অভ্যু কোভ্যাক্সিনেত কোন ডোজের কদিন পর মারা গেলেন? আমার পরিচিত মহলেই এই নিয়ে ৪ জন হলেন! এদিকে বলছে সিভিয়ার ডিজিজের উপর সমপূর্ণ এফিকেসি? সিভিয়ার ডিজিজ তো আরো অনেকের হয়েছে, জানাশুনা সূত্রেই। অরিনদা, এটা ব্রেক থ্রু ইনফেকশনের হিসেবে আসবে?
যা দিয়ে হয়, সেটা তো নিশ্চয় দারুণ বোঝা আছে। তো সেই বোঝা দিয়ে এই ফল হল কেন, এই৷ % এ নামল কেন, সেটাই বুঝলাম না আর কি।
আর সোশাল মিডিয় দিয়ে কিছুই না হলে বিজেপি কেন এত পয়সা খরচ করে আইটি সেল করল, দেখাদেখি অন্য দলেরা তাও বুঝলাম না। আর এও বুঝলাম না, কিছু কর্মী সমর্থকেরা কেন দিনরাত এক করে 'লিবারবাল' '৯বেড়াল' ব্যাশিং ব্যাপৃত রইলেন।
আমি তো আবার জগতের এই চলন দেখলাম।
ও, যাদের নতুন মুখ হিসেবে ভাবা হচ্ছে, এতো টেস্টিং টাইম। এসময়ে নিজেরা ৬০০০ ভোট পেয়ে মমতা জেতার পরেও ইসি পরাজিত বলাতে এমন খিল্লি করলে সমালোচনা করা যাবেন কেন, সেটাও বুঝিনি।
সার্ভার লুট করানোর আদেশ এসেছে পেন্টাগন থেকে, সারা রাত ওরা ঘুমোয় নি
কিন্তু দুম করে চারঘন্টা ইসির সার্ভার লুটে যাওয়াটা ভীষন সন্দেহজনক। কিছু একটা ঘাপলা করেছে।
এসব সিয়ার চক্রান্ত। পুঁদুচেরিতে যাতে সিপিএম না জেতে তার জন্য জো বিডেন আর কমলা হ্যারিস দিনরাত এক করে পরিশ্রম করেছে। মেধা পাটেকর কে টাকা পাঠিয়েছে।
রঞ্জনদা, এই ভদ্রমহিলার খবরটা একটু আগে শুনলাম। শুনে থেকে এমন লাগছে যে কি বলি। বেরোতেন না বাড়ি থেকে। বাড়ির বাকিরাও কোভ্যাকসিন নিয়েছে, তাদের একজনের সাঙ্ঘাতিক কোমর্বিডিটি।
নন্দীগ্রামে কি পোস্টাল ব্যালট কাউন্ট হল শেষ মুহূর্তে?
এদিকে চ্যানেলে চ্যানেলে চাড্ডিরা কান্নাকাটি কচ্চে যে বিজেপিকে হারাতে বামেরা নিজেদের ভোট টিএমসিকে দিয়েছে। হা হা হা,
থার্ড পার্টি কোথাও জেতেনি। না কেরল, না তামিলনাড়ু
আরে একটু আগেই তো টিভিতে দেখাচ্ছিল যে মমতা নন্দীগ্রামে হেরেছে অ্যাপ্রক্স দুহাজার ভোটে। মমতা রিকাউন্টিং চেয়েছেন এইসব। দীপ্সিতার পোস্টটা তার প্রেক্ষিতে। এ বাদে, ইউজুয়াল চেনা ছকের তুই বেড়াল না মুই বেড়ালে আমার ইন্টারেস্ট নেই। যা বক্তব্য বলেছি ইত্যাদি।
শুনুন ইপ্সিতাদি, জনসমর্থন এইসব ফেবু দিয়ে হয় না। হলে দিলীপ ঘোষের কিছু থাকত না, বিজেপির অন্য নেতাদেরও নয়। কেউ একটা পলিটিকালি ইনকারেক্ট পোস্ট করল, তাও এইভাবে হেরে যাওয়ার পর, তারপর সেটা নিয়ে আমি বিচার করতে বসে গেলাম, ওমা এ তো এইই, এটা খুব হাস্যকর হ'ল আর কী। এই দিয়ে রাজনৈতিক বিচক্ষণতা মাপতে বসলে সারাদিন ঐ অমুকের একটা ভেদিও, তমুকের একটা পোস্ট, অমুকের একটা ভয়েস এইসবই হবে। শুভেন্দু মমতার হাতে তৈরী ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন সেটা নিশ্চয়ই সত্যি কথা। তাই না? :)
আর দেখুন সত্যি কথা বলতে কী, এই ছেলেমেয়েগুলো যাইই করুক না কেন, ছিদ্রান্বেষী রাজনৈতিক অপরপক্ষ কিশুতেই স্যাটিসফায়েড হবে না। আবার প্রচুর লোক টিএমসিপির কারিয়াকর্তাদের করা কুবচনের মধ্যে ভবিষ্যতের বার্তা খুঁজে পায়, ভোটেরও অভাব হয় না। তো, এইই তো জগতের চলন দেকচি যা হোক।
আই এস এফ মোটেই মৌলবাদী নয়। এই বাজারে তারা হিন্দু মুসলিম বিভেদের বিরুদ্ধে ব্রেভ ফাইট দিয়েছে। গরীব মুসলিমের সমস্যা যে ধনী মুসলিমদের থেকে আলাদা তা বারবার বলেছে।
একজনের মা বোনকে ক্যাম্পে পাঠানো র ব্যবস্থা হল স্্সদে। আরেক জনকে ভরসা করে পাঠানো হয়েছিল তাদের জন্যে কথা বলতে , উনি স্রেফ নিজের প্রফেশনাল কাজে ব্যস্ত থেকে সেই দায়িত্বটি পালন করলেন না। প্রথম জন 2য় কে গালাগাল করে যা খুশি বলল ক্ষোভে, অসহায় রাগে। 2য় জন ব্যক্তিগত ভাবে কোন থ্রেট পেয়েছে ন বলে কেউ শোনে নি।
আমরা যারা কিনা মুসলিম আইডেন্টিটি র।সমস্যা ফিল করি বলে ক্লেম করি তারা 2য় জনের পাশে দাঁড়িয়ে প্রথম জনকে দেগে দিয়ে ছি মৌলবাদী বলে। সিএএ হয়েছে তো কি? বেঁচে থাকতে চাস?
কাল এখানে পরিচিত পাঞ্জাবি পরিবারের বয়স্ক লোকটি চলে গেলেন। উনি গত সপ্তাহে সেকেন্ড ডোজ নিতে গিয়ে ভীড় অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলেন। দুদিনের মধ্যে করোনার সব লক্ষষণ ফুটে উঠল। সীট জোগাড়ে আরও দুদিন। আজ খবর পেলাম। সন্তানদের আফসোস কেন সেকেন্ড ডোজ নিতে ভিড়ের মধ্যে পাঠিয়েছিল?
ব্যাপার হল, অনেকেই ভেবেছে সিপিএম মমতাকে হারাবার জন্য বিজেপিকে সাহায্য করেছে।
কিন্তু না, তারা কিছু বোঝেনা। অতএব এটাসেটা শুনেছে তারা।
আর এই করতে গিয়ে দলটার নিজেদের পা পিছলেছে ।
অবশ্য এ হওয়ারই ছিল , এই দলের অত ক্ষমতা নেই যে সব দিক রেখে চলবে।
এখন আবার নাকিকান্না আর বিবেকের অভিনয় চলবে যে যা হলো , ভালো হল না।
এনডিটিভির হেডিং দেখুন :d
তবে যাই হোক, আজকের তিন থাপ্পড়ে আমি ভারি খুশী হয়েছি। নেহাত চেন্নাইতে কার্ফু, নাহলে সবাই মিলে বেরিয়ে রেস্টুরেন্টে খেয়ে আসতাম। কেন জানিনা, মনে হচ্ছে দিস ইস দি বিগিনিং অফ দ্য এন্ড (রমিতবাবুর থেকে ধার করে) :-)
এটা অর্ক দেবের কাছে পেলাম।
মীনাক্ষিকে মাত্র ৬০০০ জন সিপিএম কর্মী সমর্থক ভোট দিয়েছেন! এটাকে কী বলবেন? এর পরেও নতুন নেত্রী উল্লাস করছেন আর তাই নিয়ে বললে খাপ!
লোকে যেখানে বলছে এভাবে জিতেছে ঘোষণা করার পরে এভাবে কীকরে বলে। মানে, এটা তো এম্নিই একটা ঘাপলা কেস। এখানে স্পষ্ট সব নাম্বারও লেখা। সই করা। তারপরে কীকরে হেরেছে বলে?
আমি ভেবেছিলাম এবার সিপিএম পবতে হয়তো ১৯-২০ টা আসন পাবে। সেটা পেলোনা বলে খারাপ লাগছে। তবে গ্রাসরুটে যদি কাজ করে যায়, তাহলে আমি শিওর পরের ভোটে ভালো ফল করবে। কেরলে বামেরা পরপর দুবার জিতলো, সেরকমই তামিল নাড়ুতে আম্মাও দুবার জিতে ইতিহাস গড়েছিলেন। আম্মা জিতেছিলেন তার কারন কয়েকটা ভালো কাজ করেছিলেন, যেমন আম্মা ক্যান্টিন, ইনসিওরেন্স পলিসি ইত্যাদি। কেরলেও বামেরা জিতলো কারন পরপর অনেকগুলো বিপর্যয় খুব ভালো সামলেছে। মানুষ বারবার প্রমান করে তারা ছাগোল না, বিজেপিটিদার মতো কিছু ক্লোজেট বিজেপি সাপোর্টারদের মুখোশ বারবার খুলে দেয়। পবতেও যদি সিপিএম কাজ করে যায় আর সংগঠন বাড়ায় তো অবশ্যই ভালো ফল করবে।
পোস্ট দিয়ে খাপ বসালে সমস্যা নেই, সেটা নিয়ে বলা যাবেনা! টি তো মনে হয়নি যে এই পোস্টকে সমর্থন করে! খাপের কথাও না। কথা হচ্ছে, এরকম পোস্ট করলে জনসমর্থন পাবে? এটা রাজনৈতিক বিচক্ষণতা? নিজের পোস্টেই তুমুল গাল খাচ্ছে। আমি তো এটা একজন সিপিএম সমর্থকের এর দেওয়ালেই কাউকে দিতে দেখলাম। তাঁ্রাও এতে একমত নন, পছন্দ করছেন না। তা নেতারা এরকম করলে ভবিষ্যতের জন্য আশা দেখিনা। দেখতে পেলে ভালই লাগত। বিজেপির ৩৮% ভোট পাওয়া দেখতে যে একেবারেই ভাল লাগছেনা এটা বুঝলে তো ভালই হত্।
@sm ০২ মে ২০২১ ১৯:৪৭
খুবই একমত। বামদলগুলোর একটু ভালো ফল করা খুবই দরকার ছিল।
ওদিকে আমার পরিচিত একজন চলে গেলেন। কোভ্যাকসিন নেবার অল্প কদিন পরে। বড় অসহায় লাগে।
এহে বাজে ভুল। তিন-চল্লিশ অবশ্যই
গুচুতে কাকে আর গালি দেব...হা হা হা। উল্টোটাই তো দেখি। এই যেমন নীচে এসেস তুলে খাপ বসেছে। এখন পৃথিবীতে সকলের কথাই সকলের অদ্ভুত লাগে, কী আর করা যাবে।
অভ্যু,কারেকশন,
"মন্দ যদি তিনচল্লিশ" ৪৩ + ৫৭ = ১০০
"আপাতত স্থগিত রাখা হল নন্দীগ্রামের ফল, ফের গণনা হতে পারে "
পুরো বাংলা দোখনো হয়ে গ্যালো - দক্ষিনপন্থী -
এর জন্য বামদল গুলো ছাড়া আর কারোকে দোষ দিতে পারছি না -
অভ্যু, বিজেপি অপোজিশন পার্টি হিসাবে থাকতো ই।এখন একমাত্র বিরোধী দল হিসাবে থাকবে।
এর মুশকিল ও সুবিধা দুটোই আছে।মুশকিল হলো, বামপন্থী দের কোন দাবী দাওয়ার সুযোগ থাকলো না।এর বিজেপি জিন্দেগী তে কনস্ট্রাকটিভ বিরোধিতা করতে শেখে নি।
সুবিধে হলো,বিজেপির এই ক্রমাগত ভুল ভাল বিরোধিতা ও কেন্দ্রীয় সরকারের ঔদাসিন্য দেখে,জনতা বিরক্ত ও হতোদ্যম হয়ে, টিম মমতা কে ২০২৬ লোকসভা ইলেকশনে কিছু বেশী সিট এ জেতাতে পারে।
মিথ্যে না বলতে কি, এইসব নতুন মুখের প্রতি কোন আশা নেই। মোটামুটি চিন্তাভাবনা একই, যা মনে হয়েছে। ফেসবুকে প্রচার ছাড়া আর কী করে দেখা যাক।
আপনারা কী ভেবেছিলেন ? যারা দুবছর আগে সিপিএমের ভোটে লোকসভা অনুযায়ী অন্তত ১২০ টা সীট, তারা এখন ২০ টা সীট পাবে ?
মাইরি।
ভাজপাকে তুলল সিপিএমের মধু খাওয়া আর বোদ্ধা সমোত্থকরা আর নামাবে তিনোরা ?
তাও তো ৪০-৫০ নামালো রাজ্যের লোকেরা।
আয়নার সামনে দাঁড়ালেই তো হয়।
আরএসএসের হিন্দু সোসাইটি আর হার-জিত নিরপেক্ষভাবে এদিকে এগোনো - এটাকে আমি খুবই বাস্তব, এবং গুরুতর থ্রেট বলে মনে করি। বিদ্বেষ ও বিভেদ চারিয়ে গেছে, ধর্মীয় মেরুকরণ ছিলই মানুষের মনে, সেসব অলরেডি লেজিটিমেসি পেয়ে গেছে, বুথভিত্তিক ভোটের ফল অ্যানালাইজ করলে সেসবের কিছু আঁচ পাওয়া যাবে বলেই মনে হয়। ৮৫টা (তাই তো?) আসনও অনেক আসন। আর অন্য সব দলই এদের ন্যারেটিভের কাউন্টার করতে ব্যস্ত।
আপাতত বিজেপি হেরেছে খুব স্বস্তির কথা, কিন্তু, বড় কিন্তু এখনো আছে। এইটা নিয়ে, আশা একমাত্র করা যেত বামেদের কাছে। কিন্তু ভোট না পেলে আর কী করে হবে।
ওদিকে ত্রিপুরার বিজেপির একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ তৃণমূল নিয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছে বলে গুজব।
এই এদের নতুন মুখ, নতুন আশা ভরসা বলেও বিশেষ ভাবতে পারছিনা।
এই পোস্টে হাজারো লাইক। কিন্তু কমেন্টে দেখলাম লোকে ধুইয়ে দিচ্ছে। তৃণমূল না করা লোকজনও।
এর আগেও এর কিছু কথাবার্তা অদ্ভুত লেগেছিল। বলে কিনা হিন্দু, মুসলিম আলাদা কোন ফ্যাক্টরই নেই। একজন হিন্দু বেকার আর মুসলিম বেকার একেবারে একরকম সমস্যায়। মুসলিম আইডেন্টিটির জন্য কোন সমস্যা নেই।