে নিয়ে রীতিমত ডিফেন্ড করেছেন।
এখানে সবাই মোটামুটি পরিনতবুদ্ধি, নিজের নিজের অনড় অবস্থান আছে। কিন্তু আজকের সোশ্যাল মিডিয়ার রমরমার যুগে এসব দায়িত্বজ্ঞানহীন অপরিনামদর্শী মন্তব্য নতুন ভোটারদের প্রভাবিত করে। এবং খুব সুচিন্তিত অবস্থান ছাড়া ভোটাররা কিন্তু এসবে প্রভাবিত হয়, যে এই দলের একটা লোক ভালো বা ওই দলের একটা লোক খারাপ।
হুতোদা এই সরলীকরণটা করছে ক্যানো জানতে মঞ্চায়। সবই একই খোপে না ফেললেই ভালো।
এটা কিন্তু লিঙ্ক নয়, অন্য একটা বই থেকে। অসামান্য কাজ। আমরা তো সব ইউরোপীয় ইতিহাসবিদ ও অর্থনীতিবিদের হাতের তামুক খাই। যাই হোক, ধারণা একটা পাওয়া যাচ্ছে।
এস কে বড় করে ক
তিনো :১৪০+ , বিজেপি -১১০ রেসাল্ট হলে -- এইসব এপলিটিকাল সেলিব্রিটি তিনও প্রার্থীরা পয়সা নিয়ে বা সিবিআই এর গুতো খেয়ে সব বিজেপিতে যাবে আর বিজেপি সরকার গড়বে এই টা বুঝতে তাবড় অতিবাম লিবারালদের কি সত্যি এতই অসুবিধা হচ্ছে নাকি বুঝে শুনেই ঘোমটার আড়ালে বিশেষ নৃত্য করেছেন
সবাইকেই বলছি, এখানে বা অনলাইনে বাম সমর্থকদের কিছু অপছন্দের কথায় নিজেদের ভোট বদলানোর কোনও মানেই হয়না। তারা আজে বাজে কথা বলছে বা অপছন্দের ইস্যু তুলছে মানেই গোঁসা করে যাই তিনোদের বান বিজেপিকে বা নোটায় ছাপ ফেলে এলে তার ফল নিজেদেরই ভোগ করতে হবে। ধরুন আজকে যদি খুব ভদ্র, সভ্য, এবং সুবোধ বালক একজন বিজেপি সমর্থকের সঙ্গে আপনার বন্ধুত্ব হয়, তাহলে নিশ্চই বিজেপিকে ভোট দেবেন না। কারণ জানেন যে পলিটিক্স আর পলিসি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বাম সমর্থকদের উত্তেজিত হওয়ারও প্রচুর কারণ রয়েছে। বিগত পাঁচ বছর ধরে এই সরকারদুটো (কেন্দ্রে আর রাজ্যে) তেমন কিছুই ভালো কাজ করেনি। তার সবথেকে বড় উদাহরণ এই দুই দলের নেতা-নেত্রীরা। নইলে নন্দীগ্রামের লাশগুলোকে আবার কবর থেকে তুলতে হয়না। অন্যদিকে বামেরা চুপচাপ কাজ করে গেছে। অথচ মিডিয়া (জনমানসেও) সেই বিজেপি নয়তো তিনো। একদিকে গত ইলেকশানে বামেদের ভোট কমে গেলে দোষ দেওয়া হয়েছে যে তারা নাকি ইচ্ছা করে তাদের ভোট বিজেপিতে পাঠিয়েছে। এটা যে খুবই ইর্যাশনাল কথাবার্তা, সেটা লোককে বোঝানো যায়নি। অন্যদিকে রাজ্যে মেরুকরণ যে হয়েই চলেছে এবং তার জন্যও যে বিজেপির ভোট বাড়ছে, সেই নিয়ে কারোর হেলদোল নেই। যেখানে যাইহোক, বামেদের দোষ দিয়ে দিলেই যেন সব কাজ শেষ। অনেকে বোধয় ভুলেই যায় যে বামেরা এখন ক্ষমতায় নেই, এমনকি বিরোধী হিসাবেও ক্ষমতাও খুব বেশি নেই। একগাদা তিনো নেতা নেত্রীরা বিজেপিতে গেছে, অথচ সেটা যেন নিউ নর্মাল। গেছে গেছে, সিপিএম থেকেও তো কয়েকজন গেছে, অতেব সেই নিয়ে আর আলোচনা করা যাবেনা। অনেকে আবার বলছে যে বাম থেকে যারা তিনোতে এসেছিলো, তারাই টাকা পেয়ে বিজেপিতে গেছে। তার মানে আগেরবারও টাকা পেয়েই তিনোতে এসেছিলো। এবং সেকথা যদি মেনেও নিই, তিনোর রাঘব বোয়ালরা আজ সবাই বিজেপিতে। কেউ এবেলা ওবেলা দল পাল্টাচ্ছে, দুটো দল যে আলাদা তাদের আচরণে মনেই হয়না। গেলেই হল।
এখানেও দেখলাম যেই দিদি নন্দীগ্রামের কথা বললেন, এবং খুব স্পষ্ট করেই বললেন ওমনি দিদি তো মিথ্যা বলেনই, সিপিএমের চুপ করে থাকা উচিত, তাদের উল্লাসের কোনও কারণ নেই ইত্যাদি যুক্তি এলো। ভালো কথা। অথচ দিদি যে নোংরামোটা করলেন সেই নিয়ে পাসিং রিমার্কটুকু নেই। যাদের কাছে নন্দীগ্রাম এতটাই গুরুত্বপূর্ণ, তাদের তো দিদির এই বক্তব্যের পরই দিদিকে ডিজৌন করা উচিত ছিল। সেখানে মন্তব্য এলো এসব নাকি মাস্টারস্ট্রোক।
নো ভোট টু বিজেপি ক্যাম্পেইন যে আদতে তিনোদের হয়ে ভোট চাওয়ারই আরেক আছিলা সেটা বুঝতে কারোর বাকী নেই। অনেকটা ২০১১তে যে আসে আসুক টাইপের বক্তব্য। তিনোর হয়ে সরাসরি ভোট চাইতে এত অসুবিধা কোথায় বুঝিনা। কবীর সুমন যখন পেরেছেন, আপনারাও পারবেন বলেই বিশ্বাস। তারপরে যখন আব্বাসের সঙ্গে জোট করলো, তখন আবার সমালোচনা। সবার তো খুশি হওয়া উচিত। কারণ বামেদের ভোট বাড়তে পারে। অনেকেই তো সমালোচনা করছিলেন যে বামের ভোট চলে গেছে বলে। সমালোচনার আসল কারণ একটাই যদি বামেদের ভোট বেড়ে তিনোদের ক্ষমতায় থাকতে অসুবিধা হয়। বক্তব্য অনুযায়ী বামেদের এমনভাবে রাজনীতি করা উচিত যাতে বিরোধী ভোট ভাগ হয়ে তিনোরা বিশাল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে রাজত্ব করতে পারে, কিন্তু বামেরা যেন আবার এমন ভোট না পায় যাতে আবার রেলেভ্যান্ট হয়ে যায়।
হীরক রাণীকে ক্ষমতায় রাখার এত তাগিদ দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই।
আমি নতুন স্লোগান দিলাম - নো ভোট টু বিজেমূল।
ভেজ দিয়া
অমিত, ইমেইল পাঠিয়েছি।
এলেবেলে এবং অমিতকে আগাম ধন্যবাদ।
এলেবেলে, আজকে সিলভারের দাম ৭৭৫ ডলার প্রতি কেজি। বুলিয়নের দাম অবশ্য একটু কম হয়। যাইহোক একটা লিন্কে দেখলাম ঐসময় আমেরিকাতে কয়েনেজ অ্যাক্টের মাধ্যমে সিলভার প্রাইস ফিক্স করা ছিল। আমি একটু কমিয়ে নিলাম যেহেতু বুলিয়ান সিলভারঃ ১.২৫ ডলার প্রতি আউন্স। আপনার কোট বলছে যে ২০০ বছরে ২৮০০০ টন সিলভার বুলিয়ন এই দেশে এসেছে। এগুলো মেট্রিক টন, মানে ১০০০ কেজি। তার মানে এই সিলভারের মূল্য তখন সোয়া এক বিলিয়ন ডলারের মতন (আজকের প্রায় সাড়ে সাতশো বিলিয়ন ডলার)। আজকের দিনেও ভারতে কারেনসি টু জিডিপি রেশিও মাত্র ১১%। তখন বার্টার চলতো, কিছু ক্ষেত্রে হয়তো সোনাও চলতো, ফলে এই রেশিও আরো অনেক অনেক কম ছিল। এদিকে সারা দুনিয়ার অর্থনীতির সাইজই তখন ১৭৫ বিলিয়ন ডলার।
থ্যাংকু থ্যাংকু এলেবেলেদা । পেয়েছি বই গুলো। আজকেই একটা পড়া শুরু করবো।
আর বিজেপিকে ভোট নয় শুনলে রেগে যাচ্ছেন :)
কি দিনকাল রঞ্জনদাও সিপিএম প্রার্থীর জয় চাইছেন . এমন দিন ও দেখতে হলো . এতেই প্রমাণিত হলো এবছর অন্তত ওদের জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই
সিপিএম সমর্থকরা তাদের সন্দেহবাতিকটা একটু কমাতে পারলে, কমাতেও হবে না, প্রকাশ্যে চেপেচুপে রাখলেই সিপিএমের ভোট অনেক বাড়ে। অনেকেই চাইছে এবার সিপিএম জিতুক। কিন্তু সমর্থকরা একটিপ নস্য নিয়ে মাথা নেড়ে বলছেন, না না, তা কী করে হয়।
আসলে বড্ড সংবেদনশীল জায়গায় আঘাত করেছেন তো, তাই!
অমিত ও রঞ্জনবাবু মেল চেক করুন প্লিজ
বড়েস, দেখুন এই তথ্যটা আপনার কাজে লাগে কিনা --- A very conservative calculation reveals that between 1600 and 1800 about 28,000 tons of bullion in silver equivalents (and much of it actually silver), which represented roughly a fifth of the world’s production of 142,000 tons, flowed into the Indian subcontinent.
কি দিনকাল রঞ্জনদাও সিপিএম প্রার্থীর জয় চাইছেন . এমন দিন ও দেখতে হলো . এতেই প্রমাণিত হলো এবছর অন্তত ওদের জেতার কোনো সম্ভাবনা নেই
ঠিকাছে রঞ্জনবাবু, পাঠিয়ে দেব।
ইন্টারভিউটা দেখলাম। দারুন। রিয়েলি ইমপ্রেসড।
ধেৎ, লড়াকু নারী।
এলেবেলে
ঐশী ও দীপ্সিতা এবং অবশ্যই মাধুরী জিতলে খুব খুশি হব।
জে এন ইউ থেকে কানহাইয়া পারেনি। কিন্ত ওখানকার দুই লড়াই নারী বাংলায় বিজয়ী হোক।
হ্যাবাড্ডে কেসিদা
অমিত, না না রাতে ঘুমোই তো! মোটামুটি একটা দেড়টাতেই। আসলে আজ ছুটি নিয়েছি, তাই কাল রাত জেগে একটা কাজ করছিলাম। ঠিক আছে বইদুটো এবেলা মেল করে দেব।