এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • ভাটিয়ালি

  • এ হল কথা চালাচালির পাতা। খোলামেলা আড্ডা দিন। ঝপাঝপ লিখুন। অন্যের পোস্টের টপাটপ উত্তর দিন। এই পাতার কোনো বিষয়বস্তু নেই। যে যা খুশি লেখেন, লিখেই চলেন। ইয়ার্কি মারেন, গম্ভীর কথা বলেন, তর্ক করেন, ফাটিয়ে হাসেন, কেঁদে ভাসান, এমনকি রেগে পাতা ছেড়ে চলেও যান।
    যা খুশি লিখবেন। লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়। এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই। সাজানো বাগান নয়, ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি। এই হল আমাদের অনলাইন কমিউনিটি ঠেক। আপনিও জমে যান। বাংলা লেখা দেখবেন জলের মতো সোজা। আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি।
  • গুরুভার আমার গুরু গুরুতে নতুন? বন্ধুদের জানান
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অনির্বাণ | 162.158.38.59 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১৩:২০442734
  • "আমেরিকায় যাদের কাজ চাই তারা অন্তত প্রোটেস্ট করতে পারছে। কিন্তু আনফরচুনেটলি ভারতে যাদের কাজ চাই তারা প্রোটেস্ট করার জায়গায় নেই। ভিক্ষা এবং অন্যের করুনাই সম্বল।"

    এই প্রোটেস্টগুলির পেছনে রাইট উইং ফান্ডিং আছে। কাজের অধিকারের জন্যে প্রোটেস্ট করতে আসছে এরকম মোটেও নয়। 

    https://www.theguardian.com/us-news/2020/apr/18/coronavirus-americans-protest-stay-at-home?CMP=Share_iOSApp_Other 

  • r2h | 162.158.22.225 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১৩:১১442733
  • মহারাষ্ট্রে সাধু হত্যা নিয়ে খুব হইচই চলছে, চলারই কথা, নৃশংস ব্যাপার।

    গত বছর ত্রিপুরার একটি গ্রামে একটি বাচ্চা ছেলে মারা যায়, যতদূর মনে পড়ে কোন নিকটাত্মীয় খুন করে তাকে। তৎকালীন নবনির্বাচিত শিক্ষামন্ত্রী সরেজমিন যান এবং ওখান থেকেই ক্যামেরায় বিবৃতি দেন ত্রিপুরায় কিডনি পাচার চক্র ঢুকেছে, এ তাদের কাজ। তারপর ত্রিপুরা জুড়ে বিভৎস ম্যাসাকার শুরু হয়ে যায়।

    কয়েকদিন পরে পাবলিসিটি দপ্তর থেকে গুজব বিরোধী কর্মসূচী নেয়, এবং তার অঙ্গ হিসেবে অস্থায়ী কিছু ঘোষক নিয়োগ করে। সেরকমই একজন ছিলেন ৩৬ বছর বয়সী সুকান্ত চক্রবর্তী। বিপুল জনতা তাকে ঘিরে ধরে খুব আনন্দের সঙ্গে খুঁচিয়ে, পিটিয়ে মেরে ফেলে, এবং পুরো ব্যাপারটার ভিডিও করে রাখে। সুকান্তবাবু মরে যেতে যেতে বাড়িতে তার শিশুসন্তানের কথা বলছিলেন।

    সাধুর মৃত্যুতে যদি গণপ্রহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়ে। দেখা যাক।
  • sm | 172.69.135.241 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১৩:১০442732
  • উত্তর মুশকিল জানি।কিন্তু একটু বুদ্ধি খরচ করে সহমর্মিতা নিয়ে কাজ করলে অনেক কিছুই এচিভ করা যায়।যেমন ধরুন পেপারে দেখেছেন, একটা হাসপাতালে করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে বলে হাসপাতাল কিছুদিনের জন্য বন্ধ করতে হচ্ছে।

    এবার বলুন,ওই হাসপাতালে দিনে 500 লোকের চিকিৎসা হলেও,চারদিন বন্ধ থাকলে 2000 লোক পরিষেবা থেকে বঞ্চিত থাকলো।

    ভাবুন একটা বড় দেশে এরকম কতো হাসপাতাল  সাময়িক বন্ধ করা যাবে?

    এজন্যই বলেছিলাম কিছু হাসপাতাল স্রেফ করোনা চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট করে দেওয়া হোক।এটা কলকাতা বা নিউ ইয়র্ক দুটো শহরের জন্যই এপ্লিকেবল। প্রচুর প্রচুর টেস্টিং করে ইনফে কটেড জনতা কে আলাদা করা হোক।

    গতকাল হু বললো রি ইনফেকশন হতে পারে।খুব সত্যি কথা হতেই পারে।কিন্তু এর ব্যাপকতা কতোটা? মানে রি ইনফেকশন কি নতুন স্ট্রেন এর জন্য হচ্ছে?টেস্ট ভুল করার জন্য হচ্ছে ? বা,যাদের হচ্ছে ,তাদের কতো শতাংশ সিভিয়ার কোভিড ডিজিজের শিকার হচ্ছেন?

    একটু বিশদে বললে ভালো হতো। নয়তো স্বাস্থ্য কর্মীর মনোবল হারিয়ে ফেলবেন। যেসব স্বাস্থ্য কর্মী নিউ ইওরক এর মতো সিটিতে রাত্রিদিন পরিশ্রম করে , করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন,তারা কিভাবে সেরে ওঠার পর কাজে জয়েন করবেন?

    মিডিয়া এসব জিনিস হুড়ুমতাল প্রচার করতে থাকলে,সাধারণ মানুষ এর জন্য আর লক ডাউন প্রেস্ক্রাইব করতে হবে না।নিজেরাই খিল এঁটে বসে থাকবে।

  • দীপাঞ্জন | 172.68.132.174 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১৩:১০442731
  • "কোন হাইপোথিসিসই ঠিক দাঁড়াচ্ছে না যেন।" -

    ঠিকই, বোঝা যাচ্ছে না | অনেকগুলো ফ্যাক্টর আছে মনে হয় - সুপার স্প্রেডার ইভেন্টস, ইনফেকটেডের স্টেডি ইনফ্লাক্স ছিল কিনা প্রথম দুমাস | সেটা হয়তো মাউন্টেন স্টেট্ গুলোতে বা আলাস্কায় সেরকম হয়নি | তবে তাপমাত্রা / আর্দ্রতার একটা ভূমিকা আছে বলেই মনে হয়, নাহলে সাউথ ইস্ট এশিয়া আর আফ্রিকা ব্যাখ্যা করা মুশকিল | লুইসিয়ানাও ইন্টারেষ্টিং, মার্ডি-গ্রা সুপার স্প্রেডার ইভেন্ট ছিল প্লাস হেলথ ইন্ফ্রাস্ট্রাকটার খুব খুব খারাপ | মার্চে সবাই ভাবছিলো, ডিসাস্টার অনিবার্য, কিন্তু খুব তাড়াতাড়ি নতুন কেসের সংখ্যা কমে গেলো, যেটা ট্রাই-স্টেটের বেশি রিসোর্স সত্ত্বেও কমতে আরও এক মাস লেগে গেলো | তারপর ফ্লোরিডা -- সুপার বোল, স্প্রিং ব্রেকার, কাল বিচ খুলে গেছে, মাঝের লক ডাউনও খুবই শিথিল, কিন্তু কেস পার ক্যাপিটা 18 টা স্টেটের পরে | ক্লাইমেট ছাড়া আর কি হতে পারে? জেনেটিক্স মনে হয় না সাউথ এশিয়াকে সুবিধে দিচ্ছে, কুইন্স-এ বাংলাদেশীরা বা UK তে দক্ষিণ এশীয়রা ওভার-রিপ্রেসেন্টেড ইম্প্যাক্টের দিক থেকে মনে হচ্ছে আনেকডোটাল রিপোর্টিং পড়ে, যদিও সাউথ এশিয়ানদের রেসিয়াল ব্রেকডাউন ডাটা কোথাও দেখিনি |
  • dc | 172.69.33.252 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:৪৭442730
  • sm এর প্রশ্নগুলো সহজ, কিন্তু উত্তর জানা নেই।

    সেজন্যই তো বললাম, ক্রাইসিস অফ দ্য সেঞ্চুরি ঃ-)
  • sm | 162.158.166.124 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:৩৬442729
  • লক ডাউন তো খালি সময় ক্রয় করে। আপনিই বলেছেন।অর্থাৎ একমাসে হু হু করে যা স্প্রেড করতো সেটা কয়েক মাস কন্টেইন করে রাখা।
    কিন্তু তাতে তো অল্প বিস্তর করে লকডাউন ছাড় দিলেই ছোট ছোট ওয়েভ চলতেই থাকবে।
    এমন তো নয় সুযোগ পেয়ে,ভাইরাস কাউকে আক্রমণ করা থেকে বিরত থাকবে।
    দুই,এই ভাইরাস কম্যুনিটি তে বহুদিন ধরে রয়ে যাবে।কখন কি চরিত্রে পরিবর্তন হয়,কে জানে!
    তিন, লক ডাউন করলে বহু প্রান্তিক মানুষের যে সমুহ বিপদ,সেতো দেখাই যাচ্ছে। পেটে গামছা মেরে পড়ে থাকছে।ধার করছে। জব হারাচ্ছে।আতঙ্কে ভুগছে।
    চার, লক ডাউন এর বড় এডভ্যান্টেজ হলো,স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে চাপ কমানো।সুতরাং যে দেশ লকডাউন এর সময় যতো বেশি হেলথ পরিকাঠামো বাড়াবে,সে ততো যুদ্ধে জিতবে।
    পাঁচ, কোন বড় ও পপুলাস দেশে,করোনা নিয়ে ব্যস্ত থাকলে অন্য রোগের চিকিৎসা কেমন করে হবে।প্রসঙ্গত আমেরিকায় ফি বছর 25 লাখ ও ভারতে 60 লাখ মতন জনতা মারা যান।
    টিবি রোগের চিকিৎসা( ডটস)কে করবে?
    জরুরী অপারেশন কতো হচ্ছে? ক্যান্সার চিকিৎসা কিভাবে হচ্ছে? ডাইয়ালিসিস এর চিকিৎসা ঠিক ঠাক হচ্ছে তো?
    খালি লকডাউন করে, খিল আটকে,টিভি তে ডেথ কাউন্টার স্কোরবোর্ড দেখতে দেখতে ওয়ার্ক ফ্রম হোম করলে চলে যাবে?
    লক ডাউন সফল হলে কৃতিত্ব সরকারের ও হু এর।
    অসফল হলে দায়িত্ব ইন্ডিসিপ্লিন্ড জনতার।
    ব্যালান্সড এপ্রচ তো করতেই হবে। হয় এটা নয় ওটা,এমন ব্যাপার তো নয়।
  • dc | 172.69.33.252 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:৩২442728
  • তবে এরকম হাইলি ইনফেকশাস একটা রোগ, যেটায় খুব কম সময়ের মধ্যে প্রচুর প্রচুর লোক আক্রান্ত হচ্ছে আর যার কোন ভ্যাক্সিন নেই, সেটাকে আটকানোর জন্য লকডাউন না করে কি করা যেতো বা যায় সেটা আমার জানা নেই। আল্লার নামে সব ছেড়ে রেখে দেওয়া যায় অবশ্য, তাতে গরীব বড়োলোক সবাই মরবে (যদ্দিন না বাজারে ভ্যাক্সিন আসছে)। তখন আর রুলিং এলিটদের নামে কোন অভিযোগ করা যাবেনা।
  • shaalikh | 172.69.34.181 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:৩০442727
  • আমেরিকার কয়েকটা স্টেটেও কিন্তু পজিটিভিটি রেট ৫% এর আশে পাশে (যেটা ভারতের রেট)।

    যেমন, মিনেসোটা, ওরিগন, ওয়েস্ট ভার্জিনিয়া, নর্থ ডাকোটা, আলাস্কা। এগুলো ঐ ৫% এর আশেপাশে বা নীচে। মোটামুটি ঠান্ডা।

    আবার গরম আর আর্দ্র রাজ্যগুলোর মধ্যে কয়েকটার পজিটিভিটি রেট ১০% মত। যেমন আলাবামা, লুইসিয়ানা, জর্জিয়া, টেক্সাস ইত্যাদি।

    কোন হাইপোথিসিসই ঠিক দাঁড়াচ্ছে না যেন।

    https://www.worldometers.info/coronavirus/country/us/
  • dc | 172.69.33.252 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:২৭442726
  • ভারতে লকডাউন না করলে ইনফেকশান আরও অনেক বেশী ছড়াতো আর এদ্দিনে মৃত্যু অনেক বেশী হতো তাতে আমার সন্দেহ নেই। তার ফলে যেটা হতো, স্বাস্থ্য ব্যব্স্থা টোটাল কোল্যাপ্স করে যেতো, কেউ কোন রোগেরই চিকিত্সা পেতো না (সেটা হয়তো এখনি বেশ কিছুটা হয়েছে)।

    আরেকটা দিক হলো, র২্হ যেটা লিখেছিলেন, সরকার লকডাউন না করলে কেউ কাউকে সাহায্য করতেও এগিয়ে আসতো না। সরকারও যে রেশন ফ্রিতে দিচ্ছে বা খাবার দিচ্ছে বা থাকার ব্যবস্থা করছে কিছু কিছু রাজ্যে, সেসবও করতো না।
  • b | 172.69.33.126 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:১৭442725
  • @S

  • S | 162.158.106.47 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:০৯442724
  • অনেকেই দেখছি এই বাজারে আজে বাজে যুক্তি দিয়ে বড় প্রবন্ধ ফাঁদছে। সব প্রবন্ধরই মোটামুটি ঘুরে ফিরে কয়েকটা যুক্তি।

    ১) মাত্র তো এই কটা লোক মারা গেছে, এর জন্য এত আতন্কের কি আছে?
    ২) অন্যান্য রোগে এর থেকে অনেক বেশি রোগ মারা যায়।
    ৩) লকডাউনের ফলে এর থেকে বেশি লোক মারা যাবে ইত্যাদি।
    ৪) আসলে এবারে গরীব বড়লোক কাউকে ভাইরাস ছাড়ছে না, তাই এত লাফালাফি।

    আর যেখানে যুক্তি খুবেকটা কাজে দিচ্ছে না সেখানে সস্তা ইমোশান দিয়ে কভার করা হচ্ছে।

    মৃতের সংখ্যাটা এখন জাস্ট একটা স্ট্যাটিস্টিক্সে পরিণত হচ্ছে এবং সেখানে তুলনামূলক আলোচনাও চলছে। অতেব সেই ট্র‌্যাডিশান ধরেঃ

    এটা ঘটনা যে এখনও অবধি দুনিয়াতে "মাত্র" প্রায় পৌনে দুলক্ষ লোক মারা গেছেন কোরোনাতে। আক্রান্তের সংখ্যা এখন প্রায় ২৫ লক্ষ, যেটা মার্চের মাঝামাঝি অবধি মাত্র ২ লক্ষ ছিল। তার মানে গত এক মাসে সংখ্যাটা ১২-১৩ গুন হয়েছে। এত লক্ডাউন, স্টে-অ্যাট-হোম, কোয়ারান্টাইনের পরেও।

    এই হিসাব থেকে সহজেই অনুমেয় যে এই এতসব লকডাউন না হলে আগামী এক-দুমাসে কি পরিমাণ লোক আক্রান্ত হত। তখন বোধয় মৃতের সংখ্যাটা খুব কম আর থাকত না। যেসব দেশ, রাজ্য, শহর লকডাউনের পথে যায়নি, সেখানকার খবর খুব একটা ভালো নয়।

    সুইডেনের জনসংখ্যা ১ কোটি, মৃতের সংখ্যা দেড় হাজারের বেশি। নরওয়ের জনসংখ্যা সুইডেনের আদ্ধেক, মৃতের সংখ্যা ১৬৫। ডেনমার্কের জনসংখ্যাও সুইডেনের আদ্ধেক, মৃতের সংখ্যা ৩৫৫। লকডাউন পলিসি ছাড়াও জনঘনত্ব (সেই নিয়ে হিসাব আর এখানে দিলাম না) একটা গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর দেখাই যাচ্ছে, নিউ ইয়র্কেও দেখা গেছে। সেটা ভাবলে দক্ষিন এশিয়ার দেশগুলো নিয়ে চিন্তা এসেই যায়। কোনও মিরাকলে যদি এই দেশের লোকগুলো বেঁচে যায়, তাহলে বড় স্বস্তি। নইলে খুব বিপদ।

    অন্যান্য রোগের ক্ষেত্রেও মানুষ খবই সেনসিটিভ, বিশেষ করে যে রোগ মারাত্মক ছোঁয়াচে, বা যে রোগের ওষুধ বা নিরাময়ের উপায় জানা নেই। নিজেরাই ভেবে দেখুন। লোকে এদিক সেদিক অনেক উদাহরণ দিচ্ছে বটে, কিন্তু সেগুলো বাজে উদাহরণ। এখনও কেউ একটাও অসুখের নাম করতে পারেনি যেটি খুব ছোঁয়াচে, কোনও ভ্যাকসীন-ওষুধ নেই, কিন্তু মানুষ তেমন পাত্তা দেয়্না।

    এটা ঠিক যে লকডাউনে একটা বিশাল বড় অংশ লোকের খুব অর্থনৈতীক অসুবিধা, প্রায় মৃত্যুর দোড়গোড়ায় এসে উপস্থিত হয়েছে। উন্নত দেশগুলোর ক্ষেত্রে এটা তেমন সত্যি নয়। সেখানকার সরকার প্রচুর সাহায্য করছে কম আয়ের বা আয়হীন লোকেদের। অতেব তাদেরকে এই আলোচনা থেকে বাদ রাখলেই ভালো হয়। এমনকি ইতিহাস ঘেঁটে দেখা গেছে যে কিছু কিছু অর্থনৈতীক মন্দায় এইসব দেশে গড় আয়ু বেড়েছে।

    ভারতে সেটা সম্ভবই নয়। সেখানে অন্য উপায় অবলম্বন করা উচিৎ ছিল প্রথম থেকেই। গাছাড়া ভাব করেই আজ এই লকডাউনে গিয়ে পৌঁছেছে। ফলে ৩ নং যুক্তিটা অন্তত গরীব দেশগুলোর ক্ষেত্রে মেনে নিতে অসুবিধা নেই। কিন্তু সমস্যা হল কাউন্টারফ্যাকচুয়াল নিয়ে, মানে লকডাউন না হলে কি অবস্থা হত কেউ জানেনা। আগামী কয়েক সপ্তাহে আস্তে আস্তে লকডাউনে উঠলে কি অবস্থা হয় সেটাই দেখার।

    এবারে আসি চার নম্বর যুক্তিতে। লকডাউন হোক বা না হোক, ক্ষতি সেই গরীব লোকেদেরই হবে। চিরকালই তাই হয়েছে। বড়লোকদের আয় কমবে না, প্রয়োজন মতন চিকিৎসা-ওষুধ সবই পাবে। ফলে এই ওসুখ এসে খুব গরীব বড়লোক এক করে দিয়েছে, তা মোটেও নয়। উল্টে আরো একবার বিভাজনটা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। বড়লোক দেশের এক ধমকে ৫৬ ইন্চির কি অবস্থা হয়েছিল আমরা দেখেছি। এই বিপদের সময় যাতে তারা নিরাপদে থাকে, তাইতো এতগুলো দশক-্শতাব্দি ধরে উচ্চশ্রেনীরা স্টেটাস কুয়ো মেইনটেইন করলো।
  • o | 162.158.62.120 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১২:০২442723
  • চক্রান্ত-টক্রান্ত কিছু বলিনি। লকডাউন হবে কি হবে না, কতদিন পর্যন্ত চলবে, কবে থেকে খুলে দেওয়া হবে, এইসব সিদ্ধান্ত প্রিভিলেজড ক্লাসের দিকে তাকিয়ে নেওয়া হবে। পৃথিবীর সব জায়গাতেই। এতে কোন ডাইলেমা নেই। গোটা অপ্টিমাইজেশন প্রক্রিয়াটায় নিম্নবিত্তের কোন ভূমিকা নেই। পলিসি ঠিক হয়ে যাবার পর তাঁরা বাঁচলে বাঁচবেন না বাঁচলে না বাঁচবেন। এখানে যদি বলি ডাইলেমা আছে, সেটা নিজের স্বার্থপরতা ঢাকতে খামোখা নিম্নবিত্তকে কনস্ট্রেন্ট খাড়া করা। এইটুকুই আপত্তি।

  • দীপাঞ্জন | 172.69.23.110 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:৫১442722
  • "ইকনমি বাঁচাব না মানুষ বাঁচাব, এটা কোন ডাইলেমাই নয়। " - একজাক্টলী - রুলিং এলিট মানুষ বাঁচাতে চায় বললে ইতিহাস নতুন করে লিখতে হবে | পলিটিকাল চাপে - দুরভিসন্ধিগুলো বাদ্ই দিচ্ছি - লক ডাউন করেছে | 0.১% মর্টালিটি শুনলে কালকেই সব খুলে দেবে |
    "হয়ত জেনেটিক কারণে, লকডাউনের জন্য নয়। " - মনে হয় না, কুইন্স-এ বাংলাদেশীরা প্রচন্ড ইম্পাক্টটেড, অন্তত রিপোর্টিং পড়ে যা মনে হচ্ছে | তাপমাত্রা এবংথবা আর্দ্রতা | সাউথ এশিয়া তো শুধু নয়, আফ্রিকা আর সাউথ ইস্ট এশিয়াও আছে |
  • hkg | 108.162.215.21 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:৪৫442721
  • রাষ্ট্রের কাছে এটা খুব একটা বড়ো বিতর্ক কিছু না। সকলেই লক ডাউন খুলে দেবে। শুধু দুটো জিনিস চলবে, সেটা হল কনটামিনেশনের জন্য মানুষ কে , মানুষের দিসিপ্লিন এর অভাব কে দায়ী করা, আর চিকিৎসা ব্যবহস্থার অপ্রতুলতা টা কে সেটা দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করা। আকা এমন ভাবে বলছে যেন বড় বড় রাষ্ট্র নায়ক রা ভীষণ মানুষের জীবন নিয়ে চিন্তিত।

    ও, হ্যা তবে আহা আহা করবে বলে কেউ বিকেল বেলা পার্কে বেড়িয়ে ফেরার পথে পরিবারের জন্যো ভাইরাস নিয়ে এসেছে বলে মনে হয় না, এমনকি যদি কোন একটা চক্রান্ত তত্ত্ব ধরেও নেই ঃ-)))))) সে চীনের নতুন বড়লোক রা হোক বা আমেরিকার পুরোনো রা হোক, বা মুসলমান মৌলবাদী বড়লোক রা হোক, ডীপ স্টেট রা হোক।
  • সিএস | 162.158.22.225 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:৩১442720
  • আরে WFH-এ একটু ল্যাদ তো থাকবেই। ঃ-)
  • দীপাঞ্জন | 172.68.142.244 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:২৩442719
  • "আই ডোন্ট আণ্ডারস্ট্যান্ড দিস লজিক অফ ইনফেক্টেড পার্সেন্টেজ লো = নো কমিউনিটি ট্রানস্মিশন????"
    লজিকটা এইরকম - ধরা যাক একটা ফিক্সড সেট অফ সিম্পটম (জ্বর , কাশি, ব্রিথিং ট্রাবল ) টেস্টিং ট্রিগার করছে পৃথিবীর সর্বত্র | এই সেটটা একাধিক রোগ ট্রিগার করতে পারে, যার মধ্যে SARS-CoV-2 একটি | এবার দুটো অবসার্ভেশন -
    1) ট্রেন্ড - অন্য কারণগুলো যেহেতু এপিডেমিক না আর করোনা এপিডেমিক, একটা নির্দিষ্ট স্থানে কোরোনার কন্ট্রিবিউশন বাড়বে ওভার টাইম যদি কমিউনিটি ট্রান্সমিশন হয় , যেটা ভারতে দেখা যাচ্ছে না - এক মাস আগেও 4%, এখনো 4%
    2) অ্যাবসলিউট - টেস্ট পসিটিভিটির অ্যাবসলিউট নাম্বারটা যেটাকে আউটব্রেকের প্রিভালেন্স বলা হয় তার একটা প্রক্সি, যদি ধরে নেওয়া হয় কার টেস্ট নেওয়া হবে তার একটা মোটামুটি ফিক্সড ক্রিটেরিয়া আছে | টেস্ট পসিটিভিটি NYC তে 55%, ফ্রান্স-এ 40% - ভারতের থেকে অর্ডার অফ ম্যাগ্নিচূড বেশি | আটলান্টিকের এই লেখাটা পড়তে পারেন | https://www.theatlantic.com/technology/archive/2020/04/us-coronavirus-outbreak-out-control-test-positivity-rate/610132/
  • | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:২১442718
  • কুলদা রায়ের স্ত্রী, নিউ ইয়র্কের এক হাসপাতালে কজ করেন, করোনা  আক্রান্ত হয়েছিলেন। সেরে উঠছেন এখন। 

  • hkg | 108.162.215.67 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১১:০৩442717
  • যাক বাবা , কোনমতে জাগানো গেছে সৈকত (২য়) কে। ঃ-)))) কি আশ্চর্য্য ল্যাদ এই ভদ্রলোক ঃ-))))))))))))))))
  • o | 173.245.52.110 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫৭442716
  • ইকনমি বাঁচাব না মানুষ বাঁচাব, এটা কোন ডাইলেমাই নয়। অন্ততঃ ক্যাপিটালিজমের ইতিহাস এই ডাইলেমাকে কোনদিন স্বীকার করেনি। করোনার বদলে যদি ভয়ানক যুদ্ধে লোক মরত, তাইলে কি এত ওয়ার্ল্ড টুগেদার মার্কা নাটক হত? ঘন্টা হত। সারা পৃথিবীর উচ্চমধ্যবিত্ত ন্যাচারাল ডিজাস্টার খুব ভালবাসে। বেশ আহা আহা করা যায়।

  • aka | 162.158.187.216 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫৫442715
  • র‌্যান্ডম স্যাম্প্লিঙ্গ টেস্টিঙ্গ না করলে এই সন্খ্যার কোন মানে নেই। এই সন্খ্যাগুলো শুধুই ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্টের জন্য কাজে লাগতে পারে।
  • sm | 162.158.165.93 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫০442714
  • একদম সঠিক কথা।করোনা এমন একটা অদ্ভুত জিনিষ,যেটা একটা অ্যাঙ্গেল থেকে দেখলে অন্য অ্যাঙ্গেল এর দিক থেকে অনেক প্রশ্ন জন্ম দেয়।

    চীনে এখন সংক্রমণ এতো কম কেন?

    প্রায় মাস খানেক এর ওপর হয়ে গেলো কিন্তু ভারতে সংক্রমণ বিরাট ভাবে বাড়ে নি।অন্তত হাসপাতাল গুলো ছাপিয়ে পড়ছে না সিভিয়ার করোনা আক্রান্ত কেসে।এ চিত্র কিন্তু নেপাল,পাকিস্তান,বাংলাদেশ,শ্রীলঙ্কা সর্বত্র।

    শ্রীলঙ্কা তো লক ডাউন তুলে নেবার কথা ভাবছে।খুব ই ভালো জিনিস।।

    আজকে 20 শে এপ্রিল।কেন্দ্রীয় সরকার কিছু কিছু অঞ্চলে আংশিক লকডাউন তোলার পরিকল্পনা জানাবে।এতেবকরে বসে থাকা শ্রমিক ও কৃষক কাজ করে, দুটো পয়সার মুখ দেখবে।

    অন্য দিকে করোনার আতঙ্ক এখনও তাড়া করে বেড়াচ্ছে।অন্তত একটা  গ্রিন ক্লাস্টার ও একটা রেড ক্লাস্টার ধরে গণ হারে টেস্ট করে দেখতে পারে,ইনফেকশন এর রেট কতো?জাস্ট ফর একাডেমিক পারপাস।

  • dc | 172.69.34.105 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১০:৫০442713
  • কোভিডের কবলে পড়ে মৃত্যু হতে দেওয়া উচিত, নাকি কোভিড আটকাতে গিয়ে ইকোনমি ধ্বংস হতে দেওয়া উচিত? ভয়ানক ডাইলেমা।

    সবেমাত্র ভেবেছিলাম আর তিরিশটা বছর কাটিয়ে দিয়ে সুট করে কেটে পড়বো। পরিবেশ টরিবেশ এর গুলি মারো, সি লেভেল রাইজ হতে হতে আমি নিশ্চিন্তে ওপরে। এর মধ্যে ক্রাইসিস অফ দি সেঞ্চুরি শুরু হয়ে গেলো।
  • aka | 162.158.186.71 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ১০:২০442712
  • আই ডোন্ট আণ্ডারস্ট্যান্ড দিস লজিক অফ ইনফেক্টেড পার্সেন্টেজ লো = নো কমিউনিটি ট্রানস্মিশন????

    কি করে। আমার প্রোবাবিলিটি হল ৫, ১০০ জন টেস্ট হলে ৫ জন ধরা পড়বে, ১০০০ জন হলে ৫০ জন, ১০০০০ জন হলে ৫০০।

    টেস্ট যা হবার তা হচ্ছে শহরে, লকডাউন করে যে দায়িত্ব নিয়ে মাইগ্র‌্যান্ট ওয়ার্কারদের ক্লিনিকালি শহর থেকে খ্যাদানো হল, তাদের গ্রামে কি হচ্ছে? কে জানে।

    তাও এটা মানতেই হবে যেকোনো কারণে এশিয়ায় স্প্রেড কম যেমন চীনেও। হয়ত জেনেটিক কারণে, লকডাউনের জন্য নয়। ঐরকম বাজার দাদা আম্রিগায় সাধারণ সময়েও কেউ করে না।
  • sm | 162.158.165.5 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ০৯:৩১442711
  • শেখর গুপ্তের এই এপিসোড টা ভালো।দেখা যেতে পারে।
  • sm | 172.68.146.103 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ০৯:২৮442710
  • কিছু অঞ্চলের বা কিছু সেক্টর এর ইকোনমির চূড়ান্ত ক্ষতি হতে গেছে বা আরো হবে।
    এই ক্ষতি কতো কোটি কোটি মানুষকে যে চরম দারিদ্য আর অসহয়তার মধ্যে ফেলে দেবে,তার ইয়ত্তা নেই।
    বহু দেশে লকডাউন কিভাবে তোলা হবে,সেটা নিয়েও বিরাট সমস্যা।
    জাপান অলরেডি আড়াইশো কোটি ডলার এর প্যাকেজ দিচ্ছে,যাতে জাপানি কোম্পানি গুলো চিন থেকে উঠে অন্যত্র চলে যায়।
    এদিকে চীনের কাঁচামালের ওপর ভারতীয় ফার্মা কোম্পানি গুলো খুব নির্ভরশীল।
    করোনা কেটে যাবার অন্তত একবছর লোকজন অন্যান্য দেশে বেড়াতে যাবে না।
    ভিড় ট্রেনে লোকজন যাতায়াত করবে কি ভাবে?
    আমাদের দেশে ব্যাংক ,পোস্ট অফিস,বাজার,সিনেমা হল,হাসপাতাল,সর্বত্র গা ঘেঁষা ঘেঁষি ভিড়।
    কি যে হবে কে জানে!
  • sm | 172.69.134.122 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ০৯:১৪442709
  • A-Z,কুকুর পোষা বা কুকুরের মাংস খাবার সঙ্গে সম্ভবত বিশেষ কোন সম্পর্ক নেই

    কারণ চীনে,বিস্তর কুকুর খাওয়া চলে।

    ইওরোপের ছেয়ে ভারতীয় উপমহাদেশে কুকুরের সঙ্গে মানুষে কনট্যাক্ট বেশি।কিন্তু ভারতীয় উপমহাদেশে সংক্রমণ কম।

  • aka | 162.158.186.101 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ০৯:১৩442708
  • কঠিন ডাইলেমা, আধুনিক পৃথিবী দেখে নি, সাপোর্টিঙ্গ কোন থিওরী নেই।

    শুধু এইটুকু বুঝছি লক্ডাউন, শেল্টার-ইন-্প্লেস ইত্যাদি উঠে গেলে আবার ছড়াবে, মৃত্যু বাড়বে। হাতের বাইরে চলে যেতে শুধু কয়েক সপ্তাহ লাগে।
  • b | 172.69.34.67 | ২০ এপ্রিল ২০২০ ০৮:৫৭442707
  • খাবার না পেলে মুন্ডু থাকলেই বা কি লাভ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত