"এটা হলো 'কেউ ভোটের আগে "বাঙালী অস্মিতা" চাগিয়ে তোলার জন্য ছড়াচ্ছে কিনা'এই অংশটুকুর রেসপন্স।"
অ!
কিন্তু কখনো এইজাতীয় নির্দেশিকা ভাইরাল হতে দেখিনি। সম্ভবতঃ ভবিষ্যতেও দেখব না। আমি এখুনি এক প্রবাসী আত্মীয়র কাছ থেকে এই প্রসঙ্গে মেসেজ পেলাম। ব্যাপারটা বেশ ছড়িয়েছে বোঝা গেল।
পুনেতে ৯০ এর দশকে আমাদের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। যারা নিজের নাম হিন্দিতে সই করতে পেরেছিল তাদের হিন্দি ভাষা শেখার জন্য ক্লাশ করতে হয়তে হয়নি।
কই ? বিজেপি তো সব আসনেই প্রার্থী দিয়েছে।
তাছাড়া ম্যাটার করে কি? ক্রেনিয়াস গ্রহের অ্যাং দাঁড়ালেও, ভোটটা আসলে উনিজীর জন্যে। (তৃণমূলও তাই, তবে ছোটো স্কেলে )।
যাগ্গে। মালদায় জোর হুইস্পারিং ক্যাম্পেন চলছে দিদিকে (বা মোদিকে ছাড়া অন্য কাউকে ) ভোট দিলে পশ্চিমবঙ্গটা বাংলাদেশ হয়ে যাবে।
এটা হলো 'কেউ ভোটের আগে "বাঙালী অস্মিতা" চাগিয়ে তোলার জন্য ছড়াচ্ছে কিনা'এই অংশটুকুর রেসপন্স।
বিজেপি যে প্রার্থী পাচ্ছে না, এতে রাজ্যপাল অপমানিত হলেন কিনা ভাবছি।
হয়েছেন নিশ্চয়, অপমানে স্তব্ধ হয়ে গেছেন।
লে হালুয়া। কি কথার কি response!! এট বহু দিনের কেন্দ্রীয় সরকারী নীতি। বদলাতে কেউ চাইতেই পারে।
সেই তো। অনেক বছর ধরে চলছে, তাহলে আর অসুবিধে কী। ভোটের মুখে নিজেদের কনসার্ন বা দাবী দাওয়া রাজনৈতিক দলগুলোর কানে তোলার চেষ্টা, এ আবার কোনদেশী ধারা।
@T
এই নির্দেশিকাটি কেউ ভোটের আগে "বাঙালী অস্মিতা" চাগিয়ে তোলার জন্য ছড়াচ্ছে কিনা কে জনে। সমস্ত centrally funded সংস্থায় হিন্দি ভাষা ব্যবহারের নির্দেশিকা মাঝে মাঝেই আসতে থাকে। বহু বছর ধরে এই প্রথা চালু আছে। এখন হয়্ত একটু বেশী চাপ আসছে। স্থানীয়দের হিন্দি ভাষার ব্যাপারে সহায়তা করার জন্য সব সংস্থাতেই "রাজভাষা বিভাগ" থাকার কথা। হিন্দি অফিসারও থাকেন একজন কমপক্ষে।
এদিকে মিঠুনদার নাম তো লিস্টে এলো না! গুরুকে এ কি অপমান!
চতুর্ভুজ
ম্যাঁয় আপকী উইটি কমেন্ট অউর সেন্স আফ হিউমারকে কায়েল হুঁ।
মাইরি বলছি, যখন দেখি মনটা ভালো হয়ে যায়। হিংসেও হয়, ইস আমি যদি এরকম ---?
এলসিএমের তিন ঘটিকা দেখে যা বুঝলুম উনি আমাদের মতো একে চন্দ্র দুইয়ে পক্ষ গুনে বড়ো হননি। নইলে পক্ষ প্রসঙ্গে তিনের ভাবনা আসা ... যাগ্গে!
কোমরের জোর থকলে এগুলো বাইপাস করা যায়। যেমন ধরুন আপিশিয়াল হিন্দি পক্ষ। বিশাল ধুমধাম, কম্পিটিশন, হিন্দিতে আবৃত্তি , প্রবন্ধ কবিতা. বসে আঁকো ইত্যাদি ইত্যাদি। সেগুলোর পিছনে টাকা খরচ করে হিসেব হিন্দিওয়ালাদের পাঠানো হয়। সবাই খুশ।
এবারে জ্যাম পরীক্ষার চেয়ারম্যান সম্ভবতঃ ছিলেন আই আই এস সি-র দীপাঙ্কর চ্যাটার্জী। অফিসিয়াল সই সাবুদ করেছেন বাংলায়।
এটা ঠিক হিন্দিতে বিজ্ঞান চর্চার কথা বলছে না মনে হয়, যদ্দুর মনে হচ্ছে আপিশিয়াল কাজকর্ম হিন্দিতে করার কথা বলছে। একই রকম আপত্তিকর। এইসব ছাগলামোর স্যাটা ভাঙতে এই জায়গাগুলো কেন্দ্রের হাত থেকে রাজ্যের হাতে না নিতে পারলে কিছুই করা যাবে না। কী আর হবে, বড়জোর ফান্ডিং কমে যাবে। মেলা, খ্যালা, ধম্মভাতায় টাকা না জুগিয়ে বরং এইগুলোতে খচ্চা করলে আখেরে লাভ। বিই কলেজটা কেন্দ্রের হাতে তুলে দিয়ে জঘন্য ব্যাপার হ'ল।
@ যাই বলুন ০৩:০৫ - যা বলেছেন।
ফেসবুকে দেখলাম ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর কাল্টিভেশন অফ সায়েন্সে এই ইস্তেহার এসেছে। উচ্চশিক্ষার সংগে আমার দূরতম সম্পর্ক নেই, তেমন কিছু বলা সাজে না। কিন্তু এসব স্বখাত সলিল মনে হয় কিছুটা। বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান চর্চার উদ্যোগ কিছু হয়েছিল গত শতাব্দীর শুরুতে। বাঙালী তার স্বর্ণযুগে সেসবকে তেমন পাত্তা দেয়নি, খিল্লি তো এই সেদিনও করেছে। আজ বাঙালী লোকজনের মেধা আছে, হিন্দির টাকা ও রাষ্ট্রশক্তি আছে, আর বাংলা ভাষার আছে হাতে হ্যারিকেন। তো, কী আর হবে।
একটা সময় দিল্লীর আমলামহলে বাঙালিদের বোলবোলা ছিল, এখন বোধয় তাও নেই।
নিউ ইয়র্ক টাইমস থেকে ঃ
Dear Diary:
I sold pizza from a stand at the New York World’s Fair in 1964. I charged a quarter a slice — highway robbery! — and most of my transactions were uneventful.
Sometimes, though, when I would get down to two or three mismatched slices, I would get an order for just that many.
Initially, I handed them over as is. That invariably led to complaints about one slice being so much smaller than the others.
Eventually, I devised a solution. I trimmed the larger slices to match the smallest one so that they matched and served them that way. Then I would hold up the extra bit I had just cut off.
“By the way,” I’d say, “here’s a little free bonus slice just for you.”
Presto! Complaints turned into tips.
— Fred Essenwein
থ্যাংকু কেকে। ওসাইরিস আর সেথ তো ছেলে, তাই না? আর আইসিস আর নেপথাইস তো মেয়ে। হোরাসের ব্যাপারে আমার কনফিউজড লাগছে, এক গল্পে পড়েছিলাম ওসাইরিস আর আইসিসের ছেলে হোরাস, ওসাইরিস সেথের চক্রান্তে মারা যাবার পর আইসিস দৈবপাখি হয়ে ডানা নেড়ে বাতাস দিয়ে কিছুক্ষণের জন্য ওসাইরিসকে বাঁচিয়ে তুলে তাঁর সন্তানকে গর্ভে ধারণ করেন, সেই সন্তানই পরে জন্মায় হোরাস নামে, সে পিতার মৃত্যুর শোধ নেয় সেথের সঙ্গে যুদ্ধ করে।
মনে হয় তাহলে ওটা অন্য ভার্সন।
অ্যান্ডর,
মিশরের পুরাণ আমার খুব গুলিয়ে যায়। একে সম্পর্ক্গুলি খুব গন্ডগোলের। তারপর অনেক গল্পেরই দু তিনটে করে ভার্শন আছে। আমি খুব ভালো করে জানিনা। তবে ঐ পাঁচদিনে আকাশের রাণী নাত পাঁচজনের জন্ম দিয়েছিলেন। আইসিস, হোরাস, ওসাইরিস, সেট আর নেবুথো। প্রফেসীতে যেমন ছিলো এই সন্তানদেরই কেউ সুর্যদেব রা কে বিপদে ফেলবে তেমন হয়েওছিলো পরে। আইসিস ধুলো আর রা এরই থুতু দিয়ে একটা মস্ত বিষধর সাপ বানিয়ে সেটা সূর্যের আকাশ পরিক্রমার পথে রেখে দিলেন। সাপের গায়ে রা কখন পা দিয়েছিলেন তা জানিনা, তা সাপটা তাঁকে কামড়েও দিলো। এবার সেই বিষ নামায় কে? আইসিস নিজেই একজন হীলার ছিলেন। তাই তাঁকেই ডাকতে হলো। তিনি এসে চিকিৎসার নামে ছল-্চাতুরি করে রা এর অনেক খানি দৈব্শক্তি নিয়ে নিয়েছিলেন। সংক্ষেপে বললাম। তা মূল ব্যাপার এইই আর কি।
কেকে, তুমি কি আজ আসবে এ পাতায়? তোমার সেই মিশরীয় পুরাণ কাহিনি নিয়ে একটা প্রশ্ন ছিল? চাঁদের আলো জমিয়ে পাওয়া ঐ এক্সট্রা ৫ দিন পেয়ে রাণীর যে সন্তান জন্মাল, সে কে? সে কী করল?
ওদিকে টইতে দেখি হুমকী ধামকী দিচ্ছেন একজন।
এল সি এম, কোথায়? কোথায় সেই ত্রিপাক্ষিক কার্টুন? ঈশ, কার্টুনের মতন জিনিস আছে দুনিয়ায়? অত্যন্ত ভালো জিনিস। ঃ-)
আরে এইখানে আর কী দেখছেন 'যাই বলুন', ফেবুগ্রুপে একদিন একজন যেই না এইরকম কিছু লিখেছেন "লোকে বলে গুরুচন্ডালি নাকি প্রো-তৃণমূল", আর যায় কোথা! ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিশাল বিশাল সব লোকেরা! মারাত্মক ক্যালাকেলি আর ক্যালাকেলি, যাকে বলে ক্যাকোফোনি, কিছুই বোঝা যায় না, সেই 'রাম ঘটাঘট ক্যাঁচাং ক্যাঁচ, কথায় কাটে কথার প্যাঁচ' টাইপের অবস্থা। কুরুক্ষেত্রের পরে একজন আস্তে আস্তে সঞ্জয়ের মতন বললেন, "দেখুন এতকিছু করেও কি আমাকে ছাড়া আর কারুকে কিছু আপনারা বোঝাতে পারলেন?" :-)
তিনো-ছিপিয়েম খেউড় ছাড়া গুরু আর গুরু থাকেনা। যতই পোবোন্দো মাড়াও, কাব্যি মাড়াও, কমেন্ট নাই এনগেজমেন্ট নাই। হাহাকার করে করে হুতো ভাই বিমর্ষ হয়ে গেল। অরিনবাবু মাইরি কিউয়ি পাখির গপ্পো লেখা ছেড়ে দিলেন (ভদ্রলোক বুদ্ধভজনা করে সংসারের মায়া কাটিয়ে ফেললেন, ইদিকে কমেন্টের মায়া কাটল না, একি গেরো বলুন দিকি, কিন্তু সে যাক)। যেই কুমীরের গপ্পো উঠল, অমনি হুহা কমেন্ট-ঝগড়া-কান গরমের হুমকি। মামুর কল পুউরো বিন্দাস।
ত্রিপাক্ষিক ঝগড়া শুরু হয়ে গেছে, সেদিন আনন্দবাজারে না কোথায় ভোটের কার্টুন নিয়ে একটা প্রতিবেদন পড়লাম, তো দেখা যাচ্ছে প্রত্যেক দল, অন্য দুই দলকে ব্যঙ্গবিদ্রুপ করে ছবি আঁকছে, ছড়া লিখছে। টিভির বিতর্কের ভিডিও ইউটিউবে মাঝেমধ্যে আসে, কিন্তু সে জিনিস দেখা গেলেও শোনা যায় না, কারণ সবাই একসঙ্গে কথা বলে, এক প্রবল ক্যাকোফোনি ককটেল তৈরি হয়, অবশ্য দেখাও যে খুব ভালো যায় তা নয় - স্ক্রিনের বিভিন্ন অংশে বিভিন্ন ডিরেকশনে নানারকম খবর, অ্যাড চলতে থাকে, তাদের মধ্যে থেকে তিন চার জন একসঙ্গে তারস্বরে চেঁচাতে থাকে।
সেই তুলনায় কার্টুনে অন্তত দেখা যায়।
ত্রিপাক্ষিক ঝগড়া জিনিসটা কীরকম হয়, সেই বিষয়ে আমার বহুদিনের কৌতূহল। এতটা কাল কেবল দ্বিপাক্ষিক ঝগড়াই দেখে/শুনে এলাম। ঃ-)
এ সব কিছু না।
সামনে ইলেকশন, আর ৬ সপ্তাহের মধ্যেই ভোট শেষ হয়ে ফলাফল বেরিয়ে যাবে। তার ওপর এবার আবার ত্রিপাক্ষিক লড়াই। এই সময় একটু উত্তেজনা তো স্বাভাবিক। ঘরের দোড়ে ইলেকশন, পুরোনো লোকজন আর তেমন লিখছেন না। পিটি একাই অনেকটা টানছেন। পলিটিশিয়ান, সিএস, রঞ্জনদা ...এনারা সঙ্গত দিচ্ছেন। কেউ কেউ বিভিন্ন নামে এসে লিখছেন।
আসলে কে কি লিখবেন সেটা মোটামুটি আন্দাজ করা গেলে, তখন আর সেই ইয়ে থাকে না, তাই গুরুর ইলেকশন ভাট একটু প্রেডিক্টেবল হয়ে গেছে, মিইয়ে গেছে। একই জিনিস ঘুরেফিরে ।
সোশ্যাল মিডিয়ায় তো এইসব সময়ে খিস্তি খেউড় এর বন্যা বয়, এবারেও বইছে, তবে আজকাল বোধহয় সবসময়ই এমন চলে, ইলেক্শনের সময় আর স্পেশাল কিছু মনে হয় না।
নির্বাচনী লড়াই ত্রিপাক্ষিক হলেও, গুরুর তক্কো ঠিক ত্রিপাক্ষিক হচ্ছে না। বিজেপির পক্ষে তো কেউই নেই। ঠিক জমছে না।
আর এইযে কম্পিউটারের আড়ালে গালাগাল দেওয়া, কানের গোড়ায় দেবো এসব কি সামনা সামনি করার ক্ষমতা আছে। আস্ফালন দেখে তো মনে হয়না।
বুঝ্লাম যে আসল ইস্যুতে কিছুই বলার নেই। শুধু গালাগাল, অন্যের ফ্রাস্ট্রেশানের হিসাব, আর হোয়াই অ্যাবাউটারি। আমার হাতের অঢেল সময় দেখে যে নিজেরই ফ্রাস্ট্রেশান বেরিয়ে গেলো, সেটা বোধয় খেয়াল করেনি। আসল ইস্যুতে কিছু বলার আছে কিনা দেখি।
প্রথম চেষ্টা হিসেবে বালখিল্য হয়েছে, পন্ডিতি ফলাও হয়নি।
**** র মুখে মিথ্যে ছিল, বলে বেরিয়েছে
ও টুম্পা, তাই শুনে শুনে দাদারা সব খিল্লি করেছে।
এটা চলতে পারে।
পিটির হাতে কলম ছিল ছুঁড়ে মেরেছে।
ও টুম্পা, দাদাদের বড্ড লেগেছে। :-D।
শুধু ছোটবেলার ছড়া শানাবেন না, টুম্পাগান মুখস্থ রাখুন বা নতুন টুম্পা লিখুন।