এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিষয়: সরকারী স্কুলে ইংরাজী তুলে দেয়া প্রসঙ্গে-

    বুঝভুম্বুল
    অন্যান্য | ১৬ জুলাই ২০১৭ | ২২৫৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • PT | 125.187.44.37 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৬:৫১367376
  • "পারবেন বাংলায় ইঞ্জিনিয়ারিং, ডাক্তারি, বিজ্ঞানের স্নাতকোত্তর পড়াতে? বইপত্তর আছে?"
    এমন কথা তো ছিল না এই আলোচনার শুরুতে!! আর আমি তো বাংলায় ফিসিক্স, কেমিস্ট্রি পড়েই HS পাশ করে তার পরে ইন্জিরিতে বিজ্ঞান পড়লাম। তাতে প্রথম ৬ মাস এট্টু অসুবিধে হয়েছিল। তার পরে তো....

    কিন্তু বাংলায় বিজ্ঞানের চর্চার কথা তো সেই সতেন বোস, আচার্য রায় থেকে অসীমা চ্যাটার্জী সকলেই বলে গিয়েছেন।

    এবংঃ
    (Satyen) Bose was a great populariser of science. He strongly felt that it was duty to present science to the common man in his own language. For popularizing science Bose wrote in Bengali. This is the reason why his contribution in popularizing science is not known outside Bengal. It were largely Bose’s efforts which led to the establishment of the Bangiya Bijnan Parishad (Science Association of Bengal), a registered society with the sole objective of promoting and popularizing science through the vernacular. The Parishad was formally inaugurated on January 25, 1948. The circular announcing the formation of the Parishad stated: “We need science at every step, but our system of education does not prepare us for it, so that we are not able to utilize science in our everyday life.
    *********The main obstacle so far was a foreign language through which education was being imparted.*************
    Today the ties have changed. New hopes and aspiration are emerging. Now it is the duty and the responsibility of our scientists to popularize science through the medium of our scientists to popularize science through the medium of vernacular and thus help to create a healthy scientific attitude among the people. As a first step to this effort it has been resolved to form a `Bangiya Bijnan Parishad’. It was mainly through the inspired leadership of Professor Satyendranath Bose.” The Parishad started a monthly magazine on popular science in Bengali, Jnan O Bijnan (Knowledge and Science).
    ********As part of his attempt in popularizing science through the vernacular Bose even started teaching Relativity to post-graduate students in colloquial Bengali.************
  • de | 69.185.236.51 | ২১ জুলাই ২০১৭ ১৬:৫৭367377
  • আরে, বাংলায় হায়ার স্টাডিজ করা যায় না বলেই কি শুধু লোকে ইংরাজী শেখে?

    মাতৃভাষায় হায়ার স্টাডিজ করতে পারার মতো ফেসিলিটি তৈরী করার উদ্যোগই বা কোথায় আমাদের দেশে? বরং বারো বছর ধরে ইংরাজী না পড়লে কত ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে সেই নিয়েই হাহাকার!

    কিন্তু এতো ইংরাজী শিখেও স্টেট বোর্ডের ছাত্রছাত্রীদের ইংরাজীর অবস্থা শোচনীয়ই থাকে- সিবিএসই, আইসিএসই তে বরং অনেকই ভালো অবস্থা -
  • shibir | 193.82.228.208 | ২২ জুলাই ২০১৭ ০০:১২367378
  • ভাষার ক্ষেত্রে ব্যাক্তিগত ক্ষমতা অনেক সময়ে কাজ করে । অনেকেই নতুন ভাষা খুব সহজে শিখে নেয় যেমন আমার বৌ বাংলা ইংলিশ হিন্দি ছাড়াও মারাঠি(কারণ কলেজ এ পড়ার সময়ে তার বাড়িওলা মারাঠি ছিল ) আর একটু আধটু তেলেগু বলতে পারে । আমিও ১২ অব্দি ইংলিশ ছাড়া সব সাবজেক্ট বাংলাতেই পড়েছি কিন্তু কলেজ এ গিয়ে কিছু অসুবিধা হয়নি কিন্তু আমার কিছু বন্ধুদের হয়েছিল । তারা বলতো যদি বাংলায় পরীক্ষা দেওয়া যেত তবে টপিকটা বুঝে পরীক্ষায় বানিয়ে লিখতে পারতো কিন্তু ইংলিশ হওয়াতে মুখস্থ করে লিখতে হচ্ছে । এদের সাবজেক্ট এর প্রতি আগ্রহী হারিয়ে যায় । এরা কিন্তু কেউই বাজে স্টুডেন্ট ছিলোনা এবং ১২ অব্দি এদের রেজাল্ট আমার থেকে ভালোই ছিল ।

    আমার মনে ৬ বছর যথেষ্ট সময় একটা নতুন ভাষা শেখার জন্য কিন্তু সিলাবাসটাও ঠিকঠাক হতে হবে আমার মনে যেটা ছিলোনা ।
  • sm | 52.110.165.167 | ২২ জুলাই ২০১৭ ১২:০৭367379
  • পিটি ,অ ইংরেজ হুমবোল্ড ডাক্তার রা ৬ মাসের কোর্স করে রুগী দেখার অনুমতি পেত -ব্যাপারটা ঠিক বুঝলুম না।
    একটু বিশদে বলবেন?
  • PT | 160.129.67.208 | ২২ জুলাই ২০১৭ ১২:৪৩367380
  • যতদূর মনে আছে জার্মান ভাষায় কম্যুনিকেট করার দক্ষতা না থাকলে রুগীকে স্পর্শ করার (বা চিকিৎসায় অংশ নেওয়ার) অনুমতি দেওয়া হত না। সম্ভবতঃ চিকিৎসার গোটা ব্যাপারটাই জার্মান ভাষা নির্ভর।
    কেমিস্ট্রি ইত্যাদির ব্যাপারে ভাষার এই কড়াকড়ি প্রযোজ্য ছিল না। তবে সাপ্তাহিক গ্রুপ মিটিং জার্মান ভাষাতেই হত।
  • Du | 57.184.8.117 | ২৩ জুলাই ২০১৭ ০৫:১৭367381
  • ইংরিজী ভুল না হলেও ভুল বোঝার অবকাশ থাকে অনেক সময়। উদাহরন মনে আসছে না কিন্তু বাকীদের এইরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে কখনও?
  • Du | 57.184.8.117 | ২৩ জুলাই ২০১৭ ০৫:২৪367382
  • প্রাথমিকে ভাষাটা রেখে পাশ ফেল তুলে দিলে পারতো। তবে এখন শুধু পব তো নয় সারা দেশেই লোক ইঙ্গ্রিজি মাধ্যমে পড়ার জন্য হেদিয়ে যাচ্ছে। সরকার থেকে ভিসা দিয়ে সরকারী প্রাইমারীতে দুবছর কথা বলবার জন্য সাহেবদের চাকরি দিতে পারে।
  • cm | 127.247.100.50 | ২৩ জুলাই ২০১৭ ০৭:৫২367383
  • give an exam/take an exam গোত্রের?
  • SS | 160.148.14.157 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ০৮:৪৯367384
  • আমার হয়েছিল এইরকম অভিজ্ঞ্তা, প্রথম দিন ল্যাবে। থার্মোমিটার খুঁজছি, কেউই বোঝে না কি চাইছি। তারপর শেষে যখন বুঝ্ল তখন বলে ও, থার ম মিটার?
    ভারতীয়রা একটা ওয়ার্ড যেভাবে সিলেবল ইউজ করে, সেটা আমেরিকানদের থেকে আলাদা। যেমন ভারতীয় অ্যাকসেন্টে দুটো সিলেবল। থার্মো মিটার। কিন্তু আমেরিকানরা বলে থার ম অ মিটার। মএর পর একটা ছোট টান আছে। এছাড়া ভারতীয়, বিশেষত বাঙালীরা বেশিরভাগ V আর F কে ভ আর ফ এর মত উচ্চারণ করে। V আর F ওষ্ঠবর্ণ নয়। এক বন্ধুর কাছে শুনেছি, তার voltmeter বোঝাতে গিয়ে মাথা খারাপ। সে বলে চলেছে ভোল্টমিটার। আবার ভারতীয় অ্যাকসেন্টের S ও আমেরিকানদের থেকে আলাদা। ইন ফ্যাক্ট, লেটারের হার্ড আর সফট উচ্চারণ আমরা ইংরাজী শেখার সময় খুব একটা ভাল করে শিখি না। অবশ্য এই জন্যেই দেশে দেশে অ্যাকসেন্টের এত পার্থক্য।
    এছাড়া en প্রেফিক্স আমেরিকান উচ্চারনে হয়ে যায় অন। যেমন অনভেলাপ, অনভয় ইত্যাদি। তবে এগুলো কিছুদিনের মধ্যে সড়গড় হয়ে যায়।
  • SS | 160.148.14.157 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ০৯:০০367386
  • ট্রান্সআট্লান্টিক অ্যাকসেন্ট-
  • বুঝভুম্বুল | 230.225.0.49 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ১৩:৪৮367387
  • আলোচনাটায় অনেক বিশদ এবং বিবিধ অন্যান্য প্রসঙ্গ আসছে, সেটা স্বাভাবিক, কারণ সামগ্রিক দেখাটা প্রয়োজন।
    এর মধ্যে একটা প্রশ্ন পেলাম, ভয়ের কারণে কোন বিষয় পড়ানো বন্ধ করতে হলে আগে অঙ্ক শেখানো বন্ধ করা উচিত কিনা। এ প্রসঙ্গে আমার বক্তব্য, একটা বাচ্চাকে যে সংখ্যা দিয়ে অঙ্ক শেখানো হয়, সেগুলো কিন্তু তার অনেক বেশী পরিচিত একটা ব্যাপার। বাড়িতে কতজন লোক, বা মার্বেল খেলায় কটা গুলি জেতা গেলো ইত্যাদি। সেদিকে ইংরাজি কোনভাবেই দৈনিক ব্যবহারে উপস্থিত নয়।
    আর বিদেশে বিভিন্ন অ্যাকসেন্ট বা ডায়লেক্টএর সমস্যাও কিছুদিন পরে কেটে যায় বলেই শুনেছি, অন্তত কমিউনিকেশনের সমস্যা মূলকাজটাকে আটকে রাখতে পারে না বেশীদিন।
    কিন্তু আমার প্রশ্নটার দিকে আরেকবার ফেরার চেষ্টা করছি। যারা এই ব্যবস্থার শিকার হয়নি, পশ্চিমবঙ্গের বাইরে লেখাপড়া করার জন্য বা ৭৭এর আগে স্কুলশিক্ষা শেষ করে ফেলায়, তাদের তুলনায় এদের কতটা অসুবিধে হয়েছে বা এরা ঠিক কতটাই বা পিছিয়ে আছে? আরেকটু যোগ করছি, সংস্কৃত নিয়ে আলোচনা দেখলাম বলেই আরো মনে হল, ক্লাস সিক্স থেকে এইট অব্ধি পড়েও তো পরে সে বিষয়ে বিস্তর চর্চা করে লোকজন, ব্যবহারের দিক থেকে সেটা তো ইংরাজির থেকেও অপরিচিত ভাষা। এটা কি তাদের ক্ষেত্রে কোন অসুবিধেতে ফেলে?
  • সিকি | ২৪ জুলাই ২০১৭ ১৯:৫৫367388
  • অমি এই ব্যবস্থার "শিকার", এবং অন্য অনেক লোকের মত আমি দিব্যি ইংরেজিতে করেকম্মে খাচ্ছি। কলেজ লেভেলের শুরুর দিকে একটু অসুবিধে হয়েছিল, তবে খুব বেশি দিন হয় নি।

    আমার প্রজন্মের প্রচুর প্রচুর ছেলেমেয়ে এই ব্যবস্থার "শিকার", তাদের মাতৃভাষা বাংলা, এবং আজ পর্যন্ত তারা শুদ্ধ বানানে বাংলায় একটা বাক্য লিখতে পারে না। শিকার বলেই হয় তো।
  • pi | 57.29.212.26 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ১৯:৫৭367389
  • ঃ))
  • sm | 52.110.157.141 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ২০:৩৯367390
  • ইংলিশ প্রসঙ্গ এলেই একটা কথা কমন -আমি বাংলা মিডিয়াম এ পড়েছি কিন্তু আমার সে রকম অসুবিধে হয় নি।
    তার পরে আসবে আমার টোয়েফল ও আই ই এল টি এস স্কোর এত্ত ভালো হয়েছিল।কিন্তু বাস্তবে তাঁরা নিজেদের ছেলে মেয়েদের কি রিজিওনাল মাধ্যমে পড়ান ,না ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ান?ভালো স্কুল নেই টা বাজে অজুহাত কারণ আমাদের বাবা কাকা রা তথা কথিত বাংলা মিডিয়াম স্কুলে পড়েই করে কম্মে খেয়েছেন।আমরাও খাচ্ছি।
    কিন্তু বাস্তব টা কি ? ক্লাস নাইন -টেন পড়ে, মেজরিটি একটি ভালো করে দরখাস্ত লিখতে পারেনা। বহু ছেলে মেয়ে ফেল করে ও মাঝপথে পড়াশোনা ছেড়ে দেয়।
    বেশির ভাগ ছেলে মেয়ের ভীতি অঙ্ক ও ইংলিশে।
    তাহলে কি পাঠক্রম থেকে এদুটো তুলে দেওয়া উচিত ?
    নিশ্চয় নয়।
    অঙ্ক কি কাজে লাগে?
    ধরা যাক একজন পিওর সায়েন্স এর লোক। মেডিকেল প্রফেশনে আছে। ডাক্তার বা নার্স।তাঁর কি অঙ্ক কোনো কাজে লাগে?অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিকে অধীত ক্যালকুলাস,ট্রিগোনোমেট্রি ,কো অর্ডিনেশন ,এলজেব্রা ইত্যাদি।
    আর্টস ফ্যাকাল্টি যেমন ইতিহাস,রাষ্ট্র বিজ্ঞান -এদেরই বা এসব হাবি জাবি কি উপকার করে?
    অর্থাৎ ,অংকের ওপর গুরুত্ব কম করা উচিত। যাদের উচ্চ শিক্ষায় অঙ্ক লাগবেনা তাদের শুধু অংকের ব্যবহারিক দিক টি নিয়ে অবহিত করলেই চলবে।
    ইংলিশ কিন্তু আমাদের দেশে খুব দরকারি।
    সবচেয়ে দরকারি হলো ইংলিশে কথোপকথন চালাতে পারার ক্ষমতা অর্জন করা ও ব্যবহারিক দিক টি প্রয়োগ করার ক্ষমতা অর্জন করা।শেলী কিট্স্ এর দু একটি কবিতা পড়ে আর
    পি কে দে সরকারের গ্রামার বই মুখস্ত করে , এসব অর্জন করা যায় না। ব্রিটিশ কাউন্সিল এ ব্যাপারে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।তারা লিসেনিং ও স্পিকিং এবিলিটি বাড়ার ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে।
    এপ্রোচ যথাযথ নিতে পারলেই আমাদের দেশে ইংলিশ ভীতি অনেক দূর হয়ে যাবে।
  • Hmm | 125.97.128.244 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ২১:৩৮367391
  • প্রাথমিকে ইংরেজি না শিখে বা বাংলা মিডিয়ামে পড়ে আমি এবং আমার মত অনেকেই করে কম্মে খাচ্ছি, গাড়ী ঘোড়াও চড়ছি। কিন্তু এটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা যে ইংরেজিটা আরও একটু ভালো করে শিখলে আরও একটু আত্মবিশ্বাস থাকত, তাহলে আরও একটু বেশী মাল ঘরে আসত, সাধারণ সেডানের বললে মার্ক ই ক্লাস ...... এইসব আরকী, বস্তুবাদী ভাবনাচিন্তা।

    সেই ভাবনচিন্তা নিয়েই পরবর্তী প্রজন্মকে ইংরেজি মাধ্যমে তো অবশ্যই পড়াই সাথে বৃটিশ কাউন্সিলেও ইংরেজি শিখতে পাঠাই।

    তবে সবাইকে বস্তুবাদী হতে হবে বা হলেও তা স্বীকার করতে হবে এমন মাথার দিব্যি কে দিয়েছে?
  • বুঝভুম্বুল | 113.240.98.134 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ২২:৪০367392
  • সিকিদা কে, থাম্বস আপ

    এস এম কে, সময় নিয়ে উত্তর দিচ্ছি।
  • cm | 127.247.99.129 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ২২:৫৪367393

  • >

    <
  • sswarnendu | 113.77.47.54 | ২৪ জুলাই ২০১৭ ২৩:০৫367394
  • অঙ্ক নিয়ে প্রশ্নটা সংখ্যা চেনা বা বেসিক যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ নিয়ে নয়। আর একটু পরের স্তরটা নিয়ে, অ্যালজেব্রা, সম্পাদ্য-উপপাদ্যের জ্যামিতি, পরিমিতি, ত্রিকোণমিতি ইত্যাদি। উচ্চ মাধ্যমিকের অঙ্ক নিয়ে কথা এসেছে দেখলাম, তবে আমি সেই স্তরেও প্রশ্নটা করতে চাইছিলাম না, কারণ সেই জায়গায় কেউ অঙ্ক নাই নিতে পারেন ( তথাকথিত 'পিওর সায়েন্স' এর জায়গায় তথাকথিত 'বায়ো-সায়েন্স' নিলেই হয় )।

    কিন্তু স্কুলস্তরে পাঠ্য বাধ্যতামূলক অঙ্কের যা পাঠক্রম তার সবটাই রেখে দেওয়া যুক্তিযুক্ত কিনা। অঙ্ক আর ইংরেজি বাস্তবিকই মাধ্যমিক স্তরে বহু বহু ছাত্রছাত্রীর ভয়ের কারণ, এমনকি মাধ্যমিক ফেল করারও। এইটা অবশ্যই আমার নেহাতই তথ্য থেকে জানা। আমি ব্যক্তিগতভাবে মাধ্যমিক-এ ফেল করেছে বা করার ভয় পেয়েছিল এমন কাউকেই আদৌ চিনি না। সেইজন্যেই আমার দেখা নিছকই একটা খণ্ডিত দেখা, কারণ একটা বেশ ছোট অংশকেই আমি আমার চারপাশে দেখেছি মাত্র।

    আর এই ব্যবস্থার শিকার এইভাবে বলা খুব শক্ত ঠিক একই কারণে। আমার মাধ্যমিক অবধি বাংলা মাধ্যম, কিন্তু আমি যদি বলি কই এই ব্যবস্থার শিকার হয়েও অসুবিধে তো হয়নি সেইটা খানিকটা বায়াসড দেখা হবে, কারণ একই সাথে এও সত্যি যে আমি আজন্ম কলকাতাবাসী, আমার দুদিকের আগের চার প্রজন্মও তাই এবং আমার মাধ্যমিক অবধি পড়াশোনা যেখানে তা বাংলা মাধ্যমের স্কুল হলেও মধ্য কলকাতার মোটামুটিভাবে নামী সরকারী স্কুলগুলোর একটা। তাই আমার অসুবিধে হয়নি মানেই পশ্চিমবাংলার বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীর বাংলা মাধ্যমে পড়লে ইংরেজি বলতে-শুনতে-পড়তে-বুঝতে-লিখতে অসুবিধে হয়না- এরকম আদৌ নাই হতে পারে।
  • Dud | 182.58.107.193 | ২৫ জুলাই ২০১৭ ০২:৩৯367395
  • না না অ্যাক্সেন্টগত ছাড়াও অন্য তফাত অর্থাৎ মানেটাই অন্য হয়ে যায় কম্প্লেক্ষ সেন্ট্টেন্সে অনেক সময়।প্রথমবার পড়ে একটা মানে আর দ্বিতীয়বার অন্য মানে। খবর ইত্যাদিতেও হয়। যেখানে দুটো কর্ম বা দুটো কর্তা থাকে সেইরকম বাক্যে।
    সরি এখন এখানে না লিখলেই পারতাম মানে উদাহরন যখন মনে আসছে না।
  • এলেবেলে | 160.129.177.244 | ২৫ জুলাই ২০১৭ ২০:১৬367397
  • কোনও তক্কো শুরুর সময় যদি ধরেই নেওয়া হয় যে এটা সিপিয়েমের দোষ তবে সেটা বোধ হয় আর তক্কো থাকে না !

    খুবই বিনীতভাবে বলি স্বাধীনতা প্রাপ্তির সময়ে ছেলেমেয়েরা ক্লাস টু থেকে ইংরেজি শিখত । ১৯৫০ সাল থেকে প্রাথমিক স্তর থেকে ইংরেজি সম্পূর্ণ তুলে দেওয়া হয় । ব্যাপক হইচই-এর পর ছয়ের দশকে প্রাথমিকে ইংরেজি আবার ফিরে আসে এবং তৃতীয় শ্রেণী থেকে তা চালু হয় । ১৯৮৪ সালে 'স্ট্রাকচারাল সিলেবাস' এর বদলে 'ফাংশনাল সিলেবাস' চালু হয় এবং বলা হয় "It will always be advisable to help the learners to learn to 'use' the language first and then present the grammar where necessary."

    কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ 'what to teach' নিয়ে যতটা না ভেবেছেন 'when to teach' নিয়ে ভেবেছেন ঢের বেশি । মুদালিয়ার কমিশন (১৯৫২), কোঠারি কমিশন (১৯৬৪) এবং আরও সুপারিশকে অগ্রাহ্য করে দাবি ওঠে ক্লাস ওয়ান থেকেই ইংরেজি পড়ানোর । কারা পড়াবেন, কীভাবে পড়াবেন বা কী পড়াবেন সেসব নিয়ে মাথাব্যথা কারও ছিল না । ফলে প্রথম দিকে ছেলেমেয়েরা ট্রানস্লেশন করে আর প্যারাগ্রাফ-লেটার মুখস্ত করে উতরে গেছে, এখন দু'চারটে গাইডেড কম্পোজিশন শিখতে পারলেই মুঠো মুঠো নম্বর পাচ্ছে । ইংরেজি শেখা কিন্তু যে তিমিরে ছিল সে তিমিরেই রয়ে গেছে ।

    নবদ্বীপ-শান্তিপুরের মুখের ভাষা আজ মান্য বাংলার রূপ পেয়েছে, পাঠ্যবইও সে ভাষাতেই লেখা হচ্ছে । বাঁকুড়া-পুরুলিয়া বা জলপাইগুড়ি-কোচবিহারের ছেলের কাছে সে ভাষা অনেক সময়ই দ্বিতীয় ভাষা । তারপর তারা শিখছে দ্বিতীয় ভাষা যা আসলে তৃতীয় ভাষার সামিল । শুধু তাই নয়, উপযুক্ত শিক্ষকের অভাবে ইংরেজির ক্লাস হচ্ছে বাংলায় । এহেন ইংরেজি শিখে সে যখন হাইস্কুলে আসছে তখনও অবস্থার বিশেষ ইতরবিশেষ হচ্ছে না । বাংলা মাধ্যমের ৯০ শতাংশ ছেলেমেয়ে কালবৈশাখী, নিম্নচাপ, কর্কটক্রান্তি রেখা, শ্বসন, প্রতিসরণ, বুধ-শুক্র-মঙ্গল, পরিমিতি-র ইংরেজি জানে না । এটা তাদের দোষ নয়, বিষয় শিক্ষকেরা সেসব জানানোর প্রয়োজন বোধ করেন না । একটা ৩৫-৪০ মিনিটের ইংরেজি ক্লাসে তারা সব ইংরেজি জেনে যাবে এটা কি আশা করা যায় যেখানে অনুকরণমূলক ভাষাশিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশই নেই ?

    এ সামান্য কথাগুলো ভেবে দেখার অনুরোধ রইল ।
  • lcm | 109.0.80.158 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১২:৪৪367398
  • "...আমার অসুবিধে হয়নি মানেই পশ্চিমবাংলার বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রীর বাংলা মাধ্যমে পড়লে ইংরেজি বলতে-শুনতে-পড়তে-বুঝতে-লিখতে অসুবিধে হয়না- এরকম আদৌ নাই হতে পারে..."

    মোদ্দা কথা স্বর্নেন্দু বলে দিয়েছে।

    মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের ম্যাটার করে না, তারা পরে ঠিকই শিখে নেয়। সবাই তো আর পিএইচডি করে না। কিন্তু মধ্য বা নিম্ন মেধার ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সামান্য ইংরেজি জানা না-জানার জন্য জীবিকায়, জীবনযত্রায় ফারাক হয়। গড়গড়িয়ে ইংরেজি বলতে পারা, লিখতে স্বচ্ছন্দ বোধ করা কোনো অটো ড্রাইভার দেখেছেন? দেখলেও কম। কারণ, তারা অন্য পেশায় (সেল্‌স্‌/সার্ভিস ইত্যাদি) চলে গেছে।

    আর, ইংরেজি হল ক্ষমতার ভাষা, কনফিডেন্সের ভাষা। যেদিন, চাষী, শ্রমিক, রিক্সাচালক থেকে সকলেই ইংরেজিতে মোটামুটি স্ব্চ্ছন্দ হয়ে উঠবে সেদিন আর ইংরেজি ক্ষমতার ভাষা থাকবে না।
  • বুঝভুম্বুল | 220.18.60.65 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৩:৩৯367399
  • @icm

    আমি ঠিক এই জায়গাটাতেই আসতে চাইছিলাম। গড়গড়িয়ে ইংরেজি বলতে পারা, লিখতে স্বচ্ছন্দ বোধ করা কোনো অটো ড্রাইভার (বা তখন রিকশাচালক/ঠ্যালাচালক) প্রাথমিকে ইংরাজি তুলে দেবার আগে প্রচুর দেখা যেতো কি?
  • pi | 174.100.177.10 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৩:৪৮367400
  • উচ্চমাধ্যমিক অব্দি বাংলা পড়ে তারপর ইংরাজিতে রসায়ন পড়তে আমার এবং আমার কিছু বন্ধুদের তেমন অসুবিধে হয়নি, আবার কারুর কারুর হয়েছে, এও দেখেছি। এবার আমাদের স্কুলে ছোটবেলাতেও ইংরাজি পড়িয়েছে বলে আমার অসুবিধের না হবার কারণ সেটা হতে পারে, কিন্তু এখানেই একটা অভিজ্ঞ্তার কথা মনে পড়ল। বাড়িতেই মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিকের ইংরাজি খাতা দেখা হত আর সেগুলি মাঝেসাঝেই খুঁটিয়ে পড়ে দেখতাম বলে জানি সে ইংরাজির কী নমুনা। আর এটা ঐ ইংরাজি তোলার আগে ও পরে, দুই ক্ষেত্রেই দেখেছি, খুব বেশি ফারাক দেখেছি বলে মনে পড়ে না। ইংরাজিতে ঐ দশা যাদের থাকত, তাদের কিন্তু পরবর্তীকালে ইংরাজিতে পড়াশুনা করার চাপ হবারই কথা।

    উচ্চশিক্ষা বাংলাতে আনার ব্যাপারে সিরিয়াসলি জোরদার উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
  • ঘচাং ফুঃ | 131.241.218.132 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৫:১৩367401
  • "কিন্তু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ 'what to teach' নিয়ে যতটা না ভেবেছেন 'when to teach' নিয়ে ভেবেছেন ঢের বেশি"

    এর সাথে একটা জিনিসই জুড়বো - "how to teach"

    when নিয়েও অসুবিধা নাই, what-টাও খুব খারাপ ছিল না নতুন সিলেবাসে (মানে ট্রান্সলেশন নির্ভর পদ্ধতি থেকে সরে আসা। How-তে গোলমাল ছিল।

    (মুখে তালা লাগিয়ে চাবি গঙ্গায় ফেলে দেওয়া হল)
  • PT | 213.110.242.4 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৬:১৪367402
  • "how to teach"-এটা অবশ্যই অত্যন্ত জরুরী বিষয়।
    অবিশ্যি তার আগে "what to teach"-বিষয়ে আরো জোরদার ও প্রায় একেবারে সাদা-কালোতে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার যে, ভাষাটা কথা বলার জন্যে শেখানো হবে নাকি ইন্জিরিতে অনার্স পড়ার জন্যে শেখানো হবে। তবে মনে হয় যে আমরা অনেকেই ইন্জিরির কাঠামোটা কিছুটা শিখেছিলাম বলে পরিবেশের চাপে কথ্য ইন্জিরি রপ্ত করতে পেরেছি।

    কিন্তু কতজন ভারতীয় ইন্জিরিতে "ভেবে" ইন্জিরিতে কথা বলে? যারা ভাল ইন্জিরি বলে এদেশে থেকে তারা কি তাদের মাতৃভাষাটাও ভাল জানে বলে ধরে নেওয়া যায়? অর্থাৎ কিনা যারা "মেকুর-ভাষায়" বেড়ে উঠেছে তারা যতক্ষণ না "বেড়াল-ভাষা" রপ্ত করছে ততক্ষণ ইন্জিরিটাও শিখতে পারবে না ভাল করে তা সে কথ্য হোক বা সাহিত্যেরই হোক?
  • এলেবেলে | 212.142.70.125 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৮:৪৫367403
  • "when নিয়েও অসুবিধা নাই, what-টাও খুব খারাপ ছিল না নতুন সিলেবাসে (মানে ট্রান্সলেশন নির্ভর পদ্ধতি থেকে সরে আসা। How-তে গোলমাল ছিল।"

    মুদালিয়ার কমিশন বলেছিল — "... English should be a compulsory subject of study in the Secondary school beginning from the 'middle school' stage."
    ১৯৫৬ সালে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত রাজ্য শিক্ষামন্ত্রী সম্মেলনে সিদ্ধান্ত হয় — "... the teaching of English should be compulsory at the secondary stage as well as the middle, senior basic or the lower secondary stage."
    এ ব্যাপারে সবচেয়ে স্পষ্ট মতামত দিয়েছিল কোঠারি কমিশন — "We believe that an adequate command over the mother-tongue should be acquired before the learning of a foreign language like English is begun. ... We recommend, therefore, that the study of English as a foreign language, except on an experimental basis in certain schools, should 'not' begin before Class V."
    সামান্য পিছিয়ে আসুন । ১৯৫৩ সালে দিল্লিতে ইংরেজির অধ্যাপকদের সম্মেলনে মাধ্যমিক স্তরে ছয় বছরের সময়সীমায় ইংরেজি শেখানোর কথা বলা হয় । সাথে এটাও বলা হয় "... with improvement in the training of teachers of English it should be possible to curtail the duration of the course by one year, provided, however, that English is taught for six periods of fifty minutes each per week."

    আমরা পারলে মায়ের পেট থেকে পড়েই ইংরেজি শেখার উদগ্র বাসনায় কমিশন, বিষয় অধ্যাপকদের মতামত অগ্রাহ্য করেছি, তার ফল ভুগতে হবেই । শুধু যদি একবার বুঝিয়ে বলেন ঠিক কারা when নিয়ে 'অসুবিধা নাই'-এর দলে আছেন এবং কেন আছেন তাহলে বড় সুবিধা হয় । ছেলেমেয়েরা যে পাটিগণিত শেখে পরবর্তীকালে তার কোনও প্রয়োগ থাকে না উচ্চশিক্ষায়, সেক্ষেত্রে বীজগণিত ও ত্রিকোণমিতি তো প্রথম শ্রেনী থেকেই চালু করে দিলেই হয় । সেভন-এ সংস্কৃত শিখে পরবর্তীকালে দিব্যি সংস্কৃত অনার্স পড়া যায়। তাহলে ?

    আপাতত এটার উত্তর পেলে 'what-টাও খুব খারাপ ছিল না নতুন সিলেবাসে' সম্পর্কে ব্যক্তিগত অভিমত লিখতে পারি ।
  • cm | 127.247.98.151 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৮:৫৯367404
  • আমার বরাবর মনে হয়েছে স্কুলে ওসব হিজিবিজি না শিখিয়ে প্লাম্বিং, ইলেকট্রিকের কাজ আর অল্পস্বল্প ছুতোর মিস্ত্রির কাজ, দর্জির কাজ আর চাষের কাজ শেখালে ভাল হত।
  • এলেবেলে | 212.142.70.125 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৯:০৬367405
  • "এর সাথে একটা জিনিসই জুড়বো - "how to teach""

    'কারা পড়াবেন, কীভাবে পড়াবেন বা কী পড়াবেন সেসব নিয়ে মাথাব্যথা কারও ছিল না' । লেখা ছিল কিন্তু, হয়তো আপনার চোখে পড়েনি ।

    "আমার বরাবর মনে হয়েছে স্কুলে ওসব হিজিবিজি না শিখিয়ে প্লাম্বিং, ইলেকট্রিকের কাজ আর অল্পস্বল্প ছুতোর মিস্ত্রির কাজ, দর্জির কাজ আর চাষের কাজ শেখালে ভাল হত।"

    আপনার পরিচিত পরিজন (ছেলেমেয়ে, ভাইপোভাইঝি, নাতিনাতনি) সেই সব স্কুলে ভর্তি হলে তা চমৎকার হবে, নতুবা ...
  • cm | 127.247.98.151 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ১৯:২৮367406
  • আমি নিজেই নামে অন্তত ভোকেশনাল স্কুলে পড়েছি কিন্তু তা নামেই কাজে নয়। আমাদের তাত্বিকভাবে ছাপাখানার কাজ শেখার কথা কিন্তু মেশিনে কাজ করতে না দিয়ে তার জন্য বই মুখস্থ করাত।

    nptel শুনেছিলাম সেরকম কোর্স হবে। প্র্যাকটিকাল চাই।
  • SS | 160.148.14.133 | ২৬ জুলাই ২০১৭ ২০:০৯367408
  • cm আধুনিক ছাপাখানা বলতে কি মনে করেন? একের পর এক হরফ ম্যানুয়ালি সাজিয়ে ছাপা বই ছাপা হচ্ছে? আর সেটা শেখার জন্যে স্কুলে কোর্স চালু করতে হবে?
    কজন এখন দর্জির কাছে জামা বানাতে দেয়? আর যদি বলেন যে সবাই দর্জির কাজ শিখে সোয়েট শপে কাজ করবে তাহলেও পড়্তায় পোষাবে না। বাংলাদেশ, চীন আর ভিয়েতনামের কাছে কম্পিটিশনে দাঁড়াতে পারবে না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন