অভ্যু আর এটুজেড কোথায় গেল রে বাবা?এদের কোন সিরিয়াসনেস নেই আড্ডা মারায় :(((
নন্দীগ্রামের হত্যার রক্ত তৃণমূলের হাতে।
পিটিবাবুর মিথ্যাচার দেখলে গোয়েবলসও লজ্জা পেত। গরীব চাষীদের জমি কেড়ে নেওয়া, নন্দীগ্রামে গণহত্যা, বাংলার গ্রামে গ্রামে সিপিএমের নৃশংস অত্যাচার, এগুলো কি বাম আমলের শেষ দশবছরে ঘটেনি? মনে রাখবেন তৃণমূল জমানায় গণহত্যা হয়নি। বাংলার সাধারণ মানুষ নিরাপত্তা ফিরে পেয়েছে। বিজেপি আর সিপিএমের হাতে রক্ত লেগে আছে।
আনোখে দাস্তাঁ কেউ দেখেছেন? 2য় টার রহস্য টা ঠিক বুঝিনি গল্পটা বুঝলেও।3 নম্বর যেটা তে কন্কনা সেনশর্মা দারুন লাগলো
তবেই বুঝুন!! কাদের নিয়ে বাস করছি :)))
হ্যা , এটা প্রায় দফা ৩০২ এর কাছাকাছি ফেলা যাবে। মানুষ ভুলে গেলে সেরকম ইয়ে কিছুনা , এরকম তো কতই হয়। কিন্তু স্কচ ভুলে যাওয়া ক্ষমার অযোগ্য।
সবাই কে বলা যাবে না। যেমন PM.। মাঝে মাঝেই বিদেশে গিয়ে হাই ফাই স্কচ কিনে আনে। আমাকে দেখিয়েছে। কিন্তু সেদিন বসা যায় নি। সম য়ের অভাবে।
কিন্তু তারপরে আর কোন দিন ডাকলোই না। একি ভদ্রলোকের কাজ? আপনারাই বলুন? :))))
মানে কি অনেকগুলো দুষ্ট লোকের র মধ্যে তিনজনকে বেছে বেছে মার্ক করলেন -? নাকি শুধূ তিনজন ই শুধু দুষ্ট ক্যাটাগরি ভুক্ত-? বাকিরা সক্কলে ভদ্দরলোক - ?
:) :)
গুরুর তিনটে দুষ্টু লোক অভ্যু বোধি দা আর রঞ্জন দা:))))
দারুণ লিখলেন অমিত। দুষ্টু লোকে বলে
আমি একটু পেটুক টাইপস। কিন্তু আমি সে কথায় কান দিই না। কলেজ ষ্ট্রীটে গেলেই দুগ্লাস প্যারামাউন্টের সরবত আর দিলখুশের মাটন বা ফিশ কবিরাজী :)))
না এখন খাড়া গুলো নেই মহায়। :(((
আহা। সেই কলেজ স্কোয়ারে র প্যারামাউন্ট শুনে নস্টালজিক হয়ে গেলাম পুরো মশাই । হেন্ ফ্লেবার নেই যে ট্রাই করিনি। কোথায় লাগে আইস ক্রিম। তখন পকেটে রেস্ত বেশি না থাকায় বহুবার এক গ্লাস নিয়ে দুজন বন্ধু ভাগাভাগি করে খেতাম। এতো চিনে গিয়েছিলো আমাদের যে কোনোদিন আপত্তি করেনি অমন সস্তা খুদে পাবলিক দের। আমার সব থেকে প্রিয় ছিল মালাই , রোজ আর গ্রীণ ম্যাংগো শরবত।
ছোটবেলাটা ওই পাড়াতেই কেটেছে প্রায় , কাছেই থাকতাম আর কলেজ স্কোয়ারে সাঁতার শিখতে যেতাম। সাঁতার তো বাহানা মাত্তর , আসল লোভ ছিল প্যারামাউন্ট র শরবত -পুঁটিরাম এর কচুরি -কালিকা র বেগুনি -আর একটু পকেট গরম থাকলে দিলখোশ এর মোগলাই- পুরো স্বর্গ মশাই। কফি হাউসের আঁতলামি র বয়স তখনো হয়নি। সে আরো কয়েক বছর পর । তারপর গ্রহের ফেরে কত দেশেই তো ঘুরে বেড়াতে হলো , কিন্তু ওই সব স্বাদ আর এই জেবনে ভুলতে পারলাম না।
আর প্যারামাউন্ট এর দেওয়ালে কাঁচের বাক্সে ইয়া বড়ো বড়ো বলি দেওয়ার খাঁড়া সাজনো থাকতো। কি সাইজ। আরামে মোষ বা হাতি বলি দেওয়া যেত বোধহয়। এখন ও থাকে নাকি ওগুলো ?
ব্যাপক। আমি কলেজ ষ্ট্রীট গেলেই খাই।
আম 50 লিচু 60 আর তেতুল 70 টাকা। ভাবতে পারো? :)))))
ফাংশনের বাংলা পরিভাষা অপেক্ষ। প্রচলিত পরিভাষা তো বিশেষ এবং সাধারণ আপেক্ষিকতাবাদ। বাঙালি লেখকরা পরিভাষা ঠিক লেখেননা কেন?
তেঁতুলের সরবৎ হয়? কেমন লাগলো?
বইগুলো খুব ভালো অপু। বিশেষ করে 'সুখের সন্ধানে'। একটা গান আছে না, "সকলেই সুখী হতে চা আ আ য়, কেউ সুখী হয় কেউ হয় না" ?
অপু, সীতারাম নাম ছিল মনে হয়। ওরা ভেবেছিল সিট+আরাম, সীটে আরাম করে বসে আছে যে শিব্রাম, সেই সিট+ আরাম । ঃ-)
আজ এগুলো নিলাম মণীষা থেকে। আর
প্যারামাউন্টে তেতুলের সরবত খেরাম
আসলে হেড স্যরের নামে পার্শেল টা ছিল।
তার নাম শিব্রাম। আর ছাত্র শিবরাম সেটা গেড়িয়েছিল
হরিণের মাংস আম্মো কোনোদিন খাই নি। শিব্রামেরা হোস্টেলে একবার সবাই মিলে পার্সেলে আসা হরিণের মাংস খেয়েছিলেন। মনে আছে সেই কাহিনি? :-)
স্মামলি গুলো কোথায় গেলো?
@এবাবা
হরিণের মা ংস পেলে খেতাম। কোন দিন খাই নি।
ছিপিয়েমকে কোরাপ্ট বলচে।
প্রথম সেমে 18 ঘন্টা ক্লাশ ছিল। এই সেম এ 13। আর 10 ক্লাসের নোটস রেডি। তাই
লাইফ কুল
আহা ব্রতীন্দা, হরিণঘাটা। ভালো করে দুধ খাচ্ছো তো? সবই গৌমাতার কৃপা।
বহুকাল বাদে এখানে আপনাকে দেখলাম অপুবাবু। কেমন আছেন? সব কুশল তো?
আমি এবারে ভোট দিই নি। সব কটি
কোরাপ্টেড। কম আর বেশী।বাপি বললো তাহলে নোটায় দে। কিন্তু ল্রাদ খেয়ে আর যাই নি
অভ্যু আমি MAKAUT এ ফ্যাকাল্টি হিসাবে জয়েন করেছি। মেন ক্যাম্পাস তোমাদের ওখানে। হরিণঘাটা।