এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 118.91.116.131 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:১১668300
  • ডিডিদা তো যাকে বলে ইয়ে - পলিটিক্যাল কারেক্টনেস নিয়ে স্যাটায়ারের এক লিভিং লেজেন্ড।

    ফিল্ম ডিরেক্টর লার্স ভন ত্র্যর বলেছিলেন - পলিটিক্যাল কারেক্টনেস কিল্‌স ডিস্‌কাসন। যে কোনো আলোচনাকে পলিটিক্যাল কারেক্টনেস হত্যা করে।

    ডিডিদা বলেছেন শুধু হত্যা নয়, সাথে হাত্তালি-ও।
  • শাক্যজিৎ | 23.17.125.9 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:১৪668301
  • তবে একটা জিনিস অবাক লাগল। আমি যখন ফারাবীকে নিয়ে লিখলাম, যেটা ইপ্সিতাদির মতে একটা ইস্লামোফোবিক-ফোবিক অবস্থান, তখন এখানে অনেকে কনডেম করলেন, ধীক্কার জানালেন, সিক মেন্টালিটি বললেন বা শয়তানের লেখা বললেন। কিন্তু ডিডি দা যখন এরকম একটা ইস্লামোফোবিক কথা বললেন, সকলে হাত্তালি দিলেন। কোন জুজুটা আমাদের মনের মধ্যে সবথেকে বেশি গেঁড়ে বসে আছে, সেটা নিয়ে কনফিউশন বাড়িয়ে দেয় এমন রিঅ্যাকশন।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:২১668302
  • ইসলামোফোবিয়া তো বোধহয় নতুন শব্দ।
    কিন্তু মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে একটি ভিন্ন ধারনা (যার একটি হল ভয়, ফোবিয়া), এটি কিন্তু হিন্দুদের গভীরে প্রোথিত আছে বহু যুগ ধরে। বহু পুরোনো জুজু।
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:৩১668303
  • ডিডিদার কথাগুলো আমার খুব একটা ইসলামোফোবিক মনে হলো না, বরং বাস্তব মনে হলো। মানে এই কথাগুলো ইসলামোফোবিক মনে হলে আইসিস বা বোকা হারামিদের নিয়ে কিছু বলাই যাবেনা, ইসলামোফোবিক বলে দেগে দেওয়া হবে।

    একসময়ে আমেরিকার মিডল-ইস্ট বা আফগান পলিসি আল কায়দা টাইপের জঙ্গী দলগুলোর উত্থানের কারন। এটা একদম সত্যি কথা, এটা বললে মনে হয়না পিলিটিকালি ইনকারেক্ট হতে হয়। ঠিক তেমনি ডিডিদা যেগুলো বললেন সেগুলোও বাস্তব আর বিশেষ করে বামপন্থীরা আমেরিকার বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে গিয়ে ওইভাবে কথা বলেন। যদিও মালালা-ড্রোন অ্যাটাক বা তালিবান-সাম্রাজ্যবাদ, এগুলো একসাথে বলার কোন মানেই হয়না - এই ইনসিডেন্ট গুলো আলাদা আলাদা ভাবেই কনডেম করা যায়। তাও অনেক সময়ে একটাকে অন্যটা দিয়ে জাস্টিফাই করার চেষ্টা হয়। দুদিকেই অ্যাপোলোজিস্ট এতো বেশী হয়ে গেছে যে ঠিক ক্থা বললেও মনে হয় ইসলামোফোবিস্ট বা ক্লোজেট আরেসেস।
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:৩৩668304
  • "কোন জুজুটা আমাদের মনের মধ্যে সবথেকে বেশি গেঁড়ে বসে আছে, সেটা নিয়ে কনফিউশন বাড়িয়ে দেয় এমন রিঅ্যাকশন।"

    আদৌ হয়তো জুজু নেই, অথচ লেখক জুজু দেখছেন। সবাইকে এক ব্রাশ দিয়ে পেন্ট করতে গেলে হয়তো এরকম মনে হতেও পারে।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১০:৪৯668305
  • জুজু আছে, ঐতিহাসিক কারণেই।

    মুঘল আমলের মুসলিক গোঁড়া ক্লারিকরা - ইসলামের প্রচার নিয়ে মুঘল সম্রাটদের তেমন চাপ দেয় নি। যেসব হিন্দু প্রজারা জিজিয়া (কর/শুল্ক) ঠিকঠাক দিয়ে যাচ্ছে, তাদের কনভার্সান নিয়ে এরা ঘাঁটায় নি। বলছে, ... Muslim clerics often prescribed a laissez faire attitude to Mughal emperors so long as the jizya (an economic tax) on non-Muslims and especially Hindus was paid by them for not prescribing to Muslim religion....

    মুসলিম পন্ডিত অলবেরুনী প্রায় হাজার বছর আগে যা বলেছিলেন - ... Central Asian scholar Abu Rehan Alberuni’s account written in the early years of the 11th century. He candidly admitted the dissimilarities between the adherents of the two faiths, highlighted "the deeply rooted hatred" resulting from the invasion of Mahmud of Ghazna...

    সংস্কৃতির সমন্বয় (বিরিয়ানি থেকে হিন্দুস্তানি ক্লাসিকাল) যেমন ঐতিহাসিক, ঐতিহ্যের প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধা যেমন ঐতিহাসিক, হাজার বছরের বেশী সহাবস্থান যেমন ঐতিহাসিক, ঠিক তেমনই 'ডিপ রুটেড হেট্রেড' ও ঐতিহাসিক।

    জুজু হ্যাজ।
  • de | 69.185.236.51 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:০৫668306
  • আদিগন্ত শ্বশুরবাড়ি ঃ)))))))))
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:০৮668307
  • lcm বোধায় একটু অন্য ধরনের জুজুর কথা বলছেন, ddদা বা শাক্যজিতবাবু অন্য এক রকমের জুজুর কথা বলেছেন।

    আপনি যেটা বললেন সেটা সঠিক অর্থে ইসলাম ফোবিয়া বা ইসলাম ধর্ম সম্বন্ধে ভয়, যেটা বিজেপি নানারকম অর্ধসত্য বা মিথ্যা দিয়ে সাধারন লোকের মনে খুঁচিয়ে তোলে। অন্য দেশে এই কাজটাই খ্রীশ্চান পাদ্রীরা করে, আবার এর উল্টোটাও হয়। এই ধর্মীয় জুজু নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।

    কিন্তু এর বাইরেও কিছু লোক আছে যারা ইসলাম বিদ্বেষী না হয়েও ইসলামিক টেরোরিজমের সমালোচনা করেন, যেটা আমার মনে হয় শাক্যজিতবাবু ধরতে পারেন নি। মানে ইসলামিক টেরোরিজমকে সমালোচনা করতে হলে তাকে ক্লোজেট ইসলামবিরোধী হতে হবে, এই জুজুটা অনেক সময়ে নাও থাকতে পারে। বা ইসলামিক টেরোরিজম, যেমন আইসিসের সমালোচনা করতে গেলে তার সাথে সাথে হিন্দুত্ববাদীদের ষড়যন্ত্র নিয়েও বলতে হবে, নাহলে সে ক্লোজেট ইসলামোফোবিক, এই জুজুটা সবসময়ে নাও থাকতে পারে। ডিডিদার এই পয়েন্টটা আমার সমর্থন্যোগ্য মনে হলো। আর তার রেসপন্সে শাক্যজিতবাবু যেটা লিখলেন সেটাতে মনে হলো অকারন জুজু দেখার চেষ্টা হচ্ছে হয়তো।
  • pi | 24.139.221.129 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:১৬668308
  • অন্য একটা প্রশ্ন। ইসলামী মৌলবাদের নিন্দা করার সময় কেউ হিন্দু মৌলবাদেরও নিন্দা করলে সেটা নাহয় পলিটিক্যাল কারেক্টনেস ও খিল্লিযোগ্য, তো ইসলামী মৌলবাদের নিন্দা করার সময় এটা জুড়ে দেওয়া, আমি কিন্তু ইসলামোফোবিক নই, এটা তবে কি ? এটা পঃ কাঃ নয় ?
  • | | 118.171.159.41 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩০668310
  • কোদালকে কোদাল বলা হয়েছে। ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটিকে কনডেম করতে হলে করে ফেলারই কথা। ক্রিমিনালটি মুসলমান হলে, বা ক্রিমিনাল গ্রুপটি ইসলামী আদর্শবাদের দোহাই দিয়ে নিজেদের মুক্তিযোদ্ধা বিপ্লবী বলে জাহির করে ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটিগুলো চালিয়ে যেতে থাকলে, তাদের কনডেম করার সময় কোথাও অবচেতনে ইসলামোফোবিয়া তার রোল প্লে করে গেল কিনা, সাথে সাথে কিছু হিন্দু ক্রিমিনাল বা হিন্দু দর্শনের দোহাই দিয়ে ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটি চালিয়ে যাওয়া গ্রুপগুলিকেও কনডেম করে না নিলে লোকে ইসলামোফোবিক বলে গাল দেবে কিনা - এমনতর অ্যাপলোজিস্টিক পলিটিকাল কারেক্টনেসের দ্বিধাদ্বন্দ্ব একেবারেই অমূলক বলা হয়েছে। ঠিক বলা হয়েছে। অভিজিৎ রায়ের হত্যা নিয়ে কথা বলার সময় ইসলাম মৌলবাদকেই গালি দেব। গোবিন্দ পানসারে নিয়ে কথা বলার সময় নরেন্দ্র দাভোলকার সতিশ শেট্টি কে নিয়ে কথা বলার সময় হিন্দু মৌলবাদকে। অভিজিৎ কে নিয়ে কথা বলতে গিয়ে পানসারে দাভোলকারকে টেনে আনার কোনো মানে দেখি না তো?

    আর দিনের শেষ আমি কাকে নিয়ে বেশি কথা বলব সেটা আমার ব্যাপার। নয়? অভিজিতের সাথে এক সময় হপ্তার পর হপ্তা তর্ক করেছি। দাভোলকর বা পানসারের নাম ওনাদের মৃত্যুর আগে জানতামই না। অন্যদিকে যাঁরা ওঁদের সঙ্গে সরাসরি জড়িত। কর্মসূত্রে, অ্যাকটিভিজম সূত্রে, তারা কোনোদিনই বাংলায় ব্লগ লেখা কোনো অভিজিতের নাম শোনেননি। হেনিয়াস ক্রাইমকে ক্রাইম হিসেবেই কনডেম করা জরুরি মনে করছি, কোন প্রতিবাদকে কোন দৃষ্টিভঙ্গির লোকেরা নিজেদের কাজে লাগিয়ে ফেলতে পারে সে সব নিয়ে না ভেবে।
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩১668311
  • পাই আমার মনে হয় এই ব্যাপারে ব্ল্যাংকেট কিছু বলা উচিত হচ্ছে না। কনটেক্স্ট দেখে বলা উচিত। যেমন "মুসলিম ফান্ডামেন্টালিজমের বিরুদ্ধে বলতে গেলে তাকে বাধ্যতামূলক হিন্দু ফান্ডামেন্টালিজমের বিরুদ্ধেও বলতে হবে নাকি?" এটা যিনি লিখেছেন তিনি ভুল লিখেছেন কারন এটা একটা ব্ল্যাংকেট স্টেটমেন্ট, আলাদা ভাবে এর কোন মানেই হয়্না।

    আমি কি বলতে চাইছি সেটা একটা উদাহরন দিয়ে বলতে পারিঃ পশ্চিমবঙ্গে এক জায়গায় একটা বিস্ফোরন হলো আর দেখা গেল মাইনরিটি গ্রুপের কিছু লোকের নাম উঠে এল। সঙ্গে সঙ্গে দুধরনের অ্যাপোলজিস্ট ঝাঁপিয়ে পড়বে। একদল বিজেপি টাইপ, তারা বলবে ওই দেখো, ওই ধর্মের লোকগুলো সব টেরোরিজম। আরেকদল অ্যাপোলজিস্ট কিছুটা কবীর সুমন টাইপ, তারা বলবে ওই ধর্মের লোক মানেই রিলিজিয়াস প্রোফাইলিং করা হচ্ছে, ওরা জড়িত হতেই পারেনা, হলেও আসলে এটা সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াই ইত্যাদি। আর এই সবের বাইরে আরো কিছু লোক থাকতে পারে যারা ইসলাম বিরোধীও না, স্মর্থকও না, যারা হিন্দু বিরোধীও না, সমর্থকও না, তারা স্রেফ জানতে চায় আসলে অপরাধী কারা। অপরাধীর ধর্মীয় পরিচয় যাদের কাছে মূল কথা না। আমার মনে হয়েছে শাক্যজিতবাবু ওনার জুজুবাদ দিয়ে এই তৃতীয় লোকগুলোকে দাগাতে চাইছেন, আর ডিডিদা এই তৃতীয় লোকগুলোর হয়েও লিখেছেন।
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৩668312
  • আমার ওপরের পোস্টের সাথে অনেকটা একমত। এখন বেরোই, পরে লিখব।
  • dc | 132.164.151.12 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৪668313
  • *ওই ধর্মের লোকগুলো সব টেরোরিস্ট।
  • তাপস | 233.29.204.178 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৭668314
  • গুরুতন্ত্র এখন জবাবদিহি চায়। আপনি অমুকের সঙ্গে কথা বলছেন কেন, আপনি অমুখের লেখা লাইক করলেন ক্যানো, আপনি এরম কবিতা লিখলেন ক্যানো, ইত্যাদি ইত্যাদি । এই পরিপ্রেক্ষিতে বুঝলেন কিনা, একটা লেখা কপি পেস্ট করতে ইচ্ছে হল। লেখাটা লিখেছিলেন আপনাদের অনেকের চেনা, বা কারো কারো চেনা, মৃণাল মজুমদার - যে বইমেলায় আমাদের সঙ্গে ছবি তোলার পর, এখানে একটা ইস্পেশাল টই খোলা হয়েছিল, ছবি দিয়ে, নিন্দাবাচক টই। তো অভিজিত হত্যার পরদিন কিম্বা তার পরদিন, মৃণাল একটা লেখা লিখেছিল, সেইটা এখানে তুলে দিই। যাঁরা মৃনালকে চেনেন তাঁরা ওনাকে হিলেলে বলতে পারবেন না, যাঁরা চেনেন না, তাঁদেরও বলার, মৃণাল আজ অবধি দূর দূর তক লে-র মধ্যে নেই। মৃণালের লেখা --
    ---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------

    ফেবু র ফ্রেন্ড লিস্ট এ কেন ফারাবী ও আছে?
    -----------------------

    আমার ফেবু এর ফ্রেন্ড লিস্ট এ কেন ব্লগার অভিজিত রায় হত্যার দায়ে arrest হওয়া সন্দেহ ভাজন খুনী বা মদত দাতা ফারাবী ও কেন আছে?
    কোনো গ্রুপ এ ফারাবী-র হিন্দু বিদ্বেষী লেখা দেখে আমি কমেন্ট করি, ও জবাব দেয়, এইভাবে ফারাবীর সাথে পরিচয় হয় ফেবু তে, বাংলাদেশে হিন্দু দের উপর কেন অত্যাচার হয়, সেটা জানার জন্য ফারাবী র থেকে জানতে চাই -এই ভাবেই ফারাবী একদিন ফ্রেন্ড লিস্ট এ আসে!
    আমি সবার সাথেই মিশব। মানুষের সাথে না মিশলে মানুষ সমন্ধে ধারণা কি করে হবে? সবার কথা শুনব কি করে? পৃথিবী তা চিনব কি করে? মৌলবাদী নই বলেই সবার সাথে মিশি! আমাকে manipulate করার ক্ষমতা রাখেনা কোনো মৌলবাদী! তাই ভয় ও নেই! বাবা মা কোনো কালে শেখায়নি শ্রেণী বিভাজন। ছোট বেলা থেকেই সমাজের সব ধর্মের সব শ্রেনীর সাথে মিশে আসছি!কেন মিশি নিচের লেখা পড়লেই বুঝেবন।

    Grippe আমার কেন হয় সেদিন বুঝলাম। 10 X 8 মিটার ২ জন এর অফিস রুম এ কনস্ট্যান্ট 30°C তাপমাত্রা। গ্লাস জানালা দিয়ে দেখি রৌদ্র উঠেছে। ভাবি বাইরেও গরম. বিড়ি খেতে চলে যাই বাইরে, কিন্তু বাইরে বের হবার পর টের পাই যে তাপমাত্রা শুন্য ডিগ্রী র নিচে। শরীর মাত্র ৭°C তাপমাত্রার পার্থক্য মুহুর্তের মধ্যে এডজাস্ট করতে পারে। ঠান্ডা লেগে যায়, grippe হয়!

    Westbengal এ যারা ইসলামী মৌলবাদী র বিরুদ্ধে লড়াই করার নেতা হতে চায়, এরা জন্ম থেকে বাস করে এসেছে সেক্যুলার বা উদার সমাজে, মৌলবাদ এর স্বীকার হতে হয়নি এদের কোনো দিন, একজন মৌলবাদী কেও এরা চেনে কিনা সন্দেহ, তাদের সাথে কোনো কালে কথা বলেছে কিনা সন্দেহ আছে, কেন এরা কিভাবে মৌলবাদী হল, তাও জানেনা। করা এদের কে ইন্ধন দেয়, সে সমন্ধে এদের কোনো ধারণা না থাকার কথা। এরা ইসলামী ইতিহাস, ইসলামী নিয়ম কানুন জানেনা, ইসলাম এর সাথে এদের কোনো যোগাযোগ নেই।

    মৌলবাদ এর বিরুদ্ধে লড়াই বলতে এরা বোঝে, হজরত মোহাম্মদ এর কাজ, নীতি ও লাইফ স্টাইল কে insult করা। আর যারা হজরত মোহাম্মদ এর অন্ধ অনুসারী তাদের কে অপমান করা। psychological আসপেক্ট অ ভাবুন, আপনি যদি মাও, লেনিন, স্তালিন, গান্ধী, মোদী, কৃষ্ণ , শিব বা আপনার বাবা মা ... কে গুরু মানেন আর আমি যদি এদের কে ডেইলি insult করি, আপনাকে ছোট করি, অথচ আমি আপনি কেন এদের কে গুরু মানেন সেটা বোঝার চেষ্টা করিনা, আপনি মুর্খ বা মৌলবাদী বলে আপনার সাথে মিশিনা, তখন আপনার মনে কি রকম রিঅ্যাকশন হবে? এই insult এর পরিনাম কি হবে? ভাবুন। নিজেকে নিয়ে ভাবুন! নাস্তিক দের কাজের নমুনা আমার পছন্দ হয়না, এরা ভাবে আস্তিক দের insult করলেই অপমানে এক ঘরে হয়ে যাবার ভয়ে নাস্তিক হয়ে যাবে। মুর্খ আর কাকে বলে!

    পড়াশুনা শেষ করে আমি প্রথম যে অফিস এ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটিং ম্যানেজার এর দায়িত্ব পাই, কিছুদিন কাজ করার পর বুঝতে পারি, যে ইউনিভার্সিটি তে বা স্টুডেন্ট লাইফ এ বড় বড় কোম্পানি তে পার্ট টাইম জব করতে গিয়ে যেভাবে এদের কাজের ধরন শিখেছি, আমার নতুন কর্মস্থল এ ১৫০ জন কর্মীর কোম্পানি তে সেই নিয়ম মানা হয়না,. সব কর্মী দের সাথে কথা বললাম। যারা দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে, তারা তাদের নিয়ম কেই স্ট্যান্ডার্ড ভাবে, কারণ সেই নিয়ম পালন করলেই এরা সাকসেসফুল। কোন দুখ্যে নতুন নিয়ম মানবে? মালিক-MD কে বললাম, এদের সাথে আমার কাজ করা সম্ভব নয়. আমি আর এদের সাথে কথা বলবনা, কাজ করবনা, কাজ ছেড়ে দেব । আমায় MD বোঝালো, কথা না বললেই তুই হেরে গেলি। এদের সাথে কথা বলে, এদের প্রবলেম বোঝার চেষ্টা কর- কেন তোর নতুন নিয়ম মানতে চায়না, . তারপর তাদের কে তোর বক্তব্য বোঝাতে চেষ্টা কর. মাস ৪ পর এইভাবে করে দেখ, তারপর না হয় দেখা যাবে। এদের উপর তুই অনেক বেশি নির্ভশীল। এদের কে দিয়েই তোর কাজ করিয়ে নিতে হবে। সেই দিন থেকে আমি কোনো মতেই কারো সাথে কথা বলা পারত পক্ষে বন্ধ করিনা। আমি সফল ও হয়েছিলাম।

    আমাদের দেশের নিয়ম হলো, ভিন্ন মতালম্বী দের সাথে কোনো মতেই কথা বলা যাবেনা, আমি যেটা ঠিক মনে করি, সেটাই তাদের কে মানতে হবে করতে হবে,ম নতুন ওরা খারাপ মানুষ, ওদের কে একঘরে করে দেয়া হবে এই ভাবে, যাতে বাধ্য হয়ে ওরা আমাদের নীতি কে মেনে নেই। dictatorship এর এটা একটা ভার্সন।

    যে ধরনের মতানৈক্য হোক না কেন. ফ্যামিলি তে, কাজে,ধর্মীয়, সামাজিক, রাজনৈতিক --- সব সময় ভিন্ন মতালম্বী দের সাথে কথা বলা উচিত, সম্পর্ক রাখা উচিত, আলোচনা করা উচিত , অন্য দের কথা শোনা উচিত, ভাবা উচিত, বোঝার চেষ্টা করা উচিত, সমাধান খোজা উচিত -যাতে এক সময় পরস্পর পরস্পর আর কাছে আসে। কথা বন্ধ করলে সেই সুযোগ থাকেনা, তখন জন্মে আক্রোশ, আর তার পরিনাম হিংসা! এই জন্য নিয়মিত বিধানসভা বা লোকসভা তে অধিবেশন বসে.যেহেতু আমাদের দেশে ওই সভা তেইও বিরোধী দের তেমন কথা বলতে দেয়া হয়্না, বিতর্ক হয়না, তাই জনগণ ও ওটা কে স্ট্যান্ডার্ড নিয়ম ভাবে! এক কোথায় ওই নিয়ম না বুঝে মুখস্ত করেছে!

    আমি উপরি উল্লিখিত কারণে ফারাবী র মত মানুষের সাথে ফেবু এ যেমন যোগাযাগ রাখতে চেষ্টা করি,ম তেমনি নেতা দের সাথেও যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করি, ফারাবী কে প্রশ্ন করলে অর মত জবাব দেয়, অর মেন্টালিটি বুঝতে পারি। ওকে বোঝাবার চেষ্টাও করি যে ও যে পথে কাজ করে, সেটা ঠিক পথ নয়, কিন্তু ও হলো খ্রিস্টান বা ইসলাম ধর্ম প্রচারক দের মত, খুব ঠান্ডা মাথার মানুষ , সব মন দিয়ে শোনে , গদ বাধা উত্তর দেয় - লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়না। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো বাঙালি নেতা কে ফেবু এ প্রশ্ন করে কোনো জবাব পাইনি। এরা প্রশ্ন পড়ে কিনা সন্দেহ। এদের সাথে কি কোনো দিন যৌথ ভাবে কোনো কাজ করা সম্ভব, এদের জ্ঞান থাকুক বা না থাকুক, এরা ভাবে, এদের যোগাযোগ হবে এক মুখী, এরা যা বল্কবে, সেটাই মানতে হবে. মানে এরা হলো গুরু বা হজরত মোহাম্মদ। নেতাদের মতালম্বী মানে দলদাস রা সেটাই করে, যেটা এদের কে করতে বলা হয় - কোনো প্রশ্ন করেনা নেতাদের , একই কাজ মোহাম্মদ বা কৃষ্ণ র অনুসারী রা করে। পার্থক্য কোথায়????

    মৌলবাদী দের সাথে তথাকথিত উদার বাদী দের পার্থক্য
    --------------------------------------------------------------
    মৌলবাদী দের বিশ্বাস অনেক গভীরে। যারা মৌলবাদ এর কাজ করে, এদের নেতা হবার ইচ্ছা নেই, এদের কে যা বুঝিয়ে দেয় এদের নেতারা , সেটাই এরা কার্যকর করতে চেষ্টা করে মৃত্যুভয় না করে। এক মুখী চিন্তা করতে প্রথম থেকেই এদের কে শেখানো হয়, সেই জন্য এদের জন্য স্পেশাল শিক্ষাকেন্দ্র আছে. এরা কোনো কালেই সুযোগ পায়না, সমাজের সব শ্রেনীর মানুষের সাথে মিশতে, সমাজের অন্য শ্রেণী রা এদের ছোঁয়া বাঁচিয়ে চলে। এরা এদের জগতের মানুষের কেই চেনা, দিন রাত একই ভাবনা ভাবে।, ধর্মীয় নিয়ম কার্যকর করাই এদের লক্ষ্য। পার্থিব সুখ, পয়সা কড়ি এদের কে লক্ষ্যচ্যুত করতে পারেনা!এদের unity বিশাল। একজন বিজ্ঞানী যেমন একমন দিয়ে রিসার্চ করে যায়, এরাও তেমন। এদের সহকম্রী দের সুখ দুখে এরা সব সময় পাশে থাকে, সহকম্রী দের বিপদ থেকে রক্ষা করার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে ঝাপিয়ে পরে। এরা সেই অর্থে আত্মকেন্দ্রিক নয়! এরা কোনো মতেই ভিন্ন মতালম্বী দের সাথে সময় নষ্ট করেনা-সুযোগ ও পায়না।

    উদার পন্থী দের সবাই নিজেকে নেতা ভাবে, সবাই ভাবে, সে যা করে , সেটাই ঠিক, বা এদের নেতা থাকলে নেতা কে অন্ধ ভাবে অনুসরণ করে। কোনো মতেই এরা মন প্রাণ বাজি রেখে লড়াই করেনা।এরা নিজের অস্তিত্ব নিয়ে বেশি চিন্তিত। যদি এদের একজন মৌলবাদী দের মোট এক মনে জান বাজি রেখে লড়াই করে, তাকে যারা সাপোর্ট করে , তারা কেবল Supporter . সাপোর্ট করেই নিজের স্টেটাস বাড়াতে চায়. তেমনি উদারপন্থী নেতারা কোনো ভাবেই সংগঠন বানাতে পারেনা, নিজেই মৃত্যু পর্যন্ত নেতা হয়ে থাকতে চায়, নিজের মত অন্যদের উপর চাপিয়ে দেয়. যেমন আমাদের দেশে কংগ্রেস দল বা রিজিওনাল রাজনৈতিক দোল গুলো তে ঘটে। তা হলে প্রশ্ন আসে মৌলবাদী রাও তো প্রায় তেমন ভাবে কাজ করে, তারা কেন সফল?

    মৌলবাদী রা অত প্রশ্ন করেনা, কাজ করে. উদারপন্থী দের অনেক প্রশ্ন থাকে, উত্তর দেবার কেহ থাকেনা, তাই চুপ করে অনেকে উদার গ্রুপ এ থাকার জন্য -প্রশ্ন বা প্রতিবাদ করার ইচ্ছা হারিয়ে ফেলে। এরা ধরি মাছ না ছুই পানি- নীতি নিয়ে চলে! মাঝে মাঝে কোনো issue নিয়ে গরম গরম কথা বলব, নেতা যত বলে, supporter তার ৩ গুন বাড়িয়ে বলে নেতার মন জয় করব-এটাই এদের নীতি নয় কি? বহুমুখী চিন্তা করে, কর্ম শালা করে, সবাইকে বুঝিয়ে, সব দিক বিবেচনা করে এরা বা এদের নেতারা কোনো কাজ করে কি? এ ভাবে এরা কোনো দিন জয়ী হবেনা! অভিজিত রায় এর তো educated বিচক্ষণ বন্ধুর অভাব দেখিনা ফেবু এ. কিন্তু এদের কারো সাথে কি অভিজিত এর কোনো সম্পর্ক ছিল? যদি থেকেই থাকে, তারা কি একবার ও তাকে সাবধান করেছিল, যে ঢাকায় গিয়ে যেন রিকশা তে না চলে, অজানা অচেনা র সাথে না মেশে- খুব সাবধানে থাকে । মনে হয়না করেছে, আসলে এদের কারো সাথেই এদের কোনো ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কিনা সন্দেহ আছে. এখন অভিজিত এর মৃত্যু তে তীব্র প্রতিবাদ করে নিজের ইমেজ বাড়াতে চেষ্টা করছে, - আমার অনুমান ভুল ও হতে পারে। আমি বলতে চাই, তথাকথিত উদারপন্থী রা যতটা শো বিসনেস করে, ততটা নিজেদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেনা, একে অপরের উপকারে লাগেনা!

    মৌলবাদ এর বিরুদ্ধে এ ভাবে লড়াই করে জেতা যাবেনা! এ লড়াই চালাতে হবে শত বছর ধরে। প্লান করে। এই লড়াই কেবল লেখনীর লড়াই নয়. আপনাদের লেখা যাতে সবাই পড়ে ,বুঝতে পারে, সেই রকম বিদ্যা ও যাতে তারা অর্জন করে, সেই ব্যবস্থা থাকা দরকার। কি কারণে ধার্মিক রা ধর্ম কে আঁকড়ে ধরে বাঁচে, তা এনালাইসিস করুন, এদের কে বিকল্প পথ দেখান। শিক্ষা শুরু হয় মায়ের পেটে থাকার সময় থেকেই। মা বাবা যদি জ্ঞানী না হয়, সন্তান কি করে জ্ঞানী হবে? specially মা যদি জ্ঞানী না হয়! যারা এখন মা বাবা বা মা বাবা , তারা যাতে বিনা খরচে জ্ঞানী হবার সুযোগ পায়, সে ব্যবস্থা করা দরকার।

    আপনারা কি কোনদিন চোখ কান খোলে রেখে সাধারণ জগতে চলা ফেরা করেছেন? কি করে কোনো হাটের মাদুলি কবচ বিক্রেতা লোক জড়ো করে জানেন? তারপর কি করে একটা সময় পর ওদের আসল উদ্দ্যেশ্য প্রকাশ করে খেয়াল করছেন? কিভাবে মানুষ কেন মন দিয়ে তা শোনে , তা নিয়ে ভেবেছেন? কেন এই বিক্রেতা রা সফল ভাবুন। আপনারা বিদেশী স্টাইল এ দেশের লোকদের শিক্ষা দিতে চান বলেই আপনার অসফল। অনেকে বোধ হয় জানেন , ফিটনেস ট্রেনিং করতে গেলেও আগে গা গরম করতে হয়, তারপর ট্রেনিং শুরু হয়. আপনারা জনগণ এর গা গরম করুন।

    আমার অফিস রুম এর সেন্ট্রাল হিটিং যন্ত্র টা বড় EXTREMIST . যদিও এর তাপমাত্রা রেগুলেট করার ৫ টা ধাপ আছে, তবুও ২ আর নিচে দিলে এ কাজ করেনা , আর ৩-৫ এ সেট করলে সে একই রকম গরম করে -মানে ম্যাক্স তাপমাত্রা ৩০°C . ঘরে ৩০ বাইরে -৫- ঠান্ডা তো লাগবেই! ঠান্ডা লাগার কারণ তা বোঝার পর সেন্ট্রাল হিটিং যন্ত্র ফেসিলিটি ম্যানেজার কে সারাতে বলেছি।, বাইরে বিড়ি খেতে গেলে গরম জামা কাপড় পরি আর যাতে শরীর এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বারে, অবসর সময়ে ফেবু চর্চা একটু কমিয়ে দিয়ে দেহ ও মন এর চর্চা বাড়িয়েছি। আরও বাড়ানো দরকার। ফেসিলিটি ম্যানেজার এর ভরসায় থাকলে আমার কোনো উপকার হবেনা, সে সেদিন সময় পাবে সরিয়ে দেবে। আমাদের অফিস বাড়ি তে, সেটা Kaiser Friedrich এর আমলের, মডার্ন নয়. আভিজাত্য আছে, সমস্যাও কিছু আছে!

    আমি সবার সাথেই মিশব। আমার নীতি যার অপছন্দ, আমাকে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বাদ দিন. আমার ফ্রেন্ড লিস্ট এ সেই অর্থে ৫ জন বন্ধু ও নেই, ১০ জন চেনা শোনা নেই, যাদের কে আমি আসলেই ভালো মত চিনি! মহাশয় এটা ভার্চুয়াল জগত, ভার্চুয়াল ফ্রেন্ড আর ফ্রেন্ড গুলিয়ে ফেলবেন না। মুখস্ত বিদ্যা ভুলে গিয়ে খোলা মনে ভাবুন-আমি ঠিক বললাম বা ভুল। বলেন তো বন্ধু কাকে বলে? আমার friendlist এ যারা আছে, তাদের অনেকের বিপদে আমি সাধ্যমত ঝাপিয়ে পড়লেও আমার বিপদে আমাকে কে বাচাতে আসবে, আমি জানিনা!,আমার প্রকৃত বন্ধুরা ফেবু এ খুব কম আসে!

    এই লেখার লজিকাল rational psychological সমালোচনা সাদরে গ্রহনযোগ্য! যদি কেহ করে, বুঝব আমার লাঞ্চ এ না গিয়ে এক ঘন্টা সময় বাজে ভাবে নষ্ট করিনি ।

    ............................................................................................................................................।
  • Ekak | 24.96.26.216 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৮668315
  • খাগরাগর এর ঘটনা সাজানো হতে পারে ,হতেই পারে । এমনকি পাকিস্তানে তালিবানি হত্যা মোদীর উস্কানি হতে পারে । শার্লি এব্দ তে হত্যা আমেরিকার ষড়যন্ত্র হতে পারে । অভিজিত হত্যাকান্ড সাজানো হতে পারে সবচে ভালনারেবল শ্রেনীর একজনকে মেরে জামাতিদের আরও কোনঠাসা করার । তো ?

    আমাদের এই ইতিহাস খুঁড়ে খুঁড়ে "কারণ" খোঁজার তত্ব ক্রমশ একটা বিরাট ফ্যলাসির সামনে দাঁড় করিয়েছে যেখানে শঠে শাঠ্যং ছাড়া কোনো পথ খোলা নেই । এইজন্যেই শ্রীকৃষ্ণ বলছেন সীমাবদ্ধর শর্মিলাকে : "হে পার্থ ,পেচুনের সীটে বসে বসে সানগ্লাস ঠিক কত্তে কত্তে 'সেটা ভালো না খারাপ ' কোরো না ! ইতিহাসে কারণ খুঁজলে এমিবা অবধি গিয়েও উত্তর মিলবে না । বরং খাল খুলে প্যাঁদাও !!!!" এই কারণ কে কারণের পেছনে লেলিয়ে দেওয়া এই একমাত্র সত্য :) এর বাইরে যা আছে তা শুধুই দুর্বলের অজুহাত ।আর নইলে অটো -এলিভেটর এর সুইচ বারবার টেপাটেপি করার ফলস পার্টিসিপেশন । এটলিস্ট সৌপ্তিক পর্ব না পেরোলে গনতন্ত্র তামাশা মাত্র হয়ে থাকবে।
  • একক | 24.96.26.216 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৫০668316
  • বাঘু ভালো লিকেচে :) কিন্তু এসব কথা ফেবু-নাস্তিক রা শুনবেনা । সানি লিওনের সঙ্গে কালী বা মুহাম্মদের বউ এর ভার্জিনিটি ওদের অনেক বেশি প্রিয় বিষয় । ওগুলো করতে শেকড় লাগে না । শেকড় থাকলে তো গাছ হত তাই না ? গাছের শেকড় থাকে ,মুষলের থাকে না । বাঘ টা ভালা মানু ,গেরামের লোক তাই মুষল পর্ব কে গাছের জঙ্গল ভাবছে এখনো । "বোঝাবার" চেষ্টা করছে । কী আর বলবো :) ভালো থাকুক ।
  • d | 144.159.168.72 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৫৪668317
  • তাপসবাবুর ইনি লিখছেন
    "আমি উপরি উল্লিখিত কারণে ফারাবী র মত মানুষের সাথে ফেবু এ যেমন যোগাযাগ রাখতে চেষ্টা করি,ম তেমনি নেতা দের সাথেও যোগাযোগ রাখতে চেষ্টা করি, ফারাবী কে প্রশ্ন করলে অর মত জবাব দেয়, অর মেন্টালিটি বুঝতে পারি। ওকে বোঝাবার চেষ্টাও করি যে ও যে পথে কাজ করে, সেটা ঠিক পথ নয়, কিন্তু ও হলো খ্রিস্টান বা ইসলাম ধর্ম প্রচারক দের মত, খুব ঠান্ডা মাথার মানুষ , সব মন দিয়ে শোনে , গদ বাধা উত্তর দেয় - লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়না। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনো বাঙালি নেতা কে ফেবু এ প্রশ্ন করে কোনো জবাব পাইনি। এরা প্রশ্ন পড়ে কিনা সন্দেহ। এদের সাথে কি কোনো দিন যৌথ ভাবে কোনো কাজ করা সম্ভব, এদের জ্ঞান থাকুক বা না থাকুক, এরা ভাবে, এদের যোগাযোগ হবে এক মুখী, এরা যা বল্কবে, সেটাই মানতে হবে। মানে এরা হলো গুরু বা হজরত মোহাম্মদ। নেতাদের মতালম্বী মানে দলদাস রা সেটাই করে, যেটা এদের কে করতে বলা হয় - কোনো প্রশ্ন করেনা নেতাদের , একই কাজ মোহাম্মদ বা কৃষ্ণ র অনুসারী রা করে। পার্থক্য কোথায়????"

    'বাঙালি নেতা'? বাঙালি নেতা?? বাঙালি নেতা???
    মানে কী রে পোদো?

    খিক! লেখার মূল সেই 'আমি কি মহান, আআমিই ক্কি মহাআন'
  • | | 118.171.159.41 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১১:৫৬668318
  • ""অভিজিত রায় এর তো educated বিচক্ষণ বন্ধুর অভাব দেখিনা ফেবু এ. কিন্তু এদের কারো সাথে কি অভিজিত এর কোনো সম্পর্ক ছিল? যদি থেকেই থাকে, তারা কি একবার ও তাকে সাবধান করেছিল, যে ঢাকায় গিয়ে যেন রিকশা তে না চলে, অজানা অচেনা র সাথে না মেশে- খুব সাবধানে থাকে । মনে হয়না করেছে, আসলে এদের কারো সাথেই এদের কোনো ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল কিনা সন্দেহ আছে. এখন অভিজিত এর মৃত্যু তে তীব্র প্রতিবাদ করে নিজের ইমেজ বাড়াতে চেষ্টা করছে, - আমার অনুমান ভুল ও হতে পারে। আমি বলতে চাই, তথাকথিত উদারপন্থী রা যতটা শো বিসনেস করে, ততটা নিজেদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেনা, একে অপরের উপকারে লাগেনা! ""

    - রাবিশ লেখা।

    "আমার নীতি যার অপছন্দ, আমাকে ফ্রেন্ড লিস্ট থেকে বাদ দিন. আমার ফ্রেন্ড লিস্ট এ সেই অর্থে ৫ জন বন্ধু ও নেই, ১০ জন চেনা শোনা নেই, যাদের কে আমি আসলেই ভালো মত চিনি! মহাশয় এটা ভার্চুয়াল জগত, ভার্চুয়াল ফ্রেন্ড আর ফ্রেন্ড গুলিয়ে ফেলবেন না। মুখস্ত বিদ্যা ভুলে গিয়ে খোলা মনে ভাবুন-আমি ঠিক বললাম বা ভুল। বলেন তো বন্ধু কাকে বলে? আমার friendlist এ যারা আছে, তাদের অনেকের বিপদে আমি সাধ্যমত ঝাপিয়ে পড়লেও আমার বিপদে আমাকে কে বাচাতে আসবে, আমি জানিনা!,আমার প্রকৃত বন্ধুরা ফেবু এ খুব কম আসে!""

    -- ঃ-)
    পড়াটাই সময় নষ্ট পুরো দশ মিনিট।
  • একক | 24.96.26.216 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:০৭668319
  • বাঘের লেখায় হলিয়ার দ্যান দাও এতিতুদ প্রচন্ডভাবে থাকে । সেই অর্কুট আমল থেকে বাঘুকে ওপেন খিস্তি করছি । এখনো করি । কমিউনিটির প্রচুর লোক সাক্ষী আছে এই "আমি কী মহান" দেখানোর জন্যে কীভাবে অপমানিত হয়েছে/হয় বাঘ । একগাদা বোকা বোকা গ্রাম্য "সলিউশন" দেয় সব কিছুর । কিন্তু একটা জিনিস জানি এই লোকটার "আমি কী মহান" টা গ্রাম্যতাদোষেদুষ্ট ,শহুরে গেঁড়ে মদনা দের মত থীয়রিতিকালি ইমিউনড না । এ মুসলিমদের তাড়া খেয়ে ঘর ছেড়েছে ,আবার এখন যেখানে আছে সেখানেও নিও নাজি দের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে চলে । হী ইস এন আটার রাবিশ বাট বেটার হিউম্যান দ্যান মেনি আদার্স। ওর লেখা একটু বাদ-ছাদ দিয়ে দেখি । বাঘ একটা বাল এত সবাই যানে :)
  • সিকি | 166.107.82.66 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১০668322
  • এটা বাঘের লেখা তো? পড়েছিলাম মনে হচ্ছে।

    খুব ভুল কিছু বলে নি, তবে ঐ "নিরন্তর কথা চালিয়ে যাওয়া"টা একটা আর্ট - ওটা সবার আসে না, তাই সকলেই সফল ব্যবসায়ী বা সফল ওরেটর হতে পারে না।

    আগে দেখলাম এলসিএমদার পোস্ট - "কিন্তু মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে একটি ভিন্ন ধারনা (যার একটি হল ভয়, ফোবিয়া), এটি কিন্তু হিন্দুদের গভীরে প্রোথিত আছে বহু যুগ ধরে। বহু পুরোনো জুজু।"

    বিনীতভাবে জানাই, শুধু হিন্দু নয়, মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে অন্য (পড়ুন খ্রিস্টান) ধর্মাবলম্বীদেরও ঐ একই ধরণের ফোবিয়া আছে - যদি এটাকে ফোবিয়া বলা যায়, তো। আমি আমেরিকা দেখি নি, অস্ট্রেলিয়া দেখেছি, ইউরোপ দেখেছি, সেই একই মাইন্ডসেট, ইসলামিক নামধারী কারুর সাথে মেশবার আগে এক্সট্রা কশাসনেস। সতর্কতা। আড়ালে সেই একই আলোচনা, ওরা অন্যরকম - দেশের ওপরে ওরা ওদের হোলি বুককে প্রাধান্য দেয়, হোলি বুকে যদি লেখা থাকে এই দেশকে ধ্বংস করো, ওরা এই দেশে থেকেই এই দেশকে ধ্বংস করে দিতে পারে। হোলি বুকের ওপরে ওদের কাছে সত্যি বলে কিছু নেই।

    আর হ্যাঁ, আমার নিজের অবস্থানটাও ক্লিয়ার করে দিই - আমি ইসলামোফোবিক। আবারও, যদি এটাকে ফোবিয়া বলা যায় তো। আদতে অপছন্দ, ঘেন্না। পঃকাঃ দেখাবার জন্য আমাকে হিন্দুফোবিকও বলতে পারেন। মিথ্যে বলা হবে না। এখানেও ফোবিয়া মানে ঐ ঐ পড়ে নেবেন - অপছন্দ, ঘেন্না। যদিও ইসলাম ধর্মের ডেফিনিশন আর হিন্দু "ধর্মের" (?) ডেফিনিশন এক নয়, তাই অপছন্দের নেচারটা বা টার্গেটটা এক নয়, কিন্তু ওভারঅল গল্পটা এটুকুই।
  • সিকি | 166.107.82.66 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১১668323
  • ইয়ে, বাঘের অনুপস্থিতিতে বাঘকে এত খিস্তিখাস্তা করাটা বাজে পিএনপিসির পর্যায়ে পড়ে। এটা ঠিক হচ্ছে না।
  • একক | 24.96.26.216 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১৬668325
  • আমায় বলচ ? আর আমি মড না থাকলেও এমনকি কমিউনিটি ছেড়ে দিলেও বাঘ এসে আমায় পিং করে "একক তুমি আমারে ব্যান করসো ক্যান" সেই ব্যালা ? :)) বাঘ তো সেলিব্রিটি , ছেলিব্রিটি দের গাল দিতে উপস্থিতি লাগেনা ।বেশ ,থাম্লুম ।
  • তাপস | 233.29.204.178 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১৬668324
  • দ, আমি খুব বাঘের সাপোর্টার নই। এই লেখাটা আমি কোট করেছি মানে আমি একে সমর্থন করছি এরকম মনে হল?, এই স্পেসে লেখা শেয়ার করার মানে আমি তার পূর্ণ সমর্থন করি, এরকম কোনো মানে যায় নাকি? তাহলে সন্দীপনী ভঙ্গিতে

    হেসে বলার: ভুল।

    আর আমিই শ্রেষ্ঠ এরকম ভাবার পোদো মাক্কালী, সর্বর্ত্র বিরাজমান। উদাহরণ দরকার নেই।

    খিক খিক করে হাসব না, মুচকি হাসিই থাক।
  • তাপস | 233.29.204.178 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:১৭668326
  • বাঘকে জানিয়েই লেখা শেয়ার করলাম। আবার এই নিয়ে আইনি ও নৈতিক প্যাঁচের জন্যে সময় ও শ্রম নষ্ট করবেন না কেউ।
  • d | 144.159.168.72 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:২৪668327
  • 'পোদো' একটি ধারমামাত্র। শুধুমুধু নিজের গায়ে টেনে নেবেন না উপযুক্ত কারণ না থাকলে।
    লেখাটি পড়ে খামোখা সময় নষ্ট হওয়াতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছি। প্রতিক্রিয়া জানানোয় আপত্তি থাকলে একটা ফুটনোট জুড়ে দিলে ভাল হয়।

    সিকি এবং এককের পোস্ট পড়ে মনে হল ভাগ্যিস আমি এঁয়ারে চিনি না, কোনওকালে ফ্রেন্ড রিকো পাঠায়েছিলেন, আমার স্বভাব অনুযায়ী না চিনলে সিধে ডিক্লাইন।
    ভাগ্যিস!
  • তাপস | 233.29.204.178 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:৩১668328
  • প্রতিক্রিয়ায় চুপ করে থাকায় বিধেয় সেইটা বুঝতে পারিনি কিম্বা জানতাম না। 'পোদো' ধারণাটি কথামৃত ও ডিডিদা থেকে পেয়েছি, একদম অপরিচিত নই, গায়ে নিইনি তো! তেমন মনে হয়ে থাকলে, অবশ্যই আমারি ভুল। একসপ্রেসনের সংকট।
  • pi | 24.139.221.129 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:৩৮668329
  • dc, উঁহু, একটু বাদ গেল। আরো দুটো দল আছে। যারা মনে করে, ইসলামী মৌলবাদের জন্য মানুষ মরছে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বলতে গিয়ে রিলিজিয়াস প্রোফাইলিংও করা হচ্ছে না এমন না, বা করা হলে আটকানো হচ্ছে এমন না এবং আটকানো দরকার। ইসলামকেই জুজু বানানো হচ্ছে। আরো একটা দল আছে, যারা এর সাথে মনে করবে ভারতে হিন্দু মৌলবাদ বেশি বড় সমস্যা, তাই ইসলামী মৌলবাদ নিয়ে বলতে গেলে সেই প্রসঙ্গও আসা উচিত, বা ইন জেনেরাল মৌলবাদের সমস্যা।
    ডিডিদার খিল্লি শুধু কবীর সুমন নয়, এই লোকগুলোকেও দাগাচ্ছে কিন্তু। আর হ্যাঁ, কিছু লোক অবশ্যই মনে করতে পারেন, অপরাধীর ধর্মীয় পরিচয় যাদের কাছে মূল কথা না। শাক্যজিতের জুজুবাদের তাদেরও ভুলভাল টার্গেট বানাচ্ছে, সে নিয়ে একমত। কিন্তু একদল এও মনে করেন, অপরাধীর ধর্মীয় পরিচয় অতি অবশ্য আছে এবং ম্যাটার করে, এবং সেটা ইসলাম। তাঁরা হিন্দুধর্মের কোন সমর্থক না হয়েও সেটা মনে করেন। আরো এক দল আছেম, যাঁরা মনে করেন অপরাধীর ধর্মীয় পরিচয় অবশ্যই ম্যাটার করে। আর সেটা যেকোনো ধর্ম হতে পারে। ইঃ ইঃ।

    আর আপনি বলেছেন 'মালালা-ড্রোন অ্যাটাক বা তালিবান-সাম্রাজ্যবাদ, এগুলো একসাথে বলার কোন মানেই হয়না'। হ্যাঁ, মালালার ঘটনার নিন্দা করার সময় তালিবানদের সাতখুন মাপ করে দিয়ে বা তাদের আব্বুলিশ করে দিয়ে আম্রিগান সাম্রাজ্যবাদের নিন্দা করলে সেনিয়ে অবশ্যই খিল্লি করা যায়, মানে আমার কাছে অন্তত এর কোন মানেই হয়না, কিন্তু মালালার ঘটনা নিয়ে বললে আম্রিগান সাম্রাজ্যবাদের কথা তোলাই যাবেনা বা তুললেই খিল্লিত হতে হবে, কথাটা এই নিয়ে। ওভারস্ট্রেচ করা নিয়ে। সেটা যেকোন পক্ষেই।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:৪১668331
  • তক্কে অমন হয়, ধাক্কাধাক্কি, ভয়েস বনাম ভয়েস, সংকট বনাম সংকট ।
    ফারাবির ভয়েস ভার্সেস দারা সিং-এর ভয়েস।
    আমেরিকার তালিবান তৈরী ভার্সেস রাশিয়ার মুজাহাদিন তৈরী।
    মুরগির থেকে ডিম ভার্সেস ডিম থেকে মুরগি।
  • সিকি | 166.107.90.66 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:৪১668330
  • একক আমাকে বলেছে।
  • সিকি | 166.107.90.66 | ১০ মার্চ ২০১৫ ১২:৪২668334
  • ওহো, সরি - অন্য কনটেক্সটে। আগের পোস্টটা ইগনোর।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন