Amid rising Covid-19 cases in the state, the TMC supremo will only hold one ‘symbolic’ meeting on the last day of campaigning in the city on April 26, O’Brien stated.
Additionally, all election rallies conducted by Banerjee in all districts of the state will not be longer than 30 minutes, he said.
The three remaining phases of the West Bengal assembly election are to be conducted on April 22, April 26 and April 29 respectively.
West Bengal on Saturday registered its highest single-day spike of 7,713 new Covid-19 cases taking the tally to 6,51,508. The death toll rose to 10,540 after 34 fresh fatalities were reported.
পঁয়ষট্টি কেন, আমার ডাক্তার তো পঞ্চাশের পরেই আমাকে শিঙ্গলের টিকে দিয়ে দিল।
দে:-))) খাবারের লিস্টিটাও দিয়ে দিও
রঞ্জনদা, চিকেন পক্সের ভ্যাকসিন আছে তো।ছোট বাচ্চাদের দুটো শট নিতে হয়।এদেশে বাধ্যতামূলক ভাবেই দিয়ে দেয়।ভ্যারিসেলা ভ্যাকসিন বোধহয় ২০-২৫ বছর আগে চালু হয়েছে। এদেশে তার আগে অধিকাংশ লোকের চিকন পক্স হতো। আমাদের যেমন হয়েছিলো।চিকেন পক্স যাদের হয়,তাদের শরীরে ঐ ভাইরাসটা থেকেই যায়, পরে তা থেকে শিঙ্গলস(Shingles) নামে একটা বাজে রোগ হতে পারে।একটু বেশি বয়সীদের হয়, তবে গতবছর আমাদের এক বন্ধুর হয়েছিলো, তার শরীরের ডানদিকটা অবশ হয়ে গিয়েছিলো, চোখটা খুলে রাখতে পারতো না। ডাক্তার কয়েকটা এক্সারসাইজ দেখিয়ে দিয়েছিলেন, স্বাভাবিক হতে তার প্রায় মাসদুয়েক লেগেছে। সাংঘাতিক কষ্ট পেয়েছে বেচারা।এদেশে ৬৫ বা তার ওপরে শিঙ্গলসের জন্য টিকা নিতে বলে সবসময়।
ইদিকে আমার আশি বছুরে মা বলল, চমত্কার জিনিষ, কেবল এট্টু হাতে ব্যাতা হয়! তা হোক, তুই নিয়ে নে!
#কভিশিল্ড নিপাত যাক
অনেকের কাছ থেকেই শুনেছিলাম কোভিশিল্ড এর আফটার-এফেক্ট এর কথা! তুলনায় কোভ্যক্সিন অনেক কম আফটার-এফেক্ট দেয়। আমি তো ঠিকই করে রেখেছিলাম যে এখনি ভ্যাক্সিন নেব না। তা গত কয়েক সপ্তা ধরে আপিসে নোটিসের পর নোটিস - ভ্যাক্সিন নিয়ে নেবার জন্য। তা আমি ঠিক করেছিলাম, সোমবার বিএআরসি হসপিটালে গিয়ে দেখে আসব, পরিস্থিতিটা ঠিক কি। তা সেইমত হাসপাতালে গিয়ে জিজ্ঞেস শুরু করলাম। দেখলাম হাসপাতালের মাঠের একদিকে বেশ বড় করে প্যান্ডেল খাটানো হয়েছে - বেশ ঝালর দেওয়া প্যান্ডেল, তাতে সারি সারি চেয়ার সাজানো, বড়ো বড়ো স্ট্যান্ড ফ্যান চলছে। তা আমি বেশ সকাল সকাল ই গেছিলাম, তখন লোক বেশী ছিল না। ক্যাসুয়াল্টির রিসেপশানে অনেক সারি সারি কম্পিউটারে ওয়েবক্যাম ইত্যাদি লাগিয়ে অনেক কমবয়েসি ছেলেমেয়েরা গোটা ব্যাপারটা সামলাচ্ছে। এরা হাসপাতালের কর্মচারী বলে তো বোধ হোল না। সম্ভবত কোন এজেন্সিকে কন্ট্রাক্ট দেওয়া হয়েছে। তো আমাকে বলা হোল আরোগ্য সেতু বা কো-উইন অ্যাপে রেজিস্টার করে আসতে। আমি বাইরে বেরিয়ে এসে আরোগ্য সেতুতে ভ্যাকসিনেশন এর জন্য রেজিস্টার করে দেখি, আগামী তিন মাসে কোন ডেট খালি নেই। আমি তো খুব খুশী, নিতে হবে না ভ্যাক্সিন। তো সেইমত আবার ক্যাসুয়াল্টিতে ঢুকে বলতে গিয়ে দেখি আমাদের মেডিক্যাল ডিভিশন এর হেড অল্পা আমিন (পার্সি ) দাঁড়িয়ে আছেন। ইনি পেডায়েট্রিশিয়ান, আর আমার মেয়ের জন্মের সময় লেবার রুম থেকে আমাকে চেনেন।একটু স্নেহই করেন বলা যায়। উনি জিজ্ঞেস করলেন “লে লিয়া ভ্যাক্সিনেশান ?” আমি বললাম যে অ্যাপে তো দেখাচ্ছে আগামী তিন মাসে কোন ডেট নেই। তাতে উনি বললেন “ আরে ও তো সরকার সে ডি-অ্যাকটিভেট করকে রাকখা হ্যায়, ভ্যাক্সিন কা শরটেজ কে লিয়ে, তু আজা মেরে সাথ ”। উনি বেশ দশাসই চেহারার ভদ্রমহিলা - এইসব কথা চলতে চলতে উনি আমার হাত ধরে নিয়ে গিয়ে একটা কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে দিলেন, আর নিজে পিছনে দাঁড়িয়ে রইলেন - বোধ হয় পাহারা দিচ্ছিলেন - পালিয়ে না যাই! তো ছবি টবি তুলিয়ে আর ফরম্যালিটিজ শেষ করিয়ে আমাকে ভ্যাক্সিনেশান রুম অব্দি নিয়ে গেলেন - এই পুরো সময়টা আমার হাত ওনার মুঠোর মধ্যে! এইবার, আমি পরে গেছিলাম ফুলহাতা কুর্তি! তাতে বাহুর যে জায়গাতে ভ্যাক্সিন দিতে হয়, সেটা ওপেন হচ্ছে না।ভাবলাম তাহলে এযাত্রা বুঝি রক্ষা পেলাম। কিন্তু ভবি কি তাতে ভোলে? আমায় একটা ধমক দিলেন - কিউ অ্যায়সা ড্রেস পহনকে আয়ি? আর একটা লম্বা মত কাঁচি নিয়ে এলেন। আমি ভাবছি কি রে বাবা জামা-টামা কেটে ফেলবে নাকি? তো দেখলাম গলার কাছে যেখানে প্রথম বাটনটা থাকে, সেখানে কেটে ফেললেন, তারপর হাতের ওপরটা গলার ওখানটায় জামা সরিয়ে বের করে, নার্সকে বললেন, আভি দে দিজিয়ে। ভ্যাক্সিন নেয়ার সময় কিছুই বোঝা গেল না - সাধারণ ইঞ্জেকশান এর মত। তারপর বাটনের ওখানটায় একটা স্টেপল মেরে দিলেন, আর দুটো ক্রোসিন হাতে দিয়ে বললেন, জ্বর এলে খাবি! তারপর, হাত ধরেই বাইরে ছেড়ে দিলেন আমায়। বাড়িতে এসে কিছুক্ষণ কিছু বোঝা গেল না, তারপরে জ্বর এলো আর সেইসঙ্গে মাথা আর গায়ে-হাতে ব্যাথা। আর প্রবল খিদে - এইটা আমাকে আগেও লোকে বলেছে, কোভিশিল্ড এ প্রচুর খিদে পায়! আমি প্রত্যেক দু ঘণ্টায় খেয়েছি কাল থেকে আজ অব্দি। কোন কারণে মেটাবলিজম বেড়ে যাচ্ছে! আজ দুপুরের পর থেকে জ্বর ছেড়েছে। হাতে ব্যাথা আছে, তবে কম। এই হোলো ভ্যাক্সিনেশানের গপ্প!
ইংল্যান্ড থেকে ৬ টা ক্লাব - লিভারপুল, চেলসি, আর্সেনাল, ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড, ম্যাঞ্চেস্টার সিটি, টটেনহ্যাম। স্পেন থেকে ৩ টে ক্লাব - আলতেটিকো মাদ্রিদ, রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সিলোনা। ইতালি থেকে ৩ টে ক্লাব - এসি মিলান, জুভেনটাস, ইন্টার মিলান।
সব মিলিয়ে ১২ টা ক্লাবের ইউরোপিয়ান সুপার লিগ। প্লান হচ্ছে মোট ২০ দলের লিগ, ১৫ টা পার্মানেন্ট মেম্বার ক্লাব, আর ৫
টা রোটেটিং।
ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি জেপি মর্গ্যান সুপার লিগের শুরুতে ৬ বিলিয়ন ডলার ঋণ (debt financing) দিচ্ছে। প্রাথমিক চুক্তিতে দলগুলি ২৩ বছরের জন্য এই লিগে খেলার অঙ্গীকার নিতে হবে।
ফোর্বস ম্যাগাজিনের এস্টিমেট অনুযায়ী পৃথিবীর প্রথম ২০ টা ফুটবল টিমের প্রত্যেকের গড় ভ্যালুয়েশন ২.২৮ বিলিয়ন ডলার করে।
চ্যাম্পিয়নস লিগ ইউনার এখন পায় ১৪০ মিলিয়ন ডলার, নতুন সুপার লিগ ইউনার পাবে ৪৭০ মিলিয়্ন।
ব্রিটিশ পিএম জনসন সুপার-লিগের বিরোধিতা করেছেন।
সর্বনাশ করেছে। ভেবেছিলাম আরেকবার ভাষন দেওয়ার আগে লুরু থেকে বেরুবো।
বাবাগো আজ রাত্রি ৮ঃ৪৫ এ আবার তিনি ভাষণ দেবেন! কি হবে কেজানে।
এখন বলছে। তবে বিহাইন্ড দ্য সিন দরাদরি চলবে বোধ হয়।
উয়েফা আর ফিফা তো বলে দিয়েছে ইএসেল এ খেললে দেশের হয়ে ইউরো বা ওয়ার্ল্ড কাপ খেলতে পারবে না। জাতীয় টিমেও খেলতে পারবে না। আর ফিফা এই লীগকে স্বীকৃতি দেবে না।
আমি অবাক হচ্ছি অন্য জায়গায় এটাও বায়ার্ন আর ডর্টমুন্ড নেই কেন ?
উয়েফা কি ভাঙবে?
এহে রঞ্জনদা পিছিয়ে পড়েছে
https://www.cdc.gov/vaccines/vpd/varicella/index.html
ভিসির সঙ্গে একমত। এই এমার্জেন্সিতে দুটো সেক্টর মিলেমিশে টার্গেট গ্রুপ ভাগাভাগি করে কাজ করলে দ্রুত ফল পাওয়া যাবে মনে হল।
একটু গান শুনতে প্রাণ চাইছে। লতার গলায় " কেন গেলে প্রবাসে বল বধুয়া"! ১৯৬৫ সালের কোন ফিলিম, তার ওই নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা শুনতে শুনতে শুনতে শুনতে পাগল হয়ে যাচ্ছিলাম।
কেউ লিঙ্ক দেবেন?
দ
গুটি বসন্ত।
জলবসন্তের কোন টিকে তখনও ছিল না, আজও নেই।
হলুদ জলে গুড় আর নাক্স ভমিকা মিশিয়ে থু থু করে খুব পাজি প্রতিবেশীর মুখে ফেলে দিলেও করোনা হচ্ছে না।
অভ্যু, হ্যাঁ
আমার মতে এমনিতে শিক্ষা আর চিকিৎসা, এ দুটোরই বেশী নিয়ন্ত্রন সরকারের হাতে থাকা উচিত আর প্রাইভেট সেক্টরের রোল কম হওয়া উচিত। তবে কোভিড একটা আনপ্রিসিডেন্টেড সিচুয়েশান। এখানে সরকারের লক্ষ্য হওয়া উচিত যতো বেশী লোক যেন যতো দ্রুত সম্ভব ভ্যাক্সিনেটেড হয়। সেখানে সরকার নিজে বিনামূল্যে ভ্যাক্সিন সরবরাহ করুক, আর পাশাপাশি প্রাইভেট সেকটরকেও বেশী দাম দিয়ে ভ্যাক্সিন বিক্রি করতে দিক। এতে যদি বেশী মানুষ বেশী তাড়াঅতাড়ি ভ্যাক্সিনেটেড হয়, বিশেষ করে বড়ো শহরগুলোতে, তাহলে হয়তো কোভিড চেনটা তাড়াতাড়ি ব্রেক হবে।
না বোধহয় স্মল পক্সের।
চিকেন পক্স তো হত, বাড়িশুদ্ধ হত।
হুতো তোমার বউ মেয়ে কী আটলান্টায়?
হুঁ আমারআবছা মনে হচ্ছিল যে পয়সাকড়ির ব্যপার বোধহয় নেই। কিন্তু কলেরার টিকা আমি নিই নি। মানে ওটা জন্মের পর যে দুই বছর না তিন বছর পর্যন্ত কতগুলো সব নিতে হত যার লাস্ট ডোজটা স্কুলে ভর্তি হবার পর, সেইটের মধ্যে ইন্ক্লুডেড আছে বলে শুনেছিলাম। চিকেন পক্সের টিকা নিতে যেতাম।
আমাদের দেশে টীকার মত ব্যাপারে কর্পোরেটকে ঢুকতে দিলে সরকারি ব্যবস্থা সাবোটাজ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রচুর।
আজ যদি ধনী দরিদ্র নির্বিশেষে সব মানুষকে সরকারি স্কুল বা হাসপাতালে যেতে হতো, তাহলে কী হতো সেটা ভাবার অবকাশ আছে।
পাই, অনেক ধন্যবাদ। বুকে বল পেলাম।
দ-দি, তীব্বো পোতিবাদ রইল। আমার চম্মা আছে এবং আমি আদৌ পড়ুয়া মানুষ নই বরং চরম ফাঁকিবাজ।
দ
বসন্তের টিকে আর কলেরা টাইফয়েড ইত্যাদির দর্দনাক ইঞ্জেকশন কর্পোরেশন থেকে বিনেপয়সায় ছিল।
আচ্ছা আমাদের ছোটবেলায় পক্সের টিকা নিতে হত। যদ্দুর মনে হচ্ছে প্রতি বছর নিতে হত। তারপর কবে যেন পৃথিবী গুটিবসন্ত মুক্ত বলে ঘোষণা হল তখন থেকে আর নিতে হয় নি। এই টিকা কি পয়সা দিয়ে নিতে হত? কত দাম ছিল? (কিচ্ছুই মনে পড়ছে না ছাতা!)
ওদিকে রেমিডিসিভর নাকি হুলিয়ে কালোবাজারি হচ্ছে নানান রাজ্যে।
k, ওয়ান সাইজ ফিটস অল পলিসিতে সাধারনত ভালো ফল হয়না, লেয়ারড পলিসি অ্যাপ্রোচ নিলে ফল ভালো হয় বলে মনে হয়। এক্ষেত্রে বিনামূল্যের আর বেশী দামের ভ্যাক্সিন দুটোরই প্রভিশান থাকলে হয়তো বেশী লোক ভ্যাক্সিন নেবে, যেটা প্রাইমারি টার্গেট।
গোয়াল বাবু বলেছেন কম করে শ্বাস নিতে।
**ডিসিদার প্রথম পোস্টের প্রেক্ষিতে।