রানী ভবানী বিধবা ছিলেন জানি। আমি ভাবছিলাম ভিডিও তার সাথে কিছু ডিরেক্ট লিংক আছে কিনা। হয়তো ওই সময়ে সতী প্রথা বাড়াবাড়ি হয়ে ছিল সমাজে। বলতে পারছি না ঠিক। আপনি কি ইঙ্গিত করছেন যে কোনো রুল চেঞ্জের পর থেকে বউ কে মৃত বরের সম্পত্তি থেকে হটানোর জন্য সতী প্রথার বাড় বাড়ন্ত শুরু হয় নাকি দেয়ার ওয়াস নো প্রবলেম টু বিগিন উইথ ? সমাধান করার জন্যই সমস্যার কথা বলা হয়েছিল ?
এখনও যখন এখানে রাগের বিশেষণ হচ্ছে 'চণ্ডাল' রাগ! এঁরা করবে যুক্তির চর্চা!!!
হ্যাঁ রমিত, কেউ কেউ হয়তো ক্রিয়েটিভ লিখত। লিখত না সেটা জোর দিয়ে বলা যায় না।
ওই চ্যবনপ্রাশের সস্তা চুটকিই আপনাদের জন্য যথাযথ ডোজ।
এন্দর, সত্যি টা না লিখুক। কিছু ক্রিয়েটিভ তো লিখতে পারে।
এলেবেলের চোথা ৩ আগেই পড়েছি। আমি ভাবছিলাম কুরাইজা র কেস টায় কিিছু উত্তর দেবেন বোধয়। তবে টই টা অন্য ডিিকে ঘুরে যেত। ওটার টই আলাদা। ভালো করেেছেন প্ৰরোচনায় পা দেন নি।
রানি ভবানীর কী রোল? তিনি বিধবা ও জমিদার। রামমোহনের বাবা যাঁর কর্মচারী ছিলেন সেই বর্ধমানের রানি বিষ্ণুকুমারী বিধবা ও জমিদার। কাউকে সতী হতে হয়নি। বিধবা নারী স্বামীর সম্পত্তির অধিকার পেয়েছেন এবং দাপটের সঙ্গে জমিদারি করেছেন। হঠাৎ সেই সিস্টেমটা ব্রেক হচ্ছে কেন?
'white men saving brown women from brown men' প্রকল্প। গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভ্যাক। বাদ্দিন। জটিল কেস।
যেমন বেশিরভাগ লোক মোদীকে ভগবান মনে করলেও মোদী ভগবান হন না, তেমনই বেশিরভাগ লোক আজকের দিনটাকে রামমোহনের জন্মদিন মনে করলেই দিনটা তাঁর জন্মদিন না-ও হতে পারে। তার জন্য গভীর চর্চার দরকার হয়। সেই কষ্ট কে করে! ফলে এটাও বাদ্দিন। জটিল কেস।
ন হয়ে গেল না। কী কল! ন প্রকাশয়েৎ। ঃ-)
রমিত,
কোন দুঃখে সত্যি সত্যি কী হতে চায় লিখবে রচনায়? আরে ওটা তো সিক্রেট!!!! বলেই যদি ফেলল, তাহলে তো ---মানে ইয়ে যাকে বলে---মনসা চিন্তিতং কর্ম বচসা না প্রকাশয়েৎ---মনসা কখনো বচসা করেন না, সময় হলে হুঁ হুঁ একটিমাত্র হুঁ হুঁ -তাতেই কেল্লাফতে। ঃ-)
নিশাকালে নির্ভুল নিশানায় নির্লিপ্তভাবে নিরাকরণ.... অনুপ্রাস, মশাই অনুপ্রাস। ঃ-)
বাঙালির পাঠ দীনতায় কষ্ট পাবেন না এলেবেলে। বাঙালি কে পথ দেখানোর লোকের বড্ড অভাব। আর ছোট থেকেই তারা সিলেবাস মেনে চলতেই অভ্যস্ত। বিতর্কিত জিনিস চেপে দেওয়াই এদের দস্তুর। যে রচনা লিখতে দিত পরীক্ষায় তাতে বেশির ভাগ ছাত্র নিজের মন মতো লেখার বদলে মুখস্ত লেখা টাই লিখে শান্তিতে থাকে। ওই যে লিখতে দিতো না যে তোমার জীবনের লক্ষ্য কেউ লিখত না যে রকস্টার হবো, ফুটবলার হবো, রেডিও জকি হবো, রাজনীতিবিদ হবো, সিনে তারকা হবো। সব ওই ডাক্তার বা শিক্ষক যা বইতে লেখা থাকত মেনলি।
কে সি পালের হতাশা ও ডিপ্রেশনও একইরকম।
বিদ্যমান বিভেদের বাতাবরণ? আরে এতো অনুপ্রাস!!! চ্যবনপ্রাশ এর চেয়েও ভালো!!!! ঃ-)
এটাও ঠিক মানুষ ওই মনীষী দের দূরে সরিয়ে ধুয়ে মুছে আলমারিতে তুলে রেখেছে। আজকে কালীঘাটের সামনে রামমোহনের একেশ্বরবাদ বোঝাতে গেলে বেদম ঠঙানি খাওয়ার চাানস আছে। যুক্তি তর্ক এসব ব্যাপারে মাথা না ঘামাতেই এরা সছন্দ।
ধ্রুব যা বলেছে তাতে প্রচুর ওভার সিম্পলিফিকেশন আছে। ও মোটামুটি কমন কিছু সোর্স নিিয়েই করেছে ভিডিও টা। যাই হোক ওনার জন্মদিনে অনাকে নিয়ে কিছু তথ্য তুুলে ধরেছে ভালো কথা।
এবার তাতে যদি ভুল থাকে অবশ্যই ধরা উচিত। শুধরে দেওয়া জরুরি।
কিন্তু রানী ভবানী র এখানে কি রোল। আর বেশিরভাগ লোক তো এই দিনটাকেই ওনার জন্মদিন বলে জানে। যদি তথ্য তে ভুল থাকে তাহলে বলে দিন।
আপনি ভুল করছেন এসেম। আমি বাঙালির এই পাঠদীনতায়, এই চিরাচরিত ধারণার দাসত্ব পালন করায় অসম্ভব হতাশ ও বিধ্বস্ত। রাগ হচ্ছে না বিন্দুমাত্র, অপরিসীম দুঃখ হচ্ছে। কিস্যু হবে না লিখে-ফিখে। এরা একটা সেট অফ মাইন্ড তৈরি করে ফেলেছে এবং সেই খাঁচায় থাকতেই স্বচ্ছন্দ বোধ করে। আই অ্যাম রিয়্যালি ডিপ্রেসড।
মাছির কিন্তু খিচুড়ির দিকেও নজর থাকে।-))
আপনের লেখা হেবি বোরিং মশায়। পড়তে চেষ্টা করলুম
"হিন্দু-মুসলমানের মিলনের প্রকৃত অন্তরায় হিসেবে রবীন্দ্রনাথ আজীবন সংখ্যাগুরু হিন্দুর দমনমূলক মানসিকতাকে দায়ী করেছেন এবং একাধিক প্রবন্ধে পিছিয়ে থাকা মুসলমানদের সমান স্তরে তুলে আনার জন্য বারংবার হিন্দুদের উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। আমাদের মধ্যে বিদ্যমান এই বিভেদের বাতাবরণকে নির্ভুল নিশানা করে তিনি লিখেছেন"
এ ত মশায় অজ্জিনাল বামনদেব চক্রবর্তী অ্যাঁ? মিলনের প্রকৃত অন্তরায়? উদাত্ত আহ্বান? বিদ্যমান বিভেদের বাতাবরণ? আপনে মশায় সামারে বাংলা লেকা পেরাকটিস করুন।
এলেবেলের কি রাগ রে ভাই! পুরো চণ্ডাল রাগ তো! যাকে বলেে মানে , একবারে একশন হিরো,অজয় রাক্ষস গণ,ফাইট সিনে নেমেছে!
দেখুন, দারুন লাগবে।
ওসব চালাক চালাক লব্জ ঝেড়ে নিজেদের অপরিসীম অজ্ঞতাকে ঢাকা যায় না। কেচ্ছালোভীরা বরং নিকি বাইজিকে নিয়ে রিসার্চ করুক। কলকাতায় ফ্লেশ ট্রেড কবে থেকে শুরু হয় সেসব জানুক-টানুক। বেচারারা!
মাছি তো কাঁঠালের কোয়া পায় না, ভুতুড়ির দিকেই তাই নজর থাকে। যথারীতি এলেবেলে আসতেই মাছির উপদ্রব বেড়েছে! কী খোরাক মাইরি।
কলম্বাস লিখতে গেলেই এই কল অলম্বুষ করে দিচ্ছে। ঃ-)
আপনাগো গেরামে শেয়াল আচে?
হ্যাঁ হ্যাঁ এক্কেবারে কিচ্ছু জানে না এইসব নাবালক। কালীচরণের মামাশ্বশুরের ভায়রাভাই কে ছিলেন তাও জানে না। অলম্বুষ এর পিসতুতো শালার মাসতুতো দাদু কে ছিলেন তাও জানে না। ঃ-)
মাছি বসচে না বলে নিজের লেখায় নিজে কমেন করচে
এই অবাঙালি গাধাটা দায়ভাগ আর মিতাক্ষরার পার্থক্য জানে? সতীদাহ কবে প্রথম রেকর্ড করা হয় সেটা জানে? রানী ভবানী বিধবা ছিলেন সেটা জানে? রামমোহনের মা? এই হাফ প্যান্টুলের কথা শুনতে হবে ১৬ মিনিট ধরে?
অথচ সেই একই মানুষগুলো যখন হিন্দু-মুসলমানের সমস্যাকে রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধ ফালাফালা করে খুঁজে এনে তুলে রাখছে, সেখানে একটি মাছিও গিয়ে বসছে না। হায় কী করুণ দশা! কী চিরাচরিত ধারণার দাসত্ব!
ধন্যবাদ এসেম। আমার লাগবে না। বিদ্যাসাগর চর্চায় আমি ২০১৮ সালে প্রকাশিত গবেষণাপত্র ব্যবহার করে অভ্যস্ত।
এসেম, ভিডিওটার জন্য ধন্যবাদ। খুবই ভালো এটা।
একটা দারুণ ছবি শেয়ার করেছিলেন একজন। জোব্বা পরা রবীন্দ্রনাথ দুই কানে হাত চাপা দিয়ে দৌড়ে পালাচ্ছেন। পিছনে দেখা যাচ্ছে একটা দরজা, তার উপরে নোটিশ, "এইখানে রবীন্দ্রসঙ্গীত শেখানো হয়।" ঃ-)
সময়কাল খুব খারাপ।লোকজন বিভিন্ন রকম কুসংস্কার ও ভ্রান্ত ধর্মীয় বোধে গৌরব বোধ করছে।কিছু বাঙালি লোকজন একধারসে রাম মোহন,বিদ্যাসাগর,বিবেকানন্দের মুন্ড পাত করছে। এই সময় এই অবাঙালি ছেলেটি এতো সুন্দর ভাবে,সোশ্যাল রিফর্ম টাকে বুঝিয়েছে,শুনে মুগ্ধ হতে হয়।এটা রেকো করলাম সকলকে। আর স্পেশালি এলেবেলে কে।
দুনিয়া কত এগিয়ে গেল এলেবেলেবাউ। আপনে মশায় সেই কে কবে জন্মাল, কে হাততালি দিল, কে খাতাচুরি করল এসব নিয়ে পড়ে আছেন। ওসব ছাড়ুন দিকি।