"...টেক্সাসেও হিসপ্যানিকরা ট্রাম্পকে জিতিয়েছে..."
হিসপ্যানিকদের ভোট % বেড়েছে, কিন্তু হিসপ্যানিকরা জিতিয়েছে বলা যায় না, জিতিয়েছে সাদারাই। আর হিসপ্যানিকদের ভোট বেড়েছে বলতে আগের বার ধরো ৩০% ভোট গেছিল ট্রাম্পে, এবার হয়ত ৩৫%। নাম্বার গুলো এলে আরও ভালো বোঝা যাবে। মানে ধরো, কোথাও কোনো কম্যুনিটিতে ট্রাম্প আগের বার ২% ভোট পেয়েছিল, এবার ৪% ভোট পেয়েছে - এবারে এটা ঠিক যে আগের তুলনায় "ডাবল" হয়েছে, কিন্তু সংখ্যার হিসেবে তেমন কিছু নয়।
"...ব্ল্যাক ভোট ২০১৬ থেকে বেড়েছে..."
এখানেও একই কথা প্রযোজ্য, মোট ব্ল্যাকদের ধরো ৮৫% বাইডেনকে ভোট দিয়েছে (আসল সংখ্যা জানতে সময় লাগবে) এখন ট্রাম্পের % আগের তুলনায় একটু বেড়েছে কিন্তু ইম্প্যাক্ট করবার মতন কিছু নয়।
এবার, তোমার প্রশ্ন যদি হয় - তাই, বা হয় কি করে? সেটা অন্য কোশ্চেন।
এবং এল্জিবিটিকিউ ভোট আগের থেকে বেশি পেলো ট্রাম্প। ক্যামনে? পুরো ঘন্ট কেস
এখন হাউজ আর সিনেটে যে অবস্থা, বাইডেন যদি না জেতে, ট্রাম্পকে কি ইম্পিচ করতে পারবে ডেমরা?
ওবামাকেয়ার আদৌ কম পয়সায় পাওয়া যায় না। যাস্ট কোন অল্টারনেটিভ নেই বলে রয়েছে এখনও।
এক্সচেঞ্জে যে পলিসি পাওয়া যায় সেগুলো আপফ্রন্ট শস্তা কিন্তু হাই ডিডাক্টবল, কো-ইন্সিওরেন্স ইত্যাদি ধরলে খুব বাজে। কিন্তু লোকে সেটাই কিনতে বাধ্য হয় কারণ হেলথকেয়ার ম্যাণ্ডেটরি।
আর ওবামাকেয়ারের মূল লক্ষ্য ছিল ইআর ভিজিট কমানো, যারা ইআর ভিজিট পে করতে পারে না তাদের খরচ যাতে অন্য্দের ওপর না পড়ে, ওভারাল ওভারহেড কস্ট বাঁচানো, সেটা ওবামাকেয়ার করতে পারে নি।
প্রেসিডেন্ট না থাকলে আর ইম্পিচ করবে কেন?
২০১৬তে লোকে বোঝেনি যে ওবামাকেয়ার কি? তারপর যখন রিপাব্লিকানরা বললো তুলে দেবে, তখন সবার চোখ ফুটলো। অনেকে জানতে পারলো যে তারা এইযে বিনি না কম পয়সায় হেল্থকেয়ার পাচ্ছে, তার জন্য নাকি ওবামাকেয়ার দায়ী। অথচ সেকতা তাদেরকে স্যন হ্যানিটি বলেইনি। বলেছিল এসব নাকি তাদের টাকা নিয়ে কালো লোকেদের হেলথকেয়ার দেওয়ার চাল। ২০১৭তে যখন কঙ্গ্রেসে ভোটাভুটি হচ্ছে তখন কোন এক রিপাব্লিকান কঙ্গ্রেসম্যানের অফিসে যাতে রিপীল না হয় তার জন্য ১২০০ ফোন কল হয়েছিল, আর পক্ষে গেছিল ৪টে ফোন কল। তাইতো ২০১৮র ইলেকশনে রিপাব্লিকানদের কেউ এমনকি ফক্স নিউজও ওবামাকেয়ার নিয়ে কিছু বলেনি। তখন আবার চললো ক্যারাভান নিয়ে ভয় দেখানো।
তা এইসব দেখে মনে হচ্ছে যে রিপাব্লিকান বা ট্রাম্পের ইস্যু আদৌ অর্থনীতি। এইবারে রেস বেইটিংটা ঠিকমতন করে উঠতে পারেনি, তাই এই অবস্থা। বিএলেম আর অ্যান্টিফা নিয়ে চেষ্টা করেছিল। ফল দেয়নি তেমন।
এখন হাউজ আরসিনেটে যে অবস্থা
বাইডেন যদি না জেতে
ট্রাম্প কে কি ইম্পিচ করতে পারবে ?
এখন গেঞ্জাম মেটানোর উপায়
ডিল করে নেয়া ট্রাম্প গুষ্টি re ব্লাঙ্কেট পার্ডন
দেয়ার গোজ রুল অফ ল
ট্রাম্পের হিসেব অত সহজ নয়। টেক্সাসেও হিসপ্যানিকরা ট্রাম্পকে জিতিয়েছে। ব্ল্যাক ভোট ২০১৬ r থেকে বেড়েছে। হাউ কাম?
করোনা আসার পর দেখলাম ভোলানাথ teflon ট্রাম্প এরচে বড় , ডার্ক ম্যাটার কিছুর সাথে বিক্রিয়া করে না
কমলা তবু আস্ত আর জ্যান্ত -
কিন্তু সামনে আধমরা পুতুল কেনো!
করোনা আসার আগ পর্যন্ত আমি এর কোনো মানেই খুঁজে পাইনি ।
গতবার টিরম্প যেমন হারের জন্য রেডি ছিলো ,
ডেম রা o করোনা na এলে
হাউজ আর সিনেটের জন্য মরিয়া থাকতো
করোনা আসার আগে ভোলানাথের কোনো চান্সই ছিলো না
এই, এইটে আমি বলি নি।
২০ মিলিয়ান লোক কভার হয়েছে সে তো ভুল না
কিন্তু প্রচুর স্মল বিজ্নেসওনার চাকরী করা লোক - এরা যত দিন গ্যাছে চটেছে। আমার কাছে বেশ কিছু অ্যানেকডোটাল এভিডেন্স থেকে এই সিদ্ধান্ত - কিন্তু মনে হয় খুব ভুল নেই ওভারঅল রিডিঙ্গে . এখন আপনি যদি স্ট্রাকচারালি ডেটা কালেক্ট করে লড়াই করতে চান তো হাত তুলে দিলাম
এমনকি এই বারেও বাইডেন অনেক ভোট পেয়েছে ট্রাম্প ওবামাকেয়ার তুলে দেবে বলে।
হুম। ওবামাকেয়ার কেউ পছন্দ করে না কিন্তু রিপাব্লিকানরা দশ বছর ধরেও রিপিল করতে পারল না। আর এই ওবামাকেয়ারের গাজর দেখিয়ে ২০১৮ এ ডেমোক্রাটরা হাউস জিতল।
ও হ্যাঁ, ওবামাকেয়ারের অমাহাত্ম্য যদি আপনাদের সরল মানসে না ঢুকে থাকে - বিস্তর লোকের টেক হোম এর জন্য কমে যায়। তারা নিজের পকেটের ডলার দিয়ে ২০ মিলিয়ান লোকের মেডিকেল কভার করতে পছন্দ করে নি
আপ্নেরা সব সময় ট্রাম্পের মধ্যে ম্যাজিক খোঁজেন। অতি সরল ব্যাপার।
আগের্বার বিস্তর শহুরে লোক ওবামাকেয়ারের জন্য ডেমদের ওপর চটেছিল। তাও ওবামা নিজে থাকলে একরকম ব্যাপার। হিলারীকে তো কেউই সহ্য করতে পারে না। তার পরেও তো সে বিস্তর ভোট পেয়েছে। জিতেওছে।
আর এবারের ব্যাপার্টা তো আগেই বলেছি। করোনাভাইরাস না থাকলে ডেমদের কোন চান্সই ছিল না, ছোট বুশের মত কেস হত। আর, ঐ সব পরিবেশ্দূষনের লিবারাল এজেন্ডা তখনই কাজে দেবে যখন তা পয়সা আনবে। দেশের ডেটের পাহাড় নিয়ে কে মাথা ঘামাচ্ছে যখন আমার জব নেই বা বৌ বাচ্ছার জব নেই ? ট্রাম্প আনএম্প্লয়্মেন্ট 3.5% এ এনেছিল, আর ঐ নাম্বার নিয়ে কোন প্রেসিডেন্ট হারতে পারেনা তা সে রেপিস্ট ঘুশ্খোর হাফপ্যান্ট যাই হোক! তাছাড়া তেজটা দেখলেন? করোনা থেকে উঠেও আধবয়েসিদের মত ঘুরল আর সুইঙ্গ ভোটার্দের মাথা থেকে করোনার ন্যারেটিভ বের করে দিল।
আপ্নেরা ট্রাম্পের স্টোরির মধ্যে জয়েসের লেয়ার খুঁজে বেড়াচ্ছেন, কিন্তু সবই আসলে পাপী পেট কা সওয়াল।
অ্যারিজোনা, জর্জিয়া আমার ডাইসি লাগছে। মানে রেজার থিন মার্জিন। নেভাডাটা তার আগে হলে ভালো হত।কিন্তু হবে না। ওদিকে ট্রাম্প ল-স্যুট ফাইল করে, ডিসপিউট বের করে, যাতা হুজ্জোতি শুরু করবে।
আজ্জো আমি তো ফক্সে এদেরকে দেখি। গাঙের জলে ভেসে আসা তাই কোনও কিছুই জাগে না, বিগতস্পৃহ মোড:-) কিন্তু কুমো কে সেই প্রস্তরযুগের এবিসির গুড মর্নিং আমেরিকা থেকে দেখে আসছি, তাই কালে কালে গোল্লায় গেল বলে ব্যাদনা আর কী
ভোটের নাম্বার গুনে গুনে মাথাটা গ্যাছে। অ্যারিজোনা য় তো ৬৯,০০০ এর মত লিড। এখন বুঝ্লাম সমস্যা
মাইগ্রেট করলেই তো আর ধ্যান ধারণা বদলে যায় না। ট্রাম্প আর ওর ক্যাম্পেইন ইলেকটোরাল কলেজ আর বেস কি করে ধরে রাখতে হয় সেটা বুঝেছে। নইলে সেই প্রথমবার প্রাইমারী থেকে এইবার অবধি এমন ভোট পায় কোথা থেকে? সমস্ত অডের এগেইন্স্টে, এমনকি রিপাবলিকান বিগ শট যেমন বুশ ফ্যামিলি, ম্যাকেইন, রমনি o আরও অনেকে ওর বিরুদ্ধে।
LCM এর সঙ্গে একমত , আমাদের reliably blue state এর হিসাব দেখছিলাম
আরবান এরিয়া ছাড়ালেই সমস্ত কাউন্টি তে ট্রাম্প এর বিশাল লিড মানে ৭০ - ৩০ রেসিও , নেহাত লোকজন কম থাকে তাই
যত লেখাপড়ার চল কম তত বেশি ট্রাম্প সাপোর্ট , সাধে কি রাইট উইং পারলে শিক্ষাদীক্ষার ব্যাপারটাই তুলে দিতে চায়
কিন্তু রুরাল এল্কায় কেউ থাকে না। পপুলেশন আর্বান এরিয়ায় মাইগ্রেট করে গেছে/যাচ্ছে। এটা গ্লোবালি হচ্ছে, সমস্ত দেশে। যেমন ধরুন এই নিউইয়র্ক রাজ্যের এবারের ভোট ম্যাপ। দেখে মনে হবে ট্রাম্প পচুর ভোট পেয়েছে। এই যে সব লালে লাল, ওখানে কিন্তু লোক থাকে না। ইউএসএ তে এখন আর্বান এলাকা হল মোট ল্যান্ডের ৩%, কিন্তু সেখানে থাকে মোট জনসংখ্যার ৮২%।
রুডি জুলিয়ানি ফিলিতে গিয়ে বলেছে ডু ইউ থিন্ক উই আর স্টুপিড? টুইটারে পুরো ধুইয়ে দিয়েছে।
শুধু জর্জিয়া কেন, পুরো আমেরিকা জুড়ে রুরাল এলাকায় ট্রাম্প ঢেলে ভোট পেয়েছে, এবং সেসব জায়গায় ট্রাম্প মানে প্রায় ৮০% অবধি ভোট পেয়েছে।
পেনসিলভানিয়াতে প্রচুর ভোট গোনা বাকী। এগুলো সব ডেমোক্র্যাটিক এরিয়ার মেইল ইন ব্যালট। বাইডেনের প্রচুর লীড পাওয়া উচিত। বিগত একদিনের ট্রেন্ড দেখলে বোঝাই যাচ্ছে ফাইনাল রেজাল্ট কোনদিকে যাবে। নো ওয়ান্ডার রুডি জুলিয়ানি ওখানে লাফালাফি করতে চলে গেছিল কালকে।
মিশিগানেও তো আলটিমেটলি দেড় লাখের মার্জিন তৈরী হল।
নেভাডাতেও মনে হয় মার্জিন বাড়ছে। এটাই এক্সপেক্টেড। লসাগুদা যেমন বললেন।
তবে জর্জিয়া বোধয় শেষপর্যন্ত ট্রাম্পেরই থাকবে। অ্যারিজোনাতে কি হয় সেটাই দেখার। জর্জিয়ার সেনেট রেসটাকে যদি রান অফে পাঠানো যেত, তাহলে ভালো হত। একটা অলরেডী গেছে। কুডোস টু স্টেসি আব্রাম অ্যান্ড হার টীম।
যতই মিছিল হোক, মিটিং হোক, ট্রাম্পের বেস হল রুরাল জর্জিয়া। আর খুব টার্গেটেড গ্রুপ যেমন ওয়েলদি হিসপানিক, আফ্রিকান-আমেরিকা।
নেভেডার কথা হচ্ছে ?
আর যাই হোক পয়সার সমস্যা এখন তাদের আছে বলে মনে হয় না! বরং ট্রাম্পের হতে পারে য়্যাতো মামলা চালাতে
লিমিট মনে হয় 1% এর কম।