https://www.thehindu.com/news/national/to-defeat-bjp-it-is-necessary-to-defeat-trinamool-yechury/article33144611.ece/amp/
https://wap.business-standard.com/article-amp/elections/mamata-will-tie-up-with-bjp-in-case-of-hung-assembly-in-bengal-yechury-121022
আমি এগুলোই ঘোষণা বুঝি।
"সিদ্দিকি যে প্রচন্ড সাম্প্রদায়িক, মেল শভিনিস্ট এক ধর্মগুরু....." - পিটির কি এ নিয়ে কোন সন্দেহ আছে?
"সিদ্দিকি যে প্রচন্ড সাম্প্রদায়িক, মেল শভিনিস্ট এক ধর্মগুরু....." এবং আরো সব কি কি সে ব্যাপারে অর্ণবেরও কোন সন্দেহ নেই। লাইভ হচ্ছে এখন। জোট বিরোধীরা শুনে নিন । আরো অনেক মশলা পেয়ে যাবেন।
টি'র অরণ্যদার প্রতি প্রশ্নটার আমি উত্তর দিই। আজ যদি মোদি খুব ভালো ভালো কথা বলে, ভাত কাপড় ছাতের কথা বলে, ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে তাহলে কোনটা নেব?
আগেরটাই নেব, খারাপটাই নেব, কারন দস্যু রত্নাকর বাল্মিকী হয়েছেন না বুড়ো বাঘ সুবর্ণকঙ্কন হাতে নিয়ে ঢং করছে তা কে বলবে।
যদিও আমার বাম মঞ্চে ধর্মগুরু, এটা হাস্যকরের থেকে বেশি খারাপ কিছু লাগেনি, এইসব করে যদি বিজেপিকে আটকানো যায়, বাম ভোট বাড়ে, এমনকি বামফ্রন্ট আবার ফিরে আসে, তাহলে তাই হোক। মিসোজিনি মেল শভিনিজম এলজিবিটি ওসব বলে লাভ নেই। সুভাষ মুখার্জি কি সব বলেছিলেন না, আমি আগে ব্রাহ্মণ তারপর সিপুএম? ওসব মেনে নিতে পারলে এ আর কি এমন দোষ করেছে।
বামফ্রন্ট এলে তো ভালোই, তৃণমূল চোরতর, তারওপর কবে বিজেপি সবশুদ্ধু হয়ে যায়। আর আমি যদি ভোট দিই তাহলে কার জেতার সম্ভাবনা বেশি এই ভেবে দেবো না, মানে এই করে কি লাভ, জেতা ঘোরার ওপর বাজি ধরা না, সম্ভাবনা ক্ষীণ হলেও কে জিতলে ভালো হয় বলে মনে করি সেই ভেবেই দেবো।
আমার মত ভোটার নিশ্চয় আছে আরো।
তবে ঐ একশো পা আর দরকারে একশো একে ছেঁটে ফেলা, ওটা তো এত সোজা না।
বাই দ্য ওয়ে, জনতা আশা করি অধীরবাবুর বক্তব্য শুনে নিয়েছেন। কালকের ইন্টারাপশন ও সেলিম এপিসোড নিয়ে। আকাদাকেও আর অডিও অ্যানালিসিস করতে হ'ল না। ;))
কত সহজেই বিবিধ গল্প ফেঁদে নেওয়া যায়।
ব্রিগেডে আব্বাস ঠিকঠাক বলেছেন। আমার মনে হয় ওটা তার ছদ্মবেশ, কিন্তু মূল পয়েন্ট অন্য - আব্বাসের মত চূড়ান্ত সাম্প্রদায়িক লোককে দিয়েও ভাল কাজ করান যেতে পারে কিনা, অনির্বাণ যেমন লিখেছেন।
কৌশল হিসাবে কাজ করতে পারে। দেখা যাক। কাজ করলে খুবই খুশী হব। বিজেপি অতি অপছন্দের দল। লেসার ইভিল হিসাবে মমতা-কে সমর্থন করতেও বিচ্ছিরি লাগে, এতই সুবিধাবাদী লোক উনি, সিঙ্গুরে ৮০%-র ওপর কাজ হয়ে যাওয়া একটা কারখানাকে সাবোতাজ করলেন, জাস্ট নিজে ক্ষমতায় আসার জন্য, রাজ্য ভোগে গেলেও কিছু যায় আসে না।
@টি
কিন্তু ঘোষিত ভাবে? ঘোষণাটা দেখতে পাই?
আমি 'প্রথম' শত্রু লিখেছিলাম। তিনো হয়ে বিজেপিতে পৌঁছন, বামেদের।
বড়েস, ইলেকশনেই কী হবে কেউ জানে না। :) ইলেকশনের পরের কথা তো বহুদূর। ওয়েইসির সার্কাস যাতে পবতেও রিপিট না হয় তার জন্যই অ্যাত কিছু।
একটা কথা জানতে চাই। ধরা যাক ইলেকশানের পর বিজেপিকে আটকাতে তিনো-কঙ্গ-বাম একটা জোটের প্রয়োজন হল। সেই জোটে কি আব্বাসের জায়্গা হবে? বিহারে তো ওয়াসি মাইনরিটি ভোট কেটে বিজেপিকে ক্ষমতায় রাখলো।
অরণ্যদা, এইসব জুলুসের স্পিচ যেমন আছে, তেমনি খুব উদার, ধর্মনিরপেক্ষ, চাগ্রী চাই, খাবার চাই, এসবের স্পিচও আছে। এইবার কোনটা তাহলে নেবেন?
অনির্বাণ মাইতি যেমন লিখেছে, ধর্মনিরপেক্ষতার পরিসরে যদ্দুর যাওয়া যায় তদ্দুরই যাওয়া যাবে। একশো পা একসাথেই যাওয়া হবে। একশো একতম স্টেপে যদি আব্বাস বেগড়বাঁই করে তবে কাঁচি করতে পাঁচ মিনিটও লাগবে না।
ফেসবুকে পেলাম।
"যা হল, ভালোই হল। খুবই ভালো হল। এর থেকে ভালো আর কিছু হতে পারত না। ফ্রান্সের খুনকে খোলাখুলি সমর্থন করা, অভিনেত্রী নুসরতের মত "বেশ্যাকে" গাছে বেঁধে পেটাতে চাওয়া, কাফের মুনাফেকের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিষোদগার করা ভাইজানের সাথে ভারতের একমাত্র স্বঘোষিত "অসাম্পোদায়িক" দলটি জোট বাঁধায় তসলিমাকে রাজ্য থেকে তাড়ানো দিয়ে যা শুরু হয়েছিল, তার বৃত্তটি সম্পূর্ণ হল।"
অবশ্য অন্ধ হলে কি প্রলয় বন্ধ থাকে?
@সিএস, আমি কংগ্রেসের সঙ্গে জোটেরও বিরোধী। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি তো দেখতে হবে। নো ডাউট বিজেপি সবচেয়ে বড়ো শত্রু। পশ্চিমবঙ্গে তাকে রোখার একমাত্র অপশন হ'ল সরকারবিরোধীতার স্পেসটা কোনো রকম ভাবেই না ছাড়া। সেটা করার একমাত্র উপায় হচ্ছে তৃণমূল বিরোধীতাটা বাড়ানো। মিডিয়া ক্রমশঃ যে বাইনারিটা তৈরী করার চেষ্টা করছে যে খেলাটা আসলে বিজেপি বনাম তৃণমূলের মধ্যে, সেটাকে সরিয়ে নিয়ে তৃণমূল বনাম লেফটের জায়গায় নিয়ে যেতে হবে যাতে ভোটের দিন ভোটারের কাছে প্রধান অপশন এই দুটোই থাকে। এই হচ্ছে সিম্পল রিজন, আগে লিখেছি।
রাণীমার ভালো কাজগুলো তো মানতেই হবে। বামেদের পতনের প্রধাণ কারণ ছিল দুহাজার আটের পঞ্চায়েতে পতন, যা আদতে হয়েছিল র্যাশনিং এ প্রচুর জালি ব্যাপারের জন্য। রাণীমা ক্ষমতায় আসার পর এই দিকটায় ছড়ান নি। অ্যাকচুয়ালি প্রথমে ছড়াচ্ছিলেন, পরে সুব্রতকে দায়িত্ব দেওয়ার পর ব্যাপারটা স্মুথলি চলতে থাকে। ছড়িয়েছেন টেট ত্রিফলা এইসবে।পোস্ট দুহাজার ষোলো দলের উপর রাণীমার কন্ট্রোল আর কিছু নেই। যারা করার করে নিয়েছে। তো, সরকারবিরোধীতার স্বর উচ্চগ্রামে নিয়ে যেতে হলে এইগুলোর ব্যাপারে তো বলতেই হবে। বিজেপি চলে আসবে ভেবে যদি আমি টেটশ্রীর ছবিতে মালা দিয়ে তৃণমুলের সঙ্গে জোটে যাই তো যারা চাগ্রী পাচ্ছে না তাকে গিয়ে কী বলব যে দ্যাখো ভাই ভবিষ্যতে তোমার ছেলের ইশকুলের সিলেবাসে যাতে শ্যামার জীবনী না পড়তে হয় তারজন্য আপাতত তোমার চাগ্রীর ব্যাপারে কিশু করার নেই? চুরি চলতে দিতে হবে! সে তো জুতো নিয়ে তাড়া করবে। এই সব সাধারণ কথা।
বিজেপিকে উত্তরবঙ্গেই রুখতে হবে। পুরুলিয়া বাঁকুড়া জঙ্গলমহলেও রুখতে হবে। দুই চব্বিশ পরগণার বিস্তীর্ণ অংশ তৃণমূলের কব্জার বাইরে। চোদু মেড়োগুলো কাকদ্বীপে অবধি গিয়ে সভা করছে মানে জল কোনখানে গড়িয়েছে সে তো দেখতে হবে। এটা তৃণমূলও জানে। মুসলিম ভোটের একটা লার্জ শেয়ার বিজেপিতে গ্যাছে। দচপর বিস্তীর্ণ এলাকাতে তৃণমূল যা করেছে তারপর এটা হতই। এজন্য আব্বাস মোর্চায় এলে ওরা খুশিই হবে। আব্বাস নিয়ে খুব একটা উচ্চবাচ্য করতে দেখলেন নাকি রাণীমাকে :))
এইসব তো হচ্ছে পরিস্থিতি। এখন লিবারেলরা কোলায় চুমুক দিয়ে বলবেন ও বাবাগো মাগো, ওই দ্যাকো, মিসোজিনি। আব্বাসকে টানছে মানে হিঁদু ভোট সব বিজেপিতে। মানে আব্বাস দাঙ্গা করবে অতেব নিজেদের সুরক্ষিত রাখতেই সরোল, নিটোল ও গোলগাল হিঁদু বিজেপিতে যাচ্ছে। মানে পব র হিঁদু হচ্ছে সেই ক্লাস যারা যেকোনো সময়ে বিজেপিতেই যাবে, ইহা তাদের বার্থ রাইট, এবং ওঁদের দোষের কিছু না, ওঁরা ছাগল তো ননই। মানে সেই প্রবাদপ্রতিম 'যেতই, সুযোগের অপেক্ষায় ছিল' কেস। ঃ))))
সিদ্দিকি যে প্রচন্ড সাম্প্রদায়িক, মেল শভিনিস্ট এক ধর্মগুরু - এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই। ওর আগেকার স্পীচ শুনেছি, গুটিকয় মুসলিম বন্ধু যারা পঃ বঙ্গে আছে, তাদের সাথে আলুচানাও হয়েচে।
পলিটিকস মেকস স্ট্রেঞ্জ বেড ফেলোস। কৌশল হিসাবে বিবিধ জোট হতে পারে, তবে সিদ্দিকি-র প্রকৃত রূপ সবারই জানা।
"ফলে দলিত-মুসলিম ইউনিটির বিজেপি বিরোধী রাজনীতিটা ভোটের সময়ে এসে তিনোদের দুর্বল করার লক্ষ্যেই দাঁড়িয়ে যেতে পারে, যাতে বিজেপিরই লাভ।"
কোন জোট হয়নি লোকসভার ভোটে। তাও তিনোরা ল্যাজে-গোবরে হয়েছিল।
ভয়টা কি তাহলে তাহলে ব্লক ভোটটা ভাগ হয়ে যাওয়া নিয়ে? প্রগতিশীলেরাও চাইছেন যে সংখ্যালঘুরা দলা পাকিয়ে থাকুন? তিনোপ্রেমীরা ও তিনোর ঢালধারীরা নাক টিপে এটা দেখে ফেলুনঃ
১৭৩ না কটা আসন য্যান দরকার - ১৪৭ পেলে বাকিটা অমিত শাহ স্যার ম্যানেজ করতে পারবেন ? !!
Every bureaucrat who helped modi and shah from 2001-2010 r now on major positions in government.
https://twitter.com/navodian7/status/1363360518984015872?s=20
আমি 'প্রথম' শত্রু লিখেছিলাম। তিনো হয়ে বিজেপিতে পৌঁছন, বামেদের।
আমার ধারণা বিজেপি একা ১৪৭ টা সীট পাবেনা। কিন্তু ওদের দরকারও নেই। তিন সংখ্যায় যেতে পারলে, বাকীটা তিনো ভেঙেই নিয়ে আসবে। এইভাবে তো অন্য রাজ্যেও হল।
ইয়েচুরি তো বলেছেন বামের প্রধান শত্রু বিজেপি। অন্য কিছু জানা থাকলে সিএস যদি জানান তো বাধিত হব।
এদিকে ডিসিডেন্ট কং আনন্দ শর্মার মতে আইএসফের সাথে জোট করার আগে হাইকমান্ডের সাথে আলোচনা করা উচিত ছিল। কোন রকম কমিউনালিজমের সাথেই সহযোগিতা করা উচিত নাঃ
"Congress's alliance with the ISF and similar parties goes against its core ideology, and the secularism advocated by Gandhi and Nehru, which is the soul of the Congress. These issues should have been discussed by the Congress Working Committee (CWC)," Mr Sharma tweeted in Hindi.
"In the fight against communalism, the Congress cannot be selective. We must fight against communalism in all forms. The West Bengal Congress chief's presence and support is shameful, he has to explain his stand," he added.
তাহলে প্রশ্ন হলো, কং কি জোটসঙ্গী সিপিএমকে বোঝাবে এরকম কমিউনাল দের সাথে জোট করা উচিত না?
ভারত পেট্রোলিয়ামের ট্যাংকার রাস্তা জ্যাম করে এমনিতেও বিজেমুল 1 aar ২
T-র দুটো পোস্ট পড়ে মনে হলঃ
মুসলমান-্দলিত- আদিবাসী জোটের চেষ্টা তো ওয়াইসি আর আম্বেডকরের নাতি (?) মহারাষ্ট্রে করেছিল, ভোটে মনে হয় এক সাথে লড়েনি। ইউপিতেও হয়ত ওয়াইসি ঐ পথে যাবে, এখানেও সিদ্দিকির সাথে ওয়াইসির জোট হলে (এখনও কী হতে পারে ?) ঐ লাইন থাকত মনে হয়। এই জোটের মূল কারণ হল বিজেপি বিরোধিতা কারণ বিজেপি আদর্শগতভাবেই এই গোষ্ঠীগুলির পক্ষে নয়, শুধুই ভাত-্কাপড়ের সমস্যা এই জোটের কারণ নয় বলে মনে হয়।
সিপিএমের একটা মত মনে হয় এরকম যে ওয়াইসির দিকে সিদ্দিকিকে না যেতে দিয়ে, নিজেদের দিকে টেনে এনে, সিদ্দিকিকে কিছুটা প্রোগ্রেসিভ করে তোলা যাবে। (নম্বর দিতে চাইলে এই কারণে সিপিএম নম্বর পেতে পারে।)
কিন্তু কুটকুট করে এই জন্য, যে ঘোষিতভাবেই বাম-্কং-এর প্রথম শত্রু তিনোরাই। ফলে দলিত-মুসলিম ইউনিটির বিজেপি বিরোধী রাজনীতিটা ভোটের সময়ে এসে তিনোদের দুর্বল করার লক্ষ্যেই দাঁড়িয়ে যেতে পারে, যাতে বিজেপিরই লাভ।
(তবে, এসবই লিবারেল - উদ্গার, আর লিবারেলদের জন্য প্রশান্ত কিশোর ছাড়া বিশেষ কেউ নেই।)
আব্বাস সিদ্দিকির সাথে "ধর্ম হল আফিং" দলের জোট করাটা খুব খারাপ হয়েছে আমার মনে হয়।
একটা সাম্প্রদায়িক, মেল শভিনিস্ট তাকে নিয়ে সিপিএমকে মুসলিম কার্ড খেলতে হচ্ছে। কি হাল, কি হাল। কবে যে বিজেপির সাথে আঁতাত হবে সেই দিনের অপেক্ষায় আছি। সেলিমের মতন একজন যদি হিন্দু বাম নেতা আসে, আরএসএস ক্রমে আসিবে।
হাতে আর মাত্র ২৬ দিন। জোরকদমে দলের হয়ে প্রচার শুরু করেছে তৃণমূল, বিজেপি এবং বাম–কং জোট। ইতিমধ্যেই বামেদের ‘টুম্পা’ প্যারোডি আর ‘ফ্ল্যাশ মব’–এ মেতেছে শহর। তেমনই ‘জয় বাংলা’ সুর তুলেছে তৃণমূল সরকার। এরই মধ্যে ভোটের আগে ‘জয় বাংলা রাগ’ তৈরি করলেন তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ ও গায়ক কবীর সুমন। ফেসবুকে এই রাগের কথা জানান তিনি। বলেন, এই রাগে বাংলা খেয়াল বন্দিশ এবং আধুনিক বাংলা গান তিনি বানাবেন। সময়োপযোগী গান যেমন বানাবেন, তেমনই নিজ কণ্ঠে গাইবেনও।
পবতে আর বিজেপি বলে কিছু নেইকো। তৃণমূল১ আর তৃণমূল২ কইলেই হয়। বেচারা ভোটাররা এবার বেজায় সমস্যায় পড়বে।জশ জানিয়েছিল যে সে দিদির আশীর্বাদ নিয়ে বিজেপিতে যাচ্ছে আর ইনিও তথৈবচ।
"প্রশ্ন ওঠে, হঠাৎ তৃণমূলের সমর্থক হয়েও বিজেপি-তে আসার সিদ্ধান্ত কেন নিলেন তিনি? উত্তরে অভিনেত্রী বলেন, “অনেকেই তৃণমূলের সমর্থক ছিলেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে অনেকেই আবার বিজেপি-তে গিয়েছেন। আমারও মনে হয়েছিল, রাজ্যের মানুষের মঙ্গলের জন্য কাজ করতে হলে এই দলেই যোগ দিতে হবে।" <https://www.anandabazar.com/elections/west-bengal-assembly-election/west-bengal-assembly-election-actress-srabanti-chatterjee-joins-bjp-on-monday-dgtl/cid/1268958>
রানীমার ব্যাথা আছে এবার, যেভাবে মুলোদের প্রায় সবকটা ফান্ড ম্যানেজারদের বসিয়ে অথবা নিয়ে নিল বিজেপি, এবার দিদির লড়াই বেশ কঠিন।
https://www.thequint.com/news/politics/bjp-alleges-unemployment-in-bengal-but-data-proves-otherwise
রানীমা জিতবেন সে তো ঠিক আছে, খুবই সুখের কথা।
কিন্তু জিতে যদি বিজেপি হয়ে যান? ভাইপোকেও তো সিবিআই ধরেছে। চিন্তা কী আর একরকম।
উদিকে বালস্য বাল বালঠাকরে মরার পরে বম্বের রাস্তায় উন্মাদনা দেকে দুটো বাচ্চামেয়ে এত ভীড় কেন বেকার অসুবিধে টাইপস কিসব লিখেছিল বলেভপুলিশে তাদের তুলে নে আটকে রেখেছিল। আকাবাবু তখন মানুষের সেন্টেমেন্টি বুঝতে কয়েছিলেন। বালবাবুর মিত্যুর মতন বড়সড় ব্যপারে পাব্লিকের সেন্টিমেন্টি না বুঝলে জেলে ত যেতেই হবে। তবে কিনা বালবাবুও মুসলমান নাম দেখলেই ক্ষেপে উঠতেন আকাবাবুও উঠছেন।